শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তারা

বঙ্গবন্ধু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অবিচ্ছেদ্য

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অবিচ্ছেদ্য

বঙ্গবন্ধুর জন্ম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা প্রায় সমসাময়িক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকাকালে সাধারণ ছাত্রদের অধিকার আদায়ে আন্দোলন করেছেন। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের অধিকারের জন্য আন্দোলন করে বহিষ্কার হয়েছেন। স্বাধীনতার পর ’৭৩-এর অধ্যাদেশের মাধ্যমে তিনি ঢাবিকে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছেন। তাই বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ। 

গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সিনেট ভবনে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন। ঢাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম এ বইটি রচনা করেন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ জামাতা অধ্যাপক ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিক, ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, প্রবীণ সাংবাদিক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (ডুয়া) সভাপতি এ কে আজাদ, মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার, ঢাবি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু আলম মো. শহীদ খান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মফিজুর রহমান প্রমুখ।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাসিম বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন হিমালয়ের মতো উঁচু। নতুন প্রজন্মের অনেকে বঙ্গবন্ধুকে দেখেনি। আমার সৌভাগ্য হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে দেখার। তাকে একবার যে দেখেছে সে ভুলতে পারে না। তিনি হচ্ছেন সেই নেতা যিনি মাত্র ১৮ মিনিট বক্তব্য দিয়ে বিশ্বজয় করেছেন। তার বক্তব্য শোনার জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ ছুটে আসত।

 মন্ত্রী বলেন, একজন রাষ্ট্রনায়কের ভুল থাকতে পারে, তবে জাতির জনক নিয়ে কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না। বাংলাদেশ একমাত্র দেশ যেখানে সে দেশের জাতির জনককে নিয়ে সমালোচনা করা হয়েছে। বিশ্বের আর কোনো দেশে এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি।

নাসিম বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি যদি আবার ক্ষমতায় আসে তাহলে দেশের সব অর্জন শেষ হয়ে যাবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রক্তাক্ত হবে। এই বাংলা আবার বধ্যভূমিতে পরিণত হবে। তাই আমাদের শপথ নিতে হবে- এই অপশক্তি যেন আর কখনো দেশের শাসন ক্ষমতায় আসতে না পারে। মন্ত্রী বলেন, ৩০ লাখ শহীদের সংখ্যা নিয়ে যারা প্রশ্ন তোলে তারা পাপিষ্ঠ, তারা জ্ঞানপাপী। তারা এ দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। জিয়া, এরশাদ আর খালেদা জিয়ার আমলে এ দেশের স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারদের পুনর্বাসন করা হয়েছে। তাদের গাড়িতে শহীদের রক্ত বিজড়িত পতাকা উড়েছে। তাই ভয় হয়।

বিএনপির বিগত আন্দোলনের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমরাও রাজনীতি করেছি, আন্দোলন করেছি, কিন্তু কখনো মানুষকে আঘাত করিনি। অথচ বিএনপি-জামায়াত বিগত নির্বাচনের আগে এবং পরে আন্দোলনের নামে পুলিশ মেরেছে, নিরীহ মানুষ হত্যা করেছে। প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভারত নিয়ে বিএনপির কাছ থেকে আমরা কোনো ছবক শুনতে চাই না। কারণ মায়ের চেয়ে মাসীর দরদ কখনো বেশি হতে পারে না। শেখ হাসিনা যেটা করবেন সেটা অবশ্যই দেশের ভালোর জন্য করবেন।

অধ্যাপক শফিক আহমেদ সিদ্দিক বলেন, ১৯৭৩-এর অধ্যাদেশের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছেন। স্বাধীনভাবে জ্ঞানচর্চার দ্বার উন্মোচন করেছেন। এর ফলে দেশ এগিয়ে গেছে। এই ধরনের সঠিক চিন্তাধারা বঙ্গবন্ধুর মধ্যে ছিল। জাতির পিতা, প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু-এই তিনটির মধ্যে পার্থক্য থাকতে পারে। জাতির পিতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু এই দেশের মানুষের হৃদয়ে হাজার বছর থাকবেন। আর রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ শাসনের সময় বঙ্গবন্ধুর দুই-একটি ভুলত্রুটি থাকতে পারে। কারণ বঙ্গবন্ধুও একজন মানুষ। ভুল করে না ফেরেশতা কিংবা শয়তান। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর দুই বছর না যেতেই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিশেষ করে জাসদ বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে যে কার্যকলাপ করেছে- তা অত্যন্ত দুঃখজনক।

অধ্যাপক শফিক সিদ্দিক বলেন, আমি শিক্ষক, রাজনীতি করি না। পছন্দও করি না। যে যে দলই করুক না কেন- সবাই আমার ছাত্র। কিন্তু বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা-এ কথা যে স্বীকার করে না আমিও তাকে স্বীকার করব না। 

উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অবিচ্ছেদ্য অংশ। তিনি শিক্ষকদের খুব সম্মান করতেন। বয়সে ছোট সবাইকে আদর করে ‘তুই’ করে ডাকলেও তিনি বয়সে ছোট হলেও শিক্ষকদের ‘আপনি’ করে সম্বোধন করতেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো মহামানবদের নিয়ে বই লেখার অনেক উপাদান আছে। ‘বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে এর আগে কোনো বই লেখা হয়নি- এটা আশ্চর্যের বিষয়। কারণ বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ওতপ্রোতভাবে জড়িত। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের অধিকারের জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর বহিষ্কার, আমাদের জন্য আশীর্বাদ ছিল। আমরা একজন জাতির জনক পেয়েছি। না হলে হয়তো শেখ মুজিবকে আমরা একজন ভালোমানের উকিল হিসেবে পেতাম। কর্মচারীদের অধিকার আদায়ের জন্য বঙ্গবন্ধুর সেদিনের আন্দোলন যে যৌক্তিক ছিল, তার বহু প্রমাণ আমরা স্বচক্ষে দেখেছি।

এই বিভাগের আরও খবর
ক্ষতিপূরণ দাবি মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বস্তিবাসীর
ক্ষতিপূরণ দাবি মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বস্তিবাসীর
ফিশিং ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক
ফিশিং ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক
দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক
দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক
শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : ড. মঈন
শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : ড. মঈন
একটি উদ্যোগই সমাজ পরিবর্তন করতে পারে
একটি উদ্যোগই সমাজ পরিবর্তন করতে পারে
ঢাকাস্থ বরগুনা জেলা সাংবাদিক সমিতির অভিষেক
ঢাকাস্থ বরগুনা জেলা সাংবাদিক সমিতির অভিষেক
যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় ইসরায়েলের হামলা
হেফাজতের আন্দোলনে শহীদ ৫৮ জনসহ ৭৭ পরিবার পেল অনুদান
হেফাজতের আন্দোলনে শহীদ ৫৮ জনসহ ৭৭ পরিবার পেল অনুদান
শিক্ষার্থীরা দেশে পরিবর্তন এনেছেন : ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষার্থীরা দেশে পরিবর্তন এনেছেন : ইউজিসি চেয়ারম্যান
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
টর্চলাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষ
টর্চলাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষ
গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
সর্বশেষ খবর
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

২৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম