শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বঙ্গবন্ধু টানেল

বদলে যাবে পারকি সৈকতের চেহারা

ফারুক তাহের, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বদলে যাবে পারকি সৈকতের চেহারা

আনোয়ারার পারকি সমুদ্রসৈকত- এ যেন এক মিনি কক্সবাজার। স্থানীয়দের ভাষায় পারকির চর। পারকির চর বা পারকি সমুদ্রসৈকত কর্ণফুলীর মোহনায় হলেও এর বিস্তৃতি কর্ণফুলী নদীর মোহনা থেকে দক্ষিণে শঙ্খ নদীর মোহনা পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার। সৈকতের বালিয়াড়ি, ঝাউবাগান, লাল কাঁকড়ার ঝাঁক, বন্দরের বহির্নোঙরে সারি সারি জাহাজ, রাতের আলোকচ্ছটা যেন প্রতিনিয়তই আহ্বান করে পর্যটকদের। কক্সবাজারের মতো পারকি সমুদ্রসৈকতে বসেও দেখা যায় অপরূপ গোধূলিবেলা ও সূর্যাস্তের দৃশ্য। কক্সবাজারে হোটেল-মোটেল আছে, থাকা-খাওয়ার সুবিধা আছে। কিন্তু পারকিতে এর সীমাবদ্ধতা রয়েই গেছে। তবে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মীয়মাণ বঙ্গবন্ধু টানেলের কাজ শেষ হলেই প্রাকৃতিক এই সমুদ্রসৈকতের দৃশ্যপট পাল্টে যাবে, পর্যটনের অপার সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যাবে বলে মনে করছেন পর্যটন করপোরেশন। ইতিমধ্যে পারকি সমুদ্রসৈকতকে এক্সক্লুসিভ পর্যটন জোন করার ঘোষণা দিয়ে প্রাথমিক কার্যক্রমও শুরু করেছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন। বেসরকারি উদ্যোগে ব্যক্তিমালিকানাধীন পর্যায়েও এখানে গড়ে তোলা হচ্ছে বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা।

চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরের পারকি সমুদ্রসৈকত ঘিরে আনোয়ারা তথা দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে সরকার। এখানকার অবকাঠামোগত উন্নয়ন, রাস্তাঘাট, হোটেল-মোটেল নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নও শুরু হয়েছে। বিশেষ করে কর্ণফুলীর তলদেশে যে টানেল নির্মাণ হচ্ছে এর মুখ বের হবে পারকির অদূরে সিইউএফএল এলাকায়। ফলে এখন পর্যটকদের যাতায়াতে যে ভোগান্তি পোহাতে হয় অদূর ভবিষ্যতে তা আর থাকবে না। টানেল ব্যবহার করে মাত্র ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে পর্যটকরা পৌঁছে যেতে পারবেন নান্দনিক পারকিতে।

স্থানীয় ৩ নম্বর রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জানে আলম ও ২ নম্বর বারশত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং পারকি বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য কাইয়ূম শাহ বলেন, ২০২১ সালের মধ্যেই পারকি বিচে লক্ষণীয় ও দর্শনীয় পরিবর্তন হবে। পারকিকে এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন করার স্বপ্ন দেখেছিলেন প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে প্রস্তাব করেছিলেন। আজ থেকে আট বছর আগে প্রধানমন্ত্রী নিজেই চট্টগ্রামের একটি জনসভায় এসে আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর উপস্থিতিতে আনোয়ারার পারকিকে এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন ঘোষণা করেন। এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার এরই মধ্যে একনেকে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ এই লক্ষ্য নিয়েই গড়ে তোলা হচ্ছে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল। এর সুফল হিসেবেই আনোয়ারা ও পারকি হবে অন্যতম আরেকটি আধুনিক শহর। অপরূপ সৌন্দর্যের পারকি সৈকতে এক পাশে রয়েছে সুদীর্ঘ ঝাউয়ের সারি। এখানে রয়েছে ঘোড়ায় চড়াসহ হরেক রকমের রাইড, স্পিডবোট। সব মিলিয়ে অনিন্দ্য সুন্দর সৈকতটি দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে যেন অন্য এক কক্সবাজার। সাগরের কোল ঘেঁষেই সৈকতে রয়েছে সবুজ শ্যামল লুসাই পার্ক, পার্ক-সংলগ্ন বেশ কয়েকটি পিকনিক স্পট, গাড়ি পার্কিংয়ের অবারিত সুযোগ। ইদানীং ট্যুরিস্ট পুলিশ মোতায়েন করায় এখানে প্রতিদিন ঢল নামে হাজারো পর্যটকের। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে এখানে ছুটে আসেন পর্যটকরা।

ক্রিস্টাল গোল্ড জাহাজ যেন বাড়তি আকর্ষণ : পারকি সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে দানবাকার ক্রিস্টাল গোল্ড জাহাজ ঘিরে আগ্রহের কমতি নেই। ২০১৭ সালের ৩০ মে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র প্রভাবে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙর থেকে এমভি ক্রিস্টাল গোল্ড নামের জাহাজটি আনোয়ারার পারকি সমুদ্রসৈকতে আটকা পড়ে। এর আগে বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে জাহাজটি জব্দ অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে বহির্নোঙরে ছিল। এখানে গেলেই বাড়তি পাওয়া হিসেবে জাহাজটিতে চড়ার স্বাদ পান পর্যটকরা। অনেকেই দূর থেকে সাগরের বড় জাহাজগুলো দেখতে পেয়ে থাকেন। কিন্তু যারা দেখার সময়-সুযোগ পাননি তারা আস্ত একটি বড় আকারের জাহাজ দেখতে পাবেন পারকিতে গেলেই। এই জাহাজ ঘিরেই চলছে প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের ছবি তোলা আর সেলফিবাজি।

বারবিকিউ, ফায়ারক্যাম্প ও তাঁবুবাস : পর্যটন স্পট হলেও পারিক সমুদ্রসৈকতে এখনো অনেক নিরবচ্ছিন্ন পরিবেশ বিরাজ করে। বারবিকিউ, ফায়ারক্যাম্প ও তাঁবুবাসের জন্য পারকি সৈকতের মতো নিরিবিলি ও মুগ্ধতা দেশের ভিতর অন্য কোনো সৈকতে হয়তো পাওয়া যাবে না। স্থানীয় প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে এখানে ক্যাম্প করা যায়। তা না হলে লুসাই পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে তাদের সীমানাতেই ফায়ারিং ক্যাম্প করা যায়। লুসাই কর্তৃপক্ষ অনুমতি ও যাবতীয় কাজে সহায়তা দিয়ে থাকে।

যাওয়ার উপায় : চট্টগ্রাম শহরের যে কোনো স্থান থেকেই বাস অথবা অন্য যে কোনো বাহন করে চট্টগ্রাম শাহ আমানত সেতু পর্যন্ত গেলে সেখান থেকে আনোয়ারার বটতলী মোহছেন আউলিয়ার মাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া বাসে ভাড়া ৩০ টাকা। মাজারগামী বাসে উঠে ‘সেন্টার’ নামক জায়গায় নেমে সিএনজি ট্যাক্সিযোগে যাওয়া পারকিসৈকতে। রিজার্ভ সিএনজি ভাড়া ১০০ থেকে ১২০ টাকা। আর লোকাল হলে ৩০ টাকা। আবার সরাসরি কর্ণফুলী সেতু সংযোগস্থল থেকে রিজার্ভ সিএনজি করে গেলে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায় যাওয়া যায়।

এ ছাড়া দ্বিতীয় উপায় হিসেবে প্রথমে চট্টগ্রাম শহর থেকে পতেঙ্গা ১৫ নম্বর ঘাট। ঘাট থেকে ১৫ টাকা ভাড়ায় বোটে করে কর্ণফুলী নদী পার হয়ে সিএনজি ভাড়া করে পারকি সৈকতে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহর থেকে সিএনজি করে ১৫ নম্বর ঘাট (নেভালের পাশে/এয়ারপোর্ট গেটের একটু সামনে) যেতে হবে। রিজার্ভ ২০০ টাকা। নদী পার হয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশা বা সিএনজি নিয়ে যাওয়া যাবে পারকি সৈকতে। ভাড়া ১০০ থেকে ১২০ টাকা। নগরপথ দিয়ে গেলে এক পাশে নদী-জাহাজ আর অন্য পাশে ইন্ডাস্ট্রি, সামরিক এলাকা আর চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট। পথে যমুনা, মেঘনা, মবিল, ওমেরা এসব ইন্ডাস্ট্রিও চোখে পড়বে। এসব দেখতে দেখতে চলে যাওয়া যাবে ঘাটে। তিন টাকা ঘাট ফি দিয়ে ১৫ টাকা খরচে পার হওয়া যাবে কর্ণফুলী নদী।

খাবারের ব্যবস্থা : পারকি সৈকতে খাবারের জন্য অনেক রেস্টুরেন্ট গড়ে উঠেছে। স্থানীয় ছোট ছোট হোটেল ছাড়াও আছে জনপ্রিয় কয়েকটি রেস্টুরেন্ট। সামুদ্রিক মাছ থেকে মুরগি ও গরুর মাংস মেলে দুই বেলাতেই। দাম পর্যটন স্পট হিসেবে গলাকাটা না হলেও একেবারে কমও নয়।

থাকার ব্যবস্থা : পারকি সৈকতে এখনো থাকার ব্যবস্থা অপ্রতুল। সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে রিসোর্ট নির্মাণের কার্যক্রম শুরু হলেও এখনো শেষ হয়নি। তাই এখানে রাত কাটানোর মতো সুব্যবস্থা এখনো গড়ে ওঠেনি। তবে এখানে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে উঠছে পারকি রিসোর্টসহ গুটিকয় মোটেল। পারকিতে রাত কাটাতে চাইলে স্থানীয় রিসোর্টে উঠতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম