শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১

কাছের খুনিকে চিনতে লাগল পাঁচ বছর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
কাছের খুনিকে চিনতে লাগল পাঁচ বছর

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ঢেমশা রোডের চিকন খালের পাড়ে যুবকের লাশ। পুলিশ তার প্যান্টের পকেট হাতড়িয়ে খুঁজে পায় একটি মানিব্যাগ। টাকা ছিল না। ছিল কিছু কাগজপত্র। গাজীপুরের টঙ্গীর একটি গার্মেন্টের কার্ড। সেখানে তার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়। পুলিশ জানতে পারে, খুলনা বাগেরহাট সদর এলাকার বাসিন্দা গফুর শেখের ছেলে এই যুবক। নাম তার শহীদুল ইসলাম। বয়স ২৩। ব্যাস এটুকুই। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। কিন্তু পুলিশের মাথায় ঢুকে না, বাগেরহাটের এই ছেলে চট্টগ্রাম কেন এসেছে। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করে পুলিশ। ঘটনা ২০১৩ সালের ৮ আগস্টের। পুলিশ ঠিকানা মতে বাগেরহাটে খবর দেয়। শহীদুলের আত্মীয়স্বজন খবর পেলেও তারা চট্টগ্রাম আসতে চায় না। তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা এতটাই নাজুক ছিল যে, লাশ চট্টগ্রাম থেকে বাগেরহাট নেওয়ার মতো টাকাও তাদের ছিল না। পুলিশ তিন দিন পর বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফনের ব্যবস্থা করে। চট্টগ্রামেই শহীদুলের লাশ দাফন করা হয়। শহীদুলের প্যান্টের পকেট থেকে পাওয়া মানিব্যাগ আর কাগজপত্র থানাতেই রেখে দেওয়া হয়। পুলিশ মানিব্যাগে একটি সাদা কাগজের টুকরা খুঁজে পায়। সেখানে হাতে লেখা ছিল তিনটি ফোন নম্বর। কিন্তু পুলিশ শহীদুল মৃত্যুর বিষয়ে তদন্তে খুব একটা আগ্রহী না হওয়ায় ফোন নম্বর যেখানকারটা সেখানেই রেখে দেয়। থানা পুলিশ অপমৃত্যু মামলা করেই তাদের দায়িত্ব শেষ করে। এক বছর পর শহীদুলের মৃত্যুর বিষয়টি আবার সামনে চলে আসে। ফরেনসিক বিভাগ থেকে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন আসে থানায়। তাতে উল্লেখ রয়েছে, ভারী কিছু দিয়ে শহীদুলের মাথায় দুইবার আঘাত করা হয়েছে। রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ এবার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। কিন্তু এক বছর আগেকার ঘটনা। পুলিশ এই খুনের রহস্য উদঘাটন কীভাবে করবে! পুলিশ থানার ড্রয়ার হাতড়ে খুঁজে পায় সেই মানিব্যাগ। মানিব্যাগের ভিতর থাকা কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে থাকে। তদন্তকারী কর্মকর্তা সেই তিনটি নম্বরের ব্যবহারকারীকে খোঁজ করে। দুটি নম্বর বন্ধ পায়। এরপর শেষের নম্বরটি পাওয়া যায় খোলা। পুলিশ কল দেয় সেই নম্বরে। বেশ কিছুক্ষণ রিং হওয়ার পর একজন ফোন ধরলেন। মহিলার কণ্ঠ। পুলিশ সেই মহিলাকে থানায় যোগাযোগ করতে বলে।

ফোনের ব্যবহারকারী এক মহিলা আসে থানায়। তদন্তকারী কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করেন। তিনি চট্টগ্রামের স্বর্ণকার মিহির বণিক প্রকাশের স্ত্রী প্রীতি বণিক প্রকাশ। মধ্য বয়সী এই মহিলাকে পুলিশ জেরা করে। তার তিনটা ফোন নম্বর শহীদুলের কাছে কেন? প্রীতি আকাশ থেকে পড়েন। তিনি বলেন, ‘এক বছর আগে মারা যাওয়া যুবকের কাছে আমার ফোন নম্বর কেন ছিল, তা আমি জানি না। মানুষের নম্বর মানুষের কাছে থাকতেই পারে। সেটা আমি কী করে বলব?’ পুলিশ প্রীতির কাছ থেকে কোনো তথ্য পায় না। হত্যার রহস্য উদঘাটনে কোনো সূত্র খুঁজে পায় না পুলিশ। শহীদুলকে ওই এলাকার লোকজনও আগে কখনো দেখেনি। যে কারণে তার বিষয়ে কোনো তথ্য পায়নি পুলিশ। প্রায় বছরখানেক পর পুলিশ আদালতে চার্জশিট দিলেও তাতে আসামি শনাক্ত হয়নি বলে উল্লেখ করে। মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় সিআইডির কাছে। সিআইডি নতুন করে তদন্ত শুরু করে। সিআইডি তদন্তে রহস্য উদঘাটন হয় না। সাতকানিয়ায় শহীদুল খুনের ঘটনাটি মানুষ ভুলেই যায়। মামলাটিও ধামাচাপা পড়ে থাকে। সিআইডি আদালতে থানা পুলিশের মতোই রিপোর্ট জমা দেয়। রহস্য অনুদঘাটিত।

আদালতের সন্দেহ হয়। এই সন্দেহ থেকেই ঘটনার ৫ বছর পর এ মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। মামলাটিতে যে ক্লু ছিল তা দিয়ে দুই দফায় তদন্ত করেও কোনো রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অথচ একই ক্লু দিয়ে মাত্র ২৮ দিনেই ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে পিবিআই। ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল দুজন আসামি প্রীতি বণিক (৪৫) এবং তার ভাই রাজু ধর (২৫)-কে গ্রেফতার করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন পুলিশ পরিদর্শক মো. আবদুর রাজ্জাক।

তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে পিবিআই প্রথমেই তলব করে প্রীতিকে। পুলিশের ফোন পেয়েই অনেকটা স্বাভাবিক মনেই পিবিআই অফিসে আসেন প্রীতি। তার আচরণ ছিল অনেকটা স্বাভাবিক। প্রথমে এ হত্যাকান্ডের বিষয়ে কিছু না বললেও পরবর্তীতে পিবিআইর বুদ্ধিমত্তার কাছে হার মানতে হয় প্রীতিকে। একপর্যায়ে সব স্বীকার করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে। এর পর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জয়ন্তী রানী রায়ের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে নিজের অপরাধের কথা তুলে ধরেন প্রীতি।

ঘটনা যেভাবে : ২০১৩ সালে মোবাইলে ক্রস কানেকশনে শহীদুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয় তিন সন্তানের জননী প্রীতির। নিজেকে মুক্তা পরিচয়ে কথা চালিয়ে যায় শহীদুলের সঙ্গে। এক সময়ে তাদের গভীর প্রেম হয়। শহীদুল চট্টগ্রাম এসে তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করে। সব ধরনের সম্পর্কে তারা জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু মাঝে মধ্যেই প্রীতির কাছ থেকে বিকাশে টাকা নিত শহীদুল। প্রীতি তার স্বামীর স্বর্ণ বন্ধক রেখে তাকে টাকা দিত। ইতিমধ্যে প্রীতির মেয়ের সঙ্গেও ফোনে কথা বলত শহীদুল। তার সঙ্গেও ভাব হয় শহীদুলের।

শহীদুল টাকা ফেরত না দিয়ে আবারও প্রীতিকে টাকার জন্য চাপ দেয়। এতে প্রীতি অস্বীকৃতি জানালে শহীদুল তাদের দুজনের সম্পর্কের কথা তার স্বামীকে জানিয়ে দেবে বলে হুমকি দেয়। এ ছাড়া শহীদুলের কাছে তাদের পরকীয়া সম্পর্কের ভিডিও এবং অডিও ফাঁস করে দেওয়ারও হুমকি দেয়। তাতেও প্রীতি রাজি না হলে সর্বশেষ প্রীতির ছোট মেয়ের সঙ্গে শহীদুল অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলবে এবং মেয়ের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেবে বলে হুমকি দিতে থাকে। প্রীতির মনে ভীতির সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে প্রীতি তার ভাই রাজুর সঙ্গে পরামর্শ করে শহীদুলকে ২০১৩ সালের আগস্টে কৌশলে চট্টগ্রামে আনে।

প্রীতি জানায় প্রথমে শহীদুলকে হত্যার পরিকল্পনা না থাকলেও পরে তা পরিবর্তন করে। তাদের পরিকল্পনা ছিল শহীদুলকে শেষবারের মতো বুঝিয়ে এ সম্পর্কের যবনিকা টানবেন। কিন্তু শহীদুল যখন চট্টগ্রাম আসে নগরীর অলঙ্কার মোড়ে তাকে এ নিয়ে অনেক বোঝানো হয়। তখন প্রীতি বলেন, আসলে মুক্তা নামে কেউ নেই। প্রীতিই মুক্তা নামে তার সঙ্গে অভিনয় করেছিল। শহীদুল এসব মানতে রাজি হয়নি। তখন প্রীতি তার পরিকল্পনা পরিবর্তন করেন। এরপর নগরীর বহদ্দার হয়ে সাতকানিয়ায় প্রীতির বাপের বাড়ি যাওয়ার জন্য রওনা দেন তারা। কেরানিহাট গিয়ে হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করে। এ ফাঁকে প্রীতির ভাই রাজু দোকান থেকে একটি রডের মাথা কিনে তা পেপারে মুড়িয়ে নেয়। শুরু হয় প্রীতির বাপের বাড়ির উদ্দেশে হেঁটে পথ চলা। একপর্যায়ে চিকন খাল কবরস্থান এলাকায় গেলে প্রীতির ভাই রাজু শহীদুলকে পেছন থেকে রড দিয়ে মাথায় পর পর দুটি আঘাত করে। এতে মাটিতে লুটে পড়ে শহীদুল। তখন প্রীতি তাকে চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে। শহীদুলের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পরই তারা সেখান থেকে চলে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম