শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৬, রবিবার, ১৩ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

‘সরকারকে বিব্রত করতে যারা দ্রব্যমূল্য বাড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা’

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
‘সরকারকে বিব্রত করতে যারা দ্রব্যমূল্য বাড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা’

পণ্যের দাম বাড়িয়ে যেসব অসাধু ব্যবসায়ী সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার চেষ্টা করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সরকার গরিব-দুঃখী-মেহনতী মানুষের সরকার। যে সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ী মুনাফা লাভের জন্য পণ্যের দাম বাড়ানোর চক্রান্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ব্যাপারে কোন ছাড় দেয়া হবে না।

রবিবার বিকেলে সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির ‘হাসন রাজা মিলনায়তনে’ জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। হানিফ বলেন, বাজার মূল্য নিয়ে দেশের মধ্যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির চেষ্টা করা হচ্ছে। দুই বছর করোনায় সারাবিশ্ব বিপর্যস্ত ছিল। বাংলাদেশেও স্বাভাবিক জীবন ছিল না। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম হয়নি, ব্যবসা-বাণিজ্য ঠিকমত হয়নি। এরকম পরিস্থিতি গোটা বিশ্বে ছিল, যার কারণে বিশ্ব বাজার এখনো স্থিতিশীল অবস্থায় আসেনি। পাশাপাশি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে অস্থিতিশীল অবস্থা চলছে। এর ঢেউ আমাদের দেশেও লেগেছে। 

তিনি বলেন, আমাদের দেশের কিছুসংখ্যক ব্যবসায়ী সুযোগের অপেক্ষায় থাকে, সুযোগ পেলেই তারা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য দাম বাড়িয়ে দেন। যদি কোন অসাধু ব্যবসায়ী পণ্য মজুদ করতে চায় বা করে- প্রশাসনকে জানাবেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাজার মনিটরিংয়ের নির্দেশনা দিয়েছেন। বাজার মনিটরিং শুরু হয়েছে। মজুতদারদের ব্যাপারে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকতে হবে।

তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা আওয়ামী লীগের মূল শক্তি উল্লেখ করে হানিফ বলেন, তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ না থাকলে আওয়ামী লীগের টিকে থাকা দুরূহ হয়ে যাবে। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা আওয়ামী লীগের মূল শক্তি, প্রাণভোমরা। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা মাটি কামড়ে ছিলো, বিচ্ছিন্ন হয়নি। মার খেয়েছে, নির্যাতনের শিকার হয়েছে। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়ন করার জন্য নিজেদের পকেট থেকে অর্থ ব্যয় করেছে, জমির ফসল বিক্রি করে সংগঠন শক্তিশালী করেছে। নির্যাতন, নিপীড়নের মধ্যেও তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ ছিলো।

তিনি আরো বলেন, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে অথবা ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর দুই বছরেরও কম সময় বাকি আছে। এই সময়ের মধ্যে সংগঠনকে ঢেলে সাজিয়ে, সাধারণ মানুষের হৃদয় জয় করে আগামী সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা যাত্রা শুরু করেছি।

দলের নেতা-কর্মীদের জামায়াত ইসলামী থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, যারা জামায়াতে ইসলামী করে তারা এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিশ্বাস করে না। যখন কাদের মোল্লার ফাঁসি হলো পাকিস্তানের পার্লামেন্টে নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়েছে। তার ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলী খান বলেছেন- কাদের মোল্লার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমাদের সৈনিক ছিলেন। আমরা অবাক হলাম। ৭১ সালে রাজাকার ছিল কিন্তু সে ৪৩ বছর পরও পাকিস্তানের কিভাবে সৈনিক থাকে। তার মানে তারা এখনো পাকিস্তানের সৈনিক একইভাবে মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুজাহিদ- তাদের যখন রায় কার্যকর হলো পাকিস্তানের পার্লামেন্টে নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়েছে। নিজামীকে বেসামরিক খেতাব দেয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে বাংলাদেশে যারা জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি করে, তারা এখনো পাকিস্তানের সৈনিক হিসেবে কাজ করছে। এসমস্ত রাজাকার-আলবদর পাকিস্তানের প্রেতাত্মাদের কাছ থেকে দূরে থাকতে হবে।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারে থাকা অবস্থায় রাষ্ট্রক্ষমতাকে ধ্বংস করে অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেই অন্ধকার থেকে আলোয় উদ্ভাসিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০০৮ সালের দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল ৪০ লাখ মেট্রিক টন। আজ বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার সময় দেশে সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ছিল। আজ ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা হয়েছে। ২০৩০ সালে ৩৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা হবে। আজ দেশের মানুষ লোডশেডিং ভুলে গেছে। অথচ একসময় মানুষ কখন বিদ্যুৎ আসে তাকিয়ে থাকতো। ভারী শিল্পকারখানা ধ্বংসের দিকে চলে গেছিলো। ডাক্তাদের মোমবাতি জ্বালিয়ে অপারেশন করতে হয়েছে। সেই দুর্বিষহ অবস্থার কথা আজ মানুষ ভুলে গেছে। 

হানিফ বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে সকল শ্রেণির মানুষের সন্তানরা লেখাপড়া করতে পারছে। প্রধানমন্ত্রী বছরের শুরুতে সবাইকে বিনামূল্যে বই দিয়েছেন। তৃণমূল পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দেয়া হয়েছে। করোনার দুই বছরে সারা পৃথিবী বিপর্যস্ত ছিল। আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স, ইতালির মতো দেশ করোনায় বিপর্যস্ত ছিলো। করোনায় আক্রান্ত হয়ে লাখ লাখ মানুষ মারা গেছে, কোটি কোটি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। আমেরিকার মতো উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে প্রায় সাত লাখের ওপর মানুষ মারা গেছে। আক্রান্ত হয়েছে ৬০ লাখ। সেই জায়গায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সীমিত সম্পদ নিয়ে, এই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়েই করোনা দুর্যোগ মোকাবেলা করেছেন। বিশ্বের যেকোনো দেশের তুলনায় আমাদের দেশে ক্ষয়ক্ষতি কম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দক্ষতার এবং সফলতার পরিচয় দিয়েছেন। যা সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে।

আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার সময় ৭ থেকে ৮ বিলিয়ন ফরেন রেমিটেন্স ছিলো। আজ তা ৩২ বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ করে শ্রমিক পাঠানোর কারণে এসব সম্ভব হয়েছে। ৮ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল রফতানি আয়, আজ তা ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২৫০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এসবের জন্য একজন কৃতিত্বের দাবিদার। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। যার কারণে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ সীমিত সম্পদ নিয়েও উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। পৃথিবীর অন্য কোন দেশ এতো স্বল্পসময়ে এগোতে পারেনি। যা শেখ হাসিনা সরকার করে দেখিয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য নুরুল ইসলাম নাহিদ, বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন ও পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আজিজুস সামাদ ডন। এছাড়া সুনামগঞ্জের ৮৮ ইউনিয়নের প্রত্যেক ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং ১২ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং জেলা কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা এই সভায় উপস্থিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
পানির ন্যায্য অধিকার না পেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে : কাদের গনি চৌধুরী
পানির ন্যায্য অধিকার না পেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে : কাদের গনি চৌধুরী
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬২
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬২
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
পোলট্রি খাতে ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ চায় বিপিএ
পোলট্রি খাতে ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ চায় বিপিএ
দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
সর্বশেষ খবর
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি
ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস
ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ
মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'
'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি
যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা
বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই খুন
রাজধানীতে দুই খুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের
গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন
রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত
অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা
রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫
যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশেই মরুভূমির সুস্বাদু সাম্মাম
দেশেই মরুভূমির সুস্বাদু সাম্মাম

শনিবারের সকাল