শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ এড়াতে ঈদে নিজ অবস্থান ছেড়ে কেউ যাতে গ্রামের বাড়ি যেতে না পারেন সে ব্যাপারে পুলিশ মহাপরিদর্শক জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এমনকি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাতে কেউ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে না পারেন সে ব্যাপারেও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা চৌকি জোরদার করার নির্দেশ দেন।

কিন্তু হঠাৎ করে করোনা পরিস্থিতির কি উন্নতির প্রেক্ষিতে বা সরকার গঠিত টেকনিক্যাল পরামর্শ কমিটির  কোন মতামতের ভিত্তিতে সরকার করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি থেকে সরে এসে সমাজের একাংশকে বাড়িতে যাবার সুবিধা ঘোষণা করলেন তা দেশের জনগণ অবহিত নয়। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যু যখন বেশি তখন এ ধরনের আদেশ চরম হতাশাজনক। স্বাস্থ্যবিধি সব নাগরিকের জন্য সমান। এ বিধি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিকের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। গাড়িওয়ালাগণ পরিবার নিয়ে বাড়িতে যাবে আরেক পরিবারের সাথে মিলিত হতে। তাহলে কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি সংরক্ষিত হবে। করোনার ভয়াবহতা সরকারের বিবেচনায় আছে কিনা আমাদের জানা নেই।

শুধুমাত্র ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বাড়ি গেলে করোনা সংক্রমণ হবে না এর বৈজ্ঞানিক নিশ্চয়তা সরকার কিভাবে পেলো। কিংবা করোনাভাইরাস নিয়েই কোনো পরিবার গাড়ি দিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কিনা তা সরকার কিভাবে নিশ্চিত হবে। গাড়ি থাকলেই বাড়িতে ঈদ করার অনুমতি পাবে এবং রাস্তায় পুলিশ তাদের নিরাপত্তা দেবে এমন কোনো বৈষম্যমূলক আদেশ প্রদানের ক্ষমতা সরকার রাখে না।

এ আদেশে প্রমাণ হয় রাষ্ট্র সবার জন্য নয়- রাষ্ট্র কারো কারো। রাষ্ট্র সাধারণ মানুষের নয় বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত মানুষদের জন্য। অথচ জনগণ রক্ত দিয়ে রাষ্ট্রের উপর মালিকানা অর্জন করেছে। আর গাড়ি যদি করোনা সংক্রমণে বাধা না হয় তাহলে গত দুই মাস কেন ব্যক্তিগত গাড়ি বন্ধ রাখা হলো। কেন গাড়িওয়ালাদের বাসায় থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হলো।

সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের অধিকার ব্যক্তিত্ব বিকাশ আত্মোপলব্ধি আত্মপ্রকাশ ও অন্তর্নিহিত শক্তিগুলোর পূর্ণ বিকাশের জন্য বাংলাদেশের সংবিধানে ২৭ থেকে ৪৪ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত মৌলিক অধিকারগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আইনের দৃষ্টিতে সমতা, বৈষম্যহীন আইন, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সম্পর্কে সাংবিধানিক প্রতিকার পাওয়ার অধিকার আমাদের সংবিধান সুরক্ষা দিয়েছে।
নাগরিক অধিকার হচ্ছে অবিচ্ছেদ্য। এই অবিচ্ছেদ্য অধিকারকে কেউ বিভাজন বা খণ্ডিত করতে পারে না, কেউ বৈষম্যমূলক করতে পারে না। বৈষম্য কখনো কোনোভাবে সংঘবদ্ধতার মেলবন্ধন ঘটাতে পারে না, জাতীয় ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে পারে না। 

করোনা সৃষ্ট দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে কোনো নাগরিক সুবিধা পাবে আর কোনো নাগরিক অসুবিধা ভোগ করবে তা কোনো বিচার বিবেচনায় মেনে নেয়া যায় না।

কোনো ব্যক্তিই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। ক্ষমতা পদমর্যাদা ও অবস্থা নির্বিশেষে প্রত্যেক ব্যক্তি দেশের সাধারণ আইনের অধীন, আইনের চোখে নাগরিকর মাঝে কোনো পার্থক্য নেই এটাই আইনের চোখে সমতা।

একই পরিস্থিতিতে একই আইনের দ্বিমুখী ব্যবহার মানবাধিকার নিশ্চিত করে না। সরকার যে আদেশ বা নির্দেশ দান করবে তা হতে হবে আইনের দৃষ্টিতে সকলের জন্য সমান, স্বচ্ছ এবং বৈধ। রাষ্ট্রের সকল কাজ বৈধ, আইন সম্মত ও ন্যায় সংগত হতে হবে। রাষ্ট্রের বিচার ক্ষমতা সাম্যের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে। 

রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা রাষ্ট্রকে সৎপথে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার এখন কোন দেশ বা কালের সীমানায়  আবদ্ধ নয়। বরং তা সহজাত, সার্বজনীন, চিরন্তন ও শ্বাশত। এ সকল অধিকার ক্রয়, বিক্রয়বা হস্তান্তরযোগ্য নয়। এ সকল অধিকারগুলোকে এখন প্রাকৃতিক অধিকার বলা যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, সকল মানুষকে সমতার ভিত্তিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে যেসব অবিচ্ছিন্ন অধিকার দিয়ে বলিয়ান করেছে তা হলো জীবন স্বাধীনতা ও সুখ লাভের অধিকার। 

বাংলাদেশের সংবিধানেও বলা হয়েছে, আইনানুযায়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তিকে ব্যক্তিস্বাধীনতা হতে বঞ্চিত করা যাবে না। আইনের আশ্রয় লাভে বিভাজন করা যাবে না। রাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তিকে বা গোষ্ঠীকে কোনো রকম বিশেষ অধিকার দেয়া যাবে না। সকল মানুষই সমানভাবে সাধারণ আইনের অধীনে থাকবে। রাষ্ট্র সকলের প্রতি সমান আচরণ করবে। কোনো নাগরিকই দেশের সাধারণ বিধির ঊর্ধ্বে নয়। রাষ্ট্র সকলের জন্য আইনের সংরক্ষণ করবে। সাম্যের নীতি হলো গণতন্ত্রের মূল ধারক এবং সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্যও।

সরকারের ক্ষমতা বা প্রশাসনিক ক্ষমতার অনুসন্ধান করতে হবে সংবিধানের ভিতর। দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকেও সাংবিধানিক নিয়ন্ত্রণের মধ্য থেকে তার নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হয়। সরকারকে অবশ্যই সংবিধানের বা কোনো বিধি ব্যবস্থা সাপেক্ষে আদেশ জারি করতে হবে।

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যেতে পারবে এ আদেশ কোনোক্রমেই সুবিবেচনাপ্রসূত নয় বা সাংবিধানিক নয়। সরকার এ আদেশ দ্বারা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ঈদের আনন্দের প্রশ্নে নাগরিকদের মাঝে সংশয় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ভুল কখনো বৈধতা সৃষ্টি করতে পারে না।

রাষ্ট্রের কর্তব্য হলো বৈষম্যমূলক ও সচেতনমূলক আচরণের ক্ষেত্রে জনগণের সংশয় দূর করা। বরং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে জন্ম নেয়া রাষ্ট্রের সংবিধানে অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়নের জন্য নির্দেশনা রয়েছে। আর সরকার অনগ্রসর অংশের ঈদ উদযাপনে বাধা সৃষ্টি করে সুবিধাভোগী নাগরিকদের বিশেষ সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। রাষ্ট্রের পক্ষে  বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না তাও সংবিধানের ২৯ অনুচ্ছেদে সংরক্ষিত আছে।

গাড়ি বিহীন মানুষদের জন্য এ বৈষম্য মানুষের কাছে ভুল বার্তা দেবে। যে কোনো উপায় অর্থ-সম্পদ গাড়ি বাড়ি করার অনৈতিক সংস্কৃতির প্রণোদনা যোগাবে।

আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সাম্য মানবিক মর্যাদা ও সুবিচার এই যে ত্রিস্তম্ভ থেকে রাষ্ট্রকে আলাদা করা যাবে না। একের থেকে অপরকে আলাদা করে দিলে গণতন্ত্রের মুখ্য উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। সাম্য থেকে স্বাধীনতাকে আলাদা করা যাবে না। স্বাধীনতাকে সাম্য থেকে পৃথক করা যাবে না, স্বাধীনতা এবং সাম্যকে মানবিক মর্যাদা থেকে স্বতন্ত্র করা যাবে না, ন্যায় বিচার থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।

এ আদেশের ফলে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্র নিয়ে আত্মিক নৈকট্য অনুভব করবে না। গাড়ি বিহীন মানুষ নিজেদেরকে রাষ্ট্রের অপ্রয়োজন মনে করা শুরু করলে তা হবে আত্মঘাতী।

এ প্রসঙ্গে ভারতীয় চিন্তাবিদ ডক্টর রাধাকৃষ্ণান বলেছেন "গরিব মানুষ যারা ঘুরে বেড়ায়, কাজ পায় না, মাইনে পায় না এবং ক্ষুধার্ত থাকে যাদের জীবনটা যন্ত্রণা পূর্ণ এক চরম দুর্দশায় উৎপীড়িত এবং চরম দারিদ্র্যের দ্বারা পরিবেষ্টিত সেই মানুষটি সংবিধান অথবা আইন কোনো কিছুর বিষয়ে গর্ববোধ করে না।" 

বাংলাদেশের সংবিধানের ১৪ অনুচ্ছেদে মেহনতী মানুষকে কৃষক শ্রমিককে এবং জনগণের অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ হতে মুক্তি দান করাকে রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা উন্নয়নের নামে বিরাট বৈষম্য সাধন করে রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হতে বিচ্যুত হচ্ছি। 

প্রজাতন্ত্র হবে সব মানুষের জন্য। বৈষম্য দূর করার প্রশ্নে পন্ডিত নেহেরু বলেছেন, "গণতন্ত্রের কথা বিশেষ করে অতীতে বলা হয়েছে একটি রাজনৈতিক গণতন্ত্র হিসাবে যা একটি ভোটের মাধ্যমে মানুষ প্রয়োগ করবে। কিন্তু যে মানুষটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত নয় তার কাছে ভোট কি, ধরুন যদি বলি যে মানুষটি ক্ষুধার্ত তার কাছে ভোট এর মানে কি? রাজনৈতিক গণতন্ত্র নিজেই যথেষ্ট নয়। তবে এটা ঠিক যে সেটা ব্যবহার করে ক্রমশ একটা ব্যাপক আকারের অর্থনৈতিক গণতন্ত্র, সাম্য এবং অপরের মধ্যে জীবনের ভালো কিছু উপলব্ধি ছড়িয়ে দেওয়ার উপায় বের করা যেতে পারে এবং অসাম্যতা দূর করা যেতে পারে।

আমাদের সংবিধানের প্রস্তাবনায় অঙ্গীকার করা হয়েছে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য স্বাধীনতা সুবিচার নিশ্চিত হবে। সংবিধান অনুচ্ছেদ ৭,২৬ ও ১০২(২) মোতাবেক সুপ্রিম কোর্ট কে বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার ক্ষমতা দিয়েছে। সুতরাং নির্বাহী বিভাগ তাদের সীমালঙ্ঘন করলে সুপ্রিম কোর্ট তাদের কাজকে অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে প্লাবিত বাংলাদেশকে আমরা বৈষম্যপূর্ণ করার অধিকার কাউকে দিতে পারি না।
চিন্তা জগত আলোকিত করা বিশ্ব বিখ্যাত রম্যাঁ রল্যাঁ বলেছিলেন, 'সত্যনিশ্চেতন কোনো জাতির পক্ষে সহসা সত্যের মুখোমুখি হওয়া বড় বিপদজ্জনক।'

লেখক: গীতিকার। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক
স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড
চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত
গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ
মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি
পদ্মার বিলুপ্তপ্রায় কুমির সংরক্ষণে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা
কোরিয়ায় ট্রাম্প, শি'র সঙ্গে বৈঠকে চমৎকার ফলাফলের আশা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা
রোনালদোদের বিদায় করে কোয়ার্টারে বেনজেমারা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’
‘দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যুবদল’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম