শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কারফিউ অব্যাহত, শিথিল সকাল ৮টা-বিকাল ৫টা

শিথিলে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য

চিরচেনা রূপে রাজধানী, ছেড়েছে গাড়ি চলেছে লঞ্চ, ঢাকার বাইরেও শান্ত পরিস্থিতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শিথিলে ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য

চলমান পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় কারফিউ শিথিলের সময়সীমা দুই ঘণ্টা বাড়িয়ে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা করা হয়েছে। একই সঙ্গে আজ ও আগামীকাল (শুক্র-শনি) ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুরে কারফিউ অব্যাহত থাকবে বলে গতরাতে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

এদিকে কারফিউর ষষ্ঠ দিনেও গতকাল রাজধানীতে ছিল কঠোর সেনা টহল। তবে শিথিল সময়ে অফিস-আদালত, বাজার-ঘাটে ফেরে কর্মচাঞ্চল্য। অবশ্য যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা মোকাবিলায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিভিন্ন মোড়ে চলেছে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশির পাশাপাশি নিয়মিত টহল।

গতকাল সকাল ১০টা থেকে কারফিউ শিথিলের পর চিরচেনা চেহারায় ফেরে রাজধানী। তবে বাইরে বেরিয়েই ভোগান্তিতে পড়েছেন অনেকে। কিছু সড়কে চলাচল বন্ধ ও যানবাহন সংকটই ছিল এর বড় কারণ। এদিন রাজধানী থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে গেছে দূরপাল্লার গাড়িও। আসা-যাওয়া করছে পণ্যবাহী ট্রাক ও পিকআপ। সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজধানীর কোথাও কোনো সংঘাত-সহিংসতা ঘটেনি। সার্বিক পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। অফিস খুলে দেওয়ায় সড়কে বিপুলসংখ্যক যানবাহন চলেছে। সার্বিক পরিবেশ শান্ত ছিল। তবে বিকাল ৫টার পর কিছুটা বিপত্তি ঘটে। যানজটে পড়ে তখনো সড়কে অনেক যানবাহন আটকা ছিল। রাজধানীর ভাটারা থানার সামনে কিছুটা অস্বস্তি তৈরি হয়। এ সময় প্রায় সব গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। এদিকে গত কয়েক দিনের ধ্বংসযজ্ঞের ক্ষতচিহ্ন ক্রমে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। সড়ক থেকে সরানো হয়েছে বেশির ভাগ ধ্বংসস্তূপ। খোলা ছিল বেশির ভাগ ফুটপাতের দোকান। সাধারণ মানুষ অনেকটা ভয়হীন ও স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করেছেন। কারফিউ বলবৎ থাকায় সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন এলাকায় টহল দিতে দেখা গেছে। সব মিলে বেশির ভাগ এলাকা ছিল শান্তিপূর্ণ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সড়কে র‌্যাব-পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের টহল রয়েছে। কয়েক দিন যেখানে সুনসান নীরবতায় আচ্ছন্ন ছিল, সেসব এলাকায় গতকাল ছিল ব্যাপক ব্যস্ততা। গাড়ির হুইসেল-হর্ন আর মানুষের কোলাহলে মুখর ছিল চারপাশ। অফিস খোলার দ্বিতীয় এ দিন সকাল থেকেই সড়কে বাড়তে থাকে মানুষের উপস্থিতি। জীবন-জীবিকার টানে ঘরবন্দিত্ব ছেড়ে কর্মস্থলের উদ্দেশে বের হন রাজধানীবাসী। সড়কে বাড়ে যানবাহনের সংখ্যাও। ঢাকার প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে অলিগলিতেও সকাল ১০টার পর থেকেই শুরু হয় যানজট। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্যসব স্বাভাবিক দিনের মতোই প্রাণ ফিরতে শুরু করে ঢাকায়। বিকাল ৩টায় অফিস ছুটি হওয়ার পর ঘরমুখো মানুষের সমাগমে আবার যানজট বেড়ে যায়। কয়েক দিন বন্ধ থাকার পর বাসা থেকে বের হতে পেরে স্বস্তির কথা জানান মিরপুরের বেসরকারি চাকরিজীবী সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, কয়েক দিনের বন্ধে হাঁপিয়ে উঠেছি। বিদ্যুৎ-গ্যাসের বিলও দিতে পারিনি। সে জন্য ব্যাংকে গিয়ে বিল জমা দিয়ে এসেছি। মিরপুর, আগারগাঁও, মহাখালী, কাকরাইল, মালিবাগ, রামপুরা, পল্টন, তোপখানা রোড এলাকা ঘুরে সড়কে মানুষের ভিড় দেখা গেছে। রিকশা, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ব্যক্তিগত বাহনের পাশাপাশি গণপরিবহনও চলতে দেখা গেছে। রাস্তায় নামা যাত্রীরা বলেন, একদিকে বন্ধ মেট্রোরেল, অন্যদিকে বন্ধ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। তার মধ্যে রাস্তার বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট স্থাপন করার কারণে সড়কে প্রচ- যানজট দেখা দিয়েছে। গণপরিবহনের অভাবে মূল সড়কেও দেখা যায় রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার আধিক্য। ছিল ব্যক্তিগত গাড়িও। গণপরিবহন না পাওয়ায় এবং যানজটের কারণে অফিসগামী যাত্রীরা সকালেই পড়েন ভোগান্তিতে। 

পুলিশ সদস্যরা জানান, নাশকতায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মেট্রোরেল বন্ধ, অন্যদিকে নিরাপত্তার কারণে বন্ধ গণভবনের সামনের সড়ক। সংগত কারণে কল্যাণপুর, মিরপুর, গাবতলী ও শ্যামলীর সব গাড়ি আসছে আগারগাঁও রুটে। তাই প্রচুর চাপ ছিল সড়কে। এ ছাড়া নতুনবাজার থেকে গুলশান যাওয়া-আসার সড়কটিও বন্ধ, যে কারণে পথচারী ও গাড়ি ঘুরে আসতে হচ্ছে। এর ফলে শাহজাদপুর ও উত্তর বাড্ডায় গাড়ির প্রচুর চাপ ছিল।

রাজশাহীর সড়কে মানুষের ঢল : বিভাগীয় শহর রাজশাহীর গতকালের পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে বেড়েছে মানুষের উপস্থিতি। রাস্তায় পর্যাপ্ত রিকশা-অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলাচল করেছে। অফিস, আদালত ও ব্যাংকগুলোতেও ছিল স্বাভাবিক উপস্থিতি। চলাচল করেছে দূরপাল্লার বাস। তবে এদিন দুটি ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও সেটি ছাড়েনি।

গতকাল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্ট, সোনাদীঘি, মালোপাড়া, কাদিরগঞ্জ, রেলগেট, রাণীবাজার, কুমারপাড়া, আলুপট্টি, তালাইমারী, ভদ্রা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন কাজলা, বিনোদপুর, চৌদ্দপাই এবং কাটাখালী এলাকায় মানুষের চলাচল বেড়েছে। রিকশা-অটোরিকশাও পর্যাপ্ত চলাচল করেছে। দোকানপাটও খুলেছে। মোড়ে মোড়ে পুলিশ মোতায়েন আছে।

বরিশালে খুলেছে অফিস, দোকানপাট : গত দুই দিনের তুলনায় বরিশাল নগরীর বাসিন্দাদের মাঝে কর্মতৎপরতা বেড়েছে কয়েক গুণ। ব্যাংক-বিমা, অফিস আদালত, পাইকারি ও খুচরাসহ সব দোকানপাট খোলা হয়েছে। বরিশাল নগরীতে এখন সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকছে। এ সময়ের মধ্যে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্য দেখা গেছে। গতকাল সকাল ৯টা থেকে নগরীর পাইকারি বাজার, অফিসপাড়া ও ব্যাংক বিমা প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে স্বাভাবিক কর্মকান্ড। তবে ইন্টারনেট গতি কম থাকায় কাজকর্মে একটু ধীরগতি লক্ষ্য করা গেছে। বরিশালের অভ্যন্তরীণ লঞ্চ চলাচল অব্যাহত থাকলেও বরিশাল-ঢাকা লঞ্চ চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বরিশাল নৌ-বন্দরের কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক। বরিশালের পুলিশ কমিশনার জিহাদুল কবির বলেন, ব্যাবসায়ীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় ১২ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। আমরাও সার্বক্ষণিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছি। যে কোনো সময় বরিশাল থেকে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে।

টানা আট দিন পর প্রাণ ফিরেছে বগুড়ায় : টানা আট দিন পর প্রাণ ফিরেছে বগুড়ায়। কারফিউ শিথিলের সুযোগে আবারও যানজটে পরিণত হয়েছে শহর। সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার দ্বিতীয় দিন গতকাল শহরে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে। একই সঙ্গে বেড়ে যায় যানজট। প্রয়োজনীয় কাজ সারতে মানুষ ঘর থেকে বের হয়ে আসেন। সকাল থেকে বগুড়া শহরের ব্যস্ত সাতমাথাসহ সব কটি সড়কে রিকশা-অটোরিকশা, ইজিবাইক, যাত্রীবাহী বাস আর ব্যক্তিগত গাড়ির দীর্ঘ লাইন চোখে পড়ে। প্রচ- রোদে যানজটে আটকে থেকে পথচারী ও যাত্রীরা পড়েন ভোগান্তিতে। কারফিউ শিথিলকালে অফিস-আদালত, ব্যাংক, বিমা, মার্কেট, দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খোলা হয়। চলাচল করে বাস-কোচসহ সব ধরনের যানবাহন। বগুড়া থেকে বিভিন্ন সড়কে চলাচল করে দূরপাল্লার বাস। বগুড়ার পুলিশ সুপার জাকির হাসান জানান, বুধবার থেকে কারফিউ শিথিল হলেও শহরে যানজট নিরসনে ট্রাফিকের কোনো সদস্য ছিলেন না। সবাই মানুষের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।

টাঙ্গাইলের সড়কে সড়কে মানুষের ভিড় : কারফিউ শিথিল করার পর টাঙ্গাইলে দ্বিতীয় দিনের মতো সরকারি অফিস-আদালত এবং ব্যাংকের স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলছে। গতকাল সকাল থেকে ব্যাংকে এবং সরকারি অফিসগুলোতে মানুষের ভিড় দেখা গেছে। শহরের দোকানপাট এবং বিপণিবিতানগুলোও খুলেছে। মানুষের যাতায়াত আগের তুলনায় বেড়েছে। এতে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। অন্যদিকে গতকাল সকাল থেকেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীকে বিভিন্ন স্থানে টহল কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া শহরের মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট এবং বিজিবির টহল অব্যাহত রয়েছে।

স্বাভাবিক হয়ে আসছে ময়মনসিংহ : ১০ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকার পর থেকে স্বাভাবিক হয়ে আসছে ময়মনসিংহের মানুষের জীবনযাত্রা।

গতকাল সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকায় যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে পুরোদমে। বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা খোলা থাকায় মানুষের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য বিরাজ করছে। নগরীর মেছুয়া বাজারসহ অন্যান্য কাঁচাবাজারগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ব্যাংকগুলোতে লেনদেন হওয়ায় মানুষ নগদ টাকা তুলতে পেরে সংকট অনেকটাই কেটে গেছে। তবে কারফিউ শিথিল থাকার পরও নগরীর মোড়ে মোড়ে বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ছিল।

স্বস্তি ফিরেছে সৈয়দপুরে : কারফিউ শিথিল করায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে জীবনযাত্রায় ফিরেছে স্বস্তি। সহিংসতা ও কারফিউ জারির কারণে জনজীবনে যে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছিল তা কাটতে শুরু করেছে। গতকাল সকাল থেকে লোকজন নানা কাজে ঘর থেকে বের হন। শহরের সব মার্কেটের ব্যবসায়ীদের দোকানপাট খুলে বেচাকেনা করতে দেখা যায়। তবে ক্রেতাদের আনাগোনা ছিল কম। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগের মতো ব্যবসা জমে উঠবে।

এদিকে গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়। কারফিউ শিথিল করায় শহরের পরিস্থিতি আগের তুলনায় স্বাভাবিক হয়েছে। এতে করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান খুলছে। যানবাহন ও লোকজনের আনাগোনা অনেক বেড়েছে। গতকাল সরেজমিনে শহরের প্রধান প্রধান সড়কে অবস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সবজি বাজার, মুদি বাজার, মাছ বাজার, চাল মার্কেট, কাপড় মার্কেট, প্লাজা মার্কেট, রেলওয়ে গেট বাজার ও বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ দোকান খোলা, সব দোকানে ক্রেতাদের পণ্য কিনতে কমবেশি ভিড়। বিশেষ করে কাঁচাবাজার ও মাছের বাজারে ভিড় ছিল বেশি। মুদি বাজারেও ক্রেতাদের আনাগোনা দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা