শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, রবিবার, ২৪ মে, ২০২০

কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

শাহ আহমেদ নুছায়ের
অনলাইন ভার্সন
কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গত মাসে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়৷ আর তার খুব অল্প দিনের মধ্যেই এই মেডিকেল কলেজটিকে কোভিড পজিটিভ রোগীদের চিকিৎসার জন্য উপযোগী করে তোলা হয়৷ এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞের সারথি ছিলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন। 

এরপর স্যারকে তার অধ্যক্ষের দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের দায়িত্বও দেওয়া হয়। স্যারের ছাত্র হিসেবে আমরা জানি স্যার কেমন সাংগঠনিক ব্যক্তিত্ব। সেই ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে আমরা স্যারকে যতটা কাছ থেকে অবলোকন করেছি সেটা হয়তো কেউ করেনি৷ 

যাইহোক, স্যার পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই আমাদের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, নার্সসহ মুগদা মেডিকেল কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর মনে বয়ে গিয়েছিলো আনন্দের বন্যা৷ কেন জানেন? কারণ হলো সেদিনটি ছিল মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিজয়ের দিন৷ কোভিড সমরে সম্মুখযোদ্ধারা সেনাপতি হিসেবে সেদিন পেয়েছিলো যোগ্যতম ব্যক্তিকে৷ আর সেই নেতৃত্বের দক্ষতার সুচারু প্রমাণ তিনি দিয়ে আসছিলেন প্রতি পদে পদে। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর প্রতিটি মানুষ যে আশায় বুক বেঁধেছিল, সে আশার প্রতিফলনও হচ্ছিলো স্যারের প্রতিটি পদক্ষেপে। স্যারের নেতৃত্বে অল্প কয়েকদিনে কোভিড হাসপাতাল হিসেবে যতটা সাফল্যের নিদর্শন দেখিয়েছে তা সত্যি অনন্য। কি সকাল, কি দুপুর, কি বিকেল আর কি রমজান মাস নিজের জীবনের শখ আহলাদ বিসর্জন দিয়ে স্যার কাজ করে যাচ্ছিলেন। স্যার দায়িত্ব পাওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন স্যারসহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি মুমেক এ চিকিৎসা নিয়েছেন৷ কেন নিয়েছেন বলতে পারেন? তারা হাসপাতালের পরিচালনা প্যানেলের উপর ভরসা রেখেছিলেন এজন্য৷ সবচেয়ে বড় কথা স্যার এমন একজন নেতৃত্ব যিনি সব কিছু সমন্বয় করে কাজ করতেন৷ আমার সাথে সর্বশেষ যেদিন স্যারের কথা হয় স্যারকে বললাম, ''স্যার আপনার তো শরীর স্বাস্থ্যের অবস্থা বেশ ভালো না।'' স্যার বলেছিলেন, '' এগুলা কিছু না, দোয়া করো'' স্যারের উদ্যোগে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন কোভিড পজিটিভ মায়ের সফল ডেলিভারি হয়েছে, যা বাংলাদেশে বিরল। 

এরপরে আসি সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারের প্রসঙ্গে। তিনি আমাদের আরেকজন শিক্ষাগুরু। শিক্ষক বলে আমরা বাড়িয়ে বলছি তা ভাববেন না৷ আমাদের কথা যে সত্য সেটা মুগদা মেডিকেল কলেজের প্রতিটি ধুলিকণায়ও জানে। আমাদের এই স্যার পেশায় একজন সার্জন। মুগদা মেডিকেল যখন ননকোভিড হাসপাতাল ছিল তখন কোভিড মহামারীর মধ্যেও সাধারণ মানুষের চিকিৎসাসেবা যাতে ব্যহত না হয় প্রতিদিন হাসপাতালে এসেছেন। প্রতিদিনই কোনো না কোনো অসুস্থ ব্যক্তির সফল অস্ত্রোপচার করেছেন। কোভিড হাসপাতাল হওয়ার আগে একদিন স্যারকে বললাম, 'স্যার আপারেশন কি আগের মতো করেন প্রতিদিন। স্যার আমাকে উত্তর দিলেন, ''করি মানে! আরও বেশি করি। যাতে কোনো রোগীর করোনার সময়ে এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে দৌড়াতে না হয়, তাই আরও বেশি করে করি।'' 

যাইহোক মুমেক কনভার্ট হলো কোভিড হাসপাতালে। নিজের দক্ষতাবলে স্যার হলেন কোভিড চিকিৎসার ফোকাল পার্সন৷ ফোকাল পার্সন হিসেবে তিনি কতটা সফল সেটা মুগদা হাসপাতালের যে কাউকে জিজ্ঞাসা করুন৷ উত্তর পেয়ে যাবেন৷ স্যারের দায়িত্বশীল নেতৃত্ব ছিল সকল হাসপাতালের ফোকাল পার্সনদের জন্য অনুকরনীয়৷

আরেকজন করোনা সৈনিক শ্রদ্ধেয় ডা. মনিলাল আইচ লিটু। করোনা চিকিৎসার জন্য মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গঠিত কমিটির সভাপতির পদে ছিলেন তিনি৷ আর এই সভাপতির পদের প্রতি সুবিচার করে দিন রাত কোভিড চিকিৎসার সমন্বয় সাধনে কাজ করে গেছেন। কোভিড যুদ্ধে স্যারের ভূমিকা আসলেই লিখে শেষ করার মতো নয়।

এরপর আসি আরেকজন শিক্ষাগুরু ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারের কথায়৷
কোভিডের এই ডামাডোলে হোটেল কমিটির দায়িত্ত্ব পেয়ে চক্ষু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা মোত্তালিব হোসেন শুরু থেকেই চিকিৎসকদের ভালো আবাসনের জন্য সাধ্যের মধ্যে সেরাটা করে যাচ্ছিলেন। শুরুতে বিজয়নগরে অবস্থিত হোটেল ৭১ নামক একটি হোটেলে চিকিৎসাকর্মীদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু হোটেল৭১ এর সার্ভিস নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিযোগের 
পরিপ্রেক্ষিতে একপর্যায়ে ঢাকার গুলশানে অবস্থিত  গ্রান্ড ওরিয়েন্টাল হসপিটালিটি হোটেল ম্যানেজ করেছিলেন। উনার পদক্ষেপে চিকিৎসাকর্মীরা প্রফুল্ল ছিলেন। কিন্তু আজ হঠাৎ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেখলাম আমাদের অধ্যক্ষ কাম পরিচালক ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন স্যারকে তার অতিরিক্ত পরিচালকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারকে করা হয়েছে ও এস ডি৷ আবার এমনো কিছু গুঞ্জন বাতাসে ভাসে যে শ্রদ্ধেয় ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারকেও নাকি বদলি করা হবে৷ এমনও শুনতে পাই পরিচালকের পদ থেকেই শুধু না অধ্যক্ষের পদ থেকেও নাকি আমাদের প্রিন্সিপাল স্যারকে বদলি করা হবে। আমরা জানি না এটাই কি এই তিন করোনা যোদ্ধার যুদ্ধের পুরষ্কার! এই কি তাঁদের দিনরাত এক করা খাটুনির তিক্ত ফলাফল। এমনটা যদি বাস্তবায়িত হয় তাহলে বুঝতে পারছেন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর কোভিড চিকিৎসা কার্যক্রম কতটা বিপর্যয়ের মুখে পড়বে! ক্ষতিটা কার হবে! ক্ষতিটা কিন্তু আমার আপনার মতো সাধারণ এর ই হবে৷ 

শুধু কোভিড চিকিৎসাই নয় এমন সিদ্ধান্ত দাগ কাটবে মুগদা মেডিকেল কলেজ এর প্রতিটি শিক্ষার্থীর হৃদয়ে৷ কারণ আমাদের এই শিক্ষকবৃন্দ এযাবতকাল সকলকে আঁকড়ে রেখেছেন পিতৃস্নেহে৷ আমাদের একাডেমিক, সামাজিক, পারিবারিক কিংবা ব্যক্তিগত যেকোনো সমস্যায় তারা এগিয়ে আসতেন সবার আগে৷ তারা কোভিড রোগীদের কাছে যতটুকু আস্থার ঠিক সে পরিমাণ ই শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার আমাদের কাছে৷ জীবনে কখনো ফিরিয়ে দেননি খালি হাতে৷ 

ডা. তুহিন স্যার সেই ফার্স্ট ইয়ার থেকে আমাদের সাথে ছিলেন৷ প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রাণসঞ্চারী শিক্ষাগুরু হিসেবে এখনো পাশে আছে৷ ছাত্র শিক্ষক এর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটার ডেফিনিশনটা হয়তো ডা. কচি স্যার আর ডা. মোতালেব স্যারের কাছে পেয়েছি৷ হাটি হাটি পা পা করে এই তিন শিক্ষাগুরুর অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমরা শিক্ষার্থীরা আছি এ পর্যায়ে৷ আর স্যারদের রাজনৈতিক পরিচয় আশা করি আর দেওয়ার দরকার নেই৷ 

সরকারের কাছে আবেদন আমাদের স্যারদের আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন প্লিজ৷ স্যারদের বদলির এই আদেশগুলো হোক প্রত্যাহার। আসলে এই আদেশ বহাল থাকলে আর বাস্তবিকই প্রিন্সিপাল স্যারকে, ডা. কচি স্যারকে, ডা. মোতালেব স্যারকে বদলি করলে সেটা হবে নিদারুণ কষ্টের৷

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মুগদা মেডিকেল কলেজ শাখা। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে নবম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে নবম দিনের আপিল শুনানি চলছে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ
বগুড়ায় মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমার বিশ্বজিতের সুরে কিশোরের নতুন গান
কুমার বিশ্বজিতের সুরে কিশোরের নতুন গান

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে দুই উপজেলা ও এক পৌর বিএনপির কমিটি ঘোষণা
শেরপুরে দুই উপজেলা ও এক পৌর বিএনপির কমিটি ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লাবুশেনের ব্যাটে রানের ফোয়ারা
লাবুশেনের ব্যাটে রানের ফোয়ারা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর
রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা
শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা
আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ
নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর
অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা