শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশে রাখার যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অবাস্তব বলে মনে করছে ইসলামিক রাজনৈতিক দল জাকের পার্টি। তাদের মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখাই হবে আগামী অর্থবছরে সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 

সংকট নিরসনে ব্যাংকের সুদহার বৃদ্ধি, মজুতদার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ভূমি বা স্বর্ণে মানুষকে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের প্রস্তাব করেছে দলটি।

মঙ্গলবার রাজধানীতে জাকের পার্টির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন অর্থনীতিবিদ ও দলটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ড. সায়েম আমীর ফয়সল। 

এ সময় জাকের পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শামীম হায়দার ও পার্টি চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক উপদেষ্টা এজাজুর রসূল উপস্থিত ছিলেন।

ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, অর্থনীতির ভাষায় মূল্যস্ফীতিকে বলা হয় নীরব ঘাতক, যেটা নীরবে মানুষের অর্থনৈতিক ক্ষতি করে যায়। প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫.৬%, যা অবাস্তব। আমেরিকাতে মূল্যস্ফীতি ৮.৬%, পাকিস্তানে ১৪%, শ্রীলঙ্কায় ৩৯%, তুরস্কে ৭০%। আমাদের পরিসংখ্যানে আরও স্বচ্ছতা প্রয়োজন। ভুল পরিসংখ্যানে সঠিক পরিকল্পনা করা যায় না।

তিনি বলেন, মানুষের হাতে অনেক অলস টাকা চলে এসেছে। এই অলস টাকা যখন মূল অর্থনীতিতে ঢুকছে, তখন ১০০ টাকার পণ্যের মূল্য নির্ধারণ হচ্ছে ১২০টাকা। আমেরিকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার ৩% বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তিন মাস আগেই এটা করা উচিত ছিল। টাকার মূল্য যেভাবে কমছে, মানুষ কোথায় সঞ্চয় করবেন? এ অবস্থায় ভূমি বা স্বর্ণে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে হবে। কারণ, যে পরিস্থিতিই হোক স্বর্ণের দাম কিন্তু বাড়ছে। এছাড়া মজুতদার সিন্ডিকেটগুলো ভাঙতে না পারলে দ্রব্যমূল্য কমবে না। 

ড. সায়েম বলেন, আজ আমাদের বাজেটের আকার ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু, কীভাবে সুষম বণ্টন নিশ্চিত করব। কীভাবে গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করা যাবে? এই ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা ৬৪ জেলায় সমানভাবে ভাগ করে দিলে প্রতি জেলা পাবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশে অর্থের অপর্যাপ্ততা নেই। কিন্তু অব্যবস্থাপনা, গুণগত ব্যয় ও সুষম বণ্টনের অভাব রয়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান হার অব্যাহত থাকলে আগামী বিশ বছরে দেশের জনসংখ্যা হবে ৩০ কোটি, যা পুরো যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান। আমার ফরিদপুর জেলাতেই বসবাস করছে ৩৫ লাখ মানুষ। এখন প্রাদেশিক সরকারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঙ্গরাজ্য গঠন ও জেলা সরকারকে শক্তিশালী করে সুষম বণ্টন ও গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করার সময় এসেছে। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বলেছিলেন, আমার খেটে খাওয়া মানুষগুলোর কাছে প্রবৃদ্ধির সুফল সমানভাবে পৌঁছে দিতে প্রতি জেলাতে জেলা গভর্নর নিয়োগ এখন সময়ের দাবি। তেমনিভাবে আজকে আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ, প্রতি মাসে মাথাপিছু আয় ২২ হাজার ৪০০ টাকা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে উত্তরবঙ্গের লালমনিরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম জেলার কয়জন মানুষ মাসে ২২ হাজার ৪০০ টাকা আয় করতে পারছেন? পরিসংখ্যানে আমাদের বড় ঘাটতি রয়েছে। 

জাকের পার্টির এই নেতা বলেন, স্বাস্থ্য খাতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সুষম বণ্টন করলে প্রতি জেলা পাবে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। গত বছর স্বাস্থ্য খাতে যে ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। আমার জেলাতে কিন্তু ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়নি। এই টাকায় কিন্তু ৫০০ শয্যার আন্তর্জাতিকমানের একটি হাসপাতাল করা যায়। 

শিক্ষা ব্যবস্থার নাজুক অবস্থা তুলে ধরে ড. সায়েম আমীর বলেন, আমার শিক্ষামন্ত্রী আমার জেলাতে কতবার গেছেন? আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় কয়টি জেলাতে আছে? বিশ্বের শীর্ষ ৫০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের একটিও নেই। এটা খুবই লজ্জাজনক। এখানে বিশ্বমানের ক্যাম্পাসভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, নেই শুধু শিক্ষা ও গবেষণায়। ইসরায়েলের মতো ছোট্ট একটা দেশ রিসার্চ এন্ড ডেভলপমেন্টে জিডিপির ৪.৯ শতাংশ ব্যয় করে। বাংলাদেশ করছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। উন্নয়নশীল দেশে এটা কাম্য হতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন সনদধারী বেকারকেন্দ্র না হয়, সেজন্য হোয়াইট কালার জব তৈরি করতে হবে। এখানে শিক্ষিত বেকারের হার ৪২%। সরকার শ্রমিকদের চাকরি নিশ্চিত করতে পেরেছে কিন্তু শিক্ষিত ও দক্ষদের চাকরি তৈরি হচ্ছে না।

কৃষিখাত নিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কৃষি খাতের সিন্ডিকেট মোকাবিলা। দুই বছরের খাদ্য এখন থেকে মজুত রাখা উচিত। বৈশ্বিক পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, দেশ যেন খাদ্য সংকটে না পড়ে।

সার্বজনীন পেনশন ফান্ড গঠন করার প্রস্তাবকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, নরওয়েজিয়ান পেনশন ফান্ড পৃথিবীতে সবচেয়ে বড়। তারা শুধু কর দিয়েই পেনশন ফান্ড গঠন করেনি, এই ফান্ডের ৪০ শতাংশ বিশ্বের বৃহৎ ব্যবসাগুলোয় বিনিয়োগ করে রেখেছে। ২০১৬ সালে অ্যাপলে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছিল, যার মূল্য আজ ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদেরকেও উদীয়মান প্রযুক্তি ও বিশ্বের সেরা ব্যবসাগুলোতে পেনশন ফান্ডের টাকা বিনিয়োগ করে রাখতে হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে আধুনিকায়ন দাবি করে ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে যে যেখানেই থাকে আমেরিকান, ইউরোপিয়ান, মধ্যপ্রাচ্যের ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগ করে রাখে। অ্যাপের মাধ্যমে যেখান থেকে খুশি ট্রেডিংয়ের সুযোগ আছে। আমাদেরকে শেয়ার কিনতে বা বেচতে ব্রোকারকে ফোন দিয়ে বলতে হয়। এটা ১৯৮৯ সালের জন্য মানায়। ২০২২ সালের বাংলাদেশের জন্য এটা কাম্য নয়। এমন হলে বিনিয়োগ আসবে না। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আমরা কিভাবে এখানকার ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে পারি সেটা ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ব্যবসা আছে যার পর্যাপ্ত মূল্যায়ন হচ্ছে না। নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টেড একটি ডেইরি কোম্পানির বার্ষিক আয় মাত্র ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার। কিন্তু শেয়ারবাজার তাদের মূল্য নির্ধারণ করেছে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজির সংকটে ব্যাপকভাবে অবমূল্যায়িত। স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টিং করতে দুই বছরও লেগে যাচ্ছে। এটা সহজ করতে হবে যাতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও বিভিন্ন ব্যবসা আসে লিস্টিংয়ের জন্য।

পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দক্ষিণবঙ্গ অর্থনীতির মূলধারায় সংযুক্ত হবে। আগামী তিন অর্থবছরের মধ্যে আরও ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের অর্থনীতিতে যোগ হবে।

নব্বইয়ের দশকে জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিল জাকের পার্টির, এই রাজনৈতিক দর্শন এখন আছে কিনা এমন প্রশ্নে সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, জামাত বা হেফাজত আমাদের কাছে বিষয় না। জামাতের মতাদর্শ থেকে আমাদের ভিন্নতা ছিল। আমরা একটা আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করি। কারও পায়ে পাড়া দিয়ে রাজনীতি করি না। যে কোনো বিরোধী আদর্শ থাকতেই পারে। আমরা চাই উদার ও মানবিক বাংলাদেশ। আমার ৮ পুরুষ আগে হযরত শের আলী গাজী বাংলার জমিনে প্রথম ১২০৬ সালে ইসলাম প্রচার করে। আমার দাদা ফরিদপুর জেলায় যখন প্রথম ইসলাম প্রচার করতে যায়, তখন আমরা ইসলাম প্রচার করেছি সকল ধর্মের প্রতি প্রেমপ্রীতি-ভালবাসা নিয়ে। সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিত করতে জাকের পার্টির একটা ভক্ত ফ্রন্ট আছে। এমনকি মা-বোনদের জন্য একটি শক্তিশালী মহিলা সংগঠন রয়েছে, যাতে নারী অধিকারের জন্য কাজ করতে পারি। আমরা শুধু মুখে বলছি না, চর্চাও করছি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৯ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা