শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৭, শুক্রবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামপূর্ব আরবের ধর্মবিশ্বাস

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামপূর্ব আরবের ধর্মবিশ্বাস

কোরআন নাজিলের সময় আরব ভূখণ্ডে কয়েকটি মৌলিক ধর্ম প্রচলিত ছিল। সেগুলো হলো—ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম, মাজুসি ধর্ম, সাবিয়ি ধর্ম, হানিফি ধর্ম। হানিফি ধর্ম ছাড়া অন্য ধর্মগুলোর কথা কোরআন বিভিন্ন স্থানে একসঙ্গে বর্ণনা করেছে। যেমন—‘নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, যারা ইহুদি হয়েছে এবং যারা খ্রিস্টান ও সাবিয়ি...।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৬২)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইহুদি, যারা সাবিয়ি, খ্রিস্টান ও অগ্নিপূজক এবং যারা মুশরিক হয়েছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের মধ্যে ফায়সালা করে দেবেন।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ১৭)

ইসলামপূর্ব আরবের ধর্ম সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—

ইহুদি ধর্ম

পবিত্র কোরআনে ইহুদিদের নিন্দনীয় চারিত্রিক বিষয় উন্মোচন করা হয়েছে স্পষ্টভাবে, তবে তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের নিন্দা করা হয়েছে শুধু এই কথা বলে—‘আর ইহুদিরা বলে উজাইর আল্লাহর পুত্র।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৩০)

এখানে উজাইরের দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ইহুদি পুরোহিত আজরা, যিনি তাওরাতকে তার অলৌকিক ক্ষমতার দ্বারা পুনরুজ্জীবিত করেছিলেন। ইবনু জারির আত-তাবারি (রহ.) আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, মদিনায়ও কিছু লোক ছিল—যারা এই মতাদর্শের অনুসারী ছিল।

ইবনু হাজম (রহ.) বলেছেন, ‘ইহুদিদের মধ্যে সাদুকি উপদল এই বিশ্বাস ধারণ করত। সাদুক নামের একজন ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে এই উপদল গড়ে উঠেছিল। ইহুদিদের মধ্যে কেবল তারাই বলত যে নিশ্চয়ই উজাইর আল্লাহর পুত্র। এমন অপবাদ থেকে আল্লাহ পবিত্র, সুমহান। এই উপদল ইয়েমেনের দিকে বসবাস করত।’

(আল-মিলাল ওয়ান নিহাল, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৯)

খ্রিস্টধর্ম

খ্রিস্টানরা উমর (রা.)-এর যুগ থেকেই আরব ভূখণ্ড থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এ কারণে খ্রিস্টানদের প্রত্যেক উপদলই দাবি করে থাকে যে তারাই মূল ধর্মের ওপর অটল আছে। ইয়াকুবি (Jacobite) উপদলভুক্ত আরব খ্রিস্টান আবুল ফারাজ আল-মালাতাই ইবনুল ইবরি (Gregory Bar Hebraeus) ছিলেন হিজরি ষষ্ঠ শতকের একজন ঐতিহাসিক। তিনি অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দাবি করেন যে আরবরা সবাই ছিল জেকোবাইট বা ইয়াকুবি খ্রিস্টান।

পবিত্র কোরআনে চারটি জায়গায় খ্রিস্টানদের ধর্মবিশ্বাসকে প্রত্যাখ্যান ও খণ্ডন করেছে।

প্রথম আয়াত : “হে কিতাবিরা (ইহুদি ও নাসারা), তোমাদের দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি কোরো না এবং আল্লাহ সম্পর্কে সত্য ছাড়া কিছু বোলো না। মারইয়াম তনয় ঈসা মাসিহ তো আল্লাহর রাসুল ও তাঁর বাণী, যা তিনি মারইয়ামের কাছে পাঠিয়েছিলেন, এবং তাঁর আদেশ। সুতরাং তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলে ঈমান আনো এবং বলো না ‘তিন!’ (তাদের মতে, খোদা, ঈসা, জিবরাইল মতান্তরে জননী মারয়াম) এই তিন মাবুদ। এরূপ (তিন মাবুদ বলা) থেকে নিবৃত্ত হও, তা (নিবৃত্তি) তোমাদের জন্য কল্যাণকর হবে। আল্লাহ তো একমাত্র ইলাহ; তাঁর সন্তান হবে তিনি তা থেকে পবিত্র।” (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৭১)

দ্বিতীয় আয়াত : ‘যারা বলে, আল্লাহই মারইয়াম-তনয় মাসিহ, তারা তো কুফরি করেছে।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৭২)

তৃতীয় আয়াত : ‘যারা বলে, আল্লাহ তো তিনের মধ্যে একজন, তারা তো কুফরি করেছেই যদিও এক ইলাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৭৩)

চতুর্থ আয়াত : ‘স্মরণ করো, আল্লাহ যখন বলবেন, হে মারইয়াম-তনয় ঈসা, তুমি কি লোকদের বলেছ যে তোমরা আল্লাহ ছাড়া আমাকে ও আমার জননীকে দুই ইলাহরূপে গ্রহণ করো?’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১১৬)

মাজুসি ধর্ম

মাজুসি ধর্ম ইরানের একটি প্রাচীন ধর্ম। বলা হয়ে থাকে যে জরথ্রুস্ট এই ধর্মের প্রবর্তক। জরথ্রুস্ট নিজেকে মাজুস বলতেন না। আরবি ভাষায় মাজুস শব্দটি এসেছে গ্রিক থেকে। ফারসি ভাষায় মূল শব্দটি হলো মুগ। মাজুসরা দুজন প্রভুতে বা দেবতায় বিশ্বাস করত। তাদের একজন হলো ইয়াজদান এবং দ্বিতীয়জন হলো আহারমান। ইয়াজদান ছিল কল্যাণের দেবতা এবং আহারমান ছিল অনিষ্টের দেবতা। তারা ইয়াজদান বলে আলো বোঝাত এবং আহারমান বলে বোঝাত অন্ধকার। পবিত্র কোরআন মাজুস আরবদের আকিদা বাতিল ঘোষণা করেছে—‘আল্লাহ বললেন, তোমরা দুই ইলাহ গ্রহণ কোরো না; তিনিই তো একমাত্র ইলাহ।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৫১০

মাজুস নামটি পবিত্র কোরআনে একবারই উচ্চারিত হয়েছে, সুরা হজের ১৭ নম্বর আয়াতে।

সাবিয়ি ধর্ম

পবিত্র কোরআনে সাবিয়ি নামটি তিনবার বর্ণিত হয়েছে। সাবিয়ি ধর্মের সাবিয়িদের উৎস হলো বাবেল। এই অধ্যায়ের শুরুতে উল্লেখ করা হয়েছে যে এই অঞ্চলে নক্ষত্র পূজার প্রচলন ছিল বহু প্রাচীনকাল থেকে। তা ছাড়া তাদের মধ্যে আত্মাপূজার প্রথাও ছিল। নক্ষত্রের নামে প্রতিষ্ঠিত মন্দিরগুলো তাদের উপাসনালয় ছিল।

আরবি ও ইংরেজি উভয় ভাষায় রচিত তথ্য-উৎস থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে তা ছিল প্রাচীন ইরাকের ধর্ম। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যেসব ধর্ম সেখানে প্রাধান্য লাভ করেছিল সেগুলোর কিছু কিছু অংশ সেই ধর্মের সঙ্গে মিশে যাচ্ছিল। তাতে সংশ্লেষণ ঘটেছিল বনু ইসরাঈলের ইহুদি ধর্মাদর্শের, ইরানিদের মাজুসি ধর্মের, গ্রিকদের দর্শনের ও রোমানদের খ্রিস্টধর্মের। তারা আল্লাহর প্রতি এক ইলাহ হিসেবে বিশ্বাস রাখত। কিন্তু গ্রহ-নক্ষত্রের আত্মাগুলোকে ইলাহ ও তার বান্দাদের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী মনে করত। তারা নক্ষত্র পূজা করত দৈনিক তিনবার ভোর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত, দ্বিপ্রহরের সময়, এবং সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত। (ইসলামে এই তিনটি সময়ে নামাজ পড়তে নিষেধাজ্ঞা আছে, যাতে তাদের সঙ্গে সাদৃশ্য না হয়) তারা বিশ্বাস করত যেসব নক্ষত্রের কেন্দ্র হলো উত্তর মেরু এবং সব নক্ষত্র পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকে নিজ নিজ স্থান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, এগিয়ে যাচ্ছে ও পিছিয়ে আসছে। কিন্তু মেরুবর্তী নক্ষত্র একই অবস্থায় নিজ স্থানে স্থির রয়েছে। ফলে এই নক্ষত্রই ছিল তাদের কিবলা, এর দিকে মুখ করে তারা উপাসনা ও প্রার্থনা করত। দৈনিক তিনবার প্রত্যেক নামাজের জন্য তারা গোসল করত।

হানিফিয়্যাহ বা হানিফি ধর্ম

হানিফিয়্যাহ বা হানিফি ধর্মের অর্থ ও তাৎপর্য আমাদের সামনে সুস্পষ্ট। এই প্রসঙ্গে মুফাসসিরদের মধ্যে বিভিন্ন মত পরিলক্ষিত হয়। হানিফ অর্থ ঝোঁকা, স্খলিত হওয়া। অথচ এটি সত্য ধর্ম। এর অর্থ হওয়া উচিত সরলতা ও অটলতা। আরবদের নিকট হানিফ শব্দটি ইবরাহিম (আ.)-এর উপাধি। তাই তারা তার ধর্মের নাম দিয়েছে ‘মিল্লাত হানিফিয়্যাহ’। আরবের সৎ মানুষেরা তাদের চারপাশে বিদ্যমান সব বাতিল ও বিকৃত ধর্ম মূর্তিপূজা, ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম ইত্যাদি থেকে হতাশ হয়ে পড়েছিল এবং ভিন্ন ধর্মের খোঁজ করছিল। তারা অবশেষে দ্বিনে হানিফে স্বস্তি খুঁজে পায়।

ইসলামের শুরুর যুগে যাঁরা হানিফ নামে পরিচিত ছিলেন, তাঁরা তাঁদের ধর্ম সম্পর্কে অভিজ্ঞ ছিলেন না এবং সত্যানুসন্ধানী ছিলেন। যেমন—কুস্স ইবনু সায়িদা, ওয়ারাকা ইবনু নাওফাল, উসমান ইবনু হুওয়াইরিস, উমাইয়া ইবনু আবুস সালত, জায়েদ ইবনু আমর ইবনু নুফাইল, কায়স ইবনু নুশবাহ, আবদুল্লাহ ইবনু জাহাশ। তাঁরা মূর্তিপূজা থেকে নিজেদের পবিত্র রেখেছিলেন এবং বেরিয়ে পড়েছিলেন সত্য ধর্মের সন্ধানে। তাঁদের কেউ কেউ খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, যেমন—কুস্স ইবনু সায়িদা ও ওয়ারাকা ইবনু নাওফাল। কেউ কেউ সত্যানুসন্ধানের পথে প্রাণ হারিয়েছিলেন, যেমন—জায়েদ ইবনু আমর ইবনু নুফাইল ও উমাইয়া ইবনু আবুস সান্ত। অন্যরা ইসলাম পেয়েছেন এবং সত্যের ও দ্বিনে হানিফের আলো দেখেছেন। তাঁরা এই আলোতে নিজেদের আলোকিত করেছেন। জাহিলি যুগের কিছু কবির কবিতায় সত্যের কিছু বাণী অন্ধকার রাতে নক্ষত্ররাজির ঔজ্জ্বল্যের মতো উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। যেমন—লাবিদ, জুহাইর, উমাইয়া ইবনু আবুস সালত, ইলাফ ইবনু শিহাব আত-তামিমি, কুসস ইবনু সায়িদা আল-আয়াদি। আমরা তাঁদের কবিতায় পাই তাওহিদের শিক্ষা, হাশর-নাশর ও উত্তম চরিত্রের বর্ণনা। এই ছিল ইসলামপূর্ব আরবের ধর্মবিশ্বাস।

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন