শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৭, বৃহস্পতিবার, ২০ মে, ২০২১ আপডেট:

সরকারের নেয়া পরিকল্পনাতেই আগামী প্রজন্ম দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সরকারের নেয়া পরিকল্পনাতেই আগামী প্রজন্ম দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার ভবিষ্যতে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের একটি কাঠামো করে দিয়ে যাচ্ছে, যাকে ধরে আগামী প্রজন্ম দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।

তার সরকারের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় তিনি যেটা করতে পেরেছেন, এই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার একটা কাঠামো তিনি তৈরি করে দিয়েছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সাল পর্যন্ত কি করণীয়, স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপনকালে ২০৭১ সালে বাংলাদেশ কোথায় যাবে বা ২১০০ সালে এই ব-দ্বীপ অঞ্চলের বাসিন্দারা যেন এক সুন্দর জীবন পেতে পারে তারও একটা পরিকল্পনা করে দেয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কারণ লক্ষ্য যদি স্থির থাকে তাহলে এগিয়ে চলা সম্ভব। সেজন্য যতটুকু আমরা করে দিয়ে যাচ্ছি এতে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যারাই আসবে তারা যেন উন্নয়নের গতিধারাকে অব্যাহত রাখতে পারে।

তিনি বলেন, এই কাঠামোটা সময়ের বিবর্তনে পরিবর্তনশীল। কারণ যুগের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়েই সকলকে চলতে হবে। আধুনিক প্রযুক্তি, বিজ্ঞানের বিকাশ, নব নব উদ্ভাবন আমাদেরকে নতুন করে পথ দেখাবে। যার সঙ্গে তাল মিলিয়েই চলতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী আজ সকালে স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২১ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

তিনি ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২১ এ ভূষিত করেন।

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তার সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের মাঝে এ পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ ক্ষেত্রে এবার চারজন স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন। তারা হলেন মরহুম এ কে এম বজলুর রহমান, শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খুরশিদ উদ্দিন আহমেদ ও মরহুম আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন ড. মৃন্ময় গুহ নিয়োগী। সাহিত্যে কবি মহাদেব সাহা, সংস্কৃতিতে নাট্যজন আতাউর রহমান ও সুরকার-গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন।

‘সমাজসেবা/জনসেবা’ ক্ষেত্রে অধ্যাপক ডা. এম আমজাদ হোসেন এবং গবেষণা ও প্রশিক্ষণে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল।

যে আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল ’৭৫ এর পর তা হারিয়ে গেলেও তার সরকার সেই আদর্শকে আবারো ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘আমাদের নতুন প্রজন্ম এখন ইতিহাসকে জানতে চায়। শিকড়ের সন্ধান করে বিজয়ের কথাটা চিন্তা করে নিজেদেরকে গর্বিত মনে করে-এই ধারা অব্যাহত থাকলে অবশ্যই বাংলাদেশ সারা বিশ্বে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে এবং জাতির পিতার স্বপ্ন আমরা পূরণ করতে সক্ষম হব।’
সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে এ পুরস্কার প্রদান করে আসলেও এবার করোনার কারনে বিলম্ব হয়।

স্বাধীনতা পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ৫ লাখ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম স্বর্ণপদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আয়োজিত এই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং তিনিই পুরস্কার বিজয়ীদের সাইটেশনও পাঠ করেন।

পুরস্কার বিজয়ীদের পক্ষে আতাউর রহমান নিজস্ব অনুভূতি ব্যক্ত করে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

যারা পুরস্কার পেয়েছেন তাদের সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এটাই চাই আপনাদের পদাংক অনুসরণ করে আমাদের প্রজন্মের পর প্রজন্ম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে,স্ব-স্ব কর্মস্থানে মেধা এবং মননের মাধ্যমে তারা যোগ্য একটা অবস্থান করে নেবে এবং দেশ ও জাতির জন্য তাঁরা কিছু অবদান রেখে যাবে। আপনাদের কাছ থেকে তারা অন্তত উৎসাহ পাবে। দেশের জন্য, জাতির জন্য বা জাতির কল্যাণের জন্য কাজ করতে।’

অদৃশ্য শত্রু করোনাভাইরাসের নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তিনি পুনরায় বলেন, দেশ যে এগিয়ে যাচ্ছে সেটা যেন এগিয়ে যেতে পারে সেজন্য সকলে দোয়া করবেন এবং কাজ ও করবেন এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম যেন ও এই দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী দেশ স্বাধীন হবার পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ দেখিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন সাংবাদিক এবং গণমাধ্যমের প্রশ্ন ‘এখানেতো কিছুই নেই, আপনি কি করে দেশ গড়বেন’-এর প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধুর উত্তর ‘আমার মাটি আছে, মানুষ আছে, আমি এদেরকে দিয়েই বাংলাদেশ গড়ে তুলবো’-স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের দেশের মানুষ এবং মাটি এটাই বড় শক্তি এবং আমরা সে প্রচেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছি।’

তার দেশের আনাচে কানাচে মনি মুক্তার মত অনেক প্রতিভা ছড়িয়ে রয়েছে এবং যার খুব কম সংখ্যক লোককে এখন পর্যন্ত সম্মাননা জানানো সম্ভব হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি হয়তো হাতেগোনা কয়েকজনকে পুরস্কার দিতে পেরেছি কিন্তু আমাদের সমাজে অনেকে রয়েছে যাদেরকে আমাদের পুরস্কৃত করা উচিত। কারণ সমাজের অনেক ক্ষেত্রে অবদান তারা রেখে যাচ্ছেন। তাদেরকে পুরস্কৃত করতে পারা মানে আমাদের জাতিকে এবং নিজেদেরকে পুরস্কৃত করা।

তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশটা যেন এগিয়ে যায় এবং দেশের মানুষ যাতে সব সময় মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে। আর আজকে দেশের ৫০ বছর পুর্তিতে উন্নয়নশীল দেশের যে মর্যাদাটা পেয়েছি সেটাকে ধরে রেখেই আমরা আরো সামনে এগিয়ে যেতে চাই।

শেখ হাসিনা বলেন, আজকে এইটুকু বলতে পারি আমাদের সবসময় একটা প্রচেষ্টা ছিল যে আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী জাতি। তাই সারাবিশ্বে মাথা উঁচু করে চলবো। কারো কাছে হাত পেতে, করুণা ভিক্ষা করে আমরা চলবো না। বাংলাদেশকে আত্ম মর্যাদাশীল হিসেবে গড়ে তুলবো।

আজকের বাংলাদেশকে সে অবস্থানে নিয়ে আসতে অনেক ঘাত প্রতিঘাত তাকে অতিক্রম করতে হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত ৪০ বছরের সংগ্রামের মধ্যদিয়ে অন্তত এটুকু করতে পেরেছি যে বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার ৫০ বছর যখন আমরা উদযাপন করছি তখনই এই স্বীকৃতিটা আমরা পেলাম।

তার সরকার যখনই দেশ পরিচালনায় এসেছে তখনই মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্ট করেছে, যে সম্মান ’৭৫ এর পর ভূলুণ্ঠিত হয়েছিল।

তিনি বলেন, ইতিহাস থেকে জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল। জাতির পিতাকে হত্যার পর এমন একটা সময় এসেছিল কেউ মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেয়ার সাহস পেতনা। মনে হত সেটা যেন বেশ অপরাধের ব্যাপার ছিল, অথচ জাতির পিতার ডাকে মুক্তিযুদ্ধে যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন তারা সবকিছু ফেলে চলে গিয়েছিলেন। তাদের পরিবার পরিজনও নানাভাবে কষ্ট পেয়েছে। তাই তারা বংশ পরম্পরায় যেন সম্মানটা পায় সেজন্য আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন,মুক্তিযোদ্ধারা অনেকেই আজকে বেঁচে নেই কিন্তু তাদের পরিবার রয়েছে, তাদের ঘর করে দেওয়া থেকে মাসোহারার ব্যবস্থা করাসহ নানাভাবে আমরা সহযোগিতার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি সেই দিন জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে যারা হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন তারা যদি সেই সাহসটা না দেখাতেন তাহলে আমরা স্বাধীনতা পেতাম না, হয়তো সব ব্যর্থ হয়ে যেত। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা একটি বৈরি পরিবেশ থেকে সমগ্র জাতির মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সঞ্চারিত করে জাতিকে রক্তস্নাত বিজয় এনে দেন।

তিনি জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের উদাত্ত আহবান-‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’-এর উল্লেখ করে বলেন, এই বাণী যেন বাঙালির হৃদয়ের প্রতি রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনুপ্রাণীত হলো এবং প্রত্যেকটা বাঙালি জেগে উঠলো। যার যা কিছু ছিল তাই নিয়েই তারা জাতির পিতার আহবানে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে আমাদের বিজয় ছিনিয়ে আনলো।

তিনি এ সময় মিত্রশক্তিকে মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতার জন্য আবারো কৃতজ্ঞতা জানান।
বাবা-মা হারিয়ে বাংলাদেশের মানুষের ভালবাসাকে শক্তি হিসেবে নিয়ে জাতির পিতার আদর্শ ধারণ করেই তার এই পথচলা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা একাত্তরে জাতির মহান আত্মত্যাগ পুণরায় স্মরণ করে দৃপ্ত কন্ঠে বলেন,‘ এত রক্ত, এত ত্যাগ কোন দিনও বৃথা যেতে পারেনা। একে আমরা বৃথা যেতে দিতে পারিনা। আমরা একে বৃথা যেতে দেব না।’ সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
সর্বশেষ খবর
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার
জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?
জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ
নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন