শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৭, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০২০

পরিপূর্ণ মানুষের বিদায়

নাহার মনিকা
অনলাইন ভার্সন
পরিপূর্ণ মানুষের বিদায়

আনিসুজ্জামান স্যারের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল কুমিল্লা বার্ডে ১৯৯২ সালে। স্যার নিরিবিলিতে লেখার কাজ নিয়ে গিয়েছিলেন।
আমি ছাত্রী মানুষ, দোভাষী’র কাজ করছি সুইস ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশনের কন্সালট্যান্ট এ্যানম্যারি হলেনষ্টেইনের সঙ্গে। দলে আমরা দু’জন নারী আর বাকীরা সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং এনজিও কর্মকর্তা। দিনের বেলা বিভিন্ন প্রজেক্ট দেখার পর বিকেলে বার্ডের ডাইনিং হলে এককোনে বড় টেবিল দখল করে গ্লোবাল প্ল্যানিং নামের একটা বৈঠক শুরু করেন তারা। আমার তখন কিছু করার থাকে না।
ডাইনিং হলের আরেক কোনে একটা টেবিলে একা বসে খাওয়া এবং পড়ালেখা করেন আনিসুজ্জামান স্যার। আমাদের দলের সচিবরা স্যারকে দেখে ফিস ফিস করেন-‘ঐ যে প্রফেসর আনিসুজ্জামান’।
সেদিন আমি হাতে জয় গোস্বামীর ‘আলেয়া হৃদ’ নিয়ে পায়চারী করছি, স্যার ডেকে আমার সঙ্গে আলাপ করলেন, কোন বিভাগে পড়ি, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকদের দু’একজনের খোঁজ নিলেন এবং দিলেন।
তারপর যে ক’দিন সেখানে ছিলাম, প্রতিদিন বিকেলে ফিরে চা খেয়ে স্যারের সঙ্গে গল্প হতো, অলিখিত গুরু-শিষ্যের একটা সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেল। স্যার কত কি নিয়ে যে গল্প বলেন- সাহিত্য, রাজনীতি, ইতিহাস, ধর্ম কিছুই বাদ যায় না। আমি বুঝে, না বুঝে প্রশ্ন করলে সরল করে বুঝিয়ে দেন। তখন কবিতা লিখি। স্যার আমার কবিতা শুনে উৎসাহ দিলেন। এখন ভাবলে অবাক হই, ওই কমবয়েসী আমার কথাবার্তায় স্যার আমাকে একটিবারের জন্যও শুধরে দেননি, বা থামিয়ে দেননি। বরং হাসিমুখে শুনেছেন। 

টিউশনির বাইরে ছাত্রছাত্রীদের তখন খুব বেশী অন্য কাজ করার সুযোগ ছিল না। আমাকে দোভাষীর কাজ করতে দেখে  প্রসংশা করেছেন। তাঁর কথায়, আচরণে মোটেও ফুটে ওঠেনি যে তিনি জাতীয় ইতিহাসের চড়াই উৎড়াইগুলো কত কাছ থেকে দেখেছেন, কত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী, এবং দিকনির্দেশনার একজন সক্রিয় অংশীদার, অথচ সে কথাগুলোই বলতেন। নিজের সক্রিয় উপস্থিতিকে জানান না দিয়ে নির্মেদ ভঙ্গীতে যে অভিজ্ঞান বিতরণ করা যায়, সেটি যারা তাঁকে শুনেছেন তারা নিশ্চয়ই জানেন।
কুমিল্লা থেকে ঢাকা ফেরার দিন স্যার নিজে থেকে তাঁর বাসার ফোন নাম্বার দিলেন, ফিরে গিয়ে যেন অবশ্যই যোগাযোগ করি। আর একটা বই উপহার দিলেন। তপন রায় চৌধুরী’র 'রোমন্থন অথবা ভীমরতি প্রাপ্তর পরচরিত চর্চা’। সেই থেকে আমি আরেকজন অসাধারণ লেখকের সঙ্গে পরিচিত হলাম, যার রসবোধ এবং ভাবগাম্ভীর্য দিয়ে মুগ্ধ আছি এখন পর্যন্ত।
 
বেশ কিছুদিন পরে একদিন ফোন করলাম স্যারের বাসায়। স্যারের স্ত্রী ফোন ধরেই বললেন-'তুমি এতদিন ফোন করনি কেন?’ স্যার কুমিল্লা থেকে ফিরে ভাবীকে আমার কথা বলেছেন। স্যারের বাসায় গেছি, তাদের দু’জনের সঙ্গে কতগুলো মধুর আড্ডার স্মৃতি জমেছে। বিশ্ববিদ্যালয় হলে থাকি বলে ভাবী এবং স্যার দু’জনেই খুব জোর করে খাওয়াতেন আমাকে।  
তারপর আমার চাকরি, বিদেশবাসের সূত্রে স্যারের সঙ্গে যোগাযোগহীনতায় পড়ে গেলাম।
এর প্রায় বছর বিশেক পরে স্যার মন্ট্রিয়ালে কনফারেন্সে এসেছেন। তাঁকে নিয়ে বাঙ্গালী কমিউনিটি সংবর্ধনার আয়োজন করেছে, সে অনুষ্ঠানে তো যাবোই, কিন্তু দেখা হলে আমাকে কি চিনবেন? কত ব্যস্ত এবং বিরাট মানুষ! কিন্তু আমাকে অত্যাশ্চর্য করে দিয়ে স্যার এক পলক দেখেই আমাকে নাম ধাম সমেত চিনতে পারলেন। কুমিল্লা বার্ডের কথা বললেন। আমার তখন কালি ও কলমে দুটি গল্প ছাপা হয়েছে। স্যার এই পত্রিকার সম্পাদকীয় উপদেষ্টা। সে গল্প দু’টি তাঁর চোখে পড়েছে! আমি তখন যুগপৎ তাজ্জব এবং লজ্জিত হচ্ছি। কী তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি তাঁর!
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে ক’জন প্রিয় শিক্ষকের সান্নিধ্যে এসেছি, আনিসুজ্জামান স্যার আমার সরাসরি শিক্ষক না হয়েও তাদের অন্যতম একজন।  
স্যার কি লিখেছেন, তার গবেষণা, রাজনৈতিক ঘরানা, কেমন করে ভাষণ দিতেন এসব নিয়ে বলার কিছু নেই, সকলেই জানেন। যতটা আধুনিক ও স্মার্ট হলে একজন একজন করে মানুষকে প্রভাবিত করে একটা জাতির মানস উদ্দীপিত করা যায়, সেই আধুনিকতা তাঁর ছিল।

ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগের কারণে যেসব মানুষ শেকড়চ্যুত হয়, তাদের বেশীরভাগের পক্ষে ধর্মীয় পরিচয়ের উর্ধে ওঠা সহজ থাকে না। কেউ কেউ সে পরিচয় ছাপিয়ে বড় মানুষ হয়ে ওঠেন তাদের কাজে, কথায়।  তাদেরই কেউ কেউ বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে হয়ে ওঠেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, দেবেশ রায়। আর পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে এসে হয়ে ওঠেন আনিসুজ্জামান, হাসান আজিজুল হক।
আনিসুজ্জামান স্যার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের, বাঙ্গালী জাতিস্বত্তার আধুনিক আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে একাত্ম ছিলেন। মানুষের মুক্তি সংগ্রামের পক্ষের মানুষ হিসেবে মানবিকতাকেই তাঁর কাজে ও কথায় সবার ওপরে রেখেছেন। সত্যিকারের বড় মাপের মানুষেরা বোধহয় এমনি হয়। অগুনতি মানুষের ভেতরে আলো জ্বালাতে জ্বালাতে পুরো জাতির বাতিঘর হয়ে ওঠেন।

একই দিনে চলে গেলেন বিশাল মাপের কথাসাহিত্যিক দেবেশ রায়। তাঁকে চাক্ষুস দেখিনি। তিস্তাপারের বৃত্তান্ত দিয়ে তাঁর সঙ্গে পরিচয়। উপন্যাসে কি করে গভীর জট খুলে সহজ করে আবার জটিলতা পাকিয়ে তুলতে হয় তা পড়তে পড়তে উপলব্ধি করেছি। দু’বার পড়েছিলাম এ উপন্যাস। প্রথমবারের আয়াস-পাঠ দ্বিতীয়বারে সুখপাঠে রূপ নিয়েছিল। লেখক দেবেশ রায়ের অনেক গল্প শুনেছি। বাংলাদেশের কাছের লেখক তিনি। প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা, একেকটা লেখার পেছনে, উপন্যাসের পেছনে তার আপোষহীন পরিশ্রমের শোনা কথা পড়তে গিয়ে উপলব্ধি করেছি।
আমি দেশের বাইরে থাকা লোক, তাকে দেখিনি, আর দেখা পাওয়ার সুযোগ নেই। দেবেশ রায়ের লেখাগুলো আছে, বরিশালের যোগেন মণ্ডল আমার বুকশেলফে জ্বল জ্বল করছে। সাইকেলে চেপে জোগেন মণ্ডল ক্ষেতের আল বেয়ে চলে যাচ্ছে কোথাও, অথবা ফিরে আসছে। তাঁর লেখা থাকবে, পড়তে পাবো, এটাই প্রাপ্তি।
 
স্যার আনিসুজ্জামান ও দেবেশ রায় দু’জনেই পূর্ণ জীবন যাপন করে গেছেন। তাদের পক্ষে যতটা সম্ভব মানুষকে দিয়ে গেছেন। তাদের মৃত্যু মহান, সন্দেহ নেই। অনুশোচনা একটাই, সময়টা বড় অসময়, করোনার ক্রান্তিকালে তারা চলে গেলেন। চাইলেও তাদের প্রিয় ফুল নিয়ে শেষ বিদায়ে উপস্থিত হওয়া সম্ভব না। তারা ছিলেন, তাদের কাজ আছে। আমাদের মত অজস্র মানুষ ঘিরে তাদের অজুত কোটি স্মৃতি আছে, যা তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখবে।

লেখক: কবি ও কথা সাহিত্যিক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ
সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা