শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫

আধুনিক বিজ্ঞানের আলোকে রোজা

মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক বিজ্ঞানের আলোকে রোজা

ইসলামে রোজা (সিয়াম) শুধু একটি ধর্মীয় অনুশীলন নয়, এটি মানুষের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান ও পুষ্টিবিদ্যা অনুযায়ী, ইসলামী রোজার সঙ্গে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের ( Intermittent Fasting-IF) বেশ কিছু মিল আছে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং জনপ্রিয় হচ্ছে, বিশেষ করে ওজন কমানো, বিপাকক্রিয়া উন্নয়ন, হৃদরোগ প্রতিরোধ এবং দীর্ঘায়ু বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এর কার্যকারিতার জন্য। ইসলামী রোজাও একইভাবে স্বাস্থ্যগত ও আত্মিক উন্নয়নে সহায়ক বলে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

এই প্রবন্ধে আমরা ইসলামের রোজা এবং আধুনিক ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মধ্যে সাদৃশ্য, পার্থক্য এবং এ দুটির স্বাস্থ্যগত উপকারিতা নিয়ে গভীর বিশ্লেষণ করব।
ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (IF) কী?

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং হলো নির্দিষ্ট সময় খাদ্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকার একটি পদ্ধতি, যা দেহের বিপাকক্রিয়া উন্নত করে, ওজন কমাতে সহায়তা করে এবং কোষীয় পুনর্গঠন (cell regeneration) প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। এটি কয়েকটি জনপ্রিয় পদ্ধতিতে করা হয়—১. ১৬/৮ পদ্ধতি—দিনে ১৬ ঘণ্টা না খেয়ে থাকা এবং আট ঘণ্টার মধ্যে খাবার গ্রহণ। ২. ২০/৪ পদ্ধতি—২০ ঘণ্টা উপবাস এবং চার ঘণ্টার মধ্যে খাবার গ্রহণ।

৩. ৫:২ পদ্ধতি—সপ্তাহে পাঁচ দিন স্বাভাবিক খাদ্য গ্রহণ এবং দুই দিন ৫০০-৬০০ ক্যালরি গ্রহণ করা। ৪. ওএমএড (OMAD - One Meal A Day)—দিনে মাত্র একবার খাবার গ্রহণ।
ইসলামে রোজার সংজ্ঞা ও নিয়ম : ইসলামে রোজা পালনের মূলনীতি হলো সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সব ধরনের খাদ্য-পানীয় এবং যৌনাচার থেকে বিরত থাকা। কোরআনে বলা হয়েছে : ‘হে মুমিনরা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’
(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : ‘রোজা রাখো, সুস্থ থাকবে।’

(ইবনে মাজাহ)

এই হাদিসের মাধ্যমে বোঝা যায়, রোজা শুধু আধ্যাত্মিক উন্নয়নের জন্য নয়, এটি শারীরিক সুস্থতার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ইসলামী রোজা ও ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মিল : ইসলামের রোজা ও ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মধ্যে বেশ কিছু মিল

আছে : ১. উভয় পদ্ধতিতেই নির্দিষ্ট সময় উপবাস থাকতে

হয়—রোজায় সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত উপবাস থাকতে হয়, যা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের ১৬/৮ বা ২০/৪ পদ্ধতির সঙ্গে মিলে যায়। ২. দেহের বিপাকক্রিয়া উন্নত হয়। রোজা ও  IF উভয়ই ইনসুলিনের মাত্রা কমিয়ে শরীরকে ফ্যাট বার্নিং মোডে প্রবেশ করতে সহায়তা করে।


৩. মানসিক প্রশান্তি ও আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখায়—উভয় পদ্ধতিই ধৈর্যশীলতা ও আত্মসংযম শেখায়, যা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। ৪. হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে, রোজা ও  IF হরমোন নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করে, যা দীর্ঘায়ু ও স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক। ৫. শরীর ডিটক্স করে, রোজা ও  IF অটোফেজি (Autophagy) প্রক্রিয়া সক্রিয় করে, যা কোষের ময়লা দূর করে এবং নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।

 

রোজা ও ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা

ওজন কমানো ও বিপাকক্রিয়া উন্নয়ন : উভয় পদ্ধতিই শরীরের ইনসুলিনের মাত্রা কমিয়ে ফ্যাট বার্নিং প্রক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কোষ পুনর্জীবন ও ডিটক্সিফিকেশন : ২০১৬ সালে নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি ওহসুমি দেখান যে রোজা বা উপবাস কোষের পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে (Autophagy)  সক্রিয় করে, যা শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে।

হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধ : রোজা ও IF  উভয়ই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি : উপবাস ব্রেন-ডেরাইভড নিউরোট্রফিক ফ্যাক্টর (BDNF)  বাড়িয়ে মস্তিষ্কের নিউরন সংযোগ শক্তিশালী করে, যা স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়ায়।

দীর্ঘায়ু বৃদ্ধি ও বার্ধক্য প্রতিরোধ : IF ও রোজা শরীরের কোষ পুনর্গঠন করে, যা বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে এবং আয়ু বাড়াতে সহায়তা করে।

মানসিক প্রশান্তি ও আত্মনিয়ন্ত্রণ : রোজার সময় কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমে, যা স্ট্রেস ও উদ্বেগ কমায় এবং মানসিক প্রশান্তি প্রদান করে।

ডিহাইড্রেশন এড়ানোর উপায় : প্রয়োজনীয় টিপস 

রমজান মাসে রোজা পালন মুসলিমদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত দীর্ঘ সময় পানাহার থেকে বিরত থাকার কারণে শরীরে পানির ঘাটতি বা ডিহাইড্রেশন (Dehydration)  হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, বিশেষত গরমের সময়। ডিহাইড্রেশন হলে মাথা ব্যথা, ক্লান্তি, দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, মনোযোগের অভাব এবং প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাই রোজা রাখার সময় শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা অত্যন্ত জরুরি।

 

ডিহাইড্রেশন কী এবং কেন এটি হয়?

ডিহাইড্রেশন তখনই ঘটে যখন শরীর প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি হারায় এবং যথেষ্ট পরিমাণ পানি না পাওয়া যায়। রোজার সময় দীর্ঘক্ষণ পানি না খাওয়ার কারণে শরীর পানির ঘাটতির শিকার হতে পারে।

ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ : তীব্র তৃষ্ণা লাগা, মাথা ব্যথা ও মাথা ঘোরা, ক্লান্তি ও দুর্বলতা, প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়ে যাওয়া, মুখ ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, গরম আবহাওয়া এবং অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে ডিহাইড্রেশনের সম্ভাবনা আরো বেড়ে যায়। তবে কিছু সহজ নিয়ম মেনে চললে রোজার সময়ও শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা সম্ভব।

 

ডিহাইড্রেশন এড়ানোর জন্য কার্যকর টিপস

১. সাহরিতে প্রচুর পানি পান করুন : সাহরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে একসঙ্গে অনেক পানি পান না করে ধীরে ধীরে দুই-তিন গ্লাস পানি পান করুন, যাতে শরীর ভালোভাবে এটি শোষণ করতে পারে। পানির পাশাপাশি যা খাবেন : ডাবের পানি—এটি প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইটসমৃদ্ধ, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। শসা, তরমুজ, কমলা, লাউ ইত্যাদি পানিযুক্ত ফল ও সবজি খান। দই ও লাবান পান করুন, যা হাইড্রেশন বজায় রাখতে সহায়ক।

যা এড়িয়ে চলবেন : অতিরিক্ত চা বা কফি—এগুলো মূত্রবর্ধক  (Diuretic)  হিসেবে কাজ করে এবং শরীর থেকে বেশি পানি বের করে দেয়। অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার যেমন—ভাজাপোড়া, চিপস বা প্রক্রিয়াজাত খাবার।

ইফতারে দ্রুত পানি পান করবেন না, বরং ধীরে ধীরে পান করুন : অনেক সময় রোজা ভাঙার পরপরই বেশি পানি পান করলে পেট ভারী হয়ে যায় এবং হজমের সমস্যা দেখা দেয়। তাই ধীরে ধীরে পানি পান করুন এবং ইফতার শুরু করুন খেজুর ও হালকা পানীয় দিয়ে।

ইফতারে কী ধরনের পানীয় গ্রহণ করা উচিত : সাধারণ পানি (কোনো সংযোজন ছাড়া), ডাবের পানি, লেবুপানি, তাজা ফলের রস (চিনি ছাড়া), স্যুপ বা ঝোলযুক্ত খাবার।

যা এড়িয়ে চলবেন : অতিরিক্ত মিষ্টি শরবত, কোল্ড ড্রিংক বা সফট ড্রিংক, অতিরিক্ত আইসক্রিম ও মিষ্টান্ন।

পানিযুক্ত খাবার ও ফলমূল বেশি খান : সাহরি ও ইফতারে এমন খাবার বেছে নিন, যা শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক। যেসব ফলে পানির পরিমাণ বেশি সেগুলো রোজাদারদের জন্য উপকারী, কারণ এগুলো দীর্ঘ সময় শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে।

অতিরিক্ত লবণ ও মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন : লবণ শরীরের পানিশূন্যতা বাড়িয়ে দেয় এবং তৃষ্ণা বাড়ায়। তাই সাহরি ও ইফতারে অতিরিক্ত লবণ ও ঝালযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। যে ধরনের খাবার পরিহার করবেন—অতিরিক্ত ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড, অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার (আচার, চিপস, প্রক্রিয়াজাত খাবার), গাঢ় মসলাযুক্ত ও ঝাল খাবার।

উপসংহার : আধুনিক বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে রোজা ও ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং উভয়ই স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই রোজা কেবল আত্মিক উন্নতির মাধ্যম নয়, এটি সুস্থ ও দীর্ঘায়ু জীবনের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩
সর্বশেষ খবর
বগুড়া জেলা বাসা-মিনিবাস ও কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা
বগুড়া জেলা বাসা-মিনিবাস ও কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ
মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ

৪১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি
হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন
মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!
৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮
আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত
সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত
কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান
অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা
সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২
গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা
অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২
সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন