শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৩, সোমবার, ১৫ জুন, ২০২০

আমরা ভুলে যাই কাফনে কোনো পকেট থাকে না!

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
আমরা ভুলে যাই কাফনে কোনো পকেট থাকে না!

জন্মের পরে মানুষে মানুষে ধর্মে, বর্ণে, জাতিতে, ধনী-গরিব, বংশে পার্থক্য থাকলেও মৃত্যুর পরে পরিচয় একটাই মৃত লাশ। বিদায় বেলায় যে পোশাক পরে তার শেষ যাত্রার সমাপ্তি ঘটে সেই কাফনে কোনো পকেট থাকে না। অনেকে ক্ষমতার চেয়ারে বসে কত রকমভাবে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষের ভাগ্যকে লুট করে পাচার করে  ভিনদেশে। কিন্তু কোনো কিছুই নিয়ে যাওয়ার যে নিয়ম নেই। 

প্রকৃতির নির্ধারিত নিয়মে মানুষ এসেছে একা, যেতে হবেও একা। সুন্দর এ পৃথিবীর মায়াময় জগৎ আকড়ে ধরে আরও কিছুদিন মানুষের মাঝে বেঁচে থাকার কি প্রাণপণ চেষ্টাই না করি। 

কিন্তু নিঃশ্বাসের মায়া যে বড্ড শক্ত আর মায়াময়! মানুষ তার জীবন সংগ্রামের সকল অর্জন রেখে যেতে হয় সময়ের কাছে। মোহ আর মায়া অতিক্রম করে হেটে যেতে হয় নিশ্চিন্তপুরের আদিম ঠিকানায়। একটা সময় পর যেখানে সবাই যায় কিংবা যেতে হয়। কেউ কেউ আবার ছুটে যায় আমাদের প্রত্যাশার বাইরে।  

প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগ অতিক্রম করে নব সভ্যতায় প্রবেশ করা কিছু মানুষ তাদের লোভ আর মোহের কাছে পরাস্থ হয় নিমজ্জিত হয় অমানবিকতা আর দানবীয় কর্মযজ্ঞে। চিরবিদায়ের পর কেউ তার কর্মে বেঁচে থাকে মানুষে মানুষে বহুদিন যুগের পর যুগ আর কেউ তার নামের উপর ছড়ায় শুধুই দুর্গন্ধ এবং হয়ে ওঠে এক অভিশপ্ত আত্মায়।  

বিগত তিনমাসে শত সহস্র বছরের গতিময় মানব জীবনকে থামিয়ে দিলো করোনা নামক একটি ভাইরাস! ভাবতে পারেন কোনো বোমারু বিমান নয়, কোনো শক্তিশালী অস্ত্র, বিশ্বের নামকরা প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীও নয়। নয় কোনো নাপাম বোমা, মলোটভ ককটেল কিংবা আণবিক বোমা। অজানা অচেনা একটি ভাইরাস কেড়ে নিচ্ছে লাখ লাখ মানব প্রাণ। আক্রান্ত হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। সংক্রমণের আতঙ্কে জীবনকে বন্দী করে রেখেছে কোটি কোটি প্রাণ। 

আমরা চায়না, ইটালি, স্পেন কিংবা আমেরিকা থেকে কোনো প্রকার শিক্ষা তো নেইনি বরং যারা এই মহামারী নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন তাদের মুখ বন্ধ করার পায়তারা করা হয়েছে বারবার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙ্গুল তোলা হয়েছে। বলা হয়েছে সরকারকে বিব্রত করতে এমন আলোচনা। কাউকে আবার দেখে নেয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছে। 

গতকাল একটি কলাম পড়ে সত্যি ভীষণ অবাক হয়েছি। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় কলামিস্ট শ্রদ্ধেয় নঈম নিজাম ভাইয়ের লেখার শিরোনাম, " মৃত্যুর দুয়ারে নতুন শপথ - পরিণতির কথা ভাবি না, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলবই।"

তিনি লেখার শুরুতে লিখেছেন, লেখালেখিটাই করছি। আর তো কিছু করছি না। করোনাকালে অনেক আপনজন সতর্ক করলেন। বললেন, আপনারা কয়েকজন বেশি স্পষ্ট কথা বলছেন, লিখছেন ব্যাংক লুটেরা আর স্বাস্থ্য খাতের মাফিয়াদের বিরুদ্ধে। এভাবে বলতে নেই। এভাবে লিখতে নেই। ব্যাংকিং খাত ও স্বাস্থ্য খাতের লুটেরারা অনেক বেশি শক্তিশালী। ওরা গভীর জলে চলে। চারদিকে বিশাল নেটওয়ার্ক। হয়রানি করার চেষ্টা করবে অনেকভাবে। পরিকল্পনাও নিচ্ছে।

জবাবে বললাম, সমুদ্রে রেখেছি পা, শিশিরে কি ভয়। জানি লুটেরারা ভয়ঙ্কর। তারা বিভিন্নভাবে হয়রানি করবেই। মামলা খেয়েছি ৪০টির বেশি। জামিন নিয়েছি ঢাকা ও বাইরের জেলায় গিয়ে। আরও অনেক ধরনের হুমকি আর হয়রানি মোকাবিলা করেই আজকের অবস্থানে। এখন হয়তো নতুনভাবে নতুন কায়দায় কিছু করার চেষ্টা করতে পারে। করুক। ক্ষমতাসীন দলটির জন্য দুঃসময়ে আমাদের কিছুটা হলেও ভূমিকা ছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লুটেরাদের জন্য দেশটি স্বাধীন করেননি। ' 

একদম ঠিক বলেছেন নঈম নিজাম ভাই। জাতির পিতার আজীবন লড়াই আর ৩০ লাখ শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না। অর্থপাচারকারী, ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, ব্যাংক, শেয়ারবাজার লুটেরাদের জন্য এদেশ আমাদের পূর্বপুরুষ স্বাধীন করেননি। আজ আপনারা আমরা কথা বলার কারণে অনেক লুটেরাদের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে এবং আগামীতে আরো হবে। এসময় মুখ বন্ধ করলে হবে না, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে এ লড়াই অব্যাহত থাকুক। 

এই করোনাকালে যারা লুটপাটে সক্রিয় তাদের বিরুদ্ধে বলা-লেখা আপনাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যও বটে। আমরা তরুণ প্রজন্ম আছি আপনার সাথে। শহীদের রক্তে ভেজা দেশে একটি দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট এর কাছে ১৮ কোটি মানুষ জিম্মি থাকতে পারে না। 

আজ আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ বর্তমানে আমলাদের হাতে। সেই সুযোগে দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের নেতৃত্বও তারা দিচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি আজ সবার চোখ খুলে দিয়েছে। কয়েকদিন আগে দেখেছি যুব মহিলা লীগ নেত্রী পতিতা গ্যাং পাপিয়াদের মাধ্যমে কিভাবে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও শতশত কোটি টাকার কাজ নিয়ন্ত্রণ করা হত। তবে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি প্রতিরোধে ২০১৮ সালে সরকারি চাকরি যে আইনটি রাজনৈতিক নেতাদের মাধ্যমে মন্ত্রিসভার অনুমোদন লাভ করে তা কোনোক্রমেই দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য ইতিবাচক নয়। 

আইনটিতে দুর্নীতির অপরাধে অভিযুক্ত কোনো কর্মচারীকে গ্রেফতারের ক্ষেত্রে অনুমোদনের বিধানটি দুর্নীতি প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন না করে। বরং দুর্নীতিপরায়ণ কর্মচারীদের দুর্নীতি করার ক্ষেত্রে আরও সাহসী করে তুলবে এবং দুর্নীতির প্রসার ঘটাবে। এছাড়া প্রস্তাবিত আইনে গ্রেফতারের ক্ষেত্রে অনুমোদনের বিধান সংযোজন করা হলে তা দুদকের কর্মক্ষমতাকে আরও দুর্বল করে দেবে বলে সাধারণের ধারণা।

কোনো একজন সরকারি কর্মচারীর পক্ষে এককভাবে দুর্নীতি করা প্রায় অসম্ভব। সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতির সঙ্গে অধিকাংশ সময়ই প্রতিষ্ঠানের একাধিক স্তরের কর্মচারীরা জড়িত থাকে। কোনো দুর্নীতির সঙ্গে যদি প্রতিষ্ঠানের উপরের স্তর জড়িত থাকে, সেক্ষেত্রে গ্রেফতারের অনুমতি পাওয়া কি খুব সহজ হবে! সংবাদ মাধ্যমে জানা যায় প্রস্তাবিত আইনে গ্রেফতারের অনুমোদনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের ওপরও অর্পণ করা হয়েছে। ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রপতি হওয়ায় তাদের ক্ষেত্রে গ্রেফতারের অনুমোদনের প্রক্রিয়াটি কি আদৌ সহজ হবে ?

তাই এই করোনা মহামারীকালে লুটপাট ও দুর্নীতি রুখে দেশকে বাঁচাতে হলে সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতির সুযোগ দিতে যে আইন করা হয়েছে তা বাতিল করে সময়োপযোগী আইন করতে হবে। অপরাধী সে যেই হোক তার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে সোচ্চার থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লৌহ মানব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। 

তবে দূর্ভাগা জাতি হিসেবে আমরা কেন ভুলে যাই যে, সাদা কাফনের কোনো পকেট থাকে না। তুমি যত বড় ক্ষমতাধর আমলা বা রাজনীতিবিদ হওনা কেন কোনো কিছুই নেয়া সম্ভব নয়। ডাক আসলে যেতে হবে খালি হাতে। কর্মফলে মনে রাখবে এ বসুন্ধরা।

আর কর্মফলে অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি থাকলে তোমার নামের উপর ছড়িয়ে পড়বে শুধুই দুর্গন্ধ, যা কোনো সুগন্ধী দিয়ে ঢেকে রাখা সম্ভব নয়। আবার ভুলে যাই করোনাভাইরাস কোনো জজ-ব্যারিস্টার, এমপি-মন্ত্রী ,আমলা-কামলা চেনে না। চেনে না কোনো সেনাবাহিনী, র‌্যাব-পুলিশ। একবার মহামারীতে রুপ নিলে পালিয়েও বাঁচতে পারবেন না কোনো মহারথী। 

আজ অজানা নয় এই অচেনা ক্ষুদ্র ভাইরাসের আঘাতে পৃথিবীতে হুংকার দেয়া শক্তিধর দেশও উদাসীনতা ও অবহেলায় নির্মম বাস্তবতার মুখোমুখি। মৃত্যুর মিছিল যেন থামছেই না। যদিও আমরা দীর্ঘ তিন মাস সময় পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্য খাতের লাগামহীন দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে আরও নাজুক অবস্থায় আমাদের দেশ। সাধারণ মানুষের যে কোনো রোগের চিকিৎসা ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্থ করেছে দীর্ঘ সময়ের অব্যবস্থাপনা। 

অথচ আমরা দেখেছি বিজ্ঞানের আর্শীবাদে পৃথিবী চলে এসেছে মানুষের হাতের মুঠোয়। সৃষ্টির নেশায় মত্ত থেকে মানুষ এক এক সময় আবিষ্কার করেছে এক এক ধরনের জিনিস। হাজার বছরের সাধনায় স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দিয়েছে এই গ্রহের শ্রেষ্ঠ জীব দাবি করা মানুষ। সেই সফল মানুষ একটি ভাইরাসের কাছে পরাস্থ পর্যদুস্ত। চিরবিদায়ের সময় যে মমতা বা ভালোবাসা পেত নিজ পরিবার ও স্বজনের কাছ থেকে তাও জুটছে না তার কপালে। এক স্পর্শহীন নির্মম বিদায়ে ছেড়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন নিশ্চিন্তপুরের আদি ঠিকানায়।

লেখক : সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম
সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ‘৭১

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ