শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫২, শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২১

ধীরে ধীরে কথা বললেন খালেদা জিয়া, চাইলেন দেশবাসীর দোয়া

দেখে এলেন ভাসানী পরিবারের পাঁচজন - দেশের বিভিন্ন মসজিদে দোয়া প্রার্থনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ধীরে ধীরে কথা বললেন খালেদা জিয়া, চাইলেন দেশবাসীর দোয়া

এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। ভাসানী পরিবারের পাঁচ সদস্য গতকাল হাসপাতালে দেখতে গেলে তিনি দোয়া চান। মওলানা ভাসানীর মেয়ে মাহমুদা খানম ভাসানী বলেন, খালেদা জিয়া ধীরে ধীরে কথা বলে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। তিনি খুবই দুর্বল।

জানা গেছে, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে। রক্তক্ষরণই এখন তাঁর সবচেয়ে বড় সমস্যা। চিকিৎসকদের ভাষায়- পরিপাকতন্ত্রের রক্তক্ষরণই তাঁকে বেশি ভোগাচ্ছে। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেন   বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ম্যাডামকে’ প্রতি মুহূর্তই সর্বোচ্চ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা এ পর্যবেক্ষণ চালাচ্ছেন। তাঁর শরীরে যখন যে সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে, তখনই সেই চিকিৎসা বা ওষুধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। তবে তাঁর জন্য এখন উন্নত চিকিৎসার (অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট) কোনো বিকল্প নেই। জরুরি ভিত্তিতে তাঁকে বাইরে নিয়ে যাওয়া উচিত। কারণ তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থাতেই রয়েছেন। চিকিৎসক সূত্রে জানা গেছে, মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকদের পরামর্শে নিউরো মেডিসিন পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে গতকাল হাসপাতালের নিচতলায় নিউক্লিয়ার মেডিসিন অ্যান্ড মলিকিউলার ইমেজিংয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে আবারও তাকে চতুর্থ তলার সিসিইউতে নিয়ে যাওয়া হয়। অপর এক চিকিৎসক জানান, বৃহস্পতিবার তাঁর যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়েছে, সেখানে বেশ কিছু রিপোর্ট ভালো আসেনি। অন্য পরীক্ষাগুলোর রিপোর্টের জন্যও তারা অপেক্ষা করছেন। তাঁর দেহে খনিজ অসমতা পূরণের চেষ্টা চলছে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের চেষ্টার অংশ হিসেবে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। লিভারের জটিলতায় তাঁকে রক্ত দিতে হচ্ছে। অক্সিজেন প্রদানও অব্যাহত রয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়ার জীবন-সংকটের কথা বিবেচনায় নিয়ে সুচিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠাতে সরকারের প্রতি আবারও অনুরোধ জানিয়েছেন। একই দাবি জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি এম আবদুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকনও একই দাবি জানিয়েছেন। রাজধানীর মিরপুরে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নেতৃত্বে একই দাবিতে ফের মশাল মিছিল হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চিকিৎসকরা তাদের জানা চিকিৎসা-বিদ্যার সবই প্রয়োগ করছেন। যখনই যা দরকার তাই প্রয়োগ করছেন। রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন হলে রক্ত দিচ্ছেন। ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। তারা বলছেন, এ দেশে তাঁকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার পরও কোনো উন্নতি হচ্ছে না। দিন দিন অবনতি হচ্ছে। তাঁকে বাঁচাতে দ্রুত বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসা দিতে হবে। এ চিকিৎসা আছে মাত্র তিনটি দেশে। আমেরিকা, যুক্তরাজ্য আর জার্মানি। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সরকারের সুমতি হবে এবং অনতিবিলম্বে তারা মানবিক কারণে হলেও বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে সুচিকিৎসা লাভের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান গতকালও সন্ধ্যার পর থেকে অনেক রাত পর্যন্ত এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা প্রয়োগ শেষ। এখন তারা ‘ম্যাডামকে’ ‘ক্লোজ মনিটরিংয়ে’ রেখেছেন। বারবার বিদেশে নিয়ে ‘অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টের’ পরামর্শ দিচ্ছেন। আশা করি সরকার অনতিবিলম্বে তাঁকে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করবে।   মসজিদে দোয়া এবং মন্দির, গির্জা ও প্যাগোডায় প্রার্থনা : খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার জন্য বিএনপি গতকাল বাদ জুমা সারা দেশে মসজিদে দোয়া ও মোনাজাত কর্মসূচি পালন করেছে। একই সঙ্গে মন্দির, গির্জা ও প্যাগোডায় স্ব স্ব ধর্মাবলম্বীরা প্রার্থনার আয়োজন করেছেন। তারা সবাই নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী সৃষ্টিকর্তার কাছে বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তিসহ আরোগ্য কামনা করে দোয়া, মোনাজাত ও প্রার্থনা করেছেন।   

কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অনুয়ায়ী গতকাল জুমার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করে বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটি। দোয়া শেষে গেটের বাইরে দেওয়া বক্তৃতায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে চিকিৎসা দিতে আইনি কোনো বাধা নয়। বাধা হচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, আইনের কথা বলে লাভ নেই। আইনজীবীরা বলছেন, আইনে কোনো বাধা নেই। একমাত্র বাধা সরকার। একটি বানোয়াট মামলায় এ সরকার গত তিন বছর ধরে তাঁকে বিনা চিকিৎসায় কারাগারে রেখেছে। আজকে তিনি মৃত্যুপথযাত্রী। তাঁর শারীরিক অবস্থা খারাপ এবং দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। এ সরকার এত নির্দয়, তারা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে দেশনেত্রীকে শেষ করে দিতে চায়। এ জন্য তাঁকে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ পর্যন্ত দিচ্ছে না।
ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা নেছারুল হকের পরিচালনায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, বিএনপি নেতা জহিরউদ্দিন স্বপন, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আমাদের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, বরিশালে জুমার নামাজের পর শতাধিক মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত হয়েছে। নড়াইলে বাদ জুমা শহরের দুর্গাপুর মসজিদে মুসল্লিদের অংশগ্রহণে দোয়া মাহফিল হয়। কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের জামাইল মধ্যপাড়া জামে মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদে দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।

খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন ভাসানী পরিবারের পাঁচ সদস্য : বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর পরিবারের পাঁচ সদস্য। পরে মওলানা ভাসানীর মেয়ে মাহমুদা খানম ভাসানী জানান, খালেদা জিয়া সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভাসানীর পরিবারের পাঁচ সদস্য খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে যান। তাঁরা ৩০ মিনিটের মতো হাসপাতালে অবস্থান করেন। এ সময় মাহমুদা খানম ভাসানী খালেদা জিয়াকে দেখতে তাঁর কেবিনেও যান। সেখান থেকে এসে তিনি জানান, খালেদা জিয়া খুব ধীরে ধীরে কথা বলে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। তিনি খুবই দুর্বল। মাহমুদা খানম ভাসানী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় তাঁকে দ্রুত বিদেশে পাঠিয়ে সুচিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি জানান। মওলানা ভাসানীর নাতি হাবিব হাসান, মাহমুদুল হক, ভাসানীর বড় মেয়ে রিজিয়া ভাসানী ও নাতনি সুরাইয়া সুলতানাও একই দাবি জানিয়েছেন।

 

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশে নেই -মান্না : নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার যে ব্যবস্থাপনা দরকার তা বাংলাদেশে নেই। খালেদা জিয়া এখন তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে যাচ্ছেন। ডাক্তার বলেছেন, কয়েকদিন ধরে খুবই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে সোনার বাংলা পার্টির ১২তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মান্না বলেন, খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য যে যন্ত্রপাতি বা চিকিৎসা ব্যবস্থা দরকার, তা বাংলাদেশে নেই। এর জন্য তাঁকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য নেওয়া দরকার, যা এ সরকার দিচ্ছে না।

মিরপুরে রিজভীর নেতৃত্বে মশাল মিছিল : খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নেতৃত্বে রাজধানীতে ফের মশাল মিছিল হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মিরপুর শেওড়াপাড়া থেকে শুরু হয়ে ১০ নম্বর গোল চত্বরের কাছাকাছি গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। কাফরুল এলাকার নেতৃবৃন্দ এবং বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এতে অংশ নেন।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

এই মাত্র | রাজনীতি

নোয়াখালীতে কলেজছাত্রী নববধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
নোয়াখালীতে কলেজছাত্রী নববধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় টিসিবির চাল উদ্ধার
মাগুরায় টিসিবির চাল উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ
বিসিবি নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালোবেসে বিয়ে, ভাড়া বাসায় নববধূর লাশ রেখে স্বামী পলাতক
ভালোবেসে বিয়ে, ভাড়া বাসায় নববধূর লাশ রেখে স্বামী পলাতক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উল্লাপাড়ায় দু:স্থ সনাতন ধর্মাবলম্বী নারীদের মাঝে শাড়ী বিতরণ
উল্লাপাড়ায় দু:স্থ সনাতন ধর্মাবলম্বী নারীদের মাঝে শাড়ী বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ নির্বাচন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক: উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ নির্বাচন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক: উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে বৃদ্ধের কঙ্কাল উদ্ধার
নাসিরনগরে বৃদ্ধের কঙ্কাল উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর সবুজবাগ থেকে ককটেলসহ দুইজন গ্রেফতার
রাজধানীর সবুজবাগ থেকে ককটেলসহ দুইজন গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে: দুলু
আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে: দুলু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির আগেই ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাবির অধিকাংশ শিক্ষার্থী
ছুটির আগেই ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাবির অধিকাংশ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদা বামনের পেটে গায়েব প্লুটোর মতো এক গ্রহ
সাদা বামনের পেটে গায়েব প্লুটোর মতো এক গ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলকাতায় এসে তৃণমূলের কটাক্ষের শিকার অমিত শাহ
কলকাতায় এসে তৃণমূলের কটাক্ষের শিকার অমিত শাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনও থমথমে লাদাখ, চলছে ধরপাকড়
এখনও থমথমে লাদাখ, চলছে ধরপাকড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মান্দায় দুই শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ, কবিরাজ গ্রেফতার
মান্দায় দুই শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ, কবিরাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘ সিদ্ধিরগঞ্জ শাখার উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘ সিদ্ধিরগঞ্জ শাখার উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহবাজ-মুনিরকে মহান নেতা বললেন ট্রাম্প
শাহবাজ-মুনিরকে মহান নেতা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চাল জমিয়ে দুর্গাপূজা আয়োজন
শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চাল জমিয়ে দুর্গাপূজা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু
চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শেরপুর সীমান্তে মাদক জব্দ
শেরপুর সীমান্তে মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা