শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

পিকে হালদারের অর্থ লোপাটের নেপথ্যে ত্রিভুজ প্রেম!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পিকে হালদারের অর্থ লোপাটের নেপথ্যে ত্রিভুজ প্রেম!

অন্তত সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা লোপাটের ঘটনার নেপথ্যে পিকে হালদারের (প্রশান্ত কুমার হালদার) একাধিক বান্ধবীর সংশ্লিষ্টতার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদকের একজন উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে গঠিত অনুসন্ধান টিম সম্প্রতি কমিশনে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে।

সেখানে বলা হয়েছে, পিকে হালদারের উচ্চাভিলাষী এবং লিজিং কোম্পানি থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটের পেছনে কাজ করেছে তার ত্রিভুজ প্রেম। দুই প্রেমিকার কাছে নিজের বীরত্ব প্রকাশ করতে এবং নিজেকে শিল্পপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রতিযোগিতা থেকে লিজিংয়ে গ্রাহকের আমানত লুট করেন পিকে হালদার। এজন্য নিজের আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু ছাড়াও ঘনিষ্ঠ একাধিক বান্ধবীকে ব্যবহার করেন তিনি।

২০১৫ সালে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের এমডি হিসেবে নিয়োগ পেয়ে বান্ধবী রুনাইকে প্রতিষ্ঠিত করতে তাকে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ে পাঠান পিকে। পরোক্ষভাবে তাকে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের নির্বাহী ক্ষমতাই দেন। দুদকের কাছে অনেকেই বক্তব্যে বলেছেন, পিকে হালদার রুনাইকে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং উপহার দেন। এছাড়া অপর বান্ধবী অবন্তিকাকে খুশি করতে পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার ক্রয় করে সেখানে তাকে বসান।

দুদকের প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ে নাহিদা রুনাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ হেড অব বিজনেস হিসেবে যোগদান করেন। এমডি হিসেবে যোগ দেন রাশেদুল হক। মূলত পিকে হালদারের নির্দেশেই লিজিংয়ের সব কাজ পরিচালিত হতো। সবার উপর ছড়ি ঘোরাতেন রুনাই। সোহাগ ও রাফসান রিয়াদ নামের দুই কর্মকর্তা পিকে হালদারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় রেকর্ডপত্র নিয়ে রুনাইকে দিতেন। পরে রুনাইয়ের নির্দেশ মতো ঋণের ক্রেডিট মেমো প্রস্তুত করা হতো।

এমনকি পর্ষদেও অনুমোদন হতো। সব ঋণ বিতরণই পিকে হালদারের নির্দেশ মতো হতো। সব বিষয় মনিটরিং করতেন প্রেমিকা রুনাই। তাকে কেন্দ্র করে ২০১৫ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে সরানো হয় ২৪শ কোটি টাকা। নাহিদা রুনাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করে রিলায়েন্স ফাইন্যান্সে ট্রেনিং অফিসার হিসেবে যোগদান করার পরই প্রতিষ্ঠানটির এমডি পিকে হালদারের নজরে পড়েন। গড়ে ওঠে ঘনিষ্ঠতা।

অপরদিকে অবন্তিকা পিকে হালদারের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাধে তাকে প্রথমে আর্থিক প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্সে টেলিফোন অপারেটরের চাকরি নেন। অভ্যর্থনা কক্ষের চাকরি হলেও তিনি সরাসরি পিকে হালদারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। এভাবেই গড়ে ওঠে সখ্য। দুদকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০১৩-১৪ সালের দিকে গোপনে ঢাকার বিভিন্ন ক্লাবে দুই বান্ধবীকে নিয়ে যাতায়াত শুরু করলেও একপর্যায়ে রুনাইকে নিয়ে গোপনে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া ভ্রমণ শুরু করেন পিকে হালদার।

একইভাবে অবন্তিকাকে নিয়েও গোপনে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর যাতায়াত শুরু করেন। এক সপ্তাহে রুনাইকে নিয়ে গেলে পরের সপ্তাহে অবন্তিকাকে বিদেশে নিয়ে যেতেন। একজনের বিষয় অপরজন জানত না। হঠাৎ এক ক্লাবের মিটিংয়ে দুজনই জানতে পারেন পিকে হালদার দুজনের সঙ্গেই সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। এটি জানার পর বান্ধবীদের মধ্যে পিকে হালদারকে নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়। গ্রেফতার হওয়া উজ্জ্বল কুমার নন্দীর বক্তব্য থেকেও এর সত্যতা মিলেছে। তিনি বলেছেন, বান্ধবী- নাহিদা রুনাই ও অবন্তিকাকে নিয়ে তিনি লিজিং সভার নামে পৃথকভাবে ২২-২৫ বার মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করেছেন।

দুদকের এ সংক্রান্ত অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার বলেন, পিকের ঘটনা অনুসন্ধান করতে গিয়ে অনেক অজানা তথ্য বেরিয়ে আসছে। তিনি নিজের আধিপত্য ধরে রাখতে একদিকে যেমন নারীদের ব্যবহার করেছেন। তাদের নামে বিপুল সম্পদ গড়ে দিয়েছেন। অপরদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসকে সুর ও শাহ আলমসহ একটি সিন্ডিকেট তিনি ‘মেনটেইন’ করতেন। তাদের হাতেও মোটা অঙ্কের অর্থ তুলে দেন। এসব বিষয়ে চুলচেরা অনুসন্ধান চলছে।

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত কাগজপত্র পর্যালোচনা এবং নিজস্ব অনুসন্ধানে দুদক দেখতে পায়, পিকে হালদার ঋণের নামে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করলেও এখন সুদে-আসলে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি। বেশিরভাগই ঋণের ক্ষেত্রে মর্টগেজ ছিল না, থাকলেও তার পরিমাণ খুবই নগণ্য, কোনো কোনো ক্ষেত্রে মর্টগেজ নেয়ার কথা থাকলেও পরে তা নেয়া হয়নি। অথচ ঋণ হিসাব থেকে সব টাকা সরিয়ে নেয়া হয়েছে। ফলে ঋণ পরিশোধ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ- এমন আশঙ্কা প্রকাশ করা হয় দুদকের প্রতিবেদনে।

ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে শুধু একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে কিভাবে রাতারাতি আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট করা যায় তা পিকে হালদার দেখিয়েছেন। আর্থিক খাতে সবচেয়ে খারাপ দৃষ্টান্ত স্থাপন করে অন্তত ১৪শ কোটি টাকা বিভিন্ন দেশে পাচারের পর নিজে কানাডায় পাড়ি জমান। সূত্র: যুগান্তর

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় দুপুর ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
ঢাকায় দুপুর ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
জাতীয় বেতন কমিশনের ৪ প্রশ্নমালা, মতামত দেওয়া যাবে অনলাইনে
জাতীয় বেতন কমিশনের ৪ প্রশ্নমালা, মতামত দেওয়া যাবে অনলাইনে
প্রতারণা এড়াতে ‘রেল সেবা’ ব্যবহারের পরামর্শ রেল কর্তৃপক্ষের
প্রতারণা এড়াতে ‘রেল সেবা’ ব্যবহারের পরামর্শ রেল কর্তৃপক্ষের
পূজায় সারা দেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে : র‍্যাব ডিজি
পূজায় সারা দেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে : র‍্যাব ডিজি
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় নিহত ৩৯ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় নিহত ৩৯ ফিলিস্তিনি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় দুপুর ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
ঢাকায় দুপুর ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যতের ইসলামী শিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব
ভবিষ্যতের ইসলামী শিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়
লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় কেন ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প?
বিদেশি সিনেমায় কেন ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া থেকে ৫২৫০০ টন গম পৌঁছেছে কুতুবদিয়ায়
রাশিয়া থেকে ৫২৫০০ টন গম পৌঁছেছে কুতুবদিয়ায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানিতে এনবিআরের নির্দেশনা
ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানিতে এনবিআরের নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন