শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৩৮, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ

দিনটি ছিল ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। ক্ষণটি ছিল ঠিক পবিত্র সুবেহ সাদিকের আগ মুহূর্ত। চারদিক থেকে একটি বাড়িকে ঘিরে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বাড়িটি বঙ্গবন্ধুর বড় জামাতা, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার। নামকরণও করা হয়েছে ড. ওয়াজেদ মিয়ার নামে, ‘সুধাসদন’। ড. ওয়াজেদ মিয়া ঘনিষ্ঠজন ও পরিবারের সদস্যদের নিকট ‘সুধামিয়া’ নামে পরিচিত। একইভাবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সুবেহ সাদিকের আগেই বত্রিশ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনটি ঘিরে ফেলেছিল মুশতাক-জিয়ার মদদপুষ্ট অবসরপ্রাপ্ত ও কর্মরত কতিপয় খুনী সেনাসদস্য, যারা ভোর হবার আগেই সেদিন বঙ্গবন্ধু ভবনে চালিয়েছিল নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। শহীদ হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সপরিবারে। সৌভাগ্যক্রমে বিদেশে অবস্থান করার কারণে বেঁচে গিয়েছিলেন তাঁর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সুধাসদন ঘিরে ফেলার কারণ হলো আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা। তাকে বন্দী করে বাঙালীর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির চলমান আন্দোলনকে থামিয়ে দেয়া, রুদ্ধ করা। বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে পাকিস্তানী আদলে সেনাবাহিনীর পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ চিরস্থায়ী শাসন কায়েম করা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার নবতর যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা। বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করা, যে কারণে বঙ্গবন্ধুকেও হত্যা করা হয়েছে। দেশী-বিদেশী কুচক্রীমহল ভাল করেই জানত, শেখ হাসিনাকে বাইরে রেখে অথবা তাকে রাজনৈতিকভাবে হত্যা করতে না পারলে অর্থাৎ রাজনীতি থেকে মাইনাস না করতে পারলে তাদের অশুভ অভিলাষ চরিতার্থ করতে পারবে না। তাই এ গ্রেফতার অভিযান।

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। বাঙালির ইতিহাসে একটি কালো দিন। প্রিয় বাংলাদেশের বুকে তখন চেপে বসেছে ‘তত্ত্বাবধায়ক’ নামের এক অপশক্তি। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের সেই সময়ে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তাকে থামাতে গ্রেফতার কৌশল নিলেন ওয়ান-ইলেভেনে চেপে বসা তত্ত্বাবধায়ক নামের ত্রাসরা।

ব্যস্ত নগরী ঢাকায় তখন রাত পৌনে ৪টা। সূর্য উঠার আগেই যৌথ বাহিনী চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে সুধাসদন- শেখ হাসিনার বাড়ি। সেদিন প্রবল বৃষ্টি ছিল। ভোর ৬টায় বৃষ্টি উপেক্ষা করে সুধাসদনে প্রবেশ করে যৌথবাহিনী। সকাল ৭টা ৩২ মিনিটে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা এর আগেই ফজরের নামাজ আদায় করেন। যৌথবাহিনীর কাছে তিনি জানতে চান, কেন তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। দেশে সামরিক শাসন জারি হয়েছে কিনা জানতে চান। কোনো উত্তর দিতে পারেনি যৌথবাহিনীর লোকজন।

প্রথমে শেখ হাসিনাকে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকার সিএমএম আদালতে। সেখানে আদালত বসার দুই ঘণ্টা বাকি থাকতে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জামিন নামঞ্জুর করা হয়। পরে সংসদ ভবনে অস্থায়ী সাব-জেলে পাঠানো হয় বঙ্গবন্ধু কন্যাকে। তবে সিএমএম আদালতে দাঁড়িয়ে জাতির পিতার কন্যা সরকারের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে আইনি ভাষায় ৩৬ মিনিটের একটি বক্তব্য রাখেন।

এদিকে গ্রেফতারের ঠিক আগেই শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটি চিঠি লিখে যান। এই চিঠি ইতিহাসের অনন্য দলিল। এই চিঠির শক্তিতে মানুষ আশার আলো দেখতে পায়। গণতন্ত্র প্রিয় বাঙালি প্রতিবাদী হয়ে উঠে। চিঠিতে দেশবাসীর প্রতি শেখ হাসিনার আস্থার কথা ফুটে উঠে। এছাড়া সেই চিঠিতে নেতা-কর্মীদের করণীয় বিষয়ে নির্দেশনা ছিল। চিঠিটি হুবহু তুলে ধরছি-

প্রিয় দেশবাসী!
আমার সালাম নিবেন। আমাকে সরকার গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে। কোথায় জানি না। আমি আপনাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ও অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যেই সারাজীবন সংগ্রাম করেছি। জীবনে কোন অন্যায় করিনি। তারপরও মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।
উপরে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও আপনারা দেশবাসী আপনাদের ওপর আমার ভরসা। আমার প্রিয় দেশবাসী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের কাছে আবেদন কখনও মনোবল হারাবেন না। অন্যায়ের প্রতিবাদ করবেন। যে যেভাবে আছেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন। মাথা নত করবেন না। সত্যের জয় হবেই।
আমি আছি আপনাদের সাথে, আমৃত্যু থাকব। আমার ভাগ্যে যাহাই ঘটুক না কেন আপনারা বাংলার জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যান। জয় জনগণের হবেই। জাতির পিতার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়বই। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাবোই।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

শেখ হাসিনা
১৬.০৭.২০০৭

বঙ্গবন্ধুকন্যার এই চিঠিতে আবেগ রয়েছে। একই সঙ্গে তিনি ৩৩১ দিন জেলে থাকা অবস্থায় এই চিঠি দেশের মানুষকে শক্তি ও প্রেরণা দিয়েছে। সেই সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দেয়া হয়েছে। কারাগারে মানসিক যন্ত্রণা দেয়ার চেষ্টা চলেছে। তবে সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসবে সফল হয়নি। উল্টো এসব কারণে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আরও চাঙ্গা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে গ্রেফতারের উদ্দেশ্য ছিল- সেই সময়ের গণতন্ত্রকামী আন্দোলনকে থামিয়ে দেয়া। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে বাধাগ্রস্ত করা। বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা। ষড়যন্ত্রকারীরা এটা জানতো- শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস না করলে তাদের অশুভ ইচ্ছে সফল হবে না। তাই জাতির পিতার কন্যাকে গ্রেফতার করা হয়।

তখন ‘মাইনাস টু’ নামে একটি ফর্মুলা বাজারজাত করা হয়। তবে আসল উদ্দেশ্য ছিল একটাই- শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করা। কেননা দেশি-বিদেশি অপশক্তি পিছনে থেকে পঁচাত্তরের পনের আগস্টের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে চেয়েছিল।

শেখ হাসিনাকে যেদিন গ্রেফতার করা হয়, সম্ভবত তার পরদিন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, খুনী মুশতাকের সহচর ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন সহাস্য বদনে মন্তব্য করেছিল, ‘শেখ হাসিনা অপরিপক্ব রাজনীতিবিদ। তাকে ১৭টি মামলা মোকাবেলা করতে হবে।’ ইতিহাস সাক্ষী , শেখ হাসিনা নয়, মইনুল হোসেনরাই অপরিপক্ব ও অর্বাচীন রাজনীতিবিদ। শেখ হাসিনা শুধু জেল থেকে মুক্তই হননি, তিনি গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জয়যাত্রায় সগৌরবে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। আর মইনুল হোসেনরা রাজনৈতিক এতিমে পরিণত হয়েছে। শুধু মইনুল হোসেনই নয়, যেসব মিডিয়া মাফিয়া মিথ্যা রিপোর্ট ও প্রতিবেদন প্রকাশ করে শেখ হাসিনাকে দুর্নীতিবাজ প্রমাণের চেষ্টা করেছিল, তারাও যে ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে তা নিশ্চিত। তবে একটি বিষয় সবসময়ই সক্রিয় বিবেচনায় রাখতে হবে। মইনুল হোসেন ও মিডিয়া মাফিয়া এখনও কিন্তু প্রতিনিয়ত ষড়যন্ত্র করেই চলেছে। মিথ্যাচারে ভরা একেকটা নিউজ ও প্রতিবেদন তৈরি করে সরকারের বিরুদ্ধে অসন্তোষ সৃষ্টির চেষ্টায় মদদ দিচ্ছে। তাদের সর্বশেষ এজেন্ডা হচ্ছে কোটাবিরোধী আন্দোলন। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এ আন্দোলনেও কিন্তু জামায়াত-বিএনপি ও মিডিয়া মাফিয়ারা শুরুতেই ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে নতুন উপসর্গ যুক্ত হয়েছে কথিত বামপন্থী রাজনৈতিক শক্তি।

মাইনাস টু নামক এক অভিনব ফর্মুলা বাজারজাত করা হলেও আসলে মূল ফর্মুলা ছিল একটাই। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করা। কেননা, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক যে অপশক্তির ক্রীড়নক হয়ে তারা খেলছিল, তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্টের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করা। আর সেই মিশনে পনেরো আগস্টের মতোই আওয়ামী লীগের কতিপয় কেন্দ্রীয় নেতাকে জোটাতে সক্ষম হয়েছিল। কেউবা জুটেছিলেন স্বেচ্ছায়, কেউবা চামড়া বাঁচাতে। যেভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর তাঁর মন্ত্রিসভার অনেক সদস্য ও দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মীরা স্বেচ্ছায় বা নিজেদের জীবন ও চামড়া বাঁচাতে কাপুরুষের মতো খুনী মুশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ দাফন করারও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি।

শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার পরিকল্পনা দীর্ঘদিনের। ইতোপূর্বে বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে কয়েকবার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারা ব্যর্থ হলেও তাদের উত্তরসূরিরা ভিন্নভাবে তাকে মাইনাস করার পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামে। আইওয়াশ হিসেবে অনেক ছলনা ও কৌশল অবলম্বন করতে থাকে। প্রথমেই সদ্য বিদায়ী জোট সরকারের কিছু মন্ত্রী-এমপিদের গ্রেফতার করে। তারেক-কোকোকেও গ্রেফতার করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও গ্রেফতার-নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি। এরপর শুরু হয় তাদের মূল পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ। প্রথমেই শেখ হাসিনার চলাচল নিয়ন্ত্রিত করা ও তাঁর সঙ্গে সুধাসদনে দেখা করতে আসা নেতা-কর্মীদের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। দ্বিতীয় পদক্ষেপ হিসেবে চিকিৎসা শেষে তিনি দেশে ফিরতে চাইলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে তিনি যখন দেশে ফিরে আসেন এবং লাখো জনতা সকল প্রকার ভয়ভীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যখন প্রাণের চেয়ে প্রিয় নেত্রীকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানায়, তখনই তিন উদ্দিনের সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বুঝতে পারে তাকে বাইরে রাখা ঠিক হবে না, এখনই গ্রেফতার করা দরকার। তারা মনে করেছিল তাকে গ্রেফতার করলেই নিষ্কন্টক হয়ে যাবে। কিন্তু তারা অনুধাবন করতে পারেনি, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা মানে তাদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেয়া।

একটি গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই তাঁকে গ্রেফতার করা হচ্ছে শেখ হাসিনা তা বুঝতে পেরেছিলেন। শুধু তাই নয়, এই কারাবাস যে দীর্ঘায়িত হবে ও মানসিকভাবে দুর্বল করার জন্য তার ওপর বিভিন্ন চাপ প্রয়োগ করা হবে তাও তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। আর এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের একটি অংশও জড়িত তাও আঁচ করতে পেরেছিলেন। তাই গ্রেফতার হবার আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটো কাজ তিনি করেন:

প্রথমত: দলের সিনিয়র নেতা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের পরীক্ষিত বন্ধু জিল্লুর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব অর্পণ করেন। যদিও জিল্লুর রহমানের বয়স ও অসুস্থতার কারণে দলের সবচেয়ে কঠিন সময়ে দায়িত্ব পালন অত্যন্ত দুরূহ ছিল। তবুও তিনি অত্যন্ত বিশ্বস্ততা, সাহস ও দক্ষতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, এই বয়সেও অসুস্থ শরীরে গায়ে আদালতের পোশাক জড়িয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অন্যান্য সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আইনি লড়াই চালিয়েছেন। সংস্কারবাদীদের বিরুদ্ধে দলের নেতা-কর্মীদের সাহস যুগিয়েছেন, শেখ হাসিনা ও গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য লড়াইয়ে তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন। দ্বিতীয় কাজটি শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশে দিক নির্দেশনামূলক একটি চিঠি লিখেন। চিঠিতে তিনি দেশবাসীকে ওই সংকটকালীন সময়ে কি কি করা প্রয়োজন সেইসব নির্দেশ দিয়েছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশের এক চরম দুর্দশার সময় তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন। ১৯৮১ এর ১৭ মে ‘হতাশার কাফন মোড়ানো বিবর্ণ স্বদেশে ফিরে এসে’ শেখ হাসিনা স্বেচ্ছায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলা’ গড়ার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব। কিন্তু প্রতি পদে তিনি বাধাগ্রস্ত হয়েছেন। একাত্তরের পরাজিত শক্তি, পঁচাত্তরের খুনি চক্র, মৌলবাদী চক্র, আমেরিকা-পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দাসহ আন্তর্জাতিক কায়েমী স্বার্থবাদী গোষ্ঠী, দেশীয় সামরিক-বেসমারিক আমলা ও এলিটদের সুবিধাবাদী  অংশ, এমনকি দলের নেতৃত্বের একাংশ অসংখ্যবার চেষ্টা করেছে তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে। ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামে পুলিশ-বিডিআরের গুলি, ২০০০ সালের ২০শে জুলাই গোপালগঞ্জে সমাবেশে ও হ্যালিপেডে দেড় মন ওজনের বোমা পুঁতে রাখা, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় গ্রেনেড হামলাসহ ১৯ বার তাঁকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। চট্টগ্রামে পুলিশ-বিডিআরের গুলি চালানোর সময় এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সময় নেতাকর্মীরা মানবঢাল তৈরি করে বাঁচান তাকে। প্রতিবারই তিনি অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে গেছেন। কোনো ষড়যন্ত্রই তাকে দমাতে পারেনি। এত এত ষড়যন্ত্র, প্রতিকূলতা, বিরুদ্ধশক্তিকে মোকাবিলা করে তিনি যে এখনও বেঁচে আছেন, টিকে আছেন, সেটাই সম্ভবত সবচেয়ে বড় বিস্ময়!

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ষড়যন্ত্রকারীরা বুঝতে পারেনি, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা মানে তাদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেয়া। পরে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনের চাপে বাধ্য হয়ে ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে শেখ হাসিনাকে মুক্তি দেয়া হয়। এরপর থেকে এখনও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে চলছেন শেখ হাসিনা। তবে শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের দিন গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশ কেঁদেছিল। তারপর মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে বেরিয়ে এসে শক্তহাতে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। একসময়ের তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বুকে উন্নয়নের রোল মডেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লড়াই করতেন জানেন। কীভাবে সব বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। তাই এই মহামারি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয়ী হবেন, ইনশাল্লাহ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক: দৈনিক ভোরের পাতা ও দ্যা পিপলস টাইমস,

পরিচালক: এফবিসিসিআই

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা