শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, রবিবার, ২৪ মে, ২০২০

কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

শাহ আহমেদ নুছায়ের
অনলাইন ভার্সন
কোভিড-১৯ চিকিৎসায় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গত মাসে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়৷ আর তার খুব অল্প দিনের মধ্যেই এই মেডিকেল কলেজটিকে কোভিড পজিটিভ রোগীদের চিকিৎসার জন্য উপযোগী করে তোলা হয়৷ এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞের সারথি ছিলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন। 

এরপর স্যারকে তার অধ্যক্ষের দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের দায়িত্বও দেওয়া হয়। স্যারের ছাত্র হিসেবে আমরা জানি স্যার কেমন সাংগঠনিক ব্যক্তিত্ব। সেই ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে আমরা স্যারকে যতটা কাছ থেকে অবলোকন করেছি সেটা হয়তো কেউ করেনি৷ 

যাইহোক, স্যার পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই আমাদের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, নার্সসহ মুগদা মেডিকেল কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর মনে বয়ে গিয়েছিলো আনন্দের বন্যা৷ কেন জানেন? কারণ হলো সেদিনটি ছিল মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিজয়ের দিন৷ কোভিড সমরে সম্মুখযোদ্ধারা সেনাপতি হিসেবে সেদিন পেয়েছিলো যোগ্যতম ব্যক্তিকে৷ আর সেই নেতৃত্বের দক্ষতার সুচারু প্রমাণ তিনি দিয়ে আসছিলেন প্রতি পদে পদে। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর প্রতিটি মানুষ যে আশায় বুক বেঁধেছিল, সে আশার প্রতিফলনও হচ্ছিলো স্যারের প্রতিটি পদক্ষেপে। স্যারের নেতৃত্বে অল্প কয়েকদিনে কোভিড হাসপাতাল হিসেবে যতটা সাফল্যের নিদর্শন দেখিয়েছে তা সত্যি অনন্য। কি সকাল, কি দুপুর, কি বিকেল আর কি রমজান মাস নিজের জীবনের শখ আহলাদ বিসর্জন দিয়ে স্যার কাজ করে যাচ্ছিলেন। স্যার দায়িত্ব পাওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন স্যারসহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি মুমেক এ চিকিৎসা নিয়েছেন৷ কেন নিয়েছেন বলতে পারেন? তারা হাসপাতালের পরিচালনা প্যানেলের উপর ভরসা রেখেছিলেন এজন্য৷ সবচেয়ে বড় কথা স্যার এমন একজন নেতৃত্ব যিনি সব কিছু সমন্বয় করে কাজ করতেন৷ আমার সাথে সর্বশেষ যেদিন স্যারের কথা হয় স্যারকে বললাম, ''স্যার আপনার তো শরীর স্বাস্থ্যের অবস্থা বেশ ভালো না।'' স্যার বলেছিলেন, '' এগুলা কিছু না, দোয়া করো'' স্যারের উদ্যোগে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন কোভিড পজিটিভ মায়ের সফল ডেলিভারি হয়েছে, যা বাংলাদেশে বিরল। 

এরপরে আসি সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারের প্রসঙ্গে। তিনি আমাদের আরেকজন শিক্ষাগুরু। শিক্ষক বলে আমরা বাড়িয়ে বলছি তা ভাববেন না৷ আমাদের কথা যে সত্য সেটা মুগদা মেডিকেল কলেজের প্রতিটি ধুলিকণায়ও জানে। আমাদের এই স্যার পেশায় একজন সার্জন। মুগদা মেডিকেল যখন ননকোভিড হাসপাতাল ছিল তখন কোভিড মহামারীর মধ্যেও সাধারণ মানুষের চিকিৎসাসেবা যাতে ব্যহত না হয় প্রতিদিন হাসপাতালে এসেছেন। প্রতিদিনই কোনো না কোনো অসুস্থ ব্যক্তির সফল অস্ত্রোপচার করেছেন। কোভিড হাসপাতাল হওয়ার আগে একদিন স্যারকে বললাম, 'স্যার আপারেশন কি আগের মতো করেন প্রতিদিন। স্যার আমাকে উত্তর দিলেন, ''করি মানে! আরও বেশি করি। যাতে কোনো রোগীর করোনার সময়ে এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে দৌড়াতে না হয়, তাই আরও বেশি করে করি।'' 

যাইহোক মুমেক কনভার্ট হলো কোভিড হাসপাতালে। নিজের দক্ষতাবলে স্যার হলেন কোভিড চিকিৎসার ফোকাল পার্সন৷ ফোকাল পার্সন হিসেবে তিনি কতটা সফল সেটা মুগদা হাসপাতালের যে কাউকে জিজ্ঞাসা করুন৷ উত্তর পেয়ে যাবেন৷ স্যারের দায়িত্বশীল নেতৃত্ব ছিল সকল হাসপাতালের ফোকাল পার্সনদের জন্য অনুকরনীয়৷

আরেকজন করোনা সৈনিক শ্রদ্ধেয় ডা. মনিলাল আইচ লিটু। করোনা চিকিৎসার জন্য মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গঠিত কমিটির সভাপতির পদে ছিলেন তিনি৷ আর এই সভাপতির পদের প্রতি সুবিচার করে দিন রাত কোভিড চিকিৎসার সমন্বয় সাধনে কাজ করে গেছেন। কোভিড যুদ্ধে স্যারের ভূমিকা আসলেই লিখে শেষ করার মতো নয়।

এরপর আসি আরেকজন শিক্ষাগুরু ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারের কথায়৷
কোভিডের এই ডামাডোলে হোটেল কমিটির দায়িত্ত্ব পেয়ে চক্ষু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা মোত্তালিব হোসেন শুরু থেকেই চিকিৎসকদের ভালো আবাসনের জন্য সাধ্যের মধ্যে সেরাটা করে যাচ্ছিলেন। শুরুতে বিজয়নগরে অবস্থিত হোটেল ৭১ নামক একটি হোটেলে চিকিৎসাকর্মীদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু হোটেল৭১ এর সার্ভিস নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিযোগের 
পরিপ্রেক্ষিতে একপর্যায়ে ঢাকার গুলশানে অবস্থিত  গ্রান্ড ওরিয়েন্টাল হসপিটালিটি হোটেল ম্যানেজ করেছিলেন। উনার পদক্ষেপে চিকিৎসাকর্মীরা প্রফুল্ল ছিলেন। কিন্তু আজ হঠাৎ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেখলাম আমাদের অধ্যক্ষ কাম পরিচালক ডা. শাহ গোলাম নবী তুহিন স্যারকে তার অতিরিক্ত পরিচালকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, ডা. মো. আব্দুল মোতালেব স্যারকে করা হয়েছে ও এস ডি৷ আবার এমনো কিছু গুঞ্জন বাতাসে ভাসে যে শ্রদ্ধেয় ডা. মো. মাহবুবুর রহমান কচি স্যারকেও নাকি বদলি করা হবে৷ এমনও শুনতে পাই পরিচালকের পদ থেকেই শুধু না অধ্যক্ষের পদ থেকেও নাকি আমাদের প্রিন্সিপাল স্যারকে বদলি করা হবে। আমরা জানি না এটাই কি এই তিন করোনা যোদ্ধার যুদ্ধের পুরষ্কার! এই কি তাঁদের দিনরাত এক করা খাটুনির তিক্ত ফলাফল। এমনটা যদি বাস্তবায়িত হয় তাহলে বুঝতে পারছেন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর কোভিড চিকিৎসা কার্যক্রম কতটা বিপর্যয়ের মুখে পড়বে! ক্ষতিটা কার হবে! ক্ষতিটা কিন্তু আমার আপনার মতো সাধারণ এর ই হবে৷ 

শুধু কোভিড চিকিৎসাই নয় এমন সিদ্ধান্ত দাগ কাটবে মুগদা মেডিকেল কলেজ এর প্রতিটি শিক্ষার্থীর হৃদয়ে৷ কারণ আমাদের এই শিক্ষকবৃন্দ এযাবতকাল সকলকে আঁকড়ে রেখেছেন পিতৃস্নেহে৷ আমাদের একাডেমিক, সামাজিক, পারিবারিক কিংবা ব্যক্তিগত যেকোনো সমস্যায় তারা এগিয়ে আসতেন সবার আগে৷ তারা কোভিড রোগীদের কাছে যতটুকু আস্থার ঠিক সে পরিমাণ ই শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার আমাদের কাছে৷ জীবনে কখনো ফিরিয়ে দেননি খালি হাতে৷ 

ডা. তুহিন স্যার সেই ফার্স্ট ইয়ার থেকে আমাদের সাথে ছিলেন৷ প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রাণসঞ্চারী শিক্ষাগুরু হিসেবে এখনো পাশে আছে৷ ছাত্র শিক্ষক এর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটার ডেফিনিশনটা হয়তো ডা. কচি স্যার আর ডা. মোতালেব স্যারের কাছে পেয়েছি৷ হাটি হাটি পা পা করে এই তিন শিক্ষাগুরুর অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমরা শিক্ষার্থীরা আছি এ পর্যায়ে৷ আর স্যারদের রাজনৈতিক পরিচয় আশা করি আর দেওয়ার দরকার নেই৷ 

সরকারের কাছে আবেদন আমাদের স্যারদের আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন প্লিজ৷ স্যারদের বদলির এই আদেশগুলো হোক প্রত্যাহার। আসলে এই আদেশ বহাল থাকলে আর বাস্তবিকই প্রিন্সিপাল স্যারকে, ডা. কচি স্যারকে, ডা. মোতালেব স্যারকে বদলি করলে সেটা হবে নিদারুণ কষ্টের৷

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মুগদা মেডিকেল কলেজ শাখা। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ