শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ধনী দেশের গরিব সরকার বিপাকে

শিমুল মাহমুদ, বৈরুত (লেবানন) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ধনী দেশের গরিব সরকার বিপাকে

পাহাড় আর ভূমধ্যসাগরের নীল জলরাশি বেষ্টিত রাজধানী বৈরুতের রাস্তায় বিশে^র দামি সব ব্র্যান্ডের গাড়ির ছড়াছড়ি। শহরের এখানে সেখানে তাদের বিশাল শোরুম। শুধু টয়োটাই খুব একটা চোখে পড়ল না। প্রতি পরিবারে একাধিক গাড়ি। ফলে ঘরবাড়ির পার্কিং লট ছাপিয়ে রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য গাড়ি পার্ক করে রাখা আছে। দেখে মনে হতে পারে যেন ঢাকার রাজপথ। কিন্তু পরিপাটি ফুটপাথে হাঁটার লোক নেই। একাধিকবার যুদ্ধের কবলে পড়া লেবাননের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি পর্যটন। প্রায় ১০ হাজার ৪৫২ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশটিতে ৪০ লাখ মানুষের বাস। এর মধ্যে প্রায় ১০ লাখ নাগরিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করছে। নেতৃত্ব দিচ্ছে বিশ্বের বড় বড় বহুজাতিক কোম্পানির। ফলে পর্যটনের পর রেমিট্যান্স তাদের জাতীয় আয়ের অন্যতম একটি খাত। মাথাপিছু আয় ১৬ হাজার ডলারের বেশি। সামারে লাখ লাখ পর্যটকের কোলাহলে মুখর থাকে লেবাননের পথঘাট। ইউরোপীয় পর্যটকরা দলবেঁধে আসে এখানে। আসে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা। আসে আরবের বিভিন্ন পর্যায়ের শেখরা। তারা লেবাননজুড়ে অসংখ্য নিজস্ব প্রাসাদ গড়ে তুলেছেন। বছরে একাধিকবার এসে সেসব প্রাসাদে আনন্দময় সময় কাটান। ভাষাগত নৈকট্য এর একটা বড় কারণ। লেবাননের সরকারি ভাষা আরবি, এ ছাড়া ফ্রেন্স, ইংরেজিও চলে সমানতালে। এখানে তাদের অবকাশ কাটানোর সঙ্গী হিসেবে অনিন্দ্য সুন্দর লেবানিজ তরুণীদের সঙ্গ পান তারা। এ জন্য অকাতরে ডলার ঢালতেও কার্পণ্য নেই আরব শেখদের। প্রাচুর্যের কারণেই বিশে^র প্রায় সব বিখ্যাত দামি ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবা সামগ্রীর শোরুম রয়েছে বৈরুত শহরজুড়ে। কিন্তু ধনাঢ্য মানুষের এই দেশে সরকার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে খুবই দুর্বল। গত কয়েক বছরে টাকার অভাবে সরকার কোনো কিছুই করতে পারছে না। এমনকি সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতাও নিয়মিত দিতে পারছে না। অথচ এদেশের ব্যাংকিং খাতের রমরমা অবস্থা। বিশে^র বিভিন্ন প্রান্তের ধনাঢ্যরা তাদের কালো টাকা সাদা করে লেবানিজ ব্যাংকের মাধ্যমে। কিন্তু লেবানন সরকার বেসরকারি খাতে বিপুল বিনিয়োগের কার্যকর হিস্যা পায় না না। কারণ, দেশের প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের ওপর সরকারের শক্ত কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তারা তেমন ট্যাক্স দেয় না। সরকারি কোষাগার তাই চলছে টানাটানিতে। নাজুক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবিলায় গত মাসে কর্মচারীদের বেতন কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কিন্তু আন্দোলনের মুখে সে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারেনি। গত বছরের শুরুতে দেশে নির্বাচনের পর নিজেদের রাজনৈতিক বিরোধে প্রায় ১০ মাস সরকার গঠন করতে পারেনি তারা। তিন মাস আগে নতুন সরকার ঘোষণা হলেও সরকারের অংশীদার খ্রিস্টান, শিয়া, সুন্নি এবং হিজবুল্লাহর মধ্যে বিরোধ কমছে না।

এমন পরিস্থিতিতে নতুন খাতে বিনিয়োগ করতে পারছে না সরকার। দুই বছরের মাথায় লেবানন এসে সরকারের এমন বেহাল অবস্থা দেখব ভাবিনি। সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কর্মসূচির মধ্যে আমরা যাই লেবাননের নৌবাহিনী সদর দফতরে। ছোট্ট তিনতলা ভবনের মধ্যে তাদের নেভাল হেডকোয়ার্টার। একটি দেশের নৌবাহিনীর এমন জীর্ণ সদর দফতর হতে পারে সেটা চিন্তায় ছিল না। রাজধানী ঢাকার অধিকাংশ থানা ভবনও এটির চেয়ে জৌলুসপূর্ণ। শিথিল নিরাপত্তা ব্যবস্থা ডিঙিয়ে দোতলায় উঠে দেখি দুই লাস্যময়ী লেবানিজ নারী কর্মকর্তা করপোরেট কালচারের ভঙ্গিতে হাসিমুখে আমাদের অভ্যর্থনা জানান। লেবানন নৌবাহিনীর সম্পদ বলতে হাতেগোনা কয়েকটি ছোট আকৃতির জীর্ণ জাহাজ। জাতিসংঘের মেরিটাইম টাস্কফোর্সের আওতায় বাংলাদেশসহ বিশে^র ছয়টি দেশের যুদ্ধজাহাজ লেবাননের সমুদ্রসীমায় চোরাচালান রোধ, অনাকাক্সিক্ষত জাহাজ চিহ্নিত করাসহ বিভিন্নভাবে লেবাননকে সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। নিজেদের সদর দফতরে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রতিনিধি দলকে কাছে পেয়ে খুশি লেবানিজ নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার এডমিরাল হোসনি দাহের। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আমাদের বন্দরের নিরাপত্তা, নেভি সদস্যদের প্রশিক্ষণ, বহিঃশত্রুর আক্রমণ রোধসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহায়তা করছে। লেবানিজ নৌ প্রধানের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রতিনিধি দলনেতা কমোডর মোজাম্মেল হক বলেন, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ডকইয়ার্ডগুলোতে বিশ্বমানের যুদ্ধজাহাজ তৈরি হয়। লেবানন নৌবাহিনী চাইলে বাংলাদেশ থেকে যুদ্ধজাহাজ তৈরি করতে পারে। জবাবে লেবাননের নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার এডমিরাল হোসনি দাহের বলেন, আমাদের বাজেটের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তবুও আমরা বিষয়টি ভবিষ্যতের জন্য তুলে রাখলাম। বাংলাদেশ নৌবাহিনী যুদ্ধ সরঞ্জাম নিয়ে লেবাননের সমুদ্রপথ পাহারা দেওয়ার মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষের কাছে নতুন ভাবমূর্তি নিয়ে হাজির হয়েছে। এ জন্য লেবাননের সরকারও বাংলাদেশকে সমীহের চোখে দেখে। দীর্ঘ নয় বছরের ধারাবাহিকতায় লেবাননে বর্তমানে কাজ করছে নৌবাহিনীর জাহাজ বিএনএস বিজয়। লেবাননের বিভিন্ন দুর্যোগে সাহসিকতার সঙ্গে ভূমিকা রাখে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। শীত মৌসুমে লেবাননে প্রাকৃতিক পরিবেশ থাকে দুর্যোগময়। এ সময় সাধারণ জলসীমার নিরাপত্তা বলতে কিছুই থাকে না। উত্তাল সাগর নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে। সেই দুর্যোগে ইউনিফিলে অংশ নেওয়া উন্নত দেশের নৌবাহিনী নিরাপদে আশ্রয়ে চলে গেলেও দায়িত্ব অব্যাহত রাখে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। দুর্যোগে ভূমধ্যসাগরে নিয়মিত টহল দিয়ে দুঃসাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছে নৌবাহিনীর সদস্যরা। সারা বছর এক দিনের জন্যও নৌবাহিনীর জাহাজের অপারেশন বন্ধ হয় না। এ জন্য বাংলাদেশের প্রতি লেবানন সরকার ও জাতিসংঘের অনেক বেশি নিভর্রতা। জাতিসংঘের পাশাপাশি লেবানন সরকারও বাংলাদেশ  নৌবাহিনীর কার্যক্রমে প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
এনবিআরে বড় রদবদল
এনবিআরে বড় রদবদল
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের
ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ
টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি
সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা
১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের
বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম