শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫২, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত

মুফতি মানযুর সিদ্দিক
অনলাইন ভার্সন
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত

ফতোয়া লেখায় দক্ষতা ও পরিপক্বতা অর্জনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো কোনো অভিজ্ঞ ও বিদগ্ধ মুফতির সান্নিধ্যে দীর্ঘ সময় ধরে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা। ফিকহি কিতাবগুলোর অধ্যয়ন ও অনুশীলন, বিশেষত কোনো নির্দিষ্ট ফিকহি গ্রন্থ, যেমন—‘রদ্দুল মুহতার’-এর পূর্ণাঙ্গ অধ্যয়নও এই বিশেষজ্ঞ মুফতির দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে হওয়া উচিত।

হাকিমুল উম্মত হজরত আশরাফ আলী থানভী (রহ.) বলেন, ‘ফতোয়া লেখা প্রত্যেক ব্যক্তির কাজ নয়, যদিও সে ফিকহের কিতাবাদি অধ্যয়ন সম্পন্ন করে থাকে। হ্যাঁ, যদি কেউ বিজ্ঞ ও দক্ষ মুফতিদের সান্নিধ্যে এই কাজ অনুশীলন করে এবং তাঁরা তার কাজকে গ্রহণযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেন, তাহলে সে ফতোয়া লেখার যোগ্য।

তবে এর পরও যদি কখনো ভুলত্রুটি হয়, তবে তা মানবীয় দুর্বলতার কারণে হতে পারে। একে অযোগ্যতা বলা যাবে না। ঠিক যেমন একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে দীর্ঘদিন রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার অভিজ্ঞতা অর্জন করা ব্যতীত কেউ প্রকৃত চিকিৎসক হতে পারে না।’
(আদাবুল ইফতা ওয়াল ইস্তিফতা, পৃষ্ঠা-৪৮)

শাইখুল ইসলাম মুফতি মুহাম্মদ শফি (রহ.) বলেন, ‘কেবলমাত্র ফিকহি কিতাবগুলোর বিভিন্ন মাসআলা মুখস্থ করলেই কেউ ফকিহ বা মুফতি হয়ে যায় না। কারণ, ফিকহ শব্দের অর্থই হলো ‘সঠিক উপলব্ধি ও গভীর অনুধাবন’। প্রকৃত ফকিহ সেই ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ তাআলা দ্বিনের গভীর উপলব্ধি দান করেছেন। আর এই যোগ্যতা কেবল ব্যাপক অধ্যয়ন বা মাসআলা মুখস্থ করার মাধ্যমে অর্জিত হয় না, বরং এর জন্য প্রয়োজন হয় কোনো অভিজ্ঞ ও প্রজ্ঞাবান ফকিহের সান্নিধ্যে থেকে দীর্ঘদিন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা।’
(মেরে ওয়ালিদ মেরে শায়খ, পৃষ্ঠা-৬৫)

তাই যদি কেউ ফিকহ ও ফতোয়ার ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে চায়, তবে তাকে অবশ্যই একজন বিদগ্ধ মুফতির সান্নিধ্যে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত করতে হবে, তাঁর দিকনির্দেশনায় অধ্যয়ন ও অনুশীলনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।

কেবলমাত্র এক বছর বা কয়েক মাসের ইফতা কোর্স সম্পন্ন করেই কেউ ফতোয়া লেখার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে না।


ফতোয়ার সংজ্ঞা

ফতোয়া বলতে কোনো মাসআলার শরয়ি বিধান স্পষ্টভাবে বর্ণনা করাকে বোঝায়। আল্লামা ইবনে আবেদিন আশ-শামি (রহ.) বলেন : ‘ফতোয়া দেওয়া হলো কোনো মাসআলার শরয়ি বিধান প্রদান করা।’

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-৬৭৩)

আল্লামা জুরজানি (রহ.) বলেন : ‘ফতোয়া হলো কোনো মাসআলার বিধান স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা।’

(আত-তারিফাত, পৃষ্ঠা-৪৯)

মুফতির সংজ্ঞা

‘মুফতি’ বলতে সাধারণত সেই ব্যক্তিকে বোঝানো হয়, যিনি কোনো মুজতাহিদের বক্তব্য ও মাসআলা যথাযথভাবে বর্ণনা করেন। 

আল্লামা ইবনে আবেদিন আশ-শামি (রহ.) বলেন, ‘প্রকৃত মুফতি হলেন মুজতাহিদ, আর অন্যরা মূলত মুজতাহিদের বক্তব্যের বর্ণনাকারী মাত্র।’
(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-৩৩)

এতে কোনো সন্দেহ নেই যে ফতোয়া দেওয়ার অর্থ হলো শরয়ি বিধান প্রকাশ করা। তবে বর্তমান যুগের বেশির ভাগ মুফতি মূলত মুজতাহিদের বক্তব্যের বর্ণনাকারী। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, যে কেউ চাইলেই ফতোয়া দিতে পারবে; বরং মুফতি হওয়ার জন্যও কিছু নির্দিষ্ট শর্ত ও আদব আছে, যা মুফতির মধ্যে বিদ্যমান থাকা অপরিহার্য।


মুফতির জন্য শর্ত ও আদব

যে ব্যক্তি মুফতি হতে চান, তাঁর মধ্যে নিম্নলিখিত গুণাবলি থাকতে হবে—

১. তাঁকে প্রাপ্তবয়স্ক, মুসলিম, ন্যায়পরায়ণ ও বিশ্বস্ত হতে হবে।

২. তাঁকে পাপাচার ও খারাপ চরিত্র থেকে মুক্ত থাকতে হবে।

৩. তাকওয়া ও পরহেজগারির গুণাবলি তাঁর মধ্যে থাকা অপরিহার্য।

৪. তাঁর মধ্যে ফিকহি জ্ঞানসম্পন্ন, প্রখর বুদ্ধির অধিকারী এবং সঠিক বিশ্লেষণ ও অনুধাবনের যোগ্যতা থাকতে হবে।

৫. হঠকারিতা ও চাতুর্যপূর্ণ কৌশল অবলম্বনকারীদের চিনতে পারার ক্ষমতা থাকতে হবে।

আল্লামা ইবনে নুজাইম (রহ.) বলেন, ‘মুফতির উচিত খারাপ চরিত্র থেকে মুক্ত থাকা, ফিকহি বোধসম্পন্ন হওয়া, বিশুদ্ধ মন ও চিন্তা-চেতনার অধিকারী হওয়া এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বিশ্লেষণের যোগ্যতা রাখা।’

(আল-বাহরুর রায়েক, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-২৮৬)

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, ‘মুফতির জন্য শর্ত হলো—সে প্রাপ্তবয়স্ক, মুসলিম, বিশ্বস্ত, পাপাচার ও নৈতিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত, ফিকহি জ্ঞানসম্পন্ন, বিশুদ্ধ চিন্তা-চেতনার অধিকারী, যুক্তিবাদী ও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বিশ্লেষণের যোগ্যতাসম্পন্ন হবে।’

(আল-মাজমু শারহুল মুহাযযাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪১)


মুফতি হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা

এ ছাড়া একজন মুফতিকে অবশ্যই মাসআলাগুলোকে তার শর্ত ও সীমারেখাসহ জানার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। তার মধ্যে প্রচলিত রীতি ও ঐতিহ্যের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আর এটি তখনই সম্ভব, যখন সে কোনো দক্ষ মুফতির কাছে ইফতার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবে।

ইবনে আবেদীন আশ-শামি (রহ.) বলেন, ‘প্রথম যুগের আলেমরা মুফতির জন্য ইজতিহাদের শর্ত আরোপ করেছিলেন। কিন্তু বর্তমান যুগে তা অনুপস্থিত। তাই কমপক্ষে মুফতির মধ্যে এই শর্ত থাকা উচিত যে সে মাসআলাগুলোকে তার শর্ত ও সীমাবদ্ধতাসহ জানে এবং এ বিষয়ে দক্ষ কোনো শিক্ষকের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে।’

(শরহু উকুদি রসমিল মুফতি, পৃষ্ঠা-১৫৬)


বর্তমান প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

উপরোক্ত সংজ্ঞা ও শর্তাবলি যদি বিবেচনা এবং চিন্তা করা হয়, তাহলে বর্তমানে কি শুধু দরস-এ-নিজামি (সিলেবাস) সম্পন্ন করলেই কেউ ফতোয়া দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে? গভীর দৃষ্টিতে দেখলে স্পষ্ট হবে, ফতোয়া দেওয়া তো দূরের কথা, অনেক দরস-এ-নিজামি (সিলেবাস) সম্পন্নকারীও প্রকৃত অর্থে ‘আলিম’ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে না।

একজন মুফতির জন্য শুধু কিতাব মুখস্থ করলেই হয় না, বরং তার মধ্যে ফিকহি বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে হবে, শরয়ি বিধান ও নিয়মাবলি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকতে হবে এবং সমকালীন সমাজব্যবস্থা, অর্থনীতি, রাষ্ট্রনীতি ও লেনদেনের রীতিনীতি সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে।

এ জন্যই ইবনে আবেদিন আশ-শামি (রহ.) সুস্পষ্টভাবে বলেছেন যে মুফতি হওয়ার জন্য অবশ্যই কোনো দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকের কাছে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা আবশ্যক। এমনকি ‘মুনিয়াতুল মুফতি’ নামক গ্রন্থে স্পষ্ট বলা হয়েছে—‘যদি কেউ আমাদের ইমামদের সব ফিকহি কিতাব মুখস্থও করে ফেলে, তবু তাকে ফতোয়া দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না, যতক্ষণ না সে কোনো দক্ষ শিক্ষকের নিকট প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে।’

(শরহু উকুদি রসমিল মুফতি, পৃষ্ঠা-১৫৬)

যারা মনে করে যে ফতোয়া প্রদানের জন্য বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়ার দরকার নেই, বরং শুধু নিজে পড়াশোনা করলেই বা দরস-ই-নিজামী (সিলেবাস) সম্পন্ন করলেই কেউ মুফতি হয়ে যায়, তাদের এই ভুল ধারণা পরিত্যাগ করা উচিত।


ফতোয়া প্রদানের দায়িত্ব নির্ধারণের গুরুত্ব

এটি সুস্পষ্ট যে প্রত্যেক আলেম বা ফিকহ বিশেষায়িত ছাত্র মুফতির দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হবে—এটি জরুরি নয়। তাই সময়ের দাবি হলো যে সুপ্রতিষ্ঠিত মুফতিরা সততার সঙ্গে এই আলেমদের পর্যবেক্ষণ করুন এবং যাদের সত্যিকারভাবে ফতোয়া লেখার যোগ্যতা রয়েছে, কেবল তাদের এই গুরুদায়িত্ব অর্পণ করুন। যদিও এটি মূলত শাসকের দায়িত্ব, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে, বিশেষত ভারত উপমহাদেশের প্রেক্ষাপটে, যেখানে ইসলামী বিচারব্যবস্থার এমন কোনো সংগঠিত কাঠামো নেই, সেখানে স্বীকৃত মুফতিদের অবশ্যই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। না হলে অযোগ্য ব্যক্তিদের কারণে সমাজে যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে বা ভবিষ্যতে হবে, তার ক্ষতিপূরণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে।

ইবনে নুজাইম (রহ.) বলেন : ‘শরহু রাওদ গ্রন্থে বলা হয়েছে যে শাসকের উচিত তার সময়ের বিশিষ্ট আলেমদের জিজ্ঞাসা করা যে কে ফতোয়া প্রদানের যোগ্য, এবং যিনি অযোগ্য তাকে নিষেধ করা এবং শাস্তির ভয় দেখানো।’ (আল-বাহরুর রায়েক, শারহু কানজিদ দাকায়েক, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-২৮৬)

তবে অতি পরিতাপের বিষয় হলো—মুফতি হতে ও ফতোয়া লিখতে নির্দিষ্ট শর্ত থাকা সত্ত্বেও বর্তমানে শত শত স্বঘোষিত মুফতি তৈরি হচ্ছে, আর এর নেপথ্যে রয়েছে আমাদের দেশের সিস্টেম কাঠামোর গড়িমসি। আজ শহরের অলিগলি ও সর্বত্র দেখা যাচ্ছে ফতোয়া বিভাগের ছড়াছড়ি। এমনকি অনলাইন ও মাসিক কোর্সের মাধ্যমেও আজকে মুফতির সনদ দেওয়া হচ্ছে! আমরা কতটা সস্তা ও নরমাল করে ফেলেছি ইসলামী শরিয়তের এত বড় মানদণ্ড ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে!

পরিশেষে, শুধু দরস-ই-নিজামি (সিলেবাস) সম্পন্ন করাকে ফতোয়া প্রদানের জন্য যথেষ্ট মনে করলে তা ইসলামের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে নিজেদের যোগ্যতার সীমা বুঝে কাজ করার তাওফিক দিন। আমিন।


লেখক : চিন্তক ও ইসলামী অর্থনীতিবিদ

এবং বিভাগীয় প্রধান ও তত্ত্বাবধায়ক : ফতোয়া ও ইসলামী আইন গবেষণা বিভাগ ‘আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম।


‘দারসুল ফিকহ ও সমকালীন প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক লেকচার  থেকে অনুলিখন আসআদ শাহীন

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে