শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

মর্যাদাহীন শিক্ষক জীবন

♦ অনেকেরই মন নেই শিক্ষাকার্যক্রমে ♦ আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
মর্যাদাহীন শিক্ষক জীবন

ভালো নেই মানুষ গড়ার কারিগররা। নিম্ন বেতন, পদমর্যাদায় অন্য পেশা থেকে পিছিয়ে থাকা, আনুষঙ্গিক সুবিধা কম থাকাসহ আরও অনেক সমস্যায় জর্জরিত শিক্ষকরা। অন্য পেশায় নিয়মতান্ত্রিক পদোন্নতি থাকলেও শিক্ষকতা পেশায় হয় না সময়মতো পদোন্নতিও। এসব কারণে পেশা পরিবর্তন করছেন অনেক শিক্ষক।

এমন পরিস্থিতির মধ্যেই আজ ৫ অক্টোবর পালিত হচ্ছে বিশ্ব শিক্ষক দিবস। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সরকার। আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে দিবসটি উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শিক্ষকের কণ্ঠস্বর : শিক্ষায় নতুন সামাজিক অঙ্গীকার’।

ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ভিত গঠন করে দেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। অথচ দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা এখনো বিবেচিত হচ্ছেন কর্মচারী হিসেবে। তারা বেতন পান ১৩তম গ্রেডে। দীর্ঘদিন থেকে এ শিক্ষকরা ১০তম গ্রেডে বেতনের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছেন। সহকারী শিক্ষকরা যোগদানের পর অবসরে যাচ্ছেন কোনোরকম পদোন্নতি না পেয়েই। ২০০৯ সাল থেকে তাদের পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি শাহিনুর আল আমীন বলেন, ২৬ বছর ধরে সহকারী শিক্ষক হিসেবে চাকরি করে যাচ্ছি, এর থেকে বিব্রতকর আর কী হতে পারে? ২০০৯ সাল থেকে আটকে থাকা সহকারী শিক্ষকদের প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান তিনি। এ শিক্ষকনেতা বলেন, আমরা শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল চাই। একজন সহকারী শিক্ষক ২০ হাজার টাকার কম বেতন পান যা বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে পরিবার নিয়ে টিকে থাকা সম্ভব নয়। দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে প্রায় ৩ লাখ বেসরকারি শিক্ষক রয়েছেন। এ শিক্ষকরাও অত্যন্ত অমানবিক জীবনযাপন করছেন। বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থার প্রায় শতকরা ৯৭ ভাগ পরিচালিত হয় বেসরকারি খাতে। মাধ্যমিক স্তরে একজন বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকের বেতন স্কেল ১২ হাজার ৫০০ টাকা। এ শিক্ষকরা ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা আর ১ হাজার টাকা বাসা ভাড়া পান, যা দিয়ে বর্তমান সময়ে ব্যয় নির্বাহ একেবারেই অসম্ভব। তাদের কোনো বদলিরও ব্যবস্থা নেই। এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে এ শিক্ষকরা নিজ বাড়ি থেকে কেউ কেউ ৪০০ বা ৫০০ কিলোমিটার দূরেও চাকরি করছেন। চাকরি করতে গিয়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন অনেকে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চাকরি ক্ষেত্রেও কোনোরকম নিরাপত্তা নেই। চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করার পর অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা পেতে প্রায় তিন থেকে পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়। যার ফলশ্রুতিতে অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অর্থাভাবে চিকিৎসা না করাতে পেরে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেন। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির (বিটিএ) সাধারণ সম্পাদক শেখ কাওছার আহমেদ বলেন, একে তো শিক্ষকরা অবহেলিত, তার মধ্যে বেসরকারি শিক্ষকরা আরও বেশি অবহেলিত। তাদের নামমাত্র বেতন দেওয়া হয়। এ বেতনে শিক্ষকদের সংসারও চলে না। সংসার না চললে শিক্ষকরা মানসম্মত শিক্ষাদান করবেন কীভাবে? তাই শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন স্কেলের পাশাপাশি পুরো শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি জানাই আমরা। এ শিক্ষকনেতা আরও বলেন, অবহেলিত শিক্ষকদের পক্ষ নিয়ে জাতীয়করণের আন্দোলন করার কারণে আওয়ামী লীগের শাসনামলে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির রোষানলে পড়ে আমি চাকরি হারিয়েছি, যা দুর্ভাগ্যজনক। তিনি বলেন, একটি দেশের জিডিপির ৬ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করা উচিত। কিন্তু অদ্যাবধি দেশের কোনো বাজেটেই ২ শতাংশের বেশি শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করা হয়নি। ফলে শিক্ষকরাও প্রাপ্য সম্মান বা বেতন-ভাতা কোনোটিই পাচ্ছেন না।

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস উত্তীর্ণ হওয়ার পর শিক্ষা ক্যাডারে যোগদান করা সরকারি কলেজের শিক্ষকরাও রয়েছেন নাজুক পরিস্থিতিতে। একই সঙ্গে অন্য ক্যাডারে যোগদান করা কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ শিক্ষকদের বেতন-মর্যাদার ফারাক অনেক। শিক্ষা ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারের আকাশ-পাতাল বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। পদোন্নতিতেও পিছিয়ে শিক্ষা ক্যাডার। প্রশাসন ক্যাডারে অতিরিক্ত পদোন্নতি দিয়ে মাথাভারী করা হলেও শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতি যেন সোনার হরিণ। প্রাপ্যতা হওয়ার বছরের পর বছর অতিক্রান্ত হলেও অনেক ক্ষেত্রেই পদোন্নতি পান না শিক্ষকরা। ফলে শিক্ষা ক্যাডার হওয়ার পর অনেকে অন্য ক্যাডারে চলে যাচ্ছেন। চুয়াডাঙ্গায় দর্শনা সরকারি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন মো. আশরাফুল ইসলাম। শিক্ষা ক্যাডারের এ কর্মকর্তা সম্প্রতি শিক্ষা ক্যাডার থেকে অব্যাহতি নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারে যোগদান করেছেন। শুধু আশরাফুল ইসলাম নন, সম্প্রতি দেখা গেছে ৯ জন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা শিক্ষকতা পেশা থেকে অব্যাহতি নিয়ে অন্য ক্যাডারে যোগদান করেছেন। জানা গেছে, ২২তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তারা যুগ্মসচিব (তৃতীয় গ্রেড) হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। অথচ একই ব্যাচের শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা আছেন পঞ্চম গ্রেডে। ২৪তম বিসিএস ব্যাচের শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা অনেকে এখনো ষষ্ঠ গ্রেডে আছেন। অন্যদিকে একই ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তারা উপসচিব (পঞ্চম গ্রেড) হয়েছেন কয়েক বছর আগে। আর ৩৫তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা ইউএনও হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। কিন্তু শিক্ষা ক্যাডারের ৩২ ব্যাচের কর্মকর্তারা এখনো প্রভাষক হিসেবেই রয়ে গেছেন। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাবেক মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্যা বলেন, অদক্ষ, অশিক্ষক, অপেশাদার দ্বারা শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালিত হওয়ার কারণে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতকরণের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বাংলাদেশ। শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ দেশের শিক্ষা খাতে বরাদ্দ পৃথিবীর অন্য দেশের তুলনায় কম। শিক্ষকরা বেতনের দিক থেকেও অন্য দেশের তুলনায় পিছিয়ে। সংকটকালীন সময়ে আমি দায়িত্ব নিয়েছি। আমি চেষ্টা করছি শিক্ষক ও শিক্ষার উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করতে।

অনেক শিক্ষকের মন নেই পাঠদানে : শিক্ষকরা বেতন-মর্যাদায় পিছিয়ে রয়েছেন এ কথা যেমন সত্য তেমনি অনেক শিক্ষক রয়েছেন যাদের পাঠদানে মন নেই। অনেকে ছুটি ছাড়া অনুপস্থিত থাকেন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে। সরকারের প্রতিবেদনেই দেখা গেছে, অনেক শিক্ষক চাকরি করছেন জাল সনদ দিয়েও। কোনো নীতিমালা বা নিষেধাজ্ঞা না থাকার কারণে সারা দেশে অনেক শিক্ষক যুক্ত রয়েছেন রাজনীতির সঙ্গে। এসব শিক্ষকের কাছে পাঠদানের চেয়ে রাজনীতিই মুখ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেউ কেউ করেছেন সংসদ নির্বাচনও, হয়েছেন এমপিও। শিক্ষা নিয়ে গবেষণার চেয়ে রাজনীতি নিয়েই গবেষণা বেশি করেন এ শিক্ষক নামধারীরা। শিক্ষার মানোন্নয়নে বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি এ খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর দাবিও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এই বিভাগের আরও খবর
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
সর্বশেষ খবর
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন