শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৩৮, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ

দিনটি ছিল ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। ক্ষণটি ছিল ঠিক পবিত্র সুবেহ সাদিকের আগ মুহূর্ত। চারদিক থেকে একটি বাড়িকে ঘিরে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বাড়িটি বঙ্গবন্ধুর বড় জামাতা, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার। নামকরণও করা হয়েছে ড. ওয়াজেদ মিয়ার নামে, ‘সুধাসদন’। ড. ওয়াজেদ মিয়া ঘনিষ্ঠজন ও পরিবারের সদস্যদের নিকট ‘সুধামিয়া’ নামে পরিচিত। একইভাবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সুবেহ সাদিকের আগেই বত্রিশ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনটি ঘিরে ফেলেছিল মুশতাক-জিয়ার মদদপুষ্ট অবসরপ্রাপ্ত ও কর্মরত কতিপয় খুনী সেনাসদস্য, যারা ভোর হবার আগেই সেদিন বঙ্গবন্ধু ভবনে চালিয়েছিল নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। শহীদ হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সপরিবারে। সৌভাগ্যক্রমে বিদেশে অবস্থান করার কারণে বেঁচে গিয়েছিলেন তাঁর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সুধাসদন ঘিরে ফেলার কারণ হলো আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা। তাকে বন্দী করে বাঙালীর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির চলমান আন্দোলনকে থামিয়ে দেয়া, রুদ্ধ করা। বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে পাকিস্তানী আদলে সেনাবাহিনীর পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ চিরস্থায়ী শাসন কায়েম করা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার নবতর যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা। বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করা, যে কারণে বঙ্গবন্ধুকেও হত্যা করা হয়েছে। দেশী-বিদেশী কুচক্রীমহল ভাল করেই জানত, শেখ হাসিনাকে বাইরে রেখে অথবা তাকে রাজনৈতিকভাবে হত্যা করতে না পারলে অর্থাৎ রাজনীতি থেকে মাইনাস না করতে পারলে তাদের অশুভ অভিলাষ চরিতার্থ করতে পারবে না। তাই এ গ্রেফতার অভিযান।

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। বাঙালির ইতিহাসে একটি কালো দিন। প্রিয় বাংলাদেশের বুকে তখন চেপে বসেছে ‘তত্ত্বাবধায়ক’ নামের এক অপশক্তি। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের সেই সময়ে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তাকে থামাতে গ্রেফতার কৌশল নিলেন ওয়ান-ইলেভেনে চেপে বসা তত্ত্বাবধায়ক নামের ত্রাসরা।

ব্যস্ত নগরী ঢাকায় তখন রাত পৌনে ৪টা। সূর্য উঠার আগেই যৌথ বাহিনী চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে সুধাসদন- শেখ হাসিনার বাড়ি। সেদিন প্রবল বৃষ্টি ছিল। ভোর ৬টায় বৃষ্টি উপেক্ষা করে সুধাসদনে প্রবেশ করে যৌথবাহিনী। সকাল ৭টা ৩২ মিনিটে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা এর আগেই ফজরের নামাজ আদায় করেন। যৌথবাহিনীর কাছে তিনি জানতে চান, কেন তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। দেশে সামরিক শাসন জারি হয়েছে কিনা জানতে চান। কোনো উত্তর দিতে পারেনি যৌথবাহিনীর লোকজন।

প্রথমে শেখ হাসিনাকে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকার সিএমএম আদালতে। সেখানে আদালত বসার দুই ঘণ্টা বাকি থাকতে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জামিন নামঞ্জুর করা হয়। পরে সংসদ ভবনে অস্থায়ী সাব-জেলে পাঠানো হয় বঙ্গবন্ধু কন্যাকে। তবে সিএমএম আদালতে দাঁড়িয়ে জাতির পিতার কন্যা সরকারের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে আইনি ভাষায় ৩৬ মিনিটের একটি বক্তব্য রাখেন।

এদিকে গ্রেফতারের ঠিক আগেই শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটি চিঠি লিখে যান। এই চিঠি ইতিহাসের অনন্য দলিল। এই চিঠির শক্তিতে মানুষ আশার আলো দেখতে পায়। গণতন্ত্র প্রিয় বাঙালি প্রতিবাদী হয়ে উঠে। চিঠিতে দেশবাসীর প্রতি শেখ হাসিনার আস্থার কথা ফুটে উঠে। এছাড়া সেই চিঠিতে নেতা-কর্মীদের করণীয় বিষয়ে নির্দেশনা ছিল। চিঠিটি হুবহু তুলে ধরছি-

প্রিয় দেশবাসী!
আমার সালাম নিবেন। আমাকে সরকার গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে। কোথায় জানি না। আমি আপনাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ও অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যেই সারাজীবন সংগ্রাম করেছি। জীবনে কোন অন্যায় করিনি। তারপরও মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।
উপরে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও আপনারা দেশবাসী আপনাদের ওপর আমার ভরসা। আমার প্রিয় দেশবাসী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের কাছে আবেদন কখনও মনোবল হারাবেন না। অন্যায়ের প্রতিবাদ করবেন। যে যেভাবে আছেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন। মাথা নত করবেন না। সত্যের জয় হবেই।
আমি আছি আপনাদের সাথে, আমৃত্যু থাকব। আমার ভাগ্যে যাহাই ঘটুক না কেন আপনারা বাংলার জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যান। জয় জনগণের হবেই। জাতির পিতার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়বই। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাবোই।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

শেখ হাসিনা
১৬.০৭.২০০৭

বঙ্গবন্ধুকন্যার এই চিঠিতে আবেগ রয়েছে। একই সঙ্গে তিনি ৩৩১ দিন জেলে থাকা অবস্থায় এই চিঠি দেশের মানুষকে শক্তি ও প্রেরণা দিয়েছে। সেই সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দেয়া হয়েছে। কারাগারে মানসিক যন্ত্রণা দেয়ার চেষ্টা চলেছে। তবে সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসবে সফল হয়নি। উল্টো এসব কারণে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আরও চাঙ্গা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে গ্রেফতারের উদ্দেশ্য ছিল- সেই সময়ের গণতন্ত্রকামী আন্দোলনকে থামিয়ে দেয়া। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে বাধাগ্রস্ত করা। বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা। ষড়যন্ত্রকারীরা এটা জানতো- শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস না করলে তাদের অশুভ ইচ্ছে সফল হবে না। তাই জাতির পিতার কন্যাকে গ্রেফতার করা হয়।

তখন ‘মাইনাস টু’ নামে একটি ফর্মুলা বাজারজাত করা হয়। তবে আসল উদ্দেশ্য ছিল একটাই- শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করা। কেননা দেশি-বিদেশি অপশক্তি পিছনে থেকে পঁচাত্তরের পনের আগস্টের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে চেয়েছিল।

শেখ হাসিনাকে যেদিন গ্রেফতার করা হয়, সম্ভবত তার পরদিন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, খুনী মুশতাকের সহচর ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন সহাস্য বদনে মন্তব্য করেছিল, ‘শেখ হাসিনা অপরিপক্ব রাজনীতিবিদ। তাকে ১৭টি মামলা মোকাবেলা করতে হবে।’ ইতিহাস সাক্ষী , শেখ হাসিনা নয়, মইনুল হোসেনরাই অপরিপক্ব ও অর্বাচীন রাজনীতিবিদ। শেখ হাসিনা শুধু জেল থেকে মুক্তই হননি, তিনি গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জয়যাত্রায় সগৌরবে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। আর মইনুল হোসেনরা রাজনৈতিক এতিমে পরিণত হয়েছে। শুধু মইনুল হোসেনই নয়, যেসব মিডিয়া মাফিয়া মিথ্যা রিপোর্ট ও প্রতিবেদন প্রকাশ করে শেখ হাসিনাকে দুর্নীতিবাজ প্রমাণের চেষ্টা করেছিল, তারাও যে ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে তা নিশ্চিত। তবে একটি বিষয় সবসময়ই সক্রিয় বিবেচনায় রাখতে হবে। মইনুল হোসেন ও মিডিয়া মাফিয়া এখনও কিন্তু প্রতিনিয়ত ষড়যন্ত্র করেই চলেছে। মিথ্যাচারে ভরা একেকটা নিউজ ও প্রতিবেদন তৈরি করে সরকারের বিরুদ্ধে অসন্তোষ সৃষ্টির চেষ্টায় মদদ দিচ্ছে। তাদের সর্বশেষ এজেন্ডা হচ্ছে কোটাবিরোধী আন্দোলন। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এ আন্দোলনেও কিন্তু জামায়াত-বিএনপি ও মিডিয়া মাফিয়ারা শুরুতেই ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে নতুন উপসর্গ যুক্ত হয়েছে কথিত বামপন্থী রাজনৈতিক শক্তি।

মাইনাস টু নামক এক অভিনব ফর্মুলা বাজারজাত করা হলেও আসলে মূল ফর্মুলা ছিল একটাই। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করা। কেননা, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক যে অপশক্তির ক্রীড়নক হয়ে তারা খেলছিল, তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্টের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করা। আর সেই মিশনে পনেরো আগস্টের মতোই আওয়ামী লীগের কতিপয় কেন্দ্রীয় নেতাকে জোটাতে সক্ষম হয়েছিল। কেউবা জুটেছিলেন স্বেচ্ছায়, কেউবা চামড়া বাঁচাতে। যেভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর তাঁর মন্ত্রিসভার অনেক সদস্য ও দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মীরা স্বেচ্ছায় বা নিজেদের জীবন ও চামড়া বাঁচাতে কাপুরুষের মতো খুনী মুশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ দাফন করারও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি।

শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার পরিকল্পনা দীর্ঘদিনের। ইতোপূর্বে বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে কয়েকবার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারা ব্যর্থ হলেও তাদের উত্তরসূরিরা ভিন্নভাবে তাকে মাইনাস করার পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামে। আইওয়াশ হিসেবে অনেক ছলনা ও কৌশল অবলম্বন করতে থাকে। প্রথমেই সদ্য বিদায়ী জোট সরকারের কিছু মন্ত্রী-এমপিদের গ্রেফতার করে। তারেক-কোকোকেও গ্রেফতার করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও গ্রেফতার-নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি। এরপর শুরু হয় তাদের মূল পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ। প্রথমেই শেখ হাসিনার চলাচল নিয়ন্ত্রিত করা ও তাঁর সঙ্গে সুধাসদনে দেখা করতে আসা নেতা-কর্মীদের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। দ্বিতীয় পদক্ষেপ হিসেবে চিকিৎসা শেষে তিনি দেশে ফিরতে চাইলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে তিনি যখন দেশে ফিরে আসেন এবং লাখো জনতা সকল প্রকার ভয়ভীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যখন প্রাণের চেয়ে প্রিয় নেত্রীকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানায়, তখনই তিন উদ্দিনের সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বুঝতে পারে তাকে বাইরে রাখা ঠিক হবে না, এখনই গ্রেফতার করা দরকার। তারা মনে করেছিল তাকে গ্রেফতার করলেই নিষ্কন্টক হয়ে যাবে। কিন্তু তারা অনুধাবন করতে পারেনি, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা মানে তাদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেয়া।

একটি গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই তাঁকে গ্রেফতার করা হচ্ছে শেখ হাসিনা তা বুঝতে পেরেছিলেন। শুধু তাই নয়, এই কারাবাস যে দীর্ঘায়িত হবে ও মানসিকভাবে দুর্বল করার জন্য তার ওপর বিভিন্ন চাপ প্রয়োগ করা হবে তাও তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। আর এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের একটি অংশও জড়িত তাও আঁচ করতে পেরেছিলেন। তাই গ্রেফতার হবার আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটো কাজ তিনি করেন:

প্রথমত: দলের সিনিয়র নেতা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের পরীক্ষিত বন্ধু জিল্লুর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব অর্পণ করেন। যদিও জিল্লুর রহমানের বয়স ও অসুস্থতার কারণে দলের সবচেয়ে কঠিন সময়ে দায়িত্ব পালন অত্যন্ত দুরূহ ছিল। তবুও তিনি অত্যন্ত বিশ্বস্ততা, সাহস ও দক্ষতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, এই বয়সেও অসুস্থ শরীরে গায়ে আদালতের পোশাক জড়িয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অন্যান্য সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আইনি লড়াই চালিয়েছেন। সংস্কারবাদীদের বিরুদ্ধে দলের নেতা-কর্মীদের সাহস যুগিয়েছেন, শেখ হাসিনা ও গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য লড়াইয়ে তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন। দ্বিতীয় কাজটি শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশে দিক নির্দেশনামূলক একটি চিঠি লিখেন। চিঠিতে তিনি দেশবাসীকে ওই সংকটকালীন সময়ে কি কি করা প্রয়োজন সেইসব নির্দেশ দিয়েছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশের এক চরম দুর্দশার সময় তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন। ১৯৮১ এর ১৭ মে ‘হতাশার কাফন মোড়ানো বিবর্ণ স্বদেশে ফিরে এসে’ শেখ হাসিনা স্বেচ্ছায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলা’ গড়ার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব। কিন্তু প্রতি পদে তিনি বাধাগ্রস্ত হয়েছেন। একাত্তরের পরাজিত শক্তি, পঁচাত্তরের খুনি চক্র, মৌলবাদী চক্র, আমেরিকা-পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দাসহ আন্তর্জাতিক কায়েমী স্বার্থবাদী গোষ্ঠী, দেশীয় সামরিক-বেসমারিক আমলা ও এলিটদের সুবিধাবাদী  অংশ, এমনকি দলের নেতৃত্বের একাংশ অসংখ্যবার চেষ্টা করেছে তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে। ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামে পুলিশ-বিডিআরের গুলি, ২০০০ সালের ২০শে জুলাই গোপালগঞ্জে সমাবেশে ও হ্যালিপেডে দেড় মন ওজনের বোমা পুঁতে রাখা, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় গ্রেনেড হামলাসহ ১৯ বার তাঁকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। চট্টগ্রামে পুলিশ-বিডিআরের গুলি চালানোর সময় এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সময় নেতাকর্মীরা মানবঢাল তৈরি করে বাঁচান তাকে। প্রতিবারই তিনি অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে গেছেন। কোনো ষড়যন্ত্রই তাকে দমাতে পারেনি। এত এত ষড়যন্ত্র, প্রতিকূলতা, বিরুদ্ধশক্তিকে মোকাবিলা করে তিনি যে এখনও বেঁচে আছেন, টিকে আছেন, সেটাই সম্ভবত সবচেয়ে বড় বিস্ময়!

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ষড়যন্ত্রকারীরা বুঝতে পারেনি, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা মানে তাদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেয়া। পরে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনের চাপে বাধ্য হয়ে ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে শেখ হাসিনাকে মুক্তি দেয়া হয়। এরপর থেকে এখনও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে চলছেন শেখ হাসিনা। তবে শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের দিন গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশ কেঁদেছিল। তারপর মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে বেরিয়ে এসে শক্তহাতে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। একসময়ের তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বুকে উন্নয়নের রোল মডেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লড়াই করতেন জানেন। কীভাবে সব বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। তাই এই মহামারি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয়ী হবেন, ইনশাল্লাহ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক: দৈনিক ভোরের পাতা ও দ্যা পিপলস টাইমস,

পরিচালক: এফবিসিসিআই

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
সর্বশেষ খবর
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

৪৪ মিনিট আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

৪৬ মিনিট আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি