শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

চাকরির বয়সসীমা বাড়ানোর আশা, প্রত্যাশা আরেক দফা পদোন্নতির

সরকারি কর্মচারীদের অনেক চাওয়া

চায় ভর্তুকি মূল্যের পণ্য, আছে বেতন-ভাতা বৃদ্ধির দাবিও
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
অনলাইন ভার্সন
সরকারি কর্মচারীদের অনেক চাওয়া

দশম গ্রেডের একজন সরকারি কর্মচারীর মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা। এর সঙ্গে বিভিন্ন ভাতা মিলিয়ে প্রতি মাসে সাকল্যে ৩০ হাজার টাকার কাছাকাছি অ্যাকাউন্টে জমা হয়। অন্যদিকে প্রশাসনের সর্বনিম্ন স্তর ২০তম গ্রেডের কর্মচারীর মূল বেতন ৮ হাজার ২৫০ টাকা। আনুষঙ্গিক মিলিয়ে এই গ্রেডের কর্মচারী ২০ হাজার টাকার কাছাকাছি প্রতি মাসে পান। এই টাকা দিয়ে বাসা ভাড়া, সন্তানের শিক্ষা খরচ, ওষুধপত্রের ব্যয় বাদ দিয়ে যা থাকে তা দিয়ে মাসের বাজার খরচ মেলাতে পারছেন না তারা। 

পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে, এখন দশম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সাংস্কৃতিক কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল মজিদ এই আবেদনটি করেন। 

আবেদনে বলা হয়, আমরা নিম্ন আয়ের কর্মচারী। অল্প বেতনে চাকরি করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে কোনো রকম দিনযাপন করছি। ছেলে-মেয়েদের সুচিকিৎসাসহ লেখাপড়ার খরচ চালানো অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে পড়ছে। কোনোভাবেই সংসার খরচ বহন করতে পারছি না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সচিবালয়ের একটি শাখার সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা (এপিও) জানান, আমাদের মানের একজন কর্মচারীর বেতন ১৩ থেকে ১৫তম স্কেলে হয়- যার সাকল্যে বেতন ২৫ হাজার টাকার কাছাকাছি। একজন রিকশাচালক প্রতি মাসে এর চেয়ে বেশি আয় করেন। এই টাকা দিয়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে কোনোভাবেই মাস চালানো যায় না। আরেক কর্মচারী বলেন, আমরা ফ্যামিলি কার্ড পাইনি। আবার দফতর রেখে ট্রাকের লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য আনাও সম্ভব হচ্ছে না। ফলে টিসিবির পণ্য পেলে কিছুটা সুবিধা হয়।

বেতন-ভাতা নিয়েও অসন্তোষ : সরকার ২০১৫ সালে যে বেতন স্কেল করেছে, তাতে নতুন পে-স্কেল করার বদলে প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট যোগ করার নীতি রয়েছে। সে অনুযায়ী গত কয়েক বছর ধরে ইনক্রিমেন্ট যোগ হলেও সমস্যা তৈরি হয়েছে করোনা মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে। হঠাৎ করে নিত্যপণ্যের দাম ব্যাপকভাবে বেড়েছে। চাল, ডাল, লবণ, তেল সব কিছুর দাম দ্বিগুণ হয়েছে। মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০ শতাংশের কাছাকাছি। 

সচিবালয়ের এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানান, বাজারে ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। এমন কি সস্তার সবজি ২০ টাকার আলু এখন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি কিনতে হচ্ছে। আড়াই শ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনতেও ৬০ থেকে ৭০ টাকা খরচ হচ্ছে। আমাদের যাওয়ার জায়গা নেই।  

বেতন-ভাতা বাড়ানোর দাবি : বেতন স্কেলের ৫ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও ৫ শতাংশ প্রণোদনা যোগ করার যে পরামর্শ দিয়েছেন বর্তমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাজারে- এই বৃদ্ধি কোনো প্রভাব রাখতে পারবে না বলে মনে করছেন অনেক কর্মচারী। দশম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা জেনেছেন, এর ফলে তাদের সাকল্যে বেতন বাড়ে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা। অর্থ মন্ত্রণালয় সম্প্রতি ন্যূনতম ১ হাজার টাকা বেতন বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে যে প্রস্তাব পাঠিয়েছে তাতেও তারা সন্তুষ্ট নয়। বাড়তি ১ হাজার টাকা সরকারি কর্মচারীদের দিনযাপনে কোনো ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন না তারা। 

অনেকে মনে করছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি কর্মচারীদের প্রতি আন্তরিক হলেও আইএমএফ-এর শর্তের কারণে তাদের বেতন-ভাতা বাড়াতে পারছে না। সচিবালয়ের কর্মচারীরা জানান, তারা ২০২০ সাল থেকে আশায় দিন গুনছেন একটি নতুন বেতন স্কেল হবে- বেতন বাড়বে। অন্তত নির্বাচনের আগে তারা একটি উপহার পাবেন বলে আশায় বুক বেঁধেছিলেন।

অবসর বয়সসীমা বাড়ানোর আশা : সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি অংশ নির্বাচনের আগে পদোন্নতির আশা করছেন। আরেকটি অংশ আশায় আছেন অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবি পূরণের। ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের 

কর্মচারীদের অভিযোগ : সচিব, অতিরিক্ত সচিব বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের চাকরির মেয়াদ শেষে অনেকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে মেয়াদ বাড়াচ্ছে সরকার; অবসরোত্তর ছুটি নিয়ে কেউ আবার বিভিন্ন দফতর বা সংস্থায় যোগ দিচ্ছেন। চাকরিতে থাকাবস্থায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কেউ কেউ নিজ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থায় পদ নিয়ে চলে যাচ্ছেন। কিন্তু ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীদের সেই সুযোগ নেই। 

বর্তমানে সরকারি চাকরির অবসরে যাওয়ার বয়স ৫৯ বছর। এক বছর বাড়ানো চূড়ান্ত হলে অবসরের বয়সসীমা হবে ৬০। এর আগে সরকারি চাকরির অবসরে যাওয়ার বয়স ৫৭ থেকে ৫৯-এ বাড়ানো হয়। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন নির্বাচনের আগে সরকার অন্তত তাদের দাবি মেনে অবসরের বয়সসীমা এক বছর বাড়িয়ে দেবে।

আছে পদোন্নতির দাবিও : নির্বাচনের আগে সরকারের ক্যাডার কর্মকর্তাদের চোখ রয়েছে আরেক দফা পদোন্নতির দিকে। অনেকে সচিব হতে চান। অনেকে হতে চান অতিরিক্ত সচিব। দুটি ব্যাচের কর্মকর্তারা তদবির করছেন নির্বাচনের আগে আরেক দফা অতিরিক্ত সচিবের পদে পদোন্নতির জন্য। আর ২২তম বিসিএস ক্যাডারের কর্মকর্তারা বর্তমানে উপসচিব পর্যায়ে আছেন। ২১তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের চেয়ে তারা মাত্র ছয় মাসের জুনিয়র। 

ইতোমধ্যে গত বছরের ২ নভেম্বর ২১ ব্যাচের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে যুগ্ম সচিব করা হয়েছে। সে কারণে ২২ ব্যাচের কর্মকর্তারাও চাচ্ছেন দ্রুত পদোন্নতি। নির্বাচনের আগে চলতি মাস বা আগামী মাসের মধ্যেই এই ব্যাচের কর্মকর্তারা পদোন্নতি প্রত্যাশা করছেন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি
ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র নিহত
ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাদবাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে আঙুর
ছাদবাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে আঙুর

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বার্সেলোনার সঙ্গে রাফিনিয়ার নতুন চুক্তি
বার্সেলোনার সঙ্গে রাফিনিয়ার নতুন চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই
বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ডাকাত সর্দার বোচা হালিম গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ডাকাত সর্দার বোচা হালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কারণে ঠোঁটে সমস্যা হয়?
কী কারণে ঠোঁটে সমস্যা হয়?

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সুনামগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
সুনামগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঠে ফিরেই বিদায় নেইমারের
মাঠে ফিরেই বিদায় নেইমারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ৬০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট, ডাকাত সর্দার হালিম গ্রেপ্তার
ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ৬০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট, ডাকাত সর্দার হালিম গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প; ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক স্থাপনা
মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প; ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক স্থাপনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন জো রুট
ইতিহাস গড়লেন জো রুট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

উবার কিনবে না টেসলা: ইলন মাস্ক
উবার কিনবে না টেসলা: ইলন মাস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী
চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানের উদ্দেশে রওনা দিলেন আলিয়া
কানের উদ্দেশে রওনা দিলেন আলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান
আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি
শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ