শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

পিকে হালদারের অর্থ লোপাটের নেপথ্যে ত্রিভুজ প্রেম!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পিকে হালদারের অর্থ লোপাটের নেপথ্যে ত্রিভুজ প্রেম!

অন্তত সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা লোপাটের ঘটনার নেপথ্যে পিকে হালদারের (প্রশান্ত কুমার হালদার) একাধিক বান্ধবীর সংশ্লিষ্টতার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদকের একজন উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে গঠিত অনুসন্ধান টিম সম্প্রতি কমিশনে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে।

সেখানে বলা হয়েছে, পিকে হালদারের উচ্চাভিলাষী এবং লিজিং কোম্পানি থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটের পেছনে কাজ করেছে তার ত্রিভুজ প্রেম। দুই প্রেমিকার কাছে নিজের বীরত্ব প্রকাশ করতে এবং নিজেকে শিল্পপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রতিযোগিতা থেকে লিজিংয়ে গ্রাহকের আমানত লুট করেন পিকে হালদার। এজন্য নিজের আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু ছাড়াও ঘনিষ্ঠ একাধিক বান্ধবীকে ব্যবহার করেন তিনি।

২০১৫ সালে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের এমডি হিসেবে নিয়োগ পেয়ে বান্ধবী রুনাইকে প্রতিষ্ঠিত করতে তাকে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ে পাঠান পিকে। পরোক্ষভাবে তাকে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের নির্বাহী ক্ষমতাই দেন। দুদকের কাছে অনেকেই বক্তব্যে বলেছেন, পিকে হালদার রুনাইকে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং উপহার দেন। এছাড়া অপর বান্ধবী অবন্তিকাকে খুশি করতে পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার ক্রয় করে সেখানে তাকে বসান।

দুদকের প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ে নাহিদা রুনাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ হেড অব বিজনেস হিসেবে যোগদান করেন। এমডি হিসেবে যোগ দেন রাশেদুল হক। মূলত পিকে হালদারের নির্দেশেই লিজিংয়ের সব কাজ পরিচালিত হতো। সবার উপর ছড়ি ঘোরাতেন রুনাই। সোহাগ ও রাফসান রিয়াদ নামের দুই কর্মকর্তা পিকে হালদারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় রেকর্ডপত্র নিয়ে রুনাইকে দিতেন। পরে রুনাইয়ের নির্দেশ মতো ঋণের ক্রেডিট মেমো প্রস্তুত করা হতো।

এমনকি পর্ষদেও অনুমোদন হতো। সব ঋণ বিতরণই পিকে হালদারের নির্দেশ মতো হতো। সব বিষয় মনিটরিং করতেন প্রেমিকা রুনাই। তাকে কেন্দ্র করে ২০১৫ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে সরানো হয় ২৪শ কোটি টাকা। নাহিদা রুনাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করে রিলায়েন্স ফাইন্যান্সে ট্রেনিং অফিসার হিসেবে যোগদান করার পরই প্রতিষ্ঠানটির এমডি পিকে হালদারের নজরে পড়েন। গড়ে ওঠে ঘনিষ্ঠতা।

অপরদিকে অবন্তিকা পিকে হালদারের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাধে তাকে প্রথমে আর্থিক প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্সে টেলিফোন অপারেটরের চাকরি নেন। অভ্যর্থনা কক্ষের চাকরি হলেও তিনি সরাসরি পিকে হালদারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। এভাবেই গড়ে ওঠে সখ্য। দুদকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০১৩-১৪ সালের দিকে গোপনে ঢাকার বিভিন্ন ক্লাবে দুই বান্ধবীকে নিয়ে যাতায়াত শুরু করলেও একপর্যায়ে রুনাইকে নিয়ে গোপনে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া ভ্রমণ শুরু করেন পিকে হালদার।

একইভাবে অবন্তিকাকে নিয়েও গোপনে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর যাতায়াত শুরু করেন। এক সপ্তাহে রুনাইকে নিয়ে গেলে পরের সপ্তাহে অবন্তিকাকে বিদেশে নিয়ে যেতেন। একজনের বিষয় অপরজন জানত না। হঠাৎ এক ক্লাবের মিটিংয়ে দুজনই জানতে পারেন পিকে হালদার দুজনের সঙ্গেই সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। এটি জানার পর বান্ধবীদের মধ্যে পিকে হালদারকে নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়। গ্রেফতার হওয়া উজ্জ্বল কুমার নন্দীর বক্তব্য থেকেও এর সত্যতা মিলেছে। তিনি বলেছেন, বান্ধবী- নাহিদা রুনাই ও অবন্তিকাকে নিয়ে তিনি লিজিং সভার নামে পৃথকভাবে ২২-২৫ বার মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করেছেন।

দুদকের এ সংক্রান্ত অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার বলেন, পিকের ঘটনা অনুসন্ধান করতে গিয়ে অনেক অজানা তথ্য বেরিয়ে আসছে। তিনি নিজের আধিপত্য ধরে রাখতে একদিকে যেমন নারীদের ব্যবহার করেছেন। তাদের নামে বিপুল সম্পদ গড়ে দিয়েছেন। অপরদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসকে সুর ও শাহ আলমসহ একটি সিন্ডিকেট তিনি ‘মেনটেইন’ করতেন। তাদের হাতেও মোটা অঙ্কের অর্থ তুলে দেন। এসব বিষয়ে চুলচেরা অনুসন্ধান চলছে।

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত কাগজপত্র পর্যালোচনা এবং নিজস্ব অনুসন্ধানে দুদক দেখতে পায়, পিকে হালদার ঋণের নামে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করলেও এখন সুদে-আসলে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি। বেশিরভাগই ঋণের ক্ষেত্রে মর্টগেজ ছিল না, থাকলেও তার পরিমাণ খুবই নগণ্য, কোনো কোনো ক্ষেত্রে মর্টগেজ নেয়ার কথা থাকলেও পরে তা নেয়া হয়নি। অথচ ঋণ হিসাব থেকে সব টাকা সরিয়ে নেয়া হয়েছে। ফলে ঋণ পরিশোধ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ- এমন আশঙ্কা প্রকাশ করা হয় দুদকের প্রতিবেদনে।

ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে শুধু একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে কিভাবে রাতারাতি আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট করা যায় তা পিকে হালদার দেখিয়েছেন। আর্থিক খাতে সবচেয়ে খারাপ দৃষ্টান্ত স্থাপন করে অন্তত ১৪শ কোটি টাকা বিভিন্ন দেশে পাচারের পর নিজে কানাডায় পাড়ি জমান। সূত্র: যুগান্তর

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
সর্বশেষ খবর
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৮ মিনিট আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক