শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৪, মঙ্গলবার, ১৬ জুন, ২০২০ আপডেট:

মানবতার কাঠগড়ায় চীন!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
মানবতার কাঠগড়ায় চীন!

করোনাভাইরাসের প্রথম খোঁজ মিলেছিল চীনে। চীনের উহান থেকে জন্ম নেয়া এই ভাইরাস এখন পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। ইতালি, স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তো  চীনের থেকেও ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে করোনা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ইউরোপ ও আমেরিকার জনজীবন একরকম বিধ্বস্ত। ইতিমধ্যে অনেক দেশ তাদের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলোকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য লকডাউন করে দিয়েছে, বলতে গেলে গোটা বিশ্বই এখন লকডাউনে আছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসা বাণিজ্য, ধর্মীয় উপাসনালয়সহ সবকিছু এখন বন্ধ।  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে বিশ্বব্যাপী মহামারী হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। এদিকে এ রোগের উৎস নিয়ে শুরু হয়েছে নানা তর্ক বিতর্ক। চীনে কীভাবে এই ভাইরাসের উৎপত্তি হলো সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য কারো কাছে নেই। এই মহামারীর জন্য পশ্চিমা বিশ্ব চীনকে দায়ী করে বিবৃতি দিচ্ছে। জিন এর পরিবর্তে নভেল করোনাভাইরাস একটি ভয়ঙ্কর রাসায়নিক মারণাস্ত্র বলে দাবি করেছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। এই তর্ক বিতর্কের মাঝেই চীনের নানামুখী উদ্যোগ ও বিতর্কিত কর্মকাণ্ড জনমনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে।

গোটা বিশ্ব করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার জন্য চীনকেই কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে। কেননা চীনের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। চীন করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা লুকিয়েছে। অপরদিকে চীন বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। কিন্তু গত ১৭ এপ্রিল হঠাৎ করেই চীনে একদিনে নতুন আরও ১২৯০ জনের মৃত্যুর খবর জানায় দেশটি। অথচ তখন লকডাউন তুলে নিয়ে মোটামুটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে চীন। তাহলে নতুন করে যেখানে অসুস্থই হয়নি দেশটিতে সেখানে একদিনে এতো কীভাবে মারা যাবে! এই প্রশ্নের উত্তরে চীন জানায়, এই মৃতের সংখ্যা আগে যোগ করা হয়নি! দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানায়, নতুন যোগ করা মৃত ব্যক্তিদের সবাই উহানের এবং বেশ কয়েকটি কারণে এটি প্রকাশ করতে দেরি হয়েছে। কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, মহামারির সময় স্বাস্থ্যকর্মী ও সংস্থাগুলো রোগীদের চিকিৎসায় ব্যস্ত থাকায় তথ্য বিলম্বিত এবং অসম্পূর্ণ ছিল। প্রাদুর্ভাবের সময় চিকিৎসা করতে বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিক ও প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেয়া হয়েছিল। তাদের অনেকেই কেন্দ্রীয় নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেনি। ফলে সেখানে আক্রান্ত-মৃতের সংখ্যা পেতে দেরি হয়েছে। নিশ্চয়ই এটি গ্রহণযোগ্য কোন উত্তর হতে পারে না। কেননা তথ্য অসম্পূর্ণ রেখে মৃতের সংখ্যা আগাম কেন জানানো হবে? আবার কেন্দ্রীয় নেটওয়ার্কের সাথে যোগাযোগ না রেখে কীভাবে বেসরকারি হাসপাতাল চলেছে? আর কেন্দ্রই বা কীভাবে বেসরকারি হাসপাতালকে অনুমতি দিয়ে আবার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রেখে মৃতের সংখ্যা আগেভাগে প্রকাশ করবে? চীন মৃতের সংখ্যা লুকোনো নিয়ে যে উত্তর দিয়েছে তা নিঃসন্দেহে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কোন স্বাভাবিক মানুষ এই উত্তরে সন্তুষ্ট হতে পারে না। চীন যে মৃতের সংখ্যা লুকিয়েছে তা তাদের অসংলগ্ন আচরণ ও কার্যক্রমেই পরিষ্কার।

শুধু মৃতের সংখ্যা নয় বরং আরো নানা বিষয়ে চীন তথ্য গোপন করে এসেছে শুরু থেকেই। ফলে বিশ্ব এক ভয়াবহ অবস্থার সম্মুখীন হয়েছে যার ফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। চীনে করোনা সংক্রমণ গত বছর ডিসেম্বরে শুরু হয়। বছরের শুরুতেই এক জন মারা যান। চীন বিষয়টি চেপে যায়। চীনা সংবাদমাধ্যমকে সেন্সর করা হয়। চিকিৎসকদেরও মুখ বন্ধ করে দেয় চীন। চীন সোশাল মিডিয়াকেও নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। কোন ধরণের আন্দোলন যেনো দানা না বাঁধে সে ব্যাপারে সতর্ক ছিলো চীন। কিন্তু ৬ ফেব্রুয়ারি চীনের উহানের ডা. লি ওয়েংলিয়ং-এর মৃত্যুর পরই সেখানকার ভয়াবহ ছবিটা প্রকাশ পায়। ফলে  সাধারণ মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চীনারাও বুঝতে পারেন কী ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল জানাচ্ছে, লকডাউন শেষ হতেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ। উহানের আকাশ ভরে যায় মরা পোড়ানোর ছাইয়ে। সামাজিক গণমাধ্যমে চীন থেকেই অনেকে মন্তব্য করেন তাদের নিখোঁজ প্রিয়জনের লাশটুকুও তাদের দেখতে দেয়া হয়নি। চীন সমালোচকদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করেও শেষমেষ ব্যর্থ হয়। একে একে বেরিয়ে আসে ভয়ানক সব তথ্য। ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ মারা গেছে। দেশটি মৃত ও আক্রান্ত লোকজনের বিষয়ে প্রকৃত তথ্য দেয়নি। চীনের সাময়িকী ক্যাক্সিন এর তথ্য উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়, উহানের হানকাউ নামের একটি শ্মশানে প্রতিদিন ১৯ ঘণ্টা ধরে মৃতদেহ সৎকার হয়েছে। মাত্র দুই দিনে সেখানে ৫ হাজার মানুষের মরদেহ পোড়ানো হয়। তাদের দাবি গত ২৩ মার্চ থেকে মৃতদেহ সৎকার শেষে উহানে শব বা মৃতদেহের ছাই ভরা ৩ হাজার ৫০০ কলস ফিরে এসেছে প্রতিদিন। এই হিসাবে ওয়াশিংটন পোস্ট এর প্রতিবেদনে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত ১২ দিনে উহানে ৪২ হাজার মানুষের মৃত্যুর তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন সরকার করোনাভাইরাসের কারণে মৃত্যুর যে সংখ্যা দিয়েছে সেটা সঠিক নয়, উহানে মৃত্যুর সংখ্যা এরচেয়ে ১৬ গুণ বেশি। এই সার্বিক বিষয় নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনায় চীনের রয়েছে ঘোর আপত্তি। চীন এখন বিষয়টি জাতিসংঘের বৈঠকে তুলতে দিচ্ছে না। জাতিসংঘের ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে করোনার বিষয়টি তুলতেই দেয়নি চীন। চীনা দূত ঝাং ঝুনের দাবি, আলোচ্য সূচিতে না থাকায় করোনা নিয়ে আলোচনা করা যাবে না। তাই করোনার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও ঠাঁই পেল না জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে।

চীন গোটা বিশ্বকে ভাইরাস ও তার ভয়াবহতা নিয়ে মিথ্যা কথা বলেছে। মৃতের সংখ্যা লুকানোর ফলে এর ভয়াবহতা আঁচ করা যায়নি তাই অন্যান্য দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। পশ্চিমা বিশ্ব বলছে, রোগকে ছড়িয়ে পড়া থেকে আটকানোর চেষ্টা করেনি চীন। চীনের আধিকারিকেরা, গবেষকরা এবং কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যরা প্রত্যেকে ভুল বার্তা ছড়িয়েছে। তথ্য চেপে দেওয়া এবং ভাইরাসের ভয়াবহতা বোঝানো হয়নি বলেও অভিযোগ তোলা হয়। প্রতারণার অভিযোগ এনে ইতোমধ্যে কোর্টে মামলাও করা হয়েছে। মার্কিন আইনজীবী ল্যারি ক্লেমন গত ২৪ মার্চ ইউএস জেলা আদালতে চীনের বিরুদ্ধে করোনাভাইরাস তৈরি এবং জীবাণু অস্ত্র হিসাবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ২০ লাখ কোটি মার্কিন ডলার মামলা দায়ের করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন যে, এই নভেল করোনাভাইরাস চীন জীবাণু অস্ত্র হিসেবে তৈরি করেছে এবং তা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার ইচ্ছা থাকুক বা না থাকুক, যেহেতু চীন জীবাণু অস্ত্র অবৈধ করার চুক্তিতে সম্মতি জানিয়েছে, সেহেতু চীন মার্কিন আইন, আন্তর্জাতিক আইন, চুক্তি এবং নীতি লঙ্ঘন করেছে। এ ধরনের কার্যক্রম গণপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকারের রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ হতে পারে না। অভিযোগে আরও বলা হয় যে, পরীক্ষাগারের মধ্যে এ ধরনের প্রাণহানিকর ভাইরাস রাখার উদ্দেশ্য মার্কিন নাগরিক ও অন্যান্য ব্যক্তি এবং চীনের শত্রু বলে মনে করা দেশগুলির জাতিসত্ত্বাকে হত্যা করা। মার্কিন স্টেট মিসৌরিতেও আরেকটি মামলা দায়ের করেন সেখানকার অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক স্মিত। মামলায় বলা হয়েছে, একাধিক মৃত্যু, যন্ত্রণা ও বিপুল আর্থিক ক্ষতির জন্য দায়ী চীন। শুধু আমেরিকা নয়, এই ভাইরাসের জন্য চীনকে দায়ী করেছে ফ্রান্স, জার্মানির মত দেশও। জার্মান চান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কল জানান, ভাইরাস কোথা থেকে এলো তা নিয়ে চীন তথ্য চেপেছে। চীন গোটা বিশ্বকে করোনাভাইরাস নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছে। 

এদিকে নভেল করোনাভাইরাসকে একটি ভয়ঙ্কর রাসায়নিক মারণাস্ত্র বলে দাবি করেছেন বিশ্বের অনেক বিজ্ঞানী। মার্কিন আইনজীবী, রাসায়নিক অস্ত্র বিরোধী সংগঠনের অন্যতম সদস্য প্রফেসর ড. ফ্রান্সিস বয়েল দাবী করেন, কানাডার ল্যাবরেটরি থেকে এক চাইনিজ গবেষক ভাইরাস চুরি করে উহানে অবস্থিত ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি এর বায়োসেফটি ল্যাবরেটরি লেভেল-৪ এ সংগ্রহ করেন এবং জিনের বদল ঘটিয়ে নভেল করোনাভাইরাস তৈরি করেছেন যা অত্যন্ত প্রাণঘাতী এবং সাধারণ করোনা থেকে অধিক আক্রমণ ক্ষমতা সম্পন্ন। ফ্রান্সিস বয়েলের আশঙ্কা উহানের বায়োসেফটি লেভেল ৪ ল্যাবরেটরিতে অতি গোপনে জৈব-রাসায়নিক মারণাস্ত্র বানানোর প্রক্রিয়া চলছে। তিনি আরো জানান, হুনান সামুদ্রিক খাবার মার্কেটের ব্যাপারটা নিছক চোখে ধুলো দেয়ার অপচেষ্টা মাত্র। অথবা ওই গবেষণাগারের জেনেটিক্যালি মডিফাইড মাইক্রোবস যে কোন উপায় কন্টামিনেশন এর ফলে এই বিপদ ঘটেছে।

ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ বলছে, করোনাভাইরাস চীনের গোপন জৈব রাসায়নিক অস্ত্রাগার থেকে লিক হয়েছে। আর তার জেরেই বেড়ে চলছে মৃত্যুর মিছিল। ইসরায়েলের সাবেক সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ড্যানি লোহায় করোনাভাইরাসকে চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি গবেষণাগারে তৈরি করা হয়েছে বলে জোরালো দাবি জানান। তিনি চীনের জীবাণু যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, উক্ত ইনস্টিটিউট বায়োসেফটি ল্যাবরেটরি লেভেল ৪ এ চীনের নতুন নতুন জীবাণু অস্ত্র তৈরি এবং এসব অস্ত্র নিয়ে গোপনে গবেষণা করছে। করোনাভাইরাসের উৎপত্তিস্থল চীনের উহান শহরে যেখান থেকে ভুল করে ভাইরাসটি বাইরে ছড়িয়ে পড়েছে। চীন এ জীবাণু অস্ত্র তৈরি করেছে বিশ্ববাণিজ্য দখলে নিতে ও বিশ্বজুড়ে নিজের কর্তৃত্ব বাড়াতে। এ অভিযোগ শুধু ইসরাইলের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তার নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এমনটাই বিশ্বাস করেন। তিনি একাধিকবার বলেছেন, করোনাভাইরাস চীনের সৃষ্টি, এজন্য তারাই দায়ী।

বিশ্ব মহামারির এই সময়টাও কাজে লাগাতে চাইছে চীন। নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ ঝেড়ে ফেলতে করোনা আক্রান্ত দেশগুলিতে চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং চিকিৎসকদের পাঠাচ্ছে বেইজিং। এতে তাদের ভাবমূর্তি যেমন উজ্জ্বল হচ্ছে, সেরকমই দানের নামে চিকিৎসা উপকরণ পাঠিয়ে বিভিন্ন দেশের থেকে মোটা টাকা আয়ও করছে চীন সরকার। ইতালি, স্পেন, ফ্রান্সের মতো যে দেশগুলি করোনার ধাক্কায় বিপর্যস্ত, তাদেরকেই মূলত চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ করতে শুরু করেছে চীন। একে সাহায্য বলে দাবি করলেও আদতে চিকিৎসা উপকরণের বিনিময়ে মোটা অর্থের লেনদেন করছে বেইজিং। পাশাপাশি আমেরিকা নিজে যখন করোনা নিয়ে বিপর্যস্ত, সেই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধু দেশগুলিকে চিকিৎসা উপকরণ পাঠিয়ে কূটনৈতিক সমীকরণেও এগিয়ে থাকতে চাইছে চীন।

তবে চীন যে সরঞ্জাম সরবরাহ করছে, তা মান নিয়ে ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যেমন করোনায় বিধ্বস্ত স্পেনকে ৩ হাজার ৪৫৬ কোটি টাকার মেডিক্যাল সরঞ্জাম পাঠিয়েছে চীন। যদিও সেই সরঞ্জামের মধ্যে থাকা অনেক কিছুই নিম্নমানের বলে অভিযোগ উঠেছে। স্পেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্যালভাডর ইলা নিজে জানিয়েছেন, চীনের থেকে তারা ৯৫০টি ভেন্টিলেটর, ৫৫ লক্ষ টেস্টিং কিট, ১.১ কোটি গ্লাভস এবং ৫০ কোটি মুখের মাস্ক কিনেছেন। কিন্তু ইতিমধ্যে গুণমান খারাপ বলে অভিযোগ তুলে স্পেন ৯ হাজার টেস্টিং কিট চীনকে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে। পরে চীন স্বীকার করে নেয়, যে সংস্থার থেকে তারা এই কিট কিনেছিল, তাদের করোনা টেস্টিং কিট তৈরির অনুমোদনই ছিল না।

শুধু স্পেন নয় চেক প্রজাতন্ত্রেও যে কিট পাঠিয়েছে চীন সেখানেও বিস্তর অভিযোগ চীনের বিরুদ্ধে। ১৮ মার্চ চেক প্রজাতন্ত্রকে ১ লাখ ৫০ হাজার কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিট 'উপহার' হিসেবে পাঠায় চীন। কিন্তু চেক প্রজাতন্ত্রের সরকারি সূত্রে খবর, এর জন্য বেইজিং-এর শোনজেন বায়োইজি টেকনোলজিকে ৫ লাখ ৪৬ হাজার মার্কিন ডলার পেমেন্ট করে। কিন্তু ৮০ শতাংশ কিটেরই গুণমান অতি খারাপ। তাই চীনের কিট নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

করোনা প্রকোপের জন্য পাশ্চাত্যের মিডিয়া চীনকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। তবে এটি সত্য, চীনের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা ও তথ্য গোপনের জন্যই করোনাভাইরাস গোটা দুনিয়াকে আজ চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। করোনা নিয়ে চীনের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট দুনিয়ার বেশিরভাগ দেশ। তাদের বিশ্বাস, মানবসভ্যতার বিরুদ্ধেই দানবীয় যুদ্ধ ঘোষণা করেছে চীন। নানামুখী বিতর্কিত কর্মকাণ্ড সেই বিশ্বাসকে আরও পোক্ত করছে। (তথ্যসূত্র- দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম) 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

 বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা