শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১

ট্রলিবোমায় যুবকের খণ্ডিত লাশ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রলিবোমায় যুবকের খণ্ডিত লাশ

ময়মনসিংহ শহরের পাটগুদাম ব্রিজ এলাকা। একটি লাল রঙের ট্রলিব্যাগ পড়ে আছে। দাবিদার নেই। লোকজনের কৌত‚হল সেই ট্রলিব্যাগ ঘিরে। ব্যাগটির সামনে কেউ যাচ্ছে না। দূর থেকে দেখছে সবাই। প্রচন্ড ভিড় সেখানে। একেকজন একেক ধরনের কথা বলছে। কেউ বলছে ব্যাগের ভিতর অবৈধ মাল। কেউ বলছে ডাকাত দলের লুটে নেওয়া মালের মধ্যে ব্যাগটি ফেলে গেছে। আবার কেউ বলছে এসব কিছু না। এটি ট্রলিবোমা। সন্ত্রাসীদের কাজ হতে পারে। সব ছাপিয়ে ব্যাগটির পরিচয় হয়ে গেছে ‘ট্রলিবোমা’। বোমার খবরটি মুহুর্তে ছড়িয়ে পড়ল। আশপাশের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। লোকজন বিপদমুক্ত দূরত্ব বজায় রেখে ‘ট্রলিবোমা’ দেখছে। সংবাদ পেয়ে আসে পুলিশ। পুলিশেরও ধারণা এটি শক্তিশালী ‘ট্রলিবোমা’। যে কোনো সময় এটি ভয়ংকরভাবে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। পুলিশ হ্যান্ডমাইক দিয়ে লোকজনকে সরে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছে। খবর দেওয়া হয় বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিটকে। কিন্তু ঢাকা থেকে প্রস্তুতি নিয়ে আসতে সময় লাগবে একটু। ততক্ষণে পুলিশ ওই ‘ট্রলিবোমা’র চারদিকে বালুর বস্তা দিয়ে ঘিরে রাখে। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হয়। ট্রলিবোমার পাহারায় পুলিশ। আতঙ্কিত লোকজন নিজ নিজ বাসার দিকে ছুটতে থাকে। সে এক ভয়ংকর অবস্থা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রাত কাটে অজানা আশঙ্কায়। পরদিন সকালে ঢাকা থেকে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিট যায় ঘটনাস্থলে। তারা পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয়। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিটের দুই সদস্য নির্ধারিত পোশাক পরে ধীরপায় এগিয়ে যেতে থাকে ট্রলিবোমার দিকে। পিনপতন নিস্তব্ধতা। উৎসুক জনতার দৃষ্টি তখন ট্রলিবোমার দিকে। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের দুই সদস্য ব্যাগটির সামনে গিয়ে একটু দ্বিধায় পড়েন। ব্যাগটির সঙ্গে এমন কিছু জড়ানো নেই, যাতে করে বোমা বলে মনে হবে। এরপরও দুই সদস্য ঘামতে থাকেন। তারা চেষ্টা করেন ট্রলিব্যাগটি খোলার। ধীরে ধীরে ব্যাগের চেইন খুলতে থাকেন। কোনো ধরনের সমস্যা হলো না। এরপর একটু থেমে টান দিয়ে পুরো চেইন খুলে ফেলেন। ভিতরে যা চোখে পড়ল তাদের, তাতে করে দুই কর্মকর্তা আঁতকে উঠলেন। বোমা না হলেও ভিতরে যা দেখলেন, তাতে করে শরীর তাদের কেঁপে ওঠে। এও কি সম্ভব! ব্যাগের ভিতরে মানুষের হাত, পা ও মাথাবিহীন একটি খন্ডিত লাশ (গলা হতে কোমর পর্যন্ত)! ট্রলিতে কোনো বোমা ছিল না। ছিল অজ্ঞাত এক পুরুষের লাশের খন্ডিত অংশ। লাশটি কার! কোথা থেকে এলো? খন্ডিত অংশগুলোই বা কোথায়? এমন সব প্রশ্নের জবাব খুঁজতে পুলিশ মাঠে নামে। ঘটনাটি ২১ অক্টোবরের। একই দিন কুড়িগ্রাম পুলিশ সদর থানার বেলগাছা এলাকায় একটি কাটা পা উদ্ধার করে। ঠিক তার পরের দিন কুড়িগ্রামের রাজাপুর থানায় একটি ব্যাগে আরেকটি কাটা পা ও দুটি হাত এবং অপর আরেকটি ভ্যানিটি ব্যাগে খন্ডিত মাথা উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম পুলিশ। ময়মনসিংহে দেহ আর কুড়িগ্রামে খন্ডিত হাত-পা আর মাথার সন্ধান মেলে। পুলিশ মানবদেহের খন্ডিত অংশগুলো একজনের বলেই ধারণা করছে। কারণ, ময়মনসিংহ আর কুড়িগ্রামে পাওয়া লাশের সঙ্গে থাকা পলিথিন ব্যাগ আর কালো সুতা ছিল একই ধরনের। আর যদি তাই হয়, ক্লু-লেস এই খুনের ঘটনার তদন্তে পুলিশ অনেকটা এগিয়ে যাবে। অর্থাৎ খন্ডিত অংশগুলো অন্তত একজনের বলে মিলেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা এমনটাই ভাবছেন। পরে সব খন্ডিত অংশের ডিএনএ টেস্ট করে পুলিশ মরদেহের সব খন্ডিত অংশ এক ব্যক্তিরই বলে নিশ্চিত হয়। পুলিশ বাদী হয়ে ২৫ অক্টোবর ময়মনসিংহ  কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। কিন্তু আর কোনো সূত্র পুলিশ খুঁজে পাচ্ছে না। ময়মনসিংহ আর কুড়িগ্রাম। দুই জেলায় খন্ডিত দেহগুলো কারা নিল সেটি তাদের ভাবিয়ে তোলে। প্রাথমিক অবস্থায় লাশ শনাক্তকরণে এবং হত্যাকান্ডের রহস্যের কূলকিনারা খুঁজে পাচ্ছিল না দুই  জেলার পুলিশ সদস্যরা। এরপর ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ এ ঘটনার তদন্তে নামে।

তবে কুড়িগ্রাম পুলিশ খন্ডিত দেহ উদ্ধারের সময় ব্যাগের মধ্যে একটি চিরকুট খুঁজে পায়। সেখানে ছিল দুটি ফোন নম্বর। পাশাপাশি দুজনের নাম। পুলিশ এই চিরকুট নিয়েই তদন্তে এগিয়ে যেতে চায়। পুলিশ প্রথমে ফোন নম্বরে কল করে পায় তামিম নামে এক মেয়েকে। তামিম পুলিশকে জানায়, সে এই চিরকুটটি দিয়েছিল তার বান্ধবী জান্নাতকে। পুলিশ জান্নাতের খোঁজ পায় ধোবাউড়া উপজেলায়। জান্নাত পুলিশকে জানায়, চিরকুটটি তিনি রেখেছিলেন তার ভাই ফারুকের ব্যাগে। কিন্তু এই চিরকুটটি কীভাবে কুড়িগ্রামে গেল তা জান্নাত নিজেও বলতে পারেনি পুলিশকে। তার ভাই ফারুক কোথায় আছে, জানতে চাইলে জান্নাত বলে তার জানা নেই। গাজীপুর থাকার কথা। তবে সুনির্দিষ্টভাবে জানে না কোথায় আছে ফারুক। পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় ফারুকের খোঁজে। কিন্তু কোথাও তাকে পায় না। পুলিশ নিশ্চিত যে, ফারুকের খোঁজ পেলে খুনের রহস্য খুঁজে পাওয়া যাবে। তাকে না পেয়ে পুলিশ ফিরে যায় আবার জান্নাতের কাছে। পুলিশকে জান্নাত জানায়, জুয়েল আর জাহিদ বলতে পারবে ফারুক কোথায় আছে। এরা দুজন ফারুকের বন্ধু। এ দুজনের সঙ্গে ফারুকের সব সময় যোগাযোগ থাকে। পুলিশ গাজীপুর যায় দুই বন্ধুর খোঁজ করতে।

ভ্যানিটি ব্যাগে থাকা একটি চিরকুটের সূত্র ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় পুলিশ। এক পর্যায়ে পুলিশ নেত্রকোনার পূর্বধলা, ময়মনসিংহের তারাকান্দা ও গাজীপুরের বানিয়ারচালায় অভিযান চালিয়ে  মো. ফারুক মিয়া ও তার ভাই হৃদয় মিয়া, বোন সাবিনা আক্তার এবং ভাইয়ের বউ মৌসুমী আক্তারকে গ্রেফতার করে। তারা স্বীকার করে খুনের ঘটনার সঙ্গে তারা জড়িত। পুলিশ জানতে পারে হতভাগ্য ওই যুবকের নাম। তার নাম মো. বকুল (২৮)। তিনি নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার হুগলা গ্রামের ময়েজ উদ্দীনের  ছেলে ছিলেন। কেন খুন হলেন তা জানতে পারে পুলিশ। সাবিনাকে উত্ত্যক্ত করত বকুল। যন্ত্রণার হাত থেকে বাঁচাতে বিয়ে দেওয়া হয়। জনৈক আবু সিদ্দিকের সঙ্গে সাবিনার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরও বকুল তাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন। এ নিয়ে এলাকায় সালিশ হয়। কোনো কাজ হয়নি। পরে সাবিনা তার দুই ভাই ফারুক আর হৃদয় এবং ভাবি মৌসুমীকে জানায়। তারা গাজীপুরে ফারুকের বাসায় বসে বকুলকে হত্যার পরিকল্পনা করে। বকুলকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ফারুকের বাসায় নিয়ে আসা হয়। এরপর জুসের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ দিয়ে বকুলকে খাওয়ানো হয়। বকুল অচেতন হয়ে পড়ে। এরপর তারা বকুলকে হত্যা করে ধারালো ব্লেড দিয়ে ছয় টুকরা করে। ট্রলিব্যাগটি নিয়ে যায় ফারুক আর হৃদয়। তারা সেটি ফেলে আসে ময়মনসিংহে। আর সাবিনা এবং মৌসুমী অন্য ব্যাগগুলো নিয়ে যায় কুড়িগ্রামে। সেখানে তারা ব্যাগটি ফেলে রেখে চলে আসে। পুলিশ জানায়, এরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে জয়দেবপুর থানার বানিয়ারচালা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় এই হত্যাকান্ড ঘটায়। এ ঘটনায় একটি ছুরি, নিহতের একটি মোবাইল ফোন, লাশের হাত-পা বহনকারী একটি কাপড়ের ব্যাগ এবং হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি ইটের টুকরা আলামত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সহোদর তিন ভাইবোন ও এক ভাবিকে গ্রেফতার করা হয়। এরা চারজনই আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। এ ঘটনায় পাঁচজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি
মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন
‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ী আইডিয়াল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বেতন বঞ্চিত শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলন
যাত্রাবাড়ী আইডিয়াল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বেতন বঞ্চিত শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)
আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ
পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু
নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার
টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড
সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ