শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

মরার আগেই মরে যাওয়া দু’টি নাম মীর জাফর ও মোশতাক!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
মরার আগেই মরে যাওয়া দু’টি নাম মীর জাফর ও মোশতাক!

খন্দকার মোশতাক ও মীর জাফর দু’জনই ইতিহাসের খলনায়ক। পরস্পরের মিল ও ঐতিহাসিক যোগসূত্র সত্যিই অপূর্ব এবং অবিচ্ছেদ্য। পার্থক্যটা ১৭৫৭ সালের ৩ জুলাই মীর জাফর যখন বাংলার ক্ষমতার মসনদে বসছিলো, তখন নবাব সিরাজুদ্দৌলার মস্তকবিহীন মরদেহটা মাদী হাতির পিঠে চড়িয়ে মুর্শিদাবাদে ঘুরাচ্ছিলো। আর ১৯৭৫ সালের ১৫ খন্দকার মোশতাক যখন মসনদে বসছিলো, তখন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর মরদেহটা তার বাসভবনের সিঁড়ির কোনে পড়ে ছিলো। দুটি হত্যাই প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ও বৈদেশিক চক্রান্তের ফল। দুই জনের হত্যাকারীই বাঙালি।

বঙ্গবন্ধুর হত্যার ষড়যন্ত্রকারী মোশতাক গং। হত্যাকারী মেজর নূর। সিরাজুদ্দৌলাহর হত্যার ষড়যন্ত্রের হোতা মীর জাফর গং। হত্যাকারী মোহাম্মদী বেগ। ইংরেজরা যখন ট্যাংকবহর সহকারে সিরাজুদ্দৌলার মস্তকহীন লাশ নিয়ে অলিগলি প্রদক্ষিণ করছিল, তখন মুর্শিদাবাদবাসী প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে অবাক বিস্ময়ে তা অবলোকন করছিলো। আর নিহত বঙ্গবন্ধুর লাশ তার বাসভবনে পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে খুনীরা ট্যাংকবহর নিয়ে বেতার স্টেশন থেকে বঙ্গভবন অভিমুখে ছুটে আসে, সেদিনও ভীতসন্ত্রস্ত নির্বাক রাজধানীবাসী তা অবলোকন করছিল। ৮৩ দিনও মোশতাকের ভাগ্যে সুখ সইলো না।

৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার বৈঠক বঙ্গভবনে। পদাতিক বাহিনী কর্নেল শাফায়াত জামিল সশস্ত্র সৈন্য নিয়ে কেবিনেট কক্ষে ঢুকে পড়ে। মন্ত্রীদের বরাবর অস্ত্র তাক। ট্রিগারে হাত তাদের। মোশতাকের সব মন্ত্রীই বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী ছিলেন। মেজর ইকবাল চিৎকার করে বলছিলো, ‘Mr. President, you are a bastard, you are a killer. You all will now be finished. We want Khaled Mosharraf, He has to be made Chief of Staff.’ খালেদ মোশাররফ রাষ্ট্রপতি পদে খন্দকার মোশতাকের পতন চাননি। তার কেবল সেনাপ্রধানের পদটি চাই।

সিজিএস ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফও তৎকালীন সেনা উপপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বক্তব্যকেই সমর্থন করেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের পছন্দে ২৪ আগস্ট জিয়া সেনাপ্রধান হন। খালেদেরও সে থেকে অবচেতন মনে সেনাপ্রধান হবার স্বপ্ন দেখেন। পহেলা নভেম্বর থেকেই খালেদ মোশাররফ সেনাপ্রধান হতে মোশতাককে পীড়াপীড়ি করেন। কিন্তু মোশতাক রাজী না হওয়ায় ৪ নভেম্বর ৪৬ বিগ্রেড কমান্ড ঘটায় অভ্যুত্থান। বিগ্রেডিয়ার কামরুল, কর্নেল এটিএম হায়দার, কর্নেল শাফায়াত জামিল, কর্নেল আব্দুল মালেক, লেঃ কর্নেল জাফর ইমাম ও মেজর ইকবাল সেই দলে ছিলেন। সশস্ত্র সৈনিকরা মোশতাক ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের হত্যার জন্য অস্ত্র তাক করে। জেনারেল এম এ জি ওসমানী বঙ্গবন্ধু হত্যার পর টু-টা শব্দটি না করলেও মোশতাকের বুকে যখন অস্ত্র তাক করা হয়, তখন তিনি দৌড়ে ছুটে গিয়ে বলেন, ‘একি করছো, খবরদার, গুলি করো না। এসো আমার সঙ্গে, তোমাদের সব দাবি পূরণ করা হবে।’

প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা জেনারেল ওসমানী স্তব্ধ বিমূঢ় মোশতাককে বলেন, ‘স্যার, এরা যা চায় তাই করুন। সই করে দিন। এখানে রক্তগঙ্গা বইতে দেয়া যায় না।’ রাষ্ট্রপতি ঘাড় নেড়ে সম্মতি দেন। ওসমানী সশস্ত্র সেনাকর্মকর্তাদের হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে বলেন, ‘তোমরা যা চাও তা-ই হবে। এখানে রক্তপাত করে কলঙ্ক সৃষ্টি করো না।’

টাইপ করা কাগজগুলো রাষ্ট্রপতির সামনে ধরে ওসমানী বললেন, স্যার স্বাক্ষর দিন। মোশতাক নীরবে সই করে দিলেন। এই মূহুর্তে খবর আসে কারাগারে জাতীয় চারনেতা হত্যার। মোশতাকের পতন হয়ে যায় তাতে। ৬ নভেম্বর সেনাপ্রধান খালেদ মোশাররফের পছন্দে প্রধান বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতি হন। জেনারেল খালেদ বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিমানে তুলে দিয়ে পালানোর সুযোগ দিলেন।

মোশতাককে নেয়া হল বেতার কেন্দ্রে। তিনি ভাষণে বলেন, ‘আমার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা জেনারেল এম এ জি ওসমানীর সংকটকালীন এক ঐতিহাসিক ভুমিকা পরিসমাপ্ত হয়েছে। দৃঢ় চরিত্রের অধিকারী এই কর্মবীর যা করেছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলে বক্তব্য শেষ করেন মোশতাক। তিনি ৭৬ সালে ডেমোক্রেটিক লীগ গঠন করে পল্টন ময়দানে সমাবেশ করেন। অতর্কিত বোমা হামলা ও সাপ ছেড়ে দেয় সমাবেশ স্থলে। ২ জন সাংবাদিকসহ ৯ ব্যক্তি মারা যান। দুটি দুর্নীতি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে পাঁচবছর কারাদণ্ড ভোগ করেন মোশতাক। ’৯৬ সালে ৫ মার্চ মারা যাবার আগ পর্যন্ত কার্যত তিনি আগামসী লেনের বাড়িতে গৃহবন্দী ছিলেন। জিয়াকে গৃহবন্দী করে খালেদ সেনাপ্রধান হন। সুখ তারও সইলো না। কর্নেল তাহেরের অভ্যুত্থানে ৭ নভেম্বর ভোরে নিহত হন খালেদ মোশাররফ, বিগ্রেডিয়ার কামরুল হুদা ও কর্নেল এটিএম হায়দার। রাষ্ট্রপতি সায়েম বেতার ভাষণে বলেন, ‘গত ১৫ আগস্ট কতিপয় অবসরপ্রাপ্ত এবং চাকরিরত সামরিক অফিসার এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও তার পরিবার-পরিজনকে হত্যা করে এবং খন্দকার মোশতাক আহমেদ রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করে সামরিক আইন জারী করেন। প্রকৃতপক্ষে এই ঘটনার সঙ্গে সামরিক বাহিনী সংশ্লিষ্ট ছিল না।’

যাহোক ১৮৭৫ সালে সিরাজুদ্দৌলাকে নবীনচন্দ্র সেন পলাশীর যুদ্ধ কবিতায় লম্পট, ভীরু অমিতচারী হিসাবে চিহ্নিত করেন। যার চারপাশে ভীত ও কামাসক্তে জর্জরিত হারেমের পেশাদার নর্তকীরা পরিবেষ্টিত থাকতো। ১৮৯১ সালে সিরাজউদ্দোলাহ গ্রন্থের মাধ্যমে অক্ষয় কুমার মৈত্র এক প্রয়াসের সূচনা করেন যেখানে সিরাজকে একজন জাতীয় বীর হিসেবে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯০৫ সালে নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষ সিরাজুদ্দৌলা নাটকে নবাবকে চিত্রিত করেন বীর হিসেবে। স্বদেশদ্রোহী। মীর জাফর ২৯ জুন মসনদে বসে পুত্র মিরনের হাতে সিরাজকে তুলে দেন। মিরনের নির্দেশে মোহাম্মদী বেগ সিরাজকে হত্যা করে। ১৭৬০ এর ২০ জুলাই মিরন পাটনায় নিজের তাঁবুতে আনন্দ করছিল। হঠাৎ বৃষ্টি- বজ্রপাত। মিরনসহ নর্তকীসহ নিহত হয়। মোহাম্মদী বেগ পানিতে ডুবে মরে।

মোশতাককে কর্নেল তাহের বেতার স্টেশনে দেখে বলেছিলেন, ‘ইফ ইট হ্যাপেনস, আই উইল কাট এভরিবডিস টাং।’ কর্নেল তাহেরের জাসদ গণবাহিনী ও বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা জেনারেল জিয়ার মুক্তিদাতা। কিন্তু জিয়াই তাকে দেন ফাঁসি। আবার ’৮১ সালের ৩০ মে জিয়াও নিহত হন।

খন্দকার মোশতাক ২১ বছর একরকম বাড়ির চার দেয়ালে বন্দী ছিলেন। দুরারোগ্যে ভুগতে ভুগতে ’৯৬ সালের ৫ মার্চ মারা যান। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মোশতাক আসামি হলেও মৃত বলে আদালত তার নাম বাদ দেয়। নামাজে জানাজার জন্য পুলিশ পাহারায় মোশতাকের লাশ বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রাঙ্গণে আনার চেষ্টা করা হলেও বিক্ষোভের মুখে তা সম্ভব হয়নি।

দাউদকান্দিতে কবর দেয়া হলেও নেই কোনো নামফলক। মোশতাকের বাড়িটিও পরিত্যক্ত। এক ছেলে যুক্তরাষ্ট্রে আর দুই মেয়ে আছে যুক্তরাজ্যে। নিয়তির কী বিধান জনরোষের আতঙ্কের কারণে বাবার কবর দেখতেও তারা দেশে ফিরতে পারেন না। অথচ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মাজারকে ঘিরে কতশত মানুষের প্রার্থনা। তিনি বঙ্গবন্ধু শুধু নিজ স্বদেশে নয়, জাতিসংঘের মূল্যায়নে ‘বিশ্ববন্ধু’।

নবাব সিরাজুদ্দৌলাকে খোশবাগে আলীবর্দি খানের পাশেই কবর দেয়া হয়। তিনিও ইতিহাসের বীরনায়ক। ১৭৫৭ সালের ২৯ জুন মসনদে বসা মীর জাফর ক্ষমতা হারিয়ে কুষ্ঠরোগে মরে থাকেন রাস্তায়। যেদিন সিরাজের মস্তকহীন লাশ হাতিতে চড়িয়ে রাজধানী মুর্শিদাবাদের অলিগলি প্রদক্ষিণ করছিল সেই দিনটি সম্পর্কে পলাশীর খলনায়ক লর্ড ক্লাইভ লিখেছেন, ‘কয়েক লাখ লোক দর্শক হলো তারা চাইলে শুধু লাঠি ও ঢিল দিয়ে ইংরেজ সৈন্যদের মেরে ফেলতে পারতো।’ সাধারণ আদালতের বিচারের চেয়েও প্রকৃতির বিচার বড় বেশি নিষ্ঠুর, বেশি নির্মম। তাই তো কুষ্ঠ রোগে মরেছেন বিশ্বাসঘাতক মীর জাফর আলী খান। কপর্দকহীন অবস্থায় মারা গেছেন উর্মি চাঁদ। নন্দ কুমার ঝুলেছেন ফাঁসিতে। জগৎ শেঠ ও তার পিতৃব্যপুত্র মহারাজা স্বরূপচাঁদকে মারা হয়েছে গঙ্গা নদীতে ডুবিয়ে।

উম্মাদ অবস্থায় কুয়ায় ঝাঁপ দিয়ে মরেছে নবাবের ঘাতক মোহাম্মদী বেগ। কারাগারে মারা যান রায়দুর্লভ। ইয়ার লতিফ নিখোঁজ হয়ে যান চিরদিনের জন্য। পীরজাদা দানা শাহের মৃত্যু হয় সাপের কামড়ে। ক্লাইভ আত্মহত্যা করে টেমস নদীতে ঝাঁপ দিয়ে। ওয়ারেন হেস্টিংস শেষ জীবন চলে অপরের করুণার ওপর। বঙ্গবন্ধুর খুনীদেরও ফাঁসি হয়েছে। ইতিমধ্যেই ফারুক, হুদা, মহিউদ্দিন-পাশারা ঝুলেছেন ফাঁসিতে। বাকী খুনীরা পালিয়ে বিদেশের মাটিতে।

পাদটীকা: ইতিহাসের দুঃখ। ইতিহাস পড়ে, কিন্তু কেউ শিক্ষা নেয় না।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে