শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১৬

ঐতিহ্য

শত বছরের মুসাফিরখানা

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
প্রিন্ট ভার্সন
শত বছরের মুসাফিরখানা

দূর-দূরান্তের পথিকের রাত কাটানোর জন্য একসময় প্রচলন ছিল মুসাফিরখানার। সেখানে পথিকের জন্য থাকত থাকা আর খাওয়ার সুব্যবস্থা। ১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এমনই একটি মুসাফিরখানা এখনো টিকে আছে নওগাঁর পোরশায়। সেখানে রয়েছে বিনামূল্যে থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থা।

শত বছরের আগের কথা। হেঁটে চলেন পথিক। মেঠো পথ। উঁচু-নিচু বরেন্দ্র ভূমি। বন-জঙ্গলে ঘেরা। চলতে চলতে দুপুর হয়। নামে সন্ধ্যা। পথে বাঘের ভয়, চোর-ডাকাতের উপদ্রব। শ্রান্ত মানুষ আশ্রয়ের সন্ধানে লোকালয় খোঁজে। কারও ভাগ্যে নিরাপদ আশ্রয় মেলে। কেউ আবার পড়ে ভোগান্তিতে। মানুষের এই দুর্ভোগের কথা ভেবে তৎকালীন পোরশার জমিদার খাদেম মোহাম্মদ শাহ তৈরি করলেন একটি মাটির ঘর। সেই ঘরের নাম দিলেন ‘মুসাফিরখানা’। এই মুসাফিরখানায় পথিকরা শুধু নিরাপদে রাত যাপন করবেন তা নয়, খাওয়া-দাওয়া করতে পারবেন কোনো ধরনের খরচাপাতি ছাড়া। মুসাফিরখানার সব খরচ চালানোর জন্য তিনি লিখে দিলেন সেই সময় ৮০ বিঘা জমি। এতে কাজ হলো। সুন্দর রাস্তাঘাট আর দ্রুতগামী যানবাহনের এ যুগেও টিকে আছে জেলার একমাত্র এই মুসাফিরখানা। আগের মতোই এখনো এটি স্বাগত জানায় দূর-দূরান্তের পথিকদের। খাদেম মোহাম্মদ শাহর নাতির ছেলে নাজিব চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখানকার মাটি ও মানুষের সঙ্গে তাদের সখ্য গড়ে ওঠে বহু আগে। তারা আর এ গ্রাম ছেড়ে যেতে পারেননি। ভালোবেসে গ্রামের নাম দেন ‘পোরশা’। গ্রামের নামে উপজেলার নাম হলেও উপজেলা সদর এ গ্রাম থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে নিতপুরে। পোরশা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে বেজোড়া নামক স্থান। আঁকাবাঁকা অনেক পথ পার হলে একটি বাজার। নাম তার মিনা বাজার। বাজারের পাশেই মসজিদের ওপারে মুসাফিরখানা। মসজিদ পার হয়েই মুসাফিরখানার লম্বা দোতলা ভবন। সেই মুসাফিরখানায় পাচক হিসেবে ছিলেন আনুমানিক ৬১ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। নাম তার মিছির উল্লাহ। সেখানকার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন সিরাজুল ইসলাম। তিনি ১৮ বছর ধরে মুসাফিরখানার ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। সেই মুসাফিরখানার একটি কক্ষে তার অফিস। সেখানকার তাকিয়ার ওপর একগাদা রেজিস্টার খাতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই মুসাফিরখানায় থাকা ও খাওয়ার কোনো অসুবিধা নাই। তবে এখানে সন্ধ্যার পর এলে থাকা যাবে কিন্তু খাওয়ার ব্যবস্থা করা যাবে না। কারণ বিকালেই খাওয়ার মিল দেওয়া হয়ে যায়। তবে মিনা বাজারে খাওয়ার হোটেল রয়েছে। সেখানে রাত ১২টা পর্যন্ত হোটেল খোলা থাকে। কোনো সমস্যা হয় না।’ এলাকার বেশ কয়েকজন বৃদ্ধের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, নওগাঁ জেলা শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার পশ্চিমে পোরশা উপজেলা। ‘পোরশা’ ফারসি শব্দ। এর অর্থ পবিত্র ভূমি। খাদেম মোহাম্মদ শাহর পূর্বপুরুষরা ইরান থেকে ধর্ম প্রচারের জন্য বহু বছর আগে এ গ্রামে এসেছিলেন। সপ্তদশ শতকের কোনো একসময় তৎকালীন বাদশাহ আলমগীরের (আওরঙ্গজেব) আমলে ইরান থেকে হিজরত করে বাংলাদেশের বরিশালে আসেন শাহ বংশের কয়েকজন মুরব্বি। এদের মধ্যে ফাজেল শাহ, দ্বীন মোহাম্মদ শাহ, ভাদু শাহ, মুহিদ শাহ, জন মোহাম্মদ শাহ, খান মোহাম্মদ শাহ অন্যতম। পরবর্তী সময়ে বরিশাল থেকে তারা আসেন বর্তমান পোরশা সদরে। যদিও তখন এখানে কোনো বসতবাড়ি ছিল না। ছিল শুধু বন আর গভীর জঙ্গল। সে সময় তাদের এ এলাকাটি ভালো লাগায় তারা এখানে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস শুরু করেন। এদের মধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে স্ত্রী-সন্তানও ছিল। পরে তাদের এক পরিবারের ছেলের সঙ্গে অন্য পরিবারের মেয়ের বিয়ে দিয়ে বংশ বিস্তার করান। এ প্রথাটি, অর্থাৎ নিজেদের বংশের মধ্যে ছেলে-মেয়ের বিয়ে দেওয়ার প্রথাটি এখনো চালু রয়েছে সেখানে। এখানে বসবাস করার পর থেকে এ এলাকার অনেক জমাজমি পেয়ে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম বংশ পরম্পরায় জমিদারি করেন। এখনো সেখানে রয়েছে তাদের প্রজন্ম। তাদেরই বংশধর খাদেম মোহাম্মদ শাহ, যিনি মুসাফিরখানাটি নির্মাণ করান।

মুসাফিরখানার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইলে ম্যানেজার সিরাজুল ইসলাম জানালেন, এ সম্পর্কে ভালো বলতে পারবেন মুসাফিরখানা পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ জ্ঞানা হুজুর। জ্ঞানা হুজুরের ভালো নাম আলহাজ শরিফ উদ্দিন শাহ। জ্ঞানী লোক বলে এলাকায় তিনি জ্ঞানা হুজুর নামেই পরিচিত। তিনি পাশের আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হেদায়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। মাদ্রাসার ভিতর প্রবেশ করলেই মনে হবে, যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেছি। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে জ্ঞানা হুজুর বলেন, ‘এটা তো বিশ্ববিদ্যালয়ই। আল-জামিয়া মানেই বিশ্ববিদ্যালয়। এটি পরিচালনার জন্য বছরে দুই কোটি টাকার দরকার পড়ে। মাদ্রাসার এক হাজার বিঘা জমি রয়েছে। তাতেও হয় না। এলাকার লোকের সহযোগিতায় এটি পরিচালিত হয়। এখানে আবাসিক ছাত্রই রয়েছে ১ হাজার ১৫০ জন।’ মুসাফিরখানা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘১৯০৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘ ৮০ বছর মুসাফিরখানাটি মাটির ঘরই ছিল। ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির আয় দিয়েই এখনকার ভবনটি পাকা করা হয়। এর নিচতলার একাংশে মার্কেট। দোতলার একাংশ সম্প্রসারণ করে ওপরে কমিউনিটি সেন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। বিদেশিরা এলেও সেখানেই গাড়ি রাখেন। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া দেওয়া হয়। কিন্তু রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের জন্য এটি ভাড়া দেওয়া হয় না। একসঙ্গে ৫০ থেকে ৬০ জন থাকতে পারে এই মুসাফিরখানায়। সারা বছরই কমবেশি অতিথি থাকেন এখানে। সারা দেশের বিভিন্ন মাদ্রাসার লোক পোরশায় জাকাত আদায় করতে আসেন। অতিথি হিসেবে তাদের থাকা-খাওয়ার সব দায়িত্ব মুসাফিরখানা থেকে পালন করা হয়। এ ছাড়া প্রতি বুধবার দুপুরে স্থানীয় দুস্থ লোকদের জন্য বিশেষ খানার আয়োজন করা হয়।’ তিনি বলেন, ‘পাশেই মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর বাড়ি অবস্থিত। তার উত্তরপুরুষদের বেশির ভাগই বাইরে থাকেন। কেউ লন্ডন, কেউ ঢাকায়, কেউবা রাজশাহীতে। জমিদারবাড়ির একাংশ ছাড়া সবই ধ্বংসস্তূপ। খাদেম মোহাম্মদ শাহর ছেলে মেহেদী শাহর নাতি মাহবুবুর রহমান শাহ চৌধুরী। জমিদারবাড়ির একটি ঘর তারা স্মৃতি হিসেবে বাসযোগ্য করে রেখেছেন। বাকি সব ভেঙে নতুন করে করা হয়েছে। মেহেদী শাহর অন্য নাতি নাজিব শাহ চৌধুরী তার অংশে নতুন করে বাড়ি তৈরি করেছেন। বর্তমানে তিনি রাজশাহীতে থাকেন।’ মুসাফিরখানার প্রতিষ্ঠাতা খাদেম মোহাম্মদ শাহর উত্তরপুরুষ নাজিব শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার বয়স ৬১ চলছে। আমি দেখেছি একসময় মুসাফিরখানার পাশে গরুর গাড়ি কাদায় ডুবে যেত। এ এলাকায় রাস্তাঘাট বলে কিছু ছিল না। রাজশাহী যেতে হলে ভোরে গরুর গাড়ি নিয়ে বের হয়ে বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে গিয়ে ট্রেনে উঠতে হতো। রাজশাহী পৌঁছতে পৌঁছতে রাত হয়ে যেত। বর্ষার সময় রহনপুরে যেতে হতো পুনর্ভবা নদী হয়ে। ১০০ বছর আগে এ এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা কেমন ছিল এ থেকেই অনুমান করা যায়। সেই সময় পথচারীদের দুর্ভোগের কথা ভেবেই তৈরি করা হয়েছিল এই মুসাফিরখানা।’ পোরশা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তৌফিকুর রহমান শাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটি আমাদেরই প্রতিষ্ঠান। অনেক আগে যখন গাড়িঘোড়া ছিল না, রাস্তাঘাট ভালো ছিল না, বেশির ভাগ মানুষ হেঁটে চলাফেরা করত। তখন এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছিল। এখনো বেশ সুনামের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সেবার উদ্দেশ্যেই পরিচালিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা