শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নতুন স্বাস্থ্যসেবা আইন

আইন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়নি সাত বছরেও

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
আইন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়নি সাত বছরেও

দেশের জনসাধারণের স্বাস্থ্য মান ও পুষ্টির স্তর-উন্নয়ন, স্বল্প খরচে উন্নত কার্যকর চিকিৎসাসেবা লাভ এবং রোগী ও চিকিৎসকদের সুরক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে ২০১৭ সালে ‘স্বাস্থ্যসেবা আইন’ নামে নতুন একটি আইন প্রণয়নের সুপারিশ করে আইন কমিশন। ওই সুপারিশে এই আইনের প্রয়োজনীয়তা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়। তবে এরপর প্রায় সাত বছর পেরিয়ে গেলেও ওই সুপারিশটি বাস্তবায়ন হয়নি। সম্প্রতি স্বাস্থ্যসেবা আইন প্রণয়ন বিষয়ে পরিমার্জিত ও হালনাগাদ ধারণাপত্র, খসড়া আইন এবং দেশের স্বাস্থ্যসেবার বর্তমান চিত্র তুলে ধরে নতুন করে ওই সুপারিশটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আইন কমিশন সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য জানিয়েছে। কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক এবং কমিশনের ওই সময়ের দুই সদস্য ড. এম শাহ আলম ও বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীর স্বাক্ষরিত সুপারিশ ও খসড়া আইন ২০১৭ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়। ২০১৭ সালের ওই খসড়ায় ১৪টি পরিচ্ছেদে মোট ৬৫টি ধারা সন্নিবেশিত করা হয়। তবে এত বছরেও ওই সুপারিশ বাস্তবায়ন না হওয়ায় সম্প্রতি আবারও খসড়া আইন ও সুপারিশটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের পাঠিয়েছে আইন কমিশন। কমিশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রোগী ও ডাক্তার উভয়ের সুরক্ষা প্রদান সংক্রান্ত স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি আইনের প্রয়োজনীয়তা দীর্ঘদিন ধরে অনুভূত হয়ে আসছে। স্টেক-হোল্ডারদের ধারাবাহিক অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এ সম্পর্কিত একট পূর্ণাঙ্গ আইন প্রণয়নের উদ্দেশে আমরা ২০১৪ সালে গবেষণা কর্যক্রম শুরু করি। তিনি বলেন, এরপর ২০১৭ সালে খসড়া আইনসহ এ সংক্রান্ত সুপারিশ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছিলাম। নানা কারণে তখন ওই সুপারিশ বাস্তবায়ন না হওয়ায় পরিমার্জিত ও হালনাগাদ করে আমরা আবারও এটা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি।

খসড়া আইনটি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, এর দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারীর অধিকার ও দায়-দায়িত্ব বর্ণিত হয়েছে। আইনের পাঁচ ধারায় যে কোনো স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারীকে সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্র, মজুদ সাপেক্ষে বিনামূল্যে ওষুধ, বিনামূল্যে বা অনুমোদিত মূল্যে মানসম্মত খাবার ও পথ্য এবং প্রয়োজনীয় অস্ত্রোপচার বা আনুষঙ্গিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার সেবা পাওয়ার অধিকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। একই ধারায় বেসরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তিসহ চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনার বিধানাবলি, চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্যের গোপনীয়তা নিশ্চিতকরণ ও তথ্য সংরক্ষণের বিষয় সম্পর্কে প্রয়োজনীয় বিধান সন্নিবেশিত হয়েছে। খসড়া পর্যালোচনায় আরও দেখা গেছে, আইনটির তৃতীয় পরিচ্ছেদে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ব্যক্তি (চিকিৎসক), প্রতিষ্ঠান (হাসপাতাল, ক্লিনিক ইত্যাদি) এর অধিকার ও দায়দায়িত্ব সম্পর্কে বিশদ আলোকপাত হয়েছে। বিশেষ করে আইনের ১২ ধারায় চিকিৎসাসেবা প্রদানকারী চিকিৎসকের সুনির্দিষ্ট দায়িত্বসমূহের উল্লেখ রয়েছে। একইভাবে আইনের ১৩ ধারায় নার্স ও চিকিৎসা সংক্রান্ত সহায়ক কর্মচারী এবং ১৪ ধারায় চিকিৎসাসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের দায়দায়িত্ব বর্ণিত হয়েছে। আইনটির চতুর্থ পরিচ্ছেদে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ যে কোনো স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে রোগীর অধিকার সংরক্ষণের দায়দায়িত্ব নিরূপণ ও তার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া বিধৃত স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে রোগীর অধিকার সংরক্ষণের দায়দায়িত্ব নিরূপণ ও তার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া বিধৃত হয়েছে।

খসড়া পর্যালোচনায় দেখা গেছে, আইনটির নবম পরিচ্ছেদে চিকিৎসক, চিকিৎসা সহায়ক কর্মচারী ও চিকিৎসা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সংঘটিত বিভিন্ন প্রকারের অবহেলা ও তার ফলশ্রুতিতে সৃষ্ট ক্ষতিকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। এই বিস্তারিত সংজ্ঞাসমূহ চিকিৎসা অবহেলার মতো একটি টেকনিক্যাল বিষয়কে স্পষ্টরূপে আইনি কাঠামোতে প্রতিষ্ঠা করেছে।

স্বাস্থ্যসেবা আইন কার্যকরভাবে প্রয়োগের উদ্দেশ্যে সরকারকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান ও আইনে বর্ণিত অন্যান্য কার‌্যাবলি সম্পাদনের জন্য ‘জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা কমিশন’ গঠন এর বিধান আইনটির দশম পরিচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে। স্বতঃপ্রণোদিতভাবে অভিযোগ গ্রহণের পাশাপাশি দেশের কোনো হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ওষুধ কারখানা পরিদর্শন করার ক্ষমতা উক্ত কমিশনের রয়েছে। এ ছাড়া আইনটির একাদশ পরিচ্ছেদে এ আইনের লঙ্ঘনের ফলে সংঘটিত চিকিৎসা অবহেলা এবং তার ফলে সৃষ্ট ক্ষতি নিরূপণ ও তার ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ ও আদায়ের লক্ষ্যে দেশে এক বা একাধিক ‘স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল’ এর গঠনসহ উক্ত ট্রাইব্যুনালসমূহের কার্যপ্রণালি, তথা স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত অভিযোগ, তদন্ত, আপিল প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে প্রয়োজনীয় বিধিবিধান সন্নিবেশিত হয়েছে। খসড়ায় আরও দেখা গেছে, এ আইনে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে বৈষম্যকরণ ও তার শাস্তি, রোগীর গোপনীয়তা নিশ্চিতকরণ, প্রাইভেট প্র্যাকটিসের ফি নির্ধারণ, হাসপাতাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ও আধুনিক বিধিবিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম