শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৯, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

৫০ বছর ধরে গণহত্যার ক্ষত বাংলাদেশে, ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
৫০ বছর ধরে গণহত্যার ক্ষত বাংলাদেশে, ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান

বাংলাদেশের মানুষের কাছে বেশ পরিচিত একটি নাম ‘অপারেশন সার্চলাইট’। ২৫ মার্চ রাতে পাক হানাদার বাহিনী ভারি অস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিরীহ-নিরস্ত্র বাংলাদেশের মানুষের উপর। পরবর্তী ৯ মাস ধরে চলে এই হত্যাযজ্ঞ, যার জন্য আজও ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান। বাংলাদেশে সংগঠিত নৃশংসতম এই হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার না করে উল্টো বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ার কথা বলে দেশটি। ৫০ বছর ধরে জ্বলতে থাকা ছেলে হারা মায়ের হৃদয়ের জ্বালা না মিটিয়ে বর্বর এই গণহত্যাকে ভুলে কিভাবে তা সম্ভব!

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ ঢাকা-সহ বর্তমান বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রাম ও শহরে চালানো ধ্বংসযজ্ঞকে আজও স্বীকৃতি দিলো না জাতিসংঘ। চীন ও আমেরিকার সক্রিয় বিরোধিতাই অগণিত মানুষের নৃশংস হত্যাকাণ্ডতে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির বড় বাধা। অথচ বাংলাদেশের তরফ থেকে বারবার দাবি তোলা হয়েছে পাক-বাহিনীর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের স্বীকৃতির জন্য। কিন্তু ৫০ বছরেও তা মেলেনি। জাতিসংঘ কোন এক অজানা প্রভাবে আজও গণহত্যা বা জেনোসাইড না মানলেও খোদ পাকিস্তানি সাংবাদিকের বিবরণেই ধরা পড়ে সেদিনের গণহত্যার বিবরণ। পশ্চিমা দুনিয়ার গণমাধ্যমে ফুটে ওঠে সেই নৃশংস গণহত্যার ছবি।

ডেইলি টেলিগ্রাফে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের গণহত্যা বা জেনোসাইডের প্রতিবেদন স্পষ্ট করে উপস্থাপন করেন সাইমন ড্রিং। রাত ১০-টা নাগাদ শুরু হয় পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ। ঢাকার পিলখানা, রাজারবাগ পুলিশলাইন, নীলক্ষেত এলাকায় ব্যাপক আক্রমণ চালায় পাক-হানাদাররা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ জন শিক্ষককে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। জহুরুল হক হলের প্রায় ২০০ ছাত্রকে ঠাণ্ডা মাথায় গুলি করে হত্যাকরে পাকবাহিনী।  রাতভর চলে গণহত্যা। আর্চার কে ব্লাড এর বই ‘দ্য ক্রুয়েল বার্থ অফ বাংলাদেশ’ বইটিতে বলা হয়েছ, ছাত্রীনিবাস রোকেয়া হলে আগুন ধরিয়ে শ-তিনেক ছাত্রীকে সে রাতে হত্যা করা হয়।  রাজারবাগে গ্যাসোলিন ছিটিয়ে ভস্মীভূত করা হয় পুলিশ সদর দফতর। এক রাতে খুন করা হয় ১১০০ বাঙালি পুলিশকে। শুধু ঢাকাই নয়, রাতভর গণহত্যা চলে গোটা পূর্ব পাকিস্তান জুড়ে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান সরকারের শ্বেতপত্রেই স্বীকার করা হয়েছে ‘১৯৭১ সালের ১লা মার্চ থেকে ২৫শে মার্চ রাত পর্যন্ত এক লাখেরও বেশি মানুষের জীবননাশ হয়েছিল।’

২৫ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় গণহত্যা। অবশ্য এর আগেও চলেছে পাক-বাহিনীর বর্বরতা। পরেও চলে। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের আগ পর্যন্ত পদ্মা-মেঘনার পানি রক্তবর্ণ ধারণ করে বাঙালির রক্তে। পাক-বাহিনীর স্থানীয় সহোদর আলবদর ও রাজাকারদের চক্রান্তে বাংলা মায়ের কোল খালি হতে থাকে। আত্মসমর্পণের আগ-মুহূর্তেও বন্ধ হয়নি হত্যাযজ্ঞ। ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দুদিন আগে বুড়িগঙ্গার পারে শ-দুয়েক বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করে পাকিস্তানিরা।  মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ওপর ৯ মাস ধরে চলে নির্মম আক্রমণ। পাকিস্তানের এই কর্মকাণ্ডে আমেরিকা ও চীন সমভাবে মদত দিয়েছে। বাঙালির কোল খালি করতে ব্যবহৃত হয়েছে মার্কিন ও চীনা সমরাস্ত্র। ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়ন বৈশ্বিক শতবিরোধিতার মধ্যেও মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থন ও সহযোগিতা জুগিয়েছে। রুশ সংবাদমাধ্যমেই বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পূর্ব পাকিস্তানে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ধর্ষিতার সংখ্যা চার লাখ।

২৫ মার্চের গণহত্যার বিষয়ে বহুদিন অন্ধকারে ছিলেন পশ্চিমা দুনিয়ার মানুষ। পাকিস্তানি সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদন সানডে টাইমস-এ প্রকাশিত হতেই দুনিয়ার মানুষের কাছে ফুটে ওঠে ভয়ঙ্কর নৃশংসতার ছবি। বিবিসি-র সাংবাদিক মার্ক ডুম্মেটের মতে, এই প্রতিবেদনই বদলে দেয় ইতিহাসের গতিধারা। ১৯৭১ সালে ১৩ জুন প্রকাশিত লন্ডনের সানডে টাইমস-কে হাতিয়ার করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি বিশ্ব নেতৃত্বের সামনে তুলে ধরেন গণহত্যার বিবরণ। সানডে টাইমস-এ জেনোসাইড বা গণহত্যা নামেই প্রকাশিত হয়েছিল ঐতিহাসিক প্রতিবেদনটি। পাকিস্তানি নাগরিক হয়েও তিনি অবাধে পাক-সেনাদের হত্যাকাণ্ড দেখে নিজেকে সামলাতে পারেননি। ধ্বংসলীলার ছবি তুলে ধরেন পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমে। আর সেই বিবরণকে হাতিয়ার করে ইন্দিরা গান্ধি বিশ্বনেতাদের কাছে ছুটে গিয়েছিলেন। কিন্তু সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়া কোনও বিশ্বনেতাই পাকিস্তানের বিরোধিতায় তেমন একটা আগ্রহ দেখাননি।

কয়েক বছর আগে ওয়াশিংটনের স্মিথোনিয়ান্মাগ-এ লরিন বইসোনাল্টের একটি গবেষণাধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে তিনি  ১৯৭১-এর ৬ এপ্রিল মার্কিন কূটনীতিক আর্চার ব্লাডের একটি মন্তব্যের উল্লেখ করেন।  পাকিস্তানি বর্বরতার বিরুদ্ধে মার্কিনী নীরবতা প্রসঙ্গে তিনি  বলেছিলেন, 'হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে আমরা ব্যর্থ। আমাদের সরকার (আমেরিকা) নৃশংসতার নিন্দা করতে ভুলে গিয়েছে। মার্কিন প্রশাসনের নৈতিক দৈন্যতায় অমি লজ্জিত।' ফরাসি সাংবাদিক পল ড্রেফুস অবশ্য মনে করেন অপারেশন সার্চ লাইট ২৫ মার্চ হলেও পাকিস্তানি হিংসা চলছিল বহুকাল ধরেই।  ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের পরই পাক-অত্যাচার বাড়তে থাকে।  বাড়তে থাকে হত্যার মাত্রাও। খোদ বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন পাকিস্তানি বর্বরতায়।

আলবদর ও রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি জল্লাদেরা কতো মানুষ খুন করেছেন তার কোনও ইয়ত্তা নেই।  আবার নিহতের সংখ্যা নিয়েও রাজনীতি রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধীরা আজও ৩০ লাখ শহিদকে অমর্যাদা করে চলেছে। অথচ রুশ সংবাদ মাধ্যম প্রভড়া-র প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে ৩০ লাখ নরহত্যার কথা। তদন্তকারী সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান নিউ ইয়র্ক টাইমসের উত্তর সম্পাদকীয়তে একই তথ্য প্রকাশ করেন। হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের এশিয়ান স্টাডিজ সেন্টারের গবেষক লিজা কার্টিস মনে করেন, গণহত্যায় নিহতদের সংখ্যা নিয়েও এখন রাজনীতি হচ্ছে। তাঁর সাফকথা, সংখ্যা যাইহোক না কেন, ৭১-এ বাঙালিদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে। পাক-সেনারা অবাধে নিরীহ মানুষদের খুন করেছেন।  শুধু কি খুন, অবাধে ধর্ষণ ও লুটপাটও চালায় পাক হানাদারেরা।  অন্তত ১ কোটি বাঙালি দেশ ছাড়া হতে বাধ্য হয়েছিলেন সেদিন। স্মিথোনিয়ান্মাগ-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ধর্ষিতা মায়েদের গর্ভপাত করানোর জন্য অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসক জিওফ্রে ডেভিসকে ঢাকায় পাঠিয়েছিল জাতিসংঘ। লক্ষাধিক ধর্ষিতার গর্ভপাত করাতে হয়। ধর্ষিতার সংখ্যা পাঁচ লাখের কাছাকাছি।

পাকিস্তানের এই বর্বরতা থামাতে বিন্দুমাত্র উদ্যোগী হয়নি আমেরিকা।  বরং মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড এম. নিক্সন ও একান্ত আস্থাভাজন হেনরি কিসিঞ্জার পাকিস্তানকে মদত দিয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তিকামী-নিরীহ জনগণের সমর্থনের বদলে যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে রাজনৈতিক ও বস্তুগত উভয়ভাবেই সহায়তা করেছে। মুক্তিযুদ্ধকে পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে ভারতের ভূমিকার বিরোধিতাও করেছে আমেরিকা। একই পথের পথিক ছিলো চীন। মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতের সাহায্য করাটাকেও বিরোধিতা করেছে বেইজিং। পাকিস্তানকে মদতও দিয়েছে দেশটি। সে সময় পাকিস্তানের সৈন্যদের হাতে ছিলো চাইনিজ রাইফেল। এমনকি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পরও চীন বহুবছর পর স্বাধীনতার স্বীকৃতি দেয়। চীন ও আমেরিকা পাকিস্তানকে মদত দিলেও ভারতকে সমর্থন করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। গণহত্যা প্রতিরোধে মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতের সার্বিক সহযোগিতার কথা সকলেই জানেন। সেদিনের গণহত্যাকে প্রথম স্বীকৃতিও দিয়েছিল ভারত। কিন্তু আজও মেলেনি জাতিসংঘের স্বীকৃতি।

গতবছর  বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের উপ-মহাসচিব তথা গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা আডামা ডিয়েং-এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। সেই সাক্ষাতের পর ডিয়েং বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত হওয়া গণহত্যার বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে তুলে ধরবেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি শুনিয়েছিলেন আশঙ্কার কথাও। তিনি বলেছিলেন, ‘কিছু দেশ এর বিরোধিতা করতে পারে। কিন্তু আমরা পাকিস্তানিদের দ্বারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় চালানো গণহত্যার বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতের সামনে উপস্থাপন করবো।’

জাতিসংঘ স্বীকৃতি না দিলেও আগেই উল্লেখ করা হয়েছে খোদ পাকিস্তানি সাংবাদিক গণহত্যার কথা পশ্চিমা দুনিয়ার নজরে আনেন প্রথম। এরপর বহু আন্তর্জাতিক গবেষক ও গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনেও উঠে আসে ৭১-এর ভয়াবহ বর্বরতার ছবি। জার্মানির হাইডেলব্যার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড. ভল্ফগাঙ পেটার সিঙ্গেল দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, তিনি নিশ্চিত, বাংলাদেশে গণহত্যা হয়েছে। তাঁর এ বিষয়ে কোনো সংশয় নেই। তবু বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বীকৃতি না পাওয়ায় তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে জাতিসংঘ এখনও স্বীকৃতি না দিলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ২০১৭ সালে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এখন প্রতিবছরই দিনটি পালিত হয় গণহত্যা দিবস হিসাবে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার এই আন্দোলনের আগে ও পরে সর্বদা চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন লাভ করেছে পাকিস্তান। এমনকি স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও গণহত্যার স্বীকৃতি না পাওয়ার জন্য প্রচ্ছন্নভাবে দায়ী করা হচ্ছে দেশ দুটিকে। মুক্তিযুদ্ধকালে ক্ষমতার ব্যাল্যান্স রক্ষার খেলায় এই দুই দেশই বাংলাদেশের মাটিতে মানবতার চরম বিপর্যয় দেখেও পাকিস্তানকে মদত দিতে ভোলেনি। আজও সেই নীতির পরিবর্তন হয়নি। তাই গণহত্যার ৫০ বছর পার হয়ে এলেও জাতিসংঘ নীরব।

বাংলার মাটিতে লাখ-লাখ মানুষের মৃত্যু মিছিল, নারীর সম্ভ্রমহানি, অবাধ লুট-ছিনতাই, অগ্নিসংযোগ এবং সেনাবাহিনীর চরম বর্বরতার অসংখ্য প্রমাণ থাকার পরও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নীরবতা কষ্ট দেয় এ দেশের সন্তানহারা মায়েদের। পাক-প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ফোন করে এখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য দেখানোর চেষ্টা করছেন। অথচ, আজও সেই হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষম চায়নি ইসলামাবাদ। বাংলাদেশের মানুষ সব জানে। সব জানেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তাই যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দিতে ভুল করেননি তিনি। গণহত্যাকারী ও তাঁদের মদতদাতাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ আজও সতর্ক। কারণ স্বজনহারার কান্নায় সিক্ত বাংলাদেশের মাটি কখনই ভুলতে পারেনা পাকিস্তানের সামরিক জান্তাদের সেই গণহত্যার দিনগুলো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে