শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

মর্যাদাহীন শিক্ষক জীবন

♦ অনেকেরই মন নেই শিক্ষাকার্যক্রমে ♦ আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
মর্যাদাহীন শিক্ষক জীবন

ভালো নেই মানুষ গড়ার কারিগররা। নিম্ন বেতন, পদমর্যাদায় অন্য পেশা থেকে পিছিয়ে থাকা, আনুষঙ্গিক সুবিধা কম থাকাসহ আরও অনেক সমস্যায় জর্জরিত শিক্ষকরা। অন্য পেশায় নিয়মতান্ত্রিক পদোন্নতি থাকলেও শিক্ষকতা পেশায় হয় না সময়মতো পদোন্নতিও। এসব কারণে পেশা পরিবর্তন করছেন অনেক শিক্ষক।

এমন পরিস্থিতির মধ্যেই আজ ৫ অক্টোবর পালিত হচ্ছে বিশ্ব শিক্ষক দিবস। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সরকার। আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে দিবসটি উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শিক্ষকের কণ্ঠস্বর : শিক্ষায় নতুন সামাজিক অঙ্গীকার’।

ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ভিত গঠন করে দেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। অথচ দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা এখনো বিবেচিত হচ্ছেন কর্মচারী হিসেবে। তারা বেতন পান ১৩তম গ্রেডে। দীর্ঘদিন থেকে এ শিক্ষকরা ১০তম গ্রেডে বেতনের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছেন। সহকারী শিক্ষকরা যোগদানের পর অবসরে যাচ্ছেন কোনোরকম পদোন্নতি না পেয়েই। ২০০৯ সাল থেকে তাদের পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি শাহিনুর আল আমীন বলেন, ২৬ বছর ধরে সহকারী শিক্ষক হিসেবে চাকরি করে যাচ্ছি, এর থেকে বিব্রতকর আর কী হতে পারে? ২০০৯ সাল থেকে আটকে থাকা সহকারী শিক্ষকদের প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান তিনি। এ শিক্ষকনেতা বলেন, আমরা শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল চাই। একজন সহকারী শিক্ষক ২০ হাজার টাকার কম বেতন পান যা বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে পরিবার নিয়ে টিকে থাকা সম্ভব নয়। দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে প্রায় ৩ লাখ বেসরকারি শিক্ষক রয়েছেন। এ শিক্ষকরাও অত্যন্ত অমানবিক জীবনযাপন করছেন। বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থার প্রায় শতকরা ৯৭ ভাগ পরিচালিত হয় বেসরকারি খাতে। মাধ্যমিক স্তরে একজন বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকের বেতন স্কেল ১২ হাজার ৫০০ টাকা। এ শিক্ষকরা ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা আর ১ হাজার টাকা বাসা ভাড়া পান, যা দিয়ে বর্তমান সময়ে ব্যয় নির্বাহ একেবারেই অসম্ভব। তাদের কোনো বদলিরও ব্যবস্থা নেই। এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে এ শিক্ষকরা নিজ বাড়ি থেকে কেউ কেউ ৪০০ বা ৫০০ কিলোমিটার দূরেও চাকরি করছেন। চাকরি করতে গিয়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন অনেকে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চাকরি ক্ষেত্রেও কোনোরকম নিরাপত্তা নেই। চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করার পর অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা পেতে প্রায় তিন থেকে পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়। যার ফলশ্রুতিতে অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অর্থাভাবে চিকিৎসা না করাতে পেরে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেন। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির (বিটিএ) সাধারণ সম্পাদক শেখ কাওছার আহমেদ বলেন, একে তো শিক্ষকরা অবহেলিত, তার মধ্যে বেসরকারি শিক্ষকরা আরও বেশি অবহেলিত। তাদের নামমাত্র বেতন দেওয়া হয়। এ বেতনে শিক্ষকদের সংসারও চলে না। সংসার না চললে শিক্ষকরা মানসম্মত শিক্ষাদান করবেন কীভাবে? তাই শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন স্কেলের পাশাপাশি পুরো শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি জানাই আমরা। এ শিক্ষকনেতা আরও বলেন, অবহেলিত শিক্ষকদের পক্ষ নিয়ে জাতীয়করণের আন্দোলন করার কারণে আওয়ামী লীগের শাসনামলে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির রোষানলে পড়ে আমি চাকরি হারিয়েছি, যা দুর্ভাগ্যজনক। তিনি বলেন, একটি দেশের জিডিপির ৬ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করা উচিত। কিন্তু অদ্যাবধি দেশের কোনো বাজেটেই ২ শতাংশের বেশি শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করা হয়নি। ফলে শিক্ষকরাও প্রাপ্য সম্মান বা বেতন-ভাতা কোনোটিই পাচ্ছেন না।

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস উত্তীর্ণ হওয়ার পর শিক্ষা ক্যাডারে যোগদান করা সরকারি কলেজের শিক্ষকরাও রয়েছেন নাজুক পরিস্থিতিতে। একই সঙ্গে অন্য ক্যাডারে যোগদান করা কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ শিক্ষকদের বেতন-মর্যাদার ফারাক অনেক। শিক্ষা ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারের আকাশ-পাতাল বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। পদোন্নতিতেও পিছিয়ে শিক্ষা ক্যাডার। প্রশাসন ক্যাডারে অতিরিক্ত পদোন্নতি দিয়ে মাথাভারী করা হলেও শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতি যেন সোনার হরিণ। প্রাপ্যতা হওয়ার বছরের পর বছর অতিক্রান্ত হলেও অনেক ক্ষেত্রেই পদোন্নতি পান না শিক্ষকরা। ফলে শিক্ষা ক্যাডার হওয়ার পর অনেকে অন্য ক্যাডারে চলে যাচ্ছেন। চুয়াডাঙ্গায় দর্শনা সরকারি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন মো. আশরাফুল ইসলাম। শিক্ষা ক্যাডারের এ কর্মকর্তা সম্প্রতি শিক্ষা ক্যাডার থেকে অব্যাহতি নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারে যোগদান করেছেন। শুধু আশরাফুল ইসলাম নন, সম্প্রতি দেখা গেছে ৯ জন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা শিক্ষকতা পেশা থেকে অব্যাহতি নিয়ে অন্য ক্যাডারে যোগদান করেছেন। জানা গেছে, ২২তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তারা যুগ্মসচিব (তৃতীয় গ্রেড) হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। অথচ একই ব্যাচের শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা আছেন পঞ্চম গ্রেডে। ২৪তম বিসিএস ব্যাচের শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা অনেকে এখনো ষষ্ঠ গ্রেডে আছেন। অন্যদিকে একই ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তারা উপসচিব (পঞ্চম গ্রেড) হয়েছেন কয়েক বছর আগে। আর ৩৫তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা ইউএনও হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। কিন্তু শিক্ষা ক্যাডারের ৩২ ব্যাচের কর্মকর্তারা এখনো প্রভাষক হিসেবেই রয়ে গেছেন। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাবেক মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্যা বলেন, অদক্ষ, অশিক্ষক, অপেশাদার দ্বারা শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালিত হওয়ার কারণে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতকরণের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বাংলাদেশ। শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ দেশের শিক্ষা খাতে বরাদ্দ পৃথিবীর অন্য দেশের তুলনায় কম। শিক্ষকরা বেতনের দিক থেকেও অন্য দেশের তুলনায় পিছিয়ে। সংকটকালীন সময়ে আমি দায়িত্ব নিয়েছি। আমি চেষ্টা করছি শিক্ষক ও শিক্ষার উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করতে।

অনেক শিক্ষকের মন নেই পাঠদানে : শিক্ষকরা বেতন-মর্যাদায় পিছিয়ে রয়েছেন এ কথা যেমন সত্য তেমনি অনেক শিক্ষক রয়েছেন যাদের পাঠদানে মন নেই। অনেকে ছুটি ছাড়া অনুপস্থিত থাকেন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে। সরকারের প্রতিবেদনেই দেখা গেছে, অনেক শিক্ষক চাকরি করছেন জাল সনদ দিয়েও। কোনো নীতিমালা বা নিষেধাজ্ঞা না থাকার কারণে সারা দেশে অনেক শিক্ষক যুক্ত রয়েছেন রাজনীতির সঙ্গে। এসব শিক্ষকের কাছে পাঠদানের চেয়ে রাজনীতিই মুখ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেউ কেউ করেছেন সংসদ নির্বাচনও, হয়েছেন এমপিও। শিক্ষা নিয়ে গবেষণার চেয়ে রাজনীতি নিয়েই গবেষণা বেশি করেন এ শিক্ষক নামধারীরা। শিক্ষার মানোন্নয়নে বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি এ খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর দাবিও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

এই মাত্র | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ