শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১৬

ঐতিহ্য

শত বছরের মুসাফিরখানা

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
প্রিন্ট ভার্সন
শত বছরের মুসাফিরখানা

দূর-দূরান্তের পথিকের রাত কাটানোর জন্য একসময় প্রচলন ছিল মুসাফিরখানার। সেখানে পথিকের জন্য থাকত থাকা আর খাওয়ার সুব্যবস্থা। ১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এমনই একটি মুসাফিরখানা এখনো টিকে আছে নওগাঁর পোরশায়। সেখানে রয়েছে বিনামূল্যে থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থা।

শত বছরের আগের কথা। হেঁটে চলেন পথিক। মেঠো পথ। উঁচু-নিচু বরেন্দ্র ভূমি। বন-জঙ্গলে ঘেরা। চলতে চলতে দুপুর হয়। নামে সন্ধ্যা। পথে বাঘের ভয়, চোর-ডাকাতের উপদ্রব। শ্রান্ত মানুষ আশ্রয়ের সন্ধানে লোকালয় খোঁজে। কারও ভাগ্যে নিরাপদ আশ্রয় মেলে। কেউ আবার পড়ে ভোগান্তিতে। মানুষের এই দুর্ভোগের কথা ভেবে তৎকালীন পোরশার জমিদার খাদেম মোহাম্মদ শাহ তৈরি করলেন একটি মাটির ঘর। সেই ঘরের নাম দিলেন ‘মুসাফিরখানা’। এই মুসাফিরখানায় পথিকরা শুধু নিরাপদে রাত যাপন করবেন তা নয়, খাওয়া-দাওয়া করতে পারবেন কোনো ধরনের খরচাপাতি ছাড়া। মুসাফিরখানার সব খরচ চালানোর জন্য তিনি লিখে দিলেন সেই সময় ৮০ বিঘা জমি। এতে কাজ হলো। সুন্দর রাস্তাঘাট আর দ্রুতগামী যানবাহনের এ যুগেও টিকে আছে জেলার একমাত্র এই মুসাফিরখানা। আগের মতোই এখনো এটি স্বাগত জানায় দূর-দূরান্তের পথিকদের। খাদেম মোহাম্মদ শাহর নাতির ছেলে নাজিব চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখানকার মাটি ও মানুষের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে বহু আগে। তারা আর এ গ্রাম ছেড়ে যেতে পারেননি। ভালোবেসে গ্রামের নাম দেন ‘পোরশা’। গ্রামের নামে উপজেলার নাম হলেও উপজেলা সদর এ গ্রাম থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে নিতপুরে। পোরশা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে বেজোড়া নামক স্থান। আঁকাবাঁকা অনেক পথ পার হলে একটি বাজার। নাম তার মিনা বাজার। বাজারের পাশেই মসজিদের ওপারে মুসাফিরখানা। মসজিদ পার হয়েই মুসাফিরখানার লম্বা দোতলা ভবন। সেই মুসাফিরখানায় পাচক হিসেবে ছিলেন আনুমানিক ৬১ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। নাম তার মিছির উল্লাহ। সেখানকার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন সিরাজুল ইসলাম। তিনি ১৮ বছর ধরে মুসাফিরখানার ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। সেই মুসাফিরখানার একটি কক্ষে তার অফিস। সেখানকার তাকিয়ার ওপর একগাদা রেজিস্টার খাতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই মুসাফিরখানায় থাকা ও খাওয়ার কোনো অসুবিধা নাই। তবে এখানে সন্ধ্যার পর এলে থাকা যাবে কিন্তু খাওয়ার ব্যবস্থা করা যাবে না। কারণ বিকালেই খাওয়ার মিল দেওয়া হয়ে যায়। তবে মিনা বাজারে খাওয়ার হোটেল রয়েছে। সেখানে রাত ১২টা পর্যন্ত হোটেল খোলা থাকে। কোনো সমস্যা হয় না।’ এলাকার বেশ কয়েকজন বৃদ্ধের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, নওগাঁ জেলা শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার পশ্চিমে পোরশা উপজেলা। ‘পোরশা’ ফারসি শব্দ। এর অর্থ পবিত্র ভূমি। খাদেম মোহাম্মদ শাহর পূর্বপুরুষরা ইরান থেকে ধর্ম প্রচারের জন্য বহু বছর আগে এ গ্রামে এসেছিলেন। সপ্তদশ শতকের কোনো একসময় তৎকালীন বাদশাহ আলমগীরের (আওরঙ্গজেব) আমলে ইরান থেকে হিজরত করে বাংলাদেশের বরিশালে আসেন শাহ বংশের কয়েকজন মুরব্বি। এদের মধ্যে ফাজেল শাহ, দ্বীন মোহাম্মদ শাহ, ভাদু শাহ, মুহিদ শাহ, জন মোহাম্মদ শাহ, খান মোহাম্মদ শাহ অন্যতম। পরবর্তী সময়ে বরিশাল থেকে তারা আসেন বর্তমান পোরশা সদরে। যদিও তখন এখানে কোনো বসতবাড়ি ছিল না। ছিল শুধু বন আর গভীর জঙ্গল। সে সময় তাদের এ এলাকাটি ভালো লাগায় তারা এখানে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস শুরু করেন। এদের মধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে স্ত্রী-সন্তানও ছিল। পরে তাদের এক পরিবারের ছেলের সঙ্গে অন্য পরিবারের মেয়ের বিয়ে দিয়ে বংশ বিস্তার করান। এ প্রথাটি, অর্থাৎ নিজেদের বংশের মধ্যে ছেলে-মেয়ের বিয়ে দেওয়ার প্রথাটি এখনো চালু রয়েছে সেখানে। এখানে বসবাস করার পর থেকে এ এলাকার অনেক জমাজমি পেয়ে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম বংশ পরম্পরায় জমিদারি করেন। এখনো সেখানে রয়েছে তাদের প্রজন্ম। তাদেরই বংশধর খাদেম মোহাম্মদ শাহ, যিনি মুসাফিরখানাটি নির্মাণ করান।

মুসাফিরখানার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইলে ম্যানেজার সিরাজুল ইসলাম জানালেন, এ সম্পর্কে ভালো বলতে পারবেন মুসাফিরখানা পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ জ্ঞানা হুজুর। জ্ঞানা হুজুরের ভালো নাম আলহাজ শরিফ উদ্দিন শাহ। জ্ঞানী লোক বলে এলাকায় তিনি জ্ঞানা হুজুর নামেই পরিচিত। তিনি পাশের আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হেদায়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। মাদ্রাসার ভিতর প্রবেশ করলেই মনে হবে, যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেছি। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে জ্ঞানা হুজুর বলেন, ‘এটা তো বিশ্ববিদ্যালয়ই। আল-জামিয়া মানেই বিশ্ববিদ্যালয়। এটি পরিচালনার জন্য বছরে দুই কোটি টাকার দরকার পড়ে। মাদ্রাসার এক হাজার বিঘা জমি রয়েছে। তাতেও হয় না। এলাকার লোকের সহযোগিতায় এটি পরিচালিত হয়। এখানে আবাসিক ছাত্রই রয়েছে ১ হাজার ১৫০ জন।’ মুসাফিরখানা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘ ৮০ বছর মুসাফিরখানাটি মাটির ঘরই ছিল। ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির আয় দিয়েই এখনকার ভবনটি পাকা করা হয়। এর নিচতলার একাংশে মার্কেট। দোতলার একাংশ সম্প্রসারণ করে ওপরে কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। বিদেশিরা এলেও সেখানেই গাড়ি রাখেন। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া দেওয়া হয়। কিন্তু রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের জন্য এটি ভাড়া দেওয়া হয় না। একসঙ্গে ৫০ থেকে ৬০ জন থাকতে পারে এই মুসাফিরখানায়। সারা বছরই কমবেশি অতিথি থাকেন এখানে। সারা দেশের বিভিন্ন মাদ্রাসার লোক পোরশায় জাকাত আদায় করতে আসেন। অতিথি হিসেবে তাদের থাকা-খাওয়ার সব দায়িত্ব মুসাফিরখানা থেকে পালন করা হয়। এ ছাড়া প্রতি বুধবার দুপুরে স্থানীয় দুস্থ লোকদের জন্য বিশেষ খানার আয়োজন করা হয়।’ তিনি বলেন, ‘পাশেই মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর বাড়ি অবস্থিত। তার উত্তরপুরুষদের বেশির ভাগই বাইরে থাকেন। কেউ লন্ডন, কেউ ঢাকায়, কেউবা রাজশাহীতে। জমিদারবাড়ির একাংশ ছাড়া সবই ধ্বংসস্তূপ। খাদেম মোহাম্মদ শাহর ছেলে মেহেদী শাহর নাতি মাহবুবুর রহমান শাহ চৌধুরী। জমিদারবাড়ির একটি ঘর তারা স্মৃতি হিসেবে বাসযোগ্য করে রেখেছেন। বাকি সব ভেঙে নতুন করে করা হয়েছে। মেহেদী শাহর অন্য নাতি নাজিব শাহ চৌধুরী তার অংশে নতুন করে বাড়ি তৈরি করেছেন। বর্তমানে তিনি রাজশাহীতে থাকেন।’ মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর উত্তরপুরুষ নাজিব শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার বয়স ৬১ চলছে। আমি দেখেছি একসময় মুসাফিরখানার পাশে গরুর গাড়ি কাদায় ডুবে যেত। এ এলাকায় রাস্তাঘাট বলে কিছু ছিল না। রাজশাহী যেতে হলে ভোরে গরুর গাড়ি নিয়ে বের হয়ে বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে গিয়ে ট্রেনে উঠতে হতো। রাজশাহী পৌঁছতে পৌঁছতে রাত হয়ে যেত। বর্ষার সময় রহনপুরে যেতে হতো পুনর্ভবা নদী হয়ে। ১০০ বছর আগে এ এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা কেমন ছিল এ থেকেই অনুমান করা যায়। সেই সময় পথচারীদের দুর্ভোগের কথা ভেবেই তৈরি করা হয়েছিল এই মুসাফিরখানা।’ পোরশা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তৌফিকুর রহমান শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটি আমাদেরই প্রতিষ্ঠান। অনেক আগে যখন গাড়িঘোড়া ছিল না, রাস্তাঘাট ভালো ছিল না, বেশির ভাগ মানুষ হেঁটে চলাফেরা করত। তখন এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছিল। এখনো বেশ সুনামের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সেবার উদ্দেশ্যেই পরিচালিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা