শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৫, বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

মকসুদ ভাই, আপনার সঙ্গে আর দেখা হবে না

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
মকসুদ ভাই, আপনার সঙ্গে আর দেখা হবে না

মকসুদ ভাই চলে গেলেন। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) আমি প্রায় ছয় বছর তার জুনিয়র সহকর্মী ছিলাম। ১৯৮৩ সালে আমি তাকে জানতাম না। বাংলাদেশে আমি তার নামের সঙ্গেও পরিচিত ছিলাম না। তার নামের সঙ্গে পরিচয় ঘটে দেশ থেকে বহুদূরে ওই সময়ের প্রাচীর ঘেরা জার্মান সিটি পশ্চিম বার্লিনে। 

সাংবাদিকতার ওপর তিন মাসের এক কর্মসূচিতে বার্লিনের 'ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর জার্নালিজম'-এ যাই ১৯৮৩ সালের জুন মাসে। বাংলাদেশ থেকে আমার সঙ্গে ওই কর্মসূচিতে অংশ নেন অধূনালুপ্ত বাংলাদেশ টাইমস এর সাব-এডিটর আনোয়ারা বেগম। তিন মাসের জন্য আমাদের আবাস ছিল ইন্সটিটিউট থেকে একটু দূরে বার্লিনের ক্রুয়েজবার্গ এলাকায় ‘কলপিং হাউজে’। দূর বলে লাঞ্চের বিরতির সময় হোস্টেলে ফেরা হতো না। কিছু খেয়ে পাশেই কুরফুরস্ট্যানডাম এলাকার শপিং মলগুলোতে ঘুরতাম, কখনো ইন্সটিটিউটের লাউঞ্জে বসে টিভি দেখতাম বা আমাদের সতীর্থ আফ্রিকানদের সঙ্গে কথা বলতাম। 

বইয়ে ঠাসা কয়েকটি বুক শেলফ ছিল। জার্মান ও ইংরেজি ভাষার বই। মাঝে মাঝে বই ঘাটি। মোটামোটা বইয়ের সারির ফাঁকে ছোট বই নজরে পড়ার কথা নয়। কিন্তু বইটির বাঁধাই দৃষ্টিনন্দন নয় বলেই হয়তো চোখে পড়েছে। টেনে নিলাম। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। বইটি বাংলায়। লেখকের নাম হিসেবে লেখা আছে ‘সৈয়দ আবুল মকসুদ’। পড়তে শুরু করলাম। 

তিনি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) কাজ করেন। আমি বার্লিনের ওই ইন্সটিটিউটে যাওয়ার পাঁচ-ছয় বছর আগে তিনি এবং দৈনিক ইত্তেফাকের রাহাত খান এক সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ জার্মানিতে তার অবস্থানের ওপর ভ্রমণ কাহিনি লিখেছেন। সেই প্রথম তার নামের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ ঘটে। আমি আনন্দিত হওয়ার পাশাপাশি একটু দুঃখ বোধ করি। কারণ, আমার ইচ্ছা ছিল জার্মানি থেকে দেশে ফিরে একটি ভ্রমণ কাহিনি লেখার। 

কলেজে থাকাকালে প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁর ‘ইস্তাম্বুল যাত্রীর পত্র’, ‘বেদুইনের দেশে’, এবং প্রফেসব আবদুল হাই এর ‘বিলেতে সাড়ে সাতশ' দিন’ পড়ার পর মনে হতো কখনো বিদেশে গেলে এ ধরনের একটি বই লিখবো। কিন্তু মকসুদ ভাইয়ের কারণে আমার জীবনের প্রথম বিদেশ ভ্রমণের ওপর আমার কোনোকিছু লেখা হয়নি। 

দেশে ফিরেও মকসুদ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয়নি। বাসস এর সব রিপোর্টারের সঙ্গে পরিচয় ও ঘনিষ্টতা থাকলেও মকসুদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয় বার্লিন থেকে ফিরে আসার ১৯ বছর পর ২০০২ সালে আমি বাসস এ যোগ দেয়ার পর। তিনি বাসস এর ইংরেজি বিভাগে তিনি সিনিয়র নিউজ এডিটর, আমি ইংরেজি বিভাগে যোগ দেই জুনিয়র নিউজ এডিটর হিসেবে। 

বাসস এর আগে আমি কখনো ইংরেজি সাংবাদিকতা করিনি। সেজন্য প্রথম কয়েকটি মাস একটু দ্বিধার মধ্যে ছিলাম। সেখানকার পুরনো দু’একজন যারা জানতেন যে আমি বরাবর বাংলা সংবাদপত্রে কাজ করেছি, তারা আমার প্রতি একটু অবজ্ঞার ভাবও প্রকাশ করেন। কিন্তু  সৈয়দ আবুল মকসুদ কখনো তা করেননি। আমরা যদি এক শিফটে থাকতাম, তাহলে তিনি সহায়তা করতেন এবং আমাকে প্রথম কয়েকটি মাস সতর্কতার কাজ করে সকলের প্রিয়ভাজন হওয়ার জন্য পরামর্শ দিতেন। তার পরামর্শ মেনে আমি উপকৃত হয়েছি এবং সম্ভবত বাসস এ কমবেশি সবার প্রিয়পাত্রই ছিলাম। 

সৈয়দ সৈয়দ আবুল মকসুদও সবার প্রিয়পাত্র ছিলেন। কেউ তাকে হাসিমুখে ছাড়া কথা বলতে দেখেনি। তিনি কখনো উচ্চকণ্ঠ ছিলেন না। সবসময় মৃদুভাষী ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন ২০০৩ সালে ইরাকে হামলা চালালে মকসুদ ভাই এ হামলার প্রতিবাদে পাশ্চাত্যের পোশাক বর্জন করে হজ্ব পালনকারীদের ইহরাম বাঁধার মতো দুই প্রস্থ শ্বেত বস্ত্র ধারণ করেন। তখন থেকে এ পোশাকই তার প্রধান পরিচয় হয়ে ওঠেছিল। 

বাসস এ কাজ করার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন দৈনিক সংবাদপত্রে নিয়মিত কলাম লিখতেন। তার লেখায় সরকারের বিভিন্ন গণবিরোধী কাজের যথেষ্ট সমালোচনা থাকতো। সাংবাদিক নেতা আমানুল্লাহ কবীর যতোদিন বাসস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক ছিলেন তিনি নিউজরুমের মাঝ দিয়ে তার রুমে আসা-যাওয়ার সময়ে মকসুদ ভাইকে দেখলে, ‘মকসুদ ভাই, আমাদের সরকার কী এতো খারাপ!’ অথবা ‘একটু রয়ে সয়ে লিখুন, মকসুদ ভাই,’ এ ধরনের কথা বলতেন। এর বেশি কিছু নয়। 

আমানুল্লাহ কবীরের পর বিএনপি সরকার বাসস এর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিলেন গাজীউল হাসান খানকে। বিএনপি সরকারের বেনিফিশিয়ারি হিসেবে এর আগে তিনি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস মিনিষ্টার ছিলেন। গাজীউল হাসান খান মারদাঙ্গা গোছের মানুষ। তিনি যোগ দিয়ে প্রায় একতরফাভাবে ও অনেক ক্ষেত্রে বিধি বহির্ভূতভাবে নিজের সুযোগ সুবিধাগুলো নিশ্চিত করে কাকে কী করা যায়, অর্থাৎ কাকে সুযোগ দেয়া যায় ও কাকে সাইজ করা যায়, সেদিকে মনোযোগ দেন। আমাকেও যে সুযোগ দিয়েছেন তা অস্বীকার করবো না। 

তিনি সব সিনিয়র নিউজ এডিটরদের ডিঙিয়ে আমাকে ‘ডেপুটি চিফ নিউজ এডিটর’ হিসেবে পদোন্নতি দেন এবং একই সাথে আমার ওপর চিফ রিপোর্টারের দায়িত্ব ন্যস্ত করেন। আমি অত্যন্ত বিব্রত বোধ করি। কারণ বাংলাদেশে দু'টি ক্ষেত্রে সিনিয়রদের ডিঙিয়ে পদোন্নতি দেয়া হলে তা নিয়ে প্রচুর কানাঘুষা হয়। এবং তা হলো প্রধান বিচারপতির পদ ও সেনাবাহিনী প্রধানের পদ। যাদের ডিঙিয়ে যাওয়া হয় তাদের অনেকে ভগ্ন হৃদয়ে পদত্যাগ করেছেন এমন ঘটনাও আছে। 

গাজীউল হাসান খান তার রুমে ডাকেন সৈয়দ সৈয়দ আবুল মকসুদকে। বাইরের কারও সঙ্গে মিটিং না থাকলে আমরা তার অফিসে হরহামেশাই যাই। বিশেষ করে কফি পান করার ইচ্ছা হলে আরও বেশি যাই। কিন্তু কাউকে ডেকে পাঠালে তার অর্থ ভিন্ন হয়। মকসুদ ভাই ফিরে আসলে তার কাছে জানতে চাই। তিনি বলেন গাজীউল হাসান খান তাকে বলেছেন সরকারের সমালোচনা করে কলাম লেখা বন্ধ করতে অথবা পদত্যাগ করতে। তার ওপর নাকি ওপরের মহল থেকে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। তিনি তাকে ক’দিন পর সিদ্ধান্ত জানানোর কথা বলে এসেছেন। আমাদের বললেন যে নীতির সঙ্গে তিনি আপোষ করবেন না। যা তার দৃষ্টিতে সমালোচনাযোগ্য মনে হবে তিনি তা লিখবেন। সিদ্ধান্ত নিতে খুব বিলম্ব করেননি মকসুদ ভাই। তিনি পদত্যাগ করেন।   

পদত্যাগ করলেও তিনি প্রায়ই বাসস এ আসতেন। তিনি কলাম লেখায় নিয়মিত হয়ে যান। মানবতাবাদী আন্দোলনের প্রতীকে পরিণত হন। তাকে মানবাধিকার লংঘনের বিরুদ্ধে ও পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনে শরীক হয়ে মিছিলে, মানবন্ধনে ও অনশনে যোগ দিতেন। 

মকসুদ ভাই মাওলানা ভাসানীর একনিষ্ঠ অনুসারী ছিলেন এবং বাংলাদেশে মাওলানা ভাসানীর ওপর এককভাবে তার গবেষনা ও প্রকাশনা সম্ভবত সবচেয়ে বেশি। ২০১৪ অথবা ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রস্থ মাওলানা ভাসানী ফাউন্ডেশন তাকে আমন্ত্রণ জানায় নিউইয়র্কে ভাসানীর ওপর আয়োজিত সেমিনারে অংশগ্রহণ করতে। দীর্ঘদিন বিচ্ছিন্ন থাকার পর আমরা আলিঙ্গনবদ্ধ হই, স্মৃতিগুলো রোমন্থন এবং ওজোন পার্কে আরেকজন ভাসানী প্রেমিক সৈয়দ টিপু সুলতানের বাগানে মধ্যাহ্ন ভোজে অংশগ্রহণ করি। পরবর্তী যে ক’দিন তিনি নিউইয়র্কে ছিলেন, প্রতিদিন সময় করে তার সঙ্গে দেখা করেছি। 

২৩ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সকালে ঘুম থেকে ওঠে ফেসবুকে প্রথমেই চোখে পড়ল বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের পোস্টে মকসুদ ভাইয়ের মৃত্যুর খবর। একসাথে অনেক স্মৃতি ভিড় করলো। তার ওপর কিছু কথা লেখার তাগিদ অনুভব করলাম। বিদায় মকসুদ ভাই। এ পৃথিবীতে আপনার সঙ্গে আর দেখা হবে না। পরজগতে আল্লাহ আপনাকে সুখে রাখুক।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৪০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা