শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ এড়াতে ঈদে নিজ অবস্থান ছেড়ে কেউ যাতে গ্রামের বাড়ি যেতে না পারেন সে ব্যাপারে পুলিশ মহাপরিদর্শক জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এমনকি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাতে কেউ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে না পারেন সে ব্যাপারেও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা চৌকি জোরদার করার নির্দেশ দেন।

কিন্তু হঠাৎ করে করোনা পরিস্থিতির কি উন্নতির প্রেক্ষিতে বা সরকার গঠিত টেকনিক্যাল পরামর্শ কমিটির  কোন মতামতের ভিত্তিতে সরকার করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি থেকে সরে এসে সমাজের একাংশকে বাড়িতে যাবার সুবিধা ঘোষণা করলেন তা দেশের জনগণ অবহিত নয়। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যু যখন বেশি তখন এ ধরনের আদেশ চরম হতাশাজনক। স্বাস্থ্যবিধি সব নাগরিকের জন্য সমান। এ বিধি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিকের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। গাড়িওয়ালাগণ পরিবার নিয়ে বাড়িতে যাবে আরেক পরিবারের সাথে মিলিত হতে। তাহলে কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি সংরক্ষিত হবে। করোনার ভয়াবহতা সরকারের বিবেচনায় আছে কিনা আমাদের জানা নেই।

শুধুমাত্র ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বাড়ি গেলে করোনা সংক্রমণ হবে না এর বৈজ্ঞানিক নিশ্চয়তা সরকার কিভাবে পেলো। কিংবা করোনাভাইরাস নিয়েই কোনো পরিবার গাড়ি দিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কিনা তা সরকার কিভাবে নিশ্চিত হবে। গাড়ি থাকলেই বাড়িতে ঈদ করার অনুমতি পাবে এবং রাস্তায় পুলিশ তাদের নিরাপত্তা দেবে এমন কোনো বৈষম্যমূলক আদেশ প্রদানের ক্ষমতা সরকার রাখে না।

এ আদেশে প্রমাণ হয় রাষ্ট্র সবার জন্য নয়- রাষ্ট্র কারো কারো। রাষ্ট্র সাধারণ মানুষের নয় বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত মানুষদের জন্য। অথচ জনগণ রক্ত দিয়ে রাষ্ট্রের উপর মালিকানা অর্জন করেছে। আর গাড়ি যদি করোনা সংক্রমণে বাধা না হয় তাহলে গত দুই মাস কেন ব্যক্তিগত গাড়ি বন্ধ রাখা হলো। কেন গাড়িওয়ালাদের বাসায় থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হলো।

সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের অধিকার ব্যক্তিত্ব বিকাশ আত্মোপলব্ধি আত্মপ্রকাশ ও অন্তর্নিহিত শক্তিগুলোর পূর্ণ বিকাশের জন্য বাংলাদেশের সংবিধানে ২৭ থেকে ৪৪ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত মৌলিক অধিকারগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আইনের দৃষ্টিতে সমতা, বৈষম্যহীন আইন, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সম্পর্কে সাংবিধানিক প্রতিকার পাওয়ার অধিকার আমাদের সংবিধান সুরক্ষা দিয়েছে।
নাগরিক অধিকার হচ্ছে অবিচ্ছেদ্য। এই অবিচ্ছেদ্য অধিকারকে কেউ বিভাজন বা খণ্ডিত করতে পারে না, কেউ বৈষম্যমূলক করতে পারে না। বৈষম্য কখনো কোনোভাবে সংঘবদ্ধতার মেলবন্ধন ঘটাতে পারে না, জাতীয় ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে পারে না। 

করোনা সৃষ্ট দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে কোনো নাগরিক সুবিধা পাবে আর কোনো নাগরিক অসুবিধা ভোগ করবে তা কোনো বিচার বিবেচনায় মেনে নেয়া যায় না।

কোনো ব্যক্তিই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। ক্ষমতা পদমর্যাদা ও অবস্থা নির্বিশেষে প্রত্যেক ব্যক্তি দেশের সাধারণ আইনের অধীন, আইনের চোখে নাগরিকর মাঝে কোনো পার্থক্য নেই এটাই আইনের চোখে সমতা।

একই পরিস্থিতিতে একই আইনের দ্বিমুখী ব্যবহার মানবাধিকার নিশ্চিত করে না। সরকার যে আদেশ বা নির্দেশ দান করবে তা হতে হবে আইনের দৃষ্টিতে সকলের জন্য সমান, স্বচ্ছ এবং বৈধ। রাষ্ট্রের সকল কাজ বৈধ, আইন সম্মত ও ন্যায় সংগত হতে হবে। রাষ্ট্রের বিচার ক্ষমতা সাম্যের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে। 

রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা রাষ্ট্রকে সৎপথে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার এখন কোন দেশ বা কালের সীমানায়  আবদ্ধ নয়। বরং তা সহজাত, সার্বজনীন, চিরন্তন ও শ্বাশত। এ সকল অধিকার ক্রয়, বিক্রয়বা হস্তান্তরযোগ্য নয়। এ সকল অধিকারগুলোকে এখন প্রাকৃতিক অধিকার বলা যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, সকল মানুষকে সমতার ভিত্তিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে যেসব অবিচ্ছিন্ন অধিকার দিয়ে বলিয়ান করেছে তা হলো জীবন স্বাধীনতা ও সুখ লাভের অধিকার। 

বাংলাদেশের সংবিধানেও বলা হয়েছে, আইনানুযায়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তিকে ব্যক্তিস্বাধীনতা হতে বঞ্চিত করা যাবে না। আইনের আশ্রয় লাভে বিভাজন করা যাবে না। রাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তিকে বা গোষ্ঠীকে কোনো রকম বিশেষ অধিকার দেয়া যাবে না। সকল মানুষই সমানভাবে সাধারণ আইনের অধীনে থাকবে। রাষ্ট্র সকলের প্রতি সমান আচরণ করবে। কোনো নাগরিকই দেশের সাধারণ বিধির ঊর্ধ্বে নয়। রাষ্ট্র সকলের জন্য আইনের সংরক্ষণ করবে। সাম্যের নীতি হলো গণতন্ত্রের মূল ধারক এবং সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্যও।

সরকারের ক্ষমতা বা প্রশাসনিক ক্ষমতার অনুসন্ধান করতে হবে সংবিধানের ভিতর। দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকেও সাংবিধানিক নিয়ন্ত্রণের মধ্য থেকে তার নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হয়। সরকারকে অবশ্যই সংবিধানের বা কোনো বিধি ব্যবস্থা সাপেক্ষে আদেশ জারি করতে হবে।

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যেতে পারবে এ আদেশ কোনোক্রমেই সুবিবেচনাপ্রসূত নয় বা সাংবিধানিক নয়। সরকার এ আদেশ দ্বারা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ঈদের আনন্দের প্রশ্নে নাগরিকদের মাঝে সংশয় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ভুল কখনো বৈধতা সৃষ্টি করতে পারে না।

রাষ্ট্রের কর্তব্য হলো বৈষম্যমূলক ও সচেতনমূলক আচরণের ক্ষেত্রে জনগণের সংশয় দূর করা। বরং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে জন্ম নেয়া রাষ্ট্রের সংবিধানে অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়নের জন্য নির্দেশনা রয়েছে। আর সরকার অনগ্রসর অংশের ঈদ উদযাপনে বাধা সৃষ্টি করে সুবিধাভোগী নাগরিকদের বিশেষ সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। রাষ্ট্রের পক্ষে  বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না তাও সংবিধানের ২৯ অনুচ্ছেদে সংরক্ষিত আছে।

গাড়ি বিহীন মানুষদের জন্য এ বৈষম্য মানুষের কাছে ভুল বার্তা দেবে। যে কোনো উপায় অর্থ-সম্পদ গাড়ি বাড়ি করার অনৈতিক সংস্কৃতির প্রণোদনা যোগাবে।

আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সাম্য মানবিক মর্যাদা ও সুবিচার এই যে ত্রিস্তম্ভ থেকে রাষ্ট্রকে আলাদা করা যাবে না। একের থেকে অপরকে আলাদা করে দিলে গণতন্ত্রের মুখ্য উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। সাম্য থেকে স্বাধীনতাকে আলাদা করা যাবে না। স্বাধীনতাকে সাম্য থেকে পৃথক করা যাবে না, স্বাধীনতা এবং সাম্যকে মানবিক মর্যাদা থেকে স্বতন্ত্র করা যাবে না, ন্যায় বিচার থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।

এ আদেশের ফলে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্র নিয়ে আত্মিক নৈকট্য অনুভব করবে না। গাড়ি বিহীন মানুষ নিজেদেরকে রাষ্ট্রের অপ্রয়োজন মনে করা শুরু করলে তা হবে আত্মঘাতী।

এ প্রসঙ্গে ভারতীয় চিন্তাবিদ ডক্টর রাধাকৃষ্ণান বলেছেন "গরিব মানুষ যারা ঘুরে বেড়ায়, কাজ পায় না, মাইনে পায় না এবং ক্ষুধার্ত থাকে যাদের জীবনটা যন্ত্রণা পূর্ণ এক চরম দুর্দশায় উৎপীড়িত এবং চরম দারিদ্র্যের দ্বারা পরিবেষ্টিত সেই মানুষটি সংবিধান অথবা আইন কোনো কিছুর বিষয়ে গর্ববোধ করে না।" 

বাংলাদেশের সংবিধানের ১৪ অনুচ্ছেদে মেহনতী মানুষকে কৃষক শ্রমিককে এবং জনগণের অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ হতে মুক্তি দান করাকে রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা উন্নয়নের নামে বিরাট বৈষম্য সাধন করে রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হতে বিচ্যুত হচ্ছি। 

প্রজাতন্ত্র হবে সব মানুষের জন্য। বৈষম্য দূর করার প্রশ্নে পন্ডিত নেহেরু বলেছেন, "গণতন্ত্রের কথা বিশেষ করে অতীতে বলা হয়েছে একটি রাজনৈতিক গণতন্ত্র হিসাবে যা একটি ভোটের মাধ্যমে মানুষ প্রয়োগ করবে। কিন্তু যে মানুষটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত নয় তার কাছে ভোট কি, ধরুন যদি বলি যে মানুষটি ক্ষুধার্ত তার কাছে ভোট এর মানে কি? রাজনৈতিক গণতন্ত্র নিজেই যথেষ্ট নয়। তবে এটা ঠিক যে সেটা ব্যবহার করে ক্রমশ একটা ব্যাপক আকারের অর্থনৈতিক গণতন্ত্র, সাম্য এবং অপরের মধ্যে জীবনের ভালো কিছু উপলব্ধি ছড়িয়ে দেওয়ার উপায় বের করা যেতে পারে এবং অসাম্যতা দূর করা যেতে পারে।

আমাদের সংবিধানের প্রস্তাবনায় অঙ্গীকার করা হয়েছে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য স্বাধীনতা সুবিচার নিশ্চিত হবে। সংবিধান অনুচ্ছেদ ৭,২৬ ও ১০২(২) মোতাবেক সুপ্রিম কোর্ট কে বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার ক্ষমতা দিয়েছে। সুতরাং নির্বাহী বিভাগ তাদের সীমালঙ্ঘন করলে সুপ্রিম কোর্ট তাদের কাজকে অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে প্লাবিত বাংলাদেশকে আমরা বৈষম্যপূর্ণ করার অধিকার কাউকে দিতে পারি না।
চিন্তা জগত আলোকিত করা বিশ্ব বিখ্যাত রম্যাঁ রল্যাঁ বলেছিলেন, 'সত্যনিশ্চেতন কোনো জাতির পক্ষে সহসা সত্যের মুখোমুখি হওয়া বড় বিপদজ্জনক।'

লেখক: গীতিকার। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি