শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১

ট্রলিবোমায় যুবকের খণ্ডিত লাশ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রলিবোমায় যুবকের খণ্ডিত লাশ

ময়মনসিংহ শহরের পাটগুদাম ব্রিজ এলাকা। একটি লাল রঙের ট্রলিব্যাগ পড়ে আছে। দাবিদার নেই। লোকজনের কৌত‚হল সেই ট্রলিব্যাগ ঘিরে। ব্যাগটির সামনে কেউ যাচ্ছে না। দূর থেকে দেখছে সবাই। প্রচন্ড ভিড় সেখানে। একেকজন একেক ধরনের কথা বলছে। কেউ বলছে ব্যাগের ভিতর অবৈধ মাল। কেউ বলছে ডাকাত দলের লুটে নেওয়া মালের মধ্যে ব্যাগটি ফেলে গেছে। আবার কেউ বলছে এসব কিছু না। এটি ট্রলিবোমা। সন্ত্রাসীদের কাজ হতে পারে। সব ছাপিয়ে ব্যাগটির পরিচয় হয়ে গেছে ‘ট্রলিবোমা’। বোমার খবরটি মুহুর্তে ছড়িয়ে পড়ল। আশপাশের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। লোকজন বিপদমুক্ত দূরত্ব বজায় রেখে ‘ট্রলিবোমা’ দেখছে। সংবাদ পেয়ে আসে পুলিশ। পুলিশেরও ধারণা এটি শক্তিশালী ‘ট্রলিবোমা’। যে কোনো সময় এটি ভয়ংকরভাবে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। পুলিশ হ্যান্ডমাইক দিয়ে লোকজনকে সরে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছে। খবর দেওয়া হয় বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিটকে। কিন্তু ঢাকা থেকে প্রস্তুতি নিয়ে আসতে সময় লাগবে একটু। ততক্ষণে পুলিশ ওই ‘ট্রলিবোমা’র চারদিকে বালুর বস্তা দিয়ে ঘিরে রাখে। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হয়। ট্রলিবোমার পাহারায় পুলিশ। আতঙ্কিত লোকজন নিজ নিজ বাসার দিকে ছুটতে থাকে। সে এক ভয়ংকর অবস্থা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রাত কাটে অজানা আশঙ্কায়। পরদিন সকালে ঢাকা থেকে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিট যায় ঘটনাস্থলে। তারা পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয়। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিটের দুই সদস্য নির্ধারিত পোশাক পরে ধীরপায় এগিয়ে যেতে থাকে ট্রলিবোমার দিকে। পিনপতন নিস্তব্ধতা। উৎসুক জনতার দৃষ্টি তখন ট্রলিবোমার দিকে। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের দুই সদস্য ব্যাগটির সামনে গিয়ে একটু দ্বিধায় পড়েন। ব্যাগটির সঙ্গে এমন কিছু জড়ানো নেই, যাতে করে বোমা বলে মনে হবে। এরপরও দুই সদস্য ঘামতে থাকেন। তারা চেষ্টা করেন ট্রলিব্যাগটি খোলার। ধীরে ধীরে ব্যাগের চেইন খুলতে থাকেন। কোনো ধরনের সমস্যা হলো না। এরপর একটু থেমে টান দিয়ে পুরো চেইন খুলে ফেলেন। ভিতরে যা চোখে পড়ল তাদের, তাতে করে দুই কর্মকর্তা আঁতকে উঠলেন। বোমা না হলেও ভিতরে যা দেখলেন, তাতে করে শরীর তাদের কেঁপে ওঠে। এও কি সম্ভব! ব্যাগের ভিতরে মানুষের হাত, পা ও মাথাবিহীন একটি খন্ডিত লাশ (গলা হতে কোমর পর্যন্ত)! ট্রলিতে কোনো বোমা ছিল না। ছিল অজ্ঞাত এক পুরুষের লাশের খন্ডিত অংশ। লাশটি কার! কোথা থেকে এলো? খন্ডিত অংশগুলোই বা কোথায়? এমন সব প্রশ্নের জবাব খুঁজতে পুলিশ মাঠে নামে। ঘটনাটি ২১ অক্টোবরের। একই দিন কুড়িগ্রাম পুলিশ সদর থানার বেলগাছা এলাকায় একটি কাটা পা উদ্ধার করে। ঠিক তার পরের দিন কুড়িগ্রামের রাজাপুর থানায় একটি ব্যাগে আরেকটি কাটা পা ও দুটি হাত এবং অপর আরেকটি ভ্যানিটি ব্যাগে খন্ডিত মাথা উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম পুলিশ। ময়মনসিংহে দেহ আর কুড়িগ্রামে খন্ডিত হাত-পা আর মাথার সন্ধান মেলে। পুলিশ মানবদেহের খন্ডিত অংশগুলো একজনের বলেই ধারণা করছে। কারণ, ময়মনসিংহ আর কুড়িগ্রামে পাওয়া লাশের সঙ্গে থাকা পলিথিন ব্যাগ আর কালো সুতা ছিল একই ধরনের। আর যদি তাই হয়, ক্লু-লেস এই খুনের ঘটনার তদন্তে পুলিশ অনেকটা এগিয়ে যাবে। অর্থাৎ খন্ডিত অংশগুলো অন্তত একজনের বলে মিলেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা এমনটাই ভাবছেন। পরে সব খন্ডিত অংশের ডিএনএ টেস্ট করে পুলিশ মরদেহের সব খন্ডিত অংশ এক ব্যক্তিরই বলে নিশ্চিত হয়। পুলিশ বাদী হয়ে ২৫ অক্টোবর ময়মনসিংহ  কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। কিন্তু আর কোনো সূত্র পুলিশ খুঁজে পাচ্ছে না। ময়মনসিংহ আর কুড়িগ্রাম। দুই জেলায় খন্ডিত দেহগুলো কারা নিল সেটি তাদের ভাবিয়ে তোলে। প্রাথমিক অবস্থায় লাশ শনাক্তকরণে এবং হত্যাকান্ডের রহস্যের কূলকিনারা খুঁজে পাচ্ছিল না দুই  জেলার পুলিশ সদস্যরা। এরপর ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ এ ঘটনার তদন্তে নামে।

তবে কুড়িগ্রাম পুলিশ খন্ডিত দেহ উদ্ধারের সময় ব্যাগের মধ্যে একটি চিরকুট খুঁজে পায়। সেখানে ছিল দুটি ফোন নম্বর। পাশাপাশি দুজনের নাম। পুলিশ এই চিরকুট নিয়েই তদন্তে এগিয়ে যেতে চায়। পুলিশ প্রথমে ফোন নম্বরে কল করে পায় তামিম নামে এক মেয়েকে। তামিম পুলিশকে জানায়, সে এই চিরকুটটি দিয়েছিল তার বান্ধবী জান্নাতকে। পুলিশ জান্নাতের খোঁজ পায় ধোবাউড়া উপজেলায়। জান্নাত পুলিশকে জানায়, চিরকুটটি তিনি রেখেছিলেন তার ভাই ফারুকের ব্যাগে। কিন্তু এই চিরকুটটি কীভাবে কুড়িগ্রামে গেল তা জান্নাত নিজেও বলতে পারেনি পুলিশকে। তার ভাই ফারুক কোথায় আছে, জানতে চাইলে জান্নাত বলে তার জানা নেই। গাজীপুর থাকার কথা। তবে সুনির্দিষ্টভাবে জানে না কোথায় আছে ফারুক। পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় ফারুকের খোঁজে। কিন্তু কোথাও তাকে পায় না। পুলিশ নিশ্চিত যে, ফারুকের খোঁজ পেলে খুনের রহস্য খুঁজে পাওয়া যাবে। তাকে না পেয়ে পুলিশ ফিরে যায় আবার জান্নাতের কাছে। পুলিশকে জান্নাত জানায়, জুয়েল আর জাহিদ বলতে পারবে ফারুক কোথায় আছে। এরা দুজন ফারুকের বন্ধু। এ দুজনের সঙ্গে ফারুকের সব সময় যোগাযোগ থাকে। পুলিশ গাজীপুর যায় দুই বন্ধুর খোঁজ করতে।

ভ্যানিটি ব্যাগে থাকা একটি চিরকুটের সূত্র ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় পুলিশ। এক পর্যায়ে পুলিশ নেত্রকোনার পূর্বধলা, ময়মনসিংহের তারাকান্দা ও গাজীপুরের বানিয়ারচালায় অভিযান চালিয়ে  মো. ফারুক মিয়া ও তার ভাই হৃদয় মিয়া, বোন সাবিনা আক্তার এবং ভাইয়ের বউ মৌসুমী আক্তারকে গ্রেফতার করে। তারা স্বীকার করে খুনের ঘটনার সঙ্গে তারা জড়িত। পুলিশ জানতে পারে হতভাগ্য ওই যুবকের নাম। তার নাম মো. বকুল (২৮)। তিনি নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার হুগলা গ্রামের ময়েজ উদ্দীনের  ছেলে ছিলেন। কেন খুন হলেন তা জানতে পারে পুলিশ। সাবিনাকে উত্ত্যক্ত করত বকুল। যন্ত্রণার হাত থেকে বাঁচাতে বিয়ে দেওয়া হয়। জনৈক আবু সিদ্দিকের সঙ্গে সাবিনার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরও বকুল তাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন। এ নিয়ে এলাকায় সালিশ হয়। কোনো কাজ হয়নি। পরে সাবিনা তার দুই ভাই ফারুক আর হৃদয় এবং ভাবি মৌসুমীকে জানায়। তারা গাজীপুরে ফারুকের বাসায় বসে বকুলকে হত্যার পরিকল্পনা করে। বকুলকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ফারুকের বাসায় নিয়ে আসা হয়। এরপর জুসের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ দিয়ে বকুলকে খাওয়ানো হয়। বকুল অচেতন হয়ে পড়ে। এরপর তারা বকুলকে হত্যা করে ধারালো ব্লেড দিয়ে ছয় টুকরা করে। ট্রলিব্যাগটি নিয়ে যায় ফারুক আর হৃদয়। তারা সেটি ফেলে আসে ময়মনসিংহে। আর সাবিনা এবং মৌসুমী অন্য ব্যাগগুলো নিয়ে যায় কুড়িগ্রামে। সেখানে তারা ব্যাগটি ফেলে রেখে চলে আসে। পুলিশ জানায়, এরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে জয়দেবপুর থানার বানিয়ারচালা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় এই হত্যাকান্ড ঘটায়। এ ঘটনায় একটি ছুরি, নিহতের একটি মোবাইল ফোন, লাশের হাত-পা বহনকারী একটি কাপড়ের ব্যাগ এবং হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি ইটের টুকরা আলামত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সহোদর তিন ভাইবোন ও এক ভাবিকে গ্রেফতার করা হয়। এরা চারজনই আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। এ ঘটনায় পাঁচজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে