বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
- বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
- সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
- ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
- ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
- স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
- আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
- মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
- ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
- বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
- গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
- ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
- ভুটানের লিগে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের কৃষ্ণা, দল জিতেছে ৮-০ গোলে
- অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
- যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়, কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
- নাসিকের যানজট নিরসন কর্মীদের উপর অটোচালকদের হামলা, আহত ১০
- পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
- বাকেরগঞ্জ ও পৌর বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
- বিদেশে চিকিৎসা খরচে সুবিধা বাড়ল, নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার দুই মামলার রায় ২৯ অক্টোবর
আদালত প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর শেখ হাসিনাকে ১৯৮৯ সালের ১০ অগাস্ট মধ্যরাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে হত্যাচেষ্টা করার দুই মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ২৯ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন আদালত। রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আজ ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাহিদুল কবির এ দিন ধার্য করেন।
এ বিষয়ে আদালতের পেশকার ইফতেখার হোসেন সোহাগ সাংবাদিকদের জানান, গুলি ও বোমা ছুড়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা করা হয়। এ ঘটনায় ১৯৮৯ সালের ১১ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু ভবনের (বর্তমানে জাদুঘর) নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবল জহিরুল হক বাদী হয়ে মামলা করেন। পরে পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে ফ্রিডম পার্টির ১২ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে আদালতে হত্যাচেষ্টা ও বিষ্ফোরক আইনে দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। এই আসামিদের মধ্যে চারজন কারাগারে, পাঁচজন জামিনে, তিন জন পলাতক আছেন। আগামী ২৯ অক্টোবর এ দুই মামলারই রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেছেন বিচারক।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ফ্রিডম পার্টির সদস্য কাজল ও কবিরের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি দল অতর্কিত গুলিবর্ষণ ও বোমা হামলা করে এবং হামলাকারীরা ‘কর্নেল ফারুক-রশিদ জিন্দাবাদ’ বলে স্লোগান দিতে দিতে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনার তদন্ত করে সিআইডির এএসপি খালেকুজ্জামান ১৯৯৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ১২ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০০৯ সালের ৫ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন বিচারক। মামলার আসামিরা হলেন- গোলাম সারোয়ার ওরফে মামুন, জজ মিয়া, ফ্রিডম সোহেল, সৈয়দ নাজমুল মাকসুদ মুরাদ, গাজী ইমাম হোসেন, খন্দকার আমিরুল ইসলাম কাজল, মিজানুর রহমান, হোমায়েন কবির, মো. শাজাহান বালু, লেফটেনেন্ট কর্নেল আবদুর রশীদ, জাফর আহম্মদ ও এইচ কবির।
এই বিভাগের আরও খবর