শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কারফিউ অব্যাহত, শিথিল সকাল ৮টা-বিকাল ৫টা

শিথিলে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য

চিরচেনা রূপে রাজধানী, ছেড়েছে গাড়ি চলেছে লঞ্চ, ঢাকার বাইরেও শান্ত পরিস্থিতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শিথিলে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য

চলমান পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় কারফিউ শিথিলের সময়সীমা দুই ঘণ্টা বাড়িয়ে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা করা হয়েছে। একই সঙ্গে আজ ও আগামীকাল (শুক্র-শনি) ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুরে কারফিউ অব্যাহত থাকবে বলে গতরাতে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

এদিকে কারফিউর ষষ্ঠ দিনেও গতকাল রাজধানীতে ছিল কঠোর সেনা টহল। তবে শিথিল সময়ে অফিস-আদালত, বাজার-ঘাটে ফেরে কর্মচাঞ্চল্য। অবশ্য যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা মোকাবিলায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিভিন্ন মোড়ে চলেছে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশির পাশাপাশি নিয়মিত টহল।

গতকাল সকাল ১০টা থেকে কারফিউ শিথিলের পর চিরচেনা চেহারায় ফেরে রাজধানী। তবে বাইরে বেরিয়েই ভোগান্তিতে পড়েছেন অনেকে। কিছু সড়কে চলাচল বন্ধ ও যানবাহন সংকটই ছিল এর বড় কারণ। এদিন রাজধানী থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে গেছে দূরপাল্লার গাড়িও। আসা-যাওয়া করছে পণ্যবাহী ট্রাক ও পিকআপ। সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজধানীর কোথাও কোনো সংঘাত-সহিংসতা ঘটেনি। সার্বিক পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। অফিস খুলে দেওয়ায় সড়কে বিপুলসংখ্যক যানবাহন চলেছে। সার্বিক পরিবেশ শান্ত ছিল। তবে বিকাল ৫টার পর কিছুটা বিপত্তি ঘটে। যানজটে পড়ে তখনো সড়কে অনেক যানবাহন আটকা ছিল। রাজধানীর ভাটারা থানার সামনে কিছুটা অস্বস্তি তৈরি হয়। এ সময় প্রায় সব গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। এদিকে গত কয়েক দিনের ধ্বংসযজ্ঞের ক্ষতচিহ্ন ক্রমে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। সড়ক থেকে সরানো হয়েছে বেশির ভাগ ধ্বংসস্তূপ। খোলা ছিল বেশির ভাগ ফুটপাতের দোকান। সাধারণ মানুষ অনেকটা ভয়হীন ও স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করেছেন। কারফিউ বলবৎ থাকায় সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন এলাকায় টহল দিতে দেখা গেছে। সব মিলে বেশির ভাগ এলাকা ছিল শান্তিপূর্ণ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সড়কে র‌্যাব-পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের টহল রয়েছে। কয়েক দিন যেখানে সুনসান নীরবতায় আচ্ছন্ন ছিল, সেসব এলাকায় গতকাল ছিল ব্যাপক ব্যস্ততা। গাড়ির হুইসেল-হর্ন আর মানুষের কোলাহলে মুখর ছিল চারপাশ। অফিস খোলার দ্বিতীয় এ দিন সকাল থেকেই সড়কে বাড়তে থাকে মানুষের উপস্থিতি। জীবন-জীবিকার টানে ঘরবন্দিত্ব ছেড়ে কর্মস্থলের উদ্দেশে বের হন রাজধানীবাসী। সড়কে বাড়ে যানবাহনের সংখ্যাও। ঢাকার প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে অলিগলিতেও সকাল ১০টার পর থেকেই শুরু হয় যানজট। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্যসব স্বাভাবিক দিনের মতোই প্রাণ ফিরতে শুরু করে ঢাকায়। বিকাল ৩টায় অফিস ছুটি হওয়ার পর ঘরমুখো মানুষের সমাগমে আবার যানজট বেড়ে যায়। কয়েক দিন বন্ধ থাকার পর বাসা থেকে বের হতে পেরে স্বস্তির কথা জানান মিরপুরের বেসরকারি চাকরিজীবী সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, কয়েক দিনের বন্ধে হাঁপিয়ে উঠেছি। বিদ্যুৎ-গ্যাসের বিলও দিতে পারিনি। সে জন্য ব্যাংকে গিয়ে বিল জমা দিয়ে এসেছি। মিরপুর, আগারগাঁও, মহাখালী, কাকরাইল, মালিবাগ, রামপুরা, পল্টন, তোপখানা রোড এলাকা ঘুরে সড়কে মানুষের ভিড় দেখা গেছে। রিকশা, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ব্যক্তিগত বাহনের পাশাপাশি গণপরিবহনও চলতে দেখা গেছে। রাস্তায় নামা যাত্রীরা বলেন, একদিকে বন্ধ মেট্রোরেল, অন্যদিকে বন্ধ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। তার মধ্যে রাস্তার বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট স্থাপন করার কারণে সড়কে প্রচ- যানজট দেখা দিয়েছে। গণপরিবহনের অভাবে মূল সড়কেও দেখা যায় রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার আধিক্য। ছিল ব্যক্তিগত গাড়িও। গণপরিবহন না পাওয়ায় এবং যানজটের কারণে অফিসগামী যাত্রীরা সকালেই পড়েন ভোগান্তিতে। 

পুলিশ সদস্যরা জানান, নাশকতায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মেট্রোরেল বন্ধ, অন্যদিকে নিরাপত্তার কারণে বন্ধ গণভবনের সামনের সড়ক। সংগত কারণে কল্যাণপুর, মিরপুর, গাবতলী ও শ্যামলীর সব গাড়ি আসছে আগারগাঁও রুটে। তাই প্রচুর চাপ ছিল সড়কে। এ ছাড়া নতুনবাজার থেকে গুলশান যাওয়া-আসার সড়কটিও বন্ধ, যে কারণে পথচারী ও গাড়ি ঘুরে আসতে হচ্ছে। এর ফলে শাহজাদপুর ও উত্তর বাড্ডায় গাড়ির প্রচুর চাপ ছিল।

রাজশাহীর সড়কে মানুষের ঢল : বিভাগীয় শহর রাজশাহীর গতকালের পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে বেড়েছে মানুষের উপস্থিতি। রাস্তায় পর্যাপ্ত রিকশা-অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলাচল করেছে। অফিস, আদালত ও ব্যাংকগুলোতেও ছিল স্বাভাবিক উপস্থিতি। চলাচল করেছে দূরপাল্লার বাস। তবে এদিন দুটি ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও সেটি ছাড়েনি।

গতকাল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্ট, সোনাদীঘি, মালোপাড়া, কাদিরগঞ্জ, রেলগেট, রাণীবাজার, কুমারপাড়া, আলুপট্টি, তালাইমারী, ভদ্রা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন কাজলা, বিনোদপুর, চৌদ্দপাই এবং কাটাখালী এলাকায় মানুষের চলাচল বেড়েছে। রিকশা-অটোরিকশাও পর্যাপ্ত চলাচল করেছে। দোকানপাটও খুলেছে। মোড়ে মোড়ে পুলিশ মোতায়েন আছে।

বরিশালে খুলেছে অফিস, দোকানপাট : গত দুই দিনের তুলনায় বরিশাল নগরীর বাসিন্দাদের মাঝে কর্মতৎপরতা বেড়েছে কয়েক গুণ। ব্যাংক-বিমা, অফিস আদালত, পাইকারি ও খুচরাসহ সব দোকানপাট খোলা হয়েছে। বরিশাল নগরীতে এখন সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকছে। এ সময়ের মধ্যে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্য দেখা গেছে। গতকাল সকাল ৯টা থেকে নগরীর পাইকারি বাজার, অফিসপাড়া ও ব্যাংক বিমা প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে স্বাভাবিক কর্মকান্ড। তবে ইন্টারনেট গতি কম থাকায় কাজকর্মে একটু ধীরগতি লক্ষ্য করা গেছে। বরিশালের অভ্যন্তরীণ লঞ্চ চলাচল অব্যাহত থাকলেও বরিশাল-ঢাকা লঞ্চ চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বরিশাল নৌ-বন্দরের কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক। বরিশালের পুলিশ কমিশনার জিহাদুল কবির বলেন, ব্যাবসায়ীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় ১২ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। আমরাও সার্বক্ষণিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছি। যে কোনো সময় বরিশাল থেকে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে।

টানা আট দিন পর প্রাণ ফিরেছে বগুড়ায় : টানা আট দিন পর প্রাণ ফিরেছে বগুড়ায়। কারফিউ শিথিলের সুযোগে আবারও যানজটে পরিণত হয়েছে শহর। সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার দ্বিতীয় দিন গতকাল শহরে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে। একই সঙ্গে বেড়ে যায় যানজট। প্রয়োজনীয় কাজ সারতে মানুষ ঘর থেকে বের হয়ে আসেন। সকাল থেকে বগুড়া শহরের ব্যস্ত সাতমাথাসহ সব কটি সড়কে রিকশা-অটোরিকশা, ইজিবাইক, যাত্রীবাহী বাস আর ব্যক্তিগত গাড়ির দীর্ঘ লাইন চোখে পড়ে। প্রচ- রোদে যানজটে আটকে থেকে পথচারী ও যাত্রীরা পড়েন ভোগান্তিতে। কারফিউ শিথিলকালে অফিস-আদালত, ব্যাংক, বিমা, মার্কেট, দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খোলা হয়। চলাচল করে বাস-কোচসহ সব ধরনের যানবাহন। বগুড়া থেকে বিভিন্ন সড়কে চলাচল করে দূরপাল্লার বাস। বগুড়ার পুলিশ সুপার জাকির হাসান জানান, বুধবার থেকে কারফিউ শিথিল হলেও শহরে যানজট নিরসনে ট্রাফিকের কোনো সদস্য ছিলেন না। সবাই মানুষের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।

টাঙ্গাইলের সড়কে সড়কে মানুষের ভিড় : কারফিউ শিথিল করার পর টাঙ্গাইলে দ্বিতীয় দিনের মতো সরকারি অফিস-আদালত এবং ব্যাংকের স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলছে। গতকাল সকাল থেকে ব্যাংকে এবং সরকারি অফিসগুলোতে মানুষের ভিড় দেখা গেছে। শহরের দোকানপাট এবং বিপণিবিতানগুলোও খুলেছে। মানুষের যাতায়াত আগের তুলনায় বেড়েছে। এতে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। অন্যদিকে গতকাল সকাল থেকেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন স্থানে টহল কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া শহরের মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট এবং বিজিবির টহল অব্যাহত রয়েছে।

স্বাভাবিক হয়ে আসছে ময়মনসিংহ : ১০ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকার পর থেকে স্বাভাবিক হয়ে আসছে ময়মনসিংহের মানুষের জীবনযাত্রা।

গতকাল সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকায় যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে পুরোদমে। বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা খোলা থাকায় মানুষের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য বিরাজ করছে। নগরীর মেছুয়া বাজারসহ অন্যান্য কাঁচাবাজারগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ব্যাংকগুলোতে লেনদেন হওয়ায় মানুষ নগদ টাকা তুলতে পেরে সংকট অনেকটাই কেটে গেছে। তবে কারফিউ শিথিল থাকার পরও নগরীর মোড়ে মোড়ে বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ছিল।

স্বস্তি ফিরেছে সৈয়দপুরে : কারফিউ শিথিল করায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে জীবনযাত্রায় ফিরেছে স্বস্তি। সহিংসতা ও কারফিউ জারির কারণে জনজীবনে যে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছিল তা কাটতে শুরু করেছে। গতকাল সকাল থেকে লোকজন নানা কাজে ঘর থেকে বের হন। শহরের সব মার্কেটের ব্যবসায়ীদের দোকানপাট খুলে বেচাকেনা করতে দেখা যায়। তবে ক্রেতাদের আনাগোনা ছিল কম। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগের মতো ব্যবসা জমে উঠবে।

এদিকে গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়। কারফিউ শিথিল করায় শহরের পরিস্থিতি আগের তুলনায় স্বাভাবিক হয়েছে। এতে করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান খুলছে। যানবাহন ও লোকজনের আনাগোনা অনেক বেড়েছে। গতকাল সরেজমিনে শহরের প্রধান প্রধান সড়কে অবস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সবজি বাজার, মুদি বাজার, মাছ বাজার, চাল মার্কেট, কাপড় মার্কেট, প্লাজা মার্কেট, রেলওয়ে গেট বাজার ও বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ দোকান খোলা, সব দোকানে ক্রেতাদের পণ্য কিনতে কমবেশি ভিড়। বিশেষ করে কাঁচাবাজার ও মাছের বাজারে ভিড় ছিল বেশি। মুদি বাজারেও ক্রেতাদের আনাগোনা দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
সর্বশেষ খবর
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৫১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ