শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কর্মী ঘাটতি নিয়ে খুঁড়িয়ে চলছে রেল, নতুন ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন
শিমুল মাহমুদ, কাজী শাহেদ, রাজশাহী ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট কাটাতে জনবল নিয়োগ রেলে

সাড়ে ১৪ হাজার কম জনবল নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ার আকাক্সক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার গত ১১ বছরে দেশজুড়ে বিস্তৃত রেল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। কিন্তু জনবল ঘাটতির কারণে যাত্রীরা রেল সেবার সুফল পাচ্ছেন না। এবার রেলপথের জন্য নতুন সুখবর। রেলপথে আগের তুলনায় ১০ হাজারের বেশি জনবল বাড়িয়ে মোট ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সর্বশেষ গত ৮ জুলাই প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকেও চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া গেছে। ফলে নতুন জনবল কাঠামোর তুলনায় রেলওয়েতে শূন্য পদ রয়েছে ২৪ হাজার ৩৫৭ জন। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ রেলওয়ে নতুন জনবল নিয়োগ শুরু করবে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে রেলওয়ে। নতুন জনবল নিয়োগ পাওয়ার পর আগামী দু-তিন বছরের মধ্যে রেলপথ তার পূর্ণাঙ্গ সুফল নিয়ে যাত্রীদের কাছে হাজির হবে বলে আশা করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা। রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এমপি বলেছেন, সেবার মান বাড়াতে জনবল নিয়োগে রেলের নীতিমালা চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী অল্প দিনের মধ্যে ১৩ থেকে ১৫ হাজার জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, জনবল ও কাঠামোর অভাব ঘুচিয়ে সার্মথ্য বাড়ানো গেলে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে রেল যোগাযোগ আরও ত্বরান্বিত হবে। এটি রেলের ইতিহাসে আরও একটি নতুন মাইলফলক হবে।

জানা গেছে, কার্যত দীর্ঘদিন রেলেওয়েতে বড় কোনো নিয়োগের ঘটনা ঘটেনি। সর্বশেষ ২০১৯ সালের আগস্টে অস্থায়ীভাবে সৃজন করা ১৯০টি গেটকিপার পদে নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। নিয়োগ নিয়ে মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির অভাবে দীর্ঘদিন ধরেই জনবল নিয়োগ দেওয়া যাচ্ছে না রেলওয়েতে। পুরাতন নিয়োগবিধির আলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কিছু নিয়োগ পর্যায়ক্রমে হলেও নতুন নিয়োগবিধি হওয়ার পর গত আড়াই বছরে কোনো নিয়োগ হয়নি। এদিকে প্রতি বছর অবসরেও যাচ্ছেন অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান না থাকায় জনবল শূন্যতার পাল্লা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে মঞ্জুরিকৃত পদের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির স্টেশন ম্যানেজার, স্টেশন মাস্টার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, এএসএই, এএমই, এলএম, এএলএম, ওয়েম্যান, খালাসি, পয়েন্টম্যানসহ কয়েক হাজার জনবল সংকট রয়েছে রেলওয়ে প্রশাসনে। এতে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির মঞ্জুরিকৃত জনবল ১৯ হাজার ৬৪৭ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ১২ হাজার ৫৬৭ জন। শূন্য পদ রয়েছে ৭ হাজার ৮১টি। এতে জনবল সংকটের মধ্যেই জোড়াতালি দিয়ে কাজ চলছে বলে রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান। পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের এক প্রকৌশলী বলেন, স্বীকার করতেই হবে, দক্ষ জনবল না থাকলে যাত্রীসেবার মান বাড়ানো এবং রেলের সম্পদ রক্ষা দুরূহ হয়ে পড়বে। লোকসান কমানোর কথা বলে রেলে মাঝে-মধ্যে জনবল কমানো হয়। ১৯৮৫ সালে একবার নিয়োগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালেও নিয়োগ বন্ধ রেখে ১০ হাজার কর্মীকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে অবসরে পাঠায় বিএনপি সরকার। ২০০০ সালের মধ্যে রেলের কর্মী সংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসে। এখন প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী অবসরে যাচ্ছেন।

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলওয়েতে জনবল সংকট আছে। প্রতি বছর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবসরে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন পদের শূন্যতা আরও বাড়ছে। রেলের জনবল নিয়োগ না হলে প্রশাসনিক কর্মকা  বা ট্রেন পরিচালনায়ও সমস্যা হবে। জনবল নিয়োগের বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া ও ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি। বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, মামলা জটিলতা ও নতুন নিয়োগবিধির কারণে দীর্ঘদিন ধরেই রেলের নিয়োগ হচ্ছে না। রেলের জনবল সংকটের কারণে প্রতিটি বিভাগে কাজের গতিও কমে যাচ্ছে। কিছু কিছু বিভাগ চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ দিয়েই কোনোরকমে কাজ শেষ করছেন। তবে দ্রুত জনবল নিয়োগ দিতে না পারলে রেল সেবা অচল হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল জোনের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মিহির কান্তি গুহ বলেন, আমাদের পশ্চিমাঞ্চলে স্টেশন মাস্টার, লোকো মাস্টারের শর্টেজ রয়েছে। লোকবলের অভাবে আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন বন্ধ রয়েছে। আমাদের রেলওয়ের জনবল একসময় ছিল ৬৮ হাজার। বিভিন্ন সময়ে জনবল কমানো হয়েছে। এনাম কমিটির মাধ্যমে কমানো হয়েছে। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে লোকবল কমানো হয়েছে। অভিজ্ঞ জনবল কমে যাওয়ায় রেল তার স্বাভাবিক সেবা দিতে পারছে না। বর্তমানে রেলওয়ের অবকাঠামো ও নেটওয়ার্ক বেড়েছে। কিন্তু জনবলের অভাবে কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়া যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ১৯৮২ সালের আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ৬৮ হাজার জনবল ছিল অনুমোদিত। সেটা কমিয়ে সাড়ে ৩৭ হাজার করা হয়েছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত কিছু জনবল বাড়ানো হয়েছে। এরপর আর নিয়োগ হয়নি। জনবল নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি, মামলা জটিলতায় জনবল আর বাড়ানো যায়নি। এর পাশাপাশি ছিল আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।

ইতিমধ্যে বর্তমান সরকারের আন্তরিকতায় রেলের নেটওয়ার্ক অনেক বাড়ানো হয়েছে। তবে ২০১৮ সালের পর জনবল বাড়ানোর জটিলতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফাইলের ওপর নোট দিয়েছিলেন, কোন মন্ত্রণালয়ে, কার টেবিলে নথি কত ঘণ্টা বিলম্বিত হয়েছে- সেটা উনাকে জানাতে বলেছেন। এক মাসের মধ্যে জনবল বাড়ানোর প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে বলেছেন। উনার নির্দেশের পর জনবল অনুমোদনের ফাইল চূড়ান্ত হয়েছে। সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪৭ হাজার ৬৩৭ জনবল জনবল অনুমোদন করছেন। অনুমোদনের পরও বিভিন্ন কমিটিতে সেটা পাস করাতে হয়। সেটাও হয়ে গেছে। অর্র্র্থাৎ আমাদের জনবল প্রায় ১০ হাজারের বেশি বেড়েছে। তবে আমাদের তো কর্মরত জনবল নেই। লোকজন অবসরে যাচ্ছে, নিয়োগ করা যাচ্ছে না। রিক্রুট করা অনেক সময়সাপেক্ষ। ফুল জনবল পেতে অনেক সময় লাগবে।

 

যেভাবে হবে নতুন নিয়োগ : সব বাধা এড়িয়ে খুব শিগগিরই রেলওয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩ থেকে ১৪ হাজার জনবল নিয়োগ দেবে বলে রেলসূত্র নিশ্চিত করেছে। পশ্চিমাঞ্চলের জিএম মিহির কান্তি গুহ বলেন, নতুন রিক্রুটমেন্ট নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তারা এ ব্যাপারে অনেকগুলো কমিটি করেছে। কমিটি বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে কাজ করছে। টেলিটকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রেলওয়ে। বিপুল সংখ্যক নিয়োগ ম্যানুয়ালি করা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এ জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। প্রার্থীরা অনলাইনে প্রবেশপত্র পাবে। আমরা আশা করছি, প্রতিটি ক্যাটারিগরিতে লাখ লাখ আবেদন পড়বে। সেগুলোর পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা সবকিছুতে অনলাইন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, রিক্রুট করার পর প্রভিশনারি পিরিয়ড থাকে দুই বছর। তাই নিয়োগ দেওয়ার পর পরই সবাইকে কাজে পাওয়া যাবে না। সেসব জনবল প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে।

বড় চ্যালেঞ্জ দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ : বাংলাদেশ রেলওয়েতে জনবল নিয়োগ এবং কেনাকাটায় বড় দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে বারবার। এবার সবচেয়ে বড় নিয়োগ দিতে যাচ্ছে রেলওয়ে। এবারের চ্যালেঞ্জ পুরো নিয়োগ-প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত রাখা। সেই প্রচেষ্টায় প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টায় রয়েছে রেলওয়ে। এর মধ্য দিয়ে যোগ্য প্রার্থীদের রেলওয়েতে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, এবার যে কোনো মূল্যে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হবে। এর জন্য সবচেয়ে বড় সহায়ক হবে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার।  

রেলে চাকরি দিতে প্রতারণা শুরু : রেলওয়েতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেওয়া শুরু হয়নি এখনো। তবে প্রতারণা শুরু হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে এক প্রতারককে আটক করা হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, হাতিরঝিল সংলগ্ন পুলিশ প্লাজায় অবস্থানরত জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার সাইদ হাসান কানন রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে ফোন করে জানান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জাহিদুল ইসলাম নামের এক সহকারী সচিব রেলওয়েতে চলমান নিয়োগে অফিস সহকারী পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে জনৈক মো. নুরুন্নবী কিরণের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকার চুক্তি করে ইতিমধ্যে ৩ লাখ টাকা নিয়েছে। চাকরি প্রার্থীর সন্দেহ হওয়ায় সে তার পরিচিত সাইদ হাসান কাননকে জানালে তিনি রেলমন্ত্রীর একান্ত সচিবকে বিষয়টি জানান। রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবদুস সালাম বিকালে পুলিশ প্লাজায় গিয়ে সেখানে চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তি, প্রতারক রেলপথ মন্ত্রণালয়ের বাজেট শাখা-১ এ সহকারী সচিব জাহিদুল ইসলাম পরিচয় দিয়ে উল্লাপাড়ার জুট ইন্সপেক্টর মির্জা শফিকুর রহমানকে দেখতে পান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ৩ লাখ টাকা অগ্রিম নেওয়ার কথা স্বীকার করে। এ সময় রেলপথ মন্ত্রীর একান্ত সচিব গুলশান থানায় জানালে সেখান থেকে পুলিশ এসে শফিকুর রহমান নামের প্রতারককে আটক করে। প্রতারক চাকরিপ্রত্যাশী ব্যক্তির কাছ থেকে চুক্তি মোতাবেক অবশিষ্ট ২ লাখ টাকা নিতে পুলিশ প্লাজায় এসেছিল। এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে যেকোনো ধরনের প্রতারণা থেকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
সর্বশেষ খবর
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা