শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৭, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

জাতিসংঘের ইমরান খান ও বাস্তবের পাকিস্তান!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
জাতিসংঘের ইমরান খান ও বাস্তবের পাকিস্তান!

জাতিসংঘ বিশ্ব জাতিসমূহের একটি সংগঠন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ন্যায়বিচার ও নীতির উপর ভিত্তি করে শান্তি, উন্নয়ন, মানবাধিকার এবং সকল মানুষের কল্যাণের জন্য রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করাই এর উদ্দেশ্য। তাই জাতিসংঘের অধিবেশনে দাঁড়িয়ে যখন একজন রাষ্ট্রনায়ক কথা বলেন তখন তা এক বিশেষ বার্তা হিসেবে ধরা হয়। গত ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। আগে থেকেই বুঝা যাচ্ছিলো, কাশ্মীর ইস্যু বিশ্ব নেতাদের সামনে তুলে ধরার জন্য জাতিসংঘের মতো বড় প্ল্যাটফর্মকে কাজে লাগাতে চাইবেন তিনি, হয়েছেও তাই। কিন্তু কাশ্মীর ইস্যুতে কথা বলতে গিয়ে তিনি এমন কিছু শব্দচয়ন করেছেন যা একেবারেই অনভিপ্রেত এবং মধ্যযুগীয় মানসিকতার প্রতিফলন। জাতিসংঘ সম্ভবত প্রথম এই ধরণের পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে, যেখানে একবিংশ শতাব্দীর এই যুগে এসেও শান্তির পরিবর্তে হুমকি এবং ঘৃণাভরা এক বক্তব্য প্রত্যক্ষ করতে হয়েছে। এই ভাষণ নতুন কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে সবাইকে, যে প্রশ্নগুলোর জন্মদাতা খোদ পাকিস্তানই। 

দুই পরমাণু শক্তিধর দেশের মধ্যে আমরা প্রায়ই উত্তেজনা দেখি এবং রাজনৈতিক মাঠ উত্তপ্ত করার বক্তব্যও শুনি। তবে তা শুধু রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য একবিংশ শতকের এই যুগে এসেও সম্মুখ যুদ্ধের সরাসরি হুমকি শুনতে হলো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কাছ থেকে। জাতিসংঘের মতো কোন ফোরামে নিউক্লিয়ার অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দেয়া কোন রাষ্ট্রনায়কের বক্তব্য হতে পারে না। তবে আমরা হরহামেশাই এরকম হুমকি দেখি ভিডিওবার্তায় আলকায়দা বা আইএস এর সদস্যরা দিয়ে থাকে। একবিংশ শতাব্দীর এই যুগে এসেও জাতিসংঘের মতো বড় আসরে কেউ এভাবে বক্তব্য দিতে পারে তা ছিলো অকল্পনীয়। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বর্তমান বিশ্ব যে যুদ্ধে নেমেছে তাকে নিঃসন্দেহে বাধাগ্রস্ত করবে এই বক্তব্য। ইমরান খানের বক্তব্য পরোক্ষভাবে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করছে, যা বিশ্ব শান্তির পথে কাজ করা প্রতিটি সংগঠন ও মানুষের জন্য হুমকিস্বরূপ। 

জাতিসংঘের মঞ্চে দাঁড়িয়ে ইমরান খান এথনিক ক্লিঞ্জিং এবং সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষা করার যে বক্তব্য দিয়েছেন তা নিঃসন্দেহে দ্বিচারিতামূলক। একদিকে আপনি নিজের দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিশ্চিহ্ন করবেন, অপরদিকে মেকি মানবতার বাণী শুনাবেন, তা কপটতা এবং ভণ্ডামি। আমরা হয়তো অনেকেই জানি না, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানে মাইনোরিটি কমিউনিটি ছিলো ২৩%, যা আজ এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৩% এ। খ্রিস্টান, শিখ, আহমাদিয়া, হিন্দু, শিয়া, পশতুন, সিন্দিজ, বেলুচিসসহ অন্যান্য ধর্মের মানুষেরা মধ্যযুগীয় বর্বর ব্লাসফেমি আইনের যাঁতাকলে পিষ্ট। নিজ দেশে যেখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে সংখ্যালঘুদের নির্মূল করা হচ্ছে, সেখানে বিশ্ব মানবতা সম্পর্কে কিভাবে শিক্ষা দিতে আসেন ইমরান খান? 

ইমরান খান সন্ত্রাসবাদের ক্ষেত্রে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করে দায় মুক্তির দিকে হেঁটেছেন। কিন্তু হাঁটতে চাইলেই কি তা পারা যায়। ভারত পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদের জন্য যে দায়ী করে আসছে তা তিনি অস্বীকার করে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক দল সেখানে যাবার আহ্বান জানিয়েছেন এবং সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ যে মিথ্যা তা উল্লেখ করেছেন। এমনকি তিনি এটাও বলেছেন, পাকিস্তান সরকার বদ্ধপরিকর যেকোন জঙ্গি গোষ্ঠী সম্পূর্ণরুপে নির্মূলের জন্য। 

কিন্তু বাস্তবতা কি বলছে? আসুন একটু দেখে নেই। জাতিসংঘের তালিকায় থাকা ১৩০ জন জঙ্গি ও ২৫টি জঙ্গি সংগঠনের আঁতুড়ঘর পাকিস্তান এবং তারা যে এখনো তাদের দেশেই রয়েছে সেটা হয়তো ইমরান খান ভুলে গেছেন, হয়তো ভুলে গেছেন পাকিস্তান বিশ্বের একমাত্র সরকার, যারা জাতিসংঘের নিষিদ্ধ তালিকায় থাকা আল-কায়দাকে পেনশন দেয়। সবচেয়ে বড় সার্কাসটি ছিলো ইমরান খান যে নিউইয়র্কে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিচ্ছেন সেই শহরটিই তাদের জঙ্গিবাদের সবচাইতে বড় ক্ষত চিহ্ন বহন করে চলছে, এই শহরটিতেই টুইন টাওয়ারের ধ্বংসযজ্ঞ রয়েছে যার মূল হোতা ওসামা বিন লাদেনকে পাকিস্তান লালন পালন করেছিলো। বিশ্ববাসীই দেখেছে মৃত্যুর শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লাদেন পাকিস্তানের খাইবার পখতুনের এবোটাবাদেই ছিলো। শুধু তাই না, এই নিউইয়র্ক শহরেই পাকিস্তানের হাবিব ব্যাংকের অপারেশন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সন্ত্রাসী তৎপরতায় কোটি ডলার পাচারের অভিযোগে। এতোকিছু সহজেই কিভাবে ভুলে যায় পাকিস্তান! ভুলে যান ইমরান খান! 

এখানেই শেষ না, ব্যক্তি ইমরান কিভাবে নিজের রাজনীতির সাথে জঙ্গিবাদী নেতাদের জড়িয়েছেন তা সবাইকে মনে করিয়ে দেয়া দরকার। পাকিস্তান ‘তেহরিকে ইনসাফ পার্টি’ বা পিটিআই গঠনকালে ইমরানের ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলো বিশ্বের শীর্ষ সন্ত্রাসী সংগঠন তালেবান ও আল-কায়েদা। ২০১৩ সালের নির্বাচনে তার দল জামায়াত-ই-ইসলাম ও কওমি ওয়াতানের সঙ্গে আঁতাত করে খাইবার পাকতুনখোওয়া প্রদেশে সরকার গঠন করতে সক্ষম হয়। এটা হচ্ছে সেই খাইবার পাকতুনখোওয়া, যেখানে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে ওসামা বিন লাদেনকে লালন করেছিলো। এখানেই আল কায়েদার শক্তিশালী ঘাঁটি, যা এখনো বিদ্যমান। নির্বাচনে তাকে জোরালো সমর্থন দিয়েছিল তালেবান ও আল-কায়েদা গোষ্ঠী। মোল্লা ওমর ও জালালুদ্দিন হাক্কানির মতো তালেবান জঙ্গিরা তার প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা থেকেই পড়াশোনা করেছে। এমনকি এবারের নির্বাচনেও পাকিস্তানে ধর্মীয় ডানপন্থীদের সরাসরি আনুকূল্য পেয়েছে ইমরান। ‘তালেবানের জনক’ খ্যাত মাওলানা সামিউল হক ইমরানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। তবে এ নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার শিকার হয়েছেন তিনি সামি উল হকের সঙ্গে জোট বেঁধে। চলতি মাসের শুরুর দিকে আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট জঙ্গি সংগঠন হরকত-উল-মুজাহিদিন প্রকাশ্যেই ইমরান খান ও তার দলের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদীদের সাথে হাত মেলানো কোন রাষ্ট্রপ্রধান যখন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অবস্থানের কথা বলবেন তখন সেটা নিতান্তই হাসির খোরাক। আয়নায় ইমরান খান হয়তো নিজের চেহারাটা দেখেননি, চেহারাটা দেখলে ভুলোমনা ইমরান খান হয়তো নিজেকে চিনতে পারতেন, চিনতে সহজ হতো তার জাতকেও! 

‘ইসলাম এবং মুসলিম’ শব্দ চয়নের মাধ্যমে ইমরান খান ধর্মান্ধতার নোংরা কার্ড খেলার চেষ্টা করেছেন। ইমরান খানের ৫০ মিনিটের বক্তব্যে ‘হিউমেন রাইটস’ শব্দটি যেখানে ব্যবহৃত হয়েছে মাত্র ৪ বার পক্ষান্তরে ‘ইসলাম’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে মোট ৭১ বার! তার মানে দাঁড়াচ্ছে প্রায় প্রতি দেড় মিনিটে দুইবার তিনি ইসলাম শব্দটি উচ্চারণ করেছেন। এটা মন্দ তা আমি বলছি না বরং অতি ভক্তি যে চোরের লক্ষণ তা একটু উদাহরণ দিয়েই বুঝিয়ে দিচ্ছি, এটা যে কতো বড় ভণ্ডামি তা একটু দেখুন। ইমরান খান কাশ্মীরের মুসলমানদের নিয়ে বলেছেন, কিন্ত চীনে শত বছর যাবত মুসলিম উইঘুর সম্প্রদায়ের নির্যাতন নিয়ে টু শব্দটিও উচ্চারণ করেননি। কিন্তু কেন? কারণ চীন তার বন্ধু রাষ্ট্র এবং ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে চীনকে তার সবার আগে দরকার তাই। এমনকি সৌদি আরব দ্বারা ইয়েমেনে ঘটা স্মরণকালের ভয়াবহ গণহত্যা নিয়েও কিছুই বলেননি, কেননা সৌদি অর্থায়ন তাহলে বন্ধ হয়ে যাবে। 

জাতিসংঘের মঞ্চে দাঁড়িয়ে মানবতার বুলি কপচানোর আগে নিশ্চয়ই একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশের কাছে তার ক্ষমা চাওয়া উচিত। তার সে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সে বাংলাদেশে সংঘটিত সবচেয়ে কম সময়ে বড় গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাননি। সুযোগ ছিলো পাপমুক্ত হওয়ার। গোড়া কেটে দিয়ে আগায় পানি ঢাললে তো হবে না। আর তাই রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পক্ষে কথা বলতে চাইলে তাকে আগে পাপমুক্ত হয়ে আসতে হবে। সেটা করার জন্য তাকে অবশ্যই নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে, তার পূর্বপুরুষদের ইতিহাসের বর্বরোচিত নারকীয় হত্যাযজ্ঞের জন্য। এই ‘ইসলাম আর মুসলিম’ শব্দচয়নে যারা গলে যাচ্ছেন তাদেরকে ভালো করে একাত্তরের সময়টার কথা স্মরণ করাতে চাই। এই দুটি শব্দ চয়নের মাধ্যমেই পাকিস্তান আমাদের উপর গণহত্যা চালিয়েছিলো, ইমরান খান নিয়াজির দুঃসম্পর্কের চাচা আমীর আব্দুল্লা খান নিয়াজীর হাত রাঙা হয়েছিলো আমাদের রক্তে। 

জাতিসংঘে দাঁড়িয়ে ৭১ বার ‘ইসলাম’ শব্দ উচ্চারণ করলেই একাত্তরের ক্ষত মুছে যাবে না, গণহত্যা মিথ্যা প্রমাণিত হবে না। বরং একাত্তরের কৃতকর্মের জন্য ৭১ বার ক্ষমা চাইলে কিছুটা পাপমোচন হতো। পাকিস্তান তার ধর্মীয় কার্ড খেলেছে, আর অনেকেই তাকে মুসলিম উম্মাহর নেতা বানিয়ে বক্তব্য দিচ্ছে, তার পূজো দিতে শুরু করেছে। কেনো এতো দৈন্যতা আমাদের? নিজ দেশের ইতিহাস, পাকিস্তানের বর্বর ও নির্মম ইতিহাস জানি না বলেই কি আমরা এতোটা নিম্নরুচি নিয়ে বেড়ে উঠছি। সবশেষে বলবো, জাতিসংঘের মঞ্চে মেকি মানবতা দেখে বিগলিত না হয়ে ইমরান খান এবং পাকিস্তানের ইতিহাস জানুন, নিজের ইতিহাস জানুন, নিজেকে চিনুন। 

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক
 
বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি