শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জাকের পার্টির তিন প্রস্তাব

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশে রাখার যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অবাস্তব বলে মনে করছে ইসলামিক রাজনৈতিক দল জাকের পার্টি। তাদের মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখাই হবে আগামী অর্থবছরে সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 

সংকট নিরসনে ব্যাংকের সুদহার বৃদ্ধি, মজুতদার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ভূমি বা স্বর্ণে মানুষকে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের প্রস্তাব করেছে দলটি।

মঙ্গলবার রাজধানীতে জাকের পার্টির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন অর্থনীতিবিদ ও দলটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ড. সায়েম আমীর ফয়সল। 

এ সময় জাকের পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শামীম হায়দার ও পার্টি চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক উপদেষ্টা এজাজুর রসূল উপস্থিত ছিলেন।

ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, অর্থনীতির ভাষায় মূল্যস্ফীতিকে বলা হয় নীরব ঘাতক, যেটা নীরবে মানুষের অর্থনৈতিক ক্ষতি করে যায়। প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫.৬%, যা অবাস্তব। আমেরিকাতে মূল্যস্ফীতি ৮.৬%, পাকিস্তানে ১৪%, শ্রীলঙ্কায় ৩৯%, তুরস্কে ৭০%। আমাদের পরিসংখ্যানে আরও স্বচ্ছতা প্রয়োজন। ভুল পরিসংখ্যানে সঠিক পরিকল্পনা করা যায় না।

তিনি বলেন, মানুষের হাতে অনেক অলস টাকা চলে এসেছে। এই অলস টাকা যখন মূল অর্থনীতিতে ঢুকছে, তখন ১০০ টাকার পণ্যের মূল্য নির্ধারণ হচ্ছে ১২০টাকা। আমেরিকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার ৩% বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তিন মাস আগেই এটা করা উচিত ছিল। টাকার মূল্য যেভাবে কমছে, মানুষ কোথায় সঞ্চয় করবেন? এ অবস্থায় ভূমি বা স্বর্ণে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে হবে। কারণ, যে পরিস্থিতিই হোক স্বর্ণের দাম কিন্তু বাড়ছে। এছাড়া মজুতদার সিন্ডিকেটগুলো ভাঙতে না পারলে দ্রব্যমূল্য কমবে না। 

ড. সায়েম বলেন, আজ আমাদের বাজেটের আকার ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু, কীভাবে সুষম বণ্টন নিশ্চিত করব। কীভাবে গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করা যাবে? এই ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা ৬৪ জেলায় সমানভাবে ভাগ করে দিলে প্রতি জেলা পাবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশে অর্থের অপর্যাপ্ততা নেই। কিন্তু অব্যবস্থাপনা, গুণগত ব্যয় ও সুষম বণ্টনের অভাব রয়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান হার অব্যাহত থাকলে আগামী বিশ বছরে দেশের জনসংখ্যা হবে ৩০ কোটি, যা পুরো যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান। আমার ফরিদপুর জেলাতেই বসবাস করছে ৩৫ লাখ মানুষ। এখন প্রাদেশিক সরকারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঙ্গরাজ্য গঠন ও জেলা সরকারকে শক্তিশালী করে সুষম বণ্টন ও গুণগত ব্যয় নিশ্চিত করার সময় এসেছে। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বলেছিলেন, আমার খেটে খাওয়া মানুষগুলোর কাছে প্রবৃদ্ধির সুফল সমানভাবে পৌঁছে দিতে প্রতি জেলাতে জেলা গভর্নর নিয়োগ এখন সময়ের দাবি। তেমনিভাবে আজকে আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ, প্রতি মাসে মাথাপিছু আয় ২২ হাজার ৪০০ টাকা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে উত্তরবঙ্গের লালমনিরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম জেলার কয়জন মানুষ মাসে ২২ হাজার ৪০০ টাকা আয় করতে পারছেন? পরিসংখ্যানে আমাদের বড় ঘাটতি রয়েছে। 

জাকের পার্টির এই নেতা বলেন, স্বাস্থ্য খাতে ৩৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সুষম বণ্টন করলে প্রতি জেলা পাবে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। গত বছর স্বাস্থ্য খাতে যে ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। আমার জেলাতে কিন্তু ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়নি। এই টাকায় কিন্তু ৫০০ শয্যার আন্তর্জাতিকমানের একটি হাসপাতাল করা যায়। 

শিক্ষা ব্যবস্থার নাজুক অবস্থা তুলে ধরে ড. সায়েম আমীর বলেন, আমার শিক্ষামন্ত্রী আমার জেলাতে কতবার গেছেন? আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় কয়টি জেলাতে আছে? বিশ্বের শীর্ষ ৫০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের একটিও নেই। এটা খুবই লজ্জাজনক। এখানে বিশ্বমানের ক্যাম্পাসভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, নেই শুধু শিক্ষা ও গবেষণায়। ইসরায়েলের মতো ছোট্ট একটা দেশ রিসার্চ এন্ড ডেভলপমেন্টে জিডিপির ৪.৯ শতাংশ ব্যয় করে। বাংলাদেশ করছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। উন্নয়নশীল দেশে এটা কাম্য হতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন সনদধারী বেকারকেন্দ্র না হয়, সেজন্য হোয়াইট কালার জব তৈরি করতে হবে। এখানে শিক্ষিত বেকারের হার ৪২%। সরকার শ্রমিকদের চাকরি নিশ্চিত করতে পেরেছে কিন্তু শিক্ষিত ও দক্ষদের চাকরি তৈরি হচ্ছে না।

কৃষিখাত নিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কৃষি খাতের সিন্ডিকেট মোকাবিলা। দুই বছরের খাদ্য এখন থেকে মজুত রাখা উচিত। বৈশ্বিক পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, দেশ যেন খাদ্য সংকটে না পড়ে।

সার্বজনীন পেনশন ফান্ড গঠন করার প্রস্তাবকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, নরওয়েজিয়ান পেনশন ফান্ড পৃথিবীতে সবচেয়ে বড়। তারা শুধু কর দিয়েই পেনশন ফান্ড গঠন করেনি, এই ফান্ডের ৪০ শতাংশ বিশ্বের বৃহৎ ব্যবসাগুলোয় বিনিয়োগ করে রেখেছে। ২০১৬ সালে অ্যাপলে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছিল, যার মূল্য আজ ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদেরকেও উদীয়মান প্রযুক্তি ও বিশ্বের সেরা ব্যবসাগুলোতে পেনশন ফান্ডের টাকা বিনিয়োগ করে রাখতে হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে আধুনিকায়ন দাবি করে ড. সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে যে যেখানেই থাকে আমেরিকান, ইউরোপিয়ান, মধ্যপ্রাচ্যের ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগ করে রাখে। অ্যাপের মাধ্যমে যেখান থেকে খুশি ট্রেডিংয়ের সুযোগ আছে। আমাদেরকে শেয়ার কিনতে বা বেচতে ব্রোকারকে ফোন দিয়ে বলতে হয়। এটা ১৯৮৯ সালের জন্য মানায়। ২০২২ সালের বাংলাদেশের জন্য এটা কাম্য নয়। এমন হলে বিনিয়োগ আসবে না। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আমরা কিভাবে এখানকার ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে পারি সেটা ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ব্যবসা আছে যার পর্যাপ্ত মূল্যায়ন হচ্ছে না। নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টেড একটি ডেইরি কোম্পানির বার্ষিক আয় মাত্র ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার। কিন্তু শেয়ারবাজার তাদের মূল্য নির্ধারণ করেছে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজির সংকটে ব্যাপকভাবে অবমূল্যায়িত। স্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টিং করতে দুই বছরও লেগে যাচ্ছে। এটা সহজ করতে হবে যাতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও বিভিন্ন ব্যবসা আসে লিস্টিংয়ের জন্য।

পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দক্ষিণবঙ্গ অর্থনীতির মূলধারায় সংযুক্ত হবে। আগামী তিন অর্থবছরের মধ্যে আরও ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের অর্থনীতিতে যোগ হবে।

নব্বইয়ের দশকে জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিল জাকের পার্টির, এই রাজনৈতিক দর্শন এখন আছে কিনা এমন প্রশ্নে সায়েম আমীর ফয়সল বলেন, জামাত বা হেফাজত আমাদের কাছে বিষয় না। জামাতের মতাদর্শ থেকে আমাদের ভিন্নতা ছিল। আমরা একটা আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করি। কারও পায়ে পাড়া দিয়ে রাজনীতি করি না। যে কোনো বিরোধী আদর্শ থাকতেই পারে। আমরা চাই উদার ও মানবিক বাংলাদেশ। আমার ৮ পুরুষ আগে হযরত শের আলী গাজী বাংলার জমিনে প্রথম ১২০৬ সালে ইসলাম প্রচার করে। আমার দাদা ফরিদপুর জেলায় যখন প্রথম ইসলাম প্রচার করতে যায়, তখন আমরা ইসলাম প্রচার করেছি সকল ধর্মের প্রতি প্রেমপ্রীতি-ভালবাসা নিয়ে। সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিত করতে জাকের পার্টির একটা ভক্ত ফ্রন্ট আছে। এমনকি মা-বোনদের জন্য একটি শক্তিশালী মহিলা সংগঠন রয়েছে, যাতে নারী অধিকারের জন্য কাজ করতে পারি। আমরা শুধু মুখে বলছি না, চর্চাও করছি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা