শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

তবু গড়াই ধু-ধু বালুচর

নদী বাঁচাও -৭
জহুরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া
প্রিন্ট ভার্সন
তবু গড়াই ধু-ধু বালুচর

দেশের উপকূলভাগে মিঠাপানির অন্যতম আধার গড়াই নদী। এমনকি সুন্দরবনে মিঠাপানির চাহিদার বড় অংশ মেটায় গড়াই। তবে দুই দফায় প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে খনন কাজ করেও দীর্ঘমেয়াদি কোনো ফল পাওয়া যায়নি। বরং নদীর বর্তমান চেহারা দেখে বোঝার উপায় নেই এখানে খনন কাজ হয়েছে। নদীতে পলি পড়ে প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেছে। বারবার খননে কাক্সিক্ষত ফল না পাওয়ায় নদীপাড়ের মানুষের মাঝে ক্ষোভ রয়েছে। তাই তৃতীয় দফায় সুন্দরবন রক্ষায় ৫৯০ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। চলতি অর্থবছরে কাজ শুরু হবে। ৪ বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে ৩৭ কিলোমিটার নদী খনন ও ৭ কিলোমিটার নদীতীর সংরক্ষণ করা হবে।

দেশের উপকূলভাগে মিঠাপানির সরবরাহ নিশ্চিত করা ও সুন্দরবনসহ ওই এলাকার জীববৈচিত্র্য রক্ষায় গড়াই খনন প্রকল্প নেওয়া হয় ৯৬ সালে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর। এতে ব্যয় হয় প্রায় ৪০০ কোটি টাকা। এরপর ২০০৯ সালের পর আবার আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর ফের দ্বিতীয় দফায় গড়াই খনন প্রকল্পে প্রায় এক হাজার  কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রকল্পটি বছর খানেক আগে শেষ হয়। এরপরও পানি উন্নয়ন বোর্ড দেশীয় অর্থায়নে মেইনটেনেন্স চালিয়ে নদীকে সচল রাখার চেষ্টা করছে। তবে খননে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপরিকল্পিত হওয়ায় এ নিয়ে বিগত সময়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। একাধিক তদন্ত টিমও গঠন করা হয়।

স্থানীয়দের অভিযোগ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, সঠিক গবেষণা, অপরিকল্পিত ড্রেজিং কাজ বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে গড়াই খননে সুফল পাচ্ছে না সাধারণ মানুষ। অথচ সুন্দরবনকে রক্ষা ও নোনাপানির আগ্রাসন রুখতে সারা বছর মিঠাপানির প্রবাহ সচল রাখতে প্রকল্পটি নেওয়া হলেও দৃশ্যত তেমন ফল মিলছে না বলে মনে করছেন পরিবেশবিদরা। আগের তুলনায় শুষ্ক মৌসুমে মিঠাপানির প্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গত কয়েক বছরে খুলনা, যশোরসহ কয়েকটি জেলায় নদী অববাহিকায় স্যালাইনিটি (নোনাপানি) বেড়েছে। পরিবেশবিদদের মতে, খুলনা বিভাগের মধ্যে পরিবেশগত দিক থেকে পদ্মার প্রধান শাখা নদী গড়াইকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের মতেও গড়াই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের  জেলার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে সুন্দরবনের জন্য গড়াইয়ের মিঠাপানি অপরিহার্য। কুষ্টিয়া সদর উপজেলার হরিপুর ও মিরপুর উপজেলার তালবাড়িয়া এলাকার পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া পদ্মা থেকে গড়াই উৎস মুখ শুরু হয়েছে। নদীটি কুষ্টিয়া ছাড়াও মাগুরা, রাজবাড়ী, ঝিনাইদহ, ফরিদপুর হয়ে যশোর ও খুলনা হয়ে সুন্দরবনে গিয়ে মিশেছে। সুন্দরবন ছাড়াও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে নোনাপানির আগ্রাসন রুখতে বড় ভূমিকা রাখে গড়াইয়ের মিঠাপানি। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, বর্ষা মৌসুমে গড়াই নদীর দুই কূল পানিতে উপচে পড়লেও শুষ্ক মৌসুমে নদীর চেহারা একেবারেই ভিন্ন। খনন কাজ চলার পরও শুষ্ক মৌসুম এলে দেখা যায় পানি শুকিয়ে প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে নদীর অবস্থা একেবারেই করুণ। নদীর বড় বাজার ঘোড়া ঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে নদীর পানি শুকিয়ে গেছে। স্রোত ও প্রবাহ নেই। এখানে মানুষ হেঁটেই নদী পার হচ্ছে। সাইকেল চালিয়েও নদী পার হচ্ছে অনেকে। খাদে সামান্য পানি জমে আছে। সেখানে গোসলসহ কাপড় ধোয়ার কাজ করছে স্থানীয়রা। স্থানীয় বাসিন্দা নাজমুল হোসেন বলেন, ‘খননের পরও নদীতে পানি নেই। জায়গায় জায়গায় কিছু পানি জমে আছে। বালু পড়ে শুকিয়ে গেছে।’ স্থানীয় রাশেদা খাতুন বলেন, ‘পানির খুব সমস্যা। নদী পাড়ে যারা বসবাস করে তারা বেশি সমস্যায় ভুগছে। চাপকলে পানি ওঠে না। আবার নদীতেও পানি নেই। যা আছে তাতে গন্ধ।’ গত দেড় যুগ আগেই পলি ও বিপুল বালু জমে গড়াই নদীতে পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। নদীকে আগের রূপে ফিরিয়ে আনতে ১৯৯৭ সালে সর্ব প্রথম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গড়াই নদীর মুখে মাটি কেটে পরীক্ষামূলক নদী খননের কাজ উদ্বোধন করেছিলেন। পরের বছর ১৯৯৮ সালে এ নদী পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প অনুমোদন হয়।  নেদারল্যান্ডসের কোম্পানি জিআরসির মাধ্যমে জোরেশোরে এ কাজটি শুরু হয়। জিআরসির কাজ শেষ হওয়ার কয়েক বছর না যেতেই ফের মরুকরণের প্রভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর গড়াই নদীর পাানিপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখা, এলাকার খাদ্য নিরাপত্তা রক্ষা করা, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্ত রাখা, সুন্দরবন এলাকার লবণাক্ত দূরীকরণ, দক্ষিণাঞ্চলের মিষ্টি পানিপ্রবাহ বৃদ্ধিসহ আরও বেশ কয়েকটি লক্ষ্য নিয়ে ২০১০-১১ অর্থবছর থেকে ৪ বছর মেয়াদি বৃহত্তর আকারের ড্রেজিং করতে ‘গড়াই নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্প-২’ প্রকল্প গ্রহণ করে। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯৪২ কোটি টাকা।

এদিকে নতুন করে ফের তৃতীয় ধাপের খনন কাজ করতে একটি মেগা প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। একনেকে পাস হয়েছে ৫৯০ কোটি টাকা। টেন্ডারের প্রক্রিয়া শেষে এ বছরই নতুন করে বড় পরিসরে খনন কাজ শুরু হবে। ভাঙনকবলিত কয়েকটি স্থানে ৭ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া ৩৭ কিলোমিটার নদী খনন করা হবে। কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পীযুষ কৃষ্ণ কু ু বলেন, ৫৯০ কোটি টাকার কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ হলে এ বছরই শুরু হবে। এবার প্রকল্পে স্বচ্ছতার বিষয়ে জোর দেওয়া হবে। কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক মো. আসলাম হোসেন বলেন, গড়াই কুষ্টিয়াসহ আশপাশের জেলার লাইফ লাইন। এটি সচল রাখতে সরকার ৫৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। অচিরেই খনন কাজ শুরু হবে। পরিবেশ ও নদী গবেষক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. রেজওয়ানুল ইসলাম বলেন, ‘সঠিক পরিকল্পনা না থাকায় গড়াই খননে শত শত কোটি টাকা খরচ করেও তেমন সুফল মিলছে না। বালু খনন করে যদি নদী পাড়েই রাখা হয় তাহলে সমস্যা দূর হবে না। বালু সরিয়ে নিতে হবে। গড়াই আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নদী। গড়াই না বাঁচলে এ অঞ্চল থেকে অনেক মাছ ও জলজ প্রাণী হারিয়ে যাবে। ইতিমধ্যে অনেক পাখি ও মাছ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে সুন্দরবন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!
ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

২২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা
দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা
গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ
জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা
অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান
কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক
‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে
দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে

৫৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন
বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে