শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কর্মী ঘাটতি নিয়ে খুঁড়িয়ে চলছে রেল, নতুন ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন
শিমুল মাহমুদ, কাজী শাহেদ, রাজশাহী ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কম জনবল নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ার আকাক্সক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার গত ১১ বছরে দেশজুড়ে বিস্তৃত রেল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। কিন্তু জনবল ঘাটতির কারণে যাত্রীরা রেল সেবার সুফল পাচ্ছেন না। এবার রেলপথের জন্য নতুন সুখবর। রেলপথে আগের তুলনায় ১০ হাজারের বেশি জনবল বাড়িয়ে মোট ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সর্বশেষ গত ৮ জুলাই প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকেও চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া গেছে। ফলে নতুন জনবল কাঠামোর তুলনায় রেলওয়েতে শূন্য পদ রয়েছে ২৪ হাজার ৩৫৭ জন। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ রেলওয়ে নতুন জনবল নিয়োগ শুরু করবে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে রেলওয়ে। নতুন জনবল নিয়োগ পাওয়ার পর আগামী দু-তিন বছরের মধ্যে রেলপথ তার পূর্ণাঙ্গ সুফল নিয়ে যাত্রীদের কাছে হাজির হবে বলে আশা করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এমপি বলেছেন, সেবার মান বাড়াতে জনবল নিয়োগে রেলের নীতিমালা চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী অল্প দিনের মধ্যে ১৩ থেকে ১৫ হাজার জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, জনবল ও কাঠামোর অভাব ঘুচিয়ে সার্মথ্য বাড়ানো গেলে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে রেল যোগাযোগ আরও ত্বরান্বিত হবে। এটি রেলের ইতিহাসে আরও একটি নতুন মাইলফলক হবে।

জানা গেছে, কার্যত দীর্ঘদিন রেলেওয়েতে বড় কোনো নিয়োগের ঘটনা ঘটেনি। সর্বশেষ ২০১৯ সালের আগস্টে অস্থায়ীভাবে সৃজন করা ১৯০টি গেটকিপার পদে নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। নিয়োগ নিয়ে মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির অভাবে দীর্ঘদিন ধরেই জনবল নিয়োগ দেওয়া যাচ্ছে না রেলওয়েতে। পুরাতন নিয়োগবিধির আলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কিছু নিয়োগ পর্যায়ক্রমে হলেও নতুন নিয়োগবিধি হওয়ার পর গত আড়াই বছরে কোনো নিয়োগ হয়নি। এদিকে প্রতি বছর অবসরেও যাচ্ছেন অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান না থাকায় জনবল শূন্যতার পাল্লা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে মঞ্জুরিকৃত পদের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির স্টেশন ম্যানেজার, স্টেশন মাস্টার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, এএসএই, এএমই, এলএম, এএলএম, ওয়েম্যান, খালাসি, পয়েন্টম্যানসহ কয়েক হাজার জনবল সংকট রয়েছে রেলওয়ে প্রশাসনে। এতে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির মঞ্জুরিকৃত জনবল ১৯ হাজার ৬৪৭ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ১২ হাজার ৫৬৭ জন। শূন্য পদ রয়েছে ৭ হাজার ৮১টি। এতে জনবল সংকটের মধ্যেই জোড়াতালি দিয়ে কাজ চলছে বলে রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান। পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের এক প্রকৌশলী বলেন, স্বীকার করতেই হবে, দক্ষ জনবল না থাকলে যাত্রীসেবার মান বাড়ানো এবং রেলের সম্পদ রক্ষা দুরূহ হয়ে পড়বে। লোকসান কমানোর কথা বলে রেলে মাঝে-মধ্যে জনবল কমানো হয়। ১৯৮৫ সালে একবার নিয়োগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালেও নিয়োগ বন্ধ রেখে ১০ হাজার কর্মীকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে অবসরে পাঠায় বিএনপি সরকার। ২০০০ সালের মধ্যে রেলের কর্মী সংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসে। এখন প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী অবসরে যাচ্ছেন।

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলওয়েতে জনবল সংকট আছে। প্রতি বছর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন পদের শূন্যতা আরও বাড়ছে। রেলের জনবল নিয়োগ না হলে প্রশাসনিক কর্মকা  বা ট্রেন পরিচালনায়ও সমস্যা হবে। জনবল নিয়োগের বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া ও ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি। বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির কারণে দীর্ঘদিন ধরেই রেলের নিয়োগ হচ্ছে না। রেলের জনবল সংকটের কারণে প্রতিটি বিভাগে কাজের গতিও কমে যাচ্ছে। কিছু কিছু বিভাগ চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ দিয়েই কোনোরকমে কাজ শেষ করছেন। তবে দ্রুত জনবল নিয়োগ দিতে না পারলে রেল সেবা অচল হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল জোনের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মিহির কান্তি গুহ বলেন, আমাদের পশ্চিমাঞ্চলে স্টেশন মাস্টার, লোকো মাস্টারের শর্টেজ রয়েছে। লোকবলের অভাবে আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন বন্ধ রয়েছে। আমাদের রেলওয়ের জনবল একসময় ছিল ৬৮ হাজার। বিভিন্ন সময়ে জনবল কমানো হয়েছে। এনাম কমিটির মাধ্যমে কমানো হয়েছে। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে লোকবল কমানো হয়েছে। অভিজ্ঞ জনবল কমে যাওয়ায় রেল তার স্বাভাবিক সেবা দিতে পারছে না। বর্তমানে রেলওয়ের অবকাঠামো ও নেটওয়ার্ক বেড়েছে। কিন্তু জনবলের অভাবে কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়া যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ১৯৮২ সালের আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ৬৮ হাজার জনবল ছিল অনুমোদিত। সেটা কমিয়ে সাড়ে ৩৭ হাজার করা হয়েছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত কিছু জনবল বাড়ানো হয়েছে। এরপর আর নিয়োগ হয়নি। জনবল নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি, মামলা জটিলতায় জনবল আর বাড়ানো যায়নি। এর পাশাপাশি ছিল আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।

ইতিমধ্যে বর্তমান সরকারের আন্তরিকতায় রেলের নেটওয়ার্ক অনেক বাড়ানো হয়েছে। তবে ২০১৮ সালের পর জনবল বাড়ানোর জটিলতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফাইলের ওপর নোট দিয়েছিলেন, কোন মন্ত্রণালয়ে, কার টেবিলে নথি কত ঘণ্টা বিলম্বিত হয়েছে- সেটা উনাকে জানাতে বলেছেন। এক মাসের মধ্যে জনবল বাড়ানোর প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে বলেছেন। উনার নির্দেশের পর জনবল অনুমোদনের ফাইল চূড়ান্ত হয়েছে। সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল জনবল অনুমোদন করছেন। অনুমোদনের পরও বিভিন্ন কমিটিতে সেটা পাস করাতে হয়। সেটাও হয়ে গেছে। অর্র্র্থাৎ আমাদের জনবল প্রায় ১০ হাজারের বেশি বেড়েছে। তবে আমাদের তো কর্মরত জনবল নেই। লোকজন অবসরে যাচ্ছে, নিয়োগ করা যাচ্ছে না। রিক্রুট করা অনেক সময়সাপেক্ষ। ফুল জনবল পেতে অনেক সময় লাগবে।

 

যেভাবে হবে নতুন নিয়োগ : সব বাধা এড়িয়ে খুব শিগগিরই রেলওয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেবে বলে রেলসূত্র নিশ্চিত করেছে। পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, নতুন রিক্রুটমেন্ট নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তারা এ ব্যাপারে অনেকগুলো কমিটি করেছে। কমিটি বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে কাজ করছে। টেলিটকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রেলওয়ে। বিপুল সংখ্যক নিয়োগ ম্যানুয়ালি করা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এ জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। প্রার্থীরা অনলাইনে প্রবেশপত্র পাবে। আমরা আশা করছি, প্রতিটি ক্যাটারিগরিতে লাখ লাখ আবেদন পড়বে। সেগুলোর পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা সবকিছুতে অনলাইন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, রিক্রুট করার পর প্রভিশনারি পিরিয়ড থাকে দুই বছর। তাই নিয়োগ দেওয়ার পর পরই সবাইকে কাজে পাওয়া যাবে না। সেসব জনবল প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে।

বড় চ্যালেঞ্জ দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ : বাংলাদেশ রেলওয়েতে জনবল নিয়োগ এবং কেনাকাটায় বড় দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে বারবার। এবার সবচেয়ে বড় নিয়োগ দিতে যাচ্ছে রেলওয়ে। এবারের চ্যালেঞ্জ পুরো নিয়োগ-প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত রাখা। সেই প্রচেষ্টায় প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টায় রয়েছে রেলওয়ে। এর মধ্য দিয়ে যোগ্য প্রার্থীদের রেলওয়েতে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, এবার যে কোনো মূল্যে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হবে। এর জন্য সবচেয়ে বড় সহায়ক হবে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার।  

রেলে চাকরি দিতে প্রতারণা শুরু : রেলওয়েতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেওয়া শুরু হয়নি এখনো। তবে প্রতারণা শুরু হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে এক প্রতারককে আটক করা হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, হাতিরঝিল সংলগ্ন পুলিশ প্লাজায় অবস্থানরত জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার সাইদ হাসান কানন রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে ফোন করে জানান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জাহিদুল ইসলাম নামের এক সহকারী সচিব রেলওয়েতে চলমান নিয়োগে অফিস সহকারী পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে জনৈক মো. নুরুন্নবী কিরণের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকার চুক্তি করে ইতিমধ্যে ৩ লাখ টাকা নিয়েছে। চাকরি প্রার্থীর সন্দেহ হওয়ায় সে তার পরিচিত সাইদ হাসান কাননকে জানালে তিনি রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিবকে বিষয়টি জানান। রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবদুস সালাম বিকালে পুলিশ প্লাজায় গিয়ে সেখানে চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তি, প্রতারক রেলপথ মন্ত্রণালয়ের বাজেট শাখা-১ এ সহকারী সচিব জাহিদুল ইসলাম পরিচয় দিয়ে উল্লাপাড়ার জুট ইন্সপেক্টর মির্জা শফিকুর রহমানকে দেখতে পান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ৩ লাখ টাকা অগ্রিম নেওয়ার কথা স্বীকার করে। এ সময় রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব গুলশান থানায় জানালে সেখান থেকে পুলিশ এসে শফিকুর রহমান নামের প্রতারককে আটক করে। প্রতারক চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তির কাছ থেকে চুক্তি মোতাবেক অবশিষ্ট ২ লাখ টাকা নিতে পুলিশ প্লাজায় এসেছিল। এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে যেকোনো ধরনের প্রতারণা থেকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন