শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ১০-১২ বছর ধরে শিক্ষা আইন ঘুরছে। মন্ত্রণালয় থেকে আইনের খসড়া সচিব কমিটিতে গিয়ে ফিরে এসেছে। আমরা আবার পাঠাবো। এ নিয়ে কাজ চলছে।
তিনি আরও বলেন, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরকে (ডিআইএ) ভাগ করার কাজ চলছে। এর ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুপরিকল্পিতভাবে পরিদর্শন করা সম্ভব হবে।
মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ইউনেস্কো গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিং রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি একথা জানান।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, পরিদর্শনের কথা বার বার বলা হচ্ছে। ডিআইএকে পুনর্গঠনের কাজ চলছে। পুনর্গঠিত হয়ে দুটো ভাগ হবে। সেটি হয়ে গেলে আমাদের পরিদর্শনের কাজটা সুশৃঙ্খল ও সুপরিকল্পিতভাবে করা সম্ভব হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন ২০ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক হাজার ১৪টি নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান রয়েছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এতিন বছরে সাড়ে পাঁচ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়েছে। যারা এমপিওভুক্ত হয়ে গেছেন তারা মানটা বজায় রাখবেন। অনেকেই কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তির কথা বলেন, আমরা সহায়তা দিয়ে তুলে নিয়ে আসার চেষ্টা করতে চাই।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নেহাল আহমেদ, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী ও হোসেন জিল্লুর রহমান, ব্র্যাকের উপদেষ্টা ড. মনজুর হোসেন প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল