শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৮, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি

রমজান মাস বাঙালি মুসলিম সমাজের জন্য এক অপূর্ব আধ্যাত্মিক ও সামাজিক উৎসবের সময়। এই মাসে ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সামাজিক বন্ধন, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক অনন্য মেলবন্ধন ঘটে। রমজান মাসের প্রতিটি মুহূর্ত যেন এক বিশেষ আবেগ ও উদ্দীপনায় ভরপুর। সাহরি ও ইফতারের প্রস্তুতি থেকে শুরু করে তারাবি নামাজ, দান-খয়রাত, সামাজিক সমাবেশ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান—সব মিলিয়ে রমজান মাস বাঙালি মুসলিম সমাজের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে।

বাঙালি মুসলিম সমাজে রমজান মাসের আগমনকে স্বাগত জানানো হয় বিশেষ উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে। এই মাসে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী রীতি ও আচার পালন করা হয়, যা বাঙালিয়ানা সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

রমজানের পূর্বপ্রস্তুতি

রমজান মাস আসার আগেই বাংলাদেশের ঘরে ঘরে শুরু হয় প্রস্তুতি। বিশেষভাবে শাবান মাসে বেশি বেশি ইবাদত, দোয়া ও নফল রোজা রাখার চল রয়েছে।


পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাসহ সংসারের ভারী কাজগুলো আগেই সেরে নেন বাড়ির কর্তা-মহিলারা মিলে। রমজানের জন্য আগেভাগে ইফতার ও সাহরির উপকরণ কেনার প্রবণতা লক্ষ করা যায়।
রমজান মাস আসার নিকটবর্তী জুমা থেকেই খুতবাগুলোয় মসজিদে মসজিদে রমজানের গুরুত্ব, ফজিলত ও করণীয়-বর্জনীয় নিয়ে চলে বিশেষ বয়ান বা আলোচনা। এতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা রোজা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন এবং বাড়ির মহিলাদের জানিয়ে উপকৃত করতে পারেন।

রমজান মাসকে স্বাগত জানানো

বাংলাদেশের মুসলমানরা বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতায় আনন্দঘন পরিবেশে রমজানকে বরণ করে নেয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনগুলো রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় বিভিন্ন স্লোগান নিয়ে শোভাযাত্রা, প্রচারপত্র বিতরণ ও পোস্টারিং করে থাকে। রমজান শুরু হওয়ার আগেই ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত প্রধান প্রধান মসজিদে সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি সংবলিত সুন্দর সুন্দর ক্যালেন্ডার সরবরাহ করা হয়। মুসল্লিরাও সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বাড়িতে নিয়ে তা টানিয়ে দেয়।

বাঙালির রমজানের চাঁদ দেখার সংস্কৃতি

রমজানের চাঁদ দেখা বাঙালি মুসলিম সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

চাঁদ দেখার দিন বিকেলের পর থেকেই আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা এক ধরনের রীতি হয়ে গেছে। অনেকে বাড়ির ছাদে, উঠানে বা খোলা জায়গায় পরিবারের সবাইকে নিয়ে চাঁদ দেখার চেষ্টা করে। শিশুদের মধ্যে চাঁদ দেখার ব্যাপারে বাড়তি কৌতূহল থাকে, তারা প্রথম চাঁদ দেখার প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠে।
রাষ্ট্রীয়ভাবে ধর্মমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ২৯ শাবান রমজানের চাঁদ দেখার জন্য বৈঠক হয়। চাঁদ দেখা গেলেই তা দ্রুত প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়। পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলো চাঁদ দেখার খবর প্রচার করে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে।

তারাবি নামাজ ও বাঙালি মুসলিম সমাজ

বাঙালি মুসলিম সমাজে তারাবি নামাজ একটি সামাজিক ঐতিহ্য হয়ে উঠেছে। রমজানের চাঁদ উঠতেই পাড়া-মহল্লা ও শহরে নেমে আসে রমজানের পবিত্র আমেজ। জায়নামাজ হাতে মুসলমানরা মসজিদে ছুটে চলে তারাবি নামাজ আদায়ের জন্য। মসজিদগুলোয় নেমে আসে মুসল্লিদের ঢল। ধনী-গরিব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত সবাই তারাবি নামাজে দাঁড়িয়ে যায় এককাতারে। বাবার সঙ্গে শিশুদের মসজিদে যাওয়াও বাংলার এক অনন্য সংস্কৃতি। অনেক মসজিদে তারাবি নামাজের জন্য হাফেজ ইমাম রাখা হয়, যাঁদের সুললিত তিলাওয়াতে ছড়িয়ে পড়ে মুগ্ধতা।

তারাবি শেষ হলে মানুষের দল বেঁধে বাসায় ফেরা ঈদের দিনের মতো রাস্তাঘাটে শুধু টুপি, পাঞ্জাবিতে এক আলাদা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের পরিবেশ ফুটে ওঠে। বাসায় বাসায় মহিলারা ছোট শিশুদের নিয়ে নামাজে দাঁড়িয়ে যান।

সাহরিতে বাঙালি সংস্কৃতি

বাংলাদেশে রমজান মাসে শেষ রাতে সাহরির সময় অন্য রকম এক আবহ তৈরি হয়। মহল্লার অলিগলিতে চলে রোজাদার মুসল্লিদের জাগানোর মহড়া। মসজিদের মিনার থেকে ইমাম-মুয়াজ্জিনের দরদি কণ্ঠে ভেসে আসে সাহরির আহ্বান। একসময় পুরান ঢাকায় কিশোররা দল বেঁধে বাংলা-উর্দু মিশ্রিত ভাষায় সুর তুলে  রোজাদারদের জাগিয়ে তুলত। বাংলাদেশে সাহরিতে ‘কাসিদা’ গেয়ে ডাকাডাকির এ রেওয়াজ দীর্ঘদিনের।

আজ থেকে তিন-চার দশক আগে থানা-উপজেলা পর্যায়ে কোনো মসজিদ বা প্রতিষ্ঠান থেকে তীব্র আওয়াজের হুইসেল বাজানো হতো। এ আওয়াজ পেয়ে কয়েক গ্রামের মানুষ সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগত। এ ছাড়া মফস্বল অঞ্চলে মুড়ির টিনখ্যাত টিনের পাত্রে কাঠির আঘাতে শব্দ করে বলত, ‘রোজাদার উঠুন। সাহরির সময় হয়েছে।’

প্রযুক্তির উন্নতির আগে এভাবে সাহরিতে জাগানো হলেও বর্তমানে দল বেঁধে ডাকা ও কাসিদা গাওয়া অনেকাংশে কমে এসেছে। মাইকের আহ্বান এখনো প্রচলিত আছে। কিছু সময় পরপর ছোট্ট শব্দে সাহরির সময় মনে করিয়ে দিতে থাকেন ইমাম, মুয়াজ্জিন সাহেবরা। আধুনিক বিভিন্ন হামদ-নাত ও রমজানের বিশেষ নাশিদ বাজিয়েও রোজাদারদের সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগানো হয়।

সাহরির ডাকে নারীরা প্রথমে জেগে ওঠে, আহারের প্রাথমিক প্রস্তুতি শেষে সবাইকে জাগিয়ে তোলে। সাহরিতে একসময় দুধ, চিনি, নারকেল খাওয়া হতো, বাংলাদেশের প্রায় সব প্রান্তেই তা  প্রসিদ্ধ ছিল।

ইফতারে বাঙালি সংস্কৃতি

বাঙালি মুসলিমদের ইফতার সংস্কৃতি ধর্মীয় অনুশীলন, ঐতিহ্য ও সামাজিক রীতিনীতির এক অনন্য মিশ্রণ। বাঙালির ইফতার মানেই ঐতিহ্যবাহী কিছু বিশেষ খাবারের সমাহার। যদিও ইসলামে সহজ ইফতার ও সংযমের তাগিদ দেওয়া হয়েছে, তবু বাঙালির ইফতার টেবিল সাধারণত বেশ বৈচিত্র্যময় হয়।

উনিশ শতকে ইফতার করাকে বলা হতো ‘রোজা খোলা’, অর্থাৎ খাবার গ্রহণের মাধ্যমে রোজা ভাঙা। সে সময় গ্রামগঞ্জে  চাল, চালভাজা, ভাত, খই-চিড়ার মাধ্যমে ইফতার করার রেওয়াজ ছিল। সেসবের জায়গায় মাখানো ছোলামুড়ি এখন বাঙালি মুসলমানের ইফতারির মূল উপকরণ। শহর কী গ্রাম, ধনী অথবা গরিব সবার ইফতার তালিকায় স্থায়ী পত্তনি করে যাচ্ছে ছোলামুড়ি, পেঁয়াজু। বাঙালির ইফতারিতে শরবত খুবই জনপ্রিয়, বিশেষ করে বেলের শরবত, লেবুর শরবত, দুধ-লাচ্ছি এবং বাজারে প্রচলিত স্ন্যাকস ড্রিংক খাওয়া হয়।

বাংলার হাটবাজারে বাহারি ধরনের ইফতারের পসরা সাজিয়ে দোকানিরা বসেন। তবে পুরান ঢাকার ইফতার বহুল প্রচারিত ও প্রসিদ্ধ ইফতার। আরব-পারসিয়ান, মোগল ও ভারতীয় ভোজের সমন্বয়ে বাঙালির ইফতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে।

বেশির ভাগ পরিবারে সবাই একসঙ্গে বসে ইফতার করার সংস্কৃতি রয়েছে। আত্মীয়-স্বজন বা পাড়া-প্রতিবেশীদের মধ্যে ইফতার ভাগাভাগি করার রেওয়াজ আছে। গ্রামাঞ্চলে সাধারণত মসজিদে একত্র হয়ে ইফতার করার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। সাধারণত নিজ থেকেই মহল্লাবাসী কে কবে ইফতারের আয়োজন করবে, তা মসজিদ কমিটি বা ইমাম সাহেবকে জানিয়ে রাখা হয়।

অনেকে প্রান্তিক ও অসহায় গোষ্ঠীর মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন। এভাবেই ধর্মীয় অনুপ্রেরণা ও মানবতার মিশ্রণে বাঙালির ইফতার হয়ে উঠেছে জাতিগত সংস্কৃতি ও মানবতার প্রতিবিম্ব।

ইফতার মাহফিল

বাংলাদেশে রমজান মাসজুড়ে ইফতার পার্টি আয়োজনের সামাজিক প্রচলন রয়েছে, যেখানে আত্মীয়, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী বা ব্যাবসায়িক পার্টনারদের আমন্ত্রণ জানানো হয়, বিশেষ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ইফতার মাহফিল ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ইফতার ও রোজার আবেদনকে কেন্দ্র করে আয়োজিত এই ইফতার মাহফিলগুলোতে সরকারি দল, বিরোধী দল ও ভিন্নমতের নানা সংগঠন দেশের চলমান বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে গঠনমূলক কথা বলে। রাষ্ট্রীয় উন্নতি-অবনতি, সামাজিক অবক্ষয়, দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংগতি-অসংগতির আলোচনা-সমালোচনা এবং সমাজসেবামূলক কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য প্রেরণা জোগাতে সাধারণত এজাতীয় ইফতার মাহফিলগুলো অনুষ্ঠিত হয়। এ ধরনের ইফতার মাহফিলে সাধারণত বিভিন্ন শ্রেণির নেতারা, সংবাদকর্মী ও ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত থাকেন। অনুষ্ঠান শেষে দেশ, জাতি, ধর্ম ও মানবতার কল্যাণ কামনা করে দোয়া-মোনাজাত করা হয়।

শবেকদরের সংস্কৃতি

বাঙালি মুসলিম সমাজে রমজান উদযাপনের অন্যতম উপলক্ষ হলো শবেকদর। মহিমান্বিত এ রাতের সন্ধানে রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে বিশেষ ইবাদতের আয়োজন করা হয়। সাতাশতম রাতকে শবেকদর হিসেবে ধরে নেওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায়, যদিও ইসলামে কোনো নির্দিষ্ট দিন বলা হয়নি। এ রাতে মসজিদ, ঘর ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সুন্দর করে সাজানো হয়। রাতভর নফল নামাজ, তিলাওয়াত, দোয়া ও জিকির করা হয়। প্রায় মসজিদগুলোতে বিশেষ ওয়াজ-মাহফিলের আয়োজন হয়। অতঃপর মধ্য রাতে মোনাজাতে জীবনের গুনাহ মাফ, আত্মীয়-স্বজনের কল্যাণ, দুনিয়া ও আখিরাতের শান্তি কামনা করা হয়। অনেকে শবেকদরের বরকত লাভের জন্য শেষ ১০ দিন মসজিদে ইতিকাফে বসেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে