শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৫, বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

মকসুদ ভাই, আপনার সঙ্গে আর দেখা হবে না

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
মকসুদ ভাই, আপনার সঙ্গে আর দেখা হবে না

মকসুদ ভাই চলে গেলেন। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) আমি প্রায় ছয় বছর তার জুনিয়র সহকর্মী ছিলাম। ১৯৮৩ সালে আমি তাকে জানতাম না। বাংলাদেশে আমি তার নামের সঙ্গেও পরিচিত ছিলাম না। তার নামের সঙ্গে পরিচয় ঘটে দেশ থেকে বহুদূরে ওই সময়ের প্রাচীর ঘেরা জার্মান সিটি পশ্চিম বার্লিনে। 

সাংবাদিকতার ওপর তিন মাসের এক কর্মসূচিতে বার্লিনের 'ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর জার্নালিজম'-এ যাই ১৯৮৩ সালের জুন মাসে। বাংলাদেশ থেকে আমার সঙ্গে ওই কর্মসূচিতে অংশ নেন অধূনালুপ্ত বাংলাদেশ টাইমস এর সাব-এডিটর আনোয়ারা বেগম। তিন মাসের জন্য আমাদের আবাস ছিল ইন্সটিটিউট থেকে একটু দূরে বার্লিনের ক্রুয়েজবার্গ এলাকায় ‘কলপিং হাউজে’। দূর বলে লাঞ্চের বিরতির সময় হোস্টেলে ফেরা হতো না। কিছু খেয়ে পাশেই কুরফুরস্ট্যানডাম এলাকার শপিং মলগুলোতে ঘুরতাম, কখনো ইন্সটিটিউটের লাউঞ্জে বসে টিভি দেখতাম বা আমাদের সতীর্থ আফ্রিকানদের সঙ্গে কথা বলতাম। 

বইয়ে ঠাসা কয়েকটি বুক শেলফ ছিল। জার্মান ও ইংরেজি ভাষার বই। মাঝে মাঝে বই ঘাটি। মোটামোটা বইয়ের সারির ফাঁকে ছোট বই নজরে পড়ার কথা নয়। কিন্তু বইটির বাঁধাই দৃষ্টিনন্দন নয় বলেই হয়তো চোখে পড়েছে। টেনে নিলাম। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। বইটি বাংলায়। লেখকের নাম হিসেবে লেখা আছে ‘সৈয়দ আবুল মকসুদ’। পড়তে শুরু করলাম। 

তিনি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) কাজ করেন। আমি বার্লিনের ওই ইন্সটিটিউটে যাওয়ার পাঁচ-ছয় বছর আগে তিনি এবং দৈনিক ইত্তেফাকের রাহাত খান এক সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ জার্মানিতে তার অবস্থানের ওপর ভ্রমণ কাহিনি লিখেছেন। সেই প্রথম তার নামের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ ঘটে। আমি আনন্দিত হওয়ার পাশাপাশি একটু দুঃখ বোধ করি। কারণ, আমার ইচ্ছা ছিল জার্মানি থেকে দেশে ফিরে একটি ভ্রমণ কাহিনি লেখার। 

কলেজে থাকাকালে প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁর ‘ইস্তাম্বুল যাত্রীর পত্র’, ‘বেদুইনের দেশে’, এবং প্রফেসব আবদুল হাই এর ‘বিলেতে সাড়ে সাতশ' দিন’ পড়ার পর মনে হতো কখনো বিদেশে গেলে এ ধরনের একটি বই লিখবো। কিন্তু মকসুদ ভাইয়ের কারণে আমার জীবনের প্রথম বিদেশ ভ্রমণের ওপর আমার কোনোকিছু লেখা হয়নি। 

দেশে ফিরেও মকসুদ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয়নি। বাসস এর সব রিপোর্টারের সঙ্গে পরিচয় ও ঘনিষ্টতা থাকলেও মকসুদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয় বার্লিন থেকে ফিরে আসার ১৯ বছর পর ২০০২ সালে আমি বাসস এ যোগ দেয়ার পর। তিনি বাসস এর ইংরেজি বিভাগে তিনি সিনিয়র নিউজ এডিটর, আমি ইংরেজি বিভাগে যোগ দেই জুনিয়র নিউজ এডিটর হিসেবে। 

বাসস এর আগে আমি কখনো ইংরেজি সাংবাদিকতা করিনি। সেজন্য প্রথম কয়েকটি মাস একটু দ্বিধার মধ্যে ছিলাম। সেখানকার পুরনো দু’একজন যারা জানতেন যে আমি বরাবর বাংলা সংবাদপত্রে কাজ করেছি, তারা আমার প্রতি একটু অবজ্ঞার ভাবও প্রকাশ করেন। কিন্তু  সৈয়দ আবুল মকসুদ কখনো তা করেননি। আমরা যদি এক শিফটে থাকতাম, তাহলে তিনি সহায়তা করতেন এবং আমাকে প্রথম কয়েকটি মাস সতর্কতার কাজ করে সকলের প্রিয়ভাজন হওয়ার জন্য পরামর্শ দিতেন। তার পরামর্শ মেনে আমি উপকৃত হয়েছি এবং সম্ভবত বাসস এ কমবেশি সবার প্রিয়পাত্রই ছিলাম। 

সৈয়দ সৈয়দ আবুল মকসুদও সবার প্রিয়পাত্র ছিলেন। কেউ তাকে হাসিমুখে ছাড়া কথা বলতে দেখেনি। তিনি কখনো উচ্চকণ্ঠ ছিলেন না। সবসময় মৃদুভাষী ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন ২০০৩ সালে ইরাকে হামলা চালালে মকসুদ ভাই এ হামলার প্রতিবাদে পাশ্চাত্যের পোশাক বর্জন করে হজ্ব পালনকারীদের ইহরাম বাঁধার মতো দুই প্রস্থ শ্বেত বস্ত্র ধারণ করেন। তখন থেকে এ পোশাকই তার প্রধান পরিচয় হয়ে ওঠেছিল। 

বাসস এ কাজ করার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন দৈনিক সংবাদপত্রে নিয়মিত কলাম লিখতেন। তার লেখায় সরকারের বিভিন্ন গণবিরোধী কাজের যথেষ্ট সমালোচনা থাকতো। সাংবাদিক নেতা আমানুল্লাহ কবীর যতোদিন বাসস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক ছিলেন তিনি নিউজরুমের মাঝ দিয়ে তার রুমে আসা-যাওয়ার সময়ে মকসুদ ভাইকে দেখলে, ‘মকসুদ ভাই, আমাদের সরকার কী এতো খারাপ!’ অথবা ‘একটু রয়ে সয়ে লিখুন, মকসুদ ভাই,’ এ ধরনের কথা বলতেন। এর বেশি কিছু নয়। 

আমানুল্লাহ কবীরের পর বিএনপি সরকার বাসস এর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিলেন গাজীউল হাসান খানকে। বিএনপি সরকারের বেনিফিশিয়ারি হিসেবে এর আগে তিনি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস মিনিষ্টার ছিলেন। গাজীউল হাসান খান মারদাঙ্গা গোছের মানুষ। তিনি যোগ দিয়ে প্রায় একতরফাভাবে ও অনেক ক্ষেত্রে বিধি বহির্ভূতভাবে নিজের সুযোগ সুবিধাগুলো নিশ্চিত করে কাকে কী করা যায়, অর্থাৎ কাকে সুযোগ দেয়া যায় ও কাকে সাইজ করা যায়, সেদিকে মনোযোগ দেন। আমাকেও যে সুযোগ দিয়েছেন তা অস্বীকার করবো না। 

তিনি সব সিনিয়র নিউজ এডিটরদের ডিঙিয়ে আমাকে ‘ডেপুটি চিফ নিউজ এডিটর’ হিসেবে পদোন্নতি দেন এবং একই সাথে আমার ওপর চিফ রিপোর্টারের দায়িত্ব ন্যস্ত করেন। আমি অত্যন্ত বিব্রত বোধ করি। কারণ বাংলাদেশে দু'টি ক্ষেত্রে সিনিয়রদের ডিঙিয়ে পদোন্নতি দেয়া হলে তা নিয়ে প্রচুর কানাঘুষা হয়। এবং তা হলো প্রধান বিচারপতির পদ ও সেনাবাহিনী প্রধানের পদ। যাদের ডিঙিয়ে যাওয়া হয় তাদের অনেকে ভগ্ন হৃদয়ে পদত্যাগ করেছেন এমন ঘটনাও আছে। 

গাজীউল হাসান খান তার রুমে ডাকেন সৈয়দ সৈয়দ আবুল মকসুদকে। বাইরের কারও সঙ্গে মিটিং না থাকলে আমরা তার অফিসে হরহামেশাই যাই। বিশেষ করে কফি পান করার ইচ্ছা হলে আরও বেশি যাই। কিন্তু কাউকে ডেকে পাঠালে তার অর্থ ভিন্ন হয়। মকসুদ ভাই ফিরে আসলে তার কাছে জানতে চাই। তিনি বলেন গাজীউল হাসান খান তাকে বলেছেন সরকারের সমালোচনা করে কলাম লেখা বন্ধ করতে অথবা পদত্যাগ করতে। তার ওপর নাকি ওপরের মহল থেকে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। তিনি তাকে ক’দিন পর সিদ্ধান্ত জানানোর কথা বলে এসেছেন। আমাদের বললেন যে নীতির সঙ্গে তিনি আপোষ করবেন না। যা তার দৃষ্টিতে সমালোচনাযোগ্য মনে হবে তিনি তা লিখবেন। সিদ্ধান্ত নিতে খুব বিলম্ব করেননি মকসুদ ভাই। তিনি পদত্যাগ করেন।   

পদত্যাগ করলেও তিনি প্রায়ই বাসস এ আসতেন। তিনি কলাম লেখায় নিয়মিত হয়ে যান। মানবতাবাদী আন্দোলনের প্রতীকে পরিণত হন। তাকে মানবাধিকার লংঘনের বিরুদ্ধে ও পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনে শরীক হয়ে মিছিলে, মানবন্ধনে ও অনশনে যোগ দিতেন। 

মকসুদ ভাই মাওলানা ভাসানীর একনিষ্ঠ অনুসারী ছিলেন এবং বাংলাদেশে মাওলানা ভাসানীর ওপর এককভাবে তার গবেষনা ও প্রকাশনা সম্ভবত সবচেয়ে বেশি। ২০১৪ অথবা ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রস্থ মাওলানা ভাসানী ফাউন্ডেশন তাকে আমন্ত্রণ জানায় নিউইয়র্কে ভাসানীর ওপর আয়োজিত সেমিনারে অংশগ্রহণ করতে। দীর্ঘদিন বিচ্ছিন্ন থাকার পর আমরা আলিঙ্গনবদ্ধ হই, স্মৃতিগুলো রোমন্থন এবং ওজোন পার্কে আরেকজন ভাসানী প্রেমিক সৈয়দ টিপু সুলতানের বাগানে মধ্যাহ্ন ভোজে অংশগ্রহণ করি। পরবর্তী যে ক’দিন তিনি নিউইয়র্কে ছিলেন, প্রতিদিন সময় করে তার সঙ্গে দেখা করেছি। 

২৩ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সকালে ঘুম থেকে ওঠে ফেসবুকে প্রথমেই চোখে পড়ল বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের পোস্টে মকসুদ ভাইয়ের মৃত্যুর খবর। একসাথে অনেক স্মৃতি ভিড় করলো। তার ওপর কিছু কথা লেখার তাগিদ অনুভব করলাম। বিদায় মকসুদ ভাই। এ পৃথিবীতে আপনার সঙ্গে আর দেখা হবে না। পরজগতে আল্লাহ আপনাকে সুখে রাখুক।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা