শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

নাসার রাইস কয়েন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
নাসার রাইস কয়েন

আজিজুল ইসলাম। কিছুদিন হলো তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। তার এখন সময় কাটে না। ছেলে চাকরি করেন। সকালে বের হন, রাতে ফেরেন। মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। শ্বশুরবাড়িতে থাকেন চট্টগ্রাম। ঢাকায় নিজের বাসা। বাসায় আজিজুল ইসলাম আর তার স্ত্রী। সংসার দেখাশোনা, নানা কাজে স্ত্রী আগের মতোই আছেন ব্যস্ততা নিয়ে। সমস্যাটা শুধু আজিজুল ইসলামের। কথা আর কতক্ষণ বলবেন ঘরে বসে স্ত্রীর সঙ্গে। স্ত্রীর তো অনেক কাজ সাংসারিক।

সকালে মর্নিং ওয়ার্ক করতে বেরিয়ে যান আজিজুল। এরপর বাসায়। দুপুরে খাবার খেয়ে রেস্ট নিয়ে আবার বেরিয়ে পড়েন। হাঁটাহাঁটি শেষে সন্ধ্যায় ফিরে আসেন। এভাবেই চলছিল তার অবসর জীবন। ইদানীং একটু সময় তার ভালো যাচ্ছে। হাঁটাহাঁটি করতে যেয়ে পরিচয় হয়েছে বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। এদের মধ্যে একজনের সঙ্গে তার দারুণ জমেছে। যদিও বয়সে সেই ব্যক্তি আজিজুলের চেয়ে অনেক ছোট। তাতে কী? বন্ধুত্ব কি আর বয়স দেখে হয়। সুমন নামের লোকটির সঙ্গে তার অনেক কথা হয়। স্যার, আপনার বাসায় কিন্তু নিয়ে গেলেন না একদিন? পার্কে বসে আজিজুলকে বলে সুমন। লজ্জা পান আজিজুল। বলেন, তাইতো! অনেক ভুল হয়ে গেছে। ঠিক আছে আজই চলো। সুমন বলে, না না, এমনি বলেছি। আরেকদিন যাব। কিন্তু আজিজুল তাকে জোর করেই বাসায় নিয়ে যান। সুমন বাসার ভিতরে ঢুকেই চারপাশ দেখতে থাকে। স্যার, আপনার বাসা খুব সুন্দর। কিন্তু আরও একটু সংস্কার করেন। আজিজুল বলেন, ছেলে ব্যস্ত থাকে। দেখি এখন করব। কিছু টাকা পেয়েছি। কী করব চিন্তা করছি। টুকটাক কথা শেষে সেদিনের মতো বিদায় নেয় সুমন। পরের দুই দিন আর দেখা হয়নি তাদের। এরপর সুমন সোজা চলে আসে আজিজুলের বাসায়। দেখে অবাক আজিজুল। বলে কি ব্যাপার কোথায় ছিলে তুমি। দেখলাম না। সুমন অসহায়ভাবে বলে, স্যার একটু সমস্যা হয়েছে। বাসাটা আমার ছেড়ে দিতে হবে। আমার ছেলে ছোট। এখানে স্কুলে পড়ে। ওরা গেছে নানির বাসায় বেড়াতে। আজিজুল বলে, সমস্যা কী! বাসা ছেড়ে দাও। আমার এখানে ছাদের ওপর ছোট দুই রুম খালি আছে। ভাড়া তো তুমি নেবেই। এটাও নিতে পার। দেরি করেনি সুমন দুপুরে অনুমতি পেয়ে বিকালেই চলে আসে। এরপর তাদের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়। একদিন সুমন আজিজুলকে রাইস কয়েন সম্পর্কে বলতে থাকে। কয়েনটার দাম কয়েক কোটি টাকা। বিগত তিন বছর ধরে এর পেছনে ঘুরেছে। এখন সেটির সন্ধান পেয়েছে সে। শুনে আগ্রহ বাড়ে আজিজুলের। বলে, তাই নাকি?  কোথায়? সুমন এবার আজিজুলের চোখের দিকে তাকিয়ে বলে, যে জিনিসের জন্য এতগুলো দিন ঘুড়েছে, তা হাতের নাগালে আসলেও ধরতে পারছে না সে। কারণ, সেটা হাত বদল হয়ে যাচ্ছে। মানে এক ব্যবসায়ী কিনে নিচ্ছে। কিছু টাকা দিয়ে আটকাতে পারলে, তিন দিন পর পুরো টাকা দিয়ে সে নিজেই কিনতে পারবে বলে জানায় সুমন। কারণ, সে একটা জমি বিক্রি করেছে। টাকাটা পাবে তিন দিন পর। শুনে আজিজুল বলে, কত লাগবে? সুমন বলে ৪০ লাখ। ঢোক গিলে আজিজুল। সুমন বলে, থাক বড় ভাই লাগবে না। আমার কপাল খারাপ। মাত্র ৮০ লাখে দুই কোটি টাকার রাইস কয়েন পেয়েও যখন কিনতে পারছি না, কি আর বলব। ৮০ লাখে কিনে দুই কোটিতে বিক্রি করতে পারতাম। লোক ছিল কেনার। আপনাকে কোটি দিতাম। আমি নিতাম এক কোটি। হলো না। আজিজুলের ঘোর কাটে না। বলে, চলো বাইরে যাই। সুমনকে নিয়ে সোজা ব্যাংকে। ৪০ লাখ টাকার এফডিয়ার ভাঙিয়ে পুরোটাই তুলে দেন সুমনের হাতে। সন্ধ্যাতে ফিরবে সুমন। এসে আপডেট জানাবে। আজিজুল বাসায় ফিরে আসে। সুমনের ফোন বন্ধ পায় আজিজুল। ছাদের রুমে যায় সুমনের খোঁজে। এই প্রথম তিনি সুমনের ঘরের সামনে এলো। জানালা দিয়ে ভিতরে উঁকি দিয়েই আঁতকে ওঠেন তিনি। কারণ, ঘরে মালামাল বলতে একটা ছোট খাট আর একটা ট্রাঙ্ক। তখনই বুঝতে পারেন আজিজুল সব আশা শেষ। সন্দেহ ছিল, এখন পুরোপুরি নিশ্চিত তিনি প্রতারকের খপ্পরে পড়েছেন। এরপর এক মাস তাকে থাকতে হয়েছে হাসপাতালে। ওইদিনই বুকের ব্যথা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। এমন চক্রের খপ্পরে পড়ে শুধু আজিজুলই জীবনের সব হারাননি, এমন অসংখ্য মানুষ কথার জাদুতে ভুলে প্রতারকের হাতে তুলে দেন সারা জীবনের সঞ্চয়। কেউ এই কষ্ট সহ্য করতে পারেন, কেউ পারেন না। পুলিশের কাছে এমন বহু অভিযোগ রয়েছে। অনেকে ধরাও পড়েছে। কিন্তু বন্ধ হয়নি প্রতারণা। পুলিশ জানায়, মানুষকে সচেতন হতে হবে। যারা সারা জীবন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে সচেতনভাবে কাজ করেছেন, তারাই আবার এমন প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে সব হারাচ্ছেন। এমনই একটি ‘রাইস কয়েন প্রতারক’ চক্রের ৬ সদস্যকে গ্রেফতার করে সিআইডি। নতুন পরিকল্পনা করা অবস্থাতে সিআইডির ফাঁদে আটক হয় তারা।

সিআইডি সূত্র জানায়, প্রথমে একজনকে টার্গেট করে চক্রটি। পরে শুরু করে প্রতারণা। তবে প্রতারণার ধরনটা বেশ ভিন্ন। প্রতারক চক্রের সদস্যরা বিভিন্ন কৌশলে টার্গেট করা ওই ব্যক্তির সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলে। পরে ওই ব্যক্তির কাছে রাইস কয়েন নামের একটি কয়েনের গল্প বলতে থাকে। একপর্যায়ে বিশ্বস্ততা অর্জন করে। এরপরই শুরু হয় তাদের আসল কাজ।

রাজধানীর উত্তরা থেকে গ্রেফতারকৃত এ প্রতারণা চক্রের মূল হোতার নাম সৈয়দ মোস্তাকিন আলী (৩৫) এবং অন্য গ্রেফতারদের মধ্যে রয়েছে শাহে আলম পাঠান (৫০), মো. জাহিদ হাসান (৫৩), শওকত আলী ও লিওন  (৫৭), রাজু মিয়া (৫১) ও ফজর আলী (৪৫)। সূত্র জানায়, এ চক্রের সদস্যরা এক ধরনের রাইস কয়েনকে একটি মহা মূল্যবান কয়েন এবং অতি মূল্যবান ধাতু দিয়ে নির্মিত দাবি করে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেয়। যার মধ্যে ম্যাগনেটিক পাওয়ার সংবলিত এবং যাতে ইউরেনিয়াম রয়েছে। এ ধরনের কয়েন নাসার বিজ্ঞানীরা মহাকাশ গবেষণার কাজে ব্যবহার করে থাকেন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এ কয়েনটির বহু মূল্য রয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বাস অর্জনের জন্য কয়েনের চারপাশে কিছু চাল রেখে ম্যাজিক ট্রিকসও দেখায় তারা। যেখানে চালগুলো চুম্বকের মতো কয়েনের সঙ্গে আটকে থাকে। এমন ট্রিকস দেখে নিরীহ  মানুষ সরল বিশ্বাসে কয়েনটির প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করে এবং প্রতারিত হয়। আর এভাবেই প্রতারক চক্রটি প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিপুল পরিমাণ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলে। এমন প্রতারণার শিকার এক ব্যক্তি মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সিআইডি অর্গানইজড ক্রাইমের একটি দল প্রতারক চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে। এ মামলার তদন্তকালে সিআইডি জানতে পারে এ প্রতারক চক্র আবারও প্রতারণা করার জন্য সংঘবদ্ধ হচ্ছে। এবার তাদের টার্গেট ২ কোটি টাকা হাতানো। তারা তাদের প্রতারণার জাল বিছিয়ে ফেলেছে। আর সিআইডি ফাঁদ পাতে প্রতারকদের হাতেনাতে ধরার জন্য। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, সোর্সসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে সিআইডি তাদের মিটিং পয়েন্ট একেবারে রিয়েলটাইমে শনাক্ত করে অভিযান চালিয়ে ৬ আসামিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। সে সময়ে তারা তাদের আসন্ন প্রতারণা নাটকে কে কোন ভূমিকায় অভিনয় করবে তা নিয়ে আলোচনা করছিল। এমন প্রতারণার ব্যাপারে কারও কাছে যদি কোনো তথ্য থাকে, তা সিআইডির কাছে জানার জন্য বললেন এক কর্মকর্তা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা