শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৭, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মানসিক অস্থিরতা যেভাবে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা ও স্মৃতিভ্রম সারাতে সহায়তা করে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মানসিক অস্থিরতা যেভাবে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা ও স্মৃতিভ্রম সারাতে সহায়তা করে

আপনি যদি বাস্তব জীবনে ফিজেট বা অস্থির বা ছটফটে স্বভাবের হন তা শরীর এবং মনের জন্য ভাল। বিজ্ঞানী ডা. ক্যাট আর্নি পরীক্ষা করে দেখেছেন যে মানুষ কেন ক্রমাগত কলম টকটক করে, অন্যমনস্কভাবে হিজিবিজি কাটে বা হাঁটু কাঁপায়।

নিউইয়র্কের স্নায়ুবিজ্ঞানী অ্যান চার্চল্যান্ড বলেছেন, ল্যাবে আমরা ফিজেট বা অস্থিরভাবে নড়াচড়া করা বলতে এমন যেকোন ধরণের নড়াচড়াকে বোঝাই যা সরাসরি কোন ধরণের কাজের সাথে যুক্ত নয়।

এক ধরণের অস্থির নড়াচড়া হয় পুনরাবৃত্তিমূলক এবং ছন্দময়, যেমন কলম টকটক করা কিংবা এক পা নাড়ানো। দ্বিতীয় ধরণের অস্থির স্বভাব হতে পারে যেখানে ব্যক্তি অস্বস্তিবোধ করে এবং বসে থাকার সময় চেয়ারে দুলতে থাকে। তৃতীয় ধরণের অস্থির স্বভাব সাধারণত গায়ক কিংবা খেলোয়াড়দের মধ্যে দেখা যায়। তারা এমন বিশেষ একটি আচরণ করে যা তারা খুব ভালভাবে করতে পারে, বলেন অ্যান।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন ক্রিকেটার হয়তো ব্যাট করার সময় এমন ধরণের কিছু আচরণ করে যা আসলে তার ব্যাটিংয়ের অংশ বলেই মনে হয়।

নড়াচড়া পছন্দ করার সহজাত স্বভাব রয়েছে আপনার...আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা বুঝিই না যে এটা আমরা করছি। আপাতদৃষ্টিতে দেখলে, ফিজেটিং বা স্নায়বিক অস্থিরতার তেমন কোন মানে হয় না: এতে শক্তি খরচ হয়, তাই এর একটি শারীরিক ব্যয় তো রয়েছেই। এর জন্য সামাজিকভাবেও মূল্য দিতে হয়- এটা প্রায়ই আমাদের আশেপাশের মানুষদের জন্য বিরক্তিকর হয়। তবে এর কিছু সুবিধাও রয়েছে।

অ্যান চার্চল্যান্ড মনে করেন যে, এ ধরণের কাজ সিদ্ধান্ত গ্রহণের মতো মস্তিস্কের কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত।

অ্যান বলেন, আমরা যখন মস্তিষ্ক ব্যবহার করে কঠিন কোন কাজ করে থাকি, তখন এগুলো হয় শরীর নড়াচড়া করার জন্য যে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কাজ করে সেগুলোর সমন্বিত প্রচেষ্টাকে কাজে লাগিয়ে। তাই এ ধরণের কঠিন কাজ করার সময় আমরা আমাদের স্নায়বিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে সচল করি নড়াচড়া করার মাধ্যমে।

সহজ করে বলতে গেলে, যদিও আমরা জানি যে, কোন কিছু চিন্তা করতে গেলে স্থির এবং শান্ত হতে হয়, তবুও অনেকেই সেটা পারেন না।

অ্যান বলেন, অনেকের ক্ষেত্রে এটা হয়তো চিন্তা করা মানেই নড়াচড়া করা। তাদের এমন ধরণের নড়াচড়া করতে হয় মস্তিষ্ককে সজাগ এবং সচল করার জন্য।

ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট রোনাল্ড রৎজ অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার-এডিএইচডি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ, তিনি 'ফিজেট টু ফোকাস' নামে একটি বইও লিখেছেন।

তিনি বলেন যে, ফিজেটিং বা অস্থির স্বভাবের কারণে পুনরাবৃত্তিমূলক অর্থাৎ ঘুরে ঘুরে করতে থাকা একই কাজ আমাদের মনোযোগী হতে সাহায্য করার জন্য শরীরের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া মাত্র।

"যখন আমরা মনোযোগী হতে পারি না, বা মনোযোগী হওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হই তখন মনোযোগ ফিরে পাওয়ার জন্য আমাদের দেহ এই প্রক্রিয়া অবলম্বন করে থাকে," বলেন রোনাল্ড।

এ ধরণের আচরণ সাধারণত এডিএইচডি আক্রান্ত রোগীদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়, কিন্তু এমন আচরণ অবচেতন মনে সবাই করে।

ফিজেটিং দেহের ওজন ঠিক রাখতে সহায়তা করে, দেহকে কর্মক্ষম রাখে এবং মানসিক চাপ কমায়।

অস্থিরতার কারণে যে অস্বাভাবিক নড়াচড়া করতে হয় এবং তার জন্য যে শক্তি খরচ হয় তা উপকারীও হতে পারে।

ইউনিভার্সিটি অব লিডসের নিউট্রিশনাল এপিডেমিওলজি'র অধ্যাপক জ্যানেট কেইড নারীদের উপর ১২ বছর ধরে একটি গবেষণা চালিয়েছেন, যেখানে তিনি দেখার চেষ্টা করেছেন যে তারা কতটা সময় স্থিরভাবে বসে থেকে কাটায় এবং কতটা সময় অন্য কাজ করে কাটায়।

তাদেরকে অস্থিরতার কারণে নড়াচড়ার করার অভ্যাস সম্পর্কেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল।

ওই ১২ বছরে, যেসব নারীরা স্থির ভাবে বসে সময় বেশি কাটিয়েছেন এবং যাদের অস্থিরতার কারণে নড়াচড়ার স্বভাব নেই তাদের মধ্যে ওই সময়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি ছিল।

আর যেসব নারীর অস্থিরতার কারণে নড়াচড়ার স্বভাব ছিল তাদের মৃত্যু ঝুঁকি কম ছিল: গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা স্থিরভাবে এক সাথে ৫ ঘণ্টারও বেশি সময় বসে থাকতেন তাদের তুলনায় ফিজেটার বা যারা এ ধরণের নড়াচড়া করতেন তাদের মধ্যে মৃত্যুর ঝুঁকি ৩০ শতাংশ কম ছিল।

কারণ অস্থিরতার কারণে নড়াচড়া করলে তা ক্যালরি খরচ করে দেহের ওজন ঠিক রাখতে সহায়তা করে, দেহকে কর্মক্ষম রাখে এবং মানসিক চাপ কমায়, বলেন জ্যানেট।

গবেষণায় দেখা গেছে যে, যাদের মধ্যে ফিজেটিংয়ের ছোঁয়া আছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন বুনন এর মতো কাজ, তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য চমৎকার হতে পারে।

স্টিচলিংকস নামে একটি সংস্থার পরিচালক বেটসান কোরখিল কারুশিল্প বিশেষ করে বুননের চিকিৎসাগত উপাদান সম্পর্কে প্রচারণা চালিয়ে থাকেন।

তিনি দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় ভুগছেন এমন মানুষদের সমন্বয়ে একটি বুনন গ্রুপ পরিচালনা করেন।

এটি দীর্ঘস্থায়ী অস্বস্তি দূর করতে সহায়তা করে বলে জানা যায়।

২০১৩ সালে ৩১টি দেশের ৩,৫০০ জন বুননকারীর উপর একটি জরিপ চালানো হয় যারা এর যাদুকরী গুণাবলীর পক্ষেই মত দিয়েছেন।

"আমাদের তথ্য বলছে, তারা যত বেশি বুনন করে তত বেশি সুখী এবং শান্ত হয়," বেটসান বলেন।

হাতের ব্যবহার এবং হেঁটে বেড়ানোটা মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে।
যুক্তরাজ্যে ডিমেন্সিয়া নিয়ে কাজ করেন ডেভ বেল, যিনি মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ নার্স।

তার অনেক রোগীর জন্য ফিজেটিং বা অস্থিরতার কারণে অস্বাভাবিক নড়াচড়া করাটা একটা সাধারণ কাজ, তা সেটি হাঁটা কিংবা পোশাকের মুড়ি সেলাই করে সময় কাটানোই হোক না কেন।

কারণ স্মৃতিভ্রমের শিকার কোন ব্যক্তি শারীরিকভাবে অস্বস্তি কিংবা ব্যথায় ভোগেন।

অনেকের ক্ষেত্রে পরিবেশগত উপাদান তাদেরকে মানসিকভাবে অস্বস্তিতে ফেলে, অন্যদিকে অনেকের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের ক্ষতিসাধনের কারণে তারা পুনরাবৃত্তিমূলক আচরণ করে থাকে।

যদিও এটা দেখতে পীড়াদায়ক মনে হয়, তারপরও ফিজেটিং হচ্ছে নিজে নিজে শান্ত হওয়ার একটা প্রক্রিয়া।

"আমার মনে হয় যেসব ব্যক্তি এ ধরণের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, হাত দিয়ে কিছু করা বা হাঁটাহাঁটি করা নিশ্চিতভাবেই তাদের মানসিক চাপ কমায়," বলেন ডেভ।

স্টিচলিংকস ফিজেটিং এর উপাদান হিসেবে পুঁতি, বোতাম, বেল এবং ফিতা দিয়ে হাতে বোনা মাফ বা বিশেষ ধরণের হাত গরম করার পোশাক তৈরি করছে।

আর আলঝেইমার সোসাইটি স্মৃতিভ্রমের রোগীদের মধ্যে উদ্বেগ কমাতে ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের সাথে মিলে ফিজেটের অংশ হিসেবে কাঠের ছোট যন্ত্র তৈরি করছে।

ডেভ বলেন, এর খুব ভাল প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে: এসবের কারণে তাদের আচরণে যে পরিবর্তন এসেছে সেটি আমি দেখেছি।

তবে কারো জন্য উপকারী ফিজেট বা অস্থির নড়াচড়া হয়তো অন্যদের জন্য মনোযোগ নষ্টের কারণ হতে পারে।

তাই এগিয়ে যান- হাতের আঙুল দিয়ে মৃদু আঘাত করুন, খট খট শব্দ করুন কিংবা খেয়াল খুশিমত মোচড়ান- কোন বাধা নেই, তবে যাই করুন না কেন, একটু দায়িত্ববোধ বজায় রাখুন।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
সর্বশেষ খবর
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫
মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ
এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ
লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ