শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ মে, ২০২৩

সরগরম সিটি নির্বাচনের মাঠ

গাজীপুরে মেয়র প্রার্থীদের যত প্রতিশ্রুতি

গাজীপুর প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
গাজীপুরে মেয়র প্রার্থীদের যত প্রতিশ্রুতি

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট গ্রহণ ২৫ মে। মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা ভোটের দিন যতই এগিয়ে আসছে ততই ব্যস্ত হয়ে উঠছেন। মেয়র প্রার্থীরা কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে ঘরোয়া বৈঠক করছেন। কাউন্সিলর প্রার্থীরাও বসে নেই। তারাও নির্বাচনী কৌশল নিয়ে আলোচনা করে যাচ্ছেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ ৯ মেয়র প্রার্থী মাঠে রয়েছেন। সাবেক মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমসহ তিন মেয়র প্রার্থী ও ২৩ কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিল। পরে মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও ১৭ কাউন্সিলর প্রার্থী মনোনয়নপত্রের বৈধতা পেতে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কাছে আপিল করেন। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম শুনানি শেষে ৪ কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন। বাকিদের ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তই বহাল রয়েছে।

দুর্নীতিমুক্ত স্বচ্ছ জবাবদিহিতামূলক সিটি গড়তে চাই : মো. আজমত উল্লা খান

আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খান। তিনি গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি। আজমত উল্লা খান বলেছেন, ১৪ দল, স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, শান্তিকামী মানুষ, যারা গাজীপুরকে একটি দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ, জবাবদিহিতামূলক সিটি করপোরেশন হিসেবে দেখতে চায়, যারা তাদের সেবা নিশ্চিত হতে পারে এ রকম দেখতে চায় তারা নৌকা প্রতীক লুফে নিয়েছেন। সাধারণ জনগণ এটা লুফে নিয়েছে, মানুষের মধ্যে সে আলোচনা চলছে। তিনি বলেন, আমরা ঘরোয়া বৈঠক করছি। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আমি এবং আমার নেতা-কর্মীরা যোগাযোগ করছেন এবং মতবিনিময় করছেন। আজমত উল্লা খান আরও বলেন, আমি গাজীপুর সিটিকে গড়ে তুলতে চাই জনগণের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে। আমি নির্বাচিত হতে পারলে সব দল-মত-শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে সবার চাহিদামাফিক যেসব প্রকল্প প্রয়োজন তা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্রহণ করতে চাই। আমি একটি দুর্নীতিমুক্ত সিটি করপোরেশন করতে চাই। এখানে স্বচ্ছতা থাকবে, জবাবদিহিতা থাকবে। এখানে শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন নয়, নাগরিক সেবার যেসব খাত রয়েছে সেখানেও যাতে তারা নির্বিঘ্নে-নিশ্চিন্তে সেবা পেতে পারে তার ব্যবস্থা করব। আমি একটি পরিচ্ছন্ন নগরী করতে চাই।

সুন্দর নগরী গড়ার প্রত্যয়ে প্রার্থী হয়েছি : সরকার শাহনুর ইসলাম রনি

নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হয়েছেন বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকারের ভাতিজা সরকার শাহনুর ইসলাম রনি। তিনি কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক যুব ও শিল্প বিষয়ক সম্পাদক নুরুল ইসলাম সরকারের ছেলে। সরকার শাহনুর ইসলাম বলেন, ‘জনগণ নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে, জনগণের ভোট কেড়ে নেওয়া না হলে আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত। কিন্তু নির্বাচনে এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি। আমরা অসম ময়দানে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে লড়াইয়ে নেমেছি। নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসন শেষ পর্যন্ত নিরপেক্ষ থাকবে কি না, ভোটাররা নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে যেতে পারবেন কি না, ইভিএমে জালিয়াতি রোধ হবে কিননা এসব নিয়ে এখনো আমাদের সংশয় রয়েছে। এসব সংশয় দূর করে আমাদের আস্থায় আনা নির্বাচন কমিশনের কাজ।’

তিনি বলেন, ‘আমি ব্যক্তি স্বার্থে প্রার্থী হইনি। নগরবাসীর স্বার্থে একটি সুন্দর নগরী গড়ার প্রত্যয়ে এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নান এবং আমার বাবা-চাচাদের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে, তাদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে প্রার্থী হয়েছি। নাগরিকদের সমস্যাগুলো, তাদের চাহিদাগুলো সামনে রেখে, সবার সহযোগিতা নিয়ে নগরটাকে সুন্দরভাবে সাজাতে চাই।’

বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চাই : এম এম নিয়াজ উদ্দিন

জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী এম এম নিয়াজ উদ্দিন। তিনি গাজীপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি এবং সাবেক স্বাস্থ্যসচিব। এম এম নিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘বর্তমানে নির্বাচনের সুন্দর পরিবেশ আছে। প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন সব দিক থেকেই আমার কাছে ভালো মনে হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘নগরবাসীর জন্য মেয়রের নির্ধারিত একটা কাজ আছে। এর বাইরে নগরের মানুষের সুবিধাদির জন্য আরও কিছু কাজ করতে চাই। নগরবাসীর জন্য প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ, বৃক্ষ রোপণ, গ্যাস বিদ্যুৎ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে চাই। সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে নগরবাসীর সুবিধার্থে রাত ১২টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণ এবং রাস্তা পরিষ্কারের কাজ করার ইচ্ছা আছে আমার। আমি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। খাল ও নদী খনন এবং তার দুই ধারে বৃক্ষরোপণ, ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। আমি পুরোপুরি বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করব। লেখাপড়ার মান বৃদ্ধির চেষ্টা করব। সিটি এলাকার প্রত্যেক থানায় অন্তত একটি করে টেকনিক্যাল কলেজ নির্মাণ করব। তাছাড়া লাইব্রেরি স্থাপন, কবরস্থান নির্মাণে আমি জোর দেব।

স্মার্ট সিটি, স্মার্ট সেবা দিতে চাই : আবদুল্লাহ আল মামুন মণ্ডল

স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আবদুল্লাহ আল মামুন মণ্ডল আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির সাবেক সদস্য ও সিটি করপোরেশনের ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আবদুল্লাহ আল মামুন মণ্ডল বলেন, ‘গাজীপুর সিটিতে উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এটা নাগরিকদের প্রত্যাশা। নগরবাসীর কাছ থেকে যে জনসমর্থন, দোয়া, ভালোবাসা, স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া পেয়েছি- আমি আশাবাদী ২৫ মে এই নগরের অধিকাংশ ভোটার আমাকে ভোট দেবেন। তারা আমাকে মেয়র নির্বাচিত করবেন। তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে এই নগরের সেবক ও খাদেম হয়ে সব পেশার, বর্ণের, ধর্মের মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখব। এই নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা উপহার দেব। নগরবাসীকে একটা স্মার্ট সিটি করপোরেশন এবং স্মার্ট সেবা উপহার দেব।’

ইসি প্রশাসনের দায়িত্বশীল ভূমিকা চাই : গাজী আতাউর রহমান

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব। গাজী আতাউর রহমান বলেছেন, ‘গাজীপুর মহানগরকে একটি আধুনিক, নিরাপদ ও জনবান্ধব মডেল সিটি গড়ে তুলতে এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসনের ভূমিকায় মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। আমরা তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকা আশা করছি। যাতে জনগণের মাঝে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হয়। একটি গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আমাদের প্রত্যাশা। সেই সঙ্গে নগরের ওলামায়ে কেরাম, বিশিষ্ট নাগরিক, সমাজসেবক ও সর্বস্তরের আদর্শবান নগরবাসীকে তিনি চরমোনাই পীর সাহেবের ডাকে সাড়া দিয়ে হাতপাখার পক্ষে নির্বাচনী লড়াইয়ে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান।

অটোমেটিক সিটি উপহার দিতে চাই : আতিকুল ইসলাম

গণফ্রন্টের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে নগরের প্রত্যেকটা ওয়ার্ডের সমস্যা আমি নোট করেছি। আমি হট লাইনের মাধ্যমে জনগণকে সেবা দিতে চাই। আমি নির্বাচিত হলে নগরীর ৫৭টি ওয়ার্ড থেকে ৫৭ জন উপদেষ্টা নিয়োগ দেব। প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে পরিচালনা কমিটি করব। সবাইকে নিয়ে একটি আধুনিক সিটি গঠনই আমার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য। উপদেষ্টা নিয়োগ, ওয়ার্ড পরিচালনা কমিটি, হটলাইন দিয়ে এই শহরটাকে অটোমেশন করে খুব অল্প সময়ে একটি অটোমেটিক সিটি উপহার দেওয়াই আমার লক্ষ্য।’

আদর্শ মহানগর গড়তে চাই : মো. রাজু আহমেদ

জাকের পার্টির মেয়র প্রার্থী মো. রাজু আহমেদ। তিনি বলেন, গাজীপুর সিটির বেকার যুবকদের জন্য কর্মসংস্থানের বিষয়টি অগ্রাধিকার থাকবে। গাজীপুর মহানগরকে একটি আদর্শ মহানগর হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। তাছাড়া মহানগরে যানজট সমস্যা, শ্রমজীবী ও গার্মেন্ট কর্মীদের সমস্যাগুলো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করব।’ গাজীপুরের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের মা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হারুন অর রশীদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা