শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৬, শনিবার, ৩০ মে, ২০২০ আপডেট:

স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন চাই আমরা, বিএমএ/স্বাচিপ চায় না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন চাই আমরা, বিএমএ/স্বাচিপ চায় না?

দেশের স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় দাবি। কায়মনো বাক্যে আমরা চাইছি দেশের সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিশ্ব মানের হয়ে উঠুক। স্বাস্থ্যখাতে জেঁকে বসা দীর্ঘকালের অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা দূর হয়ে নতুন দিনের যাত্রা শুরু হোক। বিনা চিকিৎসায়, ভুল চিকিৎসায় অকালে ঝরে না পড়ুক কোনো প্রাণ। সরকারি হাসপাতালগুলোতে মানসম্মত আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার নিশ্চিত হোক। চাই শতভাগ মানসম্মত ওষুধ, অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জামাদিও সরকারি হাসপাতালগুলোতে সরবরাহ হোক বিশ্বমানের।

বিশেষ করে করোনা ভাইরাসজনিত কারণে গোটা বিশ্বে স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বিনিয়োগই যখন এক নম্বর দাবি তখন আমাদের দেশেও এই বিনিয়োগ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আর স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হোক সেটিও আমরা চাইতেই পারি।

তবে সর্ষের মধ্যেই যদি ভূত থাকে সে ভূত ছাড়াবে কে! করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়া, সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সুবিধাদির হাল-হকিকত খুঁজতে গিয়ে গণমাধ্যমসহ দেশের নাগরিক সমাজ আরও ভালোভাবে জানতে পারল, বুঝতে পারল ও নিশ্চিত হলো যে সরকারি হাসপাতালগুলো আসলে ফাঁপা। একদিকে অতি নিম্নমানের যন্ত্রপাতি আর একদিকে মানহীন ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জামাদি ব্যবহার করাই যেন সরকারি হাসপাতালগুলোর দীর্ঘদিনের রেওয়াজ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে দুর্নীতি যেমন রন্ধ্রে রন্ধ্রে তেমনি কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি)দুর্নীতির শেখড়ও অনেক গভীরে। এই অভিযোগ দীর্ঘদিনের। গণমাধ্যমে এসব নিয়ে অল্পবিস্তর লেখালেখি হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনও (দুদক) বিভিন্ন সময় সক্রিয় হয়ে স্বাস্থ্যখাতের ওই মাফিয়াদের নানা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায়নি।

তবে দেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বিষয়ে সমান আন্তরিক আছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠন, সুশীল সমাজ ও নাগরিক সমাজ চাইছে যেকোনো মূল্যে স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি অনিয়মের লাগাম টেনে ধরা হোক।

আশ্চর্যজনক হলেও দেশের চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এ ব্যাপারে নিশ্চুপ। একইভাবে আমরা নির্বিকার দেখছি দেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ)। মূলত স্বাচিপের মনোনীত প্যানেলই বিএমএর নেতৃত্ব দিচ্ছে।

চিকিৎসা সেবার মান, সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালগুলোর দায়িত্বহীনতাসহ স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বিএমএ, স্বাচিপকে কখনও আমরা উচ্চকিত হতে দেখিনি। বরং দেশের জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা মাথায় রেখে সরকার যখন স্বাস্থ্য খাতের অসুখগুলো সারাতে একটু একটু করে নড়েচড়ে বসছে তখন বিএমএ, স্বাচিপ বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অনৈতিকভাবে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি জেঁকে বসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সংস্কার করার সরকারি উদ্যোগ তাদের খুবই অপছন্দনীয়।

তাই যদি না হবে তাহলে কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি) পরিচালক পদে প্রশাসন ক্যাডারের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত একজন সৎ, মেধাবী, যোগ্য কর্মকর্তার নিয়োগের বিরোধিতা স্বাচিপ, বিএমএ করে কীভাবে? কীভাবে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে সিএমএসডির নতুন পরিচালক নিয়োগে ‘অশনি সংকেত’ দেখতে পায় চিকিৎসকদের মর্যাদাশীল সংগঠনগুলো? যেখানে সিএমএসডি পরিচালনায় দুর্নীতি-অনিয়ম বাসা বেঁধেছে বলে গুরুতর সব অভিযোগ দীর্ঘকালের। সেই রকম একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় স্বয়ং দেশের সরকার প্রধান স্বচ্ছতা আনতে পদক্ষেপ নিলেন তখন স্বাচিপ বিএমএ সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় সরব হয়ে প্রশাণ করল সত্যি তাদের বড় স্বার্থে আঘাত লেগেছে।

গত ২২শে মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর যৌথ স্বাক্ষরে একটি চিঠি দেওয়া হয় বিএমএ ও স্বাচিপের পক্ষ থেকে। বিএমপি সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এবং মহাসচিব ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী এবং স্বাচিপ সভাপতি ডা. এম ইকবাল আর্সলান এবং মহাসচিব ডা. এম এ আজিজ স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয় একজন অতিরিক্ত সচিবকে সিএমএসডির পরিচালক নিয়োগ করা একটি অশনি সংকেতের ইঙ্গিত বহন করে। অবিলম্বে প্রশাসন ক্যাডারের অতিরিক্ত সচিবকে সিএমএসডির পরিচালক পদ থেকে প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয় এই চিঠিতে। একজন চিকিৎসক কর্মকর্তাকে পরিচালক নিয়োগের দাবি করে এই দুই সংগঠন।

২২ শে মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোর্শেদ জামানকে সিএমএসডির পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে সেনাবাহিনীর একজন বিগ্রেডিয়ার জেনারেল পর্যায়ের কর্মকর্তা বিভিন্ন সময় থেকে ওই পদে ছিলেন। খোদ প্রধানমন্ত্রী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। নিশ্চয়ই তিনি জেনে বুঝে পছন্দ করে একজন কর্মকর্তা বেছে নিয়েছেন। যিনি সিএমএসডির দীর্ঘদিনের দুর্নীতির বাসা ভেঙে দিতে পারবেন এই বিশ্বাসে। এই পদায়নের বিরোধিতা আসলে কীসের লক্ষণ?

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র ঘেটে দেখলাম সেখানে বলা আছে তাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হলো-০১. চিকিৎসক ও যে জনগণকে তারা সেবা করেন তাদের মধ্যে সমঝোতা আরও বৃদ্ধি করা এবং সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতর করা।

০২. জনগণের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে অ্যাসোসিয়েশন সর্বাত্মকভাবে কাজ করবে এবং প্রয়োজনে জনস্বার্থবিরোধী যে কোনো পরিস্থিতি প্রতিরোধ করতে নিয়মতান্ত্রিক কর্মপন্থা গ্রহণ করবে।

বিনীতভাবে বলতে চাই বিএমএ তার দ্বিতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে।

সরকারি হাসপাতালগুলোতে নকল ফেস মাস্ক, নিম্নমানের পিপিই সরবরাহ নিয়ে গত কয় মাসে কম জল খোলা হয়নি। এই সময়ে বিএমএ, স্বাচিপ কোনো বিবৃতি দিয়ে এই ঘটনায় জনস্বার্থে তাদের করণীয় কী সেই জানান দিয়েছে? বরং নিশ্চুপই থেকেছে। স্বাস্থ্যখাতে গত কয়েক দশক জুড়ে যে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা তার বিরুদ্ধে বিএমএকে কখনো মুখ খুলতে দেখা যায়নি। যদি বিএমএ উপর্যুপরি চাপ সৃষ্টি করে চলত তাহলে স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি শক্তপোক্ত ভিত্তি পেত না, এটি আমাদের স্থির বিশ্বাস।

নিন্দুকেরা হামেশাই বলেন, স্বাস্থ্যখাতের আজকে যে দুর্নীতি, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা এর নির্মূল তখনেই করা সম্ভব, যখন বিএমএ এ ব্যাপারে শতভাগ আন্তরিক হবে।

পেশাজীবী হিসেবে চিকিৎসকরা সবসময়ই আমাদের কাছে পূজনীয়। আর বর্তমান কভিড-১৯ এর মতো ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা সেবায় নিজের জীবনকে বাজি রেখে চিকিৎসকরা যেভাবে কাজ করছেন তাতে তাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা, সম্মান আরও বেড়ে গেছে। কিন্তু বিএমএ তার সাংগঠনিক শক্তি বা ক্ষমতাকে কতখানি দেশের চিকিৎসা সেবার উৎকর্ষে কাজে লাগিয়েছে সেই প্রশ্ন যদি করি তাহলে সেটি কি খুব বেশি অন্যায় হবে? স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিএমএ যদি ভূমিকা রাখে তাহলে সংগঠনটি অনেক বড় দেশ প্রেমের কাজ করবে। কারণ বিএমএ’র-ই সুযোগ রয়েছে সরকারকে সঠিক গাইড লাইন দিয়ে স্বাস্থ্যখাতের ক্রুটি বিচ্যুতিকে সারিয়ে তুলে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবাকে পৌঁছে দেওয়ার।

স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি এখন আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। আর সেই সরকারি বিনিয়োগের স্বচ্ছ ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার দাবিটিও সমান প্রাসঙ্গিক। এজন্যই স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন এখন আগের চেয়ে বেশি করে চাইছে সব শ্রেণি পেশার মানুষ। বিএমএ, স্বাচিপ জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জোরালো ভূমিকা রাখবে এটিই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
হাসিনার নির্দেশে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যার ঘটনা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার নির্দেশে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যার ঘটনা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা