শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

বগুড়ার মূক-বধির স্কুল আলো ছড়াচ্ছে উত্তরে

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্, বগুড়া থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বগুড়ার মূক-বধির স্কুল আলো ছড়াচ্ছে উত্তরে

বগুড়ার গাবতলী কালাইহাটা গ্রামের ছয়ফলের তিন সন্তানের মধ্যে সবার বড় খুকি। সে কথা বলতে পারে না, কথা শুনতেও পারে না। বাবা মারা যাওয়ার পর মূক ও বধির খুকির মা চলে যান স্বামীর সংসার ছেড়ে। সব হারিয়ে তখন অসহায় হয়ে পড়ে শিশুটি। শুধু খুকি নয়, তার ছোট বোন রুমাও প্রতিবন্ধী।

ছোট ভাই হাকিমকে নিয়ে তখন তিনজনের ঠাঁই হয় নানা বাড়িতে। কিছুদিন পর নানাও মারা যান। তখন এদের দায়িত্ব এসে পড়ে মামার ওপর। মূক-শ্রবণ প্রতিবন্ধী দুই ভাগ্নিকে নিয়ে ভালো বিপাকে পড়েন অন্যের দোকানে কাজ করা মামা আসাদ। এ অবস্থায় খোঁজ পান বগুড়া জেলা শহরের মূক-বধির বিদ্যালয়ের। আবাসিক এবং অনাবাসিক দুই ব্যবস্থা রয়েছে বেসরকারি এ বিদ্যালয়টিতে। আর এখানেই মামা নিয়ে আসেন খুকিকে। ওর আশ্রয় হয় এ বিদ্যালয়ে। বগুড়ার ধুনটের শৈলমাড়ি এলাকার হতদরিদ্র আশরাফুলের ছেলে নাজমুল। সেও মূক-বধির প্রতিবন্ধী। নাজমুলকে এই স্কুলে রেখে ৬ মাসেও খোঁজ নিতে আসেননি বাবা-মা। বার বার বাড়িতে খবর দেওয়ার পরও স্কুল ড্রেস দেওয়ার সাধ্য হয়নি নাজমুলের দরিদ্র বাবা-মার। অবশেষে গত ডিসেম্বর মাসে শিক্ষকদের বেতন থেকে দেওয়া হয় নাজমুলের পোশাক কেনার টাকা। শুধু এই দুজনই নয়, বিদ্যালয়ে ২০০ শিক্ষার্থীর মধ্যে এমন অনাথ শিশুর সংখ্যা দেড়শরও বেশি। এসব শিশু চলতে ফিরতে পারলেও কথা বলতে পারে না। এরা কানেও শুনতে পায় না। এরপরও এরা সবাই একসঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে শ্রেণিকক্ষে পড়াশোনা করে। এখানে বাস করাদের সবাই অসহায় পরিবারের মূক ও বধির সন্তান। উত্তরাঞ্চলের এমন অসহায়দের একমাত্র ঠিকানা বগুড়ার এই মূক-বধির বিদ্যালয়। এখানে অন্তত ২০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। বিশেষায়িত এ বিদ্যালয়ের অবস্থান বগুড়া শহরের কলোনি এলাকায়। বিদ্যালয়টিতে অসহায় মূক ও বধির প্রতিবন্ধীরা পড়াশোনা করে নিজেদের সমাজে স্বাবলম্বী করে তুলছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অসহায় এসব প্রতিবন্ধীদের এক ধরনের ইশারার মাধ্যমে পড়াশোনা করাচ্ছেন শিক্ষকরা। মূক-বধির বিদ্যালয়টি এভাবেই উত্তরাঞ্চলে আলো ছড়িয়ে যাচ্ছে। এখানে অধ্যয়নরত এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে, যারা বিভিন্ন সময় কৃতিত্ব দেখিয়েছে। বিভিন্ন সময় অঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে পুরস্কারও পেয়েছে। গেল বছরও প্রধানমন্ত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা কার্ডে ব্যবহূত আঁকা ছবির জন্য দুই শিক্ষার্থী মো. সৌরভ খান ও কাজী ফিরোজ মাহমুদ বাপ্পি পেয়েছে ১ লাখ টাকা করে আর্থিক সম্মানি। ২০১২ সালে ৮ম জাতীয় শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ইমামুল হাসান নামের এক মূক-বধির শিক্ষার্থী সেরা পুরস্কার অর্জন করে। এই শিক্ষার্থী এখান থেকে পড়াশোনা শেষ করে বগুড়া শহরের নাড়ুলিয়া এলাকায় তার বাড়িতে একটি আর্ট স্কুল গড়ে তুলেছে। শুধু তাই নয় এ বছর জেএসসি পরীক্ষায় ৭জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৭জনই উত্তীর্ণ হয়েছে। কিন্তু এই বিশেষায়িত বিদ্যালয়ে নেই সরকারের সামান্যতম অনুদান। ১৯৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের প্রাচীন এ বিদ্যালয়ে হাজার হাজার মূক-বধির শিশু শিক্ষা নিয়ে স্বাবলম্বী হলেও সরকারের নজর পড়েনি এখনো। তৎকালীন এমএলএ সুরেষ চন্দ্র আগোড়াল প্রতিবন্ধীদের কথা চিন্তা করে পৌরসভার নিকট থেকে ৫ বিঘা জমি কিনে বিদ্যালয়টিকে দান করেন। পরবর্তীতে ওই এলাকার ডা. ইয়াসিন আলীসহ কয়েক ব্যক্তি আরও ৯ বিঘা জমি কিনে নেন বিদ্যালয়টির নামে। যেখানে বিদ্যালয়ের অবকাঠামো, স্কুল মাঠ, শিক্ষকদের আবাসিক ভবন এবং সামনের অংশে সড়কের পাশে মূক-বধির নামে একটি বাজার রয়েছে। এই বাজারই মূক-বধির বিদ্যালয়ের একমাত্র আয়ের উৎস। এ ছাড়া স্কুল ভবনের পূর্ব অংশের ভাড়া থেকেও পাওয়া যায় কিছু টাকা। এ দিয়েই কোনো মতে চলছে আবাসিক ছাত্র-ছাত্রীদের থাকা-খাওয়াসহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন। অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনীয় আবাসনের অভাবে ১৯৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ৭৪ জন থাকছে আবাসিক ব্যবস্থায়। নেই প্রয়োজনীয় অবকাঠামো। একটি দ্বিতল এল কাটিং ভবন থাকলেও পূর্বের অংশ নামমাত্র ভাড়ায় একটি প্রতিষ্ঠান দখলে রেখেছে। বিদ্যালয়ে রয়েছেন ১০জন শিক্ষক ও ১২ জন কর্মচারী। বিদ্যালয়ের নেই কোনো নিজস্ব গাড়ির সুবিধা। আর এ কারণে অনেক মূক-বধির প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়টিতে আসা বন্ধ করে দিয়েছে।

সরেজমিন দেখা গেছে, বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথা থেকে দক্ষিণে বনানী বাইপাস মোড়ে যেতে কলোনি এলাকায় সড়কের পূর্বপাশেই মূক-বধির স্কুল। বিদ্যালয়ের সামনের খেলার মাঠে প্রতিদিনের মতো শিক্ষার্থীদের পিটি-প্যারেট করছে। পরে এসব প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষে গিয়ে শৃঙ্খলভাবে যার যার মতো বেঞ্চে বসে। শিক্ষক এসে ইশারা ইঙ্গিতে ক্লাস নেন। বিদ্যালয়ের উত্তর-পূর্ব পাশে এল কাটিং দ্বিতল ভবনের নিচতলার পশ্চিমাংশে ৬টি শ্রেণি কক্ষ রয়েছে। এসব শ্রেণি কক্ষগুলো খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি। একই চিত্র শিক্ষকদের অফিস কক্ষগুলোতেও। এই ভবনের দোতলায়ই রয়েছে আবাসন ব্যবস্থা। সেখানেও পরিপাটি অবস্থা। পূর্বপাশে প্রধান শিক্ষকের থাকার একটি কক্ষ রয়েছে। মাঠের দক্ষিণে শিক্ষকদের আবাসনের জন্য তিনতলা একটি ভবন রয়েছে। শিক্ষকরা জানান, অসহায় এসব ছাত্র-ছাত্রী কথা বলতে ও শুনতে না পারলেও এরা খুবই শান্ত। কেউ কারও সঙ্গে ঝগড়া করে না। যদিও পড়াশোনা করাতে একটু বেগ পেতে হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিশেষায়িত এ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে অসহায় এসব মূক-বধির প্রতিবন্ধীদের সমাজে স্বাবলম্বী হতে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন কারিগরি শিক্ষা। কিন্তু কারিগরি বোর্ডে দুই ট্রেডে অনুমোদনপ্রাপ্ত হয়েও সরঞ্জামাদির অভাবে তা ভেস্তে যাবার অবস্থায় রয়েছে। প্রয়োজন ৩০টি কম্পিউটার ও ৩০ সেলাই মেশিন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আতাউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের প্রাচীন এই বিদ্যালয়টি উত্তরাঞ্চলের মূক-বধির শিশুদের একমাত্র প্রতিষ্ঠান। তারপরও প্রতিষ্ঠানটি সরকারি করা হচ্ছে না। এখানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের আমরা অনেক কষ্টে সমাজের অন্য সাধারণ মানুষের মতো গড়ে তোলার চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা পেরেছিও। আমার ও উত্তরাঞ্চলবাসীর প্রাণের দাবি, বিদ্যালয়টি যেন সরকার জাতীয়করণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
সর্বশেষ খবর
দূষিত শহরের তালিকায় দশম ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
দূষিত শহরের তালিকায় দশম ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল আয়োজন করতে চায় ভারত
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল আয়োজন করতে চায় ভারত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিএনজিচালিত অটোরিকশায় পিকআপের ধাক্কা, দুই ভাইসহ নিহত ৩
সিএনজিচালিত অটোরিকশায় পিকআপের ধাক্কা, দুই ভাইসহ নিহত ৩

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭৮৩০ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭৮৩০ হজযাত্রী

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিধ্বস্ত ইন্টার মায়ামি
বিধ্বস্ত ইন্টার মায়ামি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামে মায়ের মর্যাদা
ইসলামে মায়ের মর্যাদা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘আলোন্সোর জন‍্য আনচেলত্তির দুয়ার খোলা’
‘আলোন্সোর জন‍্য আনচেলত্তির দুয়ার খোলা’

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিক সহায়তা অবরোধের মধ্যে গাজায় ইসরায়েলের হামলা, শিশুসহ নিহত ২১
মানবিক সহায়তা অবরোধের মধ্যে গাজায় ইসরায়েলের হামলা, শিশুসহ নিহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুটান লিগ: গোলে জন্মদিন রাঙালেন বাংলাদেশের মারিয়া মান্দা
ভুটান লিগ: গোলে জন্মদিন রাঙালেন বাংলাদেশের মারিয়া মান্দা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়
পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান
মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’
১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল
লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা
৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি
সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব
দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা