শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১

ট্রলিবোমায় যুবকের খণ্ডিত লাশ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রলিবোমায় যুবকের খণ্ডিত লাশ

ময়মনসিংহ শহরের পাটগুদাম ব্রিজ এলাকা। একটি লাল রঙের ট্রলিব্যাগ পড়ে আছে। দাবিদার নেই। লোকজনের কৌত‚হল সেই ট্রলিব্যাগ ঘিরে। ব্যাগটির সামনে কেউ যাচ্ছে না। দূর থেকে দেখছে সবাই। প্রচন্ড ভিড় সেখানে। একেকজন একেক ধরনের কথা বলছে। কেউ বলছে ব্যাগের ভিতর অবৈধ মাল। কেউ বলছে ডাকাত দলের লুটে নেওয়া মালের মধ্যে ব্যাগটি ফেলে গেছে। আবার কেউ বলছে এসব কিছু না। এটি ট্রলিবোমা। সন্ত্রাসীদের কাজ হতে পারে। সব ছাপিয়ে ব্যাগটির পরিচয় হয়ে গেছে ‘ট্রলিবোমা’। বোমার খবরটি মুহুর্তে ছড়িয়ে পড়ল। আশপাশের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। লোকজন বিপদমুক্ত দূরত্ব বজায় রেখে ‘ট্রলিবোমা’ দেখছে। সংবাদ পেয়ে আসে পুলিশ। পুলিশেরও ধারণা এটি শক্তিশালী ‘ট্রলিবোমা’। যে কোনো সময় এটি ভয়ংকরভাবে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। পুলিশ হ্যান্ডমাইক দিয়ে লোকজনকে সরে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছে। খবর দেওয়া হয় বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিটকে। কিন্তু ঢাকা থেকে প্রস্তুতি নিয়ে আসতে সময় লাগবে একটু। ততক্ষণে পুলিশ ওই ‘ট্রলিবোমা’র চারদিকে বালুর বস্তা দিয়ে ঘিরে রাখে। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হয়। ট্রলিবোমার পাহারায় পুলিশ। আতঙ্কিত লোকজন নিজ নিজ বাসার দিকে ছুটতে থাকে। সে এক ভয়ংকর অবস্থা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রাত কাটে অজানা আশঙ্কায়। পরদিন সকালে ঢাকা থেকে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিট যায় ঘটনাস্থলে। তারা পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয়। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিটের দুই সদস্য নির্ধারিত পোশাক পরে ধীরপায় এগিয়ে যেতে থাকে ট্রলিবোমার দিকে। পিনপতন নিস্তব্ধতা। উৎসুক জনতার দৃষ্টি তখন ট্রলিবোমার দিকে। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের দুই সদস্য ব্যাগটির সামনে গিয়ে একটু দ্বিধায় পড়েন। ব্যাগটির সঙ্গে এমন কিছু জড়ানো নেই, যাতে করে বোমা বলে মনে হবে। এরপরও দুই সদস্য ঘামতে থাকেন। তারা চেষ্টা করেন ট্রলিব্যাগটি খোলার। ধীরে ধীরে ব্যাগের চেইন খুলতে থাকেন। কোনো ধরনের সমস্যা হলো না। এরপর একটু থেমে টান দিয়ে পুরো চেইন খুলে ফেলেন। ভিতরে যা চোখে পড়ল তাদের, তাতে করে দুই কর্মকর্তা আঁতকে উঠলেন। বোমা না হলেও ভিতরে যা দেখলেন, তাতে করে শরীর তাদের কেঁপে ওঠে। এও কি সম্ভব! ব্যাগের ভিতরে মানুষের হাত, পা ও মাথাবিহীন একটি খন্ডিত লাশ (গলা হতে কোমর পর্যন্ত)! ট্রলিতে কোনো বোমা ছিল না। ছিল অজ্ঞাত এক পুরুষের লাশের খন্ডিত অংশ। লাশটি কার! কোথা থেকে এলো? খন্ডিত অংশগুলোই বা কোথায়? এমন সব প্রশ্নের জবাব খুঁজতে পুলিশ মাঠে নামে। ঘটনাটি ২১ অক্টোবরের। একই দিন কুড়িগ্রাম পুলিশ সদর থানার বেলগাছা এলাকায় একটি কাটা পা উদ্ধার করে। ঠিক তার পরের দিন কুড়িগ্রামের রাজাপুর থানায় একটি ব্যাগে আরেকটি কাটা পা ও দুটি হাত এবং অপর আরেকটি ভ্যানিটি ব্যাগে খন্ডিত মাথা উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম পুলিশ। ময়মনসিংহে দেহ আর কুড়িগ্রামে খন্ডিত হাত-পা আর মাথার সন্ধান মেলে। পুলিশ মানবদেহের খন্ডিত অংশগুলো একজনের বলেই ধারণা করছে। কারণ, ময়মনসিংহ আর কুড়িগ্রামে পাওয়া লাশের সঙ্গে থাকা পলিথিন ব্যাগ আর কালো সুতা ছিল একই ধরনের। আর যদি তাই হয়, ক্লু-লেস এই খুনের ঘটনার তদন্তে পুলিশ অনেকটা এগিয়ে যাবে। অর্থাৎ খন্ডিত অংশগুলো অন্তত একজনের বলে মিলেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা এমনটাই ভাবছেন। পরে সব খন্ডিত অংশের ডিএনএ টেস্ট করে পুলিশ মরদেহের সব খন্ডিত অংশ এক ব্যক্তিরই বলে নিশ্চিত হয়। পুলিশ বাদী হয়ে ২৫ অক্টোবর ময়মনসিংহ  কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। কিন্তু আর কোনো সূত্র পুলিশ খুঁজে পাচ্ছে না। ময়মনসিংহ আর কুড়িগ্রাম। দুই জেলায় খন্ডিত দেহগুলো কারা নিল সেটি তাদের ভাবিয়ে তোলে। প্রাথমিক অবস্থায় লাশ শনাক্তকরণে এবং হত্যাকান্ডের রহস্যের কূলকিনারা খুঁজে পাচ্ছিল না দুই  জেলার পুলিশ সদস্যরা। এরপর ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ এ ঘটনার তদন্তে নামে।

তবে কুড়িগ্রাম পুলিশ খন্ডিত দেহ উদ্ধারের সময় ব্যাগের মধ্যে একটি চিরকুট খুঁজে পায়। সেখানে ছিল দুটি ফোন নম্বর। পাশাপাশি দুজনের নাম। পুলিশ এই চিরকুট নিয়েই তদন্তে এগিয়ে যেতে চায়। পুলিশ প্রথমে ফোন নম্বরে কল করে পায় তামিম নামে এক মেয়েকে। তামিম পুলিশকে জানায়, সে এই চিরকুটটি দিয়েছিল তার বান্ধবী জান্নাতকে। পুলিশ জান্নাতের খোঁজ পায় ধোবাউড়া উপজেলায়। জান্নাত পুলিশকে জানায়, চিরকুটটি তিনি রেখেছিলেন তার ভাই ফারুকের ব্যাগে। কিন্তু এই চিরকুটটি কীভাবে কুড়িগ্রামে গেল তা জান্নাত নিজেও বলতে পারেনি পুলিশকে। তার ভাই ফারুক কোথায় আছে, জানতে চাইলে জান্নাত বলে তার জানা নেই। গাজীপুর থাকার কথা। তবে সুনির্দিষ্টভাবে জানে না কোথায় আছে ফারুক। পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় ফারুকের খোঁজে। কিন্তু কোথাও তাকে পায় না। পুলিশ নিশ্চিত যে, ফারুকের খোঁজ পেলে খুনের রহস্য খুঁজে পাওয়া যাবে। তাকে না পেয়ে পুলিশ ফিরে যায় আবার জান্নাতের কাছে। পুলিশকে জান্নাত জানায়, জুয়েল আর জাহিদ বলতে পারবে ফারুক কোথায় আছে। এরা দুজন ফারুকের বন্ধু। এ দুজনের সঙ্গে ফারুকের সব সময় যোগাযোগ থাকে। পুলিশ গাজীপুর যায় দুই বন্ধুর খোঁজ করতে।

ভ্যানিটি ব্যাগে থাকা একটি চিরকুটের সূত্র ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় পুলিশ। এক পর্যায়ে পুলিশ নেত্রকোনার পূর্বধলা, ময়মনসিংহের তারাকান্দা ও গাজীপুরের বানিয়ারচালায় অভিযান চালিয়ে  মো. ফারুক মিয়া ও তার ভাই হৃদয় মিয়া, বোন সাবিনা আক্তার এবং ভাইয়ের বউ মৌসুমী আক্তারকে গ্রেফতার করে। তারা স্বীকার করে খুনের ঘটনার সঙ্গে তারা জড়িত। পুলিশ জানতে পারে হতভাগ্য ওই যুবকের নাম। তার নাম মো. বকুল (২৮)। তিনি নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার হুগলা গ্রামের ময়েজ উদ্দীনের  ছেলে ছিলেন। কেন খুন হলেন তা জানতে পারে পুলিশ। সাবিনাকে উত্ত্যক্ত করত বকুল। যন্ত্রণার হাত থেকে বাঁচাতে বিয়ে দেওয়া হয়। জনৈক আবু সিদ্দিকের সঙ্গে সাবিনার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরও বকুল তাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন। এ নিয়ে এলাকায় সালিশ হয়। কোনো কাজ হয়নি। পরে সাবিনা তার দুই ভাই ফারুক আর হৃদয় এবং ভাবি মৌসুমীকে জানায়। তারা গাজীপুরে ফারুকের বাসায় বসে বকুলকে হত্যার পরিকল্পনা করে। বকুলকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ফারুকের বাসায় নিয়ে আসা হয়। এরপর জুসের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ দিয়ে বকুলকে খাওয়ানো হয়। বকুল অচেতন হয়ে পড়ে। এরপর তারা বকুলকে হত্যা করে ধারালো ব্লেড দিয়ে ছয় টুকরা করে। ট্রলিব্যাগটি নিয়ে যায় ফারুক আর হৃদয়। তারা সেটি ফেলে আসে ময়মনসিংহে। আর সাবিনা এবং মৌসুমী অন্য ব্যাগগুলো নিয়ে যায় কুড়িগ্রামে। সেখানে তারা ব্যাগটি ফেলে রেখে চলে আসে। পুলিশ জানায়, এরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে জয়দেবপুর থানার বানিয়ারচালা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় এই হত্যাকান্ড ঘটায়। এ ঘটনায় একটি ছুরি, নিহতের একটি মোবাইল ফোন, লাশের হাত-পা বহনকারী একটি কাপড়ের ব্যাগ এবং হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি ইটের টুকরা আলামত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সহোদর তিন ভাইবোন ও এক ভাবিকে গ্রেফতার করা হয়। এরা চারজনই আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। এ ঘটনায় পাঁচজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা