শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫

পুলিশের দুর্বলতায় ক্রমে বাড়ছে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের দুর্বলতায় ক্রমে বাড়ছে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড

বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে দেশে ক্রমে বাড়ছে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড। বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেও এর রাশ টানা যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির এই অবনতির নেপথ্যে ইন্ধন জোগাচ্ছে পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের দোসররা।

সূত্র বলছে, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীতে কর্মরতদের বেশির ভাগই আওয়ামী শাসনামলে নিয়োগপ্রাপ্ত। ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানে দেশে পটপরিবর্তন হলেও তারা ঘাপটি মেরে থেকে নেপথ্যে ইন্ধন জোগাচ্ছে কিভাবে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা যায়। সম্প্রতি দেশে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় এ বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। 

তবে আশার কথা হলো, পুলিশে সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার যে ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠন করেছে এরই মধ্যে তারা প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। কমিশনের প্রস্তাব কার্যকর হলে পুলিশ বাহিনী অনেকটাই সংশোধন হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। 

গত বছর ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে কর্তৃত্ববাদী স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের দীর্ঘ শাসনের অবসান ঘটে। ঐতিহাসিক এ গণঅভ্যুত্থানের পর অত্যন্ত ভঙ্গুর পরিস্থিতিতে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর সাত মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো থিতু হয়নি চলমান অস্থিরতা।

এ অস্থিতিশীলতার নেপথ্যে আওয়ামী দোসর হিসেবে চিহ্নিত কর্মকর্তাদের ভূমিকা রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিদেশে পালিয়ে যাওয়া পতিত সরকারের সাবেক কর্মকর্তারাও নানাভাবে উসকানি দিয়ে যাচ্ছেন, যা কার্যকর করার চেষ্টা করছে দেশে অবস্থানরত দোসররা।

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. উমর ফারুক বলেন, ‘অধিকাংশ পুলিশ যেহেতু ওই সরকরের সময় নিয়োগ পেয়েছে, ফলে অধিকাংশ পুলিশ দমন-পীড়নে সক্রিয় ছিল। ফলে তারা পারস্পরিক এবং নিজের ওপর নিজেদের আত্মবিশ্বাস নিয়ে সন্দেহ, হামলা, মামলা, বদলি এবং ওএসডির মতো আতঙ্কে আছে। তারা নিজেরা নিজেদের নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে। এই শঙ্কা নিয়ে তো একটি বাহিনী চলতে পারে না। তাই পুলিশে সংস্কার করে পরিস্থিতির উত্তরণ করা উচিত বলে মনে করি। এখানে যার যতটুকু অপরাধ, তাকে চিহ্নিত করে সেভাবে শাস্তির আওতায় আনা উচিত এবং নিরপরাধীকে সামনে কাজের সুযোগ করে দেওয়া উচিত।’

তিনি আরও বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সক্ষমতা নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না পুলিশ বাহিনী। এর অন্যতম কারণ আত্মমনোবল ও বিশ্বাস দুর্বল হয়ে পড়া। অনেক পুলিশ সদস্য মনে করছেন, যদি তাঁরা উৎসাহী হয়ে কাজ করেন, তাহলে পূর্ববর্তী সময়ে যাঁরা কাজ করেছেন তাঁদের মতো অবস্থা হবে। এই আত্মনিয়ন্ত্রণের জায়গা থেকে তাঁরা সঠিক দায়িত্ব পালনে দূরে সরে রয়েছেন বলে মনে করি। তাঁরা এই মুহূতে কোনো ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না। ফলে তাঁরা সক্রিয়ভাবে কোনো ভূমিকা পালন করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না।’

এক প্রশ্নের জবাবে ড. উমর বলেন, ‘বিগত সরকারের মতাদর্শী কিংবা রাজনৈতিকভাবে যেসব পুলিশ সদস্যকে ব্যবহার করা হয়েছে, তাঁরা আসলে মানসিকভাবে এখন খুবই বিধ্বস্ত আছেন। এখনো পর্যন্ত তাঁদের শাস্তি  কিংবা আইনের আওতায় আনা হয়নি। কিন্তু তাঁরা নিজেরা এখন শঙ্কা ও উদ্বিগ্নতা নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। এ ধরনের উদ্বিগ্ন এবং শঙ্কা নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করা কঠিন। একই সঙ্গে তারা নার্ভাস অবস্থায় আছেন, যেকোনো সময় তাঁদের ওপর যেকোনো ধরনের আইনগত বিষয় চলে আসতে পারে।’

পতিত আওয়ামী সরকারের আমলে রাজনৈতিভাবে ব্যবহৃত হওয়া ও জুলাই আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলনে বলপ্রয়োগকারী অন্তত চারজন কর্মকর্তার (বর্তমানে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট ও চট্টগ্রাম রেঞ্জে কর্মরত) সঙ্গে আলাপকালে তারা জানান, ভয় ও আতঙ্কের মধ্যে বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা কোনো রকমে সময় পার করছেন। নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত তাঁরা কার্যকরভাবে ভূমিকা রাখতে পারছেন না। কারণ এখন তাঁরা কাজ করতে গিয়ে কোনো কারণে আলোচনায় এলে আগের সময়ের চিত্র (আওয়ামী আমলের অতি উৎসাহী হয়ে দমন-পীড়ন) ওঠে আসবে। তাই তারা কোনো রকমে সময় পার করছেন।

গত বছরের জুলাই মাসে শুরু হওয়া কোটা সংস্কার আন্দোলন শেষ পর্যন্ত সরকার পতনের এক দফা দাবিতে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনে রূপ নেয়। যার পরিণতি হিসেবে ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এই আন্দোলনে সহস্রাধিক ছাত্র-জনতা প্রাণ হারান। অভ্যুত্থানে পুলিশ বাহিনীর নেতিবাচক ভূমিকা ছিল। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগের কারণে প্রাণ হারিয়েছে অসংখ্য মানুষ। যে কারণে সরকারের প্রতি জনগণের ক্ষোভ ও অনাস্থা চরম আকার ধারণ করে।

অন্যদিকে গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতন-পরবর্তী পরিস্থিতিতে অনেক পুলিশ সদস্যও প্রাণ হারান। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পুলিশের মনোবল সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ে। আগস্টে সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনীর পক্ষে দেওয়া ১১ দফা দাবিতেও এ বিষয়টি উঠে আসে। এ অবস্থায় পুলিশে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত বছর ৩ অক্টোবর সাবেক সচিব সফর রাজ হোসেনের নেতৃত্বে ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠিত হয়। এরই মধ্যে এ কমিশনের প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়েছে। অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ, আটক, গ্রেপ্তার, তল্লাশি, জিজ্ঞাসাবাদ, মানবাধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে সুপারিশ করেছে কমিশন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের সাবেক উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা বলেন, বিরোধী মত দমনের মতো আচরণ পুলিশের ক্ষেত্রে নতুন কিছু নয়। বহু বছর ধরেই বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনীকে জনগণের সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান নয়; বরং রাজনৈতিক নিপীড়নের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল। এ অবস্থার অবসান ঘটা প্রয়োজন ছিল। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান সেই সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। কমিশনের প্রস্তাবনা কার্যকর হলে পুলিশ বাহিনী অনেকটাই সংশোধন হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিটি সংকট একই সঙ্গে কোনো না কোনো সুযোগের জন্ম দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ সংস্কার কমিশন গঠন বর্তমান সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক পদক্ষেপ। তবে এখানেই থামলে চলবে না। দীর্ঘস্থায়ী, রূপান্তরমূলক পরিবর্তনের জন্য সামনে আরো পথ পাড়ি দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে পুলিশিংয়ে এমন পরিবর্তন ত্বরান্বিত করতে হবে, যাতে বাহিনীর সংস্কৃতি, আচরণ, কাঠামো এবং আইনেও বদল আসে। পুলিশ বাহিনীর বর্তমান অবস্থা আর চলতে পারে না।

এদিকে পতিত সরকারের দোসররা নেপথ্যে ইন্ধন জুগিয়ে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখলেও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর অনেকে জীবনবাজি রেখে মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দিন-রাত সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে তাঁদের। সাধারণ দাবিদাওয়ার নামে রাজপথ উত্তপ্ত করা সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রমূলক বিক্ষোভ হটিয়ে দিয়েছেন তাঁরা।

জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা ওই চক্রটি দেশকে অস্থিতিশীল করে ব্যর্থ করতে চায়। অতি সম্প্রতি ওই চক্রের সঙ্গে ষড়যন্ত্রমূলক এক ভার্চুয়াল কনফারেন্সে অংশ নিয়েছেন পুলিশ বাহিনীর ইতিহাসে দুর্নীতির নজির গড়া সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ। সেখানে তিনি পুলিশ ও প্রশাসনের ৯০ শতাংশই আওয়ামী লীগের সমর্থক এবং তাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে বলে বক্তব্য দেন। তাঁর মতো অন্য সাবেকরাও জোরেশোরে সরকারবিরোধী ভূমিকায় অবতীর্ণ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পতিত আওয়ামী সরকারের অনুগত অনেক কর্মকর্তা ৫ আগস্টের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ‘বঞ্চিত’ বলে জাহির করারও চেষ্টা করেন। জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই-আগস্টে শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়েছিল পুলিশ। এসব গুলির ঘটনায় শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সহস্রাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কয়েক হাজার। আন্দোলনে গুলি চালিয়ে লাশ ফেলার মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছেন শতাধিক পুলিশ সদস্য। একটি সংস্থার প্রতিবেদনেও এসব তথ্য উঠে এসেছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে সর্বোচ্চ সুবিধাভোগী শীর্ষপর্যায়ের অনেক কর্মকর্তা এখনো বহাল তবিয়তে আছেন। তাঁরা সাময়িক সময়ের জন্য মুখোশ বদলে অন্তর্বর্তী সরকারের আস্থাভাজন হওয়ার ভান ধরেছেন। বাস্তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জায়গা ও পদ বদলের পর ফের পুরনো রূপেই ফিরছেন তাঁরা। মাঠপর্যায়ে সক্রিয় না হলেও সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে ভেতরে ভেতরে গুটিবাজি চালিয়ে যাচ্ছেন। সংস্থাটির প্রতিবেদনে এসব তথ্যও উঠে এসেছে।

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালানো পুলিশ কর্মকর্তাদের মতো একইভাবে র‌্যাবের কিছু কর্মকর্তাও নেপথ্যে বসে কলকাঠি নাড়ছেন। শুধু তা-ই নয়, ঘুষ-দুর্নীতিতে নিমজ্জিত কর্মকর্তাদেরও সরানো হয়নি। দুর্নীতির টাকায় সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলা এসব কর্মকর্তার কোনো পিছুটানও নেই। ফলে তাঁরা ইচ্ছামতো নিজেদের ফায়দা হাসিলের চেষ্টা  করে যাচ্ছেন।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে প্রাণীদের রোগমুক্ত রাখা জরুরি : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে প্রাণীদের রোগমুক্ত রাখা জরুরি : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
সুসুকা গার্মেন্টসের শত কোটি টাকার বন্ডের জালিয়াতি ও কর ফাঁকি
সুসুকা গার্মেন্টসের শত কোটি টাকার বন্ডের জালিয়াতি ও কর ফাঁকি
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে
৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু
১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু
সর্বশেষ খবর
অর্থনৈতিক অঞ্চল : অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল : অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন