শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৭, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

জাতিসংঘের ইমরান খান ও বাস্তবের পাকিস্তান!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
জাতিসংঘের ইমরান খান ও বাস্তবের পাকিস্তান!

জাতিসংঘ বিশ্ব জাতিসমূহের একটি সংগঠন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ন্যায়বিচার ও নীতির উপর ভিত্তি করে শান্তি, উন্নয়ন, মানবাধিকার এবং সকল মানুষের কল্যাণের জন্য রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করাই এর উদ্দেশ্য। তাই জাতিসংঘের অধিবেশনে দাঁড়িয়ে যখন একজন রাষ্ট্রনায়ক কথা বলেন তখন তা এক বিশেষ বার্তা হিসেবে ধরা হয়। গত ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। আগে থেকেই বুঝা যাচ্ছিলো, কাশ্মীর ইস্যু বিশ্ব নেতাদের সামনে তুলে ধরার জন্য জাতিসংঘের মতো বড় প্ল্যাটফর্মকে কাজে লাগাতে চাইবেন তিনি, হয়েছেও তাই। কিন্তু কাশ্মীর ইস্যুতে কথা বলতে গিয়ে তিনি এমন কিছু শব্দচয়ন করেছেন যা একেবারেই অনভিপ্রেত এবং মধ্যযুগীয় মানসিকতার প্রতিফলন। জাতিসংঘ সম্ভবত প্রথম এই ধরণের পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে, যেখানে একবিংশ শতাব্দীর এই যুগে এসেও শান্তির পরিবর্তে হুমকি এবং ঘৃণাভরা এক বক্তব্য প্রত্যক্ষ করতে হয়েছে। এই ভাষণ নতুন কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে সবাইকে, যে প্রশ্নগুলোর জন্মদাতা খোদ পাকিস্তানই। 

দুই পরমাণু শক্তিধর দেশের মধ্যে আমরা প্রায়ই উত্তেজনা দেখি এবং রাজনৈতিক মাঠ উত্তপ্ত করার বক্তব্যও শুনি। তবে তা শুধু রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য একবিংশ শতকের এই যুগে এসেও সম্মুখ যুদ্ধের সরাসরি হুমকি শুনতে হলো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কাছ থেকে। জাতিসংঘের মতো কোন ফোরামে নিউক্লিয়ার অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দেয়া কোন রাষ্ট্রনায়কের বক্তব্য হতে পারে না। তবে আমরা হরহামেশাই এরকম হুমকি দেখি ভিডিওবার্তায় আলকায়দা বা আইএস এর সদস্যরা দিয়ে থাকে। একবিংশ শতাব্দীর এই যুগে এসেও জাতিসংঘের মতো বড় আসরে কেউ এভাবে বক্তব্য দিতে পারে তা ছিলো অকল্পনীয়। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বর্তমান বিশ্ব যে যুদ্ধে নেমেছে তাকে নিঃসন্দেহে বাধাগ্রস্ত করবে এই বক্তব্য। ইমরান খানের বক্তব্য পরোক্ষভাবে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করছে, যা বিশ্ব শান্তির পথে কাজ করা প্রতিটি সংগঠন ও মানুষের জন্য হুমকিস্বরূপ। 

জাতিসংঘের মঞ্চে দাঁড়িয়ে ইমরান খান এথনিক ক্লিঞ্জিং এবং সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষা করার যে বক্তব্য দিয়েছেন তা নিঃসন্দেহে দ্বিচারিতামূলক। একদিকে আপনি নিজের দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিশ্চিহ্ন করবেন, অপরদিকে মেকি মানবতার বাণী শুনাবেন, তা কপটতা এবং ভণ্ডামি। আমরা হয়তো অনেকেই জানি না, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানে মাইনোরিটি কমিউনিটি ছিলো ২৩%, যা আজ এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৩% এ। খ্রিস্টান, শিখ, আহমাদিয়া, হিন্দু, শিয়া, পশতুন, সিন্দিজ, বেলুচিসসহ অন্যান্য ধর্মের মানুষেরা মধ্যযুগীয় বর্বর ব্লাসফেমি আইনের যাঁতাকলে পিষ্ট। নিজ দেশে যেখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে সংখ্যালঘুদের নির্মূল করা হচ্ছে, সেখানে বিশ্ব মানবতা সম্পর্কে কিভাবে শিক্ষা দিতে আসেন ইমরান খান? 

ইমরান খান সন্ত্রাসবাদের ক্ষেত্রে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করে দায় মুক্তির দিকে হেঁটেছেন। কিন্তু হাঁটতে চাইলেই কি তা পারা যায়। ভারত পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদের জন্য যে দায়ী করে আসছে তা তিনি অস্বীকার করে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক দল সেখানে যাবার আহ্বান জানিয়েছেন এবং সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ যে মিথ্যা তা উল্লেখ করেছেন। এমনকি তিনি এটাও বলেছেন, পাকিস্তান সরকার বদ্ধপরিকর যেকোন জঙ্গি গোষ্ঠী সম্পূর্ণরুপে নির্মূলের জন্য। 

কিন্তু বাস্তবতা কি বলছে? আসুন একটু দেখে নেই। জাতিসংঘের তালিকায় থাকা ১৩০ জন জঙ্গি ও ২৫টি জঙ্গি সংগঠনের আঁতুড়ঘর পাকিস্তান এবং তারা যে এখনো তাদের দেশেই রয়েছে সেটা হয়তো ইমরান খান ভুলে গেছেন, হয়তো ভুলে গেছেন পাকিস্তান বিশ্বের একমাত্র সরকার, যারা জাতিসংঘের নিষিদ্ধ তালিকায় থাকা আল-কায়দাকে পেনশন দেয়। সবচেয়ে বড় সার্কাসটি ছিলো ইমরান খান যে নিউইয়র্কে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিচ্ছেন সেই শহরটিই তাদের জঙ্গিবাদের সবচাইতে বড় ক্ষত চিহ্ন বহন করে চলছে, এই শহরটিতেই টুইন টাওয়ারের ধ্বংসযজ্ঞ রয়েছে যার মূল হোতা ওসামা বিন লাদেনকে পাকিস্তান লালন পালন করেছিলো। বিশ্ববাসীই দেখেছে মৃত্যুর শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লাদেন পাকিস্তানের খাইবার পখতুনের এবোটাবাদেই ছিলো। শুধু তাই না, এই নিউইয়র্ক শহরেই পাকিস্তানের হাবিব ব্যাংকের অপারেশন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সন্ত্রাসী তৎপরতায় কোটি ডলার পাচারের অভিযোগে। এতোকিছু সহজেই কিভাবে ভুলে যায় পাকিস্তান! ভুলে যান ইমরান খান! 

এখানেই শেষ না, ব্যক্তি ইমরান কিভাবে নিজের রাজনীতির সাথে জঙ্গিবাদী নেতাদের জড়িয়েছেন তা সবাইকে মনে করিয়ে দেয়া দরকার। পাকিস্তান ‘তেহরিকে ইনসাফ পার্টি’ বা পিটিআই গঠনকালে ইমরানের ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলো বিশ্বের শীর্ষ সন্ত্রাসী সংগঠন তালেবান ও আল-কায়েদা। ২০১৩ সালের নির্বাচনে তার দল জামায়াত-ই-ইসলাম ও কওমি ওয়াতানের সঙ্গে আঁতাত করে খাইবার পাকতুনখোওয়া প্রদেশে সরকার গঠন করতে সক্ষম হয়। এটা হচ্ছে সেই খাইবার পাকতুনখোওয়া, যেখানে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে ওসামা বিন লাদেনকে লালন করেছিলো। এখানেই আল কায়েদার শক্তিশালী ঘাঁটি, যা এখনো বিদ্যমান। নির্বাচনে তাকে জোরালো সমর্থন দিয়েছিল তালেবান ও আল-কায়েদা গোষ্ঠী। মোল্লা ওমর ও জালালুদ্দিন হাক্কানির মতো তালেবান জঙ্গিরা তার প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা থেকেই পড়াশোনা করেছে। এমনকি এবারের নির্বাচনেও পাকিস্তানে ধর্মীয় ডানপন্থীদের সরাসরি আনুকূল্য পেয়েছে ইমরান। ‘তালেবানের জনক’ খ্যাত মাওলানা সামিউল হক ইমরানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। তবে এ নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার শিকার হয়েছেন তিনি সামি উল হকের সঙ্গে জোট বেঁধে। চলতি মাসের শুরুর দিকে আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট জঙ্গি সংগঠন হরকত-উল-মুজাহিদিন প্রকাশ্যেই ইমরান খান ও তার দলের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদীদের সাথে হাত মেলানো কোন রাষ্ট্রপ্রধান যখন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অবস্থানের কথা বলবেন তখন সেটা নিতান্তই হাসির খোরাক। আয়নায় ইমরান খান হয়তো নিজের চেহারাটা দেখেননি, চেহারাটা দেখলে ভুলোমনা ইমরান খান হয়তো নিজেকে চিনতে পারতেন, চিনতে সহজ হতো তার জাতকেও! 

‘ইসলাম এবং মুসলিম’ শব্দ চয়নের মাধ্যমে ইমরান খান ধর্মান্ধতার নোংরা কার্ড খেলার চেষ্টা করেছেন। ইমরান খানের ৫০ মিনিটের বক্তব্যে ‘হিউমেন রাইটস’ শব্দটি যেখানে ব্যবহৃত হয়েছে মাত্র ৪ বার পক্ষান্তরে ‘ইসলাম’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে মোট ৭১ বার! তার মানে দাঁড়াচ্ছে প্রায় প্রতি দেড় মিনিটে দুইবার তিনি ইসলাম শব্দটি উচ্চারণ করেছেন। এটা মন্দ তা আমি বলছি না বরং অতি ভক্তি যে চোরের লক্ষণ তা একটু উদাহরণ দিয়েই বুঝিয়ে দিচ্ছি, এটা যে কতো বড় ভণ্ডামি তা একটু দেখুন। ইমরান খান কাশ্মীরের মুসলমানদের নিয়ে বলেছেন, কিন্ত চীনে শত বছর যাবত মুসলিম উইঘুর সম্প্রদায়ের নির্যাতন নিয়ে টু শব্দটিও উচ্চারণ করেননি। কিন্তু কেন? কারণ চীন তার বন্ধু রাষ্ট্র এবং ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে চীনকে তার সবার আগে দরকার তাই। এমনকি সৌদি আরব দ্বারা ইয়েমেনে ঘটা স্মরণকালের ভয়াবহ গণহত্যা নিয়েও কিছুই বলেননি, কেননা সৌদি অর্থায়ন তাহলে বন্ধ হয়ে যাবে। 

জাতিসংঘের মঞ্চে দাঁড়িয়ে মানবতার বুলি কপচানোর আগে নিশ্চয়ই একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশের কাছে তার ক্ষমা চাওয়া উচিত। তার সে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সে বাংলাদেশে সংঘটিত সবচেয়ে কম সময়ে বড় গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাননি। সুযোগ ছিলো পাপমুক্ত হওয়ার। গোড়া কেটে দিয়ে আগায় পানি ঢাললে তো হবে না। আর তাই রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পক্ষে কথা বলতে চাইলে তাকে আগে পাপমুক্ত হয়ে আসতে হবে। সেটা করার জন্য তাকে অবশ্যই নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে, তার পূর্বপুরুষদের ইতিহাসের বর্বরোচিত নারকীয় হত্যাযজ্ঞের জন্য। এই ‘ইসলাম আর মুসলিম’ শব্দচয়নে যারা গলে যাচ্ছেন তাদেরকে ভালো করে একাত্তরের সময়টার কথা স্মরণ করাতে চাই। এই দুটি শব্দ চয়নের মাধ্যমেই পাকিস্তান আমাদের উপর গণহত্যা চালিয়েছিলো, ইমরান খান নিয়াজির দুঃসম্পর্কের চাচা আমীর আব্দুল্লা খান নিয়াজীর হাত রাঙা হয়েছিলো আমাদের রক্তে। 

জাতিসংঘে দাঁড়িয়ে ৭১ বার ‘ইসলাম’ শব্দ উচ্চারণ করলেই একাত্তরের ক্ষত মুছে যাবে না, গণহত্যা মিথ্যা প্রমাণিত হবে না। বরং একাত্তরের কৃতকর্মের জন্য ৭১ বার ক্ষমা চাইলে কিছুটা পাপমোচন হতো। পাকিস্তান তার ধর্মীয় কার্ড খেলেছে, আর অনেকেই তাকে মুসলিম উম্মাহর নেতা বানিয়ে বক্তব্য দিচ্ছে, তার পূজো দিতে শুরু করেছে। কেনো এতো দৈন্যতা আমাদের? নিজ দেশের ইতিহাস, পাকিস্তানের বর্বর ও নির্মম ইতিহাস জানি না বলেই কি আমরা এতোটা নিম্নরুচি নিয়ে বেড়ে উঠছি। সবশেষে বলবো, জাতিসংঘের মঞ্চে মেকি মানবতা দেখে বিগলিত না হয়ে ইমরান খান এবং পাকিস্তানের ইতিহাস জানুন, নিজের ইতিহাস জানুন, নিজেকে চিনুন। 

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক
 
বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা