শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কর্মী ঘাটতি নিয়ে খুঁড়িয়ে চলছে রেল, নতুন ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন
শিমুল মাহমুদ, কাজী শাহেদ, রাজশাহী ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কম জনবল নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ার আকাক্সক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার গত ১১ বছরে দেশজুড়ে বিস্তৃত রেল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। কিন্তু জনবল ঘাটতির কারণে যাত্রীরা রেল সেবার সুফল পাচ্ছেন না। এবার রেলপথের জন্য নতুন সুখবর। রেলপথে আগের তুলনায় ১০ হাজারের বেশি জনবল বাড়িয়ে মোট ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সর্বশেষ গত ৮ জুলাই প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকেও চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া গেছে। ফলে নতুন জনবল কাঠামোর তুলনায় রেলওয়েতে শূন্য পদ রয়েছে ২৪ হাজার ৩৫৭ জন। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ রেলওয়ে নতুন জনবল নিয়োগ শুরু করবে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে রেলওয়ে। নতুন জনবল নিয়োগ পাওয়ার পর আগামী দু-তিন বছরের মধ্যে রেলপথ তার পূর্ণাঙ্গ সুফল নিয়ে যাত্রীদের কাছে হাজির হবে বলে আশা করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এমপি বলেছেন, সেবার মান বাড়াতে জনবল নিয়োগে রেলের নীতিমালা চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী অল্প দিনের মধ্যে ১৩ থেকে ১৫ হাজার জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, জনবল ও কাঠামোর অভাব ঘুচিয়ে সার্মথ্য বাড়ানো গেলে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে রেল যোগাযোগ আরও ত্বরান্বিত হবে। এটি রেলের ইতিহাসে আরও একটি নতুন মাইলফলক হবে।

জানা গেছে, কার্যত দীর্ঘদিন রেলেওয়েতে বড় কোনো নিয়োগের ঘটনা ঘটেনি। সর্বশেষ ২০১৯ সালের আগস্টে অস্থায়ীভাবে সৃজন করা ১৯০টি গেটকিপার পদে নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। নিয়োগ নিয়ে মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির অভাবে দীর্ঘদিন ধরেই জনবল নিয়োগ দেওয়া যাচ্ছে না রেলওয়েতে। পুরাতন নিয়োগবিধির আলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কিছু নিয়োগ পর্যায়ক্রমে হলেও নতুন নিয়োগবিধি হওয়ার পর গত আড়াই বছরে কোনো নিয়োগ হয়নি। এদিকে প্রতি বছর অবসরেও যাচ্ছেন অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান না থাকায় জনবল শূন্যতার পাল্লা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে মঞ্জুরিকৃত পদের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির স্টেশন ম্যানেজার, স্টেশন মাস্টার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, এএসএই, এএমই, এলএম, এএলএম, ওয়েম্যান, খালাসি, পয়েন্টম্যানসহ কয়েক হাজার জনবল সংকট রয়েছে রেলওয়ে প্রশাসনে। এতে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির মঞ্জুরিকৃত জনবল ১৯ হাজার ৬৪৭ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ১২ হাজার ৫৬৭ জন। শূন্য পদ রয়েছে ৭ হাজার ৮১টি। এতে জনবল সংকটের মধ্যেই জোড়াতালি দিয়ে কাজ চলছে বলে রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান। পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের এক প্রকৌশলী বলেন, স্বীকার করতেই হবে, দক্ষ জনবল না থাকলে যাত্রীসেবার মান বাড়ানো এবং রেলের সম্পদ রক্ষা দুরূহ হয়ে পড়বে। লোকসান কমানোর কথা বলে রেলে মাঝে-মধ্যে জনবল কমানো হয়। ১৯৮৫ সালে একবার নিয়োগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালেও নিয়োগ বন্ধ রেখে ১০ হাজার কর্মীকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে অবসরে পাঠায় বিএনপি সরকার। ২০০০ সালের মধ্যে রেলের কর্মী সংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসে। এখন প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী অবসরে যাচ্ছেন।

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলওয়েতে জনবল সংকট আছে। প্রতি বছর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন পদের শূন্যতা আরও বাড়ছে। রেলের জনবল নিয়োগ না হলে প্রশাসনিক কর্মকা  বা ট্রেন পরিচালনায়ও সমস্যা হবে। জনবল নিয়োগের বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া ও ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি। বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির কারণে দীর্ঘদিন ধরেই রেলের নিয়োগ হচ্ছে না। রেলের জনবল সংকটের কারণে প্রতিটি বিভাগে কাজের গতিও কমে যাচ্ছে। কিছু কিছু বিভাগ চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ দিয়েই কোনোরকমে কাজ শেষ করছেন। তবে দ্রুত জনবল নিয়োগ দিতে না পারলে রেল সেবা অচল হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল জোনের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মিহির কান্তি গুহ বলেন, আমাদের পশ্চিমাঞ্চলে স্টেশন মাস্টার, লোকো মাস্টারের শর্টেজ রয়েছে। লোকবলের অভাবে আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন বন্ধ রয়েছে। আমাদের রেলওয়ের জনবল একসময় ছিল ৬৮ হাজার। বিভিন্ন সময়ে জনবল কমানো হয়েছে। এনাম কমিটির মাধ্যমে কমানো হয়েছে। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে লোকবল কমানো হয়েছে। অভিজ্ঞ জনবল কমে যাওয়ায় রেল তার স্বাভাবিক সেবা দিতে পারছে না। বর্তমানে রেলওয়ের অবকাঠামো ও নেটওয়ার্ক বেড়েছে। কিন্তু জনবলের অভাবে কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়া যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ১৯৮২ সালের আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ৬৮ হাজার জনবল ছিল অনুমোদিত। সেটা কমিয়ে সাড়ে ৩৭ হাজার করা হয়েছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত কিছু জনবল বাড়ানো হয়েছে। এরপর আর নিয়োগ হয়নি। জনবল নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি, মামলা জটিলতায় জনবল আর বাড়ানো যায়নি। এর পাশাপাশি ছিল আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।

ইতিমধ্যে বর্তমান সরকারের আন্তরিকতায় রেলের নেটওয়ার্ক অনেক বাড়ানো হয়েছে। তবে ২০১৮ সালের পর জনবল বাড়ানোর জটিলতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফাইলের ওপর নোট দিয়েছিলেন, কোন মন্ত্রণালয়ে, কার টেবিলে নথি কত ঘণ্টা বিলম্বিত হয়েছে- সেটা উনাকে জানাতে বলেছেন। এক মাসের মধ্যে জনবল বাড়ানোর প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে বলেছেন। উনার নির্দেশের পর জনবল অনুমোদনের ফাইল চূড়ান্ত হয়েছে। সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল জনবল অনুমোদন করছেন। অনুমোদনের পরও বিভিন্ন কমিটিতে সেটা পাস করাতে হয়। সেটাও হয়ে গেছে। অর্র্র্থাৎ আমাদের জনবল প্রায় ১০ হাজারের বেশি বেড়েছে। তবে আমাদের তো কর্মরত জনবল নেই। লোকজন অবসরে যাচ্ছে, নিয়োগ করা যাচ্ছে না। রিক্রুট করা অনেক সময়সাপেক্ষ। ফুল জনবল পেতে অনেক সময় লাগবে।

 

যেভাবে হবে নতুন নিয়োগ : সব বাধা এড়িয়ে খুব শিগগিরই রেলওয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেবে বলে রেলসূত্র নিশ্চিত করেছে। পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, নতুন রিক্রুটমেন্ট নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তারা এ ব্যাপারে অনেকগুলো কমিটি করেছে। কমিটি বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে কাজ করছে। টেলিটকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রেলওয়ে। বিপুল সংখ্যক নিয়োগ ম্যানুয়ালি করা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এ জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। প্রার্থীরা অনলাইনে প্রবেশপত্র পাবে। আমরা আশা করছি, প্রতিটি ক্যাটারিগরিতে লাখ লাখ আবেদন পড়বে। সেগুলোর পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা সবকিছুতে অনলাইন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, রিক্রুট করার পর প্রভিশনারি পিরিয়ড থাকে দুই বছর। তাই নিয়োগ দেওয়ার পর পরই সবাইকে কাজে পাওয়া যাবে না। সেসব জনবল প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে।

বড় চ্যালেঞ্জ দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ : বাংলাদেশ রেলওয়েতে জনবল নিয়োগ এবং কেনাকাটায় বড় দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে বারবার। এবার সবচেয়ে বড় নিয়োগ দিতে যাচ্ছে রেলওয়ে। এবারের চ্যালেঞ্জ পুরো নিয়োগ-প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত রাখা। সেই প্রচেষ্টায় প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টায় রয়েছে রেলওয়ে। এর মধ্য দিয়ে যোগ্য প্রার্থীদের রেলওয়েতে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, এবার যে কোনো মূল্যে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হবে। এর জন্য সবচেয়ে বড় সহায়ক হবে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার।  

রেলে চাকরি দিতে প্রতারণা শুরু : রেলওয়েতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেওয়া শুরু হয়নি এখনো। তবে প্রতারণা শুরু হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে এক প্রতারককে আটক করা হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, হাতিরঝিল সংলগ্ন পুলিশ প্লাজায় অবস্থানরত জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার সাইদ হাসান কানন রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে ফোন করে জানান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জাহিদুল ইসলাম নামের এক সহকারী সচিব রেলওয়েতে চলমান নিয়োগে অফিস সহকারী পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে জনৈক মো. নুরুন্নবী কিরণের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকার চুক্তি করে ইতিমধ্যে ৩ লাখ টাকা নিয়েছে। চাকরি প্রার্থীর সন্দেহ হওয়ায় সে তার পরিচিত সাইদ হাসান কাননকে জানালে তিনি রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিবকে বিষয়টি জানান। রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবদুস সালাম বিকালে পুলিশ প্লাজায় গিয়ে সেখানে চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তি, প্রতারক রেলপথ মন্ত্রণালয়ের বাজেট শাখা-১ এ সহকারী সচিব জাহিদুল ইসলাম পরিচয় দিয়ে উল্লাপাড়ার জুট ইন্সপেক্টর মির্জা শফিকুর রহমানকে দেখতে পান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ৩ লাখ টাকা অগ্রিম নেওয়ার কথা স্বীকার করে। এ সময় রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব গুলশান থানায় জানালে সেখান থেকে পুলিশ এসে শফিকুর রহমান নামের প্রতারককে আটক করে। প্রতারক চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তির কাছ থেকে চুক্তি মোতাবেক অবশিষ্ট ২ লাখ টাকা নিতে পুলিশ প্লাজায় এসেছিল। এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে যেকোনো ধরনের প্রতারণা থেকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম