শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪২, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

অসংক্রামক রোগ ও কোভিড-১৯ জাতীয় কর্ম পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন

ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার
অনলাইন ভার্সন
অসংক্রামক রোগ ও কোভিড-১৯ জাতীয় কর্ম পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন

কোভিড-১৯ শুধু লাখ লাখ মানুষের মৃত্যুসহ বিভিন্ন দুর্ভোগেরই কারণ হয়নি, এই মহামারিটি অন্যান্য রোগের প্রাদুর্ভাব যেমন বাড়িয়ে দিয়েছে তেমনি জনগোষ্ঠীর বাড়তি মৃত্যু হারের উপরও যথেষ্টে প্রভাব ফেলেছে। সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হলো কোভিড-১৯ সৃষ্ট সামগ্রিক বিপর্যয়ের কারণে জনগণ স্বাভাবিক স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ইদানিংকালে সম্পাদিত বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার একটি জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে স্বাস্থ্য সেবাটি সবচেয়ে বেশি ব্যতিগ্রস্ত হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো বিভিন্ন ধরণের অসংক্রামক ব্যাধির শনাক্তকরণ এবং চিকিৎসা।

ধারণা করা হচ্ছে কোভিড-১৯ পূর্ব অবস্থার চেয়ে বর্তমানে অসংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা গড়ে ৬৯ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত ৫-৬ মাসে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিপর্যয়ের যে চিত্র আমরা দেখেছি তাতে করে এটা ভাবার অবকাশ নাই যে দেশটিতে অসংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা বিপর্যয়ের এই চিত্রটা বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সংগৃহীত বৈশ্বিক চিত্রের চেয়ে কোন অংশে ভালো।

বাংলাদেশে প্রতিবছর অসংক্রামক ব্যাধিতে ৮ লাখ ৮৬ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়, যা বিভিন্ন কারণে মোট মৃত্যুর ৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে হৃদরোগে মারা যায় ১৭ শতাংশ, ফুসফুসের দীর্ঘকালীন প্রদাহে মারা যায় ১১ শতাংশ, ডায়াবেটিসে মারা যায় ৩ শতাংশ এবং ক্যানসারে ভুগে মারা যায় ১০ শতাংশ। বাদবাকি ১৮ শতাংশ মারা যায় অন্যান্য অসংক্রামক ব্যাধিতে ভুগে। বাংলাদেশে মৃতের এই হারকে আমলে নিলে অসংক্রামক ব্যাধি বিশেষ করে হৃদরোগ, ফুসফুসের দীর্ঘকালীন প্রদাহ, ক্যানসার এবং ডায়াবেটিসের বিস্তার এবং ভয়াবহতা সম্পর্কে আমাদের কাররেই কোন সন্দেহ থাকার কথার নয়।

অসংক্রামক ব্যাধিতে ভোগার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে এবং ব্যক্তি বিশেষে কারণগুলোর ভিন্নতা থাকবে। তবে ঝুঁকিপূর্ণ বিশেষ কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ধূমপান, ফল এবং সবজি জাতীয় খাদ্যের স্বল্পতা, নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করা, শরীরের ওজন বৃদ্ধি বা স্থূলতা, পেটে মেদ জমা, উচ্চ রক্ত চাপ এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মাত্রায় থাকা (প্রি-ডায়াবেটিস)। খুব বেশি দূরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই, নিজ ঘরে অথবা দু’একটি নিকটাত্মীয়ের পরিবারের মধ্যেই হয়ত এসব রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভোগা একাধিক সদস্যদের সন্ধান পাবেন। 
কোভিড-১৯ সৃষ্ট চিকিৎসা বিপর্যয় বাংলাদেশের জন্য একটি ভয়াবহ দুঃসংবাদ বিশেষ করে যারা হৃদরোগ, ক্যানসার, শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং বহুমূত্র রোগে ভুগছেন। এই সব রোগী অতীত অভিজ্ঞতালব্ধ আস্থাহীনতার কারণে এবং নতুন ভাবে কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হওয়ার ভয়ে ক্লিনিকে বা হাসপাতালে যাচ্ছে না। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সাথে সাধারণ জনগণের একটা দূরত্বের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। দূরত্বটা পূর্বেও ছিল, কিন্তু কোভিড-১৯ এই দূরত্বটা অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকে ভয়-ডরকে পিছনে ফেলে কোনভাবে স্বাস্থ্য সেবা পাওয়ার আশায় হাসপাতালে গেলেও বিভিন্ন কারণে প্রত্যাশা অনুযায়ী চিকিৎসা পাচ্ছে না। চিকিৎসা না পাওয়ার প্রধান কারণ হলো চিকিৎসক বিশেষ করে অভিজ্ঞ ঊর্ধ্বতনদের অনুপস্থিতি এবং ওষুধসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রীর স্বল্পতা।

ক্ষমতাধর অথবা বিত্তবানরা হয়ত কিছুটা হলেও সেবা পান, কিন্তু দরিদ্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দুর্দশা যে অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে তাতে কোনই সন্দেহ নাই। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী অনুমান করা হচ্ছে যে ৫৩ শতাংশের ক্ষেত্রে উচ্চরক্তচাপ জনিত শারীরিক সমস্যার চিকিৎসা হয়ত একেবারেই হচ্ছে না অথবা গুরুতরভাবে বিঘি্নত হচ্ছে, ৪৯ শতাংশ ক্ষেত্রে বহুমূত্র অথবা তার সাথে সম্পর্কিত রোগের চিকিৎসা বিঘি্নত হচ্ছে, ৪২ শতাংশ ক্যানসার রোগী সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছে না এবং ৩১ শতাংশ হৃদরোগের আক্রান্ত ব্যক্তি জরুরি চিকিৎসা পাচ্ছে না। এবং এসবই হচ্ছে স্বাস্থ্যখাতে কোভিড-১৯ সৃষ্ট অব্যবস্থাপনার কারণে। অনেক ক্ষেত্রেই কোভিড-১৯ মহামারীকে সামাল দেওয়ার জন্য পরিকল্পিত চিকিৎসা সেবাকে বাতিল করা হয়েছে। সুরক্ষা সামগ্রীর অভাব এবং অন্যান্য বিভিন্ন কারণে ডাক্তারসহ স্বাস্থ্যকর্মীরা চিকিৎসা প্রদানে আগ্রহ হারিয়েছে। এছাড়াও ওষুধের স্বল্পতা, স্বাস্থ্য সরঞ্জামের অভাব, হাসপাতালে সংক্রমণ রোধে ব্যবস্থাপনার অভাব তো আছেই।

সহসাই যে পৃথিবী কোভিড-১৯ মুক্ত হবে না তা এতদিনে আমাদের সবার কাছেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরাও তাই বলছেন। সমগ্র বিশ্ব কোভিড-১৯ প্রতিষেধক ভ্যাকসিনের অপেক্ষায়। ভাগ্য খুবই সুপ্রসন্ন হলেও আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ের পূর্বে তা ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ আছে বলে কেউই মনে করেন না। ভ্যাকসিন আসলেও তা কতটা কার্যকর হবে, কতদিনের জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে, সবার ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকবে কি না, সেগুলো নিয়ে অনেক বিতর্ক এবং সন্দেহ  বিশ্বব্যাপী সবার মধ্যেই আছে। তবে ভ্যাকসিন যে কোন স্থায়ী সমাধান নয় তা সবার কাছেই স্পষ্ট।

এই কারণে আমাদের ধরেই নিতে হবে যে কোভিড-১৯ অন্যান্য রোগের মত একটি রোগ হয়ে আমাদের সাথে থাকবে এবং আমাদের শিখতে হবে কিভাবে এমন একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগের উপস্থিতি মেনে নিয়েই আমাদের পথ চলতে হয়। স্বাস্থ্য খাতের সকল স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাতেই কোভিড-১৯ এর পাশাপাশি অসংক্রামক রোগের শনাক্তকরণ এবং চিকিৎসাকে অন্তর্ভুক্ত করতে  হবে। মনে রাখতে হবে বয়স্ক ব্যক্তিদের অসংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত বেশি এবং এই ধরণের পূর্ব রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হলে তাদের মধ্যে রোগের ভয়াবহতা এমনকি মৃত্যু সম্ভাবনাও অন্যের তুলনায় অনেক বেশি।

বাংলাদেশের জন্য এখনই যেটা প্রয়োজন সেটা হলো কোভিড-১৯ রোধে সার্বজনীন বিস্তৃত জাতীয় কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা। অসংক্রামক ব্যাধির শনান্তকরণ এবং চিকিৎসা এই কর্মপরিকল্পনারই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং এটির বাস্তবায়নের জন্য অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ দিতে হবে। বাংলাদেশের সাথে অর্থনৈতিক ভাবে তুলনা করা যায় এমন অনেক দেশ এ ধরমের কর্মপরিকল্পনা ইতিমধ্যেই করে ফেলেছে এবং প্রয়োজনীয় অর্থায়ন করেছে। সুতরাং বাংলাদেশও পারবে না সে রকম টা আমরা ভাবতে চাই না।

জিয়াউদ্দিন হায়দার: ঊর্ধতন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ,  বিশ্ব ব্যাংক 

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে