শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১০, সোমবার, ১৮ মে, ২০২০

আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি, যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি, যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি

"আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি।" 

পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে এ কথা বলা হয়েছে।  সুরা বাকারার ১৬৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "হে মানব জাতি! পৃথিবীতে যা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্য আছে, তা হতে খাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। মদ, শূকরের মাংস ও মৃত প্রাণীর মাংসকে রোগ সৃষ্টির কারণ হিসাবেও উল্লেখ করা হয়েছে। 

চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস, অন্যতম জনক ইবনে সিনা ও মেডিসিনের জনক অসলারের বিভিন্ন সাফল্য তুলে ধরলেও কানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ কেইথ মোর বলেছেন, "চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষকরা নতুন নতুন আবিষ্কার করছে আর এটা বুঝতে পারছে না যে, কুরআনে এ সম্পর্কে আগেই বলা হয়েছে। 
মরণঘাতী করোনার আক্রমণ প্রতিরোধ অর্থাৎ এ মরণঘাতী রোগ নিরাময়ের গবেষণা এখনও পর্যন্ত কোনো সুখবর বয়ে আনতে পারেনি বিশ্ববাসীর জন্য। 
গণমাধ্যমে বিভিন্ন দেশে ওষুধ আবিষ্কারের খবর প্রচারিত হলেও কার্যত এর অস্তিত্ব স্বীকার করা যাচ্ছে না। আমাদের মতো দেশেও কোনো কোনো চিকিৎসকের করোনা প্রতিরোধক ওষুধ আবিষ্কারের বিচ্ছিন্ন খবর জনমনে আশার বদলে কৌতুহলের সৃষ্টি করছে।

প্রতিদিনই করোনার থাবা কেড়ে নিচ্ছে মানুষের প্রাণ। এক দেশ আরেক দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন। স্যাটেলাইটের বদৌলতে পারস্পরিক খবরাখবর জানা গেলেও সার্বিকভাবে বিচ্ছিন্ন। স্যাটেলাইট কোনো ভাইরাসের আক্রমণে স্তদ্ধ হয়ে গেলে বিশ্ব বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। আর পরিস্থিতি তখন কি হবে চোখ বন্ধ করে ভাবুন না? 

মার্কিন সিনেট কক্ষে পবিত্র কুরআন থেকে তেলওয়াত, স্পেন, ইতালি, চীনসহ বিভিন্ন শক্তিধর অমুসলিম রাষ্ট্রের আকাশ বাতাস পবিত্র আযানের ধ্বনিতে অনুরণনের সৃষ্টি করেছে। জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক কুরআনকে সবচেয়ে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ রূপে স্বীকৃতিদানের পরও কী চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা কুরআন গবেষণার মাধ্যমে করোনা নামক মরণব্যাধি নিরাময়ের পথ খুঁজছেন? 
আমরা চোখ রাখতে পারি কুরআনে রোগ নিরাময় সম্পর্কে কি বলছে সেদিকে। যে মূহুর্তে করোনার ছোবল সেই সময়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য মাহে রমজান। মানে রোজার মাস। পবিত্র কুরআনে রোগ হতে মুক্ত থাকার বিষয়ে নামাজ আদায়ের পাশাপাশি রোজাকেও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। 
সেই বিষয়ে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 
কুরআন অধ্যয়ন, নামাজ আদায় ও দোয়া কামনাসহ অন্যান্য ইবাদতের মাধ্যমে নিজের আত্মাকে পরিশুদ্ধ রাখতে বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেছেন, "আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিবো।"
কুরআনে সুরা রূম - এ একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সহমর্মিতার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। সুরা রূম এর ২১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "আল্লাহ তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য হতে তোমাদের সঙ্গিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের নিকট শান্তি পাও এবং তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও সহানুভূতি সৃষ্টি করেছেন। 
আমরা কুরআনে চিকিৎসক ও রোগীর মধ্যকার সম্পর্ক বিষয়ে বলা হয়েছে। চিকিৎসকের আচার- ব্যবহার রোগীকে অর্ধেক সুস্থ করে তোলে। 
কানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ কেইথ মোর বলেন, চিকিৎসা শাস্ত্রের গবেষকরা নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করছে আর এটা বুঝতে পারছে না যে, কুরআনে এ সম্পর্কে আগেই বলা হয়েছে। মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় রোজাও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। মদ, শূকরের গোশত  ও মৃত প্রাণীর গোশতকে রোগের অন্যতম কারণ বলে কুরআনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। 
পারস্পরিক বন্ধন ও সুসম্পর্ক মানুষকে মানসিক দিক থেকে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ থাকতে সহায়তা করে। 
পবিত্র কুরআনে সুরা মো' মেনুনের ১২, ১৩ ও ১৪ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, " নিশ্চয়ই আমি মানুষকে মৃত্তিকার উপাদান হতে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর আমি তাকে শুক্র বিন্দু রূপে এক নিরাপদ আধারে স্থাপন করি। পরে আমি শুক্র বিন্দুকে জমাট রক্তে পরিণত করি। অতঃপর জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করি এবং মাংসপিন্ডকে অস্থি-পঞ্জারে, অতঃপর অস্থিপঞ্জরকে মাংস দ্বারা ঢেকে দেই। অবশেষে আমি তাকে চরম সৃষ্টিতে পরিণত করি। অতএব আল্লাহ মহান, যিনি সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা। 
রোগ প্রতিরোধের জন্য কুরআনে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়। কুরআনে অনেক খাদ্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। খাদ্যের প্রভাবের কথা মানুষের মনমানসিকতার ওপর স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। 
মহানবী (সাঃ) বলেছেন," ক্ষুধার্ত না হলে খেতে বসো না এবং পেট পরিপূর্ণ হবার আগেই খাওয়া শেষ করো। তিনি এমন সব খাদ্যদ্রব্যের নাম উল্লেখ করেন, যা ব্যথা উপশমসহ নানা রোগ থেকে মুক্ত রাখে। 
রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে মধুর মতো এতো বেশি কার্যকর আর কোনো উপাদান নেই। আল্লাহর প্রেরিত রাসূলে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর এ কথাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানও স্বীকার করেছে। এর সত্যতা মিলে কুরআনের সুরা নহলের ৬৯ নম্বর আয়াতে। এতে বলা হয়েছে, "মৌমাছির উদর হতে বিবিধ বর্ণ বিশিষ্ট পানীয় নির্গত হয়। এতে মানুষের জন্য ব্যাধির প্রতীকার আছে। নহল মানে মৌমাছি।
ফুলের মধু আহরণ ও চাক তৈরিসহ মৌমাছির বিভিন্ন কর্মপ্রণালী সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে। 
পবিত্র কুরআনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অলৌকিক দিকগুলোর মধ্যে একটি সম্পর্কে সুরা রু এর ২৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "আল্লাহকে স্মরণের মাধ্যমেই আত্মা প্রশান্তি লাভ করে এবং আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যাবার কারণেই মানুষ দুরবস্থায় পতিত হয়। 
আল্লাহ এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি, যার নিরাময়ের উপকরণ তিনি সৃষ্টি করেননি। "
কুরআনের সুরা বাকারার ১৬৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "হে মানব জাতি! পৃথিবীতে যা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্য আছে, তা হতে খাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই শয়তান তোমাদের শত্রু।

প্রসঙ্গতঃ 
প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যায় সাত বার সুরা তাওবাহর শেষের আয়াতটি পাঠ করলে পাঠকারী রোগ, বিপদ ও পেরেশানি মুক্ত থাকে এবং হায়াত বাড়ে। 
আয়াতটি হলো "হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আ'লাইহি তাকয়াক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আযীম" (অর্থ আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ্ নেই। তাঁর উপর ভরসা করছি এবং তিনি মহান আরশের অধিপতি)
শবে মেঘরাজ রাতে ইব্রাহীম (আঃ) নবীজী (সাঃ) কে যে যে বিষয়টিতে অসীয়ত করেছেন তাহলো, "লা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" যার অর্থঃ কারো শক্তি নেই (দুঃখ কষ্ট দূর করার ও বিপদ আপদে বাঁচাবার)  এবং কারো ক্ষমতা নেই (সুখ ও সম্পদ প্রদানের) একমাত্র আল্লাহ ছাড়া।
ইয়া হাইউ ইয়া কাইউম বিরাহমাতিকা আসতাগীছু (অর্থ হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী, তোমার রহমতের উপর ভরসা করে সাহায্য চাই)  মহানবী (সাঃ) এই দু'আ বিশেষ ভাবে পছন্দ করতেন। হযরত আলী (রাঃ) বলেন, বদরের যুদ্ধে আমি নবীজীকে দেখতে চাই, তিনি কি করছেন। গিয়ে দেখলাম, তিনি সেজদায় পড়ে রয়েছেন আর বলছেন, "ইয়া হাইয়্যু-ইয়া কাইউম"। 
"আল্লাহুম্মাজ্ আলনী ফি আইনী ছাগিরা - ওয়া আইয়্যুনিন নাসি কাবীরা " (অর্থঃ হে আল্লাহ আমার চোখে আমি যেন নিজেকে ছোট দেখি, আর মানুষের চোখে যেন আমি বড় হই) 
ঐতিহাসিক হুদায়বিয়ার সন্ধিকালে কাফেরার সন্ধিপত্রে নবীজীর (সাঃ) নামে সাথে রাসূল (সাঃ) বিশেষণ যোগ করতে আপত্তি জানালে নবীজী (সাঃ) নিজে ছোট হয়ে অপমানজনক ঔ চুক্তিতে সম্মত হয়েছিলেন। পরক্ষণেই এ বিষয়ে কুরআনের আয়াত  নাজিল হয় এবং দুবছর পরেই মক্কা বিজয় হয়। 
"আসআলুল্লাহাল আ'জীম রাব্বুল আ'রশিল আজীম আইইয়াশফীয়াকা"। (অর্থঃ মহান আল্লাহপাকের কাছে মহান আরশের মালিকের কাছে আমি আপনার রোগ মুক্তি কামনা করছি)
নবীজী অসুস্থ রোগীকে দেখতে গেলে সাত বার এই দু'আ পড়তেন। 

১১৪টি সুরা সম্বলিত পবিত্র কুরআনে প্রসিদ্ধ মতানুসারে শব্দ সংখ্যা ৮৬ হাজার ৪৩০টি এবং অক্ষর সংখ্যা ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৩৭০টি। না গদ্য না পদ্য ধরনের প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য কুরআনের আভিধানিক অর্থ - সর্বাধিক পঠিতব্য। ক্বারউন এবং ক্বারনুণ - মূল আরবী শব্দ থেকে যার উৎপত্তি। জিব্রাইল আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় আকৃতিতে আসতেন, তিনি মানুষের আকৃতি নিয়ে, সত্য স্বপ্নযোগে ঘন্টা ধ্বনি (মৌমাছির গুঞ্জনের মতো), অন্তরে ফুঁৎকার দিয়ে, পর্দার অন্তরাল থেকে এবং সাত সরাসরি আল্লাহ পাকের কাছ থেকে। 
প্রায় ১৫ বছর সাধনা মগ্ন নবীজী আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে যখন জিব্রাইল এসে বললেন, "ইকরা"- পড়ুন - তিনি ওযর জানিয়ে বললেন, আমি তো পড়তে জানিনা। উম্মীদ হওয়া সত্ত্বেও আল্লাহ পাক পাঠ করাতে সক্ষম। পালনেওয়ালার নামে শুরু করতে বলে- সৃষ্টির ধ্রুব সত্যটি ১ম আয়াতে তুলে ধরা হয়। 
অস্তিত্ব দান করাই সৃষ্টির প্রতি রাব্বুল আলামিনের প্রথম অনুগ্রহ। অতঃপর সৃষ্টির নানা স্তর পার হয়ে মাটি ও উপাদান চতুষ্টয় দিয়ে যার সূচনা - বীর্য  ও যার পরে জমাট রক্তের পালা আসে এবং পর্যায়ক্রমে মাংসপিণ্ড ও অস্থি প্রভৃতি সৃষ্টি করা হয়। এসবের মধ্যে জমাট রক্ত হলো প্রকৃত প্রস্তাবে একটি মধ্যবর্তী অবস্থা -যার উল্লেখ দ্বিতীয় আয়াতে রয়েছে। শিক্ষাই মানুষকে অন্যান্য সব প্রাণীকুল থেকে স্বতন্ত্র তথা সেরা সৃষ্টি হিসেবে চিহ্নিত করেছে। শিক্ষার এ ক্ষেত্রে কলমের সাহায্যের শিক্ষাকেই বলা হয়েছে। মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক মোহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম কলম সৃষ্টি করে তাকে লেখার নির্দেশ দেন। রোজ কেয়ামত পর্যন্ত যে যা কিছু করে যা যা কিছু হয় বা হবে কলম সব লিখে রাখে। যা আল্লাহ পাকের কাছে আরশে আজিমে রক্ষিত রয়েছে। আল্লাহ আদিকালে যখন সবকিছু সৃষ্টি করেন - তখন তাঁর আরশের কাছে রক্ষিত কিতাবে একথাও লিপিবদ্ধ করেন- "আল্লাহর রহমত - আমার ক্রোধের ওপর প্রবল থাকবে। (সুরা মারেফুল কুরআন)। প্রসিদ্ধ মতে ৬১০ সালের ১৭ আগস্ট সোমবার (১৭ রমজান) পঞ্চ আয়াত নাজিলের পর দীর্ঘকাল ওহী অবতরণ বন্ধ থাকে। যাকে বিচ্ছেদ কাল বলা হয়। অতঃপর ধারাবাহিকভাবে নাজিল হওয়া শুরু হয় আড়াই বছর পর সুরা মুদ্দাসসির এর প্রথম পাঁচটি আয়াত দিয়ে। 
যেখানে "পবিত্র হয়ে আপন পালনকর্তার মহীমা" তথা সার্বভৌম ক্ষমতার ঘোষণা দেয়ার জন্য রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নির্দেশ দেয়া হয়। লাওহে মাহফুজ থেকে কদরের রাতে যেখানে কুরআন শরীফ এনে রাখা হয় তাকে বায়তুল ইযযা বলে। সেখান থেকে ২২ বছর ৫ মাস ১৪ দিনে পাঁচ থেকে ১০ আয়াত আকারে তিরিশ পারায় ৬৬৬৬ আয়াতসহ মহানতম গ্রন্থ পবিত্র কুরআন নাজিল হয়। সাতটি পদ্ধতিতে ওহি নাজিল হতো। যা জিব্রাইল আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাধ্যমে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৫৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ