শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশে রাখার যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অবাস্তব বলে মনে করছে ইসলামিক রাজনৈতিক দল জাকের পার্টি। তাদের মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখাই হবে আগামী অর্থবছরে সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 

সংকট নিরসনে ব্যাংকের সুদহার বৃদ্ধি, মজুতদার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ভূমি বা স্বর্ণে মানুষকে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের প্রস্তাব করেছে দলটি।

মঙ্গলবার রাজধানীতে জাকের পার্টির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন অর্থনীতিবিদ ও দলটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ড. সায়েম আমীর ফয়সল। 

এ সময় জাকের পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শামীম হায়দার ও পার্টি চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক উপদেষ্টা এজাজুর রসূল উপস্থিত ছিলেন।

ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, অর্থনীতির ভাষায় মূল্যস্ফীতিকে বলা হয় নীরব ঘাতক, যেটা নীরবে মানুষের অর্থনৈতিক ক্ষতি করে যায়। প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫.৬%, যা অবাস্তব। আমেরিকাতে মূল্যস্ফীতি ৮.৬%, পাকিস্তানে ১৪%, শ্রীলঙ্কায় ৩৯%, তুরস্কে ৭০%। আমাদের পরিসংখ্যানে আরও স্বচ্ছতা প্রয়োজন। ভুল পরিসংখ্যানে সঠিক পরিকল্পনা করা যায় না।

তিনি বলেন, মানুষের হাতে অনেক অলস টাকা চলে এসেছে। এই অলস টাকা যখন মূল অর্থনীতিতে ঢুকছে, তখন ১০০ টাকার পণ্যের মূল্য নির্ধারণ হচ্ছে ১২০টাকা। আমেরিকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার ৩% বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তিন মাস আগেই এটা করা উচিত ছিল। টাকার মূল্য যেভাবে কমছে, মানুষ কোথায় সঞ্চয় করবেন? এ অবস্থায় ভূমি বা স্বর্ণে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে হবে। কারণ, যে পরিস্থিতিই হোক স্বর্ণের দাম কিন্তু বাড়ছে। এছাড়া মজুতদার সিন্ডিকেটগুলো ভাঙতে না পারলে দ্রব্যমূল্য কমবে না। 

ড. সায়েম বলেন, আজ আমাদের বাজেটের আকার ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু, কীভাবে সুষম বণ্টন নিশ্চিত করব। কীভাবে গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করা যাবে? এই ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা ৬৪ জেলায় সমানভাবে ভাগ করে দিলে প্রতি জেলা পাবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশে অর্থের অপর্যাপ্ততা নেই। কিন্তু অব্যবস্থাপনা, গুণগত ব্যয় ও সুষম বণ্টনের অভাব রয়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান হার অব্যাহত থাকলে আগামী বিশ বছরে দেশের জনসংখ্যা হবে ৩০ কোটি, যা পুরো যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান। আমার ফরিদপুর জেলাতেই বসবাস করছে ৩৫ লাখ মানুষ। এখন প্রাদেশিক সরকারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঙ্গরাজ্য গঠন ও জেলা সরকারকে শক্তিশালী করে সুষম বণ্টন ও গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করার সময় এসেছে। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বলেছিলেন, আমার খেটে খাওয়া মানুষগুলোর কাছে প্রবৃদ্ধির সুফল সমানভাবে পৌঁছে দিতে প্রতি জেলাতে জেলা গভর্নর নিয়োগ এখন সময়ের দাবি। তেমনিভাবে আজকে আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ, প্রতি মাসে মাথাপিছু আয় ২২ হাজার ৪০০ টাকা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে উত্তরবঙ্গের লালমনিরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম জেলার কয়জন মানুষ মাসে ২২ হাজার ৪০০ টাকা আয় করতে পারছেন? পরিসংখ্যানে আমাদের বড় ঘাটতি রয়েছে। 

জাকের পার্টির এই নেতা বলেন, স্বাস্থ্য খাতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সুষম বণ্টন করলে প্রতি জেলা পাবে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। গত বছর স্বাস্থ্য খাতে যে ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। আমার জেলাতে কিন্তু ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়নি। এই টাকায় কিন্তু ৫০০ শয্যার আন্তর্জাতিকমানের একটি হাসপাতাল করা যায়। 

শিক্ষা ব্যবস্থার নাজুক অবস্থা তুলে ধরে ড. সায়েম আমীর বলেন, আমার শিক্ষামন্ত্রী আমার জেলাতে কতবার গেছেন? আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় কয়টি জেলাতে আছে? বিশ্বের শীর্ষ ৫০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের একটিও নেই। এটা খুবই লজ্জাজনক। এখানে বিশ্বমানের ক্যাম্পাসভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, নেই শুধু শিক্ষা ও গবেষণায়। ইসরায়েলের মতো ছোট্ট একটা দেশ রিসার্চ এন্ড ডেভলপমেন্টে জিডিপির ৪.৯ শতাংশ ব্যয় করে। বাংলাদেশ করছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। উন্নয়নশীল দেশে এটা কাম্য হতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন সনদধারী বেকারকেন্দ্র না হয়, সেজন্য হোয়াইট কালার জব তৈরি করতে হবে। এখানে শিক্ষিত বেকারের হার ৪২%। সরকার শ্রমিকদের চাকরি নিশ্চিত করতে পেরেছে কিন্তু শিক্ষিত ও দক্ষদের চাকরি তৈরি হচ্ছে না।

কৃষিখাত নিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কৃষি খাতের সিন্ডিকেট মোকাবিলা। দুই বছরের খাদ্য এখন থেকে মজুত রাখা উচিত। বৈশ্বিক পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, দেশ যেন খাদ্য সংকটে না পড়ে।

সার্বজনীন পেনশন ফান্ড গঠন করার প্রস্তাবকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, নরওয়েজিয়ান পেনশন ফান্ড পৃথিবীতে সবচেয়ে বড়। তারা শুধু কর দিয়েই পেনশন ফান্ড গঠন করেনি, এই ফান্ডের ৪০ শতাংশ বিশ্বের বৃহৎ ব্যবসাগুলোয় বিনিয়োগ করে রেখেছে। ২০১৬ সালে অ্যাপলে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছিল, যার মূল্য আজ ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদেরকেও উদীয়মান প্রযুক্তি ও বিশ্বের সেরা ব্যবসাগুলোতে পেনশন ফান্ডের টাকা বিনিয়োগ করে রাখতে হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে আধুনিকায়ন দাবি করে ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে যে যেখানেই থাকে আমেরিকান, ইউরোপিয়ান, মধ্যপ্রাচ্যের ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগ করে রাখে। অ্যাপের মাধ্যমে যেখান থেকে খুশি ট্রেডিংয়ের সুযোগ আছে। আমাদেরকে শেয়ার কিনতে বা বেচতে ব্রোকারকে ফোন দিয়ে বলতে হয়। এটা ১৯৮৯ সালের জন্য মানায়। ২০২২ সালের বাংলাদেশের জন্য এটা কাম্য নয়। এমন হলে বিনিয়োগ আসবে না। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আমরা কিভাবে এখানকার ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে পারি সেটা ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ব্যবসা আছে যার পর্যাপ্ত মূল্যায়ন হচ্ছে না। নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টেড একটি ডেইরি কোম্পানির বার্ষিক আয় মাত্র ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার। কিন্তু শেয়ারবাজার তাদের মূল্য নির্ধারণ করেছে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজির সংকটে ব্যাপকভাবে অবমূল্যায়িত। স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টিং করতে দুই বছরও লেগে যাচ্ছে। এটা সহজ করতে হবে যাতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও বিভিন্ন ব্যবসা আসে লিস্টিংয়ের জন্য।

পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দক্ষিণবঙ্গ অর্থনীতির মূলধারায় সংযুক্ত হবে। আগামী তিন অর্থবছরের মধ্যে আরও ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের অর্থনীতিতে যোগ হবে।

নব্বইয়ের দশকে জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিল জাকের পার্টির, এই রাজনৈতিক দর্শন এখন আছে কিনা এমন প্রশ্নে সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, জামাত বা হেফাজত আমাদের কাছে বিষয় না। জামাতের মতাদর্শ থেকে আমাদের ভিন্নতা ছিল। আমরা একটা আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করি। কারও পায়ে পাড়া দিয়ে রাজনীতি করি না। যে কোনো বিরোধী আদর্শ থাকতেই পারে। আমরা চাই উদার ও মানবিক বাংলাদেশ। আমার ৮ পুরুষ আগে হযরত শের আলী গাজী বাংলার জমিনে প্রথম ১২০৬ সালে ইসলাম প্রচার করে। আমার দাদা ফরিদপুর জেলায় যখন প্রথম ইসলাম প্রচার করতে যায়, তখন আমরা ইসলাম প্রচার করেছি সকল ধর্মের প্রতি প্রেমপ্রীতি-ভালবাসা নিয়ে। সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিত করতে জাকের পার্টির একটা ভক্ত ফ্রন্ট আছে। এমনকি মা-বোনদের জন্য একটি শক্তিশালী মহিলা সংগঠন রয়েছে, যাতে নারী অধিকারের জন্য কাজ করতে পারি। আমরা শুধু মুখে বলছি না, চর্চাও করছি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক