শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৩৮, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ

দিনটি ছিল ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। ক্ষণটি ছিল ঠিক পবিত্র সুবেহ সাদিকের আগ মুহূর্ত। চারদিক থেকে একটি বাড়িকে ঘিরে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বাড়িটি বঙ্গবন্ধুর বড় জামাতা, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার। নামকরণও করা হয়েছে ড. ওয়াজেদ মিয়ার নামে, ‘সুধাসদন’। ড. ওয়াজেদ মিয়া ঘনিষ্ঠজন ও পরিবারের সদস্যদের নিকট ‘সুধামিয়া’ নামে পরিচিত। একইভাবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সুবেহ সাদিকের আগেই বত্রিশ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনটি ঘিরে ফেলেছিল মুশতাক-জিয়ার মদদপুষ্ট অবসরপ্রাপ্ত ও কর্মরত কতিপয় খুনী সেনাসদস্য, যারা ভোর হবার আগেই সেদিন বঙ্গবন্ধু ভবনে চালিয়েছিল নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। শহীদ হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সপরিবারে। সৌভাগ্যক্রমে বিদেশে অবস্থান করার কারণে বেঁচে গিয়েছিলেন তাঁর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সুধাসদন ঘিরে ফেলার কারণ হলো আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা। তাকে বন্দী করে বাঙালীর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির চলমান আন্দোলনকে থামিয়ে দেয়া, রুদ্ধ করা। বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে পাকিস্তানী আদলে সেনাবাহিনীর পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ চিরস্থায়ী শাসন কায়েম করা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার নবতর যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা। বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করা, যে কারণে বঙ্গবন্ধুকেও হত্যা করা হয়েছে। দেশী-বিদেশী কুচক্রীমহল ভাল করেই জানত, শেখ হাসিনাকে বাইরে রেখে অথবা তাকে রাজনৈতিকভাবে হত্যা করতে না পারলে অর্থাৎ রাজনীতি থেকে মাইনাস না করতে পারলে তাদের অশুভ অভিলাষ চরিতার্থ করতে পারবে না। তাই এ গ্রেফতার অভিযান।

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। বাঙালির ইতিহাসে একটি কালো দিন। প্রিয় বাংলাদেশের বুকে তখন চেপে বসেছে ‘তত্ত্বাবধায়ক’ নামের এক অপশক্তি। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের সেই সময়ে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তাকে থামাতে গ্রেফতার কৌশল নিলেন ওয়ান-ইলেভেনে চেপে বসা তত্ত্বাবধায়ক নামের ত্রাসরা।

ব্যস্ত নগরী ঢাকায় তখন রাত পৌনে ৪টা। সূর্য উঠার আগেই যৌথ বাহিনী চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে সুধাসদন- শেখ হাসিনার বাড়ি। সেদিন প্রবল বৃষ্টি ছিল। ভোর ৬টায় বৃষ্টি উপেক্ষা করে সুধাসদনে প্রবেশ করে যৌথবাহিনী। সকাল ৭টা ৩২ মিনিটে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা এর আগেই ফজরের নামাজ আদায় করেন। যৌথবাহিনীর কাছে তিনি জানতে চান, কেন তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। দেশে সামরিক শাসন জারি হয়েছে কিনা জানতে চান। কোনো উত্তর দিতে পারেনি যৌথবাহিনীর লোকজন।

প্রথমে শেখ হাসিনাকে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকার সিএমএম আদালতে। সেখানে আদালত বসার দুই ঘণ্টা বাকি থাকতে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জামিন নামঞ্জুর করা হয়। পরে সংসদ ভবনে অস্থায়ী সাব-জেলে পাঠানো হয় বঙ্গবন্ধু কন্যাকে। তবে সিএমএম আদালতে দাঁড়িয়ে জাতির পিতার কন্যা সরকারের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে আইনি ভাষায় ৩৬ মিনিটের একটি বক্তব্য রাখেন।

এদিকে গ্রেফতারের ঠিক আগেই শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটি চিঠি লিখে যান। এই চিঠি ইতিহাসের অনন্য দলিল। এই চিঠির শক্তিতে মানুষ আশার আলো দেখতে পায়। গণতন্ত্র প্রিয় বাঙালি প্রতিবাদী হয়ে উঠে। চিঠিতে দেশবাসীর প্রতি শেখ হাসিনার আস্থার কথা ফুটে উঠে। এছাড়া সেই চিঠিতে নেতা-কর্মীদের করণীয় বিষয়ে নির্দেশনা ছিল। চিঠিটি হুবহু তুলে ধরছি-

প্রিয় দেশবাসী!
আমার সালাম নিবেন। আমাকে সরকার গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে। কোথায় জানি না। আমি আপনাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ও অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যেই সারাজীবন সংগ্রাম করেছি। জীবনে কোন অন্যায় করিনি। তারপরও মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।
উপরে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও আপনারা দেশবাসী আপনাদের ওপর আমার ভরসা। আমার প্রিয় দেশবাসী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের কাছে আবেদন কখনও মনোবল হারাবেন না। অন্যায়ের প্রতিবাদ করবেন। যে যেভাবে আছেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন। মাথা নত করবেন না। সত্যের জয় হবেই।
আমি আছি আপনাদের সাথে, আমৃত্যু থাকব। আমার ভাগ্যে যাহাই ঘটুক না কেন আপনারা বাংলার জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যান। জয় জনগণের হবেই। জাতির পিতার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়বই। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাবোই।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

শেখ হাসিনা
১৬.০৭.২০০৭

বঙ্গবন্ধুকন্যার এই চিঠিতে আবেগ রয়েছে। একই সঙ্গে তিনি ৩৩১ দিন জেলে থাকা অবস্থায় এই চিঠি দেশের মানুষকে শক্তি ও প্রেরণা দিয়েছে। সেই সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দেয়া হয়েছে। কারাগারে মানসিক যন্ত্রণা দেয়ার চেষ্টা চলেছে। তবে সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসবে সফল হয়নি। উল্টো এসব কারণে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আরও চাঙ্গা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে গ্রেফতারের উদ্দেশ্য ছিল- সেই সময়ের গণতন্ত্রকামী আন্দোলনকে থামিয়ে দেয়া। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে বাধাগ্রস্ত করা। বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা। ষড়যন্ত্রকারীরা এটা জানতো- শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস না করলে তাদের অশুভ ইচ্ছে সফল হবে না। তাই জাতির পিতার কন্যাকে গ্রেফতার করা হয়।

তখন ‘মাইনাস টু’ নামে একটি ফর্মুলা বাজারজাত করা হয়। তবে আসল উদ্দেশ্য ছিল একটাই- শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করা। কেননা দেশি-বিদেশি অপশক্তি পিছনে থেকে পঁচাত্তরের পনের আগস্টের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে চেয়েছিল।

শেখ হাসিনাকে যেদিন গ্রেফতার করা হয়, সম্ভবত তার পরদিন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, খুনী মুশতাকের সহচর ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন সহাস্য বদনে মন্তব্য করেছিল, ‘শেখ হাসিনা অপরিপক্ব রাজনীতিবিদ। তাকে ১৭টি মামলা মোকাবেলা করতে হবে।’ ইতিহাস সাক্ষী , শেখ হাসিনা নয়, মইনুল হোসেনরাই অপরিপক্ব ও অর্বাচীন রাজনীতিবিদ। শেখ হাসিনা শুধু জেল থেকে মুক্তই হননি, তিনি গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জয়যাত্রায় সগৌরবে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। আর মইনুল হোসেনরা রাজনৈতিক এতিমে পরিণত হয়েছে। শুধু মইনুল হোসেনই নয়, যেসব মিডিয়া মাফিয়া মিথ্যা রিপোর্ট ও প্রতিবেদন প্রকাশ করে শেখ হাসিনাকে দুর্নীতিবাজ প্রমাণের চেষ্টা করেছিল, তারাও যে ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে তা নিশ্চিত। তবে একটি বিষয় সবসময়ই সক্রিয় বিবেচনায় রাখতে হবে। মইনুল হোসেন ও মিডিয়া মাফিয়া এখনও কিন্তু প্রতিনিয়ত ষড়যন্ত্র করেই চলেছে। মিথ্যাচারে ভরা একেকটা নিউজ ও প্রতিবেদন তৈরি করে সরকারের বিরুদ্ধে অসন্তোষ সৃষ্টির চেষ্টায় মদদ দিচ্ছে। তাদের সর্বশেষ এজেন্ডা হচ্ছে কোটাবিরোধী আন্দোলন। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এ আন্দোলনেও কিন্তু জামায়াত-বিএনপি ও মিডিয়া মাফিয়ারা শুরুতেই ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে নতুন উপসর্গ যুক্ত হয়েছে কথিত বামপন্থী রাজনৈতিক শক্তি।

মাইনাস টু নামক এক অভিনব ফর্মুলা বাজারজাত করা হলেও আসলে মূল ফর্মুলা ছিল একটাই। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করা। কেননা, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক যে অপশক্তির ক্রীড়নক হয়ে তারা খেলছিল, তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্টের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করা। আর সেই মিশনে পনেরো আগস্টের মতোই আওয়ামী লীগের কতিপয় কেন্দ্রীয় নেতাকে জোটাতে সক্ষম হয়েছিল। কেউবা জুটেছিলেন স্বেচ্ছায়, কেউবা চামড়া বাঁচাতে। যেভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর তাঁর মন্ত্রিসভার অনেক সদস্য ও দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মীরা স্বেচ্ছায় বা নিজেদের জীবন ও চামড়া বাঁচাতে কাপুরুষের মতো খুনী মুশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ দাফন করারও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি।

শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার পরিকল্পনা দীর্ঘদিনের। ইতোপূর্বে বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে কয়েকবার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারা ব্যর্থ হলেও তাদের উত্তরসূরিরা ভিন্নভাবে তাকে মাইনাস করার পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামে। আইওয়াশ হিসেবে অনেক ছলনা ও কৌশল অবলম্বন করতে থাকে। প্রথমেই সদ্য বিদায়ী জোট সরকারের কিছু মন্ত্রী-এমপিদের গ্রেফতার করে। তারেক-কোকোকেও গ্রেফতার করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও গ্রেফতার-নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি। এরপর শুরু হয় তাদের মূল পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ। প্রথমেই শেখ হাসিনার চলাচল নিয়ন্ত্রিত করা ও তাঁর সঙ্গে সুধাসদনে দেখা করতে আসা নেতা-কর্মীদের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। দ্বিতীয় পদক্ষেপ হিসেবে চিকিৎসা শেষে তিনি দেশে ফিরতে চাইলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে তিনি যখন দেশে ফিরে আসেন এবং লাখো জনতা সকল প্রকার ভয়ভীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যখন প্রাণের চেয়ে প্রিয় নেত্রীকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানায়, তখনই তিন উদ্দিনের সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বুঝতে পারে তাকে বাইরে রাখা ঠিক হবে না, এখনই গ্রেফতার করা দরকার। তারা মনে করেছিল তাকে গ্রেফতার করলেই নিষ্কন্টক হয়ে যাবে। কিন্তু তারা অনুধাবন করতে পারেনি, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা মানে তাদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেয়া।

একটি গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই তাঁকে গ্রেফতার করা হচ্ছে শেখ হাসিনা তা বুঝতে পেরেছিলেন। শুধু তাই নয়, এই কারাবাস যে দীর্ঘায়িত হবে ও মানসিকভাবে দুর্বল করার জন্য তার ওপর বিভিন্ন চাপ প্রয়োগ করা হবে তাও তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। আর এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের একটি অংশও জড়িত তাও আঁচ করতে পেরেছিলেন। তাই গ্রেফতার হবার আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটো কাজ তিনি করেন:

প্রথমত: দলের সিনিয়র নেতা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের পরীক্ষিত বন্ধু জিল্লুর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব অর্পণ করেন। যদিও জিল্লুর রহমানের বয়স ও অসুস্থতার কারণে দলের সবচেয়ে কঠিন সময়ে দায়িত্ব পালন অত্যন্ত দুরূহ ছিল। তবুও তিনি অত্যন্ত বিশ্বস্ততা, সাহস ও দক্ষতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, এই বয়সেও অসুস্থ শরীরে গায়ে আদালতের পোশাক জড়িয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অন্যান্য সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আইনি লড়াই চালিয়েছেন। সংস্কারবাদীদের বিরুদ্ধে দলের নেতা-কর্মীদের সাহস যুগিয়েছেন, শেখ হাসিনা ও গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য লড়াইয়ে তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন। দ্বিতীয় কাজটি শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশে দিক নির্দেশনামূলক একটি চিঠি লিখেন। চিঠিতে তিনি দেশবাসীকে ওই সংকটকালীন সময়ে কি কি করা প্রয়োজন সেইসব নির্দেশ দিয়েছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশের এক চরম দুর্দশার সময় তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন। ১৯৮১ এর ১৭ মে ‘হতাশার কাফন মোড়ানো বিবর্ণ স্বদেশে ফিরে এসে’ শেখ হাসিনা স্বেচ্ছায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলা’ গড়ার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব। কিন্তু প্রতি পদে তিনি বাধাগ্রস্ত হয়েছেন। একাত্তরের পরাজিত শক্তি, পঁচাত্তরের খুনি চক্র, মৌলবাদী চক্র, আমেরিকা-পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দাসহ আন্তর্জাতিক কায়েমী স্বার্থবাদী গোষ্ঠী, দেশীয় সামরিক-বেসমারিক আমলা ও এলিটদের সুবিধাবাদী  অংশ, এমনকি দলের নেতৃত্বের একাংশ অসংখ্যবার চেষ্টা করেছে তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে। ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামে পুলিশ-বিডিআরের গুলি, ২০০০ সালের ২০শে জুলাই গোপালগঞ্জে সমাবেশে ও হ্যালিপেডে দেড় মন ওজনের বোমা পুঁতে রাখা, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় গ্রেনেড হামলাসহ ১৯ বার তাঁকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। চট্টগ্রামে পুলিশ-বিডিআরের গুলি চালানোর সময় এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সময় নেতাকর্মীরা মানবঢাল তৈরি করে বাঁচান তাকে। প্রতিবারই তিনি অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে গেছেন। কোনো ষড়যন্ত্রই তাকে দমাতে পারেনি। এত এত ষড়যন্ত্র, প্রতিকূলতা, বিরুদ্ধশক্তিকে মোকাবিলা করে তিনি যে এখনও বেঁচে আছেন, টিকে আছেন, সেটাই সম্ভবত সবচেয়ে বড় বিস্ময়!

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ষড়যন্ত্রকারীরা বুঝতে পারেনি, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা মানে তাদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেয়া। পরে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনের চাপে বাধ্য হয়ে ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে শেখ হাসিনাকে মুক্তি দেয়া হয়। এরপর থেকে এখনও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে চলছেন শেখ হাসিনা। তবে শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের দিন গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশ কেঁদেছিল। তারপর মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে বেরিয়ে এসে শক্তহাতে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। একসময়ের তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বুকে উন্নয়নের রোল মডেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লড়াই করতেন জানেন। কীভাবে সব বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। তাই এই মহামারি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয়ী হবেন, ইনশাল্লাহ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক: দৈনিক ভোরের পাতা ও দ্যা পিপলস টাইমস,

পরিচালক: এফবিসিসিআই

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে