শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৭, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০২০

পরিপূর্ণ মানুষের বিদায়

নাহার মনিকা
অনলাইন ভার্সন
পরিপূর্ণ মানুষের বিদায়

আনিসুজ্জামান স্যারের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল কুমিল্লা বার্ডে ১৯৯২ সালে। স্যার নিরিবিলিতে লেখার কাজ নিয়ে গিয়েছিলেন।
আমি ছাত্রী মানুষ, দোভাষী’র কাজ করছি সুইস ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশনের কন্সালট্যান্ট এ্যানম্যারি হলেনষ্টেইনের সঙ্গে। দলে আমরা দু’জন নারী আর বাকীরা সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং এনজিও কর্মকর্তা। দিনের বেলা বিভিন্ন প্রজেক্ট দেখার পর বিকেলে বার্ডের ডাইনিং হলে এককোনে বড় টেবিল দখল করে গ্লোবাল প্ল্যানিং নামের একটা বৈঠক শুরু করেন তারা। আমার তখন কিছু করার থাকে না।
ডাইনিং হলের আরেক কোনে একটা টেবিলে একা বসে খাওয়া এবং পড়ালেখা করেন আনিসুজ্জামান স্যার। আমাদের দলের সচিবরা স্যারকে দেখে ফিস ফিস করেন-‘ঐ যে প্রফেসর আনিসুজ্জামান’।
সেদিন আমি হাতে জয় গোস্বামীর ‘আলেয়া হৃদ’ নিয়ে পায়চারী করছি, স্যার ডেকে আমার সঙ্গে আলাপ করলেন, কোন বিভাগে পড়ি, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকদের দু’একজনের খোঁজ নিলেন এবং দিলেন।
তারপর যে ক’দিন সেখানে ছিলাম, প্রতিদিন বিকেলে ফিরে চা খেয়ে স্যারের সঙ্গে গল্প হতো, অলিখিত গুরু-শিষ্যের একটা সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেল। স্যার কত কি নিয়ে যে গল্প বলেন- সাহিত্য, রাজনীতি, ইতিহাস, ধর্ম কিছুই বাদ যায় না। আমি বুঝে, না বুঝে প্রশ্ন করলে সরল করে বুঝিয়ে দেন। তখন কবিতা লিখি। স্যার আমার কবিতা শুনে উৎসাহ দিলেন। এখন ভাবলে অবাক হই, ওই কমবয়েসী আমার কথাবার্তায় স্যার আমাকে একটিবারের জন্যও শুধরে দেননি, বা থামিয়ে দেননি। বরং হাসিমুখে শুনেছেন। 

টিউশনির বাইরে ছাত্রছাত্রীদের তখন খুব বেশী অন্য কাজ করার সুযোগ ছিল না। আমাকে দোভাষীর কাজ করতে দেখে  প্রসংশা করেছেন। তাঁর কথায়, আচরণে মোটেও ফুটে ওঠেনি যে তিনি জাতীয় ইতিহাসের চড়াই উৎড়াইগুলো কত কাছ থেকে দেখেছেন, কত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী, এবং দিকনির্দেশনার একজন সক্রিয় অংশীদার, অথচ সে কথাগুলোই বলতেন। নিজের সক্রিয় উপস্থিতিকে জানান না দিয়ে নির্মেদ ভঙ্গীতে যে অভিজ্ঞান বিতরণ করা যায়, সেটি যারা তাঁকে শুনেছেন তারা নিশ্চয়ই জানেন।
কুমিল্লা থেকে ঢাকা ফেরার দিন স্যার নিজে থেকে তাঁর বাসার ফোন নাম্বার দিলেন, ফিরে গিয়ে যেন অবশ্যই যোগাযোগ করি। আর একটা বই উপহার দিলেন। তপন রায় চৌধুরী’র 'রোমন্থন অথবা ভীমরতি প্রাপ্তর পরচরিত চর্চা’। সেই থেকে আমি আরেকজন অসাধারণ লেখকের সঙ্গে পরিচিত হলাম, যার রসবোধ এবং ভাবগাম্ভীর্য দিয়ে মুগ্ধ আছি এখন পর্যন্ত।
 
বেশ কিছুদিন পরে একদিন ফোন করলাম স্যারের বাসায়। স্যারের স্ত্রী ফোন ধরেই বললেন-'তুমি এতদিন ফোন করনি কেন?’ স্যার কুমিল্লা থেকে ফিরে ভাবীকে আমার কথা বলেছেন। স্যারের বাসায় গেছি, তাদের দু’জনের সঙ্গে কতগুলো মধুর আড্ডার স্মৃতি জমেছে। বিশ্ববিদ্যালয় হলে থাকি বলে ভাবী এবং স্যার দু’জনেই খুব জোর করে খাওয়াতেন আমাকে।  
তারপর আমার চাকরি, বিদেশবাসের সূত্রে স্যারের সঙ্গে যোগাযোগহীনতায় পড়ে গেলাম।
এর প্রায় বছর বিশেক পরে স্যার মন্ট্রিয়ালে কনফারেন্সে এসেছেন। তাঁকে নিয়ে বাঙ্গালী কমিউনিটি সংবর্ধনার আয়োজন করেছে, সে অনুষ্ঠানে তো যাবোই, কিন্তু দেখা হলে আমাকে কি চিনবেন? কত ব্যস্ত এবং বিরাট মানুষ! কিন্তু আমাকে অত্যাশ্চর্য করে দিয়ে স্যার এক পলক দেখেই আমাকে নাম ধাম সমেত চিনতে পারলেন। কুমিল্লা বার্ডের কথা বললেন। আমার তখন কালি ও কলমে দুটি গল্প ছাপা হয়েছে। স্যার এই পত্রিকার সম্পাদকীয় উপদেষ্টা। সে গল্প দু’টি তাঁর চোখে পড়েছে! আমি তখন যুগপৎ তাজ্জব এবং লজ্জিত হচ্ছি। কী তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি তাঁর!
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে ক’জন প্রিয় শিক্ষকের সান্নিধ্যে এসেছি, আনিসুজ্জামান স্যার আমার সরাসরি শিক্ষক না হয়েও তাদের অন্যতম একজন।  
স্যার কি লিখেছেন, তার গবেষণা, রাজনৈতিক ঘরানা, কেমন করে ভাষণ দিতেন এসব নিয়ে বলার কিছু নেই, সকলেই জানেন। যতটা আধুনিক ও স্মার্ট হলে একজন একজন করে মানুষকে প্রভাবিত করে একটা জাতির মানস উদ্দীপিত করা যায়, সেই আধুনিকতা তাঁর ছিল।

ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগের কারণে যেসব মানুষ শেকড়চ্যুত হয়, তাদের বেশীরভাগের পক্ষে ধর্মীয় পরিচয়ের উর্ধে ওঠা সহজ থাকে না। কেউ কেউ সে পরিচয় ছাপিয়ে বড় মানুষ হয়ে ওঠেন তাদের কাজে, কথায়।  তাদেরই কেউ কেউ বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে হয়ে ওঠেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, দেবেশ রায়। আর পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে এসে হয়ে ওঠেন আনিসুজ্জামান, হাসান আজিজুল হক।
আনিসুজ্জামান স্যার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের, বাঙ্গালী জাতিস্বত্তার আধুনিক আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে একাত্ম ছিলেন। মানুষের মুক্তি সংগ্রামের পক্ষের মানুষ হিসেবে মানবিকতাকেই তাঁর কাজে ও কথায় সবার ওপরে রেখেছেন। সত্যিকারের বড় মাপের মানুষেরা বোধহয় এমনি হয়। অগুনতি মানুষের ভেতরে আলো জ্বালাতে জ্বালাতে পুরো জাতির বাতিঘর হয়ে ওঠেন।

একই দিনে চলে গেলেন বিশাল মাপের কথাসাহিত্যিক দেবেশ রায়। তাঁকে চাক্ষুস দেখিনি। তিস্তাপারের বৃত্তান্ত দিয়ে তাঁর সঙ্গে পরিচয়। উপন্যাসে কি করে গভীর জট খুলে সহজ করে আবার জটিলতা পাকিয়ে তুলতে হয় তা পড়তে পড়তে উপলব্ধি করেছি। দু’বার পড়েছিলাম এ উপন্যাস। প্রথমবারের আয়াস-পাঠ দ্বিতীয়বারে সুখপাঠে রূপ নিয়েছিল। লেখক দেবেশ রায়ের অনেক গল্প শুনেছি। বাংলাদেশের কাছের লেখক তিনি। প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা, একেকটা লেখার পেছনে, উপন্যাসের পেছনে তার আপোষহীন পরিশ্রমের শোনা কথা পড়তে গিয়ে উপলব্ধি করেছি।
আমি দেশের বাইরে থাকা লোক, তাকে দেখিনি, আর দেখা পাওয়ার সুযোগ নেই। দেবেশ রায়ের লেখাগুলো আছে, বরিশালের যোগেন মণ্ডল আমার বুকশেলফে জ্বল জ্বল করছে। সাইকেলে চেপে জোগেন মণ্ডল ক্ষেতের আল বেয়ে চলে যাচ্ছে কোথাও, অথবা ফিরে আসছে। তাঁর লেখা থাকবে, পড়তে পাবো, এটাই প্রাপ্তি।
 
স্যার আনিসুজ্জামান ও দেবেশ রায় দু’জনেই পূর্ণ জীবন যাপন করে গেছেন। তাদের পক্ষে যতটা সম্ভব মানুষকে দিয়ে গেছেন। তাদের মৃত্যু মহান, সন্দেহ নেই। অনুশোচনা একটাই, সময়টা বড় অসময়, করোনার ক্রান্তিকালে তারা চলে গেলেন। চাইলেও তাদের প্রিয় ফুল নিয়ে শেষ বিদায়ে উপস্থিত হওয়া সম্ভব না। তারা ছিলেন, তাদের কাজ আছে। আমাদের মত অজস্র মানুষ ঘিরে তাদের অজুত কোটি স্মৃতি আছে, যা তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখবে।

লেখক: কবি ও কথা সাহিত্যিক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
সর্বশেষ খবর
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন
চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ
সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার
ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন
ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস
সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা
বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন
চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ
মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান
অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত
বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি
নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি
নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক