শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কোন পথে যাচ্ছে ই-কমার্স

নামে-বেনামে শত শত প্রতিষ্ঠান । কোনো তদারকি নেই সরকারের
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
কোন পথে যাচ্ছে ই-কমার্স

দেশে ভুঁইফোঁড়ের মতো নামে-বেনামে শত শত ই-কমার্র্স প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠলেও কার্যত এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর কোনো তদারকি নেই সরকারের। বিভিন্ন সংস্থা বিচ্ছিন্নভাবে কিছু তদারকি করলেও নেই সমন্বিত উদ্যোগ। একদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি পৃথক কর্তৃপক্ষ গঠনে কমিটি করে দিয়েছে, যে কমিটির কাজ শেষ হতে না হতেই আবার মন্ত্রিপরিষদ থেকে করে দেওয়া হয়েছে আরেক কমিটি। মন্ত্রীরা মিটিং করে বলছেন, টাকা ফেরত দেওয়া হবে; অপরদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মতামত দিচ্ছেন মামলার কারণে আটকে থাকা অর্থ ফেরত দেওয়া যাবে না। সব মিলিয়ে দেশের ই-কমার্র্স খাত কোন পথে যাচ্ছে কেউ বলতে পারছে না। প্রতারিত ভোক্তারা টাকা ফেরত পাবেন কি না সে নিশ্চয়তাও দিতে পারছেন না কেউ।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ই-কমার্র্স খাতে শৃঙ্খলা রক্ষায় করণীয় নির্ধারণে কাজ করছে একাধিক কমিটি। প্রতারণা ও গ্রাহক ঠকানোর ঘটনায় টালমাটাল ই-কমার্র্স খাতে সুশাসন আনার চেষ্টায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নবগঠিত ই-কমার্র্স সেল পুনর্গঠন করা হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দফায় দফায় মিটিং করছেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীগণ। এমন কি ক্ষতিগ্রস্ত ভোক্তার টাকা ফেরত দিতে করণীয় নির্ধারণে সবশেষ মন্ত্রিপরিষদ থেকেও একটি শক্তিশালী কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। আদালত থেকেও সময় সময় নির্দেশনা ও সরকারের করণীয় জানতে চাওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি ই-কমার্র্স নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কারিগরি কমিটির কার্যক্রম জানতে চেয়ে আদেশ দেয় আদালত।

কারিগরি কমিটির প্রধান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালতের আদেশ অনুযায়ী আমরা আজকেই (গতকাল) প্রতিবেদন পাঠিয়ে দিয়েছি। এর আগে মন্ত্রিপরিষদেও ই-কমার্স খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সুপারিশসহ একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদে যে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে, আদালতকে তাই অবহিত করা হয়েছে।

ই কমার্স খাতে তদারকির পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের অর্থ ফেরতে করণীয় নির্ধারণে গত মাসে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানকে প্রধান করে কমিটি করে দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই কমিটিকে টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে একটি প্রতিবেদন দেওয়ার পাশাপাশি দুই মাসের মধ্যে একটি আইনের খসড়া করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। কমিটি তদারকির বিষয়ে বিভিন্ন সুপারিশ জমা দিলেও অর্থ ফেরতের বিষয়ে কোনো করণীয় জানাতে পারেননি। ফলে ই-কমার্সের ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহক টাকা ফেরত পাবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েই গেছে।

সফিকুজ্জামান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চাওয়া হয়েছে। দুই-একদিনের  মধ্যে মতামত পাওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না। আর টাকা ফেরতের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আপত্তি আছে। যেহেতু কিছু গ্রাহক অর্থ উদ্ধারে আদালতে মামলা করেছেন, সেই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত টাকা ফেরত দেওয়া উচিত হবে না বলে মনে করছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সূত্রগুলো জানায়, ইভ্যালিকান্ডের পর একের পর এক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতারণার তথ্য বেরিয়ে আসতে থাকে। ইঅরেঞ্জ, কিউকমসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা গ্রাহকদের লোভের ফাঁদে ফেলে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে গত ২৫ অক্টোবর তিন মন্ত্রীর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানান, ই-কমার্সে ক্ষতিগ্রস্ত ভোক্তাদের ২১৪ কোটি টাকা আমানত এসক্রো সার্ভিসে আটকে আছে। এই টাকা তিন মাসের মধ্যে ফেরত দেওয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ কমিটির প্রধান জানান, টাকা ফেরত ছাড়াও তাদের আরও কিছু দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেসব বিষয়ে তারা সুপারিশ জমা দিয়েছেন। যেমন- ই-কমার্র্স ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে বাধ্যতামূলকভাবে নিবন্ধন নিতে হবে; প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর নিতে হবে; ক্রেতা আকর্ষণে লটারি ও লোভনীয় অফার দেওয়ার সুযোগ দেওয়া যাবে না। ই-কমার্র্স পণ্যের মডেল হতে হলে তারকাদের সরকারি অনুমোদন নিতে হবে। এ ছাড়া ই-কমার্র্সগুলোর জন্য সেন্ট্রাল লগইন, চ্যাটিং প্ল্যাটফরম তৈরির পাশাপাশি অনলাইন সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করার সুপারিশও রয়েছে। ই-কমার্স নিয়ে তিন মন্ত্রীর বৈঠক শেষে এই খাতের শৃঙ্খলা আনতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও শাখার মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমানকে প্রধান করে আরেকটি কমিটি করা হয়েছিল। ওই কমিটির কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাইলে হাফিজুর রহমান বলেন, তিন মন্ত্রীর সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমাদের কমিটির কার্যক্রম প্রায় শেষের পথে। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে তদারকির আওতায় আনতে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন নেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করেছি। এখন এই রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ কারা হবে সেটি নিয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে। এ ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস (আরজেএসসি) থেকে নিবন্ধন নেওয়ার সুপারিশ করা হতে পারে। এ ছাড়া ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো কমপ্লায়েন্স পালন করছে কি না সেটি মনিটরিংয়ের দায়িত্ব দেওয়ার সুপারিশ করা হবে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরকে।

ই-কমার্স নিয়ে সরকারের এসব কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাইলে দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের বিভিন্ন এজেন্সি যেগুলো রয়েছে, সমন্বিতভাবে তাদের মনিটরিং চালাতে পারলে ই-কমার্স খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা খুব কঠিন কিছু নয়। তিনি বলেন, এই যে গ্রাহকের শত শত কোটি টাকা নাই হয়ে গেছে- ই-কমার্স নিয়ে একের পর এক যে প্রতারণার ঘটনা ঘটছে, মূলত সঠিক মনিটরিংয়ের অভাবে এটি ঘটেছে। প্রাতিষ্ঠানিক তদরকির ক্ষেত্রে দুর্বলতা যেমন রয়েছে, তেমনি ক্রেতার লোভও একটি বড় কারণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আরও বলেন, যে কোনো খাতকে সামাল দেওয়ার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট বা স্বতন্ত্র কর্তৃপক্ষ দরকার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে এ ধরনের একটি কর্তৃপক্ষ করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। এ ছাড়া ভোক্তার ক্ষয়ক্ষতি দেখার জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর আছে, তারা কতটা মনিটরিং করেছে সেটা খতিয়ে দেখতে হবে। কোনো পণ্যের দাম যেমন অযৌক্তিক বাড়ানোর সুযোগ নেই, তেমনি খুব বেশি কমানোর সুযোগও  নেই। ই-কমার্সে যখন ৬০ হাজার টাকার ফ্রিজ ৩০ হাজারে দিচ্ছিল তখন প্রতিযোগিতা কমিশনের উচিত ছিল এ বিষয়গুলোতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার। এ ছাড়া ই-কমার্স ওয়ালেট চালু করতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হয়। সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরও মনিটরিংয়ের সুযোগ আছে। ভারতে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর ভ্যাট ট্যাক্সের নিবন্ধন নিতে হয়; বাংলাদেশে সে সুযোগ থাকলে সরকারের রাজস্ব আদায়কারী সংস্থাগুলোও মনিটরিং করতে পারত।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়