শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ এড়াতে ঈদে নিজ অবস্থান ছেড়ে কেউ যাতে গ্রামের বাড়ি যেতে না পারেন সে ব্যাপারে পুলিশ মহাপরিদর্শক জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এমনকি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাতে কেউ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে না পারেন সে ব্যাপারেও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা চৌকি জোরদার করার নির্দেশ দেন।

কিন্তু হঠাৎ করে করোনা পরিস্থিতির কি উন্নতির প্রেক্ষিতে বা সরকার গঠিত টেকনিক্যাল পরামর্শ কমিটির  কোন মতামতের ভিত্তিতে সরকার করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি থেকে সরে এসে সমাজের একাংশকে বাড়িতে যাবার সুবিধা ঘোষণা করলেন তা দেশের জনগণ অবহিত নয়। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যু যখন বেশি তখন এ ধরনের আদেশ চরম হতাশাজনক। স্বাস্থ্যবিধি সব নাগরিকের জন্য সমান। এ বিধি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিকের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। গাড়িওয়ালাগণ পরিবার নিয়ে বাড়িতে যাবে আরেক পরিবারের সাথে মিলিত হতে। তাহলে কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি সংরক্ষিত হবে। করোনার ভয়াবহতা সরকারের বিবেচনায় আছে কিনা আমাদের জানা নেই।

শুধুমাত্র ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বাড়ি গেলে করোনা সংক্রমণ হবে না এর বৈজ্ঞানিক নিশ্চয়তা সরকার কিভাবে পেলো। কিংবা করোনাভাইরাস নিয়েই কোনো পরিবার গাড়ি দিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কিনা তা সরকার কিভাবে নিশ্চিত হবে। গাড়ি থাকলেই বাড়িতে ঈদ করার অনুমতি পাবে এবং রাস্তায় পুলিশ তাদের নিরাপত্তা দেবে এমন কোনো বৈষম্যমূলক আদেশ প্রদানের ক্ষমতা সরকার রাখে না।

এ আদেশে প্রমাণ হয় রাষ্ট্র সবার জন্য নয়- রাষ্ট্র কারো কারো। রাষ্ট্র সাধারণ মানুষের নয় বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত মানুষদের জন্য। অথচ জনগণ রক্ত দিয়ে রাষ্ট্রের উপর মালিকানা অর্জন করেছে। আর গাড়ি যদি করোনা সংক্রমণে বাধা না হয় তাহলে গত দুই মাস কেন ব্যক্তিগত গাড়ি বন্ধ রাখা হলো। কেন গাড়িওয়ালাদের বাসায় থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হলো।

সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের অধিকার ব্যক্তিত্ব বিকাশ আত্মোপলব্ধি আত্মপ্রকাশ ও অন্তর্নিহিত শক্তিগুলোর পূর্ণ বিকাশের জন্য বাংলাদেশের সংবিধানে ২৭ থেকে ৪৪ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত মৌলিক অধিকারগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আইনের দৃষ্টিতে সমতা, বৈষম্যহীন আইন, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সম্পর্কে সাংবিধানিক প্রতিকার পাওয়ার অধিকার আমাদের সংবিধান সুরক্ষা দিয়েছে।
নাগরিক অধিকার হচ্ছে অবিচ্ছেদ্য। এই অবিচ্ছেদ্য অধিকারকে কেউ বিভাজন বা খণ্ডিত করতে পারে না, কেউ বৈষম্যমূলক করতে পারে না। বৈষম্য কখনো কোনোভাবে সংঘবদ্ধতার মেলবন্ধন ঘটাতে পারে না, জাতীয় ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে পারে না। 

করোনা সৃষ্ট দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে কোনো নাগরিক সুবিধা পাবে আর কোনো নাগরিক অসুবিধা ভোগ করবে তা কোনো বিচার বিবেচনায় মেনে নেয়া যায় না।

কোনো ব্যক্তিই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। ক্ষমতা পদমর্যাদা ও অবস্থা নির্বিশেষে প্রত্যেক ব্যক্তি দেশের সাধারণ আইনের অধীন, আইনের চোখে নাগরিকর মাঝে কোনো পার্থক্য নেই এটাই আইনের চোখে সমতা।

একই পরিস্থিতিতে একই আইনের দ্বিমুখী ব্যবহার মানবাধিকার নিশ্চিত করে না। সরকার যে আদেশ বা নির্দেশ দান করবে তা হতে হবে আইনের দৃষ্টিতে সকলের জন্য সমান, স্বচ্ছ এবং বৈধ। রাষ্ট্রের সকল কাজ বৈধ, আইন সম্মত ও ন্যায় সংগত হতে হবে। রাষ্ট্রের বিচার ক্ষমতা সাম্যের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে। 

রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা রাষ্ট্রকে সৎপথে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার এখন কোন দেশ বা কালের সীমানায়  আবদ্ধ নয়। বরং তা সহজাত, সার্বজনীন, চিরন্তন ও শ্বাশত। এ সকল অধিকার ক্রয়, বিক্রয়বা হস্তান্তরযোগ্য নয়। এ সকল অধিকারগুলোকে এখন প্রাকৃতিক অধিকার বলা যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, সকল মানুষকে সমতার ভিত্তিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে যেসব অবিচ্ছিন্ন অধিকার দিয়ে বলিয়ান করেছে তা হলো জীবন স্বাধীনতা ও সুখ লাভের অধিকার। 

বাংলাদেশের সংবিধানেও বলা হয়েছে, আইনানুযায়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তিকে ব্যক্তিস্বাধীনতা হতে বঞ্চিত করা যাবে না। আইনের আশ্রয় লাভে বিভাজন করা যাবে না। রাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তিকে বা গোষ্ঠীকে কোনো রকম বিশেষ অধিকার দেয়া যাবে না। সকল মানুষই সমানভাবে সাধারণ আইনের অধীনে থাকবে। রাষ্ট্র সকলের প্রতি সমান আচরণ করবে। কোনো নাগরিকই দেশের সাধারণ বিধির ঊর্ধ্বে নয়। রাষ্ট্র সকলের জন্য আইনের সংরক্ষণ করবে। সাম্যের নীতি হলো গণতন্ত্রের মূল ধারক এবং সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্যও।

সরকারের ক্ষমতা বা প্রশাসনিক ক্ষমতার অনুসন্ধান করতে হবে সংবিধানের ভিতর। দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকেও সাংবিধানিক নিয়ন্ত্রণের মধ্য থেকে তার নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হয়। সরকারকে অবশ্যই সংবিধানের বা কোনো বিধি ব্যবস্থা সাপেক্ষে আদেশ জারি করতে হবে।

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যেতে পারবে এ আদেশ কোনোক্রমেই সুবিবেচনাপ্রসূত নয় বা সাংবিধানিক নয়। সরকার এ আদেশ দ্বারা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ঈদের আনন্দের প্রশ্নে নাগরিকদের মাঝে সংশয় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ভুল কখনো বৈধতা সৃষ্টি করতে পারে না।

রাষ্ট্রের কর্তব্য হলো বৈষম্যমূলক ও সচেতনমূলক আচরণের ক্ষেত্রে জনগণের সংশয় দূর করা। বরং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে জন্ম নেয়া রাষ্ট্রের সংবিধানে অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়নের জন্য নির্দেশনা রয়েছে। আর সরকার অনগ্রসর অংশের ঈদ উদযাপনে বাধা সৃষ্টি করে সুবিধাভোগী নাগরিকদের বিশেষ সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। রাষ্ট্রের পক্ষে  বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না তাও সংবিধানের ২৯ অনুচ্ছেদে সংরক্ষিত আছে।

গাড়ি বিহীন মানুষদের জন্য এ বৈষম্য মানুষের কাছে ভুল বার্তা দেবে। যে কোনো উপায় অর্থ-সম্পদ গাড়ি বাড়ি করার অনৈতিক সংস্কৃতির প্রণোদনা যোগাবে।

আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সাম্য মানবিক মর্যাদা ও সুবিচার এই যে ত্রিস্তম্ভ থেকে রাষ্ট্রকে আলাদা করা যাবে না। একের থেকে অপরকে আলাদা করে দিলে গণতন্ত্রের মুখ্য উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। সাম্য থেকে স্বাধীনতাকে আলাদা করা যাবে না। স্বাধীনতাকে সাম্য থেকে পৃথক করা যাবে না, স্বাধীনতা এবং সাম্যকে মানবিক মর্যাদা থেকে স্বতন্ত্র করা যাবে না, ন্যায় বিচার থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।

এ আদেশের ফলে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্র নিয়ে আত্মিক নৈকট্য অনুভব করবে না। গাড়ি বিহীন মানুষ নিজেদেরকে রাষ্ট্রের অপ্রয়োজন মনে করা শুরু করলে তা হবে আত্মঘাতী।

এ প্রসঙ্গে ভারতীয় চিন্তাবিদ ডক্টর রাধাকৃষ্ণান বলেছেন "গরিব মানুষ যারা ঘুরে বেড়ায়, কাজ পায় না, মাইনে পায় না এবং ক্ষুধার্ত থাকে যাদের জীবনটা যন্ত্রণা পূর্ণ এক চরম দুর্দশায় উৎপীড়িত এবং চরম দারিদ্র্যের দ্বারা পরিবেষ্টিত সেই মানুষটি সংবিধান অথবা আইন কোনো কিছুর বিষয়ে গর্ববোধ করে না।" 

বাংলাদেশের সংবিধানের ১৪ অনুচ্ছেদে মেহনতী মানুষকে কৃষক শ্রমিককে এবং জনগণের অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ হতে মুক্তি দান করাকে রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা উন্নয়নের নামে বিরাট বৈষম্য সাধন করে রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হতে বিচ্যুত হচ্ছি। 

প্রজাতন্ত্র হবে সব মানুষের জন্য। বৈষম্য দূর করার প্রশ্নে পন্ডিত নেহেরু বলেছেন, "গণতন্ত্রের কথা বিশেষ করে অতীতে বলা হয়েছে একটি রাজনৈতিক গণতন্ত্র হিসাবে যা একটি ভোটের মাধ্যমে মানুষ প্রয়োগ করবে। কিন্তু যে মানুষটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত নয় তার কাছে ভোট কি, ধরুন যদি বলি যে মানুষটি ক্ষুধার্ত তার কাছে ভোট এর মানে কি? রাজনৈতিক গণতন্ত্র নিজেই যথেষ্ট নয়। তবে এটা ঠিক যে সেটা ব্যবহার করে ক্রমশ একটা ব্যাপক আকারের অর্থনৈতিক গণতন্ত্র, সাম্য এবং অপরের মধ্যে জীবনের ভালো কিছু উপলব্ধি ছড়িয়ে দেওয়ার উপায় বের করা যেতে পারে এবং অসাম্যতা দূর করা যেতে পারে।

আমাদের সংবিধানের প্রস্তাবনায় অঙ্গীকার করা হয়েছে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য স্বাধীনতা সুবিচার নিশ্চিত হবে। সংবিধান অনুচ্ছেদ ৭,২৬ ও ১০২(২) মোতাবেক সুপ্রিম কোর্ট কে বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার ক্ষমতা দিয়েছে। সুতরাং নির্বাহী বিভাগ তাদের সীমালঙ্ঘন করলে সুপ্রিম কোর্ট তাদের কাজকে অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে প্লাবিত বাংলাদেশকে আমরা বৈষম্যপূর্ণ করার অধিকার কাউকে দিতে পারি না।
চিন্তা জগত আলোকিত করা বিশ্ব বিখ্যাত রম্যাঁ রল্যাঁ বলেছিলেন, 'সত্যনিশ্চেতন কোনো জাতির পক্ষে সহসা সত্যের মুখোমুখি হওয়া বড় বিপদজ্জনক।'

লেখক: গীতিকার। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন