শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১৬

ঐতিহ্য

শত বছরের মুসাফিরখানা

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
প্রিন্ট ভার্সন
শত বছরের মুসাফিরখানা

দূর-দূরান্তের পথিকের রাত কাটানোর জন্য একসময় প্রচলন ছিল মুসাফিরখানার। সেখানে পথিকের জন্য থাকত থাকা আর খাওয়ার সুব্যবস্থা। ১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এমনই একটি মুসাফিরখানা এখনো টিকে আছে নওগাঁর পোরশায়। সেখানে রয়েছে বিনামূল্যে থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থা।

শত বছরের আগের কথা। হেঁটে চলেন পথিক। মেঠো পথ। উঁচু-নিচু বরেন্দ্র ভূমি। বন-জঙ্গলে ঘেরা। চলতে চলতে দুপুর হয়। নামে সন্ধ্যা। পথে বাঘের ভয়, চোর-ডাকাতের উপদ্রব। শ্রান্ত মানুষ আশ্রয়ের সন্ধানে লোকালয় খোঁজে। কারও ভাগ্যে নিরাপদ আশ্রয় মেলে। কেউ আবার পড়ে ভোগান্তিতে। মানুষের এই দুর্ভোগের কথা ভেবে তৎকালীন পোরশার জমিদার খাদেম মোহাম্মদ শাহ তৈরি করলেন একটি মাটির ঘর। সেই ঘরের নাম দিলেন ‘মুসাফিরখানা’। এই মুসাফিরখানায় পথিকরা শুধু নিরাপদে রাত যাপন করবেন তা নয়, খাওয়া-দাওয়া করতে পারবেন কোনো ধরনের খরচাপাতি ছাড়া। মুসাফিরখানার সব খরচ চালানোর জন্য তিনি লিখে দিলেন সেই সময় ৮০ বিঘা জমি। এতে কাজ হলো। সুন্দর রাস্তাঘাট আর দ্রুতগামী যানবাহনের এ যুগেও টিকে আছে জেলার একমাত্র এই মুসাফিরখানা। আগের মতোই এখনো এটি স্বাগত জানায় দূর-দূরান্তের পথিকদের। খাদেম মোহাম্মদ শাহর নাতির ছেলে নাজিব চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখানকার মাটি ও মানুষের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে বহু আগে। তারা আর এ গ্রাম ছেড়ে যেতে পারেননি। ভালোবেসে গ্রামের নাম দেন ‘পোরশা’। গ্রামের নামে উপজেলার নাম হলেও উপজেলা সদর এ গ্রাম থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে নিতপুরে। পোরশা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে বেজোড়া নামক স্থান। আঁকাবাঁকা অনেক পথ পার হলে একটি বাজার। নাম তার মিনা বাজার। বাজারের পাশেই মসজিদের ওপারে মুসাফিরখানা। মসজিদ পার হয়েই মুসাফিরখানার লম্বা দোতলা ভবন। সেই মুসাফিরখানায় পাচক হিসেবে ছিলেন আনুমানিক ৬১ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। নাম তার মিছির উল্লাহ। সেখানকার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন সিরাজুল ইসলাম। তিনি ১৮ বছর ধরে মুসাফিরখানার ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। সেই মুসাফিরখানার একটি কক্ষে তার অফিস। সেখানকার তাকিয়ার ওপর একগাদা রেজিস্টার খাতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই মুসাফিরখানায় থাকা ও খাওয়ার কোনো অসুবিধা নাই। তবে এখানে সন্ধ্যার পর এলে থাকা যাবে কিন্তু খাওয়ার ব্যবস্থা করা যাবে না। কারণ বিকালেই খাওয়ার মিল দেওয়া হয়ে যায়। তবে মিনা বাজারে খাওয়ার হোটেল রয়েছে। সেখানে রাত ১২টা পর্যন্ত হোটেল খোলা থাকে। কোনো সমস্যা হয় না।’ এলাকার বেশ কয়েকজন বৃদ্ধের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, নওগাঁ জেলা শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার পশ্চিমে পোরশা উপজেলা। ‘পোরশা’ ফারসি শব্দ। এর অর্থ পবিত্র ভূমি। খাদেম মোহাম্মদ শাহর পূর্বপুরুষরা ইরান থেকে ধর্ম প্রচারের জন্য বহু বছর আগে এ গ্রামে এসেছিলেন। সপ্তদশ শতকের কোনো একসময় তৎকালীন বাদশাহ আলমগীরের (আওরঙ্গজেব) আমলে ইরান থেকে হিজরত করে বাংলাদেশের বরিশালে আসেন শাহ বংশের কয়েকজন মুরব্বি। এদের মধ্যে ফাজেল শাহ, দ্বীন মোহাম্মদ শাহ, ভাদু শাহ, মুহিদ শাহ, জন মোহাম্মদ শাহ, খান মোহাম্মদ শাহ অন্যতম। পরবর্তী সময়ে বরিশাল থেকে তারা আসেন বর্তমান পোরশা সদরে। যদিও তখন এখানে কোনো বসতবাড়ি ছিল না। ছিল শুধু বন আর গভীর জঙ্গল। সে সময় তাদের এ এলাকাটি ভালো লাগায় তারা এখানে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস শুরু করেন। এদের মধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে স্ত্রী-সন্তানও ছিল। পরে তাদের এক পরিবারের ছেলের সঙ্গে অন্য পরিবারের মেয়ের বিয়ে দিয়ে বংশ বিস্তার করান। এ প্রথাটি, অর্থাৎ নিজেদের বংশের মধ্যে ছেলে-মেয়ের বিয়ে দেওয়ার প্রথাটি এখনো চালু রয়েছে সেখানে। এখানে বসবাস করার পর থেকে এ এলাকার অনেক জমাজমি পেয়ে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম বংশ পরম্পরায় জমিদারি করেন। এখনো সেখানে রয়েছে তাদের প্রজন্ম। তাদেরই বংশধর খাদেম মোহাম্মদ শাহ, যিনি মুসাফিরখানাটি নির্মাণ করান।

মুসাফিরখানার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইলে ম্যানেজার সিরাজুল ইসলাম জানালেন, এ সম্পর্কে ভালো বলতে পারবেন মুসাফিরখানা পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ জ্ঞানা হুজুর। জ্ঞানা হুজুরের ভালো নাম আলহাজ শরিফ উদ্দিন শাহ। জ্ঞানী লোক বলে এলাকায় তিনি জ্ঞানা হুজুর নামেই পরিচিত। তিনি পাশের আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হেদায়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। মাদ্রাসার ভিতর প্রবেশ করলেই মনে হবে, যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেছি। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে জ্ঞানা হুজুর বলেন, ‘এটা তো বিশ্ববিদ্যালয়ই। আল-জামিয়া মানেই বিশ্ববিদ্যালয়। এটি পরিচালনার জন্য বছরে দুই কোটি টাকার দরকার পড়ে। মাদ্রাসার এক হাজার বিঘা জমি রয়েছে। তাতেও হয় না। এলাকার লোকের সহযোগিতায় এটি পরিচালিত হয়। এখানে আবাসিক ছাত্রই রয়েছে ১ হাজার ১৫০ জন।’ মুসাফিরখানা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘ ৮০ বছর মুসাফিরখানাটি মাটির ঘরই ছিল। ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির আয় দিয়েই এখনকার ভবনটি পাকা করা হয়। এর নিচতলার একাংশে মার্কেট। দোতলার একাংশ সম্প্রসারণ করে ওপরে কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। বিদেশিরা এলেও সেখানেই গাড়ি রাখেন। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া দেওয়া হয়। কিন্তু রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের জন্য এটি ভাড়া দেওয়া হয় না। একসঙ্গে ৫০ থেকে ৬০ জন থাকতে পারে এই মুসাফিরখানায়। সারা বছরই কমবেশি অতিথি থাকেন এখানে। সারা দেশের বিভিন্ন মাদ্রাসার লোক পোরশায় জাকাত আদায় করতে আসেন। অতিথি হিসেবে তাদের থাকা-খাওয়ার সব দায়িত্ব মুসাফিরখানা থেকে পালন করা হয়। এ ছাড়া প্রতি বুধবার দুপুরে স্থানীয় দুস্থ লোকদের জন্য বিশেষ খানার আয়োজন করা হয়।’ তিনি বলেন, ‘পাশেই মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর বাড়ি অবস্থিত। তার উত্তরপুরুষদের বেশির ভাগই বাইরে থাকেন। কেউ লন্ডন, কেউ ঢাকায়, কেউবা রাজশাহীতে। জমিদারবাড়ির একাংশ ছাড়া সবই ধ্বংসস্তূপ। খাদেম মোহাম্মদ শাহর ছেলে মেহেদী শাহর নাতি মাহবুবুর রহমান শাহ চৌধুরী। জমিদারবাড়ির একটি ঘর তারা স্মৃতি হিসেবে বাসযোগ্য করে রেখেছেন। বাকি সব ভেঙে নতুন করে করা হয়েছে। মেহেদী শাহর অন্য নাতি নাজিব শাহ চৌধুরী তার অংশে নতুন করে বাড়ি তৈরি করেছেন। বর্তমানে তিনি রাজশাহীতে থাকেন।’ মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর উত্তরপুরুষ নাজিব শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার বয়স ৬১ চলছে। আমি দেখেছি একসময় মুসাফিরখানার পাশে গরুর গাড়ি কাদায় ডুবে যেত। এ এলাকায় রাস্তাঘাট বলে কিছু ছিল না। রাজশাহী যেতে হলে ভোরে গরুর গাড়ি নিয়ে বের হয়ে বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে গিয়ে ট্রেনে উঠতে হতো। রাজশাহী পৌঁছতে পৌঁছতে রাত হয়ে যেত। বর্ষার সময় রহনপুরে যেতে হতো পুনর্ভবা নদী হয়ে। ১০০ বছর আগে এ এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা কেমন ছিল এ থেকেই অনুমান করা যায়। সেই সময় পথচারীদের দুর্ভোগের কথা ভেবেই তৈরি করা হয়েছিল এই মুসাফিরখানা।’ পোরশা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তৌফিকুর রহমান শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটি আমাদেরই প্রতিষ্ঠান। অনেক আগে যখন গাড়িঘোড়া ছিল না, রাস্তাঘাট ভালো ছিল না, বেশির ভাগ মানুষ হেঁটে চলাফেরা করত। তখন এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছিল। এখনো বেশ সুনামের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সেবার উদ্দেশ্যেই পরিচালিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা