শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫১, শনিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৮

রক্তাক্ত ২১ আগস্ট ও একটি ভারতবিরোধী প্রচারণা

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
রক্তাক্ত ২১ আগস্ট ও একটি ভারতবিরোধী প্রচারণা

একবিংশ শতাব্দীর ঊষালগ্নে গোটা বিশ্ব যখন প্রগতির পথে নিজেদেরকে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছে, বাংলাদেশকে তখন টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো মধ্যযুগীয় বর্বরতায়। ২১ আগস্ট কোন বিশেষ রাজনৈতিক দলের উপর হামলার দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু বিবেচনা করলেই চলবে না, সর্বোপরি এটি ছিলো মানবতার উপর এক বিরাট আঘাত। ২১ আগস্টের পড়ন্ত বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ-এর নিথর লাশগুলো ছিলো ভুলণ্ঠিত মানবতার স্মারক। বীভৎসতাই যেন ছিল ক্ষমতাসীনদের রাজনৈতিক সৌন্দর্য। আর সেই সৌন্দর্যের বহিঃপ্রকাশ তারা ঘটিয়েছে হত্যাকে উৎসব হিসেবে পালনের মধ্য দিয়ে। কিন্তু এই বীভৎস ঘটনার পর পরেই তা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার একটা অদম্য ইচ্ছে তাদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়।  ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের রেশ কাটতে না কাটতেই সরকারের পক্ষ থেকে এই গ্রেনেড হামলার দায় তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনার উপর চাপানো হয়। শুধু তাই না, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ কে উদ্দেশ্য করে নানা বিভ্রান্তিকর তথ্য উপস্থাপন করে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকার।

২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনায় শুরু থেকেই হোতাদের আড়াল করতে তদন্তের গতি ভিন্ন খাতে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। তদন্তের নামে বিভিন্ন সময় নানা ‘আষাঢ়ে গল্প’ হাজির করে প্রথম থেকেই বিষয়টিকে বিতর্কিত করার কাজ শুরু হয় সিআইডির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও একটি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে। প্রথমেই সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় শেখ হাসিনা নিজে ব্যাগে করে গ্রেনেড নিয়ে গিয়েছিলেন! তার ঠিক একদিন পরেই শুরু হয় বিএনপি’র গতানুগতিক ভারত বিরোধী রাজনীতির প্রচারণা। শৈবাল পার্থ নামের একজনকে গ্রেফতার করে ভারতের গোয়েন্দা বাহিনীর একজন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চায় তৎকালীন প্রশাসন। তারপর আসে জজ মিয়া নাটকসহ আরও অনেক কিছু।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তৎকালীন বিএনপি জামাত জোট সরকার সর্বপ্রথম ফাঁসিয়েছিল শৈবাল সাহা পার্থ নামে একজন নিরীহ হিন্দু ছেলেকে। ওই গ্রেনেড হামলার ঘটনার তদন্ত ভিন্ন খাতে নেওয়ার জন্য ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডের হার্ডনেট সাইবার ক্যাফে থেকে শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে একটি দৈনিকে ই-মেইল পাঠানোর ঘটনার নাটক সাজিয়ে ২৫ আগস্ট বোনের বাসা থেকে ঐ সাইবার ক্যাফেতে ডেকে এনে একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা শৈবাল সাহা পার্থকে আটক করে। ৪ দিন অজ্ঞাত স্থানে আটকে নির্যাতনের পর ২৯ আগস্ট সিআইডি ইন্সপেক্টর তাকে আদালতে পাঠিয়ে পর্যায়ক্রমে ১৪ দিন রিমান্ডে মালিবাগ সিআইডি অফিসে নিয়ে স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য বর্বর নির্যাতন চালায়। ২৪ ঘন্টা চোখ কালো কাপড়ে বেঁধে বৈদ্যুতিক শক দেওয়ার পাশাপাশি লাঠিপেটাসহ সকল নির্যাতন চালানো হয়। টানা ১৮ দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে থাকাকালে সারাক্ষণ চলেছে অভিনব কায়দায় নির্যাতন আর সাজানো স্বীকারোক্তি আদায়ের চাপ। পার্থর মা ছেলের মুক্তির জন্য মন্দিরে নিজের রক্ত দিয়ে পূজা দেন। পার্থ যেহেতু ভারতে লেখাপড়া করেছেন তাই তাকে ভারতের চর হিসেবে প্রমাণেরও চেষ্টা করেছিল বিএনপি জামাত জোট সরকার। দীর্ঘ ৭ মাস কারাভোগের পর হাইকোর্টের নির্দেশে ২০০৫ সালের ২৩ মার্চ কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।

পুরো ঘটনার ধারা বর্ণণা আজকের এই লেখায় তুলে ধরছি, পার্থ নামক এক নিরীহ ছেলেকে নির্যাতন এবং অহেতুক ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে জড়িয়ে বক্তব্যের কোন সত্যতা যে এই হামলার সাথে পাওয়া যায়নি তা নিচের লেখা পড়লেই সবার কাছে পরিষ্কার হবে। বিএনপি সরকার কিভাবে অহেতুক ভারত বিরোধী রাজনীতিকে তখন উস্কে দিয়ে নিজেদের অপরাধ ঢাকতে চেয়েছিলো তার সত্যতা যাচাই করার দায়িত্ব জনগণের। 

ভয়াল ও রক্তাক্ত ২১ আগস্ট
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার লক্ষ্যে রাষ্ট্রযন্ত্রের সহযোগিতায় আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো হয় বর্বর গ্রেনেড হামলা। সৌভাগ্যক্রমে শেখ হাসিনা বেঁচে গেলেও তৎক্ষণাৎ মৃত্যুর মিছিলে যোগ দেয় ২৪টি তাজা প্রাণ। 

মামলার চার্জশিট 
দেশ বিদেশে এই নারকীয় হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া হলেও ঘটনার তদন্তে গড়িমসি করে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। ২০০৭ সালের পর নতুন করে এ মামলা তদন্তের উদ্যোগ নেয় তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ২০১১ সালের ৩ জুলাই সিআইডি ৩০ জনকে আসামি করে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করে।

চার্জশিটভুক্ত উল্লেখযোগ্য আসামি 
চার্জশিটে উল্লেখিত আসামিরা হলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোহাম্মদ কায়কোবাদ, খালেদা জিয়ার ভাগ্নে সাইফুল ইসলাম ডিউক, এনএসআইয়ের সাবেক দুই মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আবদুর রহিম ও মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার, ডিজিএফআইয়ের মেজর জেনারেল (অব.) এ টি এম আমিন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (বরখাস্ত) সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দার, পুলিশের সাবেক তিন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) আশরাফুল হুদা, শহুদুল হক ও খোদা বকশ চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি খান সাঈদ হাসান ও সাবেক এসপি মো. ওবায়দুর রহমান, জোট সরকারের আমলে মামলার তিন তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, এএসপি মুন্সী আতিকুর রহমান ও এএসপি আবদুর রশিদ, হানিফ পরিবহনের মালিক মো. হানিফ এবং হুজি-বির ১০ নেতা।
                                               
শেখ হাসিনা হত্যাচেষ্টা চক্রান্তের ছক

হত্যা ষড়যন্ত্রের ছক-১, (হাওয়া ভবন হত্যা পরিকল্পনার মিটিং, ১৪ আগস্ট ২০০৪) 
বেশ কয়েকটি বৈঠকের ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালের ১৪ আগস্ট হাওয়া ভবনে আলোচনায় বসে চক্রান্তকারীরা। শেখ হাসিনাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করা হয় সেদিনের মিটিংয়ে। মামলার চার্জশিটে উঠে এসেছে হাওয়া ভবনের সেই কথোপকথন।

তারেক জিয়া- দেশের পরিস্থিতি দিনের পর দিন খারাপের দিকে যাচ্ছিলো এবং রাজনৈতিকভাবে শেখ হাসিনার প্রভাব ও জনসমর্থন তুঙ্গে থাকায় দ্রুত পদক্ষেপ কী নেয়া যায় সে ব্যাপারে সকলের মতামত চান।

তৎকালীন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী জামায়াতে ইসলাম নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মোজাহিদ- আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনাকে ইসলামবিরোধী আখ্যা দিয়ে তাকে হত্যার কথা উল্লেখ করেন।

তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর- দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে দুটি পদ্ধতির উল্লেখ করেন। হয় রাজনৈতিকভাবে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে মোকাবেলা করা অথবা তাকে হত্যা করার ব্যাপারে মত দেন তিনি। কোন পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে এই ব্যাপারে মতামত চান এবং শেখ হাসিনার চিরবিদায়ের পক্ষে বাবর মতামত দেন। তার কাছে গ্রেনেড আছে এবং হত্যায় এগুলো ব্যবহার করা যাবে বলেও উল্লেখ করেন।

জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যাকারী মেজর নূর-  তিন ধরনের পরামর্শ দেয়। রাস্তায় চলাকালীন বা বাসায় অথবা জনসভায় আক্রমণ করে তাঁকে শেষ করে দেয়া। শেষের পদ্ধতিটিই সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ায় তাঁকে জনসভায় হামলা চালিয়ে হত্যার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

তৎকালীন ভূমি উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু- সকল ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী। হরকাতুল জিহাদ ও জামায়াতে ইসলামের জঙ্গিদের পুরোপুরি সহায়তা দেন পিন্টু ও তার ভাই।

প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী- হত্যা পরিকল্পনার সাথে একমত পোষণ করে আর্থিক সহায়তা দেবার প্রতিশ্রুতি দেন। 
সর্বসম্মতিক্রমে ২১ আগস্টের সমাবেশকে টার্গেট করা হয় এবং ঐদিনই শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। 

হত্যা ষড়যন্ত্রের ছক-২, (হাওয়া ভবন দ্বিতীয় মিটিং, ১৫ আগস্ট ২০০৪ সাল)
তার পরদিন ১৫ আগস্ট একই জায়গায় আবার বৈঠকে বসে তারা। কিলিং মিশন কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তা নিয়ে আলোচনা হয় সেদিন। এবং হরকাতুল জিহাদ ও  জামায়াতে ইসলামের জঙ্গিদের উপর হত্যার এই দায়িত্ব দেয়া হয়।

হত্যা ষড়যন্ত্রের ছক-৩ (লুৎফুজ্জামান বাবরের সরকারি বাসভবনে হত্যা ষড়যন্ত্রের ছক) 
এর পরে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় বেইলি রোডে, লুৎফুজ্জামান বাবরের সরকারি বাসভবনে। সেই দিনই বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয় এবং বৈঠকেই প্রাথমিক খরচ মেটাতে হুজি নেতাদেরকে ৫০ হাজার টাকা হস্তান্তর করা হয়। মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ভূমি উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধূরী, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত খুনিদের একজন, জামায়াতের এক শীর্ষ নেতা, জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জেহাদের আল ইসলামীর দুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, জঙ্গি সংগঠন আল মারকাজুল ইসলামীর এক নেতা এবং হাওয়া ভবনের শীর্ষ এক ব্যক্তি সেই মিটিংয়ে ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয় চার্জশিটে এবং গ্রেনেডগুলোও দেখানো হয়।

হত্যা ষড়যন্ত্র ছক-৪ (আব্দুস সালাম পিন্টুর বাসায় মিটিং, ১৮ আগস্ট ২০০৪) 
১৮ আগস্ট ২টি কালো জিপ নিয়ে আব্দুস সালাম পিন্টুর বাসায় যান বাবর। তার নির্দেশে বিএনপি নেতা ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫৩ নং ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুর রহমান আরিফ ১ ডজন গ্রেনেড আনেন। উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর ভাই তাজউদ্দীন, হরকাতুল জিহাদ নেতা আবু তাহের জান্দাল ও কাজলের কাছে ১৫টি গ্রেনেড দেন।

হত্যা ষড়যন্ত্র ছক-৫ (মেরুল বাড্ডার বাসায় মিটিং) 
আসামি আহসানউল্লাহ কাজলের মেরুল বাড্ডার বাসায় ২১ আগস্টে হামলা চালাতে কারা অংশ নিবে সে বিষয়ে বৈঠক ও পরিকল্পনার কথাও লিপিবদ্ধ হয়েছে চার্জশিটে।

হত্যা ষড়যন্ত্র ছক-৬ (দারুল আরকান অফিস মিটিং, ২১ আগস্ট, ২০০৪)

আগেরদিন মুফতি আহসানুল্লাহ কাজল ও আবু জান্দাল ২০ আগস্ট ঘটনাস্থল ও আশেপাশের এলাকা রেকি করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২১ আগস্ট সকাল ১০টার মধ্যে হামলার জন্য নির্বাচিত জঙ্গিরা মুফতি হান্নানের বাসায় জড়ো হয়, সেখানে যোগ দেয় আবু সাইদ জাফর, কথিত সামরিক শাখার ডেপুটি চিফ কমান্ডার জাহাংগির বদর, মহানগর আমীর আবু তাহেরসহ আরও বেশ কয়েকজন। তাদের ব্রিফিং দিয়ে পাঠিয়ে দেয়া হয় সেই সমাবেশস্থলে। এরপর ২১ আগষ্ট ৫ টা ২২ মিনিটে শুরু হয় সেই লোমহর্ষক লীল নকশার বাস্তবায়ন। বেশ কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে হামলায় অংশ নেয় হামলাকারীরা। হামলাকারীদের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর ১৫ জন কর্মী ছিল।

পাকিস্তান ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাথে জড়িত কর্তাব্যক্তিদের ষড়যন্ত্র
পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা সাবেক বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনা হত্যার জন্য শক্তিশালী আর্জেস গ্রেনেড সাপ্লাই দেয়। এই প্রক্রিয়ার সাথে সরাসরি জড়িত হয়। এনএসআইয়ের সাবেক দুই মহাপরিচালক, ডিজিএফআইয়ের হর্তা-কর্তা ও পুলিশের সাবেক তিন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) সরাসরি এই হত্যা ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত হয় যাদের নাম চার্জশিটে উল্লেখিত।

বেগম খালেদা জিয়ার ভূমিকা- সাবেক ডিজিএফআই প্রধান মেজর জেনারেল সাদিক হাসান রুমি পুরো ঘটনা বেগম খালেদা জিয়াকে অবহিত করেন এবং ঘটনা তদন্তের অনুমতি চান। বেগম খালেদা জিয়া তদন্তের অনুমতি না দিয়ে মেজর জেনারেল রুমিকে তাঁর পদ থেকে বরখাস্ত করেন।

বিচারের নামে জজ মিয়া নাটক- বিশ্ব সম্প্রদায়ের চাপের মুখে ২০০৫ সালের ৯ জানুয়ারি নোয়াখালির সেনবাগ থেকে জজ মিয়াকে গ্রেফতার করে গ্রেনেড হামলায় মামলার অপরাধী হিসেবে দেখানো হয়। পরে জজ মিয়ার দরিদ্র পরিবারের আজীবন ভরণপোষণের দায়িত্ব নেয়ার লোভ দেখিয়ে এবং দুই ভায়রা রানা ও শফিকুল ইসলামকে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিতে বাধ্য করা হয়।

পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার বদলে যারা ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে টেনে এনে তেরঙ্গা-লালসবুজ সম্পর্কে ছেদ টানতে চেয়েছিলেন তাদের আশায় গুড়ে বালি! এসব অপপ্রচারে ‘গণভবন থেকে জনপথ রোড’ এর দূরত্ব কমেনি পরবর্তীতে বেড়েছে বৈকি! মনে রাখতে হবে, ধর্মের ঢোল আপনি বাজে। সত্য চিরদিনের জন্য চাপা থাকে না। ইতিহাস কখনো কাউকে ক্ষমা করে না। ইতিহাসের অমোঘ নিয়মে আজ সেই সত্য উদ্ভাসিত হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর সেই বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট নৃশংস গ্রেনেড হামলা মামলায় ১৯ জনের মৃত্যদণ্ড এবং ১৯ জনের যাবজ্জীবন সেই সঙ্গে ১১ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থ জরিমানার রায় ন্যায়বিচার নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি নির্দোষ নিরপরাধ শৈবাল সাহা পার্থ এবং জজ মিয়ারাও কলঙ্কমুক্ত হলো।

রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সর্বশেষ খবর
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা