শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

নাসার রাইস কয়েন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
নাসার রাইস কয়েন

আজিজুল ইসলাম। কিছুদিন হলো তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। তার এখন সময় কাটে না। ছেলে চাকরি করেন। সকালে বের হন, রাতে ফেরেন। মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। শ্বশুরবাড়িতে থাকেন চট্টগ্রাম। ঢাকায় নিজের বাসা। বাসায় আজিজুল ইসলাম আর তার স্ত্রী। সংসার দেখাশোনা, নানা কাজে স্ত্রী আগের মতোই আছেন ব্যস্ততা নিয়ে। সমস্যাটা শুধু আজিজুল ইসলামের। কথা আর কতক্ষণ বলবেন ঘরে বসে স্ত্রীর সঙ্গে। স্ত্রীর তো অনেক কাজ সাংসারিক।

সকালে মর্নিং ওয়ার্ক করতে বেরিয়ে যান আজিজুল। এরপর বাসায়। দুপুরে খাবার খেয়ে রেস্ট নিয়ে আবার বেরিয়ে পড়েন। হাঁটাহাঁটি শেষে সন্ধ্যায় ফিরে আসেন। এভাবেই চলছিল তার অবসর জীবন। ইদানীং একটু সময় তার ভালো যাচ্ছে। হাঁটাহাঁটি করতে যেয়ে পরিচয় হয়েছে বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। এদের মধ্যে একজনের সঙ্গে তার দারুণ জমেছে। যদিও বয়সে সেই ব্যক্তি আজিজুলের চেয়ে অনেক ছোট। তাতে কী? বন্ধুত্ব কি আর বয়স দেখে হয়। সুমন নামের লোকটির সঙ্গে তার অনেক কথা হয়। স্যার, আপনার বাসায় কিন্তু নিয়ে গেলেন না একদিন? পার্কে বসে আজিজুলকে বলে সুমন। লজ্জা পান আজিজুল। বলেন, তাইতো! অনেক ভুল হয়ে গেছে। ঠিক আছে আজই চলো। সুমন বলে, না না, এমনি বলেছি। আরেকদিন যাব। কিন্তু আজিজুল তাকে জোর করেই বাসায় নিয়ে যান। সুমন বাসার ভিতরে ঢুকেই চারপাশ দেখতে থাকে। স্যার, আপনার বাসা খুব সুন্দর। কিন্তু আরও একটু সংস্কার করেন। আজিজুল বলেন, ছেলে ব্যস্ত থাকে। দেখি এখন করব। কিছু টাকা পেয়েছি। কী করব চিন্তা করছি। টুকটাক কথা শেষে সেদিনের মতো বিদায় নেয় সুমন। পরের দুই দিন আর দেখা হয়নি তাদের। এরপর সুমন সোজা চলে আসে আজিজুলের বাসায়। দেখে অবাক আজিজুল। বলে কি ব্যাপার কোথায় ছিলে তুমি। দেখলাম না। সুমন অসহায়ভাবে বলে, স্যার একটু সমস্যা হয়েছে। বাসাটা আমার ছেড়ে দিতে হবে। আমার ছেলে ছোট। এখানে স্কুলে পড়ে। ওরা গেছে নানির বাসায় বেড়াতে। আজিজুল বলে, সমস্যা কী! বাসা ছেড়ে দাও। আমার এখানে ছাদের ওপর ছোট দুই রুম খালি আছে। ভাড়া তো তুমি নেবেই। এটাও নিতে পার। দেরি করেনি সুমন দুপুরে অনুমতি পেয়ে বিকালেই চলে আসে। এরপর তাদের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়। একদিন সুমন আজিজুলকে রাইস কয়েন সম্পর্কে বলতে থাকে। কয়েনটার দাম কয়েক কোটি টাকা। বিগত তিন বছর ধরে এর পেছনে ঘুরেছে। এখন সেটির সন্ধান পেয়েছে সে। শুনে আগ্রহ বাড়ে আজিজুলের। বলে, তাই নাকি?  কোথায়? সুমন এবার আজিজুলের চোখের দিকে তাকিয়ে বলে, যে জিনিসের জন্য এতগুলো দিন ঘুড়েছে, তা হাতের নাগালে আসলেও ধরতে পারছে না সে। কারণ, সেটা হাত বদল হয়ে যাচ্ছে। মানে এক ব্যবসায়ী কিনে নিচ্ছে। কিছু টাকা দিয়ে আটকাতে পারলে, তিন দিন পর পুরো টাকা দিয়ে সে নিজেই কিনতে পারবে বলে জানায় সুমন। কারণ, সে একটা জমি বিক্রি করেছে। টাকাটা পাবে তিন দিন পর। শুনে আজিজুল বলে, কত লাগবে? সুমন বলে ৪০ লাখ। ঢোক গিলে আজিজুল। সুমন বলে, থাক বড় ভাই লাগবে না। আমার কপাল খারাপ। মাত্র ৮০ লাখে দুই কোটি টাকার রাইস কয়েন পেয়েও যখন কিনতে পারছি না, কি আর বলব। ৮০ লাখে কিনে দুই কোটিতে বিক্রি করতে পারতাম। লোক ছিল কেনার। আপনাকে কোটি দিতাম। আমি নিতাম এক কোটি। হলো না। আজিজুলের ঘোর কাটে না। বলে, চলো বাইরে যাই। সুমনকে নিয়ে সোজা ব্যাংকে। ৪০ লাখ টাকার এফডিয়ার ভাঙিয়ে পুরোটাই তুলে দেন সুমনের হাতে। সন্ধ্যাতে ফিরবে সুমন। এসে আপডেট জানাবে। আজিজুল বাসায় ফিরে আসে। সুমনের ফোন বন্ধ পায় আজিজুল। ছাদের রুমে যায় সুমনের খোঁজে। এই প্রথম তিনি সুমনের ঘরের সামনে এলো। জানালা দিয়ে ভিতরে উঁকি দিয়েই আঁতকে ওঠেন তিনি। কারণ, ঘরে মালামাল বলতে একটা ছোট খাট আর একটা ট্রাঙ্ক। তখনই বুঝতে পারেন আজিজুল সব আশা শেষ। সন্দেহ ছিল, এখন পুরোপুরি নিশ্চিত তিনি প্রতারকের খপ্পরে পড়েছেন। এরপর এক মাস তাকে থাকতে হয়েছে হাসপাতালে। ওইদিনই বুকের ব্যথা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। এমন চক্রের খপ্পরে পড়ে শুধু আজিজুলই জীবনের সব হারাননি, এমন অসংখ্য মানুষ কথার জাদুতে ভুলে প্রতারকের হাতে তুলে দেন সারা জীবনের সঞ্চয়। কেউ এই কষ্ট সহ্য করতে পারেন, কেউ পারেন না। পুলিশের কাছে এমন বহু অভিযোগ রয়েছে। অনেকে ধরাও পড়েছে। কিন্তু বন্ধ হয়নি প্রতারণা। পুলিশ জানায়, মানুষকে সচেতন হতে হবে। যারা সারা জীবন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে সচেতনভাবে কাজ করেছেন, তারাই আবার এমন প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে সব হারাচ্ছেন। এমনই একটি ‘রাইস কয়েন প্রতারক’ চক্রের ৬ সদস্যকে গ্রেফতার করে সিআইডি। নতুন পরিকল্পনা করা অবস্থাতে সিআইডির ফাঁদে আটক হয় তারা।

সিআইডি সূত্র জানায়, প্রথমে একজনকে টার্গেট করে চক্রটি। পরে শুরু করে প্রতারণা। তবে প্রতারণার ধরনটা বেশ ভিন্ন। প্রতারক চক্রের সদস্যরা বিভিন্ন কৌশলে টার্গেট করা ওই ব্যক্তির সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলে। পরে ওই ব্যক্তির কাছে রাইস কয়েন নামের একটি কয়েনের গল্প বলতে থাকে। একপর্যায়ে বিশ্বস্ততা অর্জন করে। এরপরই শুরু হয় তাদের আসল কাজ।

রাজধানীর উত্তরা থেকে গ্রেফতারকৃত এ প্রতারণা চক্রের মূল হোতার নাম সৈয়দ মোস্তাকিন আলী (৩৫) এবং অন্য গ্রেফতারদের মধ্যে রয়েছে শাহে আলম পাঠান (৫০), মো. জাহিদ হাসান (৫৩), শওকত আলী ও লিওন  (৫৭), রাজু মিয়া (৫১) ও ফজর আলী (৪৫)। সূত্র জানায়, এ চক্রের সদস্যরা এক ধরনের রাইস কয়েনকে একটি মহা মূল্যবান কয়েন এবং অতি মূল্যবান ধাতু দিয়ে নির্মিত দাবি করে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেয়। যার মধ্যে ম্যাগনেটিক পাওয়ার সংবলিত এবং যাতে ইউরেনিয়াম রয়েছে। এ ধরনের কয়েন নাসার বিজ্ঞানীরা মহাকাশ গবেষণার কাজে ব্যবহার করে থাকেন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এ কয়েনটির বহু মূল্য রয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বাস অর্জনের জন্য কয়েনের চারপাশে কিছু চাল রেখে ম্যাজিক ট্রিকসও দেখায় তারা। যেখানে চালগুলো চুম্বকের মতো কয়েনের সঙ্গে আটকে থাকে। এমন ট্রিকস দেখে নিরীহ  মানুষ সরল বিশ্বাসে কয়েনটির প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করে এবং প্রতারিত হয়। আর এভাবেই প্রতারক চক্রটি প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিপুল পরিমাণ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলে। এমন প্রতারণার শিকার এক ব্যক্তি মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সিআইডি অর্গানইজড ক্রাইমের একটি দল প্রতারক চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে। এ মামলার তদন্তকালে সিআইডি জানতে পারে এ প্রতারক চক্র আবারও প্রতারণা করার জন্য সংঘবদ্ধ হচ্ছে। এবার তাদের টার্গেট ২ কোটি টাকা হাতানো। তারা তাদের প্রতারণার জাল বিছিয়ে ফেলেছে। আর সিআইডি ফাঁদ পাতে প্রতারকদের হাতেনাতে ধরার জন্য। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, সোর্সসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে সিআইডি তাদের মিটিং পয়েন্ট একেবারে রিয়েলটাইমে শনাক্ত করে অভিযান চালিয়ে ৬ আসামিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। সে সময়ে তারা তাদের আসন্ন প্রতারণা নাটকে কে কোন ভূমিকায় অভিনয় করবে তা নিয়ে আলোচনা করছিল। এমন প্রতারণার ব্যাপারে কারও কাছে যদি কোনো তথ্য থাকে, তা সিআইডির কাছে জানার জন্য বললেন এক কর্মকর্তা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক