শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২১, মঙ্গলবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৮ আপডেট:

আবার আসিব ফিরে এই সংসদে: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আবার আসিব ফিরে এই সংসদে: প্রধানমন্ত্রী

সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘আবার আসিব ফিরে এই সংসদে’ বলে শেষ করেছেন জাতীয় সংসদের ২৩তম ও সমাপনী দিবসের সমাপণী ভাষণ। এর আগে জীবনানন্দ দাশের কবিতা আবৃত্তি করে তিনি বলেন, ‘আবার আসিব ফিরে ধান সিঁড়ি নদীটির তীরে, এই বাংলায়’, ..এরপর তুমুল করতালির মধ্যে তিনি হাসতে হাসতে কবিতার সুরেই বলেন ‘আবার আসিব ফিরে এই সংসদে’।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের সমাপনী দিবসের সমাপনী বক্তব্য এভাবেই শেষ করেন তিনি। এরআগে সুকান্ত চট্টপাধ্যায়ের ছাড়পত্র কবিতা থেকে উদ্ধৃত করে বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনা বলেন, চলে যাব- তবু আজ যতণ দেহে আছে প্রাণ / প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল / এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি / নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গিকার। এ সময় তিনি আগামী নির্বাচনে জনগণকে ভোট দেওয়ার আহবান জানিয়ে আবার ক্ষমতায় আনলে দেশকে দারিদ্রমুক্ত করার অঙ্গিকার করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের তরুণ প্রজন্মের ভবিষ্যৎ কেমন হবে, কেমন বাংলাদেশ রেখে যেতে চাই এটাই আমাদের চিন্তা। তাদের জন্য সুন্দর বাসযোগ্য দেশ হয় সেটার জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সরকারের শেষ সময় এসে গেছে। এটা সংসদের শেষ অধিবেশন। যদি কোন দুর্ঘটনা না ঘটে বা যুদ্ধ-বিগ্রহ না ঘটে তাহলে এটাই শেষ অধিবেশন। এই অধিবেশন সংসদ পরিচালনায় রের্কড সৃষ্টি করেছে উল্লেখ করে সংসদ নেতা বলেন, আমরা ২২তম অধিবেশনে ১৮টি বিল পাস করেছি। চলতি অধিবশেনে ২৩টি বিল পাস করেছি। সত্যি এটা এই সংসদের রেকর্ড। 

এর আগে নবম অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত নবম সংসদে এই সংসদ ছিল গালিগালাজের। কথা-বার্তা ছিল অবমাননাকর। চেয়ার, মাইক এমনকি নিরিহ ফোল্ডারও রেহাই পায়নি তাদের হাত থেকে। শেখ হাসিনা বলেন, তখন ডিজিটাল বাংলাদেশ করব বলেছিলাম। তখন আমাদের অনেক কটুক্তি করা হয়েছে। কিন্তু আমরা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি, দেশের ৯০ ভাগ এলাকায় ব্রডব্যান্ড দিয়েছি, ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে ১৫ কোটি সিম ব্যবহার হয়। দেশের মানুষ আমাদের ভোট দিয়েছিল, আমরা তার মর্যাদা রেখেছি। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচনে জনগণ ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনলে আমরা দেশকে দারিদ্রমুক্ত করব। তিনি বলেন, আমেরিকার মতো দেশে ১৮ শতাংশ দরিদ্র মানুষ আছে। আমাদের লক্ষ্য আমাদের দেশে দরিদ্রের হার আমেরিকার থেকেও নিচে নিয়ে আসতে পারবো। আর সরকারের ধারাবাহিকতা থাকলে দারিদ্রমুক্ত দেশ গড়াও অবম্ভব নয়। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে আরেকবার সুযোগ দেওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, আমরা অনেক বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছি। এসব প্রকল্পের কাজ শেষ করতে আরও কিছু সময় দরকার। জনগণ আমাদের ভোট দিলে আমরা সেই অসমাপ্তকাজগুলো শেষ করতে পারবো। আমাদেরকে আরেকবার সুযোগ দিন। প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা দেশবাসীর কাছে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, দেশের অদম্য অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে। সারাদেশে যে উন্নয়নের ছোঁয়া বাংলাদেশ পেয়েছে, তাতে আমি বিশ্বাস করি- বাংলাদেশের মানুষ নিশ্চই আবারও নৌকায় ভোট দিয়ে দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখবে। 

তিনি বলেন, ’আপনারা আরেকটিবার নৌকায় ভোট দিন, আরেকটি দেশ সেবার সুযোগ দিন- ইনশাল্লাহ এই বাংলাদেশ আর পিছিয়ে থাকবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে অদম্য গতিতে, এই অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের মানুষকে আর কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। দেশের জনগণ আমাদের ভোট দিয়েছে, আমরা তাদের মর্যাদা রক্ষা করেছি। দেশের জনগণ আমাদের আবারও দেশ সেবার সুযোগ দিলে অবশ্যই দেশকে আমরা ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ গড়ে তুলবো। যতক্ষণ দেহে প্রাণ আছে, ততক্ষণ দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য কাজ করে যাব। 

তিনি বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উন্নীত হব। ইতিমধ্যে আমরা জাতিসংঘ ঘোষিত উন্নয়ণশীল দেশের মর্যাদা দিয়েছে। ২০২৪ সালের মধ্যে এর পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃতি আসবে। এর জন্য সরকারের ধারাবাহিকতা খুব দরকার। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসেছিলাম, তখন অনেক কাজ করেছিলাম। ২০০১ সালে নির্বাচনে না জিততে পারায় আমার অসমাপ্ত অনেক পরিকল্পনা ধ্বংস করে দেওয়া হয়। এরপর ২০০৮ সালে আবার আমরা ক্ষমতায় আসি। এখন দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। দিন বদলের সনদ বাস্তবায়ন করে হচ্ছে। মানুষের স্বপ্ন পূরণ করতে পারছি। অবকাঠামো উন্নয়ন করছি, বাজেট সাতগুন বৃদ্ধি করেছি। নিজস্ব অর্থায়নে বেশিরভাগ বাস্তবায়ন করছি। বাংলাদশের মানুষের মাঝে আত্মমর্যাদাবোধ জেগেছে। পদ্মাসেতু নির্মাণ চ্যালেঞ্জ ছিল, সেটাও আমরা নিজের টাকায় করে চলেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার জীবনে কোন চাওয়া-পাওয়া নেই। আমার বেঁচে থাকাটাই একটা দুর্ঘটনা। আমার ওপর বারবার আঘাত এসেছে। গুলি, বোমা, গ্রেনেড হামলা হয়েছে। আমি জানি যে কোন সময় আমি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে পারি। এটা জেনেই আমি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ও কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। যতক্ষণ দেহে প্রাণ আছে, ততক্ষণ দেশের জন্য, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে কাজ করে যাব। মানুষকে সুন্দর জীবন দেব, সেজন্য দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি। দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি কার স্বার্থে? কার জন্য? আমার নিজের কোন স্বার্থ নেই, জনগণের স্বার্থে-কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। তাই দেশবাসীর প্রতি আমার আবেদন, আবার নৌকায় ভোট দিয়ে দেশ সেবা করার সুযোগ দিন, বাংলাদেশ অদম্য গতিতে এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই। বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। বিশ্বে বাংলাদেশে যে সম্মান বইয়ে এনেছে, তা ধরে রাখতে হবে। লাখো শহীদের রক্ত আমরা বৃথা যেতে দেব না। 

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত
ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত

৩১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা
‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি
স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা
নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!
জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন
খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি
চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'
'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল
ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র
যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার
শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা