শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১৬

ঐতিহ্য

শত বছরের মুসাফিরখানা

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
প্রিন্ট ভার্সন
শত বছরের মুসাফিরখানা

দূর-দূরান্তের পথিকের রাত কাটানোর জন্য একসময় প্রচলন ছিল মুসাফিরখানার। সেখানে পথিকের জন্য থাকত থাকা আর খাওয়ার সুব্যবস্থা। ১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এমনই একটি মুসাফিরখানা এখনো টিকে আছে নওগাঁর পোরশায়। সেখানে রয়েছে বিনামূল্যে থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থা।

শত বছরের আগের কথা। হেঁটে চলেন পথিক। মেঠো পথ। উঁচু-নিচু বরেন্দ্র ভূমি। বন-জঙ্গলে ঘেরা। চলতে চলতে দুপুর হয়। নামে সন্ধ্যা। পথে বাঘের ভয়, চোর-ডাকাতের উপদ্রব। শ্রান্ত মানুষ আশ্রয়ের সন্ধানে লোকালয় খোঁজে। কারও ভাগ্যে নিরাপদ আশ্রয় মেলে। কেউ আবার পড়ে ভোগান্তিতে। মানুষের এই দুর্ভোগের কথা ভেবে তৎকালীন পোরশার জমিদার খাদেম মোহাম্মদ শাহ তৈরি করলেন একটি মাটির ঘর। সেই ঘরের নাম দিলেন ‘মুসাফিরখানা’। এই মুসাফিরখানায় পথিকরা শুধু নিরাপদে রাত যাপন করবেন তা নয়, খাওয়া-দাওয়া করতে পারবেন কোনো ধরনের খরচাপাতি ছাড়া। মুসাফিরখানার সব খরচ চালানোর জন্য তিনি লিখে দিলেন সেই সময় ৮০ বিঘা জমি। এতে কাজ হলো। সুন্দর রাস্তাঘাট আর দ্রুতগামী যানবাহনের এ যুগেও টিকে আছে জেলার একমাত্র এই মুসাফিরখানা। আগের মতোই এখনো এটি স্বাগত জানায় দূর-দূরান্তের পথিকদের। খাদেম মোহাম্মদ শাহর নাতির ছেলে নাজিব চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখানকার মাটি ও মানুষের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে বহু আগে। তারা আর এ গ্রাম ছেড়ে যেতে পারেননি। ভালোবেসে গ্রামের নাম দেন ‘পোরশা’। গ্রামের নামে উপজেলার নাম হলেও উপজেলা সদর এ গ্রাম থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে নিতপুরে। পোরশা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে বেজোড়া নামক স্থান। আঁকাবাঁকা অনেক পথ পার হলে একটি বাজার। নাম তার মিনা বাজার। বাজারের পাশেই মসজিদের ওপারে মুসাফিরখানা। মসজিদ পার হয়েই মুসাফিরখানার লম্বা দোতলা ভবন। সেই মুসাফিরখানায় পাচক হিসেবে ছিলেন আনুমানিক ৬১ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। নাম তার মিছির উল্লাহ। সেখানকার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন সিরাজুল ইসলাম। তিনি ১৮ বছর ধরে মুসাফিরখানার ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। সেই মুসাফিরখানার একটি কক্ষে তার অফিস। সেখানকার তাকিয়ার ওপর একগাদা রেজিস্টার খাতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই মুসাফিরখানায় থাকা ও খাওয়ার কোনো অসুবিধা নাই। তবে এখানে সন্ধ্যার পর এলে থাকা যাবে কিন্তু খাওয়ার ব্যবস্থা করা যাবে না। কারণ বিকালেই খাওয়ার মিল দেওয়া হয়ে যায়। তবে মিনা বাজারে খাওয়ার হোটেল রয়েছে। সেখানে রাত ১২টা পর্যন্ত হোটেল খোলা থাকে। কোনো সমস্যা হয় না।’ এলাকার বেশ কয়েকজন বৃদ্ধের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, নওগাঁ জেলা শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার পশ্চিমে পোরশা উপজেলা। ‘পোরশা’ ফারসি শব্দ। এর অর্থ পবিত্র ভূমি। খাদেম মোহাম্মদ শাহর পূর্বপুরুষরা ইরান থেকে ধর্ম প্রচারের জন্য বহু বছর আগে এ গ্রামে এসেছিলেন। সপ্তদশ শতকের কোনো একসময় তৎকালীন বাদশাহ আলমগীরের (আওরঙ্গজেব) আমলে ইরান থেকে হিজরত করে বাংলাদেশের বরিশালে আসেন শাহ বংশের কয়েকজন মুরব্বি। এদের মধ্যে ফাজেল শাহ, দ্বীন মোহাম্মদ শাহ, ভাদু শাহ, মুহিদ শাহ, জন মোহাম্মদ শাহ, খান মোহাম্মদ শাহ অন্যতম। পরবর্তী সময়ে বরিশাল থেকে তারা আসেন বর্তমান পোরশা সদরে। যদিও তখন এখানে কোনো বসতবাড়ি ছিল না। ছিল শুধু বন আর গভীর জঙ্গল। সে সময় তাদের এ এলাকাটি ভালো লাগায় তারা এখানে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস শুরু করেন। এদের মধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে স্ত্রী-সন্তানও ছিল। পরে তাদের এক পরিবারের ছেলের সঙ্গে অন্য পরিবারের মেয়ের বিয়ে দিয়ে বংশ বিস্তার করান। এ প্রথাটি, অর্থাৎ নিজেদের বংশের মধ্যে ছেলে-মেয়ের বিয়ে দেওয়ার প্রথাটি এখনো চালু রয়েছে সেখানে। এখানে বসবাস করার পর থেকে এ এলাকার অনেক জমাজমি পেয়ে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম বংশ পরম্পরায় জমিদারি করেন। এখনো সেখানে রয়েছে তাদের প্রজন্ম। তাদেরই বংশধর খাদেম মোহাম্মদ শাহ, যিনি মুসাফিরখানাটি নির্মাণ করান।

মুসাফিরখানার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইলে ম্যানেজার সিরাজুল ইসলাম জানালেন, এ সম্পর্কে ভালো বলতে পারবেন মুসাফিরখানা পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ জ্ঞানা হুজুর। জ্ঞানা হুজুরের ভালো নাম আলহাজ শরিফ উদ্দিন শাহ। জ্ঞানী লোক বলে এলাকায় তিনি জ্ঞানা হুজুর নামেই পরিচিত। তিনি পাশের আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হেদায়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। মাদ্রাসার ভিতর প্রবেশ করলেই মনে হবে, যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেছি। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে জ্ঞানা হুজুর বলেন, ‘এটা তো বিশ্ববিদ্যালয়ই। আল-জামিয়া মানেই বিশ্ববিদ্যালয়। এটি পরিচালনার জন্য বছরে দুই কোটি টাকার দরকার পড়ে। মাদ্রাসার এক হাজার বিঘা জমি রয়েছে। তাতেও হয় না। এলাকার লোকের সহযোগিতায় এটি পরিচালিত হয়। এখানে আবাসিক ছাত্রই রয়েছে ১ হাজার ১৫০ জন।’ মুসাফিরখানা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘ ৮০ বছর মুসাফিরখানাটি মাটির ঘরই ছিল। ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির আয় দিয়েই এখনকার ভবনটি পাকা করা হয়। এর নিচতলার একাংশে মার্কেট। দোতলার একাংশ সম্প্রসারণ করে ওপরে কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। বিদেশিরা এলেও সেখানেই গাড়ি রাখেন। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া দেওয়া হয়। কিন্তু রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের জন্য এটি ভাড়া দেওয়া হয় না। একসঙ্গে ৫০ থেকে ৬০ জন থাকতে পারে এই মুসাফিরখানায়। সারা বছরই কমবেশি অতিথি থাকেন এখানে। সারা দেশের বিভিন্ন মাদ্রাসার লোক পোরশায় জাকাত আদায় করতে আসেন। অতিথি হিসেবে তাদের থাকা-খাওয়ার সব দায়িত্ব মুসাফিরখানা থেকে পালন করা হয়। এ ছাড়া প্রতি বুধবার দুপুরে স্থানীয় দুস্থ লোকদের জন্য বিশেষ খানার আয়োজন করা হয়।’ তিনি বলেন, ‘পাশেই মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর বাড়ি অবস্থিত। তার উত্তরপুরুষদের বেশির ভাগই বাইরে থাকেন। কেউ লন্ডন, কেউ ঢাকায়, কেউবা রাজশাহীতে। জমিদারবাড়ির একাংশ ছাড়া সবই ধ্বংসস্তূপ। খাদেম মোহাম্মদ শাহর ছেলে মেহেদী শাহর নাতি মাহবুবুর রহমান শাহ চৌধুরী। জমিদারবাড়ির একটি ঘর তারা স্মৃতি হিসেবে বাসযোগ্য করে রেখেছেন। বাকি সব ভেঙে নতুন করে করা হয়েছে। মেহেদী শাহর অন্য নাতি নাজিব শাহ চৌধুরী তার অংশে নতুন করে বাড়ি তৈরি করেছেন। বর্তমানে তিনি রাজশাহীতে থাকেন।’ মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর উত্তরপুরুষ নাজিব শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার বয়স ৬১ চলছে। আমি দেখেছি একসময় মুসাফিরখানার পাশে গরুর গাড়ি কাদায় ডুবে যেত। এ এলাকায় রাস্তাঘাট বলে কিছু ছিল না। রাজশাহী যেতে হলে ভোরে গরুর গাড়ি নিয়ে বের হয়ে বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে গিয়ে ট্রেনে উঠতে হতো। রাজশাহী পৌঁছতে পৌঁছতে রাত হয়ে যেত। বর্ষার সময় রহনপুরে যেতে হতো পুনর্ভবা নদী হয়ে। ১০০ বছর আগে এ এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা কেমন ছিল এ থেকেই অনুমান করা যায়। সেই সময় পথচারীদের দুর্ভোগের কথা ভেবেই তৈরি করা হয়েছিল এই মুসাফিরখানা।’ পোরশা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তৌফিকুর রহমান শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটি আমাদেরই প্রতিষ্ঠান। অনেক আগে যখন গাড়িঘোড়া ছিল না, রাস্তাঘাট ভালো ছিল না, বেশির ভাগ মানুষ হেঁটে চলাফেরা করত। তখন এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছিল। এখনো বেশ সুনামের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সেবার উদ্দেশ্যেই পরিচালিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা