শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, রবিবার, ২৪ মে, ২০২০

কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

শাহ আহমেদ নুছায়ের
অনলাইন ভার্সন
কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গত মাসে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়৷ আর তার খুব অল্প দিনের মধ্যেই এই মেডিকেল কলেজটিকে কোভিড পজিটিভ রোগীদের চিকিৎসার জন্য উপযোগী করে তোলা হয়৷ এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞের সারথি ছিলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন। 

এরপর স্যারকে তার অধ্যক্ষের দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের দায়িত্বও দেওয়া হয়। স্যারের ছাত্র হিসেবে আমরা জানি স্যার কেমন সাংগঠনিক ব্যক্তিত্ব। সেই ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে আমরা স্যারকে যতটা কাছ থেকে অবলোকন করেছি সেটা হয়তো কেউ করেনি৷ 

যাইহোক, স্যার পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই আমাদের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, নার্সসহ মুগদা মেডিকেল কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর মনে বয়ে গিয়েছিলো আনন্দের বন্যা৷ কেন জানেন? কারণ হলো সেদিনটি ছিল মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিজয়ের দিন৷ কোভিড সমরে সম্মুখযোদ্ধারা সেনাপতি হিসেবে সেদিন পেয়েছিলো যোগ্যতম ব্যক্তিকে৷ আর সেই নেতৃত্বের দক্ষতার সুচারু প্রমাণ তিনি দিয়ে আসছিলেন প্রতি পদে পদে। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর প্রতিটি মানুষ যে আশায় বুক বেঁধেছিল, সে আশার প্রতিফলনও হচ্ছিলো স্যারের প্রতিটি পদক্ষেপে। স্যারের নেতৃত্বে অল্প কয়েকদিনে কোভিড হাসপাতাল হিসেবে যতটা সাফল্যের নিদর্শন দেখিয়েছে তা সত্যি অনন্য। কি সকাল, কি দুপুর, কি বিকেল আর কি রমজান মাস নিজের জীবনের শখ আহলাদ বিসর্জন দিয়ে স্যার কাজ করে যাচ্ছিলেন। স্যার দায়িত্ব পাওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন স্যারসহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি মুমেক এ চিকিৎসা নিয়েছেন৷ কেন নিয়েছেন বলতে পারেন? তারা হাসপাতালের পরিচালনা প্যানেলের উপর ভরসা রেখেছিলেন এজন্য৷ সবচেয়ে বড় কথা স্যার এমন একজন নেতৃত্ব যিনি সব কিছু সমন্বয় করে কাজ করতেন৷ আমার সাথে সর্বশেষ যেদিন স্যারের কথা হয় স্যারকে বললাম, ''স্যার আপনার তো শরীর স্বাস্থ্যের অবস্থা বেশ ভালো না।'' স্যার বলেছিলেন, '' এগুলা কিছু না, দোয়া করো'' স্যারের উদ্যোগে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন কোভিড পজিটিভ মায়ের সফল ডেলিভারি হয়েছে, যা বাংলাদেশে বিরল। 

এরপরে আসি সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারের প্রসঙ্গে। তিনি আমাদের আরেকজন শিক্ষাগুরু। শিক্ষক বলে আমরা বাড়িয়ে বলছি তা ভাববেন না৷ আমাদের কথা যে সত্য সেটা মুগদা মেডিকেল কলেজের প্রতিটি ধুলিকণায়ও জানে। আমাদের এই স্যার পেশায় একজন সার্জন। মুগদা মেডিকেল যখন ননকোভিড হাসপাতাল ছিল তখন কোভিড মহামারীর মধ্যেও সাধারণ মানুষের চিকিৎসাসেবা যাতে ব্যহত না হয় প্রতিদিন হাসপাতালে এসেছেন। প্রতিদিনই কোনো না কোনো অসুস্থ ব্যক্তির সফল অস্ত্রোপচার করেছেন। কোভিড হাসপাতাল হওয়ার আগে একদিন স্যারকে বললাম, 'স্যার আপারেশন কি আগের মতো করেন প্রতিদিন। স্যার আমাকে উত্তর দিলেন, ''করি মানে! আরও বেশি করি। যাতে কোনো রোগীর করোনার সময়ে এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে দৌড়াতে না হয়, তাই আরও বেশি করে করি।'' 

যাইহোক মুমেক কনভার্ট হলো কোভিড হাসপাতালে। নিজের দক্ষতাবলে স্যার হলেন কোভিড চিকিৎসার ফোকাল পার্সন৷ ফোকাল পার্সন হিসেবে তিনি কতটা সফল সেটা মুগদা হাসপাতালের যে কাউকে জিজ্ঞাসা করুন৷ উত্তর পেয়ে যাবেন৷ স্যারের দায়িত্বশীল নেতৃত্ব ছিল সকল হাসপাতালের ফোকাল পার্সনদের জন্য অনুকরনীয়৷

আরেকজন করোনা সৈনিক শ্রদ্ধেয় ডা. মনিলাল আইচ লিটু। করোনা চিকিৎসার জন্য মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গঠিত কমিটির সভাপতির পদে ছিলেন তিনি৷ আর এই সভাপতির পদের প্রতি সুবিচার করে দিন রাত কোভিড চিকিৎসার সমন্বয় সাধনে কাজ করে গেছেন। কোভিড যুদ্ধে স্যারের ভূমিকা আসলেই লিখে শেষ করার মতো নয়।

এরপর আসি আরেকজন শিক্ষাগুরু ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারের কথায়৷
কোভিডের এই ডামাডোলে হোটেল কমিটির দায়িত্ত্ব পেয়ে চক্ষু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা মোত্তালিব হোসেন শুরু থেকেই চিকিৎসকদের ভালো আবাসনের জন্য সাধ্যের মধ্যে সেরাটা করে যাচ্ছিলেন। শুরুতে বিজয়নগরে অবস্থিত হোটেল ৭১ নামক একটি হোটেলে চিকিৎসাকর্মীদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু হোটেল৭১ এর সার্ভিস নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিযোগের 
পরিপ্রেক্ষিতে একপর্যায়ে ঢাকার গুলশানে অবস্থিত  গ্রান্ড ওরিয়েন্টাল হসপিটালিটি হোটেল ম্যানেজ করেছিলেন। উনার পদক্ষেপে চিকিৎসাকর্মীরা প্রফুল্ল ছিলেন। কিন্তু আজ হঠাৎ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেখলাম আমাদের অধ্যক্ষ কাম পরিচালক ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন স্যারকে তার অতিরিক্ত পরিচালকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারকে করা হয়েছে ও এস ডি৷ আবার এমনো কিছু গুঞ্জন বাতাসে ভাসে যে শ্রদ্ধেয় ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারকেও নাকি বদলি করা হবে৷ এমনও শুনতে পাই পরিচালকের পদ থেকেই শুধু না অধ্যক্ষের পদ থেকেও নাকি আমাদের প্রিন্সিপাল স্যারকে বদলি করা হবে। আমরা জানি না এটাই কি এই তিন করোনা যোদ্ধার যুদ্ধের পুরষ্কার! এই কি তাঁদের দিনরাত এক করা খাটুনির তিক্ত ফলাফল। এমনটা যদি বাস্তবায়িত হয় তাহলে বুঝতে পারছেন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর কোভিড চিকিৎসা কার্যক্রম কতটা বিপর্যয়ের মুখে পড়বে! ক্ষতিটা কার হবে! ক্ষতিটা কিন্তু আমার আপনার মতো সাধারণ এর ই হবে৷ 

শুধু কোভিড চিকিৎসাই নয় এমন সিদ্ধান্ত দাগ কাটবে মুগদা মেডিকেল কলেজ এর প্রতিটি শিক্ষার্থীর হৃদয়ে৷ কারণ আমাদের এই শিক্ষকবৃন্দ এযাবতকাল সকলকে আঁকড়ে রেখেছেন পিতৃস্নেহে৷ আমাদের একাডেমিক, সামাজিক, পারিবারিক কিংবা ব্যক্তিগত যেকোনো সমস্যায় তারা এগিয়ে আসতেন সবার আগে৷ তারা কোভিড রোগীদের কাছে যতটুকু আস্থার ঠিক সে পরিমাণ ই শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার আমাদের কাছে৷ জীবনে কখনো ফিরিয়ে দেননি খালি হাতে৷ 

ডা. তুহিন স্যার সেই ফার্স্ট ইয়ার থেকে আমাদের সাথে ছিলেন৷ প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রাণসঞ্চারী শিক্ষাগুরু হিসেবে এখনো পাশে আছে৷ ছাত্র শিক্ষক এর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটার ডেফিনিশনটা হয়তো ডা. কচি স্যার আর ডা. মোতালেব স্যারের কাছে পেয়েছি৷ হাটি হাটি পা পা করে এই তিন শিক্ষাগুরুর অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমরা শিক্ষার্থীরা আছি এ পর্যায়ে৷ আর স্যারদের রাজনৈতিক পরিচয় আশা করি আর দেওয়ার দরকার নেই৷ 

সরকারের কাছে আবেদন আমাদের স্যারদের আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন প্লিজ৷ স্যারদের বদলির এই আদেশগুলো হোক প্রত্যাহার। আসলে এই আদেশ বহাল থাকলে আর বাস্তবিকই প্রিন্সিপাল স্যারকে, ডা. কচি স্যারকে, ডা. মোতালেব স্যারকে বদলি করলে সেটা হবে নিদারুণ কষ্টের৷

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মুগদা মেডিকেল কলেজ শাখা। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ