শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৯, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

৫০ বছর ধরে গণহত্যার ক্ষত বাংলাদেশে, ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
৫০ বছর ধরে গণহত্যার ক্ষত বাংলাদেশে, ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান

বাংলাদেশের মানুষের কাছে বেশ পরিচিত একটি নাম ‘অপারেশন সার্চলাইট’। ২৫ মার্চ রাতে পাক হানাদার বাহিনী ভারি অস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিরীহ-নিরস্ত্র বাংলাদেশের মানুষের উপর। পরবর্তী ৯ মাস ধরে চলে এই হত্যাযজ্ঞ, যার জন্য আজও ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান। বাংলাদেশে সংগঠিত নৃশংসতম এই হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার না করে উল্টো বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ার কথা বলে দেশটি। ৫০ বছর ধরে জ্বলতে থাকা ছেলে হারা মায়ের হৃদয়ের জ্বালা না মিটিয়ে বর্বর এই গণহত্যাকে ভুলে কিভাবে তা সম্ভব!

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ ঢাকা-সহ বর্তমান বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রাম ও শহরে চালানো ধ্বংসযজ্ঞকে আজও স্বীকৃতি দিলো না জাতিসংঘ। চীন ও আমেরিকার সক্রিয় বিরোধিতাই অগণিত মানুষের নৃশংস হত্যাকাণ্ডতে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির বড় বাধা। অথচ বাংলাদেশের তরফ থেকে বারবার দাবি তোলা হয়েছে পাক-বাহিনীর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের স্বীকৃতির জন্য। কিন্তু ৫০ বছরেও তা মেলেনি। জাতিসংঘ কোন এক অজানা প্রভাবে আজও গণহত্যা বা জেনোসাইড না মানলেও খোদ পাকিস্তানি সাংবাদিকের বিবরণেই ধরা পড়ে সেদিনের গণহত্যার বিবরণ। পশ্চিমা দুনিয়ার গণমাধ্যমে ফুটে ওঠে সেই নৃশংস গণহত্যার ছবি।

ডেইলি টেলিগ্রাফে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের গণহত্যা বা জেনোসাইডের প্রতিবেদন স্পষ্ট করে উপস্থাপন করেন সাইমন ড্রিং। রাত ১০-টা নাগাদ শুরু হয় পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ। ঢাকার পিলখানা, রাজারবাগ পুলিশলাইন, নীলক্ষেত এলাকায় ব্যাপক আক্রমণ চালায় পাক-হানাদাররা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ জন শিক্ষককে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। জহুরুল হক হলের প্রায় ২০০ ছাত্রকে ঠাণ্ডা মাথায় গুলি করে হত্যাকরে পাকবাহিনী।  রাতভর চলে গণহত্যা। আর্চার কে ব্লাড এর বই ‘দ্য ক্রুয়েল বার্থ অফ বাংলাদেশ’ বইটিতে বলা হয়েছ, ছাত্রীনিবাস রোকেয়া হলে আগুন ধরিয়ে শ-তিনেক ছাত্রীকে সে রাতে হত্যা করা হয়।  রাজারবাগে গ্যাসোলিন ছিটিয়ে ভস্মীভূত করা হয় পুলিশ সদর দফতর। এক রাতে খুন করা হয় ১১০০ বাঙালি পুলিশকে। শুধু ঢাকাই নয়, রাতভর গণহত্যা চলে গোটা পূর্ব পাকিস্তান জুড়ে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান সরকারের শ্বেতপত্রেই স্বীকার করা হয়েছে ‘১৯৭১ সালের ১লা মার্চ থেকে ২৫শে মার্চ রাত পর্যন্ত এক লাখেরও বেশি মানুষের জীবননাশ হয়েছিল।’

২৫ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় গণহত্যা। অবশ্য এর আগেও চলেছে পাক-বাহিনীর বর্বরতা। পরেও চলে। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের আগ পর্যন্ত পদ্মা-মেঘনার পানি রক্তবর্ণ ধারণ করে বাঙালির রক্তে। পাক-বাহিনীর স্থানীয় সহোদর আলবদর ও রাজাকারদের চক্রান্তে বাংলা মায়ের কোল খালি হতে থাকে। আত্মসমর্পণের আগ-মুহূর্তেও বন্ধ হয়নি হত্যাযজ্ঞ। ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দুদিন আগে বুড়িগঙ্গার পারে শ-দুয়েক বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করে পাকিস্তানিরা।  মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ওপর ৯ মাস ধরে চলে নির্মম আক্রমণ। পাকিস্তানের এই কর্মকাণ্ডে আমেরিকা ও চীন সমভাবে মদত দিয়েছে। বাঙালির কোল খালি করতে ব্যবহৃত হয়েছে মার্কিন ও চীনা সমরাস্ত্র। ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়ন বৈশ্বিক শতবিরোধিতার মধ্যেও মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থন ও সহযোগিতা জুগিয়েছে। রুশ সংবাদমাধ্যমেই বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পূর্ব পাকিস্তানে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ধর্ষিতার সংখ্যা চার লাখ।

২৫ মার্চের গণহত্যার বিষয়ে বহুদিন অন্ধকারে ছিলেন পশ্চিমা দুনিয়ার মানুষ। পাকিস্তানি সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদন সানডে টাইমস-এ প্রকাশিত হতেই দুনিয়ার মানুষের কাছে ফুটে ওঠে ভয়ঙ্কর নৃশংসতার ছবি। বিবিসি-র সাংবাদিক মার্ক ডুম্মেটের মতে, এই প্রতিবেদনই বদলে দেয় ইতিহাসের গতিধারা। ১৯৭১ সালে ১৩ জুন প্রকাশিত লন্ডনের সানডে টাইমস-কে হাতিয়ার করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি বিশ্ব নেতৃত্বের সামনে তুলে ধরেন গণহত্যার বিবরণ। সানডে টাইমস-এ জেনোসাইড বা গণহত্যা নামেই প্রকাশিত হয়েছিল ঐতিহাসিক প্রতিবেদনটি। পাকিস্তানি নাগরিক হয়েও তিনি অবাধে পাক-সেনাদের হত্যাকাণ্ড দেখে নিজেকে সামলাতে পারেননি। ধ্বংসলীলার ছবি তুলে ধরেন পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমে। আর সেই বিবরণকে হাতিয়ার করে ইন্দিরা গান্ধি বিশ্বনেতাদের কাছে ছুটে গিয়েছিলেন। কিন্তু সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়া কোনও বিশ্বনেতাই পাকিস্তানের বিরোধিতায় তেমন একটা আগ্রহ দেখাননি।

কয়েক বছর আগে ওয়াশিংটনের স্মিথোনিয়ান্মাগ-এ লরিন বইসোনাল্টের একটি গবেষণাধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে তিনি  ১৯৭১-এর ৬ এপ্রিল মার্কিন কূটনীতিক আর্চার ব্লাডের একটি মন্তব্যের উল্লেখ করেন।  পাকিস্তানি বর্বরতার বিরুদ্ধে মার্কিনী নীরবতা প্রসঙ্গে তিনি  বলেছিলেন, 'হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে আমরা ব্যর্থ। আমাদের সরকার (আমেরিকা) নৃশংসতার নিন্দা করতে ভুলে গিয়েছে। মার্কিন প্রশাসনের নৈতিক দৈন্যতায় অমি লজ্জিত।' ফরাসি সাংবাদিক পল ড্রেফুস অবশ্য মনে করেন অপারেশন সার্চ লাইট ২৫ মার্চ হলেও পাকিস্তানি হিংসা চলছিল বহুকাল ধরেই।  ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের পরই পাক-অত্যাচার বাড়তে থাকে।  বাড়তে থাকে হত্যার মাত্রাও। খোদ বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন পাকিস্তানি বর্বরতায়।

আলবদর ও রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি জল্লাদেরা কতো মানুষ খুন করেছেন তার কোনও ইয়ত্তা নেই।  আবার নিহতের সংখ্যা নিয়েও রাজনীতি রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধীরা আজও ৩০ লাখ শহিদকে অমর্যাদা করে চলেছে। অথচ রুশ সংবাদ মাধ্যম প্রভড়া-র প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে ৩০ লাখ নরহত্যার কথা। তদন্তকারী সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান নিউ ইয়র্ক টাইমসের উত্তর সম্পাদকীয়তে একই তথ্য প্রকাশ করেন। হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের এশিয়ান স্টাডিজ সেন্টারের গবেষক লিজা কার্টিস মনে করেন, গণহত্যায় নিহতদের সংখ্যা নিয়েও এখন রাজনীতি হচ্ছে। তাঁর সাফকথা, সংখ্যা যাইহোক না কেন, ৭১-এ বাঙালিদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে। পাক-সেনারা অবাধে নিরীহ মানুষদের খুন করেছেন।  শুধু কি খুন, অবাধে ধর্ষণ ও লুটপাটও চালায় পাক হানাদারেরা।  অন্তত ১ কোটি বাঙালি দেশ ছাড়া হতে বাধ্য হয়েছিলেন সেদিন। স্মিথোনিয়ান্মাগ-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ধর্ষিতা মায়েদের গর্ভপাত করানোর জন্য অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসক জিওফ্রে ডেভিসকে ঢাকায় পাঠিয়েছিল জাতিসংঘ। লক্ষাধিক ধর্ষিতার গর্ভপাত করাতে হয়। ধর্ষিতার সংখ্যা পাঁচ লাখের কাছাকাছি।

পাকিস্তানের এই বর্বরতা থামাতে বিন্দুমাত্র উদ্যোগী হয়নি আমেরিকা।  বরং মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড এম. নিক্সন ও একান্ত আস্থাভাজন হেনরি কিসিঞ্জার পাকিস্তানকে মদত দিয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তিকামী-নিরীহ জনগণের সমর্থনের বদলে যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে রাজনৈতিক ও বস্তুগত উভয়ভাবেই সহায়তা করেছে। মুক্তিযুদ্ধকে পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে ভারতের ভূমিকার বিরোধিতাও করেছে আমেরিকা। একই পথের পথিক ছিলো চীন। মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতের সাহায্য করাটাকেও বিরোধিতা করেছে বেইজিং। পাকিস্তানকে মদতও দিয়েছে দেশটি। সে সময় পাকিস্তানের সৈন্যদের হাতে ছিলো চাইনিজ রাইফেল। এমনকি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পরও চীন বহুবছর পর স্বাধীনতার স্বীকৃতি দেয়। চীন ও আমেরিকা পাকিস্তানকে মদত দিলেও ভারতকে সমর্থন করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। গণহত্যা প্রতিরোধে মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতের সার্বিক সহযোগিতার কথা সকলেই জানেন। সেদিনের গণহত্যাকে প্রথম স্বীকৃতিও দিয়েছিল ভারত। কিন্তু আজও মেলেনি জাতিসংঘের স্বীকৃতি।

গতবছর  বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের উপ-মহাসচিব তথা গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা আডামা ডিয়েং-এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। সেই সাক্ষাতের পর ডিয়েং বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত হওয়া গণহত্যার বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে তুলে ধরবেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি শুনিয়েছিলেন আশঙ্কার কথাও। তিনি বলেছিলেন, ‘কিছু দেশ এর বিরোধিতা করতে পারে। কিন্তু আমরা পাকিস্তানিদের দ্বারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় চালানো গণহত্যার বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতের সামনে উপস্থাপন করবো।’

জাতিসংঘ স্বীকৃতি না দিলেও আগেই উল্লেখ করা হয়েছে খোদ পাকিস্তানি সাংবাদিক গণহত্যার কথা পশ্চিমা দুনিয়ার নজরে আনেন প্রথম। এরপর বহু আন্তর্জাতিক গবেষক ও গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনেও উঠে আসে ৭১-এর ভয়াবহ বর্বরতার ছবি। জার্মানির হাইডেলব্যার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড. ভল্ফগাঙ পেটার সিঙ্গেল দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, তিনি নিশ্চিত, বাংলাদেশে গণহত্যা হয়েছে। তাঁর এ বিষয়ে কোনো সংশয় নেই। তবু বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বীকৃতি না পাওয়ায় তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে জাতিসংঘ এখনও স্বীকৃতি না দিলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ২০১৭ সালে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এখন প্রতিবছরই দিনটি পালিত হয় গণহত্যা দিবস হিসাবে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার এই আন্দোলনের আগে ও পরে সর্বদা চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন লাভ করেছে পাকিস্তান। এমনকি স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও গণহত্যার স্বীকৃতি না পাওয়ার জন্য প্রচ্ছন্নভাবে দায়ী করা হচ্ছে দেশ দুটিকে। মুক্তিযুদ্ধকালে ক্ষমতার ব্যাল্যান্স রক্ষার খেলায় এই দুই দেশই বাংলাদেশের মাটিতে মানবতার চরম বিপর্যয় দেখেও পাকিস্তানকে মদত দিতে ভোলেনি। আজও সেই নীতির পরিবর্তন হয়নি। তাই গণহত্যার ৫০ বছর পার হয়ে এলেও জাতিসংঘ নীরব।

বাংলার মাটিতে লাখ-লাখ মানুষের মৃত্যু মিছিল, নারীর সম্ভ্রমহানি, অবাধ লুট-ছিনতাই, অগ্নিসংযোগ এবং সেনাবাহিনীর চরম বর্বরতার অসংখ্য প্রমাণ থাকার পরও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নীরবতা কষ্ট দেয় এ দেশের সন্তানহারা মায়েদের। পাক-প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ফোন করে এখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য দেখানোর চেষ্টা করছেন। অথচ, আজও সেই হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষম চায়নি ইসলামাবাদ। বাংলাদেশের মানুষ সব জানে। সব জানেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তাই যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দিতে ভুল করেননি তিনি। গণহত্যাকারী ও তাঁদের মদতদাতাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ আজও সতর্ক। কারণ স্বজনহারার কান্নায় সিক্ত বাংলাদেশের মাটি কখনই ভুলতে পারেনা পাকিস্তানের সামরিক জান্তাদের সেই গণহত্যার দিনগুলো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা