শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কর্মী ঘাটতি নিয়ে খুঁড়িয়ে চলছে রেল, নতুন ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন
শিমুল মাহমুদ, কাজী শাহেদ, রাজশাহী ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কম জনবল নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ার আকাক্সক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার গত ১১ বছরে দেশজুড়ে বিস্তৃত রেল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। কিন্তু জনবল ঘাটতির কারণে যাত্রীরা রেল সেবার সুফল পাচ্ছেন না। এবার রেলপথের জন্য নতুন সুখবর। রেলপথে আগের তুলনায় ১০ হাজারের বেশি জনবল বাড়িয়ে মোট ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সর্বশেষ গত ৮ জুলাই প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকেও চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া গেছে। ফলে নতুন জনবল কাঠামোর তুলনায় রেলওয়েতে শূন্য পদ রয়েছে ২৪ হাজার ৩৫৭ জন। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ রেলওয়ে নতুন জনবল নিয়োগ শুরু করবে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে রেলওয়ে। নতুন জনবল নিয়োগ পাওয়ার পর আগামী দু-তিন বছরের মধ্যে রেলপথ তার পূর্ণাঙ্গ সুফল নিয়ে যাত্রীদের কাছে হাজির হবে বলে আশা করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এমপি বলেছেন, সেবার মান বাড়াতে জনবল নিয়োগে রেলের নীতিমালা চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী অল্প দিনের মধ্যে ১৩ থেকে ১৫ হাজার জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, জনবল ও কাঠামোর অভাব ঘুচিয়ে সার্মথ্য বাড়ানো গেলে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে রেল যোগাযোগ আরও ত্বরান্বিত হবে। এটি রেলের ইতিহাসে আরও একটি নতুন মাইলফলক হবে।

জানা গেছে, কার্যত দীর্ঘদিন রেলেওয়েতে বড় কোনো নিয়োগের ঘটনা ঘটেনি। সর্বশেষ ২০১৯ সালের আগস্টে অস্থায়ীভাবে সৃজন করা ১৯০টি গেটকিপার পদে নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। নিয়োগ নিয়ে মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির অভাবে দীর্ঘদিন ধরেই জনবল নিয়োগ দেওয়া যাচ্ছে না রেলওয়েতে। পুরাতন নিয়োগবিধির আলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কিছু নিয়োগ পর্যায়ক্রমে হলেও নতুন নিয়োগবিধি হওয়ার পর গত আড়াই বছরে কোনো নিয়োগ হয়নি। এদিকে প্রতি বছর অবসরেও যাচ্ছেন অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান না থাকায় জনবল শূন্যতার পাল্লা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে মঞ্জুরিকৃত পদের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির স্টেশন ম্যানেজার, স্টেশন মাস্টার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, এএসএই, এএমই, এলএম, এএলএম, ওয়েম্যান, খালাসি, পয়েন্টম্যানসহ কয়েক হাজার জনবল সংকট রয়েছে রেলওয়ে প্রশাসনে। এতে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির মঞ্জুরিকৃত জনবল ১৯ হাজার ৬৪৭ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ১২ হাজার ৫৬৭ জন। শূন্য পদ রয়েছে ৭ হাজার ৮১টি। এতে জনবল সংকটের মধ্যেই জোড়াতালি দিয়ে কাজ চলছে বলে রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান। পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের এক প্রকৌশলী বলেন, স্বীকার করতেই হবে, দক্ষ জনবল না থাকলে যাত্রীসেবার মান বাড়ানো এবং রেলের সম্পদ রক্ষা দুরূহ হয়ে পড়বে। লোকসান কমানোর কথা বলে রেলে মাঝে-মধ্যে জনবল কমানো হয়। ১৯৮৫ সালে একবার নিয়োগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালেও নিয়োগ বন্ধ রেখে ১০ হাজার কর্মীকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে অবসরে পাঠায় বিএনপি সরকার। ২০০০ সালের মধ্যে রেলের কর্মী সংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসে। এখন প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী অবসরে যাচ্ছেন।

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলওয়েতে জনবল সংকট আছে। প্রতি বছর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন পদের শূন্যতা আরও বাড়ছে। রেলের জনবল নিয়োগ না হলে প্রশাসনিক কর্মকা  বা ট্রেন পরিচালনায়ও সমস্যা হবে। জনবল নিয়োগের বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া ও ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি। বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির কারণে দীর্ঘদিন ধরেই রেলের নিয়োগ হচ্ছে না। রেলের জনবল সংকটের কারণে প্রতিটি বিভাগে কাজের গতিও কমে যাচ্ছে। কিছু কিছু বিভাগ চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ দিয়েই কোনোরকমে কাজ শেষ করছেন। তবে দ্রুত জনবল নিয়োগ দিতে না পারলে রেল সেবা অচল হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল জোনের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মিহির কান্তি গুহ বলেন, আমাদের পশ্চিমাঞ্চলে স্টেশন মাস্টার, লোকো মাস্টারের শর্টেজ রয়েছে। লোকবলের অভাবে আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন বন্ধ রয়েছে। আমাদের রেলওয়ের জনবল একসময় ছিল ৬৮ হাজার। বিভিন্ন সময়ে জনবল কমানো হয়েছে। এনাম কমিটির মাধ্যমে কমানো হয়েছে। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে লোকবল কমানো হয়েছে। অভিজ্ঞ জনবল কমে যাওয়ায় রেল তার স্বাভাবিক সেবা দিতে পারছে না। বর্তমানে রেলওয়ের অবকাঠামো ও নেটওয়ার্ক বেড়েছে। কিন্তু জনবলের অভাবে কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়া যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ১৯৮২ সালের আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ৬৮ হাজার জনবল ছিল অনুমোদিত। সেটা কমিয়ে সাড়ে ৩৭ হাজার করা হয়েছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত কিছু জনবল বাড়ানো হয়েছে। এরপর আর নিয়োগ হয়নি। জনবল নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি, মামলা জটিলতায় জনবল আর বাড়ানো যায়নি। এর পাশাপাশি ছিল আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।

ইতিমধ্যে বর্তমান সরকারের আন্তরিকতায় রেলের নেটওয়ার্ক অনেক বাড়ানো হয়েছে। তবে ২০১৮ সালের পর জনবল বাড়ানোর জটিলতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফাইলের ওপর নোট দিয়েছিলেন, কোন মন্ত্রণালয়ে, কার টেবিলে নথি কত ঘণ্টা বিলম্বিত হয়েছে- সেটা উনাকে জানাতে বলেছেন। এক মাসের মধ্যে জনবল বাড়ানোর প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে বলেছেন। উনার নির্দেশের পর জনবল অনুমোদনের ফাইল চূড়ান্ত হয়েছে। সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল জনবল অনুমোদন করছেন। অনুমোদনের পরও বিভিন্ন কমিটিতে সেটা পাস করাতে হয়। সেটাও হয়ে গেছে। অর্র্র্থাৎ আমাদের জনবল প্রায় ১০ হাজারের বেশি বেড়েছে। তবে আমাদের তো কর্মরত জনবল নেই। লোকজন অবসরে যাচ্ছে, নিয়োগ করা যাচ্ছে না। রিক্রুট করা অনেক সময়সাপেক্ষ। ফুল জনবল পেতে অনেক সময় লাগবে।

 

যেভাবে হবে নতুন নিয়োগ : সব বাধা এড়িয়ে খুব শিগগিরই রেলওয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেবে বলে রেলসূত্র নিশ্চিত করেছে। পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, নতুন রিক্রুটমেন্ট নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তারা এ ব্যাপারে অনেকগুলো কমিটি করেছে। কমিটি বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে কাজ করছে। টেলিটকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রেলওয়ে। বিপুল সংখ্যক নিয়োগ ম্যানুয়ালি করা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এ জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। প্রার্থীরা অনলাইনে প্রবেশপত্র পাবে। আমরা আশা করছি, প্রতিটি ক্যাটারিগরিতে লাখ লাখ আবেদন পড়বে। সেগুলোর পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা সবকিছুতে অনলাইন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, রিক্রুট করার পর প্রভিশনারি পিরিয়ড থাকে দুই বছর। তাই নিয়োগ দেওয়ার পর পরই সবাইকে কাজে পাওয়া যাবে না। সেসব জনবল প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে।

বড় চ্যালেঞ্জ দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ : বাংলাদেশ রেলওয়েতে জনবল নিয়োগ এবং কেনাকাটায় বড় দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে বারবার। এবার সবচেয়ে বড় নিয়োগ দিতে যাচ্ছে রেলওয়ে। এবারের চ্যালেঞ্জ পুরো নিয়োগ-প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত রাখা। সেই প্রচেষ্টায় প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টায় রয়েছে রেলওয়ে। এর মধ্য দিয়ে যোগ্য প্রার্থীদের রেলওয়েতে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, এবার যে কোনো মূল্যে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হবে। এর জন্য সবচেয়ে বড় সহায়ক হবে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার।  

রেলে চাকরি দিতে প্রতারণা শুরু : রেলওয়েতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেওয়া শুরু হয়নি এখনো। তবে প্রতারণা শুরু হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে এক প্রতারককে আটক করা হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, হাতিরঝিল সংলগ্ন পুলিশ প্লাজায় অবস্থানরত জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার সাইদ হাসান কানন রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে ফোন করে জানান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জাহিদুল ইসলাম নামের এক সহকারী সচিব রেলওয়েতে চলমান নিয়োগে অফিস সহকারী পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে জনৈক মো. নুরুন্নবী কিরণের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকার চুক্তি করে ইতিমধ্যে ৩ লাখ টাকা নিয়েছে। চাকরি প্রার্থীর সন্দেহ হওয়ায় সে তার পরিচিত সাইদ হাসান কাননকে জানালে তিনি রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিবকে বিষয়টি জানান। রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবদুস সালাম বিকালে পুলিশ প্লাজায় গিয়ে সেখানে চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তি, প্রতারক রেলপথ মন্ত্রণালয়ের বাজেট শাখা-১ এ সহকারী সচিব জাহিদুল ইসলাম পরিচয় দিয়ে উল্লাপাড়ার জুট ইন্সপেক্টর মির্জা শফিকুর রহমানকে দেখতে পান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ৩ লাখ টাকা অগ্রিম নেওয়ার কথা স্বীকার করে। এ সময় রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব গুলশান থানায় জানালে সেখান থেকে পুলিশ এসে শফিকুর রহমান নামের প্রতারককে আটক করে। প্রতারক চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তির কাছ থেকে চুক্তি মোতাবেক অবশিষ্ট ২ লাখ টাকা নিতে পুলিশ প্লাজায় এসেছিল। এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে যেকোনো ধরনের প্রতারণা থেকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
এনবিআরে বড় রদবদল
এনবিআরে বড় রদবদল
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম