শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ এড়াতে ঈদে নিজ অবস্থান ছেড়ে কেউ যাতে গ্রামের বাড়ি যেতে না পারেন সে ব্যাপারে পুলিশ মহাপরিদর্শক জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এমনকি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাতে কেউ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে না পারেন সে ব্যাপারেও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা চৌকি জোরদার করার নির্দেশ দেন।

কিন্তু হঠাৎ করে করোনা পরিস্থিতির কি উন্নতির প্রেক্ষিতে বা সরকার গঠিত টেকনিক্যাল পরামর্শ কমিটির  কোন মতামতের ভিত্তিতে সরকার করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি থেকে সরে এসে সমাজের একাংশকে বাড়িতে যাবার সুবিধা ঘোষণা করলেন তা দেশের জনগণ অবহিত নয়। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যু যখন বেশি তখন এ ধরনের আদেশ চরম হতাশাজনক। স্বাস্থ্যবিধি সব নাগরিকের জন্য সমান। এ বিধি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিকের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। গাড়িওয়ালাগণ পরিবার নিয়ে বাড়িতে যাবে আরেক পরিবারের সাথে মিলিত হতে। তাহলে কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি সংরক্ষিত হবে। করোনার ভয়াবহতা সরকারের বিবেচনায় আছে কিনা আমাদের জানা নেই।

শুধুমাত্র ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বাড়ি গেলে করোনা সংক্রমণ হবে না এর বৈজ্ঞানিক নিশ্চয়তা সরকার কিভাবে পেলো। কিংবা করোনাভাইরাস নিয়েই কোনো পরিবার গাড়ি দিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কিনা তা সরকার কিভাবে নিশ্চিত হবে। গাড়ি থাকলেই বাড়িতে ঈদ করার অনুমতি পাবে এবং রাস্তায় পুলিশ তাদের নিরাপত্তা দেবে এমন কোনো বৈষম্যমূলক আদেশ প্রদানের ক্ষমতা সরকার রাখে না।

এ আদেশে প্রমাণ হয় রাষ্ট্র সবার জন্য নয়- রাষ্ট্র কারো কারো। রাষ্ট্র সাধারণ মানুষের নয় বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত মানুষদের জন্য। অথচ জনগণ রক্ত দিয়ে রাষ্ট্রের উপর মালিকানা অর্জন করেছে। আর গাড়ি যদি করোনা সংক্রমণে বাধা না হয় তাহলে গত দুই মাস কেন ব্যক্তিগত গাড়ি বন্ধ রাখা হলো। কেন গাড়িওয়ালাদের বাসায় থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হলো।

সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের অধিকার ব্যক্তিত্ব বিকাশ আত্মোপলব্ধি আত্মপ্রকাশ ও অন্তর্নিহিত শক্তিগুলোর পূর্ণ বিকাশের জন্য বাংলাদেশের সংবিধানে ২৭ থেকে ৪৪ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত মৌলিক অধিকারগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আইনের দৃষ্টিতে সমতা, বৈষম্যহীন আইন, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সম্পর্কে সাংবিধানিক প্রতিকার পাওয়ার অধিকার আমাদের সংবিধান সুরক্ষা দিয়েছে।
নাগরিক অধিকার হচ্ছে অবিচ্ছেদ্য। এই অবিচ্ছেদ্য অধিকারকে কেউ বিভাজন বা খণ্ডিত করতে পারে না, কেউ বৈষম্যমূলক করতে পারে না। বৈষম্য কখনো কোনোভাবে সংঘবদ্ধতার মেলবন্ধন ঘটাতে পারে না, জাতীয় ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে পারে না। 

করোনা সৃষ্ট দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে কোনো নাগরিক সুবিধা পাবে আর কোনো নাগরিক অসুবিধা ভোগ করবে তা কোনো বিচার বিবেচনায় মেনে নেয়া যায় না।

কোনো ব্যক্তিই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। ক্ষমতা পদমর্যাদা ও অবস্থা নির্বিশেষে প্রত্যেক ব্যক্তি দেশের সাধারণ আইনের অধীন, আইনের চোখে নাগরিকর মাঝে কোনো পার্থক্য নেই এটাই আইনের চোখে সমতা।

একই পরিস্থিতিতে একই আইনের দ্বিমুখী ব্যবহার মানবাধিকার নিশ্চিত করে না। সরকার যে আদেশ বা নির্দেশ দান করবে তা হতে হবে আইনের দৃষ্টিতে সকলের জন্য সমান, স্বচ্ছ এবং বৈধ। রাষ্ট্রের সকল কাজ বৈধ, আইন সম্মত ও ন্যায় সংগত হতে হবে। রাষ্ট্রের বিচার ক্ষমতা সাম্যের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে। 

রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা রাষ্ট্রকে সৎপথে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার এখন কোন দেশ বা কালের সীমানায়  আবদ্ধ নয়। বরং তা সহজাত, সার্বজনীন, চিরন্তন ও শ্বাশত। এ সকল অধিকার ক্রয়, বিক্রয়বা হস্তান্তরযোগ্য নয়। এ সকল অধিকারগুলোকে এখন প্রাকৃতিক অধিকার বলা যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, সকল মানুষকে সমতার ভিত্তিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে যেসব অবিচ্ছিন্ন অধিকার দিয়ে বলিয়ান করেছে তা হলো জীবন স্বাধীনতা ও সুখ লাভের অধিকার। 

বাংলাদেশের সংবিধানেও বলা হয়েছে, আইনানুযায়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তিকে ব্যক্তিস্বাধীনতা হতে বঞ্চিত করা যাবে না। আইনের আশ্রয় লাভে বিভাজন করা যাবে না। রাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তিকে বা গোষ্ঠীকে কোনো রকম বিশেষ অধিকার দেয়া যাবে না। সকল মানুষই সমানভাবে সাধারণ আইনের অধীনে থাকবে। রাষ্ট্র সকলের প্রতি সমান আচরণ করবে। কোনো নাগরিকই দেশের সাধারণ বিধির ঊর্ধ্বে নয়। রাষ্ট্র সকলের জন্য আইনের সংরক্ষণ করবে। সাম্যের নীতি হলো গণতন্ত্রের মূল ধারক এবং সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্যও।

সরকারের ক্ষমতা বা প্রশাসনিক ক্ষমতার অনুসন্ধান করতে হবে সংবিধানের ভিতর। দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকেও সাংবিধানিক নিয়ন্ত্রণের মধ্য থেকে তার নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হয়। সরকারকে অবশ্যই সংবিধানের বা কোনো বিধি ব্যবস্থা সাপেক্ষে আদেশ জারি করতে হবে।

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যেতে পারবে এ আদেশ কোনোক্রমেই সুবিবেচনাপ্রসূত নয় বা সাংবিধানিক নয়। সরকার এ আদেশ দ্বারা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ঈদের আনন্দের প্রশ্নে নাগরিকদের মাঝে সংশয় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ভুল কখনো বৈধতা সৃষ্টি করতে পারে না।

রাষ্ট্রের কর্তব্য হলো বৈষম্যমূলক ও সচেতনমূলক আচরণের ক্ষেত্রে জনগণের সংশয় দূর করা। বরং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে জন্ম নেয়া রাষ্ট্রের সংবিধানে অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়নের জন্য নির্দেশনা রয়েছে। আর সরকার অনগ্রসর অংশের ঈদ উদযাপনে বাধা সৃষ্টি করে সুবিধাভোগী নাগরিকদের বিশেষ সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। রাষ্ট্রের পক্ষে  বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না তাও সংবিধানের ২৯ অনুচ্ছেদে সংরক্ষিত আছে।

গাড়ি বিহীন মানুষদের জন্য এ বৈষম্য মানুষের কাছে ভুল বার্তা দেবে। যে কোনো উপায় অর্থ-সম্পদ গাড়ি বাড়ি করার অনৈতিক সংস্কৃতির প্রণোদনা যোগাবে।

আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সাম্য মানবিক মর্যাদা ও সুবিচার এই যে ত্রিস্তম্ভ থেকে রাষ্ট্রকে আলাদা করা যাবে না। একের থেকে অপরকে আলাদা করে দিলে গণতন্ত্রের মুখ্য উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। সাম্য থেকে স্বাধীনতাকে আলাদা করা যাবে না। স্বাধীনতাকে সাম্য থেকে পৃথক করা যাবে না, স্বাধীনতা এবং সাম্যকে মানবিক মর্যাদা থেকে স্বতন্ত্র করা যাবে না, ন্যায় বিচার থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।

এ আদেশের ফলে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্র নিয়ে আত্মিক নৈকট্য অনুভব করবে না। গাড়ি বিহীন মানুষ নিজেদেরকে রাষ্ট্রের অপ্রয়োজন মনে করা শুরু করলে তা হবে আত্মঘাতী।

এ প্রসঙ্গে ভারতীয় চিন্তাবিদ ডক্টর রাধাকৃষ্ণান বলেছেন "গরিব মানুষ যারা ঘুরে বেড়ায়, কাজ পায় না, মাইনে পায় না এবং ক্ষুধার্ত থাকে যাদের জীবনটা যন্ত্রণা পূর্ণ এক চরম দুর্দশায় উৎপীড়িত এবং চরম দারিদ্র্যের দ্বারা পরিবেষ্টিত সেই মানুষটি সংবিধান অথবা আইন কোনো কিছুর বিষয়ে গর্ববোধ করে না।" 

বাংলাদেশের সংবিধানের ১৪ অনুচ্ছেদে মেহনতী মানুষকে কৃষক শ্রমিককে এবং জনগণের অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ হতে মুক্তি দান করাকে রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা উন্নয়নের নামে বিরাট বৈষম্য সাধন করে রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হতে বিচ্যুত হচ্ছি। 

প্রজাতন্ত্র হবে সব মানুষের জন্য। বৈষম্য দূর করার প্রশ্নে পন্ডিত নেহেরু বলেছেন, "গণতন্ত্রের কথা বিশেষ করে অতীতে বলা হয়েছে একটি রাজনৈতিক গণতন্ত্র হিসাবে যা একটি ভোটের মাধ্যমে মানুষ প্রয়োগ করবে। কিন্তু যে মানুষটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত নয় তার কাছে ভোট কি, ধরুন যদি বলি যে মানুষটি ক্ষুধার্ত তার কাছে ভোট এর মানে কি? রাজনৈতিক গণতন্ত্র নিজেই যথেষ্ট নয়। তবে এটা ঠিক যে সেটা ব্যবহার করে ক্রমশ একটা ব্যাপক আকারের অর্থনৈতিক গণতন্ত্র, সাম্য এবং অপরের মধ্যে জীবনের ভালো কিছু উপলব্ধি ছড়িয়ে দেওয়ার উপায় বের করা যেতে পারে এবং অসাম্যতা দূর করা যেতে পারে।

আমাদের সংবিধানের প্রস্তাবনায় অঙ্গীকার করা হয়েছে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য স্বাধীনতা সুবিচার নিশ্চিত হবে। সংবিধান অনুচ্ছেদ ৭,২৬ ও ১০২(২) মোতাবেক সুপ্রিম কোর্ট কে বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার ক্ষমতা দিয়েছে। সুতরাং নির্বাহী বিভাগ তাদের সীমালঙ্ঘন করলে সুপ্রিম কোর্ট তাদের কাজকে অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে প্লাবিত বাংলাদেশকে আমরা বৈষম্যপূর্ণ করার অধিকার কাউকে দিতে পারি না।
চিন্তা জগত আলোকিত করা বিশ্ব বিখ্যাত রম্যাঁ রল্যাঁ বলেছিলেন, 'সত্যনিশ্চেতন কোনো জাতির পক্ষে সহসা সত্যের মুখোমুখি হওয়া বড় বিপদজ্জনক।'

লেখক: গীতিকার। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ