শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কর্মী ঘাটতি নিয়ে খুঁড়িয়ে চলছে রেল, নতুন ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন
শিমুল মাহমুদ, কাজী শাহেদ, রাজশাহী ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কম জনবল নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ার আকাক্সক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার গত ১১ বছরে দেশজুড়ে বিস্তৃত রেল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। কিন্তু জনবল ঘাটতির কারণে যাত্রীরা রেল সেবার সুফল পাচ্ছেন না। এবার রেলপথের জন্য নতুন সুখবর। রেলপথে আগের তুলনায় ১০ হাজারের বেশি জনবল বাড়িয়ে মোট ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সর্বশেষ গত ৮ জুলাই প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকেও চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া গেছে। ফলে নতুন জনবল কাঠামোর তুলনায় রেলওয়েতে শূন্য পদ রয়েছে ২৪ হাজার ৩৫৭ জন। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ রেলওয়ে নতুন জনবল নিয়োগ শুরু করবে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে রেলওয়ে। নতুন জনবল নিয়োগ পাওয়ার পর আগামী দু-তিন বছরের মধ্যে রেলপথ তার পূর্ণাঙ্গ সুফল নিয়ে যাত্রীদের কাছে হাজির হবে বলে আশা করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এমপি বলেছেন, সেবার মান বাড়াতে জনবল নিয়োগে রেলের নীতিমালা চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী অল্প দিনের মধ্যে ১৩ থেকে ১৫ হাজার জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, জনবল ও কাঠামোর অভাব ঘুচিয়ে সার্মথ্য বাড়ানো গেলে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে রেল যোগাযোগ আরও ত্বরান্বিত হবে। এটি রেলের ইতিহাসে আরও একটি নতুন মাইলফলক হবে।

জানা গেছে, কার্যত দীর্ঘদিন রেলেওয়েতে বড় কোনো নিয়োগের ঘটনা ঘটেনি। সর্বশেষ ২০১৯ সালের আগস্টে অস্থায়ীভাবে সৃজন করা ১৯০টি গেটকিপার পদে নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। নিয়োগ নিয়ে মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির অভাবে দীর্ঘদিন ধরেই জনবল নিয়োগ দেওয়া যাচ্ছে না রেলওয়েতে। পুরাতন নিয়োগবিধির আলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কিছু নিয়োগ পর্যায়ক্রমে হলেও নতুন নিয়োগবিধি হওয়ার পর গত আড়াই বছরে কোনো নিয়োগ হয়নি। এদিকে প্রতি বছর অবসরেও যাচ্ছেন অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান না থাকায় জনবল শূন্যতার পাল্লা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে মঞ্জুরিকৃত পদের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির স্টেশন ম্যানেজার, স্টেশন মাস্টার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, এএসএই, এএমই, এলএম, এএলএম, ওয়েম্যান, খালাসি, পয়েন্টম্যানসহ কয়েক হাজার জনবল সংকট রয়েছে রেলওয়ে প্রশাসনে। এতে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির মঞ্জুরিকৃত জনবল ১৯ হাজার ৬৪৭ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ১২ হাজার ৫৬৭ জন। শূন্য পদ রয়েছে ৭ হাজার ৮১টি। এতে জনবল সংকটের মধ্যেই জোড়াতালি দিয়ে কাজ চলছে বলে রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান। পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের এক প্রকৌশলী বলেন, স্বীকার করতেই হবে, দক্ষ জনবল না থাকলে যাত্রীসেবার মান বাড়ানো এবং রেলের সম্পদ রক্ষা দুরূহ হয়ে পড়বে। লোকসান কমানোর কথা বলে রেলে মাঝে-মধ্যে জনবল কমানো হয়। ১৯৮৫ সালে একবার নিয়োগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালেও নিয়োগ বন্ধ রেখে ১০ হাজার কর্মীকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে অবসরে পাঠায় বিএনপি সরকার। ২০০০ সালের মধ্যে রেলের কর্মী সংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসে। এখন প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী অবসরে যাচ্ছেন।

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলওয়েতে জনবল সংকট আছে। প্রতি বছর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন পদের শূন্যতা আরও বাড়ছে। রেলের জনবল নিয়োগ না হলে প্রশাসনিক কর্মকা  বা ট্রেন পরিচালনায়ও সমস্যা হবে। জনবল নিয়োগের বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া ও ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি। বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির কারণে দীর্ঘদিন ধরেই রেলের নিয়োগ হচ্ছে না। রেলের জনবল সংকটের কারণে প্রতিটি বিভাগে কাজের গতিও কমে যাচ্ছে। কিছু কিছু বিভাগ চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ দিয়েই কোনোরকমে কাজ শেষ করছেন। তবে দ্রুত জনবল নিয়োগ দিতে না পারলে রেল সেবা অচল হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল জোনের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মিহির কান্তি গুহ বলেন, আমাদের পশ্চিমাঞ্চলে স্টেশন মাস্টার, লোকো মাস্টারের শর্টেজ রয়েছে। লোকবলের অভাবে আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন বন্ধ রয়েছে। আমাদের রেলওয়ের জনবল একসময় ছিল ৬৮ হাজার। বিভিন্ন সময়ে জনবল কমানো হয়েছে। এনাম কমিটির মাধ্যমে কমানো হয়েছে। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে লোকবল কমানো হয়েছে। অভিজ্ঞ জনবল কমে যাওয়ায় রেল তার স্বাভাবিক সেবা দিতে পারছে না। বর্তমানে রেলওয়ের অবকাঠামো ও নেটওয়ার্ক বেড়েছে। কিন্তু জনবলের অভাবে কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়া যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ১৯৮২ সালের আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ৬৮ হাজার জনবল ছিল অনুমোদিত। সেটা কমিয়ে সাড়ে ৩৭ হাজার করা হয়েছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত কিছু জনবল বাড়ানো হয়েছে। এরপর আর নিয়োগ হয়নি। জনবল নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি, মামলা জটিলতায় জনবল আর বাড়ানো যায়নি। এর পাশাপাশি ছিল আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।

ইতিমধ্যে বর্তমান সরকারের আন্তরিকতায় রেলের নেটওয়ার্ক অনেক বাড়ানো হয়েছে। তবে ২০১৮ সালের পর জনবল বাড়ানোর জটিলতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফাইলের ওপর নোট দিয়েছিলেন, কোন মন্ত্রণালয়ে, কার টেবিলে নথি কত ঘণ্টা বিলম্বিত হয়েছে- সেটা উনাকে জানাতে বলেছেন। এক মাসের মধ্যে জনবল বাড়ানোর প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে বলেছেন। উনার নির্দেশের পর জনবল অনুমোদনের ফাইল চূড়ান্ত হয়েছে। সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল জনবল অনুমোদন করছেন। অনুমোদনের পরও বিভিন্ন কমিটিতে সেটা পাস করাতে হয়। সেটাও হয়ে গেছে। অর্র্র্থাৎ আমাদের জনবল প্রায় ১০ হাজারের বেশি বেড়েছে। তবে আমাদের তো কর্মরত জনবল নেই। লোকজন অবসরে যাচ্ছে, নিয়োগ করা যাচ্ছে না। রিক্রুট করা অনেক সময়সাপেক্ষ। ফুল জনবল পেতে অনেক সময় লাগবে।

 

যেভাবে হবে নতুন নিয়োগ : সব বাধা এড়িয়ে খুব শিগগিরই রেলওয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেবে বলে রেলসূত্র নিশ্চিত করেছে। পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, নতুন রিক্রুটমেন্ট নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তারা এ ব্যাপারে অনেকগুলো কমিটি করেছে। কমিটি বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে কাজ করছে। টেলিটকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রেলওয়ে। বিপুল সংখ্যক নিয়োগ ম্যানুয়ালি করা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এ জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। প্রার্থীরা অনলাইনে প্রবেশপত্র পাবে। আমরা আশা করছি, প্রতিটি ক্যাটারিগরিতে লাখ লাখ আবেদন পড়বে। সেগুলোর পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা সবকিছুতে অনলাইন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, রিক্রুট করার পর প্রভিশনারি পিরিয়ড থাকে দুই বছর। তাই নিয়োগ দেওয়ার পর পরই সবাইকে কাজে পাওয়া যাবে না। সেসব জনবল প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে।

বড় চ্যালেঞ্জ দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ : বাংলাদেশ রেলওয়েতে জনবল নিয়োগ এবং কেনাকাটায় বড় দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে বারবার। এবার সবচেয়ে বড় নিয়োগ দিতে যাচ্ছে রেলওয়ে। এবারের চ্যালেঞ্জ পুরো নিয়োগ-প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত রাখা। সেই প্রচেষ্টায় প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টায় রয়েছে রেলওয়ে। এর মধ্য দিয়ে যোগ্য প্রার্থীদের রেলওয়েতে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, এবার যে কোনো মূল্যে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হবে। এর জন্য সবচেয়ে বড় সহায়ক হবে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার।  

রেলে চাকরি দিতে প্রতারণা শুরু : রেলওয়েতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেওয়া শুরু হয়নি এখনো। তবে প্রতারণা শুরু হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে এক প্রতারককে আটক করা হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, হাতিরঝিল সংলগ্ন পুলিশ প্লাজায় অবস্থানরত জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার সাইদ হাসান কানন রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে ফোন করে জানান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জাহিদুল ইসলাম নামের এক সহকারী সচিব রেলওয়েতে চলমান নিয়োগে অফিস সহকারী পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে জনৈক মো. নুরুন্নবী কিরণের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকার চুক্তি করে ইতিমধ্যে ৩ লাখ টাকা নিয়েছে। চাকরি প্রার্থীর সন্দেহ হওয়ায় সে তার পরিচিত সাইদ হাসান কাননকে জানালে তিনি রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিবকে বিষয়টি জানান। রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবদুস সালাম বিকালে পুলিশ প্লাজায় গিয়ে সেখানে চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তি, প্রতারক রেলপথ মন্ত্রণালয়ের বাজেট শাখা-১ এ সহকারী সচিব জাহিদুল ইসলাম পরিচয় দিয়ে উল্লাপাড়ার জুট ইন্সপেক্টর মির্জা শফিকুর রহমানকে দেখতে পান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ৩ লাখ টাকা অগ্রিম নেওয়ার কথা স্বীকার করে। এ সময় রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব গুলশান থানায় জানালে সেখান থেকে পুলিশ এসে শফিকুর রহমান নামের প্রতারককে আটক করে। প্রতারক চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তির কাছ থেকে চুক্তি মোতাবেক অবশিষ্ট ২ লাখ টাকা নিতে পুলিশ প্লাজায় এসেছিল। এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে যেকোনো ধরনের প্রতারণা থেকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম