শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১

কাছের খুনিকে চিনতে লাগল পাঁচ বছর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
কাছের খুনিকে চিনতে লাগল পাঁচ বছর

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ঢেমশা রোডের চিকন খালের পাড়ে যুবকের লাশ। পুলিশ তার প্যান্টের পকেট হাতড়িয়ে খুঁজে পায় একটি মানিব্যাগ। টাকা ছিল না। ছিল কিছু কাগজপত্র। গাজীপুরের টঙ্গীর একটি গার্মেন্টের কার্ড। সেখানে তার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়। পুলিশ জানতে পারে, খুলনা বাগেরহাট সদর এলাকার বাসিন্দা গফুর শেখের ছেলে এই যুবক। নাম তার শহীদুল ইসলাম। বয়স ২৩। ব্যাস এটুকুই। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। কিন্তু পুলিশের মাথায় ঢুকে না, বাগেরহাটের এই ছেলে চট্টগ্রাম কেন এসেছে। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করে পুলিশ। ঘটনা ২০১৩ সালের ৮ আগস্টের। পুলিশ ঠিকানা মতে বাগেরহাটে খবর দেয়। শহীদুলের আত্মীয়স্বজন খবর পেলেও তারা চট্টগ্রাম আসতে চায় না। তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা এতটাই নাজুক ছিল যে, লাশ চট্টগ্রাম থেকে বাগেরহাট নেওয়ার মতো টাকাও তাদের ছিল না। পুলিশ তিন দিন পর বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফনের ব্যবস্থা করে। চট্টগ্রামেই শহীদুলের লাশ দাফন করা হয়। শহীদুলের প্যান্টের পকেট থেকে পাওয়া মানিব্যাগ আর কাগজপত্র থানাতেই রেখে দেওয়া হয়। পুলিশ মানিব্যাগে একটি সাদা কাগজের টুকরা খুঁজে পায়। সেখানে হাতে লেখা ছিল তিনটি ফোন নম্বর। কিন্তু পুলিশ শহীদুল মৃত্যুর বিষয়ে তদন্তে খুব একটা আগ্রহী না হওয়ায় ফোন নম্বর যেখানকারটা সেখানেই রেখে দেয়। থানা পুলিশ অপমৃত্যু মামলা করেই তাদের দায়িত্ব শেষ করে। এক বছর পর শহীদুলের মৃত্যুর বিষয়টি আবার সামনে চলে আসে। ফরেনসিক বিভাগ থেকে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন আসে থানায়। তাতে উল্লেখ রয়েছে, ভারী কিছু দিয়ে শহীদুলের মাথায় দুইবার আঘাত করা হয়েছে। রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ এবার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। কিন্তু এক বছর আগেকার ঘটনা। পুলিশ এই খুনের রহস্য উদঘাটন কীভাবে করবে! পুলিশ থানার ড্রয়ার হাতড়ে খুঁজে পায় সেই মানিব্যাগ। মানিব্যাগের ভিতর থাকা কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে থাকে। তদন্তকারী কর্মকর্তা সেই তিনটি নম্বরের ব্যবহারকারীকে খোঁজ করে। দুটি নম্বর বন্ধ পায়। এরপর শেষের নম্বরটি পাওয়া যায় খোলা। পুলিশ কল দেয় সেই নম্বরে। বেশ কিছুক্ষণ রিং হওয়ার পর একজন ফোন ধরলেন। মহিলার কণ্ঠ। পুলিশ সেই মহিলাকে থানায় যোগাযোগ করতে বলে।

ফোনের ব্যবহারকারী এক মহিলা আসে থানায়। তদন্তকারী কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করেন। তিনি চট্টগ্রামের স্বর্ণকার মিহির বণিক প্রকাশের স্ত্রী প্রীতি বণিক প্রকাশ। মধ্য বয়সী এই মহিলাকে পুলিশ জেরা করে। তার তিনটা ফোন নম্বর শহীদুলের কাছে কেন? প্রীতি আকাশ থেকে পড়েন। তিনি বলেন, ‘এক বছর আগে মারা যাওয়া যুবকের কাছে আমার ফোন নম্বর কেন ছিল, তা আমি জানি না। মানুষের নম্বর মানুষের কাছে থাকতেই পারে। সেটা আমি কী করে বলব?’ পুলিশ প্রীতির কাছ থেকে কোনো তথ্য পায় না। হত্যার রহস্য উদঘাটনে কোনো সূত্র খুঁজে পায় না পুলিশ। শহীদুলকে ওই এলাকার লোকজনও আগে কখনো দেখেনি। যে কারণে তার বিষয়ে কোনো তথ্য পায়নি পুলিশ। প্রায় বছরখানেক পর পুলিশ আদালতে চার্জশিট দিলেও তাতে আসামি শনাক্ত হয়নি বলে উল্লেখ করে। মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় সিআইডির কাছে। সিআইডি নতুন করে তদন্ত শুরু করে। সিআইডি তদন্তে রহস্য উদঘাটন হয় না। সাতকানিয়ায় শহীদুল খুনের ঘটনাটি মানুষ ভুলেই যায়। মামলাটিও ধামাচাপা পড়ে থাকে। সিআইডি আদালতে থানা পুলিশের মতোই রিপোর্ট জমা দেয়। রহস্য অনুদঘাটিত।

আদালতের সন্দেহ হয়। এই সন্দেহ থেকেই ঘটনার ৫ বছর পর এ মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। মামলাটিতে যে ক্লু ছিল তা দিয়ে দুই দফায় তদন্ত করেও কোনো রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অথচ একই ক্লু দিয়ে মাত্র ২৮ দিনেই ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে পিবিআই। ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল দুজন আসামি প্রীতি বণিক (৪৫) এবং তার ভাই রাজু ধর (২৫)-কে গ্রেফতার করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন পুলিশ পরিদর্শক মো. আবদুর রাজ্জাক।

তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে পিবিআই প্রথমেই তলব করে প্রীতিকে। পুলিশের ফোন পেয়েই অনেকটা স্বাভাবিক মনেই পিবিআই অফিসে আসেন প্রীতি। তার আচরণ ছিল অনেকটা স্বাভাবিক। প্রথমে এ হত্যাকান্ডের বিষয়ে কিছু না বললেও পরবর্তীতে পিবিআইর বুদ্ধিমত্তার কাছে হার মানতে হয় প্রীতিকে। একপর্যায়ে সব স্বীকার করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে। এর পর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জয়ন্তী রানী রায়ের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে নিজের অপরাধের কথা তুলে ধরেন প্রীতি।

ঘটনা যেভাবে : ২০১৩ সালে মোবাইলে ক্রস কানেকশনে শহীদুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয় তিন সন্তানের জননী প্রীতির। নিজেকে মুক্তা পরিচয়ে কথা চালিয়ে যায় শহীদুলের সঙ্গে। এক সময়ে তাদের গভীর প্রেম হয়। শহীদুল চট্টগ্রাম এসে তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করে। সব ধরনের সম্পর্কে তারা জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু মাঝে মধ্যেই প্রীতির কাছ থেকে বিকাশে টাকা নিত শহীদুল। প্রীতি তার স্বামীর স্বর্ণ বন্ধক রেখে তাকে টাকা দিত। ইতিমধ্যে প্রীতির মেয়ের সঙ্গেও ফোনে কথা বলত শহীদুল। তার সঙ্গেও ভাব হয় শহীদুলের।

শহীদুল টাকা ফেরত না দিয়ে আবারও প্রীতিকে টাকার জন্য চাপ দেয়। এতে প্রীতি অস্বীকৃতি জানালে শহীদুল তাদের দুজনের সম্পর্কের কথা তার স্বামীকে জানিয়ে দেবে বলে হুমকি দেয়। এ ছাড়া শহীদুলের কাছে তাদের পরকীয়া সম্পর্কের ভিডিও এবং অডিও ফাঁস করে দেওয়ারও হুমকি দেয়। তাতেও প্রীতি রাজি না হলে সর্বশেষ প্রীতির ছোট মেয়ের সঙ্গে শহীদুল অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলবে এবং মেয়ের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেবে বলে হুমকি দিতে থাকে। প্রীতির মনে ভীতির সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে প্রীতি তার ভাই রাজুর সঙ্গে পরামর্শ করে শহীদুলকে ২০১৩ সালের আগস্টে কৌশলে চট্টগ্রামে আনে।

প্রীতি জানায় প্রথমে শহীদুলকে হত্যার পরিকল্পনা না থাকলেও পরে তা পরিবর্তন করে। তাদের পরিকল্পনা ছিল শহীদুলকে শেষবারের মতো বুঝিয়ে এ সম্পর্কের যবনিকা টানবেন। কিন্তু শহীদুল যখন চট্টগ্রাম আসে নগরীর অলঙ্কার মোড়ে তাকে এ নিয়ে অনেক বোঝানো হয়। তখন প্রীতি বলেন, আসলে মুক্তা নামে কেউ নেই। প্রীতিই মুক্তা নামে তার সঙ্গে অভিনয় করেছিল। শহীদুল এসব মানতে রাজি হয়নি। তখন প্রীতি তার পরিকল্পনা পরিবর্তন করেন। এরপর নগরীর বহদ্দার হয়ে সাতকানিয়ায় প্রীতির বাপের বাড়ি যাওয়ার জন্য রওনা দেন তারা। কেরানিহাট গিয়ে হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করে। এ ফাঁকে প্রীতির ভাই রাজু দোকান থেকে একটি রডের মাথা কিনে তা পেপারে মুড়িয়ে নেয়। শুরু হয় প্রীতির বাপের বাড়ির উদ্দেশে হেঁটে পথ চলা। একপর্যায়ে চিকন খাল কবরস্থান এলাকায় গেলে প্রীতির ভাই রাজু শহীদুলকে পেছন থেকে রড দিয়ে মাথায় পর পর দুটি আঘাত করে। এতে মাটিতে লুটে পড়ে শহীদুল। তখন প্রীতি তাকে চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে। শহীদুলের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পরই তারা সেখান থেকে চলে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৫৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে