শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, রবিবার, ২৪ মে, ২০২০

কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

শাহ আহমেদ নুছায়ের
অনলাইন ভার্সন
কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গত মাসে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়৷ আর তার খুব অল্প দিনের মধ্যেই এই মেডিকেল কলেজটিকে কোভিড পজিটিভ রোগীদের চিকিৎসার জন্য উপযোগী করে তোলা হয়৷ এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞের সারথি ছিলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন। 

এরপর স্যারকে তার অধ্যক্ষের দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের দায়িত্বও দেওয়া হয়। স্যারের ছাত্র হিসেবে আমরা জানি স্যার কেমন সাংগঠনিক ব্যক্তিত্ব। সেই ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে আমরা স্যারকে যতটা কাছ থেকে অবলোকন করেছি সেটা হয়তো কেউ করেনি৷ 

যাইহোক, স্যার পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই আমাদের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, নার্সসহ মুগদা মেডিকেল কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর মনে বয়ে গিয়েছিলো আনন্দের বন্যা৷ কেন জানেন? কারণ হলো সেদিনটি ছিল মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিজয়ের দিন৷ কোভিড সমরে সম্মুখযোদ্ধারা সেনাপতি হিসেবে সেদিন পেয়েছিলো যোগ্যতম ব্যক্তিকে৷ আর সেই নেতৃত্বের দক্ষতার সুচারু প্রমাণ তিনি দিয়ে আসছিলেন প্রতি পদে পদে। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর প্রতিটি মানুষ যে আশায় বুক বেঁধেছিল, সে আশার প্রতিফলনও হচ্ছিলো স্যারের প্রতিটি পদক্ষেপে। স্যারের নেতৃত্বে অল্প কয়েকদিনে কোভিড হাসপাতাল হিসেবে যতটা সাফল্যের নিদর্শন দেখিয়েছে তা সত্যি অনন্য। কি সকাল, কি দুপুর, কি বিকেল আর কি রমজান মাস নিজের জীবনের শখ আহলাদ বিসর্জন দিয়ে স্যার কাজ করে যাচ্ছিলেন। স্যার দায়িত্ব পাওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন স্যারসহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি মুমেক এ চিকিৎসা নিয়েছেন৷ কেন নিয়েছেন বলতে পারেন? তারা হাসপাতালের পরিচালনা প্যানেলের উপর ভরসা রেখেছিলেন এজন্য৷ সবচেয়ে বড় কথা স্যার এমন একজন নেতৃত্ব যিনি সব কিছু সমন্বয় করে কাজ করতেন৷ আমার সাথে সর্বশেষ যেদিন স্যারের কথা হয় স্যারকে বললাম, ''স্যার আপনার তো শরীর স্বাস্থ্যের অবস্থা বেশ ভালো না।'' স্যার বলেছিলেন, '' এগুলা কিছু না, দোয়া করো'' স্যারের উদ্যোগে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন কোভিড পজিটিভ মায়ের সফল ডেলিভারি হয়েছে, যা বাংলাদেশে বিরল। 

এরপরে আসি সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারের প্রসঙ্গে। তিনি আমাদের আরেকজন শিক্ষাগুরু। শিক্ষক বলে আমরা বাড়িয়ে বলছি তা ভাববেন না৷ আমাদের কথা যে সত্য সেটা মুগদা মেডিকেল কলেজের প্রতিটি ধুলিকণায়ও জানে। আমাদের এই স্যার পেশায় একজন সার্জন। মুগদা মেডিকেল যখন ননকোভিড হাসপাতাল ছিল তখন কোভিড মহামারীর মধ্যেও সাধারণ মানুষের চিকিৎসাসেবা যাতে ব্যহত না হয় প্রতিদিন হাসপাতালে এসেছেন। প্রতিদিনই কোনো না কোনো অসুস্থ ব্যক্তির সফল অস্ত্রোপচার করেছেন। কোভিড হাসপাতাল হওয়ার আগে একদিন স্যারকে বললাম, 'স্যার আপারেশন কি আগের মতো করেন প্রতিদিন। স্যার আমাকে উত্তর দিলেন, ''করি মানে! আরও বেশি করি। যাতে কোনো রোগীর করোনার সময়ে এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে দৌড়াতে না হয়, তাই আরও বেশি করে করি।'' 

যাইহোক মুমেক কনভার্ট হলো কোভিড হাসপাতালে। নিজের দক্ষতাবলে স্যার হলেন কোভিড চিকিৎসার ফোকাল পার্সন৷ ফোকাল পার্সন হিসেবে তিনি কতটা সফল সেটা মুগদা হাসপাতালের যে কাউকে জিজ্ঞাসা করুন৷ উত্তর পেয়ে যাবেন৷ স্যারের দায়িত্বশীল নেতৃত্ব ছিল সকল হাসপাতালের ফোকাল পার্সনদের জন্য অনুকরনীয়৷

আরেকজন করোনা সৈনিক শ্রদ্ধেয় ডা. মনিলাল আইচ লিটু। করোনা চিকিৎসার জন্য মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গঠিত কমিটির সভাপতির পদে ছিলেন তিনি৷ আর এই সভাপতির পদের প্রতি সুবিচার করে দিন রাত কোভিড চিকিৎসার সমন্বয় সাধনে কাজ করে গেছেন। কোভিড যুদ্ধে স্যারের ভূমিকা আসলেই লিখে শেষ করার মতো নয়।

এরপর আসি আরেকজন শিক্ষাগুরু ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারের কথায়৷
কোভিডের এই ডামাডোলে হোটেল কমিটির দায়িত্ত্ব পেয়ে চক্ষু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা মোত্তালিব হোসেন শুরু থেকেই চিকিৎসকদের ভালো আবাসনের জন্য সাধ্যের মধ্যে সেরাটা করে যাচ্ছিলেন। শুরুতে বিজয়নগরে অবস্থিত হোটেল ৭১ নামক একটি হোটেলে চিকিৎসাকর্মীদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু হোটেল৭১ এর সার্ভিস নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিযোগের 
পরিপ্রেক্ষিতে একপর্যায়ে ঢাকার গুলশানে অবস্থিত  গ্রান্ড ওরিয়েন্টাল হসপিটালিটি হোটেল ম্যানেজ করেছিলেন। উনার পদক্ষেপে চিকিৎসাকর্মীরা প্রফুল্ল ছিলেন। কিন্তু আজ হঠাৎ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেখলাম আমাদের অধ্যক্ষ কাম পরিচালক ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন স্যারকে তার অতিরিক্ত পরিচালকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারকে করা হয়েছে ও এস ডি৷ আবার এমনো কিছু গুঞ্জন বাতাসে ভাসে যে শ্রদ্ধেয় ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারকেও নাকি বদলি করা হবে৷ এমনও শুনতে পাই পরিচালকের পদ থেকেই শুধু না অধ্যক্ষের পদ থেকেও নাকি আমাদের প্রিন্সিপাল স্যারকে বদলি করা হবে। আমরা জানি না এটাই কি এই তিন করোনা যোদ্ধার যুদ্ধের পুরষ্কার! এই কি তাঁদের দিনরাত এক করা খাটুনির তিক্ত ফলাফল। এমনটা যদি বাস্তবায়িত হয় তাহলে বুঝতে পারছেন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর কোভিড চিকিৎসা কার্যক্রম কতটা বিপর্যয়ের মুখে পড়বে! ক্ষতিটা কার হবে! ক্ষতিটা কিন্তু আমার আপনার মতো সাধারণ এর ই হবে৷ 

শুধু কোভিড চিকিৎসাই নয় এমন সিদ্ধান্ত দাগ কাটবে মুগদা মেডিকেল কলেজ এর প্রতিটি শিক্ষার্থীর হৃদয়ে৷ কারণ আমাদের এই শিক্ষকবৃন্দ এযাবতকাল সকলকে আঁকড়ে রেখেছেন পিতৃস্নেহে৷ আমাদের একাডেমিক, সামাজিক, পারিবারিক কিংবা ব্যক্তিগত যেকোনো সমস্যায় তারা এগিয়ে আসতেন সবার আগে৷ তারা কোভিড রোগীদের কাছে যতটুকু আস্থার ঠিক সে পরিমাণ ই শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার আমাদের কাছে৷ জীবনে কখনো ফিরিয়ে দেননি খালি হাতে৷ 

ডা. তুহিন স্যার সেই ফার্স্ট ইয়ার থেকে আমাদের সাথে ছিলেন৷ প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রাণসঞ্চারী শিক্ষাগুরু হিসেবে এখনো পাশে আছে৷ ছাত্র শিক্ষক এর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটার ডেফিনিশনটা হয়তো ডা. কচি স্যার আর ডা. মোতালেব স্যারের কাছে পেয়েছি৷ হাটি হাটি পা পা করে এই তিন শিক্ষাগুরুর অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমরা শিক্ষার্থীরা আছি এ পর্যায়ে৷ আর স্যারদের রাজনৈতিক পরিচয় আশা করি আর দেওয়ার দরকার নেই৷ 

সরকারের কাছে আবেদন আমাদের স্যারদের আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন প্লিজ৷ স্যারদের বদলির এই আদেশগুলো হোক প্রত্যাহার। আসলে এই আদেশ বহাল থাকলে আর বাস্তবিকই প্রিন্সিপাল স্যারকে, ডা. কচি স্যারকে, ডা. মোতালেব স্যারকে বদলি করলে সেটা হবে নিদারুণ কষ্টের৷

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মুগদা মেডিকেল কলেজ শাখা। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা