শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশে রাখার যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অবাস্তব বলে মনে করছে ইসলামিক রাজনৈতিক দল জাকের পার্টি। তাদের মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখাই হবে আগামী অর্থবছরে সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 

সংকট নিরসনে ব্যাংকের সুদহার বৃদ্ধি, মজুতদার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ভূমি বা স্বর্ণে মানুষকে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের প্রস্তাব করেছে দলটি।

মঙ্গলবার রাজধানীতে জাকের পার্টির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন অর্থনীতিবিদ ও দলটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ড. সায়েম আমীর ফয়সল। 

এ সময় জাকের পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শামীম হায়দার ও পার্টি চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক উপদেষ্টা এজাজুর রসূল উপস্থিত ছিলেন।

ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, অর্থনীতির ভাষায় মূল্যস্ফীতিকে বলা হয় নীরব ঘাতক, যেটা নীরবে মানুষের অর্থনৈতিক ক্ষতি করে যায়। প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫.৬%, যা অবাস্তব। আমেরিকাতে মূল্যস্ফীতি ৮.৬%, পাকিস্তানে ১৪%, শ্রীলঙ্কায় ৩৯%, তুরস্কে ৭০%। আমাদের পরিসংখ্যানে আরও স্বচ্ছতা প্রয়োজন। ভুল পরিসংখ্যানে সঠিক পরিকল্পনা করা যায় না।

তিনি বলেন, মানুষের হাতে অনেক অলস টাকা চলে এসেছে। এই অলস টাকা যখন মূল অর্থনীতিতে ঢুকছে, তখন ১০০ টাকার পণ্যের মূল্য নির্ধারণ হচ্ছে ১২০টাকা। আমেরিকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার ৩% বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তিন মাস আগেই এটা করা উচিত ছিল। টাকার মূল্য যেভাবে কমছে, মানুষ কোথায় সঞ্চয় করবেন? এ অবস্থায় ভূমি বা স্বর্ণে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে হবে। কারণ, যে পরিস্থিতিই হোক স্বর্ণের দাম কিন্তু বাড়ছে। এছাড়া মজুতদার সিন্ডিকেটগুলো ভাঙতে না পারলে দ্রব্যমূল্য কমবে না। 

ড. সায়েম বলেন, আজ আমাদের বাজেটের আকার ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু, কীভাবে সুষম বণ্টন নিশ্চিত করব। কীভাবে গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করা যাবে? এই ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা ৬৪ জেলায় সমানভাবে ভাগ করে দিলে প্রতি জেলা পাবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশে অর্থের অপর্যাপ্ততা নেই। কিন্তু অব্যবস্থাপনা, গুণগত ব্যয় ও সুষম বণ্টনের অভাব রয়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান হার অব্যাহত থাকলে আগামী বিশ বছরে দেশের জনসংখ্যা হবে ৩০ কোটি, যা পুরো যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান। আমার ফরিদপুর জেলাতেই বসবাস করছে ৩৫ লাখ মানুষ। এখন প্রাদেশিক সরকারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঙ্গরাজ্য গঠন ও জেলা সরকারকে শক্তিশালী করে সুষম বণ্টন ও গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করার সময় এসেছে। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বলেছিলেন, আমার খেটে খাওয়া মানুষগুলোর কাছে প্রবৃদ্ধির সুফল সমানভাবে পৌঁছে দিতে প্রতি জেলাতে জেলা গভর্নর নিয়োগ এখন সময়ের দাবি। তেমনিভাবে আজকে আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ, প্রতি মাসে মাথাপিছু আয় ২২ হাজার ৪০০ টাকা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে উত্তরবঙ্গের লালমনিরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম জেলার কয়জন মানুষ মাসে ২২ হাজার ৪০০ টাকা আয় করতে পারছেন? পরিসংখ্যানে আমাদের বড় ঘাটতি রয়েছে। 

জাকের পার্টির এই নেতা বলেন, স্বাস্থ্য খাতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সুষম বণ্টন করলে প্রতি জেলা পাবে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। গত বছর স্বাস্থ্য খাতে যে ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। আমার জেলাতে কিন্তু ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়নি। এই টাকায় কিন্তু ৫০০ শয্যার আন্তর্জাতিকমানের একটি হাসপাতাল করা যায়। 

শিক্ষা ব্যবস্থার নাজুক অবস্থা তুলে ধরে ড. সায়েম আমীর বলেন, আমার শিক্ষামন্ত্রী আমার জেলাতে কতবার গেছেন? আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় কয়টি জেলাতে আছে? বিশ্বের শীর্ষ ৫০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের একটিও নেই। এটা খুবই লজ্জাজনক। এখানে বিশ্বমানের ক্যাম্পাসভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, নেই শুধু শিক্ষা ও গবেষণায়। ইসরায়েলের মতো ছোট্ট একটা দেশ রিসার্চ এন্ড ডেভলপমেন্টে জিডিপির ৪.৯ শতাংশ ব্যয় করে। বাংলাদেশ করছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। উন্নয়নশীল দেশে এটা কাম্য হতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন সনদধারী বেকারকেন্দ্র না হয়, সেজন্য হোয়াইট কালার জব তৈরি করতে হবে। এখানে শিক্ষিত বেকারের হার ৪২%। সরকার শ্রমিকদের চাকরি নিশ্চিত করতে পেরেছে কিন্তু শিক্ষিত ও দক্ষদের চাকরি তৈরি হচ্ছে না।

কৃষিখাত নিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কৃষি খাতের সিন্ডিকেট মোকাবিলা। দুই বছরের খাদ্য এখন থেকে মজুত রাখা উচিত। বৈশ্বিক পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, দেশ যেন খাদ্য সংকটে না পড়ে।

সার্বজনীন পেনশন ফান্ড গঠন করার প্রস্তাবকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, নরওয়েজিয়ান পেনশন ফান্ড পৃথিবীতে সবচেয়ে বড়। তারা শুধু কর দিয়েই পেনশন ফান্ড গঠন করেনি, এই ফান্ডের ৪০ শতাংশ বিশ্বের বৃহৎ ব্যবসাগুলোয় বিনিয়োগ করে রেখেছে। ২০১৬ সালে অ্যাপলে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছিল, যার মূল্য আজ ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদেরকেও উদীয়মান প্রযুক্তি ও বিশ্বের সেরা ব্যবসাগুলোতে পেনশন ফান্ডের টাকা বিনিয়োগ করে রাখতে হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে আধুনিকায়ন দাবি করে ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে যে যেখানেই থাকে আমেরিকান, ইউরোপিয়ান, মধ্যপ্রাচ্যের ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগ করে রাখে। অ্যাপের মাধ্যমে যেখান থেকে খুশি ট্রেডিংয়ের সুযোগ আছে। আমাদেরকে শেয়ার কিনতে বা বেচতে ব্রোকারকে ফোন দিয়ে বলতে হয়। এটা ১৯৮৯ সালের জন্য মানায়। ২০২২ সালের বাংলাদেশের জন্য এটা কাম্য নয়। এমন হলে বিনিয়োগ আসবে না। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আমরা কিভাবে এখানকার ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে পারি সেটা ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ব্যবসা আছে যার পর্যাপ্ত মূল্যায়ন হচ্ছে না। নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টেড একটি ডেইরি কোম্পানির বার্ষিক আয় মাত্র ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার। কিন্তু শেয়ারবাজার তাদের মূল্য নির্ধারণ করেছে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজির সংকটে ব্যাপকভাবে অবমূল্যায়িত। স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টিং করতে দুই বছরও লেগে যাচ্ছে। এটা সহজ করতে হবে যাতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও বিভিন্ন ব্যবসা আসে লিস্টিংয়ের জন্য।

পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দক্ষিণবঙ্গ অর্থনীতির মূলধারায় সংযুক্ত হবে। আগামী তিন অর্থবছরের মধ্যে আরও ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের অর্থনীতিতে যোগ হবে।

নব্বইয়ের দশকে জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিল জাকের পার্টির, এই রাজনৈতিক দর্শন এখন আছে কিনা এমন প্রশ্নে সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, জামাত বা হেফাজত আমাদের কাছে বিষয় না। জামাতের মতাদর্শ থেকে আমাদের ভিন্নতা ছিল। আমরা একটা আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করি। কারও পায়ে পাড়া দিয়ে রাজনীতি করি না। যে কোনো বিরোধী আদর্শ থাকতেই পারে। আমরা চাই উদার ও মানবিক বাংলাদেশ। আমার ৮ পুরুষ আগে হযরত শের আলী গাজী বাংলার জমিনে প্রথম ১২০৬ সালে ইসলাম প্রচার করে। আমার দাদা ফরিদপুর জেলায় যখন প্রথম ইসলাম প্রচার করতে যায়, তখন আমরা ইসলাম প্রচার করেছি সকল ধর্মের প্রতি প্রেমপ্রীতি-ভালবাসা নিয়ে। সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিত করতে জাকের পার্টির একটা ভক্ত ফ্রন্ট আছে। এমনকি মা-বোনদের জন্য একটি শক্তিশালী মহিলা সংগঠন রয়েছে, যাতে নারী অধিকারের জন্য কাজ করতে পারি। আমরা শুধু মুখে বলছি না, চর্চাও করছি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা