শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যাবার আদেশ বৈষম্যমূলক

করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ এড়াতে ঈদে নিজ অবস্থান ছেড়ে কেউ যাতে গ্রামের বাড়ি যেতে না পারেন সে ব্যাপারে পুলিশ মহাপরিদর্শক জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এমনকি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাতে কেউ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে না পারেন সে ব্যাপারেও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা চৌকি জোরদার করার নির্দেশ দেন।

কিন্তু হঠাৎ করে করোনা পরিস্থিতির কি উন্নতির প্রেক্ষিতে বা সরকার গঠিত টেকনিক্যাল পরামর্শ কমিটির  কোন মতামতের ভিত্তিতে সরকার করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি থেকে সরে এসে সমাজের একাংশকে বাড়িতে যাবার সুবিধা ঘোষণা করলেন তা দেশের জনগণ অবহিত নয়। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যু যখন বেশি তখন এ ধরনের আদেশ চরম হতাশাজনক। স্বাস্থ্যবিধি সব নাগরিকের জন্য সমান। এ বিধি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিকের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। গাড়িওয়ালাগণ পরিবার নিয়ে বাড়িতে যাবে আরেক পরিবারের সাথে মিলিত হতে। তাহলে কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি সংরক্ষিত হবে। করোনার ভয়াবহতা সরকারের বিবেচনায় আছে কিনা আমাদের জানা নেই।

শুধুমাত্র ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বাড়ি গেলে করোনা সংক্রমণ হবে না এর বৈজ্ঞানিক নিশ্চয়তা সরকার কিভাবে পেলো। কিংবা করোনাভাইরাস নিয়েই কোনো পরিবার গাড়ি দিয়ে বাড়ি যাচ্ছে কিনা তা সরকার কিভাবে নিশ্চিত হবে। গাড়ি থাকলেই বাড়িতে ঈদ করার অনুমতি পাবে এবং রাস্তায় পুলিশ তাদের নিরাপত্তা দেবে এমন কোনো বৈষম্যমূলক আদেশ প্রদানের ক্ষমতা সরকার রাখে না।

এ আদেশে প্রমাণ হয় রাষ্ট্র সবার জন্য নয়- রাষ্ট্র কারো কারো। রাষ্ট্র সাধারণ মানুষের নয় বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত মানুষদের জন্য। অথচ জনগণ রক্ত দিয়ে রাষ্ট্রের উপর মালিকানা অর্জন করেছে। আর গাড়ি যদি করোনা সংক্রমণে বাধা না হয় তাহলে গত দুই মাস কেন ব্যক্তিগত গাড়ি বন্ধ রাখা হলো। কেন গাড়িওয়ালাদের বাসায় থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হলো।

সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের অধিকার ব্যক্তিত্ব বিকাশ আত্মোপলব্ধি আত্মপ্রকাশ ও অন্তর্নিহিত শক্তিগুলোর পূর্ণ বিকাশের জন্য বাংলাদেশের সংবিধানে ২৭ থেকে ৪৪ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত মৌলিক অধিকারগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আইনের দৃষ্টিতে সমতা, বৈষম্যহীন আইন, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সম্পর্কে সাংবিধানিক প্রতিকার পাওয়ার অধিকার আমাদের সংবিধান সুরক্ষা দিয়েছে।
নাগরিক অধিকার হচ্ছে অবিচ্ছেদ্য। এই অবিচ্ছেদ্য অধিকারকে কেউ বিভাজন বা খণ্ডিত করতে পারে না, কেউ বৈষম্যমূলক করতে পারে না। বৈষম্য কখনো কোনোভাবে সংঘবদ্ধতার মেলবন্ধন ঘটাতে পারে না, জাতীয় ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে পারে না। 

করোনা সৃষ্ট দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে কোনো নাগরিক সুবিধা পাবে আর কোনো নাগরিক অসুবিধা ভোগ করবে তা কোনো বিচার বিবেচনায় মেনে নেয়া যায় না।

কোনো ব্যক্তিই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। ক্ষমতা পদমর্যাদা ও অবস্থা নির্বিশেষে প্রত্যেক ব্যক্তি দেশের সাধারণ আইনের অধীন, আইনের চোখে নাগরিকর মাঝে কোনো পার্থক্য নেই এটাই আইনের চোখে সমতা।

একই পরিস্থিতিতে একই আইনের দ্বিমুখী ব্যবহার মানবাধিকার নিশ্চিত করে না। সরকার যে আদেশ বা নির্দেশ দান করবে তা হতে হবে আইনের দৃষ্টিতে সকলের জন্য সমান, স্বচ্ছ এবং বৈধ। রাষ্ট্রের সকল কাজ বৈধ, আইন সম্মত ও ন্যায় সংগত হতে হবে। রাষ্ট্রের বিচার ক্ষমতা সাম্যের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে। 

রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা রাষ্ট্রকে সৎপথে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার এখন কোন দেশ বা কালের সীমানায়  আবদ্ধ নয়। বরং তা সহজাত, সার্বজনীন, চিরন্তন ও শ্বাশত। এ সকল অধিকার ক্রয়, বিক্রয়বা হস্তান্তরযোগ্য নয়। এ সকল অধিকারগুলোকে এখন প্রাকৃতিক অধিকার বলা যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, সকল মানুষকে সমতার ভিত্তিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে যেসব অবিচ্ছিন্ন অধিকার দিয়ে বলিয়ান করেছে তা হলো জীবন স্বাধীনতা ও সুখ লাভের অধিকার। 

বাংলাদেশের সংবিধানেও বলা হয়েছে, আইনানুযায়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তিকে ব্যক্তিস্বাধীনতা হতে বঞ্চিত করা যাবে না। আইনের আশ্রয় লাভে বিভাজন করা যাবে না। রাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তিকে বা গোষ্ঠীকে কোনো রকম বিশেষ অধিকার দেয়া যাবে না। সকল মানুষই সমানভাবে সাধারণ আইনের অধীনে থাকবে। রাষ্ট্র সকলের প্রতি সমান আচরণ করবে। কোনো নাগরিকই দেশের সাধারণ বিধির ঊর্ধ্বে নয়। রাষ্ট্র সকলের জন্য আইনের সংরক্ষণ করবে। সাম্যের নীতি হলো গণতন্ত্রের মূল ধারক এবং সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্যও।

সরকারের ক্ষমতা বা প্রশাসনিক ক্ষমতার অনুসন্ধান করতে হবে সংবিধানের ভিতর। দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকেও সাংবিধানিক নিয়ন্ত্রণের মধ্য থেকে তার নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হয়। সরকারকে অবশ্যই সংবিধানের বা কোনো বিধি ব্যবস্থা সাপেক্ষে আদেশ জারি করতে হবে।

ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি যেতে পারবে এ আদেশ কোনোক্রমেই সুবিবেচনাপ্রসূত নয় বা সাংবিধানিক নয়। সরকার এ আদেশ দ্বারা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ঈদের আনন্দের প্রশ্নে নাগরিকদের মাঝে সংশয় ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ভুল কখনো বৈধতা সৃষ্টি করতে পারে না।

রাষ্ট্রের কর্তব্য হলো বৈষম্যমূলক ও সচেতনমূলক আচরণের ক্ষেত্রে জনগণের সংশয় দূর করা। বরং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে জন্ম নেয়া রাষ্ট্রের সংবিধানে অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়নের জন্য নির্দেশনা রয়েছে। আর সরকার অনগ্রসর অংশের ঈদ উদযাপনে বাধা সৃষ্টি করে সুবিধাভোগী নাগরিকদের বিশেষ সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। রাষ্ট্রের পক্ষে  বৈষম্য প্রদর্শন করা যাবে না তাও সংবিধানের ২৯ অনুচ্ছেদে সংরক্ষিত আছে।

গাড়ি বিহীন মানুষদের জন্য এ বৈষম্য মানুষের কাছে ভুল বার্তা দেবে। যে কোনো উপায় অর্থ-সম্পদ গাড়ি বাড়ি করার অনৈতিক সংস্কৃতির প্রণোদনা যোগাবে।

আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সাম্য মানবিক মর্যাদা ও সুবিচার এই যে ত্রিস্তম্ভ থেকে রাষ্ট্রকে আলাদা করা যাবে না। একের থেকে অপরকে আলাদা করে দিলে গণতন্ত্রের মুখ্য উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। সাম্য থেকে স্বাধীনতাকে আলাদা করা যাবে না। স্বাধীনতাকে সাম্য থেকে পৃথক করা যাবে না, স্বাধীনতা এবং সাম্যকে মানবিক মর্যাদা থেকে স্বতন্ত্র করা যাবে না, ন্যায় বিচার থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।

এ আদেশের ফলে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্র নিয়ে আত্মিক নৈকট্য অনুভব করবে না। গাড়ি বিহীন মানুষ নিজেদেরকে রাষ্ট্রের অপ্রয়োজন মনে করা শুরু করলে তা হবে আত্মঘাতী।

এ প্রসঙ্গে ভারতীয় চিন্তাবিদ ডক্টর রাধাকৃষ্ণান বলেছেন "গরিব মানুষ যারা ঘুরে বেড়ায়, কাজ পায় না, মাইনে পায় না এবং ক্ষুধার্ত থাকে যাদের জীবনটা যন্ত্রণা পূর্ণ এক চরম দুর্দশায় উৎপীড়িত এবং চরম দারিদ্র্যের দ্বারা পরিবেষ্টিত সেই মানুষটি সংবিধান অথবা আইন কোনো কিছুর বিষয়ে গর্ববোধ করে না।" 

বাংলাদেশের সংবিধানের ১৪ অনুচ্ছেদে মেহনতী মানুষকে কৃষক শ্রমিককে এবং জনগণের অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ হতে মুক্তি দান করাকে রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা উন্নয়নের নামে বিরাট বৈষম্য সাধন করে রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হতে বিচ্যুত হচ্ছি। 

প্রজাতন্ত্র হবে সব মানুষের জন্য। বৈষম্য দূর করার প্রশ্নে পন্ডিত নেহেরু বলেছেন, "গণতন্ত্রের কথা বিশেষ করে অতীতে বলা হয়েছে একটি রাজনৈতিক গণতন্ত্র হিসাবে যা একটি ভোটের মাধ্যমে মানুষ প্রয়োগ করবে। কিন্তু যে মানুষটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত নয় তার কাছে ভোট কি, ধরুন যদি বলি যে মানুষটি ক্ষুধার্ত তার কাছে ভোট এর মানে কি? রাজনৈতিক গণতন্ত্র নিজেই যথেষ্ট নয়। তবে এটা ঠিক যে সেটা ব্যবহার করে ক্রমশ একটা ব্যাপক আকারের অর্থনৈতিক গণতন্ত্র, সাম্য এবং অপরের মধ্যে জীবনের ভালো কিছু উপলব্ধি ছড়িয়ে দেওয়ার উপায় বের করা যেতে পারে এবং অসাম্যতা দূর করা যেতে পারে।

আমাদের সংবিধানের প্রস্তাবনায় অঙ্গীকার করা হয়েছে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য স্বাধীনতা সুবিচার নিশ্চিত হবে। সংবিধান অনুচ্ছেদ ৭,২৬ ও ১০২(২) মোতাবেক সুপ্রিম কোর্ট কে বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার ক্ষমতা দিয়েছে। সুতরাং নির্বাহী বিভাগ তাদের সীমালঙ্ঘন করলে সুপ্রিম কোর্ট তাদের কাজকে অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে প্লাবিত বাংলাদেশকে আমরা বৈষম্যপূর্ণ করার অধিকার কাউকে দিতে পারি না।
চিন্তা জগত আলোকিত করা বিশ্ব বিখ্যাত রম্যাঁ রল্যাঁ বলেছিলেন, 'সত্যনিশ্চেতন কোনো জাতির পক্ষে সহসা সত্যের মুখোমুখি হওয়া বড় বিপদজ্জনক।'

লেখক: গীতিকার। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা