শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৯, শনিবার, ২২ মে, ২০২১ আপডেট:

শান্তি ও মানবমুক্তির দূত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

প্রফেসর ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
শান্তি ও মানবমুক্তির দূত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

দীর্ঘ শোষণ-বঞ্চনা ও পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে স্বাধীনতা পেয়েছে বাঙালি। কিন্তু এই স্বাধীনতা অর্জন কোনো মতেই সহজ ছিল না। এর জন্য মানুষের প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছে, নির্যাতিত হতে হয়েছে লাখ লাখ মা-বোনকে।

পাকিস্তানি গোষ্ঠীর শোষণ-নিপীড়ন থেকে মুক্তির জন্য সাড়ে ৭ কোটি মানুষকে যিনি স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করেছেন, মুক্তির মন্ত্রে দীক্ষিত করেছেন-তিনি সর্বকালের সেরা ও রূপবান পুরুষ, ক্ষণজন্মা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি আজীবন মানবমুক্তির জয়গান গেয়েছেন। মানুষের অধিকারের কথা বলতে গিয়ে কারান্তরালে গেছেন বারবার।

সেই মহান মানুষটির নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। আমরা যারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি এবং এর পেছনে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অসামান্য অবদান প্রত্যক্ষ করেছি, তা ভাষায় ব্যক্ত করা খুবই দুরূহ।

আকাশসম হৃদয়ের অধিকারী এই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের কর্মকাণ্ড এবং রাজনৈতিক চিন্তাধারায় ছিল শুধু মানুষের কল্যাণ; মানবমুক্তি, অসাম্প্রদায়িক বিশ্ব, ভ্রাতৃত্বের বন্ধন ও শান্তির বার্তা। যার পরিচয় আমরা তার কর্মকাণ্ডে দেখতে পাই। এছাড়া তার লেখা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থেও সেই চিন্তার ছাপ রয়েছে।

১৯৭৩ সালের ৩ মে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘একজন মানুষ হিসেবে সমগ্র মানবজাতি নিয়েই আমি ভাবি। একজন বাঙালি হিসেবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত তাই আমাকে গভীরভাবে ভাবায়। এই নিরন্তর সম্প্রীতির উৎস ভালোবাসা, অক্ষয় ভালোবাসা যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে’।

বঙ্গবন্ধু শুধু বাঙালির নেতা ছিলেন না। তিনি ছিলেন বিশ্বের নির্যাতিত গণমানুষের নেতা। যেখানে মানবতার বিপর্যয় ঘটেছে, সেখানে মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেছেন তিনি। এজন্য বিশ্বজুড়ে মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন এই মহান নেতা।

জনগণের জন্য ভালোবাসা ছিল বঙ্গবন্ধুর কর্মকাণ্ডের প্রেরণা এবং মানুষের কল্যাণই ছিল তার কর্মকাণ্ডের লক্ষ্য। এই মানবিক মূল্যবোধই তাকে অনুপ্রাণিত করেছিল রাজনৈতিক সংগ্রামে অংশগ্রহণ করতে; যা প্রতিফলিত হয় তার বিভিন্ন রাজনৈতিক আদর্শে, যেমন-গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা ও সমাজতন্ত্র।

একটা কথা তিনি প্রায়ই বলতেন, আমার সারা জীবনের স্বপ্ন হচ্ছে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো’। তার এই প্রত্যয় থেকেই আমরা বুঝতে পারি সমাজের উন্নয়ন সম্পর্কে তার কত ব্যাপক এবং বহুমাত্রিক ধারণা ছিল।

মানুষের জন্য কিছু করার প্রত্যয় থেকেই রাজনীতি ও সমাজের উন্নয়নের কাজে শৈশবেই জড়িয়ে পড়েন টুঙ্গীপাড়ার সেই ছোট্ট খোকা। বাইগার নদীর তীরে বেড়ে ওঠা খোকার রাজনৈতিক সচেতনতার সঙ্গে জড়িয়ে ছিল দরিদ্র, নির্যাতিত ও বঞ্চিত মানুষের মুক্তির অব্যক্ত আকাঙ্ক্ষা।

তিনি ১৯৪৩-৪৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় লঙ্গরখানায় কাজ করেছেন। কলকাতায় ১৯৪৬ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বঙ্গবন্ধু মুসলমান ও হিন্দু উভয় সম্প্রদায়ের লোককেই উদ্ধার করেছেন। এটা রাজনৈতিক চিন্তাধারারই পরিচায়ক।

সাতচল্লিশে পাকিস্তান সৃষ্টির পর বঙ্গবন্ধু বঞ্চিত বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রামে যুক্ত হন। এজন্য তাকে বারবার কারাবরণ করতে হয়। তবে সে সময় বাংলা ভাষা এবং সংস্কৃতি রক্ষার পাশাপাশি তার বৃহত্তর সংগ্রাম ছিল বাঙালি জাতিকে বিভিন্ন শোষণের হাত থেকে মুক্ত করা এবং তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা।

বঙ্গবন্ধুর জাতীয়তাবাদের ধ্যানধারণার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও সুষম সমাজব্যবস্থার চিন্তা। তিনি লিখেছেন, ‘আমি নিজে কমিউনিস্ট নই, তবে সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে বিশ্বাস করি না। একে আমি শোষণের যন্ত্র হিসাবে মনে করি। এই পুঁজিপতি সৃষ্টির অর্থনীতি যত দিন দুনিয়ায় থাকবে, তত দিন দুনিয়ার মানুষের উপর থেকে শোষণ বন্ধ হতে পারে না।’

তিনি চেয়েছিলেন নির্যাতিত মানুষের শোষণমুক্তি এবং ধনী-দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্যের দূরীকরণ। ১৯৫২ সালে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি সম্মেলনে যোগদানের জন্য তিনি চীন সফর করেন। এ বিষয়ে ‘আমার দেখা নয়া চীন’ বইয়ে লিখেছেন, ‘রাশিয়া হউক, আমেরিকা হউক, ব্রিটেন হউক, চীন হউক, যেই শান্তির জন্য সংগ্রাম করবে তাদের সাথে আমরা সহস্র কণ্ঠে আওয়াজ তুলতে রাজি আছি, আমরা শান্তি চাই।’

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছিল অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি। তিনি সারা জীবন ধর্মের অপব্যাখ্যা, ধর্মের নামে সহিংসতা, ধর্ম নিয়ে রাজনীতির বিরোধিতা করেছেন। অসাম্প্রদায়িকতা বলতে যে তিনি সব সম্প্রদায়ের সহ-অবস্থানের কথা বলেছেন শুধু তা-ই নয়, সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করার যে বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে, সেই কথাও স্মরণ করিয়ে দেন এবং সে উদ্দেশ্যে তিনি সারা জীবন কাজ করেন।

যা ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণেও বলেছেন। জনগণকে সতর্ক করে বঙ্গবন্ধ বলেছিলেন, ‘দেখবেন, আমাদের যেন বদনাম না হয়।’ অর্থাৎ দেশে যেন কোনো ধরনের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে।

২৪ বছরের পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালির জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ক্রমাগত বেগবান হয়েছে, কিন্তু তিনি সব সময়ই শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যেই ছিলেন। যা আমরা তার ৭ই মার্চের ভাষণেই দেখতে পাই। অত্যন্ত সুন্দরভাবে বাঙালি জাতীয়তাবাদের আন্দোলনকে একই সঙ্গে শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক ও গণমানুষের মুক্তির আন্দোলন হিসেবে সমগ্র পৃথিবীর সামনে তুলে ধরেছিলেন তিনি।

শান্তি, মুক্তি এবং মানবতার অগ্রদূত হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ভাবমূর্তি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশ্ব জনমত গড়তে অত্যন্ত সহায়ক হয়েছিল। পরে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে দেশটির পররাষ্ট্র নীতিতেও মানবতা, মুক্তি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়টি থেকে যায়।

‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং কারও সঙ্গেই বৈরিতা নয়’ এই ছিল বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির ভিত্তি।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির আদর্শ ছিল জোটনিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং উপনিবেশবাদ, বর্ণবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা। সমগ্র পৃথিবীর, বিশেষ করে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী মানুষের সংগ্রামের প্রতি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে সমর্থন জানিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।

১৯৭৩ সালে আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ আরবদের সমর্থনে মেডিকেল ইউনিট এবং চা পাঠিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত এই মানবতার পথ ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাও ২০১৭ সালে সাত লাখ রোহিঙ্গার আশ্রয় দিয়ে নিজেকে সারা পৃথিবীতে মানবতার অগ্রদূত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করলেন।

জাতিসংঘের সদস্যপদ প্রাপ্তির পর বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সংস্থাটির অধিবেশনে বাংলায় বক্তৃতা করেন। বক্তৃতায় তিনি অস্ত্র প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রণ, শান্তি প্রতিষ্ঠা ও আন্তর্জাতিক সমঝোতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

এর আগে ১৯৭৩ সালে আলজিয়ার্সে অনুষ্ঠিত জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে দেয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত। এক ভাগে শোষক শ্রেণি, আরেক ভাগে শোষিত। আমি শোষিতের দলে।’

শোষিত ও নিপীড়িত জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তথা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ওই বছরে (১৯৭৩) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘জুলিও কুরি’ পুরস্কারে ভূষিত হন। ঢাকায় হওয়া বিশ্ব শান্তি পরিষদের দুই দিনব্যাপী সম্মেলনের শেষ দিন অর্থাৎ ২৩ মে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে তার হাতে সম্মানীয় এ পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।

এ সময় সংস্থার তৎকালীন মহাসচিব রমেশ চন্দ বলেছিলেন: ‘শেখ মুজিব শুধু বঙ্গবন্ধু নন, আজ থেকে তিনি বিশ্ববন্ধুও বটে।’

এর আগে ফিদেল ক্যাস্ট্রো, হো চি মিন, ইয়াসির আরাফাত, সালভেদর আলেন্দে, নেলসন ম্যান্ডেলা, ইন্দিরা গান্ধী, মাদার তেরেসা, জওহরলাল নেহেরু, মার্টিন লুথার কিং, নিওনিদ ব্রেজনেভ পেয়েছেন মর্যাদাবান এ পুরস্কার। এ সম্মানে ভূষিত হন কবি ও রাজনীতিবিদ পাবলো নেরুদাও।

এ পদক ছিল বঙ্গবন্ধুর কর্মের স্বীকৃতি। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের জন্য প্রথম বৈশ্বিক সম্মান। এ পদকে ভূষিত হওয়ার পর জাতির পিতা বলেছিলেন, ‘‘এ সম্মান কোনো ব্যক্তি বিশেষের জন্য নয়। এ সম্মান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মদানকারী শহীদদের, স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানীদের। ‘জুলিও কুরি’ শান্তিপদক সমগ্র বাঙালি জাতির।’’

এবছর বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদকে ভূষিত হওয়ার ৪৮তম বছর। পাশাপাশি আমরা তার জন্মশতবার্ষিকী-মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেছি। এই সময়ে বহু ঘাত-প্রতিঘাত জয় করে বঙ্গবন্ধুর লাল-সবুজের বাংলাদেশ অর্জন করেছে অভূতপূর্ব সামাজিক ও অর্থনৈতিক সাফল্য।

বঙ্গবন্ধু জনগণের ‘ঐক্যবদ্ধ ও যৌথ প্রচেষ্টা’র ওপর গুরুত্ব দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছিলেন। ‘মানুষের অজেয় শক্তির প্রতি বিশ্বাস এবং মানুষের অসম্ভবকে জয় করার শক্তির প্রতি অকুণ্ঠ বিশ্বাস’ জাতিসংঘে দেয়া বক্তৃতায় তিনি বলেছিলেন, ‘...আমরা দুঃখ ভোগ করিতে পারি, কিন্তু মরিব না। টিকিয়া থাকার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করিতে জনগণের দৃঢ়তাই চরম শক্তি। আমাদের লক্ষ্য স্ব-স্ব নির্ভরতা। আমাদের পথ হইতেছে জনগণের ঐক্যবদ্ধ ও যৌথ প্রচেষ্টা। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং সম্পদ ও প্রযুক্তিবিদ্যার শরিকানা মানুষের দুঃখ-দুর্দশা হ্রাস করিবে এবং আমাদের কর্মকাণ্ডকে সহজতর করিবে, ইহাতে কোনো সন্দেহ নাই। নতুন বিশ্বের অভ্যুদয় ঘটিতেছে। আমাদের নিজেদের শক্তির উপর আমাদের বিশ্বাস রাখিতে হইবে। আর লক্ষ্য পূরণ এবং সুন্দর ভাবীকালের জন্য নিজেদেরকে গড়িয়া তুলিবার জন্য জনগণের ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিত প্রয়াসের মাধ্যমেই আমরা আগাইয়া যাইবো।’ (সূত্র: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: জীবন ও রাজনীতি, খণ্ড ২, বাংলা একাডেমি, ২০০৮)

বিশ্ব শান্তির সংগ্রামে বিজ্ঞানী দম্পতি মেরি কুরি ও পিয়েরি কুরির অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে ১৯৫০ সালে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রবর্তন করা হয়। ফ্যাসিবাদবিরোধী, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রাম ও মানবকল্যাণে শান্তির স্বপক্ষে বিশেষ অবদান রাখায় বঙ্গবন্ধুকে এ পদকে ভূষিত করেছিল বিশ্ব শান্তি পরিষদ। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য, এর দুই বছরের মধ্যেই সাম্রাজ্যবাদীদের নীলনকশায় এক অশান্তির আগুনে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে প্রাণ দিতে হয় ‘পোয়েট অব পলিটিক্স’কে।

বঙ্গবন্ধু আজীবন মানবকল্যাণ ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। আজ তিনি নেই, তবে তার আদর্শ এবং দেখানো পথে জনগণের ‘ঐক্যবদ্ধ ও যৌথ প্রচেষ্টা’র মাধ্যমে অগ্রযাত্রার অভিমুখে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। যার নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আমাদের সবার উচিত বঙ্গবন্ধুকন্যার হাতকে শক্তিশালী করা। তার সুদূরপ্রসারী চিন্তা ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং জনগণের ‘ঐক্যবদ্ধ ও যৌথ প্রচেষ্টা’য় গড়ে উঠবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেখানে বিরাজ করবে সদা শান্তি, মানবাধিকার লঙ্ঘণ হবে না। মানুষে মানুষে সৃষ্টি হবে অপার ভ্রাতৃত্ব যে স্বপ্ন দেখেছিলেন জাতির পিতা।

লেখক: উপাচার্য, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; জামালপুর।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর