শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৫, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

এমপি হতে চেয়েছিলেন সাহেদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এমপি হতে চেয়েছিলেন সাহেদ

রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদ ওরফে শহীদ। রীতিমতো প্রতারণার জাদুকর। তার শিকার হয়ে অনেক ব্যক্তি পথে বসলেও কখনোই থেমে ছিলেন না তিনি। বরং একের পর এক নিপুণ শৈলীর প্রতারণা করে তা উৎরে গেছেন অবলীলায়। 

তবে তার প্রতারণার লক্ষ্য শুধু ‘টাকা কামানো’ ছিল না; যশ ও খ্যাতির জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও কর্মকাণ্ডে তিনি নিজেকে যুক্ত রেখেছিলেন। এসব পরিচয়কে কাজে লাগিয়ে গণমাধ্যমেও তার সরব উপস্থিতি ছিল। তার রাজনৈতিক অভিলাষও ছিল। তার অন্যতম লক্ষ্য ছিল এমপি (সংসদ সদস্য) হওয়া। এ জন্য ঢাকা থেকে মনোনয়ন ‘ম্যানেজ’ করে এলাকায় (সাতক্ষীরা) তিনি নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। প্রকাশ্যে প্রচারে না গেলেও সুকৌশলে তিনি কাজ করছিলেন।

বাগিয়ে নিয়েছিলেন ক্ষমতাসীন দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের তকমা। এরপর থেকে দিন দিন বেড়েই চলছিল তার ক্ষমতার দাপট। তার ভয়ে রীতিমতো তটস্থ থাকতেন অনেক ভুক্তভোগী। 

সম্প্রতি রিজেন্ট হাসপাতালে পরীক্ষা ছাড়া করোনাভাইরাসের ভুয়া রিপোর্টসহ সাহেদের নানা অপকর্মের বিষয়টি উঠে আসে। এতে সাতক্ষীরায় আলোচনার কেন্দ্রে আসে তার নাম। সাহেদের উত্থান নিয়েও উঠে আসে নানা তথ্য। জানা যায় তার রাজনৈতিক অভিলাষের কথা।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাহেদের মা সাফিয়া করিম ২০১০ সালে মৃত্যুর আগপর্যন্ত সাতক্ষীরা জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এ পরিচয় কাজে লাগিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ দিয়ে সাহেদ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন।

অথচ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে কখনোই তার অংশগ্রহণ ছিল না। এরপরও ২০১৮ সালের ৯ নভেম্বর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের হয়ে একাদশ জাতীয় সদর) আসন থেকে আওয়ামী লীগের ১৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দেন। তাদের সবার নাম জানা গেলেও সাহেদ করিমের নাম ছিল অনেকটা অনুচ্চারিত। ঢাকায় মনোনয়ন ফরম জমাদানের সময় সাতক্ষীরার আওয়ামী লীগ নেতারা জানতে পারেন সাহেদও মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছেন।

বিষয়টি নিয়ে তখন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ দেখা দেয়। যদিও তিনি মনোনয়ন পাননি। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বলছেন, সাহেদ মূলত ঢাকা থেকে মনোনয়ন ‘ম্যানেজ’ করতে চেয়েছিলেন। এ জন্য তিনি বিভিন্নভাবে ‘টাকাও ছড়িয়েছেন’।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, অতীতে ছোট ছোট প্রতারণা করলেও শাহ সিমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে প্রতারণা দিয়েই প্রতিষ্ঠিত কোনো কোম্পানির সঙ্গে তার আনুষ্ঠানিক প্রতারণা শুরু। অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে শাহ সিমেন্ট কোম্পানির কাছ থেকে সাত হাজার বস্তা সিমেন্ট বাকিতে নিয়েছিলেন মো. সাহেদ। শাহ সিমেন্ট কর্তৃপক্ষকে তার দেওয়া সেই ব্যাংক চেক বাউন্স করেছিল। হাজার হোক সাবেক সেনা কর্মকর্তা! তাই তার বিরুদ্ধে শুরুতে মামলায়ও যায়নি শাহ সিমেন্ট কর্তৃপক্ষ। ঠিক কিছুদিন পরই ট্রান্সকম লিমিটেডের সঙ্গে এসি কেলেঙ্কারির ঘটনায় সাহেদকে কাফরুল থানায় গ্রেফতার করার খবর পেয়ে সেখানে উপস্থিত হয় শাহ সিমেন্ট কর্তৃপক্ষসহ আরও ছোট-বড় ২৫টি কোম্পানির প্রতিনিধি। সবার সঙ্গেই সাহেদ প্রধানমন্ত্রীর এডিসি, সাবেক সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছিলেন। তবে তাদের কেউই ওই বিষয়টি যাচাই-বাছাই না করার কারণে বহাল তবিয়তেই রয়ে গিয়েছিলেন তিনি। ডানা মেলছিল তার প্রতারণার পাখার। তবে ওয়ান ইলেভেন-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর আবারও প্রতারণার পাখা ডানা মেলে সাহেদের। পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক প্রতারণায় বহু মানুষকে পথে বসিয়েও বাগিয়ে নিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য পদ।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় একটি পাঁচ তারকা হোটেলের বিপরীতে একটি টেলিভিশনের একজন গণমাধ্যম কর্মী প্রথমে সাহেদকে ব্রেক দেন। পরবর্তীতে আরও দুইজন গণমাধ্যম কর্মী সাহেদকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক নামের নতুন তকমা দিয়ে ঘনঘন টিভি পর্দায় নিয়ে আসেন। সাহেদ হয়ে উঠেন একজন টিভি ব্যক্তিত্ব। প্রায় একই সময় সাহেদ সাবেক সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে ‘বিডি ক্লিক ওয়ান’ নামে একটি এমএলএম কোম্পানি খুলে হাতিয়ে নেন গ্রাহকদের অন্তত পাঁচ শত কোটি টাকা। কিছুদিন গা ঢাকা দিলেও যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন তার সেই মিডিয়ার পৃষ্ঠপোষকদের সঙ্গে। একপর্যায়ে তাদেরই প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী প্রখ্যাত-বিখ্যাত ব্যক্তিদের সঙ্গে সেলফি উঠিয়ে নিজের বলয় বাড়াতে থাকেন সাহেদ। একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দুইজন শীর্ষ ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার পর সাহেদ তার দুষ্টু পরিকল্পনার অনেকটাই অর্জন করে বসেন। কিছুদিনের মধ্যেই তাদের মাধ্যমেই তার পরিচয় হয় সাবেক এক কূটনীতিকের সঙ্গে। নিজের অতীত অপকর্ম আড়াল করে তার বদৌলতেই বাগিয়ে নেন ২০১৬-১৯ মেয়াদের আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য পদ। একদিকে টকশো ব্যক্তিত্ব অন্যদিকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা। সাহেদকে আর ঠেকায় কে!
ব্যক্তিগত কাজে সাহেদ ঢাকার বাইরে গেলেও পুলিশ প্রটোকল নিতেন সাহেদ। তাকে ফেরালে যদি তাদের কোনো ক্ষতি করে বসেন এমন আশঙ্কায় সংশ্লিষ্ট ইউনিট কমান্ডাররা প্রোটেকশন দিতে অনেকটাই বাধ্য হতেন বলে জানিয়েছেন অনেক পুলিশ কর্মকর্তা।

তবে সাহেদের প্রতারণার বিষয়টি কিছুটা ছড়িয়ে পড়লে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-২ থেকে পুলিশ সদর দফতরকে একটি চিঠি দেওয়া হলেও রহস্যজনক কারণে তা থেমে যায়। উল্টো, বঙ্গভবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব অনুষ্ঠানে ছিল সাহেদের সরব উপস্থিতি। উপসচিব মোহা. নায়েব আলী স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে (স্মারক নং-৪৪.০০.০০০০.৭৫.০৮.০০৪.১৪.৭১৭) উল্লেখ করা হয় মোহাম্মদ শহীদ বিভিন্ন সময় নিজেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর/লে. কর্নেল এবং ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের ছাত্র ও সেনাবাহিনীর ১৪তম বিএমএ লং কোর্সের অফিসার হিসেবে নিজের পরিচয় প্রদান করে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছেন। তিনি বিগত ১৯৯৬-২০০০ সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর এডিসি ছিলেন মর্মেও পরিচয় প্রদান করে থাকেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি একজন ভয়ঙ্কর প্রকৃতির লোক। তিনি নানা ধরনের প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে  সম্পৃক্ত। অভিযুক্ত ব্যক্তির নামে প্রতারণার দায়ে ইতিমধ্যে ৪২০ ধারায় ঢাকাস্থ বিভিন্ন থানায় ৩১টি এবং বরিশালে ১টি সর্বমোট ৩২টি মামলা রয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তার বিরুদ্ধে হওয়া ৩২টি মামলায় তিনি ২ বছর জেল খাটেন মর্মে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘রিজেন্ট’ নাম নিয়েও প্রতারণা: 
১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠার পর ১৯৮৮ সালে রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি থেকে নিবন্ধনকৃত কোম্পানির রিজেন্ট গ্রুপের মালিক সাবেক রাষ্ট্রদূত গোলাম আকবর খোন্দকার। দীর্ঘদিন এই কোম্পানি সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। তবে সাহেদ ২০১৪ সালে ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নামে আরও একটি কোম্পানি খোলার কিছুদিন পর ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে পুরনো রিজেন্ট গ্রুপের মালিক গোলাম আকবর  খোন্দকার আইনজীবীর মাধ্যমে রেজিস্টার্ড ডাকযোগে সাহেদের দুই নম্বর ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ বরাবরে লিগ্যাল নোটিস পাঠান। কিন্তু সাহেদ ক্ষমতাশালীদের কাছের মানুষ হওয়ায় আইনের তোয়াক্কা না করে ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নাম দিয়েই তার কুকর্মগুলো চালিয়ে আসছিলেন। ২০১৫ সালে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভে রিজেন্ট গ্রুপের জমির সামনে দাঁড়িয়ে ‘ফিল্ড ভিজিট’ বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি দেওয়ার পর এ নিয়ে রীতিমতো তুলকালাম হয়। মেরিন ড্রাইভের সেই রিজেন্ট প্রোপার্টিজকে নিজের বলেও প্রচার দেন সাহেদ। পরে গোলাম আকবর চৌধুরী এ বিষয়ে জিডি করেছিলেন।

১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রথম রিজেন্ট গ্রুপের ডেপুটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যারিস্টার আকবর খন্দকার অনলাইনে সাংবাদিকদের বলেন, সাহেদ একজন বড় মাপের প্রতারক। একই নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান করে সাহেদ তাদের প্রতিষ্ঠানের নানা উদ্যোগকে নিজের বলে চালানোর ব্যবস্থা করছিলেন। সে কারণে পুরনো এই রিজেন্ট গ্রুপ তাকে আইনি নোটিসও পাঠিয়েছিল। ভিডিও বার্তায় আকবর বলেন, ফেক রিজেন্ট গ্রুপের ওয়েবসাইটে গেলে দেখা যাবে সাহেদ আমাদের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম ব্যবহার করছে। ২০১৫ তে গুলশান ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে দুই ব্যক্তি নিজেকে রিজেন্ট গ্রুপের পরিচালক পরিচয় দেন। যাদের আমি চিনি না। পরে জানতে পারি ২ কোটি টাকা করে উত্তরার রিজেন্ট গ্রুপের সাহেদকে দিয়েছেন, তাদের কাগজ দেওয়া হয়নি। পরে বুঝলাম সাহেদ বাটপাড়ি করে ব্যবসা চালান।

২০০৯ সালের জুনে ট্রান্সকম ইলেকট্রনিক্স থেকে তার দুটি কোম্পানির নামে ওয়ার্ক অর্ডার দিয়ে ১৯ লাখ টাকার এসি এবং টিভি কিনে তা বাজারমূল্যের চেয়ে কমে গুলশান ডিসিটি মার্কেটে বিক্রি করে দিয়েছিলেন সাহেদ। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ওই বছরেরই ১৫ জুলাই সেখানে পুলিশ নিয়ে হাজির হয় ট্রান্সকমের লোকজন। সাতটি এসিসহ সাহেদকে গ্রেফতার করে কাফরুল থানা পুলিশ। সে সময়ই কাফরুল থানায় হাজির হন ২৫টি কোম্পানির প্রতিনিধিরা। তাদের সঙ্গেও এমনি করে প্রতারণা করেছিলেন সাহেদ।

জানা গেছে, ৬ জুন সাহেদ রাইজিং শিপিং অ্যান্ড ট্রেডিং কোম্পানি এবং রাইজিং রিয়েল এস্টেট প্রা. লি.-এর চেয়ারম্যান হিসেবে ১০টি দুই টন এবং ১৫টি দেড় টনের এসি সরবরাহের কার্যাদেশ দেন ট্রান্সকম গ্রুপকে। সে সময় তিনি জনতা ব্যাংক উত্তরা শাখার অনুকূলে ১১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার দুটি চেক দেন। ১২ জুন টাকা উঠাতে গেলে দুটি চেকই প্রত্যাখ্যাত হয়। এর আগে ট্রান্সকামের উত্তরা শোরুম থেকে ৬ লাখ ৭৮ হাজার টাকা মূল্যের ১০টি এসি ও একটি এলসিডি মনিটর টিভির বিপরীতে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করে বাকি টাকা তার অফিস থেকে সংগ্রহের কথা বলেন। পরবর্তীতে তার অফিসে গেলে টাকা না দিয়ে ইসলামী ব্যাংক উত্তরা শাখার তিনটি চেক দেন। সেগুলোও পর্যায়ক্রমে প্রত্যাখ্যাত হয়। পরে ২৬ জুন কাফরুল ও উত্তরা থানায় দুটি মামলা হয়।

সরকারি নথিতে ভয়ঙ্কর প্রতারক হিসেবে সাহেদের নাম উঠলেও সাহেদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারেনি কেউ।  মেয়াদোত্তীর্ণ ‘রিজেন্ট হাসপাতাল’-এর সঙ্গেই কভিড চিকিৎসায় চুক্তিবদ্ধ হয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। গত ২১ মার্চ এই চুক্তিতে উপস্থিত ছিলেন খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ প্রশাসনের অনেক উচ্চ পর্যায়ের লোকজন। সামাজিক  যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতিসহ দেশ-বিদেশের অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সাহেদের ছবি দিয়ে নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে জাহির করতেন সাহেদ। অনেকে অবশ্য ভড়কে গিয়ে তার প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন। কামিয়েও নিয়েছেন বেশ কিছু। একে একে গড়ে তোলেন রিজেন্ট হসপিটাল লিমিটেড (মিরপুর), রিজেন্ট হসপিটাল লিমিটেড (উত্তরা), ঢাকা  সেন্ট্রাল কলেজ, রিজেন্ট ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, হোটেল মিলিনা। অভিযোগ রয়েছে, আরকেসিএস মাইক্রোক্রেডিট ও কর্মসংস্থান সোসাইটি রয়েছে তার। যদিও এর একটিরও  কোনো বৈধ লাইসেন্স নেই। আর অনুমোদনহীন আরকেসিএস মাইক্রোক্রেডিট ও কর্মসংস্থান  সোসাইটির ১২টি শাখা করে হাজার হাজার সদস্যের কাছ থেকে  কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও সাহেদ উত্তরার ৪, ৭ ও ১৩ নম্বর সেক্টরে ভুয়া শিপিংয়ের ব্যবসা করেছেন। সেই ভুয়া প্রতিষ্ঠানের  নামেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। জানা গেছে, সাহেদের গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরায়। মা সাফিয়া করিম ছিলেন স্থানীয় মহিলা আওয়ামী লীগের  নেত্রী। স্থানীয়ভাবে মায়ের নাম ভাঙিয়ে শুরু হয় তার প্রতারণা। সাতক্ষীরার এক মেয়েকে প্রথমে বিয়ে করলেও তার প্রতারণার বিষয়টি জানতে পেরে তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন তার প্রথম স্ত্রী। সাহেদ ফেসবুকে তার নিজের পরিচয় দিয়েছেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য; ন্যাশনাল প্যারা অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস  প্রেসিডেন্ট; রিজেন্ট ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, রিজেন্ট কেসিএস লিমিটেড, কর্মমুখী কর্মসংস্থান সোসাইটি, রিজেন্ট হসপিটাল লিমিটেড ও রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান।  সেন্টার ফর পলিটিক্যাল রিসার্চ নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও চেয়ারম্যান তিনি।

পাথর জালিয়ালিতেও সাহেদ: 
গত বছর থেকে সাহেদ পদ্মা সেতুতে পাথর সরবরাহ করার কথা বলে বড় ধরনের টার্গেটে নামেন। প্রধানমন্ত্রীর পিএস পরিচয় দিয়ে ওয়ার্ক অর্ডার দিয়ে প্রথমে বাজারদরের চেয়ে বেশি মূল্যে পাথর কিনে ধুন্দুমার কাে  বিমোহিত করে ফেলেন সব পাথর ব্যবসায়ীকে। ভুক্তভোগীরা রিজেন্ট হাসপাতালের অফিসে এসে বিভিন্ন প্রভাবশালীর সঙ্গে সাহেদের ছবি দেখে বিশ্বাস খুঁজে পেতেন। পাথর ব্যবসায়ীরা একের পর এক পাথর পাঠাতে থাকেন সাহেদের ঠিকানায়। ওই পাথরই বাজারমূল্যের চেয়ে কমে বিক্রি করে দিতেন সাহেদ। তবে কিছুদিন পার হওয়ার পরই তাদের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। একের পর এক চেক বাউন্স হতে থাকে। ভুক্তভোগীদেরই একজন সিলেটের জৈন্তা এলাকার মাওলা স্টোন ক্রাশারের মালিক হাজী সামসুল মাওলা। গতকাল এ প্রতিবেদককে বলেন, ভাই আমাদের তিনি পরিচয় দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর পিএস। তার অফিসেও আমি দেখেছি প্রধানমন্ত্রীসহ অনেক মন্ত্রীর সঙ্গে ছবি। আমরা তার কথা বিশ্বাস না কইরা উপায় আছে? ৩০ লাখ টাকার পাথর আমি পাঠাইয়া দিই। তবে তার প্রতিটি চেক বাউন্স করে। পরে উত্তরা থানায় জিডি এবং সিলেট আদালতে আমি মামলা করি। আমার মতো সিলেটের আমিন এবং আকদ্দসও সাহেদের প্রতারণার শিকার। তার পক্ষ থেকে আমাদের সঙ্গে পারভেজ ও নাসির যোগাযোগ করতেন।

সাহেদের প্রতারণার শিকার জুলফিকার আলী ভুট্টো নামে এক ব্যক্তি অভিযোগ করেন, সাহেদ করিমের মালিকানাধীন রিজেন্ট কেসিএস পূর্বাচল প্রজেক্টে বালু সরবরাহের কাজ পেয়েছিল তার প্রতিষ্ঠান রুসাফা কনস্ট্রাকশন। সিলেট থেকে বালু সরবরাহের পর সাহেদ করিম তার পাওনা ৪২ লাখ ৫৭ হাজার ৫৫৯ টাকা  দেননি। উল্টো এক দিন অফিসে ডেকে নিয়ে সন্ত্রাসীদের দিয়ে পেটানো হয়। তারপর ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে সই নিয়ে মেরে গুম করে ফেলার হুমকি দেন। গত বছরের ৩১ অক্টোবর এ ঘটনায় উত্তরা পশ্চিম থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ভুট্টো।

 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই
মহাসপ্তমী আজ
মহাসপ্তমী আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
ক্রিকেটকেই অসম্মান করেছে ভারত: পাক অধিনায়ক
ক্রিকেটকেই অসম্মান করেছে ভারত: পাক অধিনায়ক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ জিতে ৩ লাখ ডলার পেল ভারত, পাকিস্তানের ভাগ্যে কত?
এশিয়া কাপ জিতে ৩ লাখ ডলার পেল ভারত, পাকিস্তানের ভাগ্যে কত?

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তবর্তী পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় বিজিবি সদস্যরা
ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তবর্তী পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় বিজিবি সদস্যরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর দুর্গম চরাঞ্চলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০
নরসিংদীর দুর্গম চরাঞ্চলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের ‌মৃত্যু্
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের ‌মৃত্যু্

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্ত নকল : পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, কেন্দ্রের যুগ্ম-পরিচালক বরখাস্ত
উন্মুক্ত নকল : পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, কেন্দ্রের যুগ্ম-পরিচালক বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঐতিহ্যবাহী ওয়ার্ডস অন দ্য স্ট্রিটে বাঙালি কবি প্রশংসিত
ঐতিহ্যবাহী ওয়ার্ডস অন দ্য স্ট্রিটে বাঙালি কবি প্রশংসিত

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

উত্তরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কলেজছাত্র নিহত
উত্তরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কলেজছাত্র নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শামিমা পারভীন রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শামিমা পারভীন রত্না গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন বিষয়ে পাঠ্যক্রম প্রণয়নের উদ্যোগ
সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন বিষয়ে পাঠ্যক্রম প্রণয়নের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ
বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন
র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল
ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের
খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়