শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কারফিউ অব্যাহত, শিথিল সকাল ৮টা-বিকাল ৫টা

শিথিলে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য

চিরচেনা রূপে রাজধানী, ছেড়েছে গাড়ি চলেছে লঞ্চ, ঢাকার বাইরেও শান্ত পরিস্থিতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শিথিলে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য

চলমান পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় কারফিউ শিথিলের সময়সীমা দুই ঘণ্টা বাড়িয়ে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা করা হয়েছে। একই সঙ্গে আজ ও আগামীকাল (শুক্র-শনি) ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুরে কারফিউ অব্যাহত থাকবে বলে গতরাতে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

এদিকে কারফিউর ষষ্ঠ দিনেও গতকাল রাজধানীতে ছিল কঠোর সেনা টহল। তবে শিথিল সময়ে অফিস-আদালত, বাজার-ঘাটে ফেরে কর্মচাঞ্চল্য। অবশ্য যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা মোকাবিলায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিভিন্ন মোড়ে চলেছে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশির পাশাপাশি নিয়মিত টহল।

গতকাল সকাল ১০টা থেকে কারফিউ শিথিলের পর চিরচেনা চেহারায় ফেরে রাজধানী। তবে বাইরে বেরিয়েই ভোগান্তিতে পড়েছেন অনেকে। কিছু সড়কে চলাচল বন্ধ ও যানবাহন সংকটই ছিল এর বড় কারণ। এদিন রাজধানী থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে গেছে দূরপাল্লার গাড়িও। আসা-যাওয়া করছে পণ্যবাহী ট্রাক ও পিকআপ। সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজধানীর কোথাও কোনো সংঘাত-সহিংসতা ঘটেনি। সার্বিক পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। অফিস খুলে দেওয়ায় সড়কে বিপুলসংখ্যক যানবাহন চলেছে। সার্বিক পরিবেশ শান্ত ছিল। তবে বিকাল ৫টার পর কিছুটা বিপত্তি ঘটে। যানজটে পড়ে তখনো সড়কে অনেক যানবাহন আটকা ছিল। রাজধানীর ভাটারা থানার সামনে কিছুটা অস্বস্তি তৈরি হয়। এ সময় প্রায় সব গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। এদিকে গত কয়েক দিনের ধ্বংসযজ্ঞের ক্ষতচিহ্ন ক্রমে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। সড়ক থেকে সরানো হয়েছে বেশির ভাগ ধ্বংসস্তূপ। খোলা ছিল বেশির ভাগ ফুটপাতের দোকান। সাধারণ মানুষ অনেকটা ভয়হীন ও স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করেছেন। কারফিউ বলবৎ থাকায় সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন এলাকায় টহল দিতে দেখা গেছে। সব মিলে বেশির ভাগ এলাকা ছিল শান্তিপূর্ণ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সড়কে র‌্যাব-পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের টহল রয়েছে। কয়েক দিন যেখানে সুনসান নীরবতায় আচ্ছন্ন ছিল, সেসব এলাকায় গতকাল ছিল ব্যাপক ব্যস্ততা। গাড়ির হুইসেল-হর্ন আর মানুষের কোলাহলে মুখর ছিল চারপাশ। অফিস খোলার দ্বিতীয় এ দিন সকাল থেকেই সড়কে বাড়তে থাকে মানুষের উপস্থিতি। জীবন-জীবিকার টানে ঘরবন্দিত্ব ছেড়ে কর্মস্থলের উদ্দেশে বের হন রাজধানীবাসী। সড়কে বাড়ে যানবাহনের সংখ্যাও। ঢাকার প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে অলিগলিতেও সকাল ১০টার পর থেকেই শুরু হয় যানজট। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্যসব স্বাভাবিক দিনের মতোই প্রাণ ফিরতে শুরু করে ঢাকায়। বিকাল ৩টায় অফিস ছুটি হওয়ার পর ঘরমুখো মানুষের সমাগমে আবার যানজট বেড়ে যায়। কয়েক দিন বন্ধ থাকার পর বাসা থেকে বের হতে পেরে স্বস্তির কথা জানান মিরপুরের বেসরকারি চাকরিজীবী সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, কয়েক দিনের বন্ধে হাঁপিয়ে উঠেছি। বিদ্যুৎ-গ্যাসের বিলও দিতে পারিনি। সে জন্য ব্যাংকে গিয়ে বিল জমা দিয়ে এসেছি। মিরপুর, আগারগাঁও, মহাখালী, কাকরাইল, মালিবাগ, রামপুরা, পল্টন, তোপখানা রোড এলাকা ঘুরে সড়কে মানুষের ভিড় দেখা গেছে। রিকশা, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ব্যক্তিগত বাহনের পাশাপাশি গণপরিবহনও চলতে দেখা গেছে। রাস্তায় নামা যাত্রীরা বলেন, একদিকে বন্ধ মেট্রোরেল, অন্যদিকে বন্ধ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। তার মধ্যে রাস্তার বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট স্থাপন করার কারণে সড়কে প্রচ- যানজট দেখা দিয়েছে। গণপরিবহনের অভাবে মূল সড়কেও দেখা যায় রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার আধিক্য। ছিল ব্যক্তিগত গাড়িও। গণপরিবহন না পাওয়ায় এবং যানজটের কারণে অফিসগামী যাত্রীরা সকালেই পড়েন ভোগান্তিতে। 

পুলিশ সদস্যরা জানান, নাশকতায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মেট্রোরেল বন্ধ, অন্যদিকে নিরাপত্তার কারণে বন্ধ গণভবনের সামনের সড়ক। সংগত কারণে কল্যাণপুর, মিরপুর, গাবতলী ও শ্যামলীর সব গাড়ি আসছে আগারগাঁও রুটে। তাই প্রচুর চাপ ছিল সড়কে। এ ছাড়া নতুনবাজার থেকে গুলশান যাওয়া-আসার সড়কটিও বন্ধ, যে কারণে পথচারী ও গাড়ি ঘুরে আসতে হচ্ছে। এর ফলে শাহজাদপুর ও উত্তর বাড্ডায় গাড়ির প্রচুর চাপ ছিল।

রাজশাহীর সড়কে মানুষের ঢল : বিভাগীয় শহর রাজশাহীর গতকালের পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে বেড়েছে মানুষের উপস্থিতি। রাস্তায় পর্যাপ্ত রিকশা-অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলাচল করেছে। অফিস, আদালত ও ব্যাংকগুলোতেও ছিল স্বাভাবিক উপস্থিতি। চলাচল করেছে দূরপাল্লার বাস। তবে এদিন দুটি ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও সেটি ছাড়েনি।

গতকাল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্ট, সোনাদীঘি, মালোপাড়া, কাদিরগঞ্জ, রেলগেট, রাণীবাজার, কুমারপাড়া, আলুপট্টি, তালাইমারী, ভদ্রা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন কাজলা, বিনোদপুর, চৌদ্দপাই এবং কাটাখালী এলাকায় মানুষের চলাচল বেড়েছে। রিকশা-অটোরিকশাও পর্যাপ্ত চলাচল করেছে। দোকানপাটও খুলেছে। মোড়ে মোড়ে পুলিশ মোতায়েন আছে।

বরিশালে খুলেছে অফিস, দোকানপাট : গত দুই দিনের তুলনায় বরিশাল নগরীর বাসিন্দাদের মাঝে কর্মতৎপরতা বেড়েছে কয়েক গুণ। ব্যাংক-বিমা, অফিস আদালত, পাইকারি ও খুচরাসহ সব দোকানপাট খোলা হয়েছে। বরিশাল নগরীতে এখন সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকছে। এ সময়ের মধ্যে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্য দেখা গেছে। গতকাল সকাল ৯টা থেকে নগরীর পাইকারি বাজার, অফিসপাড়া ও ব্যাংক বিমা প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে স্বাভাবিক কর্মকান্ড। তবে ইন্টারনেট গতি কম থাকায় কাজকর্মে একটু ধীরগতি লক্ষ্য করা গেছে। বরিশালের অভ্যন্তরীণ লঞ্চ চলাচল অব্যাহত থাকলেও বরিশাল-ঢাকা লঞ্চ চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বরিশাল নৌ-বন্দরের কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক। বরিশালের পুলিশ কমিশনার জিহাদুল কবির বলেন, ব্যাবসায়ীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় ১২ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। আমরাও সার্বক্ষণিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছি। যে কোনো সময় বরিশাল থেকে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে।

টানা আট দিন পর প্রাণ ফিরেছে বগুড়ায় : টানা আট দিন পর প্রাণ ফিরেছে বগুড়ায়। কারফিউ শিথিলের সুযোগে আবারও যানজটে পরিণত হয়েছে শহর। সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার দ্বিতীয় দিন গতকাল শহরে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে। একই সঙ্গে বেড়ে যায় যানজট। প্রয়োজনীয় কাজ সারতে মানুষ ঘর থেকে বের হয়ে আসেন। সকাল থেকে বগুড়া শহরের ব্যস্ত সাতমাথাসহ সব কটি সড়কে রিকশা-অটোরিকশা, ইজিবাইক, যাত্রীবাহী বাস আর ব্যক্তিগত গাড়ির দীর্ঘ লাইন চোখে পড়ে। প্রচ- রোদে যানজটে আটকে থেকে পথচারী ও যাত্রীরা পড়েন ভোগান্তিতে। কারফিউ শিথিলকালে অফিস-আদালত, ব্যাংক, বিমা, মার্কেট, দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খোলা হয়। চলাচল করে বাস-কোচসহ সব ধরনের যানবাহন। বগুড়া থেকে বিভিন্ন সড়কে চলাচল করে দূরপাল্লার বাস। বগুড়ার পুলিশ সুপার জাকির হাসান জানান, বুধবার থেকে কারফিউ শিথিল হলেও শহরে যানজট নিরসনে ট্রাফিকের কোনো সদস্য ছিলেন না। সবাই মানুষের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।

টাঙ্গাইলের সড়কে সড়কে মানুষের ভিড় : কারফিউ শিথিল করার পর টাঙ্গাইলে দ্বিতীয় দিনের মতো সরকারি অফিস-আদালত এবং ব্যাংকের স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলছে। গতকাল সকাল থেকে ব্যাংকে এবং সরকারি অফিসগুলোতে মানুষের ভিড় দেখা গেছে। শহরের দোকানপাট এবং বিপণিবিতানগুলোও খুলেছে। মানুষের যাতায়াত আগের তুলনায় বেড়েছে। এতে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। অন্যদিকে গতকাল সকাল থেকেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন স্থানে টহল কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া শহরের মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট এবং বিজিবির টহল অব্যাহত রয়েছে।

স্বাভাবিক হয়ে আসছে ময়মনসিংহ : ১০ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকার পর থেকে স্বাভাবিক হয়ে আসছে ময়মনসিংহের মানুষের জীবনযাত্রা।

গতকাল সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকায় যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে পুরোদমে। বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা খোলা থাকায় মানুষের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য বিরাজ করছে। নগরীর মেছুয়া বাজারসহ অন্যান্য কাঁচাবাজারগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ব্যাংকগুলোতে লেনদেন হওয়ায় মানুষ নগদ টাকা তুলতে পেরে সংকট অনেকটাই কেটে গেছে। তবে কারফিউ শিথিল থাকার পরও নগরীর মোড়ে মোড়ে বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ছিল।

স্বস্তি ফিরেছে সৈয়দপুরে : কারফিউ শিথিল করায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে জীবনযাত্রায় ফিরেছে স্বস্তি। সহিংসতা ও কারফিউ জারির কারণে জনজীবনে যে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছিল তা কাটতে শুরু করেছে। গতকাল সকাল থেকে লোকজন নানা কাজে ঘর থেকে বের হন। শহরের সব মার্কেটের ব্যবসায়ীদের দোকানপাট খুলে বেচাকেনা করতে দেখা যায়। তবে ক্রেতাদের আনাগোনা ছিল কম। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগের মতো ব্যবসা জমে উঠবে।

এদিকে গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়। কারফিউ শিথিল করায় শহরের পরিস্থিতি আগের তুলনায় স্বাভাবিক হয়েছে। এতে করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান খুলছে। যানবাহন ও লোকজনের আনাগোনা অনেক বেড়েছে। গতকাল সরেজমিনে শহরের প্রধান প্রধান সড়কে অবস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সবজি বাজার, মুদি বাজার, মাছ বাজার, চাল মার্কেট, কাপড় মার্কেট, প্লাজা মার্কেট, রেলওয়ে গেট বাজার ও বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ দোকান খোলা, সব দোকানে ক্রেতাদের পণ্য কিনতে কমবেশি ভিড়। বিশেষ করে কাঁচাবাজার ও মাছের বাজারে ভিড় ছিল বেশি। মুদি বাজারেও ক্রেতাদের আনাগোনা দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন