দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মস্থলে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসারে কমিটি গঠন করা হয়েছে কি না, তার তালিকা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া, রিটে দুই সপ্তাহের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট তালিকা প্রতিবেদন আকারে আদালতে দাখিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
সোমবার সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ রিটের বিষয়ে এ তথ্য জানান।
এর আগে গত ২৮ এপ্রিল তিনি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন।
আবেদনটির ওপর বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি হতে পারে বলে জানান রিটকারী আইনজীবী।
তিনি বলেন, যৌন হয়রানি প্রতিরোধে নির্দেশনা সংবলিত হাইকোর্টের ২০০৯ সালের রায়ের আলোকে কোনো আইন না হওয়া পর্যন্ত এই রায়টি (২০০৯ সালের) আইন হিসেবে মানতে সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল অফিস থেকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আবেদন জানিয়েছি।
এছাড়া রিটে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ও আইন মন্ত্রণালয়কে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে আইন করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/২৯ এপ্রিল ২০১৯/আরাফাত