শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১০, সোমবার, ১৮ মে, ২০২০

আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি, যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি, যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি

"আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি।" 

পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে এ কথা বলা হয়েছে।  সুরা বাকারার ১৬৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "হে মানব জাতি! পৃথিবীতে যা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্য আছে, তা হতে খাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। মদ, শূকরের মাংস ও মৃত প্রাণীর মাংসকে রোগ সৃষ্টির কারণ হিসাবেও উল্লেখ করা হয়েছে। 

চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস, অন্যতম জনক ইবনে সিনা ও মেডিসিনের জনক অসলারের বিভিন্ন সাফল্য তুলে ধরলেও কানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ কেইথ মোর বলেছেন, "চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষকরা নতুন নতুন আবিষ্কার করছে আর এটা বুঝতে পারছে না যে, কুরআনে এ সম্পর্কে আগেই বলা হয়েছে। 
মরণঘাতী করোনার আক্রমণ প্রতিরোধ অর্থাৎ এ মরণঘাতী রোগ নিরাময়ের গবেষণা এখনও পর্যন্ত কোনো সুখবর বয়ে আনতে পারেনি বিশ্ববাসীর জন্য। 
গণমাধ্যমে বিভিন্ন দেশে ওষুধ আবিষ্কারের খবর প্রচারিত হলেও কার্যত এর অস্তিত্ব স্বীকার করা যাচ্ছে না। আমাদের মতো দেশেও কোনো কোনো চিকিৎসকের করোনা প্রতিরোধক ওষুধ আবিষ্কারের বিচ্ছিন্ন খবর জনমনে আশার বদলে কৌতুহলের সৃষ্টি করছে।

প্রতিদিনই করোনার থাবা কেড়ে নিচ্ছে মানুষের প্রাণ। এক দেশ আরেক দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন। স্যাটেলাইটের বদৌলতে পারস্পরিক খবরাখবর জানা গেলেও সার্বিকভাবে বিচ্ছিন্ন। স্যাটেলাইট কোনো ভাইরাসের আক্রমণে স্তদ্ধ হয়ে গেলে বিশ্ব বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। আর পরিস্থিতি তখন কি হবে চোখ বন্ধ করে ভাবুন না? 

মার্কিন সিনেট কক্ষে পবিত্র কুরআন থেকে তেলওয়াত, স্পেন, ইতালি, চীনসহ বিভিন্ন শক্তিধর অমুসলিম রাষ্ট্রের আকাশ বাতাস পবিত্র আযানের ধ্বনিতে অনুরণনের সৃষ্টি করেছে। জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক কুরআনকে সবচেয়ে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ রূপে স্বীকৃতিদানের পরও কী চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা কুরআন গবেষণার মাধ্যমে করোনা নামক মরণব্যাধি নিরাময়ের পথ খুঁজছেন? 
আমরা চোখ রাখতে পারি কুরআনে রোগ নিরাময় সম্পর্কে কি বলছে সেদিকে। যে মূহুর্তে করোনার ছোবল সেই সময়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য মাহে রমজান। মানে রোজার মাস। পবিত্র কুরআনে রোগ হতে মুক্ত থাকার বিষয়ে নামাজ আদায়ের পাশাপাশি রোজাকেও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। 
সেই বিষয়ে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 
কুরআন অধ্যয়ন, নামাজ আদায় ও দোয়া কামনাসহ অন্যান্য ইবাদতের মাধ্যমে নিজের আত্মাকে পরিশুদ্ধ রাখতে বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেছেন, "আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিবো।"
কুরআনে সুরা রূম - এ একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সহমর্মিতার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। সুরা রূম এর ২১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "আল্লাহ তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য হতে তোমাদের সঙ্গিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের নিকট শান্তি পাও এবং তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও সহানুভূতি সৃষ্টি করেছেন। 
আমরা কুরআনে চিকিৎসক ও রোগীর মধ্যকার সম্পর্ক বিষয়ে বলা হয়েছে। চিকিৎসকের আচার- ব্যবহার রোগীকে অর্ধেক সুস্থ করে তোলে। 
কানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ কেইথ মোর বলেন, চিকিৎসা শাস্ত্রের গবেষকরা নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করছে আর এটা বুঝতে পারছে না যে, কুরআনে এ সম্পর্কে আগেই বলা হয়েছে। মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় রোজাও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। মদ, শূকরের গোশত  ও মৃত প্রাণীর গোশতকে রোগের অন্যতম কারণ বলে কুরআনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। 
পারস্পরিক বন্ধন ও সুসম্পর্ক মানুষকে মানসিক দিক থেকে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ থাকতে সহায়তা করে। 
পবিত্র কুরআনে সুরা মো' মেনুনের ১২, ১৩ ও ১৪ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, " নিশ্চয়ই আমি মানুষকে মৃত্তিকার উপাদান হতে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর আমি তাকে শুক্র বিন্দু রূপে এক নিরাপদ আধারে স্থাপন করি। পরে আমি শুক্র বিন্দুকে জমাট রক্তে পরিণত করি। অতঃপর জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করি এবং মাংসপিন্ডকে অস্থি-পঞ্জারে, অতঃপর অস্থিপঞ্জরকে মাংস দ্বারা ঢেকে দেই। অবশেষে আমি তাকে চরম সৃষ্টিতে পরিণত করি। অতএব আল্লাহ মহান, যিনি সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা। 
রোগ প্রতিরোধের জন্য কুরআনে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়। কুরআনে অনেক খাদ্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। খাদ্যের প্রভাবের কথা মানুষের মনমানসিকতার ওপর স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। 
মহানবী (সাঃ) বলেছেন," ক্ষুধার্ত না হলে খেতে বসো না এবং পেট পরিপূর্ণ হবার আগেই খাওয়া শেষ করো। তিনি এমন সব খাদ্যদ্রব্যের নাম উল্লেখ করেন, যা ব্যথা উপশমসহ নানা রোগ থেকে মুক্ত রাখে। 
রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে মধুর মতো এতো বেশি কার্যকর আর কোনো উপাদান নেই। আল্লাহর প্রেরিত রাসূলে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর এ কথাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানও স্বীকার করেছে। এর সত্যতা মিলে কুরআনের সুরা নহলের ৬৯ নম্বর আয়াতে। এতে বলা হয়েছে, "মৌমাছির উদর হতে বিবিধ বর্ণ বিশিষ্ট পানীয় নির্গত হয়। এতে মানুষের জন্য ব্যাধির প্রতীকার আছে। নহল মানে মৌমাছি।
ফুলের মধু আহরণ ও চাক তৈরিসহ মৌমাছির বিভিন্ন কর্মপ্রণালী সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে। 
পবিত্র কুরআনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অলৌকিক দিকগুলোর মধ্যে একটি সম্পর্কে সুরা রু এর ২৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "আল্লাহকে স্মরণের মাধ্যমেই আত্মা প্রশান্তি লাভ করে এবং আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যাবার কারণেই মানুষ দুরবস্থায় পতিত হয়। 
আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি, যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি। "
কুরআনের সুরা বাকারার ১৬৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "হে মানব জাতি! পৃথিবীতে যা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্য আছে, তা হতে খাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই শয়তান তোমাদের শত্রু।

প্রসঙ্গতঃ 
প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যায় সাত বার সুরা তাওবাহর শেষের আয়াতটি পাঠ করলে পাঠকারী রোগ, বিপদ ও পেরেশানি মুক্ত থাকে এবং হায়াত বাড়ে। 
আয়াতটি হলো "হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আ'লাইহি তাকয়াক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আযীম" (অর্থ আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ্ নেই। তাঁর উপর ভরসা করছি এবং তিনি মহান আরশের অধিপতি)
শবে মেঘরাজ রাতে ইব্রাহীম (আঃ) নবীজী (সাঃ) কে যে যে বিষয়টিতে অসীয়ত করেছেন তাহলো, "লা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" যার অর্থঃ কারো শক্তি নেই (দুঃখ কষ্ট দূর করার ও বিপদ আপদে বাঁচাবার)  এবং কারো ক্ষমতা নেই (সুখ ও সম্পদ প্রদানের) একমাত্র আল্লাহ ছাড়া।
ইয়া হাইউ ইয়া কাইউম বিরাহমাতিকা আসতাগীছু (অর্থ হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী, তোমার রহমতের উপর ভরসা করে সাহায্য চাই)  মহানবী (সাঃ) এই দু'আ বিশেষ ভাবে পছন্দ করতেন। হযরত আলী (রাঃ) বলেন, বদরের যুদ্ধে আমি নবীজীকে দেখতে চাই, তিনি কি করছেন। গিয়ে দেখলাম, তিনি সেজদায় পড়ে রয়েছেন আর বলছেন, "ইয়া হাইয়্যু-ইয়া কাইউম"। 
"আল্লাহুম্মাজ্ আলনী ফি আইনী ছাগিরা - ওয়া আইয়্যুনিন নাসি কাবীরা " (অর্থঃ হে আল্লাহ আমার চোখে আমি যেন নিজেকে ছোট দেখি, আর মানুষের চোখে যেন আমি বড় হই) 
ঐতিহাসিক হুদায়বিয়ার সন্ধিকালে কাফেরার সন্ধিপত্রে নবীজীর (সাঃ) নামে সাথে রাসূল (সাঃ) বিশেষণ যোগ করতে আপত্তি জানালে নবীজী (সাঃ) নিজে ছোট হয়ে অপমানজনক ঔ চুক্তিতে সম্মত হয়েছিলেন। পরক্ষণেই এ বিষয়ে কুরআনের আয়াত  নাজিল হয় এবং দুবছর পরেই মক্কা বিজয় হয়। 
"আসআলুল্লাহাল আ'জীম রাব্বুল আ'রশিল আজীম আইইয়াশফীয়াকা"। (অর্থঃ মহান আল্লাহপাকের কাছে মহান আরশের মালিকের কাছে আমি আপনার রোগ মুক্তি কামনা করছি)
নবীজী অসুস্থ রোগীকে দেখতে গেলে সাত বার এই দু'আ পড়তেন। 

১১৪টি সুরা সম্বলিত পবিত্র কুরআনে প্রসিদ্ধ মতানুসারে শব্দ সংখ্যা ৮৬ হাজার ৪৩০টি এবং অক্ষর সংখ্যা ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৩৭০টি। না গদ্য না পদ্য ধরনের প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য কুরআনের আভিধানিক অর্থ - সর্বাধিক পঠিতব্য। ক্বারউন এবং ক্বারনুণ - মূল আরবী শব্দ থেকে যার উৎপত্তি। জিব্রাইল আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় আকৃতিতে আসতেন, তিনি মানুষের আকৃতি নিয়ে, সত্য স্বপ্নযোগে ঘন্টা ধ্বনি (মৌমাছির গুঞ্জনের মতো), অন্তরে ফুঁৎকার দিয়ে, পর্দার অন্তরাল থেকে এবং সাত সরাসরি আল্লাহ পাকের কাছ থেকে। 
প্রায় ১৫ বছর সাধনা মগ্ন নবীজী আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে যখন জিব্রাইল এসে বললেন, "ইকরা"- পড়ুন - তিনি ওযর জানিয়ে বললেন, আমি তো পড়তে জানিনা। উম্মীদ হওয়া সত্ত্বেও আল্লাহ পাক পাঠ করাতে সক্ষম। পালনেওয়ালার নামে শুরু করতে বলে- সৃষ্টির ধ্রুব সত্যটি ১ম আয়াতে তুলে ধরা হয়। 
অস্তিত্ব দান করাই সৃষ্টির প্রতি রাব্বুল আলামিনের প্রথম অনুগ্রহ। অতঃপর সৃষ্টির নানা স্তর পার হয়ে মাটি ও উপাদান চতুষ্টয় দিয়ে যার সূচনা - বীর্য  ও যার পরে জমাট রক্তের পালা আসে এবং পর্যায়ক্রমে মাংসপিণ্ড ও অস্থি প্রভৃতি সৃষ্টি করা হয়। এসবের মধ্যে জমাট রক্ত হলো প্রকৃত প্রস্তাবে একটি মধ্যবর্তী অবস্থা -যার উল্লেখ দ্বিতীয় আয়াতে রয়েছে। শিক্ষাই মানুষকে অন্যান্য সব প্রাণীকুল থেকে স্বতন্ত্র তথা সেরা সৃষ্টি হিসেবে চিহ্নিত করেছে। শিক্ষার এ ক্ষেত্রে কলমের সাহায্যের শিক্ষাকেই বলা হয়েছে। মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক মোহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম কলম সৃষ্টি করে তাকে লেখার নির্দেশ দেন। রোজ কেয়ামত পর্যন্ত যে যা কিছু করে যা যা কিছু হয় বা হবে কলম সব লিখে রাখে। যা আল্লাহ পাকের কাছে আরশে আজিমে রক্ষিত রয়েছে। আল্লাহ আদিকালে যখন সবকিছু সৃষ্টি করেন - তখন তাঁর আরশের কাছে রক্ষিত কিতাবে একথাও লিপিবদ্ধ করেন- "আল্লাহর রহমত - আমার ক্রোধের ওপর প্রবল থাকবে। (সুরা মারেফুল কুরআন)। প্রসিদ্ধ মতে ৬১০ সালের ১৭ আগস্ট সোমবার (১৭ রমজান) পঞ্চ আয়াত নাজিলের পর দীর্ঘকাল ওহী অবতরণ বন্ধ থাকে। যাকে বিচ্ছেদ কাল বলা হয়। অতঃপর ধারাবাহিকভাবে নাজিল হওয়া শুরু হয় আড়াই বছর পর সুরা মুদ্দাসসির এর প্রথম পাঁচটি আয়াত দিয়ে। 
যেখানে "পবিত্র হয়ে আপন পালনকর্তার মহীমা" তথা সার্বভৌম ক্ষমতার ঘোষণা দেয়ার জন্য রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নির্দেশ দেয়া হয়। লাওহে মাহফুজ থেকে কদরের রাতে যেখানে কুরআন শরীফ এনে রাখা হয় তাকে বায়তুল ইযযা বলে। সেখান থেকে ২২ বছর ৫ মাস ১৪ দিনে পাঁচ থেকে ১০ আয়াত আকারে তিরিশ পারায় ৬৬৬৬ আয়াতসহ মহানতম গ্রন্থ পবিত্র কুরআন নাজিল হয়। সাতটি পদ্ধতিতে ওহি নাজিল হতো। যা জিব্রাইল আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাধ্যমে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা