শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশে রাখার যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অবাস্তব বলে মনে করছে ইসলামিক রাজনৈতিক দল জাকের পার্টি। তাদের মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখাই হবে আগামী অর্থবছরে সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 

সংকট নিরসনে ব্যাংকের সুদহার বৃদ্ধি, মজুতদার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ভূমি বা স্বর্ণে মানুষকে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের প্রস্তাব করেছে দলটি।

মঙ্গলবার রাজধানীতে জাকের পার্টির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন অর্থনীতিবিদ ও দলটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ড. সায়েম আমীর ফয়সল। 

এ সময় জাকের পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শামীম হায়দার ও পার্টি চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক উপদেষ্টা এজাজুর রসূল উপস্থিত ছিলেন।

ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, অর্থনীতির ভাষায় মূল্যস্ফীতিকে বলা হয় নীরব ঘাতক, যেটা নীরবে মানুষের অর্থনৈতিক ক্ষতি করে যায়। প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫.৬%, যা অবাস্তব। আমেরিকাতে মূল্যস্ফীতি ৮.৬%, পাকিস্তানে ১৪%, শ্রীলঙ্কায় ৩৯%, তুরস্কে ৭০%। আমাদের পরিসংখ্যানে আরও স্বচ্ছতা প্রয়োজন। ভুল পরিসংখ্যানে সঠিক পরিকল্পনা করা যায় না।

তিনি বলেন, মানুষের হাতে অনেক অলস টাকা চলে এসেছে। এই অলস টাকা যখন মূল অর্থনীতিতে ঢুকছে, তখন ১০০ টাকার পণ্যের মূল্য নির্ধারণ হচ্ছে ১২০টাকা। আমেরিকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার ৩% বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তিন মাস আগেই এটা করা উচিত ছিল। টাকার মূল্য যেভাবে কমছে, মানুষ কোথায় সঞ্চয় করবেন? এ অবস্থায় ভূমি বা স্বর্ণে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে হবে। কারণ, যে পরিস্থিতিই হোক স্বর্ণের দাম কিন্তু বাড়ছে। এছাড়া মজুতদার সিন্ডিকেটগুলো ভাঙতে না পারলে দ্রব্যমূল্য কমবে না। 

ড. সায়েম বলেন, আজ আমাদের বাজেটের আকার ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু, কীভাবে সুষম বণ্টন নিশ্চিত করব। কীভাবে গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করা যাবে? এই ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা ৬৪ জেলায় সমানভাবে ভাগ করে দিলে প্রতি জেলা পাবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশে অর্থের অপর্যাপ্ততা নেই। কিন্তু অব্যবস্থাপনা, গুণগত ব্যয় ও সুষম বণ্টনের অভাব রয়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান হার অব্যাহত থাকলে আগামী বিশ বছরে দেশের জনসংখ্যা হবে ৩০ কোটি, যা পুরো যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান। আমার ফরিদপুর জেলাতেই বসবাস করছে ৩৫ লাখ মানুষ। এখন প্রাদেশিক সরকারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঙ্গরাজ্য গঠন ও জেলা সরকারকে শক্তিশালী করে সুষম বণ্টন ও গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করার সময় এসেছে। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বলেছিলেন, আমার খেটে খাওয়া মানুষগুলোর কাছে প্রবৃদ্ধির সুফল সমানভাবে পৌঁছে দিতে প্রতি জেলাতে জেলা গভর্নর নিয়োগ এখন সময়ের দাবি। তেমনিভাবে আজকে আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ, প্রতি মাসে মাথাপিছু আয় ২২ হাজার ৪০০ টাকা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে উত্তরবঙ্গের লালমনিরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম জেলার কয়জন মানুষ মাসে ২২ হাজার ৪০০ টাকা আয় করতে পারছেন? পরিসংখ্যানে আমাদের বড় ঘাটতি রয়েছে। 

জাকের পার্টির এই নেতা বলেন, স্বাস্থ্য খাতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সুষম বণ্টন করলে প্রতি জেলা পাবে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। গত বছর স্বাস্থ্য খাতে যে ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। আমার জেলাতে কিন্তু ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়নি। এই টাকায় কিন্তু ৫০০ শয্যার আন্তর্জাতিকমানের একটি হাসপাতাল করা যায়। 

শিক্ষা ব্যবস্থার নাজুক অবস্থা তুলে ধরে ড. সায়েম আমীর বলেন, আমার শিক্ষামন্ত্রী আমার জেলাতে কতবার গেছেন? আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় কয়টি জেলাতে আছে? বিশ্বের শীর্ষ ৫০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের একটিও নেই। এটা খুবই লজ্জাজনক। এখানে বিশ্বমানের ক্যাম্পাসভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, নেই শুধু শিক্ষা ও গবেষণায়। ইসরায়েলের মতো ছোট্ট একটা দেশ রিসার্চ এন্ড ডেভলপমেন্টে জিডিপির ৪.৯ শতাংশ ব্যয় করে। বাংলাদেশ করছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। উন্নয়নশীল দেশে এটা কাম্য হতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন সনদধারী বেকারকেন্দ্র না হয়, সেজন্য হোয়াইট কালার জব তৈরি করতে হবে। এখানে শিক্ষিত বেকারের হার ৪২%। সরকার শ্রমিকদের চাকরি নিশ্চিত করতে পেরেছে কিন্তু শিক্ষিত ও দক্ষদের চাকরি তৈরি হচ্ছে না।

কৃষিখাত নিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কৃষি খাতের সিন্ডিকেট মোকাবিলা। দুই বছরের খাদ্য এখন থেকে মজুত রাখা উচিত। বৈশ্বিক পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, দেশ যেন খাদ্য সংকটে না পড়ে।

সার্বজনীন পেনশন ফান্ড গঠন করার প্রস্তাবকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, নরওয়েজিয়ান পেনশন ফান্ড পৃথিবীতে সবচেয়ে বড়। তারা শুধু কর দিয়েই পেনশন ফান্ড গঠন করেনি, এই ফান্ডের ৪০ শতাংশ বিশ্বের বৃহৎ ব্যবসাগুলোয় বিনিয়োগ করে রেখেছে। ২০১৬ সালে অ্যাপলে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছিল, যার মূল্য আজ ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদেরকেও উদীয়মান প্রযুক্তি ও বিশ্বের সেরা ব্যবসাগুলোতে পেনশন ফান্ডের টাকা বিনিয়োগ করে রাখতে হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে আধুনিকায়ন দাবি করে ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে যে যেখানেই থাকে আমেরিকান, ইউরোপিয়ান, মধ্যপ্রাচ্যের ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগ করে রাখে। অ্যাপের মাধ্যমে যেখান থেকে খুশি ট্রেডিংয়ের সুযোগ আছে। আমাদেরকে শেয়ার কিনতে বা বেচতে ব্রোকারকে ফোন দিয়ে বলতে হয়। এটা ১৯৮৯ সালের জন্য মানায়। ২০২২ সালের বাংলাদেশের জন্য এটা কাম্য নয়। এমন হলে বিনিয়োগ আসবে না। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আমরা কিভাবে এখানকার ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে পারি সেটা ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ব্যবসা আছে যার পর্যাপ্ত মূল্যায়ন হচ্ছে না। নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টেড একটি ডেইরি কোম্পানির বার্ষিক আয় মাত্র ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার। কিন্তু শেয়ারবাজার তাদের মূল্য নির্ধারণ করেছে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজির সংকটে ব্যাপকভাবে অবমূল্যায়িত। স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টিং করতে দুই বছরও লেগে যাচ্ছে। এটা সহজ করতে হবে যাতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও বিভিন্ন ব্যবসা আসে লিস্টিংয়ের জন্য।

পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দক্ষিণবঙ্গ অর্থনীতির মূলধারায় সংযুক্ত হবে। আগামী তিন অর্থবছরের মধ্যে আরও ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের অর্থনীতিতে যোগ হবে।

নব্বইয়ের দশকে জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিল জাকের পার্টির, এই রাজনৈতিক দর্শন এখন আছে কিনা এমন প্রশ্নে সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, জামাত বা হেফাজত আমাদের কাছে বিষয় না। জামাতের মতাদর্শ থেকে আমাদের ভিন্নতা ছিল। আমরা একটা আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করি। কারও পায়ে পাড়া দিয়ে রাজনীতি করি না। যে কোনো বিরোধী আদর্শ থাকতেই পারে। আমরা চাই উদার ও মানবিক বাংলাদেশ। আমার ৮ পুরুষ আগে হযরত শের আলী গাজী বাংলার জমিনে প্রথম ১২০৬ সালে ইসলাম প্রচার করে। আমার দাদা ফরিদপুর জেলায় যখন প্রথম ইসলাম প্রচার করতে যায়, তখন আমরা ইসলাম প্রচার করেছি সকল ধর্মের প্রতি প্রেমপ্রীতি-ভালবাসা নিয়ে। সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিত করতে জাকের পার্টির একটা ভক্ত ফ্রন্ট আছে। এমনকি মা-বোনদের জন্য একটি শক্তিশালী মহিলা সংগঠন রয়েছে, যাতে নারী অধিকারের জন্য কাজ করতে পারি। আমরা শুধু মুখে বলছি না, চর্চাও করছি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলাফল আজ প্রকাশ হতে পারে
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলাফল আজ প্রকাশ হতে পারে
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা
'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'
'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলাফল আজ প্রকাশ হতে পারে
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলাফল আজ প্রকাশ হতে পারে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ
অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা নয়, জয় হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণের: ডা. জাহিদ হোসেন
ষড়যন্ত্রকারীরা নয়, জয় হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণের: ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর
ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২
সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক
আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম