শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৫, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

শীতের দুই সমস্যা ঠান্ডা আর গলাব্যথা

ডা. সজল আশফাক:
অনলাইন ভার্সন
শীতের দুই সমস্যা ঠান্ডা আর গলাব্যথা

শীত পড়তে শুরু করেছে পুরোদমে। সুতরাং এরকম শীতে বাড়তি প্রস্তুতি নয় সর্বোচ্চ প্রস্ততিই নেয়া উচিত। প্রস্তুতির বিষয়ে অনেকেরই হয়তো ধারণা আছে তাই সে বিষয়ে উল্লেখ করার আগে শীত কী ধরণের সমস্যা করতে পারে সে বিষয়ে একটু বলে নেয়া ভাল। তীব্র এই শীতে ঠান্ডা, সর্দি, গলাব্যথা, হাড়ের জোড়া বা জয়েন্টে ব্যথা, পেটব্যথা ডায়রিয়া, হার্টের সমস্যা এমন কি বিষণ্ণতা পর্যন্ত হতে পারে। শীতের অসুখের অধিকাংশই ভাইরাসজনিত। আর ভাইরাসজনিত সাধারণ সমস্যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ওষুধের দরকার পড়েনা। ভাইরাস রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে একটা কথা হয়তো অনেকেই শুনে থাকবেন, সেটি হলো- ওষুধ খেলে ভাইরাস সারে ১ সপ্তাহে আর না খেলে ৭ দিনে।

কমন কোল্ড বা ঠান্ডা লাগা:
সচরাচর দেখা দেয় এমন একটি সমস্যা এই কমন কোল্ড। কমন কোল্ড-এ আক্রান্ত হলে মূলত সর্দি, নাক বন্ধ, গলা খুসখুস করা, গলায় শ্লেষা জমে থাকা, গা ব্যথা এবং জ্বর জ্বরভাব দেখা দেয়। নাক বন্ধের জন্য মাথাভারী লাগে, মাথাব্যথা করে। 

১। কমন কোল্ড প্রতিরোধের জন্য মূল কার্যকর ব্যবস্থা হচ্ছে হাত ধুয়ে নেয়া। যেহেতু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সমস্যার পেছনে দায়ী হচ্ছে বিশেষ ধরণের ভাইরাস। 

২। আমরা যখন প্রতিদিন বিভিন্ন কাজের সময় বিভিন্ন জিনিসপত্র এবং সাধারণের জন্য উন্মুক্ত জায়গা স্পর্শ করি, তখন কোন না কোনভাবে সেই জিনিসপত্র কিংবা স্থানগুলো ভাইরাস দিয়ে দুষিত হয়ে থাকলে, তা সহজেই আমাদের হাতে চলে আসে। এবার সেই হাত দিয়ে যদি নাক স্পর্শ করি তাহলে সহজেই তা নাক দিয়ে শ্বাসনালিতে চলে যাবে, খাবার খেলে পেটে চলে যাবে। পরিণামে আমাদের শরীরেও এই ভাইরাসের বিস্তৃতি ঘটবে, এক সময়ে ভাইরাস সংক্রমণের প্রকাশও ঘটবে বিভিন্ন উপসর্গের মাধ্যমে।

৩। সাধারণভাবে সকলের জন্য ব্যবহার্য এলাকার মধ্যে রয়েছে বাস-ট্রেনের হ্যান্ডেল, এলিভেটরের বোতাম, রেস্টরুম, কী বোর্ড, টেলিফোন, দরজার হাতল ইত্যাদি। এ কারণে ঘরে ফিরেই হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নেয়া জরুরি। আর যদি ধোয়ার ব্যবস্থা না থাকে সেক্ষেত্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। 

৪। শুধু হাত ধোয়াই নয়, এর পাশাপাশি প্লেট, গ্লাস, কাপ, টাওয়ালে এগুলোও পারিস্কার রাখতে হবে। বিশেষ করে ঘরে কেউ কমন কোল্ড-এ আক্রান্ত হয়ে থাকলে এইসব জিনিসপত্র আক্রান্তের জন্য পৃথক করে দেয়াই উত্তম। যদিও আজকাল অধিকাংশ লোকজনই এই ধরণের জিনিসপত্র পৃথকভাবে নিজেরটাই ব্যবহার করে থাকেন। 

৫। তাছাড়া আক্রান্তের সংস্পর্শ কিছুটা এড়িয়ে চলাই ভালো। 

৬। এক্ষেত্রে যিনি আক্রান্ত তারও কিছু দায়িত্ব রয়েছে। হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় কুনইয়ের ভিতরের দিকে কিংবা বগলে মুখ ঢেকে কাজটি করবেন। নিজের হাতের মধ্যে হাঁচি-কাশি দেবেন না, তাতে হাতের মধ্যে ভাইরাস লেগে থাকবে এবং যা সহজেই স্পর্শের মাধ্যমে অন্যত্র ছড়াবে। 

৭। আর হাঁচি-কাশি, সর্দির জন্য কাপড়ের রুমাল ব্যবহার না করে ডিসপোজেবল টিস্যু ব্যবহার করাই ভালো। কাপড়ের রুমালে আপনার হাত বারবার ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হতে থাকবে। 

৮। বাইরে চলাফেরা করার সময় হাত দিয়ে নাক স্পর্শ না করাই ভালো।

৯। কমন কোল্ড থেকে উপশম পেতে নিজেকে অর্থাৎ শরীরটাকে গরম বা উষ্ণ রাখতে হবে, দরকারি শীতের কাপড়-চোপড় ব্যবহারে আলসেমী করার সুযোগ নেই বা বীরত্ব দেখানোর কিছু নেই। 

১০। গরম পানীয়, স্যুপ বেশ কাজে দেয়।  

১১। প্রচুর পানি, ফলের রস বিশেষ করে ভিটামিন সি যুক্ত ফলের রস পান করা ভালো। ভিটামিন সি জাতীয় ফলের রস নিয়ে অনেক গবেষণা রয়েছে যার অধিকাংশই এর উপকারিতার কথা বলেছে। যদিও এটি ধন্বন্তরী কোন চিকিৎসা নয় তারপরও কিছুটা উপকার আছে। 

১২। বিশেষ কোন ওষুধ ব্যবহারে লাভ নেই। তবে উপসর্গ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। বিশেষ করে গা-ব্যথার জন্য এসিটোএমিনোফেন/প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে। 


গলাব্যথা বা সোর থ্রোট:
শীতের গলাব্যথা সচরাচর ঘটে থাকে এমন একটি সমস্যা। এই গলাব্যথাকে ইংরেজিতে বলা হয় সোর থ্রোট। সোর থ্রোট মানে ঠিক প্রচন্ড গলাব্যথা নয়। সোর থ্রোট হচ্ছে গলার মধ্যে এমন এক অনুভূতি যখন গলার মধ্যে অল্প ব্যথা করবে, কিছুটা কাঁটার মত বিঁধবে, একটু জ্বলবে, অস্বস্তি হবে সাথে একটু জ্বলে যাওয়া ভাবও থাকবে। যাই হোক এটিকে মৃদু গলাব্যথাও বলা যেতে পারে। তবে মূল কথা হচ্ছে এই ধরণের সমস্যা বিশেষ করে শীতের বেলায় হয়ে থাকলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কারণ ভাইরাসজনিত সংক্রমণ। ভাইরাসের এই সংক্রমণের কারণ তাপমাত্রার ওঠানামা। বেশকিছু গবেষণা মতে হঠাৎ করে উষ্ণ তাপমাত্রার ঘর থেকে যদি কেউ বরফ শীতল বাইরের পরিবেশে চলে আসেন, তখন গলায় এর একটা প্রভাব পড়তে পারে। সার্বক্ষণিত ওৎপেতে থাকা শীতের আমুদে ভাইরাসরা এই সুযোগের অপেক্ষাতেই থাকে। উপযুক্ত তাপমাত্রা পেয়েই বংশবিস্তারের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়, গলাব্যথায় পেয়ে বসে আমাদের। 

১। যাই হোক গলাব্যথা যদি শুরুই হয়ে যায় এই শীতে, বসে থাকার উপায় নেই। কিছু একটা করতে হবে, তা না হলে সমস্যা বাড়তে পারে। তাই দ্রুত এবং সহজ উপায় হচ্ছে কুসুম গরম পানিতে লবন দিয়ে গড়গড়া করা। এই বিষয়টি হয়তো অনেকেরই জানা আছে, তারপরও মনে করিয়ে দিতে চাই এটি একটি বেশ কার্যকর উপশম পদ্ধতি। ১ গ্লাস ঈষৎ উষ্ণ পানিতে ১ চা চামচ লবন দিয়ে গড়গড়া করা যেতে পারে দৈনিক ২/৩ বার। এতে ইনফেকশন সারবে না কিন্তু এই লবন পানির রয়েছে প্রদাহরোধী ক্ষমতাসহ অস্বস্তি কমানোর শক্তি। 

২। এছাড়া গলায় মাফলার, স্কার্ফ জড়িয়ে রাখা যেতে পারে। 

৩। মাথা ঢেকে রাখতে হবে। এজন্য ক্যাপ ব্যবহার করাই উত্তম। 

৪। বেশি ব্যথা হলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। তবে এন্টিবায়োটিকের মত ওষুধের দরকার নেই কারণ ইনফেকশনের কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাইরাস। 

লেখক- স্বাস্থ্য নিবন্ধকার, নিউ ইর্য়ক থেকে।


বিডি প্রতিদিন/২৯ ডিসেম্বর ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে যেভাবে পাবেন ফ্রিজ-ফি ও স্বাস্থ্যকর চুল
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে যেভাবে পাবেন ফ্রিজ-ফি ও স্বাস্থ্যকর চুল
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
ঘরে বসে স্পার ছোঁয়া-নিখুঁত ফেসিয়ালের কৌশল!
ঘরে বসে স্পার ছোঁয়া-নিখুঁত ফেসিয়ালের কৌশল!
হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ
হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ
বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান
বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান
করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে
করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে
মধুর যত গুণ
মধুর যত গুণ
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
লিভার ভালো রাখে যেসব খাবার ও পানীয়
লিভার ভালো রাখে যেসব খাবার ও পানীয়
আমড়া খেলে অনেক উপকার
আমড়া খেলে অনেক উপকার
সর্বশেষ খবর
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার
ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত
কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির
বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১
ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম
পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ব্যবসাবাণিজ্যে স্থবিরতা তৈরি করবে
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ব্যবসাবাণিজ্যে স্থবিরতা তৈরি করবে

নগর জীবন

মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি
মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়াতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
বেড়াতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

নগর জীবন

তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা সড়ক, বৃষ্টিতে বড় ক্ষতি
খানাখন্দে ভরা সড়ক, বৃষ্টিতে বড় ক্ষতি

নগর জীবন

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

নগর জীবন