শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৬, শনিবার, ৩০ মে, ২০২০ আপডেট:

স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন চাই আমরা, বিএমএ/স্বাচিপ চায় না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন চাই আমরা, বিএমএ/স্বাচিপ চায় না?

দেশের স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় দাবি। কায়মনো বাক্যে আমরা চাইছি দেশের সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিশ্ব মানের হয়ে উঠুক। স্বাস্থ্যখাতে জেঁকে বসা দীর্ঘকালের অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা দূর হয়ে নতুন দিনের যাত্রা শুরু হোক। বিনা চিকিৎসায়, ভুল চিকিৎসায় অকালে ঝরে না পড়ুক কোনো প্রাণ। সরকারি হাসপাতালগুলোতে মানসম্মত আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার নিশ্চিত হোক। চাই শতভাগ মানসম্মত ওষুধ, অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জামাদিও সরকারি হাসপাতালগুলোতে সরবরাহ হোক বিশ্বমানের।

বিশেষ করে করোনা ভাইরাসজনিত কারণে গোটা বিশ্বে স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বিনিয়োগই যখন এক নম্বর দাবি তখন আমাদের দেশেও এই বিনিয়োগ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আর স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হোক সেটিও আমরা চাইতেই পারি।

তবে সর্ষের মধ্যেই যদি ভূত থাকে সে ভূত ছাড়াবে কে! করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়া, সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সুবিধাদির হাল-হকিকত খুঁজতে গিয়ে গণমাধ্যমসহ দেশের নাগরিক সমাজ আরও ভালোভাবে জানতে পারল, বুঝতে পারল ও নিশ্চিত হলো যে সরকারি হাসপাতালগুলো আসলে ফাঁপা। একদিকে অতি নিম্নমানের যন্ত্রপাতি আর একদিকে মানহীন ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জামাদি ব্যবহার করাই যেন সরকারি হাসপাতালগুলোর দীর্ঘদিনের রেওয়াজ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে দুর্নীতি যেমন রন্ধ্রে রন্ধ্রে তেমনি কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি)দুর্নীতির শেখড়ও অনেক গভীরে। এই অভিযোগ দীর্ঘদিনের। গণমাধ্যমে এসব নিয়ে অল্পবিস্তর লেখালেখি হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনও (দুদক) বিভিন্ন সময় সক্রিয় হয়ে স্বাস্থ্যখাতের ওই মাফিয়াদের নানা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায়নি।

তবে দেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বিষয়ে সমান আন্তরিক আছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠন, সুশীল সমাজ ও নাগরিক সমাজ চাইছে যেকোনো মূল্যে স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি অনিয়মের লাগাম টেনে ধরা হোক।

আশ্চর্যজনক হলেও দেশের চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এ ব্যাপারে নিশ্চুপ। একইভাবে আমরা নির্বিকার দেখছি দেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ)। মূলত স্বাচিপের মনোনীত প্যানেলই বিএমএর নেতৃত্ব দিচ্ছে।

চিকিৎসা সেবার মান, সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালগুলোর দায়িত্বহীনতাসহ স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বিএমএ, স্বাচিপকে কখনও আমরা উচ্চকিত হতে দেখিনি। বরং দেশের জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা মাথায় রেখে সরকার যখন স্বাস্থ্য খাতের অসুখগুলো সারাতে একটু একটু করে নড়েচড়ে বসছে তখন বিএমএ, স্বাচিপ বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অনৈতিকভাবে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি জেঁকে বসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সংস্কার করার সরকারি উদ্যোগ তাদের খুবই অপছন্দনীয়।

তাই যদি না হবে তাহলে কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি) পরিচালক পদে প্রশাসন ক্যাডারের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত একজন সৎ, মেধাবী, যোগ্য কর্মকর্তার নিয়োগের বিরোধিতা স্বাচিপ, বিএমএ করে কীভাবে? কীভাবে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে সিএমএসডির নতুন পরিচালক নিয়োগে ‘অশনি সংকেত’ দেখতে পায় চিকিৎসকদের মর্যাদাশীল সংগঠনগুলো? যেখানে সিএমএসডি পরিচালনায় দুর্নীতি-অনিয়ম বাসা বেঁধেছে বলে গুরুতর সব অভিযোগ দীর্ঘকালের। সেই রকম একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় স্বয়ং দেশের সরকার প্রধান স্বচ্ছতা আনতে পদক্ষেপ নিলেন তখন স্বাচিপ বিএমএ সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় সরব হয়ে প্রশাণ করল সত্যি তাদের বড় স্বার্থে আঘাত লেগেছে।

গত ২২শে মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর যৌথ স্বাক্ষরে একটি চিঠি দেওয়া হয় বিএমএ ও স্বাচিপের পক্ষ থেকে। বিএমপি সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এবং মহাসচিব ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী এবং স্বাচিপ সভাপতি ডা. এম ইকবাল আর্সলান এবং মহাসচিব ডা. এম এ আজিজ স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয় একজন অতিরিক্ত সচিবকে সিএমএসডির পরিচালক নিয়োগ করা একটি অশনি সংকেতের ইঙ্গিত বহন করে। অবিলম্বে প্রশাসন ক্যাডারের অতিরিক্ত সচিবকে সিএমএসডির পরিচালক পদ থেকে প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয় এই চিঠিতে। একজন চিকিৎসক কর্মকর্তাকে পরিচালক নিয়োগের দাবি করে এই দুই সংগঠন।

২২ শে মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোর্শেদ জামানকে সিএমএসডির পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে সেনাবাহিনীর একজন বিগ্রেডিয়ার জেনারেল পর্যায়ের কর্মকর্তা বিভিন্ন সময় থেকে ওই পদে ছিলেন। খোদ প্রধানমন্ত্রী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। নিশ্চয়ই তিনি জেনে বুঝে পছন্দ করে একজন কর্মকর্তা বেছে নিয়েছেন। যিনি সিএমএসডির দীর্ঘদিনের দুর্নীতির বাসা ভেঙে দিতে পারবেন এই বিশ্বাসে। এই পদায়নের বিরোধিতা আসলে কীসের লক্ষণ?

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র ঘেটে দেখলাম সেখানে বলা আছে তাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হলো-০১. চিকিৎসক ও যে জনগণকে তারা সেবা করেন তাদের মধ্যে সমঝোতা আরও বৃদ্ধি করা এবং সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতর করা।

০২. জনগণের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে অ্যাসোসিয়েশন সর্বাত্মকভাবে কাজ করবে এবং প্রয়োজনে জনস্বার্থবিরোধী যে কোনো পরিস্থিতি প্রতিরোধ করতে নিয়মতান্ত্রিক কর্মপন্থা গ্রহণ করবে।

বিনীতভাবে বলতে চাই বিএমএ তার দ্বিতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে।

সরকারি হাসপাতালগুলোতে নকল ফেস মাস্ক, নিম্নমানের পিপিই সরবরাহ নিয়ে গত কয় মাসে কম জল খোলা হয়নি। এই সময়ে বিএমএ, স্বাচিপ কোনো বিবৃতি দিয়ে এই ঘটনায় জনস্বার্থে তাদের করণীয় কী সেই জানান দিয়েছে? বরং নিশ্চুপই থেকেছে। স্বাস্থ্যখাতে গত কয়েক দশক জুড়ে যে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা তার বিরুদ্ধে বিএমএকে কখনো মুখ খুলতে দেখা যায়নি। যদি বিএমএ উপর্যুপরি চাপ সৃষ্টি করে চলত তাহলে স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি শক্তপোক্ত ভিত্তি পেত না, এটি আমাদের স্থির বিশ্বাস।

নিন্দুকেরা হামেশাই বলেন, স্বাস্থ্যখাতের আজকে যে দুর্নীতি, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা এর নির্মূল তখনেই করা সম্ভব, যখন বিএমএ এ ব্যাপারে শতভাগ আন্তরিক হবে।

পেশাজীবী হিসেবে চিকিৎসকরা সবসময়ই আমাদের কাছে পূজনীয়। আর বর্তমান কভিড-১৯ এর মতো ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা সেবায় নিজের জীবনকে বাজি রেখে চিকিৎসকরা যেভাবে কাজ করছেন তাতে তাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা, সম্মান আরও বেড়ে গেছে। কিন্তু বিএমএ তার সাংগঠনিক শক্তি বা ক্ষমতাকে কতখানি দেশের চিকিৎসা সেবার উৎকর্ষে কাজে লাগিয়েছে সেই প্রশ্ন যদি করি তাহলে সেটি কি খুব বেশি অন্যায় হবে? স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিএমএ যদি ভূমিকা রাখে তাহলে সংগঠনটি অনেক বড় দেশ প্রেমের কাজ করবে। কারণ বিএমএ’র-ই সুযোগ রয়েছে সরকারকে সঠিক গাইড লাইন দিয়ে স্বাস্থ্যখাতের ক্রুটি বিচ্যুতিকে সারিয়ে তুলে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবাকে পৌঁছে দেওয়ার।

স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি এখন আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। আর সেই সরকারি বিনিয়োগের স্বচ্ছ ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার দাবিটিও সমান প্রাসঙ্গিক। এজন্যই স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন এখন আগের চেয়ে বেশি করে চাইছে সব শ্রেণি পেশার মানুষ। বিএমএ, স্বাচিপ জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জোরালো ভূমিকা রাখবে এটিই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়