শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, রবিবার, ২৪ মে, ২০২০

কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

শাহ আহমেদ নুছায়ের
অনলাইন ভার্সন
কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গত মাসে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়৷ আর তার খুব অল্প দিনের মধ্যেই এই মেডিকেল কলেজটিকে কোভিড পজিটিভ রোগীদের চিকিৎসার জন্য উপযোগী করে তোলা হয়৷ এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞের সারথি ছিলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন। 

এরপর স্যারকে তার অধ্যক্ষের দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের দায়িত্বও দেওয়া হয়। স্যারের ছাত্র হিসেবে আমরা জানি স্যার কেমন সাংগঠনিক ব্যক্তিত্ব। সেই ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে আমরা স্যারকে যতটা কাছ থেকে অবলোকন করেছি সেটা হয়তো কেউ করেনি৷ 

যাইহোক, স্যার পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই আমাদের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, নার্সসহ মুগদা মেডিকেল কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর মনে বয়ে গিয়েছিলো আনন্দের বন্যা৷ কেন জানেন? কারণ হলো সেদিনটি ছিল মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিজয়ের দিন৷ কোভিড সমরে সম্মুখযোদ্ধারা সেনাপতি হিসেবে সেদিন পেয়েছিলো যোগ্যতম ব্যক্তিকে৷ আর সেই নেতৃত্বের দক্ষতার সুচারু প্রমাণ তিনি দিয়ে আসছিলেন প্রতি পদে পদে। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর প্রতিটি মানুষ যে আশায় বুক বেঁধেছিল, সে আশার প্রতিফলনও হচ্ছিলো স্যারের প্রতিটি পদক্ষেপে। স্যারের নেতৃত্বে অল্প কয়েকদিনে কোভিড হাসপাতাল হিসেবে যতটা সাফল্যের নিদর্শন দেখিয়েছে তা সত্যি অনন্য। কি সকাল, কি দুপুর, কি বিকেল আর কি রমজান মাস নিজের জীবনের শখ আহলাদ বিসর্জন দিয়ে স্যার কাজ করে যাচ্ছিলেন। স্যার দায়িত্ব পাওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন স্যারসহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি মুমেক এ চিকিৎসা নিয়েছেন৷ কেন নিয়েছেন বলতে পারেন? তারা হাসপাতালের পরিচালনা প্যানেলের উপর ভরসা রেখেছিলেন এজন্য৷ সবচেয়ে বড় কথা স্যার এমন একজন নেতৃত্ব যিনি সব কিছু সমন্বয় করে কাজ করতেন৷ আমার সাথে সর্বশেষ যেদিন স্যারের কথা হয় স্যারকে বললাম, ''স্যার আপনার তো শরীর স্বাস্থ্যের অবস্থা বেশ ভালো না।'' স্যার বলেছিলেন, '' এগুলা কিছু না, দোয়া করো'' স্যারের উদ্যোগে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন কোভিড পজিটিভ মায়ের সফল ডেলিভারি হয়েছে, যা বাংলাদেশে বিরল। 

এরপরে আসি সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারের প্রসঙ্গে। তিনি আমাদের আরেকজন শিক্ষাগুরু। শিক্ষক বলে আমরা বাড়িয়ে বলছি তা ভাববেন না৷ আমাদের কথা যে সত্য সেটা মুগদা মেডিকেল কলেজের প্রতিটি ধুলিকণায়ও জানে। আমাদের এই স্যার পেশায় একজন সার্জন। মুগদা মেডিকেল যখন ননকোভিড হাসপাতাল ছিল তখন কোভিড মহামারীর মধ্যেও সাধারণ মানুষের চিকিৎসাসেবা যাতে ব্যহত না হয় প্রতিদিন হাসপাতালে এসেছেন। প্রতিদিনই কোনো না কোনো অসুস্থ ব্যক্তির সফল অস্ত্রোপচার করেছেন। কোভিড হাসপাতাল হওয়ার আগে একদিন স্যারকে বললাম, 'স্যার আপারেশন কি আগের মতো করেন প্রতিদিন। স্যার আমাকে উত্তর দিলেন, ''করি মানে! আরও বেশি করি। যাতে কোনো রোগীর করোনার সময়ে এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে দৌড়াতে না হয়, তাই আরও বেশি করে করি।'' 

যাইহোক মুমেক কনভার্ট হলো কোভিড হাসপাতালে। নিজের দক্ষতাবলে স্যার হলেন কোভিড চিকিৎসার ফোকাল পার্সন৷ ফোকাল পার্সন হিসেবে তিনি কতটা সফল সেটা মুগদা হাসপাতালের যে কাউকে জিজ্ঞাসা করুন৷ উত্তর পেয়ে যাবেন৷ স্যারের দায়িত্বশীল নেতৃত্ব ছিল সকল হাসপাতালের ফোকাল পার্সনদের জন্য অনুকরনীয়৷

আরেকজন করোনা সৈনিক শ্রদ্ধেয় ডা. মনিলাল আইচ লিটু। করোনা চিকিৎসার জন্য মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গঠিত কমিটির সভাপতির পদে ছিলেন তিনি৷ আর এই সভাপতির পদের প্রতি সুবিচার করে দিন রাত কোভিড চিকিৎসার সমন্বয় সাধনে কাজ করে গেছেন। কোভিড যুদ্ধে স্যারের ভূমিকা আসলেই লিখে শেষ করার মতো নয়।

এরপর আসি আরেকজন শিক্ষাগুরু ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারের কথায়৷
কোভিডের এই ডামাডোলে হোটেল কমিটির দায়িত্ত্ব পেয়ে চক্ষু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা মোত্তালিব হোসেন শুরু থেকেই চিকিৎসকদের ভালো আবাসনের জন্য সাধ্যের মধ্যে সেরাটা করে যাচ্ছিলেন। শুরুতে বিজয়নগরে অবস্থিত হোটেল ৭১ নামক একটি হোটেলে চিকিৎসাকর্মীদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু হোটেল৭১ এর সার্ভিস নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিযোগের 
পরিপ্রেক্ষিতে একপর্যায়ে ঢাকার গুলশানে অবস্থিত  গ্রান্ড ওরিয়েন্টাল হসপিটালিটি হোটেল ম্যানেজ করেছিলেন। উনার পদক্ষেপে চিকিৎসাকর্মীরা প্রফুল্ল ছিলেন। কিন্তু আজ হঠাৎ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেখলাম আমাদের অধ্যক্ষ কাম পরিচালক ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন স্যারকে তার অতিরিক্ত পরিচালকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারকে করা হয়েছে ও এস ডি৷ আবার এমনো কিছু গুঞ্জন বাতাসে ভাসে যে শ্রদ্ধেয় ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারকেও নাকি বদলি করা হবে৷ এমনও শুনতে পাই পরিচালকের পদ থেকেই শুধু না অধ্যক্ষের পদ থেকেও নাকি আমাদের প্রিন্সিপাল স্যারকে বদলি করা হবে। আমরা জানি না এটাই কি এই তিন করোনা যোদ্ধার যুদ্ধের পুরষ্কার! এই কি তাঁদের দিনরাত এক করা খাটুনির তিক্ত ফলাফল। এমনটা যদি বাস্তবায়িত হয় তাহলে বুঝতে পারছেন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর কোভিড চিকিৎসা কার্যক্রম কতটা বিপর্যয়ের মুখে পড়বে! ক্ষতিটা কার হবে! ক্ষতিটা কিন্তু আমার আপনার মতো সাধারণ এর ই হবে৷ 

শুধু কোভিড চিকিৎসাই নয় এমন সিদ্ধান্ত দাগ কাটবে মুগদা মেডিকেল কলেজ এর প্রতিটি শিক্ষার্থীর হৃদয়ে৷ কারণ আমাদের এই শিক্ষকবৃন্দ এযাবতকাল সকলকে আঁকড়ে রেখেছেন পিতৃস্নেহে৷ আমাদের একাডেমিক, সামাজিক, পারিবারিক কিংবা ব্যক্তিগত যেকোনো সমস্যায় তারা এগিয়ে আসতেন সবার আগে৷ তারা কোভিড রোগীদের কাছে যতটুকু আস্থার ঠিক সে পরিমাণ ই শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার আমাদের কাছে৷ জীবনে কখনো ফিরিয়ে দেননি খালি হাতে৷ 

ডা. তুহিন স্যার সেই ফার্স্ট ইয়ার থেকে আমাদের সাথে ছিলেন৷ প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রাণসঞ্চারী শিক্ষাগুরু হিসেবে এখনো পাশে আছে৷ ছাত্র শিক্ষক এর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটার ডেফিনিশনটা হয়তো ডা. কচি স্যার আর ডা. মোতালেব স্যারের কাছে পেয়েছি৷ হাটি হাটি পা পা করে এই তিন শিক্ষাগুরুর অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমরা শিক্ষার্থীরা আছি এ পর্যায়ে৷ আর স্যারদের রাজনৈতিক পরিচয় আশা করি আর দেওয়ার দরকার নেই৷ 

সরকারের কাছে আবেদন আমাদের স্যারদের আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন প্লিজ৷ স্যারদের বদলির এই আদেশগুলো হোক প্রত্যাহার। আসলে এই আদেশ বহাল থাকলে আর বাস্তবিকই প্রিন্সিপাল স্যারকে, ডা. কচি স্যারকে, ডা. মোতালেব স্যারকে বদলি করলে সেটা হবে নিদারুণ কষ্টের৷

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মুগদা মেডিকেল কলেজ শাখা। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
সর্বশেষ খবর
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন
চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ
সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার
ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন
ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস
সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা
বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন
চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ
মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান
অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত
বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি
নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি
নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ
শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল
কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই
বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে
রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন
মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন

শনিবারের সকাল

সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে
সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে

নগর জীবন

মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি
চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি

শোবিজ

পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ
পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ

নগর জীবন

বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত
বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত

নগর জীবন

ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ
ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের
অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির
বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির

নগর জীবন

শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য
শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না নারী পাচার
থামছেই না নারী পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭
হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক
ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!
জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস
ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স
নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স

মাঠে ময়দানে

১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য
১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে
লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু

শোবিজ

আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন
আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন

পেছনের পৃষ্ঠা

কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ
কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না
খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা