শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মারাত্মক দূষণে সুন্দরবন

♦ বাড়ছে শব্দদূষণ ♦ ক্রুজ থেকে সরাসরি নদীতে ময়লা ♦ বনের ভিতর প্লাস্টিকসহ অপচনশীল বস্তু ♦ ব্যাহত জীববৈচিত্র্য
জিন্নাতুন নূর, সুন্দরবন থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
মারাত্মক দূষণে সুন্দরবন

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। এ বনের অপার সৌন্দর্য দেখতে প্রতি বছর দেশ-বিদেশের নানা প্রান্ত থেকে ভ্রমণপিপাসুরা ছুটে আসেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার বিদেশি পর্যটক সুন্দরবনে আসেন। সুন্দরবনকে ঘিরে স্থানীয় পর্যটকদেরও আগ্রহ বাড়ছে দিন দিন। কিন্তু সঠিক ব্যবস্থাপনা ও নজরদারি না থাকায় সুন্দরবন মারাত্মক পরিবেশ দূষণের শিকার হচ্ছে। এ বনে পর্যটকবাহী বিলাসবহুল ক্রুজের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এসব ক্রুজের ডিজে পার্টি ও সাংস্কৃৃতিক অনুষ্ঠানে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বনের পরিবেশ। গভীর বনে দাঁড়িয়ে থাকা এসব ক্রুজ থেকে খাবার ও পানির বোতলসহ বিভিন্ন ধরনের ময়লা-আবর্জনা সরাসরি নদীতে ফেলে দেওয়ায় নদী দূষিত হচ্ছে। এ ছাড়া বনের ভিতরও পর্যটকরা বিভিন্ন অপচনশীল দ্রব্য ফেলে বন দূষিত করছেন। আশঙ্কা করা হচ্ছে এরকম চলতে থাকলে বনের জীববৈচিত্র্য মারাত্মক ক্ষতির শিকার হবে। পর্যটকরা চাইলেও তখন আর সহজে বনের পশুপাখি দেখার সুযোগ পাবেন না।

সম্প্রতি সরেজমিন সুন্দরবনের গহিনে প্রবেশ করে দেখা যায়, সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের কটকা অভয়ারণ্য কেন্দ্রের কাছে একসঙ্গে ১২টি বিলাসবহুল ক্রুজ অবস্থান করছে। এসব ক্রুজে থাকা যাত্রীরা রাতে বিকট শব্দে মাইকে গান বাজাচ্ছেন। ক্রুজের অতিরিক্ত আলোকসজ্জায় রাতের সুন্দরবনের আকাশ ও পরিবেশ অনুভব করা যাচ্ছে না। এসব ক্রুজ থেকে যাত্রীরা অনবরত প্লাস্টিকের বোতল, সিগারেটের টুকরোসহ বিভিন্ন খাবার নদীতে ফেলছেন। এ ছাড়া জাহাজের রান্নাঘরে ব্যবহৃত ময়লাসহ অপচনশীল দ্রব্যও নদীর পানিতে ফেলতে দেখা যায়। বনের ভিতরে আসা পর্যটক দলের অনেকেই খাবার প্যাকেট, পানির বোতল বনে ফেলে যাচ্ছেন। এতে বনের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।

জানা যায়, সুন্দরবনে বর্তমানে ৫০টির বেশি যাত্রীবাহী ক্রুজ চলাচল করছে। সাধারণত একটি ক্রুজে ১০ থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ জন যাত্রী পরিবহন করা যায়। এর মধ্যে সাত-আটটি ক্রুজ এখন ৭৫ জন যাত্রী পরিবহন করে। বাকিগুলো ৩০ থেকে ৫০ জন যাত্রী বহন করে। ছুটির দিনে সাধারণত এসব ক্রুজে সব মিলিয়ে দেড় থেকে ২ হাজার যাত্রী সুন্দরবনে আসেন। তেলচালিত এসব ক্রুজে শক্তিশালী ডাবল ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়। ফলে যখন এগুলো নদীর ওপর ছুটে চলে তখন আশপাশে বিকট শব্দ হয়। কয়েক বছর আগেও যে জাহাজগুলো সুন্দরবনে যাত্রী পরিবহন করত সেগুলোতে জেনারেটর থাকলেও মাত্র ৩ ঘণ্টা তা ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়া হতো শুধু বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রের ব্যাটারি রিচার্জ করার জন্য। সুন্দরবনে ট্যুর মূলত শুরু হয় শীতকালে। সে সময় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। কিন্তু যুগের সঙ্গে মানুষের চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন অনেক জাহাজে শীতকালেও শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে। এ জন্য শক্তিশালী জেনারেটর ব্যবহার করতে হয়। ফলে বেশ শব্দ হয়। আর বনের ভিতর নিবিড় পরিবেশে এ শব্দ বহু দূর পর্যন্ত চলে যায়। এ শব্দে বনের ভিতরে থাকা পশুপাখিও বনের অনেক ভিতরে ঢুকে যায়। এ জন্য পর্যটকরা সুন্দরবনে এলেও এখন আর সকালের দিকে বনের পশুপাখি দেখার সুযোগ পান না। বন ঘুরে আরও লক্ষ্য করা যায়, কয়েক বছরে উপকূলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া কয়েকটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে সুন্দরবনের বিভিন্ন অংশে বড় বড় গাছ শেকড়সহ উপড়ে পড়ে বনের এদিক-সেদিক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। কিন্তু এসব গাছ সরিয়ে নিতে বা গাছের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্টদের কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।

ট্যুরস অ্যান্ড ট্রিপস বাংলাদেশ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সুন্দরবনের সি-পার্ল ক্রুজ-৩ এর পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ট্যুর গাইড জুনাইদ ইসলাম জিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের জাহাজে সাউন্ড সিস্টেম থাকলেও আমরা শুধু কোনো ঘোষণা দেওয়ার জন্যই সেটি ব্যবহার করি। এতে গান বাজাতে দেই না। সুন্দরবনের পর্যটক বা ক্রুজ মালিকদের এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। তাদের বুঝতে হবে যে, সুন্দরবন শুধু একটি ট্যুরিস্ট স্পট নয়। পর্যটকদের অযৌক্তিক চাহিদা যে ক্রুজ মালিকদের পূরণ করতে হবে এমনো নয়। সুন্দরবনে এসে ক্রুজে কোনো ডিজে পার্টি করা যাবে না। কোনো শিল্পী এনে এখানে গানবাজনা করা যাবে না। যে গাইডদের এসব ক্রুজে পাঠানো হবে তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এতে এই গাইডরা প্রকৃত সুন্দরবনকে পর্যটকদের সামনে তুলে ধরতে পারবেন। সুন্দরবনের পরিবেশ রক্ষার জন্য জাহাজ মালিক ও গাইডদের বনের নিয়ম মানার জন্য আরও কঠোর হতে হবে। শীতকালে জাহাজে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ব্যবহার বন্ধ রাখতে হবে।

ট্যুর গাইডদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বন বিভাগ সুন্দরবনের রাজস্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে আশঙ্কা করা হচ্ছে এখন যাত্রীবাহী ক্রুজে যাত্রীপ্রতি যে অর্থ ব্যয় হচ্ছে ভবিষ্যতে তা আরও বৃদ্ধি পাবে। তারা আরও জানান, বিদেশিদের জন্য বাংলাদেশের ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়া অনেক জটিল। এ ছাড়া সুন্দরবনে বর্তমানে বনরক্ষীরও যথেষ্ট অভাব রয়েছে। যত ছোট-বড় গ্রুপই হোক তাদের সঙ্গে বন বিভাগ থেকে মাত্র একজন সশস্ত্র বনরক্ষী দেওয়া হচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন