শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১২, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

উন্নয়নের মহাসড়কে মৃত্যুর মিছিল!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়নের মহাসড়কে মৃত্যুর মিছিল!

আমরা উন্নয়নের নামে একটা অন্যায্য সমাজ নির্মাণ করেছি। যেখানে ন্যায্যতা নেই, সেখানে হৃদয় নেই।বাংলাদেশের সামনে কোভিড -১৯ পড়া মাত্রই প্রমাণ হয়ে গেলো, কি ঠুনকো এই দেশের উন্নয়ন! কি ভঙ্গুর এই দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা!

স্বাভাবিক সময়ে দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে গেলেই স্বাস্থ্য খাতের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যায়। সে কারণেই সাধ্যাতীত ব্যয় হলেও মানুষ ছোটে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে। দেশে প্রতি বছর চিকিৎসা খাতে ব্যয় মেটাতে গিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যায় ৬৬ লাখ মানুষ। অথচ স্বাস্থ্য সেবা মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোর একটি। বারবার বলা সত্ত্বেও সরকার এই বিষয়ে কখনোই মনযোগী হয়নি। কারণ সরকারের মন্ত্রী এমপি এবং প্রভাবশালী বিত্তবানদের সর্দি লাগলেও তাদের ছিল ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, লন্ডন কিংবা আমেরিকা।

কোভিড-১৯ এর কথা চীন অফিসিয়ালি ঘোষণা করে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯। আর বাংলাদেশে এর সরকারি স্বীকৃতি মেলে ৮ মার্চ ২০২০। সরকারি হিসাব মতেই সরকার সময় পেয়েছিলেন ২ মাস ৮ দিন। এতটা সময় পাওয়ার পরও এই ভাইরাসের সংক্রমণ ও বিস্তার রোধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিলো? দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কেবল একটিতে দু’টি থার্মাল স্ক্যানার ছিল, যার একটি আবার অল্প দিন পরেই বিকল হয়ে যায়, আর স্থলবন্দর সবগুলোই ছিল সম্পূর্ণ অরক্ষিত।

জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে এসেছে সাড়ে ছয় লাখ প্রবাসী, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক এসেছে করোনা আক্রান্ত দেশগুলো থেকে। অথচ কোয়ারেন্টাইনে আছে মাত্র কয়েক হাজার। বাকি ৬ লাখ মানুষের হদিস জানতে এবং ব্যবস্থা নিতে কোন তৎপরতা চোখে পড়েনি। তারা বাজারে গেছেন, জমায়েত হয়েছেন, আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সামাজিক মেলামেশা করেছেন, মসজিদে গেছেন, করেছেন আরও অনেক কিছু, যার দ্বারা কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ১৬ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘সব দেশের প্রতি আমাদের খুব সাধারণ একটি বার্তা, তা হলো– পরীক্ষা, পরীক্ষা এবং পরীক্ষা। সব দেশেরই উচিত সন্দেহজনক সব রোগীকে পরীক্ষা করা। চোখ বন্ধ করে থাকলে দেশগুলো এই মহামারির সঙ্গে লড়াই করতে পারবে না’। তিনি আরও বলেন, ‘পরীক্ষা ছাড়া সন্দেহভাজন রোগী শনাক্ত করা যাবে না, সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙা যাবে না’। যেখানে সন্দেহভাজন রোগীকে শনাক্ত করতেও পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সেখানে করোনা উপসর্গ নিয়ে মরে যাওয়ার পরও কোন কোন ক্ষেত্রে পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই!

কোভিড-১৯ সংক্রমিত সংকটাপন্ন রোগীর চিকিৎসায় কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস যন্ত্র বা ভেন্টিলেটর ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু করোনার চিকিৎসায় এই সুবিধা আছে শুধু ঢাকাতে, বাকি ৬৩ জেলায় কোনও ভেন্টিলেশন সুবিধা নেই। স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র মতে, করোনা মোকাবিলায় সারা দেশে ৪৫১৫টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত করা হয়েছে, এরমধ্যে শুধু ঢাকাতেই করা হয়েছে ১০৫০টি। দেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ বেড আছে ২২১টি,  যার অনেকগুলোতেই ভেন্টিলেটর নেই। কোভিড ডেডিকেটেড একটা হাসপাতালেও সেন্ট্রাল অক্সিজেন নেই।

পৃথিবীর নামকরা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েলথ এক্স-এর মতে, বিশ্বে অতি ধনী (যাদের সম্পদের পরিমাণ ২৫০ কোটি টাকার ওপরে) বৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম,  ধনী (যাদের সম্পদের পরিমাণ ৮.৫ কোটি থেকে ২৫০ কোটি টাকা) বৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ তৃতীয়।  অথচ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনসংখ্যায় বাংলাদেশ বিশ্বে পঞ্চম। এই অভূতপূর্ব বৈষম্যই ব্যাখ্যা দেয় মাথাপিছু
আয় বৃদ্ধির, ব্যাখ্যা দেয় সরকারের দাবিকৃত ‘উন্নয়ন’এর । বরং দিনশেষে শুভংকরের ফাঁকিটাই চোখে পড়ে।

মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘতর হচ্ছে। শবযাত্রায় যুক্ত হচ্ছে নতুন লাশ। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে ভাইরাসটিতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬১০ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন এক হাজার ৭৬৪ জন। এতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ৪৪ হাজার ৬০৮। 

এক অপরিকল্পিত, লোভী, দুর্নীতিবান্ধব উন্নয়ননীতির খপ্পরে পড়েছে দেশ। ঘটনা, দুর্ঘটনা, রোগব্যাধির মহামারি চলছে। জনবান্ধব, পরিবেশবান্ধব ও সমবণ্টনের উন্নয়ননীতি কোথাও নেই। প্রশাসন আইনের প্রয়োগ করতে অনেকটাই ব্যর্থ। তথাকথিত এই উন্নয়নের ফল ভোগ করছে কেবল সমাজের অভিজাতরাই। মাঝেমধ্যে যারা ছিটাফোঁটা ভাগ পাচ্ছে, তারাও অভিজাতে পরিণত হচ্ছে। মধ্যবিত্তের অবস্থা খুবই করুণ। মধ্য ও নিম্নবিত্ত বেঘোরে মারা পড়ছে পথেঘাটে, নদীতে, ভবনে। জীবনের দাম লাশ হওয়ার পর কয়েক লাখ টাকায় নেমে এসেছে। একটি দুর্ঘটনামত্ত, রোগব্যাধিগ্রস্ত ও অপরাধী সমাজের বিকাশ ঘটছে।

দেশে অনেক উন্নয়ন হচ্ছে, এর লাভ কি, যদি জীবনেরই নিরাপত্তা না থাকে। যে জীবন পুড়ে যাওয়ার, গাড়িচাপা পড়ার, উন্নয়নের ফল ভোগ করার আগেই অপঘাতে ফুরিয়ে যাওয়ার, সে জীবনের মূল্য কোথায়? প্রশ্ন হচ্ছে, কিসের জন্য এত উন্নয়ন, কার জন্য এই উন্নয়ন? এই ঝাঁ চকচকে সুউচ্চ ভবন, প্রশস্ত তকতকে মহাসড়ক বা বিশাল বিশাল সেতু; অবশ্যই উন্নয়নের মাপকাঠি। অগ্রগতিরই ইঙ্গিত দেয় এসব। কিন্তু সেই ভবনে গিয়ে যদি পুড়ে মরতে হয়, মহাসড়কে গিয়ে যদি দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়, হাসপাতালে চিকিৎসা মেলে না, এই উন্নয়নের মূল্য কোথায় রইলো? অভিশপ্ত এই উন্নয়ন থেকে মেঠো পথ আর কুঁড়েঘরই তো ভালো ছিল।

শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন করলেই হবে না, এর সঙ্গে সুশাসনও জরুরি। তবেই টেকসই উন্নয়ন হবে। নিশ্চিত হবে সামাজিক ন্যায়বিচার। দেশে সুশাসন থাকলে ইউনাইটেড হাসপাতালে অগ্নি নির্বাপনের ব্যবস্থা থাকতো, সড়কে নিয়ন্ত্রণ থাকতো, খাবারে বিষ থাকতো না। বাতাস থাকতো পরিশুদ্ধ। গায়ে গা ঘেঁষে এতগুলো সুউচ্চ ভবন নির্মাণ হতো না। দেশের অগ্নিনির্বাপক বাহিনীর আরও আধুনিক হতো। নতুন নতুন যন্ত্রপাতি থাকতো। সুশাসন না থাকলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন দেখিয়ে অগ্রগতি হয়েছে বলে কৃতিত্ব জাহির করা যাবে, কিন্তু মৃত্যুর মিছিল থামবে না।

বেশ কয়েকমাস আগে বনানীতে ফায়ার সার্ভিসের পাইপের ছিদ্র চেপে ধরা সেই বালকের ছবিটা আপনারা দেখেছেন নিশ্চয়ই। এটা একটি প্রতীকী ছবিমাত্র। আসলে আমাদের রাষ্ট্রের বিশাল বিশাল ছিদ্র রয়েছে। সেই সব ছিদ্র সারাতে হবে সবার আগে। কিন্তু সর্বগ্রাসী এক দুর্নীতিবান্ধব প্রশাসন ও উন্নয়ননীতির কারণে সব থমকে আছে। এসব ছিদ্র মেরামত না করলে মানুষ কোন দিনই নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারবে না। এই সব ছিদ্র মেরামত করা জরুরি এবং সেটা খুব দ্রুতই। মিথ্যা কথার মৃত্যুনগরীর বাতাস থেকে লাশের গন্ধ দূর করতেই হবে।

কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ১৯৭৯ সালে লিখেছিলেন, ‘বাতাসে লাশের গন্ধ’। সে ছিল ভিন্ন সময়, ভিন্ন প্রেক্ষাপট। এখনো বাতাসে লাশের গন্ধ পাওয়া যায়, অন্য কোন প্রেক্ষাপটে। কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ লিখেছিলেন, ‘ঘুম আসে না’। এখনো স্বজনহারা অনেকেরই ঘুম আসে না।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাজ্য থেকে এক কার্গো এলএনজি আসবে, ব্যয় ৬২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা
যুক্তরাজ্য থেকে এক কার্গো এলএনজি আসবে, ব্যয় ৬২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা